নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মুক্ত মস্তিষ্কে মুক্ত চিন্তায় বিশ্বাসী এক অধম বান্দা

০_০

টই টই টীও

টেও টেও টীও বাপের হোটেলে খাও নেটে ঘুইরা বেরাও কদাচিৎ পড়ার-টেবিলে যাও ;)

টই টই টীও › বিস্তারিত পোস্টঃ

সাদা মেয়রের কালো বউ নিয়ে তোলপাড়

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১১

এটিকে দেখা হচ্ছে আমেরিকার বর্ণবিপ্লবের ইতিহাসে আরেকটি মাইলফলকের সূচনা। নিউ ইয়র্ক সিটির পরবর্তী মেয়রের স্ত্রী একজন কৃষ্ণাঙ্গ। এ নিয়ে মার্কিন মুলুকে রীতিমত আলোচনার ঝড় বইছে।

তবে এই দেশটির রাষ্ট্রপ্রধানও একজন কৃষ্ণাঙ্গ এবং তার স্ত্রীও একই বর্ণের। কিন্তু শ্বেতাঙ্গ এক মেয়র কৃষ্ণাঙ্গকে বিয়ে করায় সে দেশে বর্ণের বিবাদটা একটু কমে আসছে বলাই যায়। এ ঘটনায় মিশ্র বর্ণের বিয়েটাও এখন একটু সাধারণ পর্যায়েই নেমে এসেছে।



শার্লে ম্যাকরে নামের এক কৃষ্ণাঙ্গ রমণীকে বিয়ে করে তাক লাগিয়ে দিয়েছিলেন বিল ডে ব্লাসিও। মনে করা হয়, তিনিই আমেরিকার ইতিহাসে প্রথম রাজনীতিবিদ যিনি বড় কোনো পদে আসীন হয়েও কৃষ্ণাজ্ঞ নারীকে বিয়ে করেন।



গত ১ জানুয়ারি যখন তিনি অফিসে বসেন, তখন জনমনে ব্যাপক প্রভাব পড়েছিল এই ঘটনার। তার প্রশাসনে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব রাখছেন ম্যাকরে।



মেইনে অঙ্গরাজ্যের সাবেক সিনেটর উইলিয়াম কোহেন বলেন, ‘এতে আমেরিকান মূল্যবোধের প্রতিফলন ঘটছে- যেখানে সব ধর্ম-বর্ণ-সম্প্রদায় যুক্ত হয়ে যেতে পারে মূলস্রোতে। আমি মনে করি এটা একটি বড় নিদর্শন।’



সাবেক এই প্রতিরক্ষামন্ত্রীও একজন কৃষ্ণাঙ্গ রমণীকে বিয়ে করেছিলেন।



কোহেন যখন কৃষ্ণাঙ্গ টেলিভিশন সাংবাদিক জেনেট ল্যাংহার্টের সঙ্গে ডেটিং শুরু করেন, তখন তিনি একজন সিনেটর। কোহেন ওই কৃষ্ণাঙ্গ সুন্দরীকে কয়েকবার প্রেমের প্রস্তাব দিলেও তিনি তাকে ফিরিয়ে দেন। নারীটি ভয় পাচ্ছিলেন হয়তো তাদের এ সম্পর্ক কোহেনের রাজনৈতিক ক্যারিয়ার ক্ষতিগ্রস্ত করবে।

অবশেষে ১৯৯৬ সালে তারা বিয়ে করেন। এর কয়েক সপ্তাহ পর তিনি ঘোষণা দেন চতুর্থবারের জন্য সিনেট নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছেন না কোহেন।



কোহেন বলেন, ‘মিশ্র বর্ণের বিয়েতে রাজনীতিবিদদের ভয় ছিল। তবে আমার ওই ভয় ছিল না।’ তিনি দেখান, অনেক শ্বেতাঙ্গ রাজনীতিবিদও ল্যাটিনো ও এশিয়ান নারী বিয়ে করছেন।



ফ্লোরিডার সাবেক গভর্নর জেব বুশ যার স্ত্রী মেক্সিকান, কেনটাকির সিনেটর ম্যাক কনেল বিয়ে করেছিলেন তাইওয়ান বংশোদ্ভূত সাবেক শ্রমমন্ত্রী এলাইন চেও। আবার রাজনীতিতে অনেক কৃষ্ণাঙ্গ পুরুষও রয়েছেন যারা শ্বেতাঙ্গ নারী বিয়ে করেছেন। যেমন: সুপ্রিমকোর্টের বিচারক ক্লারেন্স থমাস ও ম্যাসাচুসেটসেএর সাবেক সিনেটর এডওয়ার্ড ব্রুক।



