নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জ্ঞান যেখানে সীমাবদ্ধ, বুদ্ধি সেখানে আড়ষ্ট, মুক্তি সেখানে অসম্ভব।

এম টি উল্লাহ

আমি এম টি উল্যাহ। আইনি উপন্যাস ‘‘অসমাপ্ত জবানবন্দী’’ ও ‘‘নিরু”, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক বই ‘‘মায়ের মুখে মুক্তিযুদ্ধ’’ ও ‘‘একাত্তরের অবুঝ বালক’’ এর লেখক। পেশায়-আইনজীবী।www.facebook.com/mohammad.toriqueullah , Email- [email protected]

এম টি উল্লাহ › বিস্তারিত পোস্টঃ

এল সি/লেটার অব ক্রেডিট বৃত্তান্ত

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৩৩

রপ্তানি করা পণ্যের মুল্য প্রাপ্তির নিশ্চয়তার লক্ষে আমদানিকারকের পক্ষ নিয়ে ব্যাংক যে প্রত্যয়ন পত্র দেয় তাকেই এল সি বলা হয় । ব্যাংক আমদানিকারকের পক্ষে রপ্তানিকারককে এই মর্মে নিশ্চয়তা প্রদান করে যে , আমদানিকারক কোন কারনে পণ্যের মূল্য পরিশোধ করতে অস্বীকার করলে উক্ত ব্যাংক রপ্তানিকারককে সেই পণ্যের মূল্য পরিশোধ করবে বা করতে বাধ্য থাকবে । এল সির মাধ্যমে রপ্তানিকারক যেমন তার পণ্যের মুল্য প্রাপ্তি সম্পর্কে নিশ্চিত হয় তেমনি আমদানীকারক এল সি’র বিপরীতে ব্যাংক থেকে ঋণ সুবিধাও পায় । ব্যাংকের মাধ্যমে পণ্য প্রাপ্তির পর রপ্তানিকারক মুল্য পরিশোধ করার সুযোগ পায় ।


আসলে ইমপোর্ট বলতে এক দেশ থেকে অন্য দেশে পণ্য আমদানী করা কে বুঝে থাকি, আর এই ইমপোর্ট করার জন্য আপনাকে এলসি বা (লেটার অব ক্রেডিট) যেটিকে ইতালিয়ান ভাষায় বলে লেত্তেরা দি ক্রেদিতো, করতে হবে। তাহলে আসুন দেখে নেই কিভাবে এই এলসি করা হয়।

**লেটার অব ক্রেডিটের সাথে কিছু পক্ষ জড়িত থাকে। তারা হলেনঃ

১) এপ্লিকেন্টঃ যার অনুরোধে ব্যংক L/C খোলে। বায়ার, আমদানি কারক, কাস্টমার হচ্ছেন এপ্লিকেন্ট।

২) বেনিফিশিয়ারিঃ বেনিফিশিয়ারি হলেন রপ্তানি কারক বা সেলার যার অনুকূলে ব্যাংক L/C খুলে থাকে।

৩) ইস্যুয়িং ব্যাংকঃ এই ব্যাংক বায়ার বা আমদানি কারকের পক্ষে LC ইস্যু করে। এটাকে আবার ওপেনিং ব্যাংক ও বলা হয়।

৪) এডভাইজিং ব্যাংকঃ এডভাইজিং ব্যাংক হল ওপেনিং ব্যাংকের প্রতিনিধি। ওপেনিং ব্যাংকের অনুরোধে এই ব্যাংক ঋণপত্র সুবিধা প্রদান করে। এই ব্যাংক রপ্তানিকারকের দেশে অবস্থিত। এডভাইজিং ব্যাংক কোন কনফার্মিং ব্যাংক নয়।

৫) নমিনেটেড ব্যাংকঃ নমিনেটেড ব্যাংক হল সেই ব্যাংক যেখানে ঋণপত্র সুলভ। এই ব্যাংক সর্বদা ঋণপত্রের মূল্য পরিশোধ করতে প্রস্তুত থাকে।

