নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সৈয়দ মামুনূর রশীদ

সৈয়দ মামুনূর রশীদ

কাঙাল মানুষ, কাঙাল মন / আগা-গোড়া কাঙালী জীবন/ দুঃখ করি না, দুঃখ দিই না/ জোৎস্নার দিঘীতে স্নান দিয়ে/ সুখে ভাসতে চাই।

সৈয়দ মামুনূর রশীদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

মাদ্রাসা ছাত্রদের সেকালের সঙ্গীতচর্চা ও একজন আখতার ভাই,, ব্যাপক বিনোদন

২৮ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:১১

আগেকারদিনে গ্রাম্য বিয়েবাড়ীতে বাদ্যবাজনা ছিল নিষিদ্ধ। তবুও বিয়েবাড়ী কর্তৃপক্ষ বিয়ের আগের রাতে বাড়ীতে মাইক লাগাতেন। রাতব্যাপী মাইকে জকি হিসেবে নিযুক্ত হতেন মাদ্রাসায় পড়ুয়া একদল তালেবুন ইলম। সন্ধ্যারাতে তারা হামদ-নাত গাইলেও রাত বাড়লে শুরু হতো হিন্দিগান; ভিগি ভিগি হে ছামা.... মেরা দিলমে ফুকারে আজা...! তাদের পারিশ্রমিক ছিল ভাল আর তারসাথে থাকতো ভাল খাবারদাবার ও সিগারেট। এরকম আমাদের এক বড়ভাই ছিলেন আখতার ভাই। সুরেলা কন্ঠ, দরাজ গলা। তিনি একটানা চব্বিশ ঘন্টা বিয়েবাড়ীতে গান গেয়েছেন এরকম জলন্ত প্রমাণও রয়েছে। শুধু তাই নয় আখতারভাই বহু গরিব ঘরের বিয়েবাড়ীতে মাগনা গান গেয়ে রাত ফুরিয়েছেন এমন প্রমাণও বহু। এরকম একদিন এক গরিব ঘরের বিয়েবাড়ীতে আখতার ভাইয়ের ডাক পড়ে। সারারাত গান গাইতে টাকা না পেলেও তার যে জিনিষটি নিতান্ত প্রয়োজন, তা হলো; বিড়ি। আখতারভাই যে বাড়িতে দাওয়াত পেলন ওই বাড়ীতে বিড়ির টাকা পাবেন কিনা সন্দিহান ছিলেন। এমনসময় দেখলেন মুড়ি কিনতে টাকা নিয়ে দোকানে যাচ্ছিল এক শিশু। আখতারভাই বিসমিল্লাহ বলে বাচ্চাটির হাত থেকে টাকাটি নিযে নিলেন। একটাকায় তো আর রাত কাটানোর মতো সিগারেট পাওয়া যায় না। তিনি সিদ্ধান্ত পাল্টিয়ে বর্তমান আবুল খায়ের গ্রুপের জনপ্রিয় ‘আবুল বিড়ি’ কিনে নিলেন এক প্যাকেট। এ সময় আমাদের মাঝ থেকে কে একজন বলে উঠলো, তুমি কি বিড়ি খাবা? আখতারভাই তার জবাব দিলেন, আরবীতে ; “আল আবুলু খাইরুন মিনান গোল্ডলিফ”। অর্থাৎ যখন টাকা থাকবে না তখন আবুল বিড়ি গোল্ডলিফ সিগারেটের চেয়েও উত্তম। উল্লেখ্য বাংলাদেশের বহু বিখ্যাত মাওলানা ওয়াজীনদের মাদ্রাসায় পড়া অবস্থায় পেশা ছিল; বিয়েবাড়ীতে রাতভর গজল গাওয়া আর রাত বাড়লে, ভিগি ভিগি... হে ছামা..মেরা দিলমে ফুকারে আজা...

