নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

তৌহিদের বাংলা ব্লগ

চোখের সামনে যা পরে তাই নিয়ে লেখি।

ভবঘুরে তৌহিদ

চোখের সামনে যা পরে তাই নিয়ে লেখি। খুব বেশি মাথা খাটায়ে বা অনেক গবেষনা করে লেখালিখি করিনা। তবে...........

ভবঘুরে তৌহিদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

শাহাবাগ সহ বাংলাদেশের সকল আন্দোলনকারীদের কাছে অনুরোধ

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:০২

সম্মানিত শাহাবাগ সহ বাংলাদেশের সকল আন্দোলনকারীদের কাছে অনুরোধ সত্যি যদি ২০১৩ এর মুক্তিযোদ্ধা হতে চান। সব স্লোগানের সাথে এই স্লোগান গুলাও উচ্চারন করেন।



স তে সাজেদা তুই রাজাকার তুই রাজাকার।

আ তে আলমগির তুই রাজাকার তুই রাজাকার।

ম তে মশিউর তুই রাজাকার তুই রাজাকার।

ম তে মোশারফ তুই রাজাকার তুই রাজাকার।



আর যদি না পারেন তাহলে আল্লাহর ওয়াস্তে আমাদের মত সাধারন ম্যাঙ্গো পিপল | আমজনতা কে খোলাশা করে বলেন আপনারা কি চান। আমরা দিয়ে দিবো।

মন্তব্য ১৫ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:০৬

আয়রন ম্যান বলেছেন: এদেশের সব মানুষের সত্য কথা বলার মতো সৎ সাহস নাই।

সে যাই হোক রাজাকারদের বিচার চাই।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১৬

ভবঘুরে তৌহিদ বলেছেন: আয়রন ম্যান ঠিক বলেছেন।

২| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:০৯

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: তিন সপ্তাহ আহে ব্লগে আগমনের হেতু বোঝা যায় মাশা আল্লাহ।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১৯

ভবঘুরে তৌহিদ বলেছেন: হা হা হা দিকভ্রান্ত*পথিক। নাস্তিক রাজিবের ব্লগ নাকি এক দিনে বানাইছে ছাগুরা। আমি ৩ সপ্তাহ থেকে আছি কম কিসে???

আপনি ওলামা লীগ হলে মাইকে বলেন

স তে সাজেদা তুই রাজাকার তুই রাজাকার।
আ তে আলমগির তুই রাজাকার তুই রাজাকার।
ম তে মশিউর তুই রাজাকার তুই রাজাকার।
ম তে মোশারফ তুই রাজাকার তুই রাজাকার।

জয় বাংলা।

৩| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১২

নিষ্‌কর্মা বলেছেন:
গোয়াল [ সোনার বাংলা ব্লগ ] বন্ধ বৈলা এইখানে ল্যাদাইতে আসছে।


মনে রাখবেন, জামাতিদের লেখার ধরনটাই এ রকমের।

প্রথমে তারা বলে যে তারা শাহবাগের আন্দোলনের সাথে তারা একমত বা সেখানে গেল। সেখানে যে সব শ্লোগান হচ্ছে, সেগুলোর সাথে তাদের কিছু পছন্দের শ্লোগান জুড়ে দেবে তারা।

তাদের এই শ্লোগান যখন হালে পানি পায় না তখন তারা শাহবাগের নামে কুতসা রটায়। আর ঠিক সেময়েই তাদের মনে সন্দেহ দেখা দেয় [ ঠিক মক্কার কাফেরদের মত, যারা নবী করিমের নবুয়াতের ব্যাপারে আগ্রহ দেখানোর পরেই সন্দেহ দেখাত ]।

এরপরে তাদের মূল কথায় আসবে তারা, যেখানে তাদের পূর্বের প্রচারণা মার খাবার কারনে নতুন প্রচারনার কথাটি বলা হবে। ঠিক মক্কার কাফেররা যা করত।


জামাত আর ১৪০০ বছর আগের মক্কার কাফেরদের ভেতরে কোনই তফাত নাই। মক্কার সেই কাফেরদের একটি রূপ ১৯৭১ সালে আমরা দেখেছি, আরেক বার দেখতে যাচ্ছি। তাই সবাই হুঁশিয়ার সাবধান।


সিদ্ধান্তঃ ব্লগের লেখক একজন ছাগু।

৪| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১২

taitanioum বলেছেন: ???