এমন অনেক উচ্চপদস্থ নারী রয়েছেন যারা শ্বেতাঙ্গী নন। যেমন: সাউথ ক্যারোলিনা গভর্নর নিক্কি হ্যালির মা-বাবা ভারতীয় এবং ইউতাহ প্রদেশের সারাতোগা স্প্রিংস শহরের কৃষ্ণাঙ্গ মেয়র মিয়া লাভ বিয়ে করেছেন একজন সাদা পুরুষকে।



তারপরও সাদা ও কালোর সম্পর্কটার একটা নিষিদ্ধ ভাব এখনো কাটেনি। কোহেন বলেন, ‘এটা এমন একটা বিষয় আপনি এটা নিয়ে বেশি কথা বলতে পারবেন না। এটা দীর্ঘদিনের ইতিহাস। সাদা ও কালোর মধ্যে সম্পর্কটা এখনো অনেক ভয়ানক ট্যাবু। এর কারণে অনেকেই এ সম্পর্কটাকে গ্রহণ করতে প্রস্তুত থাকে না।’



তবে সাম্প্রতিক কিছু জরিপে দেখা যাচ্ছে, এই ট্যাবুটা হ্রাস পাচ্ছে। বিশ্বখ্যাত জরিপকারী প্রতিষ্ঠান গ্যালপের করা একটা জরিপে দেখা গেছে, এখন প্রায় ৮৭ শতাংশ আমেরিকান মিশ্রবর্ণের বিয়েতে সম্মতি দিচ্ছে। এটা এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ হার। ১৯৫৮ সালে এটা ছিল মাত্র ৪ শতাংশ। এখন প্রায় ১৫ শতাংশ বিয়েই হচ্ছে মিশ্র বর্ণের নারী-পুরুষের মধ্যে।



এই পরিসংখ্যান থেকেই বোঝা যাচ্ছে, কেন ডে ব্লাসিও ও ম্যাকরের বিয়েটা একটা তাক লাগানো ঘটনা ছিল।



গ্যালপের জরিপে দেখা যায়, ১৪ শতাংশ শেতাঙ্গ মিশ্র বিয়েকে পছন্দ করে না এবং ২ শতাংশ কৃষ্ণাঙ্গ এ বিয়েকে পছন্দ করে না। শ্বেতাঙ্গ পুরুষেরা সবচেয়ে কম বাইরের বর্ণের নারীকে বিয়ে করে থাকেন। ৯৭ ভাগেরও বেশি পুরুষ শ্বেতাঙ্গ নারীকেই বিয়ে করে থাকেন। যেখানে কৃষ্ণাঙ্গ পুরুষদের মাঝে এ হারটা ৮২ ভাগ, হিসপানিকদের মাঝে ৬৫ ভাগ এবং এশিয়ানদের মধ্যে এটা মাত্র ৪৮ ভাগ।



উপরের এ তথ্যগুলো নেয়া হয়েছে, ২০০৫ সালের আদমশুমারি তথ্য অনুযায়ী এবং এ তথ্যগুলো বিশ্লেষণ করেছেন স্টেনফোর্ড ইউনিভার্সিটির সমাজবিজ্ঞানী মাইকেল রজেনফিল্ড যিনি মিশ্রবর্ণের বিয়ে নিয়ে গবেষণা করে থাকেন।



কৃষ্ণাঙ্গ নারীরা আছেন ব্যাপক ঝামেলায়। নিজ বর্ণের মধ্যে যোগ্য স্বামীর অভাবে ভুগছেন তারা। কারণ একটা উল্লেখযোগ্য সংখ্যক পুরুষ বেকারত্বে ভুগছেন অথবা জেলে পড়ে আছেন। ৩৫ বছরের বেশি বয়সী প্রায় ২৫ ভাগ নারীরই একবারও বিয়ে হয়নি। যেখানে শ্বেতাঙ্গ নারীদের বেলায় এর হার ৭ ভাগ।



রজেনফিল্ডের গবেষণায় দেখা যাচ্ছে, নারীদের চেয়ে কৃষ্ণাঙ্গ পুরুষদের প্রায় দুই গুণ অন্য বর্ণের নারীকে বিয়ে করার সম্ভাবনা রয়েছে।



এদিকে, মিশ্র বর্ণের বিয়ে ও সম্পর্কের ব্যাপারে আমেরিকান ইতিহাস ও সংস্কৃতি কালিমালিপ্ত। আমারিকার প্রতিষ্ঠাতাদের একজন ও পরবর্তীতে প্রেসিডেন্ট হওয়া থমাস জেফারসনের সঙ্গে তার কৃতদাস সালি হেমিংসের সম্পর্কের ফলে কোনো সন্তান হয়েছিল কিনা এটা নিয়ে নিয়ে বিতর্ক চলেছে কয়েক শতক।