মন্তব্য ২৩ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:১৭

পলাশবাবা বলেছেন: কত দিন আগের কথা ভাইজান।

১০ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:২৬

সৈয়দ মামুনূর রশীদ বলেছেন: মন্তব্য দেয়ার জন্য সকলের কাছে আমি সত্যিই কৃতজ্ঞ। এ গল্প আজগুবি নয়। ১৯৮৪/৮৫ সালের ঘটনা এগুলো। আপনাদের সিনিয়র ভাই বা চাচাদের কাছে জিজ্ঞাসা করে দেখুন। আগেকার মুসলিম বিয়ে বাড়ীতে মাইক দিয়ে রাতভর গজল শুনাতো একদল মাদ্রাসা পড়ুয়া তরুণ। অনেকটা এখনকার বিয়েবাড়ীতে আগের রাতে হলুদ অনুষ্ঠানে যেরকম ব্যান্ড পার্টি বা গানের অনুষ্ঠানের আয়োজন রাখে। রাত বাড়লে মাদ্রাসা পড়ুয়া তরুণেরা দুষ্টুমি করে হিন্দি ছবির গান ধরতো। মন্দ লাগতো না। বিষয়টি কাউকে ছোট করার মতো কিছু নয়। এ হলো আগেকার বিয়েবাড়ীতে আনন্দঘন মুহুর্তের বাস্তবতা। বিশেষ করে চট্টগ্রাম অঞ্চলের পুরানো মানষেদের কাছে জানতে চাইলে বুঝতে পারবেন সত্যতা। আবারো সবাইকে ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।

২| ২৮ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:২৩

অনুতপ্ত হৃদয় বলেছেন: অনেক পুরোনো কাহিনি নাকি, কত দিন আগে?

১০ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:২৬

সৈয়দ মামুনূর রশীদ বলেছেন: মন্তব্য দেয়ার জন্য সকলের কাছে আমি সত্যিই কৃতজ্ঞ। এ গল্প আজগুবি নয়। ১৯৮৪/৮৫ সালের ঘটনা এগুলো। আপনাদের সিনিয়র ভাই বা চাচাদের কাছে জিজ্ঞাসা করে দেখুন। আগেকার মুসলিম বিয়ে বাড়ীতে মাইক দিয়ে রাতভর গজল শুনাতো একদল মাদ্রাসা পড়ুয়া তরুণ। অনেকটা এখনকার বিয়েবাড়ীতে আগের রাতে হলুদ অনুষ্ঠানে যেরকম ব্যান্ড পার্টি বা গানের অনুষ্ঠানের আয়োজন রাখে। রাত বাড়লে মাদ্রাসা পড়ুয়া তরুণেরা দুষ্টুমি করে হিন্দি ছবির গান ধরতো। মন্দ লাগতো না। বিষয়টি কাউকে ছোট করার মতো কিছু নয়। এ হলো আগেকার বিয়েবাড়ীতে আনন্দঘন মুহুর্তের বাস্তবতা। বিশেষ করে চট্টগ্রাম অঞ্চলের পুরানো মানষেদের কাছে জানতে চাইলে বুঝতে পারবেন সত্যতা। আবারো সবাইকে ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।

৩| ২৮ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:২৭

শায়মা বলেছেন: হা হা মাওলানারা ভিগি ভিগি গাইছে মনে করে হাসি পাচ্ছে.... :P

১০ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:২৬

সৈয়দ মামুনূর রশীদ বলেছেন: মন্তব্য দেয়ার জন্য সকলের কাছে আমি সত্যিই কৃতজ্ঞ। এ গল্প আজগুবি নয়। ১৯৮৪/৮৫ সালের ঘটনা এগুলো। আপনাদের সিনিয়র ভাই বা চাচাদের কাছে জিজ্ঞাসা করে দেখুন। আগেকার মুসলিম বিয়ে বাড়ীতে মাইক দিয়ে রাতভর গজল শুনাতো একদল মাদ্রাসা পড়ুয়া তরুণ। অনেকটা এখনকার বিয়েবাড়ীতে আগের রাতে হলুদ অনুষ্ঠানে যেরকম ব্যান্ড পার্টি বা গানের অনুষ্ঠানের আয়োজন রাখে। রাত বাড়লে মাদ্রাসা পড়ুয়া তরুণেরা দুষ্টুমি করে হিন্দি ছবির গান ধরতো। মন্দ লাগতো না। বিষয়টি কাউকে ছোট করার মতো কিছু নয়। এ হলো আগেকার বিয়েবাড়ীতে আনন্দঘন মুহুর্তের বাস্তবতা। বিশেষ করে চট্টগ্রাম অঞ্চলের পুরানো মানষেদের কাছে জানতে চাইলে বুঝতে পারবেন সত্যতা। আবারো সবাইকে ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।