৬) কনফার্মিং ব্যাংকঃ ইস্যুয়িং ব্যাংক পণ্যমূল্য পরিশোধ করতে না পারলে কনফার্মিং ব্যাংক তা পরিশোধ করবে। এই ব্যাংক সাধারণত এডভাইজিং ব্যাংক হিসেবেও কাজ করে এবং ঋণপত্রের নিশ্চয়তা দিয়ে থাকে।

৭) রিইমবার্সিং ব্যাংকঃ এই ব্যাংক ইস্যুয়িং ও নমিনেটেড ব্যাংক বা কনফার্মিং ব্যাংকের মধ্যে মীমাংসাকারী হিসেবে কাজ করে।

**এলসি করতে যা যা প্রয়োজনঃ

(১) এলসি করার জন্য একজন ব্যবসায়ীর প্রথমেই দরকার হবে একটি ট্রেড লাইসেন্স এবং এটি অবশ্যই আপটুডেট হতে হবে।

(২) সর্বশেষ অডিট রিপোর্ট

(৩) একটি গ্রহনযোগ্য আইআরসি (IRC-Import Registration Certificate)

(৪) স্থানীয় বাণিজ্য চেম্বার বা সংশ্লিষ্ট অ্যাসোসিয়েশনের থেকে সদস্যপদ সার্টিফিকেট

(৫) আয়কর ছাড়পত্র বা নতুন কোন প্রতিষ্ঠানের জন্য আয়কর ঘোষণা পত্র

(৬) মূসক নিবন্ধন সনদপত্র

এলসির জন্য আবেদনের পূর্বে উল্লেখিত কাগজপত্র গুলো সংগ্রহ করে রাখতে হবে। এছাড়াও আরও কিছু নথিপত্র দরকার হবে

(১) এলসি আবেদন ফর্ম

(২) ইনডেন্ট / পারফর্মা ইনভয়েস (PI)/ ক্রয় আদেশ / ক্রয় চুক্তি .

(৩) যথাযথভাবে ও সঠিকভাবে কার্যকর চার্জ নথি

(৪) যথাযথভাবে সিল ও স্বাক্ষরিত এলসি অনুমোদন ফরম (LCAF)

(৫) বীমা সংক্রান্ত নোট

এসব কাগজপত্র সংগ্রহ করার পর যে ব্যাংকে এলসি করতে ইচ্ছুক সেই ব্যাংকের নিকট কাগজপত্র গুলো দাখিল করতে হবে। অবশ্যই সেই ব্যাংকে একটি একাউন্ট থাকতে হবে।ব্যাংক কাগজপত্র গুলো যাচাই করে দেখবে। এর জন্য কয়েকদিন সময় নিবে ব্যাংক। এলসির সমস্ত কাজ সম্পন্ন হয়ে গেলে ব্যাংক থেকে জানানো হবে।

**বিভিন্ন ধরনের লেটার অব ক্রেডিটঃ

১) রিভোকেবলঃ যেকোন সময় ক্রেতার মাধ্যমে বা ইস্যুয়িং ব্যাংকের মাধ্যমে পরিবর্তন করা যায়। এক্ষেত্রে বেনিফিশিয়ারিকে নোটিশ দেয়ার দরকার নেই।

২) ইরেভোকেবলঃ উভয়পক্ষ একমত না হলে ইস্যুয়িং ব্যাংক লেটার অব ক্রেডিটের কোন পরিবর্তন করতে পারবে না।

৩) স্ট্যান্ডবাইঃ স্ট্যান্ডবাই L/C যেকোন ভুলের ক্ষেত্রে সেলারকে পেমেন্ট প্রেরণের নিশ্চয়তা প্রদান করে।

৪) কনফার্মডঃ যখন এডাভাইজিং ব্যাংক বিক্রেতাকে পেমেন্টের নিশ্চয়তা দেয়।

৫) আনকনফার্মডঃ একমাত্র ইস্যুয়িং ব্যাংকের মাধ্যমে নিশ্চিত করা হয় সেকেন্ড ব্যাংকের নিশ্চয়তার দরকার করা হয় না।

৬) রিভলভিং: আমদানিকারক ও রপ্তানিকারকের মধ্যে কতিপয় দেনা পাওনা মেটাতে সমর্থ রিভলভিং L/C.