সিনেটর স্ট্রম থারমন্ডের সংসার ভেঙে যায় যখন দেখা গেল তাদের বাসার কৃষ্ণাঙ্গ তত্ত্বাবধায়কের ঘরে তার সন্তানের জন্ম হয়। ১৯৯১ সালে নির্মিত একটা ছবিতে স্পাইক লি মিশ্র বর্ণের বিয়েকে ‘জঙ্গল ফিভার’ হিসেবে আখ্যায়িত করে।



এ ব্যাপারটা থেকে এটা পরিষ্কার হয়ে উঠে, কেন ম্যাকরে ও ডে ব্লাসিওর বিয়ের পর আমেরিকান সমাজে হৈ চৈ পড়ে গিয়েছিল।



নিউ ইয়র্কের কবি আযা মনেত বলেন, ‘কৃষ্ণাঙ্গ সুন্দরীদের এখন এমনভাবে ভালবাসা হচ্ছে, যা আমরা আগে কোনোদিন দেখি নাই।’



তিনি লক্ষ্য করছেন, এখন বাস্তব জীবন থেকে শুরু করে সিনেমা, নাটক, উপন্যাস, গল্প ও রাজনীতিতে ম্যাকরে, জেনেট ও মিশেলদের জয়জয়কার। শ্বেতাঙ্গ প্রেসিডেন্টের সঙ্গে একজন কৃষ্ণাঙ্গ সহকর্মীর গভীর সম্পর্ক নিয়ে ‘স্ক্যান্ডাল’ নামে একটি জনপ্রিয় টিভি শোও আছে আমেরিকায়।



কৃষ্ণাঙ্গ মনেতের পূর্বপুরুষদের বেশিরভাগ কিউবান, জ্যামাইকান ও পুয়ের্তোরিকান। তার বয়ফ্রেন্ড কোরিয়ান-আমেরিকান। তিনি ম্যাকরে ও ডে ব্লাসিওর আলোচিত সম্পর্ক নিয়ে কথা বলতে গিয়ে বলেন, ‘তাদের ভালবাসাটা ‘পলিটিক্যাল টেকনোলজি’ হিসেবে কাজ করেছে এবং কালোদের ভোট টানতে সহায়তা করেছে।’



তিনি বলেন, ‘ম্যাকরে যেমন তার স্বামীর নির্বাচনী প্রচারণায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন, তেমনি তার প্রশাসনে যে প্রভাবশালী থাকবেন এটা বলার অপেক্ষা রাখে না।’



মেয়র পদে নির্বাচিত হওয়ার পর প্রথম বক্তৃতাতেই এ কথা স্বীকার করে ডে ব্লাসিও বলেন, ‘এটা পরিষ্কারভাবেই বলে দেয়া যায়, আমার জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ শক্তি, প্রভাবশালী কণ্ঠ শার্লে ম্যাকরে।’



ডে ব্লাসিও ও ম্যাকরে যখন তাদের দুই সন্তানকে নিয়ে বিজয় উদযাপন করছিলেন, তখন টিভিতে ওই দৃশ্য দেখে আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েছিলেন একজন বিখ্যাত কৃষ্ণাঙ্গ কলাম লেখিক। টিয়া মাইলস নামের এই লেখিকা বলেন, ‘আমি স্তম্ভিত হয়ে গিয়েছিলাম। এ দৃশ্যটি আমাকে নাড়িয়ে দিয়েছিল।’



মিশিগান ইউনিভার্সিটির এই অধ্যাপক কিছুদিন আগে একটি কলাম লিখেছিলেন, যেখানে তিনি বিস্ময় প্রকাশ করে দেখিয়েছিলেন যে, কীভাবে সফল কৃষ্ণাঙ্গ পুরুষরা শ্বেতাঙ্গ নারীদের বিয়ে করছে। তিনি ওই লেখাটিতে দেখান, ‘নিজের সম্প্রদায়কে প্রত্যাখ্যান করার মনোভাব মনে হচ্ছিল আমার কাছে। আমিও ওই আফ্রিকান-আমেরিকান নারীদের একটা অংশ যারা এই সমাজে সব সময় বঞ্চিত হয়ে এসেছি।’



যখন সফল কৃষ্ণাঙ্গ পুরুষরা সাদা নারীদের বিয়ে করে তখন কালো নারীদের মনে হতাশা কাজ করার যথেষ্ঠ কারণ রয়েছে। তাদের আত্মবিশ্বাস ও আত্মসন্মানে কুঠারাঘাত করে এ দৃশ্যগুলো। সব পেশাতেই তারা সমান দক্ষতার প্রমাণ দিলেও তারা যদি তাদের সম্ভাব্য কৃষ্ণাঙ্গ পুরুষদের কাছ থেকে বৈষম্যের শিকার হয় বা পুরুষরা শ্বেতাঙ্গ নারীদের বেশি মনোযোগ দেয় তখন তাদের কষ্ট পাওয়ার কারণ আছে বৈকি।