১০ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:২৭

সৈয়দ মামুনূর রশীদ বলেছেন: মন্তব্য দেয়ার জন্য সকলের কাছে আমি সত্যিই কৃতজ্ঞ। এ গল্প আজগুবি নয়। ১৯৮৪/৮৫ সালের ঘটনা এগুলো। আপনাদের সিনিয়র ভাই বা চাচাদের কাছে জিজ্ঞাসা করে দেখুন। আগেকার মুসলিম বিয়ে বাড়ীতে মাইক দিয়ে রাতভর গজল শুনাতো একদল মাদ্রাসা পড়ুয়া তরুণ। অনেকটা এখনকার বিয়েবাড়ীতে আগের রাতে হলুদ অনুষ্ঠানে যেরকম ব্যান্ড পার্টি বা গানের অনুষ্ঠানের আয়োজন রাখে। রাত বাড়লে মাদ্রাসা পড়ুয়া তরুণেরা দুষ্টুমি করে হিন্দি ছবির গান ধরতো। মন্দ লাগতো না। বিষয়টি কাউকে ছোট করার মতো কিছু নয়। এ হলো আগেকার বিয়েবাড়ীতে আনন্দঘন মুহুর্তের বাস্তবতা। বিশেষ করে চট্টগ্রাম অঞ্চলের পুরানো মানষেদের কাছে জানতে চাইলে বুঝতে পারবেন সত্যতা। আবারো সবাইকে ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।

৪| ২৮ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:৩০

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: যুক্তি আছে !!!

১০ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:২৭

সৈয়দ মামুনূর রশীদ বলেছেন: মন্তব্য দেয়ার জন্য সকলের কাছে আমি সত্যিই কৃতজ্ঞ। এ গল্প আজগুবি নয়। ১৯৮৪/৮৫ সালের ঘটনা এগুলো। আপনাদের সিনিয়র ভাই বা চাচাদের কাছে জিজ্ঞাসা করে দেখুন। আগেকার মুসলিম বিয়ে বাড়ীতে মাইক দিয়ে রাতভর গজল শুনাতো একদল মাদ্রাসা পড়ুয়া তরুণ। অনেকটা এখনকার বিয়েবাড়ীতে আগের রাতে হলুদ অনুষ্ঠানে যেরকম ব্যান্ড পার্টি বা গানের অনুষ্ঠানের আয়োজন রাখে। রাত বাড়লে মাদ্রাসা পড়ুয়া তরুণেরা দুষ্টুমি করে হিন্দি ছবির গান ধরতো। মন্দ লাগতো না। বিষয়টি কাউকে ছোট করার মতো কিছু নয়। এ হলো আগেকার বিয়েবাড়ীতে আনন্দঘন মুহুর্তের বাস্তবতা। বিশেষ করে চট্টগ্রাম অঞ্চলের পুরানো মানষেদের কাছে জানতে চাইলে বুঝতে পারবেন সত্যতা। আবারো সবাইকে ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।

৫| ২৮ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৭

ক্স বলেছেন: কোন যুক্তি নাই। ডাহা মিথ্যা কথা। আমার এত বয়েস হল, কোনদিন এরকম কিছু শুনিনাই। ওয়াজের জন্য মাইক লাগানো হত, সেখানে তিলাওয়াত, বেসুরো গলায় গজল এসব শোনা যেত - কখনো মাদ্রাসার ছাত্রদের গলায় হিন্দি গান গেয়েছে বলে শুনিনাই। লেখক কোত্থেকে কি বানিয়ে বানিয়ে বলছে, কি উদ্দেশ্যে কে জানে?

