![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
'অতঃপর ঋতুপর্ণ...'
ঋতুপর্ণ ঘোষ স্মরণসভা হলো বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির চিত্রশালা ভবন অডিটোরিয়ামে; আয়োজক বা/শি/এ/ ও মুভ্যিয়ানা ফিল্ম সোসাইটি। সভায় আমার লেখা রচনা পাঠ করলেন অভিনেতা দীপক সুমন, রচনার শিরোনাম--
'ঋতুপর্ণ একটি কাল্পনিক চরিত্র!'
যদিও লেখার মূল কেন্দ্রে ছিল 'চিত্রাঙ্গদা'; যে 'চিত্রাঙ্গদা' দূর-অতীতের 'মহাভারত' থেকে নেমে রবীন্দ্র-নাট্যে কিছুকাল স্থিতি নিয়ে হালের ঋতুপর্ণের ছবি পর্যন্ত ধাবমান...
রবীন্দ্রনাথ 'চিত্রাঙ্গদা' সম্পর্কে বলেছেন, 'কেন জানি আমার হঠাৎ মনে হলো, সুন্দরী যুবতী যদি অনুভব করে যে তার যৌবনের মায়া দিয়ে প্রেমিকের হৃদয় ভুলিয়েছে তাহলে সে তার সুরূপকেই আপন সৌভাগ্যের মুখ্য অংশে ভাগ বসাবার অভিযোগে সতিন বলে ধিক্কার দিতে থাকে...' বা আরো কত কী!
ঋতুপর্ণ তো উচ্চকণ্ঠেই, চূড়ান্ত দাঢ্যতা দেখিয়ে চিত্রায়ণ করেছেন 'চিত্রাঙ্গদা'-একটি ইচ্ছের গল্প। ছবিতে একটা সংলাপ এরকম, 'ইচ্ছেরও একটা স্বাধীনতা থাকে..'
এই ইচ্ছে নারীর ইচ্ছে। ভূ-ভারতীয় নারীর ইচ্ছে, চিরন্তন ইচ্ছে। এক নারীর মনে বিভিন্ন মনের ইচ্ছে। আরো কিছু কথা...
স্মরণসভায় অন্যান্য ছিলেন শিল্পকলা একাডেমির ডিজি লিয়াকত আলী লাকী, চলচ্চিত্রকার মসিহউদ্দিন শাকের, সিনেমাটোগ্রাফার আনোয়ার হোসেন, ডকুফিল্ম-নির্মাতা শামীম আখতার,অধ্যাপক সাবরিনা সুলতানা চৌধুরী, চলচ্চিত্র গবেষক ফাহমিদুল হক এবং মুভ্যিয়ানার সভাপতি বেলায়াত হোসেন মামুন।
ঋতুপর্ণ-স্মরণসভার পোস্টারটি করেছেন শিল্পী সব্যসাচী হাজরা।
তারপর সবাই দর্শক,অন্ধকারের আলোরা দেখায় 'আবহমান'...
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ১১:৫১
জাহিদ ১৯৯ বলেছেন: আফসোস উপস্থিত হতে পারি নাই