তাই ডে ব্লাসিও ও ম্যাকরের সম্পর্কের বিজয়টা এর নিশ্চয়তা দিচ্ছে যে, কালো রমণীরাও যোগ্যতার মাপকাঠিতে সম্পর্কের ব্যাপারে এগিয়ে যেতে পারে। ম্যাকরে ওই সুন্দরীদের প্রতিনিধি নন বিশেষ করে মূলধারার আমেরিকান সমাজে যারা কৃষ্ণাঙ্গ সুন্দরী বলতে হ্যালি ব্যারি ও বিয়ন্সের কথা মনে করে।



কালো বর্ণ, সাধারণ চুল ও বাচ্চা-কাচ্চা নিয়ে শ্বেতাঙ্গ স্বামীর সঙ্গে দীর্ঘদিনের সংসারের এই অতি সাধারণ চিত্রটিই একটি শক্তিশালী চিত্র টিয়া মাইলসের কাছে।



উদীয়মান রিপাবলিকান রাজনীতিবিদ মিয়া লাভের কাছে এটা অগ্রগতির একটা সহজ চিত্র। সারাতোগা স্প্রিংস শহরের এই কৃষ্ণাঙ্গী মেয়র বলেন, ‘আমি কোনো ব্যাপারে বর্ণ নিয়ে মাথা ঘামাই না। এখন একটা উল্লেখযোগ্য সংখ্যক আমেরিকান তাদের বর্ণের বাইরে বিয়ে করছে এবং এটা নিয়ে কোনো ধরনের প্রতিক্রিয়ার ভয় পাচ্ছে না, এটা একটি অসাধারণ ব্যাপার।’



মিশ্র বর্ণের বিয়ের ব্যাপারটি আবার সবার কাছে গ্রহণযোগ্যও নয়। অনেকেই এর বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছে। মিশ্রবর্ণের বিয়ে নিয়ে ইউটিউবের একটা পোস্টে দেখা যায়, অসংখ্য বাজে মন্তব্য করেছেন ব্যবহারকারীরা। বর্ণবাদী ওইসব মন্তব্য করা ঠেকাতে মন্তব্য অনুমোদন বন্ধ করে দেয় ইউটিউব।



ওখানে একটা ব্যাপার লক্ষ্যণীয় যে, কৃষ্ণাঙ্গরা শ্বেতাঙ্গদের সঙ্গে কৃষ্ণাঙ্গের বিয়েতে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে। এটা খুব জানা ব্যাপার যে, বারাক ওবামা যদি কোনো শ্বেতাঙ্গ নারী বা অন্য বর্ণের নারী বিয়ে করতেন, ওবামা কালোদের তত ভোট পেতেন না।



আমেরিকার সবচেয়ে বৈচিত্র্যময় শহরের মেয়র হয়েছেন ডে ব্লাসিও। কিন্তু তার সম্পর্কের নেটওয়ার্ক পুরো আমেরিকা জুড়েই। কারণ মিশ্র বর্ণের পরিবারগুলো ও তাদের সন্তানেরা তাকে খুব কাছের মানুষ মনে করে।



লিজ ডয়ার তার ব্লগে লিখেছে, ‘ধন্যবাদ, নিউ ইয়র্ক সিটি। এই উপহারের জন্য।’ এই মেয়েটির বাবা শ্বেতাঙ্গ ও মা কৃষ্ণাঙ্গ।



কেন তানাবি নামে আরেক নিউ ইয়র্কবাসী বলেন, ‘এটা বলে বোঝানোর মত ব্যাপার না আমাদের কেমন লাগে যখন এরকম গুরুত্বপূর্ণ অবস্থানগুলোতে মিশ্র বর্ণের পরিবার দেখি।’ কেন তানাবির বাবা জাপানিজ এবং মা বেলজিয়ান। সে লাভিং ডে অরগেনাইজেশানের প্রতিষ্ঠাতা। তারা প্রতিবছর ১২ জুন এ দিনটি উদযাপন করে।



১৯৬৭ সালের ওই দিনটিতে সুপ্রিমকোর্ট মিশ্র বর্ণের বিয়েতে আইনগত বাধা তুলে দেয়। সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী কোহেন বলেন, ‘এটা আমাদের দেশ নিয়ে অনেক কথা বলে। আমরা এখন পর্যন্ত কতদূর এগিয়েছি।’ তার মতে, ‘মেয়র পুরনো চিত্র ভেঙে দিয়েছেন (দ্য মেয়র হ্যাজ শ্যাটারড অ্যান ইমেইজ!)।’

উৎসঃ আরটিএনএন



মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.