১০ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:২৬

সৈয়দ মামুনূর রশীদ বলেছেন: মন্তব্য দেয়ার জন্য সকলের কাছে আমি সত্যিই কৃতজ্ঞ। এ গল্প আজগুবি নয়। ১৯৮৪/৮৫ সালের ঘটনা এগুলো। আপনাদের সিনিয়র ভাই বা চাচাদের কাছে জিজ্ঞাসা করে দেখুন। আগেকার মুসলিম বিয়ে বাড়ীতে মাইক দিয়ে রাতভর গজল শুনাতো একদল মাদ্রাসা পড়ুয়া তরুণ। অনেকটা এখনকার বিয়েবাড়ীতে আগের রাতে হলুদ অনুষ্ঠানে যেরকম ব্যান্ড পার্টি বা গানের অনুষ্ঠানের আয়োজন রাখে। রাত বাড়লে মাদ্রাসা পড়ুয়া তরুণেরা দুষ্টুমি করে হিন্দি ছবির গান ধরতো। মন্দ লাগতো না। বিষয়টি কাউকে ছোট করার মতো কিছু নয়। এ হলো আগেকার বিয়েবাড়ীতে আনন্দঘন মুহুর্তের বাস্তবতা। বিশেষ করে চট্টগ্রাম অঞ্চলের পুরানো মানষেদের কাছে জানতে চাইলে বুঝতে পারবেন সত্যতা। আবারো সবাইকে ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।

৬| ২৮ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৫

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: বলেন কি। বড় আমোদিত হলেম।

১০ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:২৭

সৈয়দ মামুনূর রশীদ বলেছেন: মন্তব্য দেয়ার জন্য সকলের কাছে আমি সত্যিই কৃতজ্ঞ। এ গল্প আজগুবি নয়। ১৯৮৪/৮৫ সালের ঘটনা এগুলো। আপনাদের সিনিয়র ভাই বা চাচাদের কাছে জিজ্ঞাসা করে দেখুন। আগেকার মুসলিম বিয়ে বাড়ীতে মাইক দিয়ে রাতভর গজল শুনাতো একদল মাদ্রাসা পড়ুয়া তরুণ। অনেকটা এখনকার বিয়েবাড়ীতে আগের রাতে হলুদ অনুষ্ঠানে যেরকম ব্যান্ড পার্টি বা গানের অনুষ্ঠানের আয়োজন রাখে। রাত বাড়লে মাদ্রাসা পড়ুয়া তরুণেরা দুষ্টুমি করে হিন্দি ছবির গান ধরতো। মন্দ লাগতো না। বিষয়টি কাউকে ছোট করার মতো কিছু নয়। এ হলো আগেকার বিয়েবাড়ীতে আনন্দঘন মুহুর্তের বাস্তবতা। বিশেষ করে চট্টগ্রাম অঞ্চলের পুরানো মানষেদের কাছে জানতে চাইলে বুঝতে পারবেন সত্যতা। আবারো সবাইকে ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।

৭| ২৮ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০২

সৈয়দ তাজুল বলেছেন:
সবাইরে আমোদ দিচ্ছেন, কিন্তু কোন কোন বাস্তবতার সাথে মিল না রেখে আজগুবিকথা বলার জন্য মনে হয় ব্লগে পাঠক সমাগম ঘটে না।
আমার সাথে সম্পর্কিত যত মাদ্রাসা ছাত্র আছে তারা কখনো এ টাইপের না। হয়ত আপনি ভুল বলছেন বা ভুল তথ্য ছড়াচ্ছেন।

আশাকরি যৌক্তিক বাস্তবার কাছে হেরে যাওয়ার কথা জানেন।



দ্রষ্টব্যে বলে রাখি, আমাকে মাদ্রাসাভিত্তিক ট্যাগ দিবেন না।

৮| ২৮ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৮

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আমার ব্যক্তিগত মত হচ্ছে সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান একই রকম হওয়া উচিত।