৭) ব্যাক টু ব্যাকঃ রপ্তানিকারকের অনুকূলে এলসি খোলার পর যখন পণ্য সরবরাহ করার মতো প্রয়োজনীয় মূলধন রপ্তানিকারকের থাকে না তখনই ব্যাক টু ব্যাক এলসি ইস্যু হয়ে থাকে। ব্যাক টু ব্যাক এল সি’র মাধ্যমে রপ্তানিকারক রপ্তানির উদ্দেশ্যে পণ্য ক্রয়, প্রক্রিয়াজাতকরণ, প্রস্তুতকরণ এবং প্যাকেজিং এর জন্য প্রয়োজনীয় অর্থের বন্দোবস্ত করে।

৮) রেড ক্লজঃ বিক্রেতার কাছ থেকে লিখিত অনুমোদন পাওয়ার পর পণ্য প্রেরণ করার পূর্বেই অগ্রীম অর্থ প্রদান করা হয়।

৯) ডাইরেক্ট পেঃ এই লেটার অব ক্রেডিটে ইস্যুয়িং ব্যাংক বেনিফিশিয়ারিকে ডাইরেক্টলি অর্থ পরিশোধ করে।

১০) ডিফারড পেমেন্টঃ এই L/C তে বিলম্বে অর্থ পরিশোধ করা যায়। এটি Usance LC নামেও পরিচিত।

**ব্যাক টু ব্যাক এল সিঃ

প্রয়োজন ও পণ্যের ধরণের বিবেচনায় এল সি পদ্ধতির ভিন্নতা রয়েছে । বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের আমদানী ও রপ্তানির কাজ ব্যাক টু ব্যাক এল সির মাধ্যমে হয় । সহজ কথায় ব্যাক টু ব্যাক এল সি রপ্তানিকারকের অনুকূল পদ্ধতি । রপ্তানিকারকের মূলধনের পরিমান যখন কোন একটি পণ্য সরবাহের জন্য যথেষ্ট থাকে না, সে ক্ষেত্রে ব্যাক টু ব্যাক এল সি ইস্যু করা হয় । রপ্তানি পণ্য উৎপাদনের প্রয়োজনীয় উপকরণ সংগ্রহের জন্য রপ্তানি এলসির সহায়ক জামানত হিসেবে রেখে Advising Bank কে বা ব্রোকারের দেশীয় কোন ব্যাংক পণ্যের মুল-সরবরাহকারীর অনুকূলে যে আর একটি এল সি ইস্যু করে ।

প্রথম এলসির প্রায় সব শর্তাবলী হুবুহু দ্বিতীয় এলসি তে অন্তর্ভুক্ত করা হয় । তবে এক্সপোর্ট ডেভেলপমেন্ট ফান্ড স্কিম(ই ডি এফ এস) এর অধীনে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে অর্থায়নের ব্যবস্থা আছে । যাকে At sight back to back L/C বলে । দেশের রপ্তানি বৃদ্ধির লক্ষে রপ্তানি সহায়তা (export incentive) হিসেবে বাংলাদেশ সরকার রপ্তানিকারকদের ই ডি এফ সুবিধা প্রদান করে ।

এই সুবিধার আওতায় রপ্তানিকারক বাংলাদেশ ব্যাংকের অর্থায়নে রপ্তানির বিপরীতে বিদেশ থেকে কাঁচামাল আমদানী করতে পারে । সেক্ষেত্রে আমদানিকারকদের ঋণ গ্রহনের তারিখ হতে ১৮০ দিনের মধ্যে (অনুরোধে ২৭০) ১ % বাড়টি হারে গৃহীত ঋণের টাকা পরিশোদ করতে হয়। বাংলাদেশের তৈরি পোশাক উৎপাদন ও রপ্তানিকারী প্রতিষ্ঠানগুলো ব্যাক টু ব্যাক এল সির মাধ্যমে পোশাক তৈরির উপকরণাদি সংগ্রহ করে থাকে। রপ্তানিকারকদের বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশ মোতাবেক ব্যাক টু ব্যাক এলসি খুলতে হয় ।