১০ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:২৮

সৈয়দ মামুনূর রশীদ বলেছেন: মন্তব্য দেয়ার জন্য সকলের কাছে আমি সত্যিই কৃতজ্ঞ। এ গল্প আজগুবি নয়। ১৯৮৪/৮৫ সালের ঘটনা এগুলো। আপনাদের সিনিয়র ভাই বা চাচাদের কাছে জিজ্ঞাসা করে দেখুন। আগেকার মুসলিম বিয়ে বাড়ীতে মাইক দিয়ে রাতভর গজল শুনাতো একদল মাদ্রাসা পড়ুয়া তরুণ। অনেকটা এখনকার বিয়েবাড়ীতে আগের রাতে হলুদ অনুষ্ঠানে যেরকম ব্যান্ড পার্টি বা গানের অনুষ্ঠানের আয়োজন রাখে। রাত বাড়লে মাদ্রাসা পড়ুয়া তরুণেরা দুষ্টুমি করে হিন্দি ছবির গান ধরতো। মন্দ লাগতো না। বিষয়টি কাউকে ছোট করার মতো কিছু নয়। এ হলো আগেকার বিয়েবাড়ীতে আনন্দঘন মুহুর্তের বাস্তবতা। বিশেষ করে চট্টগ্রাম অঞ্চলের পুরানো মানষেদের কাছে জানতে চাইলে বুঝতে পারবেন সত্যতা। আবারো সবাইকে ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।

৯| ২৮ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৪

নাঈম মুছা বলেছেন: আপনি কোথা থেকে, কোন তথ্য সূত্রে, কোন ধরণের ইতিহাসের ভিত্তিতে, কত সময়কাল আগের কথা এসব কিছুই স্পষ্ট করে উল্লেখ করতে ব্যর্থ হয়েছেন। সুতরাং, এসব ভঙচঙ পোস্ট পড়ে বিভ্রান্ত হওয়ার কোনো মানে হয় না। তারপর আপনের ঐ আখতার ভাই কোন মাদরাসার ছাত্র ছিলেন? কওমি নাকি আলিয়া? সেটাও আপনি স্পষ্ট করেন নি। আগেকার যুগে বললেন, বিয়ে বাড়িতে গান গাওয়া নিষিদ্ধ ছিল। আবার বলছেন আলেমদের দাওয়াত করে এনে কুরআন শরীফ আর রাতে হিন্দি গান গাওয়ানো হতো। নিষিদ্ধ থাকার পরেও এটা কিভাবে সম্ভব? তারপর আরবি যে লাইনটা উল্লেখ করেছেন সেটাও তো ভুল! হায় সেলুকাস! 'আল আবুলু খাইরুম মিনাল গুল্ডলিফ' হবে। এসব গাঁজাখুরি মনগড়া টাইপের কথাবার্তা বাদ দিয়ে ভালো কিছু লেখার চেষ্টা করুন।

১০ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:২৮

সৈয়দ মামুনূর রশীদ বলেছেন: মন্তব্য দেয়ার জন্য সকলের কাছে আমি সত্যিই কৃতজ্ঞ। এ গল্প আজগুবি নয়। ১৯৮৪/৮৫ সালের ঘটনা এগুলো। আপনাদের সিনিয়র ভাই বা চাচাদের কাছে জিজ্ঞাসা করে দেখুন। আগেকার মুসলিম বিয়ে বাড়ীতে মাইক দিয়ে রাতভর গজল শুনাতো একদল মাদ্রাসা পড়ুয়া তরুণ। অনেকটা এখনকার বিয়েবাড়ীতে আগের রাতে হলুদ অনুষ্ঠানে যেরকম ব্যান্ড পার্টি বা গানের অনুষ্ঠানের আয়োজন রাখে। রাত বাড়লে মাদ্রাসা পড়ুয়া তরুণেরা দুষ্টুমি করে হিন্দি ছবির গান ধরতো। মন্দ লাগতো না। বিষয়টি কাউকে ছোট করার মতো কিছু নয়। এ হলো আগেকার বিয়েবাড়ীতে আনন্দঘন মুহুর্তের বাস্তবতা। বিশেষ করে চট্টগ্রাম অঞ্চলের পুরানো মানষেদের কাছে জানতে চাইলে বুঝতে পারবেন সত্যতা। আবারো সবাইকে ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।

১০| ২৮ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৯

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: আপনার বক্তব্যের সাথে একমত হতে পারলাম না।

১০ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:২৯

সৈয়দ মামুনূর রশীদ বলেছেন: মন্তব্য দেয়ার জন্য সকলের কাছে আমি সত্যিই কৃতজ্ঞ। এ গল্প আজগুবি নয়। ১৯৮৪/৮৫ সালের ঘটনা এগুলো। আপনাদের সিনিয়র ভাই বা চাচাদের কাছে জিজ্ঞাসা করে দেখুন। আগেকার মুসলিম বিয়ে বাড়ীতে মাইক দিয়ে রাতভর গজল শুনাতো একদল মাদ্রাসা পড়ুয়া তরুণ। অনেকটা এখনকার বিয়েবাড়ীতে আগের রাতে হলুদ অনুষ্ঠানে যেরকম ব্যান্ড পার্টি বা গানের অনুষ্ঠানের আয়োজন রাখে। রাত বাড়লে মাদ্রাসা পড়ুয়া তরুণেরা দুষ্টুমি করে হিন্দি ছবির গান ধরতো। মন্দ লাগতো না। বিষয়টি কাউকে ছোট করার মতো কিছু নয়। এ হলো আগেকার বিয়েবাড়ীতে আনন্দঘন মুহুর্তের বাস্তবতা। বিশেষ করে চট্টগ্রাম অঞ্চলের পুরানো মানষেদের কাছে জানতে চাইলে বুঝতে পারবেন সত্যতা। আবারো সবাইকে ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।

১১| ২৮ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৯

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ভুয়া কথা।

১০ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:২৯

সৈয়দ মামুনূর রশীদ বলেছেন: মন্তব্য দেয়ার জন্য সকলের কাছে আমি সত্যিই কৃতজ্ঞ। এ গল্প আজগুবি নয়। ১৯৮৪/৮৫ সালের ঘটনা এগুলো। আপনাদের সিনিয়র ভাই বা চাচাদের কাছে জিজ্ঞাসা করে দেখুন। আগেকার মুসলিম বিয়ে বাড়ীতে মাইক দিয়ে রাতভর গজল শুনাতো একদল মাদ্রাসা পড়ুয়া তরুণ। অনেকটা এখনকার বিয়েবাড়ীতে আগের রাতে হলুদ অনুষ্ঠানে যেরকম ব্যান্ড পার্টি বা গানের অনুষ্ঠানের আয়োজন রাখে। রাত বাড়লে মাদ্রাসা পড়ুয়া তরুণেরা দুষ্টুমি করে হিন্দি ছবির গান ধরতো। মন্দ লাগতো না। বিষয়টি কাউকে ছোট করার মতো কিছু নয়। এ হলো আগেকার বিয়েবাড়ীতে আনন্দঘন মুহুর্তের বাস্তবতা। বিশেষ করে চট্টগ্রাম অঞ্চলের পুরানো মানষেদের কাছে জানতে চাইলে বুঝতে পারবেন সত্যতা। আবারো সবাইকে ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।

১২| ১০ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:২৫

সৈয়দ মামুনূর রশীদ বলেছেন: মন্তব্য দেয়ার জন্য সকলের কাছে আমি সত্যিই কৃতজ্ঞ। এ গল্প আজগুবি নয়। ১৯৮৪/৮৫ সালের ঘটনা এগুলো। আপনাদের সিনিয়র ভাই বা চাচাদের কাছে জিজ্ঞাসা করে দেখুন। আগেকার মুসলিম বিয়ে বাড়ীতে মাইক দিয়ে রাতভর গজল শুনাতো একদল মাদ্রাসা পড়ুয়া তরুণ। অনেকটা এখনকার বিয়েবাড়ীতে আগের রাতে হলুদ অনুষ্ঠানে যেরকম ব্যান্ড পার্টি বা গানের অনুষ্ঠানের আয়োজন রাখে। রাত বাড়লে মাদ্রাসা পড়ুয়া তরুণেরা দুষ্টুমি করে হিন্দি ছবির গান ধরতো। মন্দ লাগতো না। বিষয়টি কাউকে ছোট করার মতো কিছু নয়। এ হলো আগেকার বিয়েবাড়ীতে আনন্দঘন মুহুর্তের বাস্তবতা। বিশেষ করে চট্টগ্রাম অঞ্চলের পুরানো মানষেদের কাছে জানতে চাইলে বুঝতে পারবেন সত্যতা। আবারো সবাইকে ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.