উদাহরন স্বরূপ ভাবা যাক আইভোরি কোস্ট এর কোন ফার্ম “এ” তুলা রপ্তানি করতে আগ্রহী । ভারতীয় কোন সমন্বয়কারী প্রতিষ্ঠান বা ব্রোকার “বি” বাংলাদেশের স্পিনিং কোম্পানি “সি” সম্পর্কে অবহিত যারা তুলা ক্রয় করতে ইচ্ছুক । কিন্তু সি কোম্পানির কাছে তূলার মূল্যের পুরো টাকা নেই । কোম্পানি “এ” বিক্রি করতে আগ্রহী কিন্তু, ঝুকি নিতে নিতে নয় ।

এ অবস্থায় ব্যাক টু ব্যাক এল সি লেনদেনকে ঝুকিহীন করাতে সাহায্য করবে । “সি” কোম্পানি, ব্রোকার “বি” কে সাথে নিয়ে বাংলাদেশের কোন আর্থিক প্রতিষ্ঠান(ব্যাংক) এর কাছে যাবে এল সি’র জন্য । ব্রোকার “বি” ঐ এল সি কে কাজে লাগিয়ে তার কোন পরিচিত আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কাছে যাবে ২য় এল সি টির জন্য, যাকে কোম্পানি “এ” এর কাছে ইস্যু করার যাবে ।

কোম্পানি “এ” এর কাছে এলসি পৌঁছানোর সাথে সাথে সে তার তুলা জাহাজীকরণ করবে, এই জেনে যে তুলা পৌঁছালে জার্মান ব্যাংক পুরো পেইমেন্ট করবে । এভাবে বাংলাদেশের একটি পোশাক রপ্তানিকারন টেক্সটাইল কোম্পানি ব্যাক টু ব্যাক এল সির দ্বারা কম মূলধন নিয়েও তার উৎপাদন কাজ শুরু করতে পারে ।

**ব্যাংকে এল.সি করার সঠিক নিয়মঃ

=>এলসি করতে কম্পানির ট্রেড লাইসেন্স, টিন নম্বর লাগে।
=>কোম্পানির নামে খুলতে হয় ব্যাংক অ্যাকাউন্ট।
=>ব্যাংক থেকে এলসির ফরম নিয়ে পূরণ করে জমা দিতে হবে। কোন পণ্য আনা হবে, দাম কত, কোন দেশ থেকে আসবে- দিতে হবে এসব তথ্য।
=>এলসি করার জন্য যেসব পণ্য আনা হবে তার তালিকা (ইনডেন্ট) করতে হবে প্রথমে।
=>দেশটির বাংলাদেশ প্রতিনিধির কাছ থেকে পণ্যের মূল্য নির্ধারণ করে আনতে হবে ডকুমেন্ট। যদি সে দেশে প্রতিনিধি না থাকে, তবে কম্পানিতে মেইল করে দাম ঠিক করে ডকুমেন্ট আনাতে হবে। এতে পণ্যের বিস্তারিত বিবরণ, পণ্যের মূল্য, পোর্ট অব শিপমেন্ট- এসব তথ্য থাকে।
=> প্রয়োজন দরকারি সব তথ্য শুরুতে ব্যাংক থেকে এলসির (লেটার অব ক্রেডিট) আবেদন ফরম সংগ্রহ করে ইনডেন্ট অনুযায়ী পূরণ করে জমা দিতে হবে।
=> ফরমের সঙ্গে লাগবে আইডেন্টিফিকেশন নম্বর (টিন), ইমপোর্ট রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট (আইআরসি), ইনডেন্ট, কম্পানির ব্যাংক ক্রেডিট রিপোর্ট, ইনস্যুরেন্সের কাগজপত্র।
=>টাকা জমা দেওয়ার পর ব্যাংক এলসির একটা কপি দেবে এবং আসলটা পাঠিয়ে দেওয়া হবে বিদেশি সরবরাহকারীর কাছে। =>আইআরসি করতে আইআরসির জন্য মতিঝিলের এক্সপোর্ট ও ইমপোর্ট বিভাগের প্রধান নিয়ন্ত্রকের কার্যালয় থেকে ফরম নিতে হয়। এ সময় জমা দিতে হয় কম্পানির ট্রেড লাইসেন্স, টিন, ব্যাংক স্টেটমেন্ট ও নির্ধারিত ফি। নিরাপত্তা দেবে এলসি অর্থের নিরাপত্তার জন্য চালু আছে প্রি-শিপমেন্ট ইন্সপেকশন (পিএসআই) প্রক্রিয়া। এ ক্ষেত্রে ব্যাংক ১ শতাংশ টাকা কেটে পিএসআই কম্পানিকে দেয়। এ ক্ষেত্রে শিপমেন্ট হবে পণ্য পরীক্ষা করে সনদ দেওয়ার পর।
=> নিম্নমানের পণ্য সরবরাহ করা হলে সরবরাহকারীর লোকাল এজেন্ট বরাবর লিখিত অভিযোগ করতে হবে। সার্ভেয়ার পণ্য পরীক্ষা করে রিপোর্ট দেবে। রিপোর্টে অভিযোগ প্রমাণ হলে ব্যাংকের মাধ্যমে সরবরাহকারীর কাছ থেকে টাকা ফেরত আনার আবেদন করলে হতে পারে সমস্যার সমাধান।

- এম টি উল্যাহ
আইনজীবী
০১৭৩৩৫৯৪২৭০

মন্তব্য ১৯ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৯) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১২:৪৩

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:

অনেক গুরুত্বপুর্ণ তথ্য সম্বলিত পোষ্ট।
অনেকরই উপকারে লাগবে।

শুভেচ্ছা রইল

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১১

এম টি উল্লাহ বলেছেন: ধন্যবাদ

২| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ২:৩৩

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: আপনি কোথাও ভ্যাট এর কথা বলেননি !
এরপর কাষ্টসম কিভাবে পোহাতে হয় তাও বলা উচিৎ

....................................................................................
আমাদের দেশে মালামাল ইর্ম্পোট করে , পোর্টে কাষ্টম সমস্যায়
দেউলিয়া হবার নজির ও আছে ।

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১১

এম টি উল্লাহ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে

৩| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ ভোর ৫:৪৮

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
বাংলাদেশের কালো টাকার মালিকরা এর মাধ্যমে বিদেশে টাকাও পাচার করে।

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১২

এম টি উল্লাহ বলেছেন: ভালো বলেছেন

৪| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ ভোর ৬:২৭

সেনসেই বলেছেন: প্রয়োজনীয় তথ্য জানলাম।

লেখককে ধন্যবাদ

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১৪

এম টি উল্লাহ বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ

৫| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:১১

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ভালো একটা পোস্ট। এটা জানার অনেক আগ্রহ ছিল। প্রতিনিয়ত 'এলসি' সংক্রান্ত ফাইলপত্র আমার সামনে আসে, কিন্তু বুঝি খুব কম। আজও যে অনেক বুঝেছি তা না, তবে আগের চেয়ে নলেজ একটু বাড়লো। ধন্যবাদ পোস্টের জন্য।

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১৪

এম টি উল্লাহ বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ

৬| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:০৫

রাজীব নুর বলেছেন: জানলাম।

৭| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৪৮

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: শিক্ষণীয় পোস্ট। কাজে লাগবে। এলসি র প্রতারণা সম্বন্ধে লিখলে ভালো হত। কিভাবে প্রতারকদের থেকে বাঁচা যায় যদি জানাতেন। এল সি ছাড়াও ( টিটির কথা বলছি না) মাল আনা যায় উভয় পক্ষের সম্মতিতে। এই ব্যাপারে যদি কিছু লিখতেন।

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১৫

এম টি উল্লাহ বলেছেন: ধন্যবাদ

৮| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:০৭

নেওয়াজ আলি বলেছেন: শিক্ষণীয় ও তথ্যমূলক পোষ্ট। কিন্তু টাকা পাচার না করলে বেগম পাড়ার বেগমদের কষ্ট হবে

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ৮:৪৪

এম টি উল্লাহ বলেছেন: হয়তো

৯| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:৫৩

শোভন শামস বলেছেন: অনেক গুরুত্বপুর্ণ তথ্য সম্বলিত পোষ্ট।

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১৬

এম টি উল্লাহ বলেছেন: ধন্যবাদ

১০| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১২:০৩

নতুন বলেছেন: বিষয়টা অনেক খোলাশা হলো।++

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১০

এম টি উল্লাহ বলেছেন: ধন্যবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.