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:২৫

ভবঘুরে তৌহিদ বলেছেন: সিদ্ধান্তঃ ব্লগের লেখক একজন ছাগু।

মজা পাইলাম।

তো নিষ্‌কর্মা ওলামালীগের সভাপতি

সাজেদা চোধুরী, মরা খাওয়া আলমগির ,মশিউর রহমান,খন্দকার মোশারফ কোন সেক্ট্ররে যুদ্ধ করেছে। আপনারা পারেন ও কাদের ছিদ্দিকি রাজাকার খন্দকার মোশারফ মুক্তিযোদ্ধা।

জামাত- শিবির ছাগু আর ওলামালীগ সব রসুনের একই গোরা।

স তে সাজেদা তুই রাজাকার তুই রাজাকার।
আ তে আলমগির তুই রাজাকার তুই রাজাকার।
ম তে মশিউর তুই রাজাকার তুই রাজাকার।
ম তে মোশারফ তুই রাজাকার তুই রাজাকার।

জয় বাংলা।

৫| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১৩

taitanioum বলেছেন: ???

৬| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১৫

ভবঘুরে তৌহিদ বলেছেন: স তে সাজেদা তুই রাজাকার তুই রাজাকার।
আ তে আলমগির তুই রাজাকার তুই রাজাকার।
ম তে মশিউর তুই রাজাকার তুই রাজাকার।
ম তে মোশারফ তুই রাজাকার তুই রাজাকার।

জয় বাংলা।

৭| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আওয়ামী লীগের নেতারা বিভিন্ন সময় বক্তৃতায় বলেছেন, আওয়ামী লীগে রাজাকার থাকলে দেখিয়ে দেন-আমরা তাদের বিচার করব। আমাদের অনুসন্ধানে নিচে ২৩ আওয়ামী রাজাকারের তালিকা তুলে ধরা হলো।
আওয়ামী লীগের এই ২৩ জন যুদ্ধাপরাধী বা তাদের পরিবার কোন না কোনভাবে ৭১ সালে পাকিস্তান সরকার ও যুদ্ধাপরাধের সাথে জড়িত ছিলেন। মক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগের এসব নেতা ঘৃণিত ভূমিকা পালন করেছেন। পরবর্তী সময়ে আওয়ামী লীগের রাজনীতেতে সক্রিয় থেকে মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তি বনে গিয়েছে। ১৯৭১ সালে মক্তিযোদ্বাদের হত্যাসহ নানা ধরনের মানবতবিরোধী অপরাধের সঙ্গে তারা যুক্ত ছিলেন তারা।
আওয়ামী লীগের এসব যুদ্বাপরাধীর নাম ও তাদের কর্মকাণ্ডের কিছু তথ্য দেয়া হলো:


1...১. অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম: ঢাকা-২ আসনের সংসদ সদস্য ও আইন প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম রাজাকার পরিবারের সদস্য। তার বড় ভাই হাকিম হাফেজ আজিজুল ইসলাম নেজামে ইসলামি পার্টির কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক ছিলেন। পাক হানাদার বাহিনীকে সহযোগিতা ও মুক্তিযোদ্ধাদের শায়েস্তা করার জন্য তার নেতৃত্বেই ঢাকায় প্রথম শান্তি কমিটি গঠন হয়। একই সঙ্গে তিনি রাজাকার, আল বদর ও আল শাসম বাহিনীকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করেছেন। অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম মুক্তিযুদ্ধের নয় মাসই স্বাধীনতা বিরোধী কর্মকাণ্ড চালানোর পাশাপাশি মু্ক্তিযোদ্ধাদের কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে বড় ভাইকে সার্বিক সহযোগিতা করেন।
মুক্তিযুদ্ধের সময় তার রাজাকার ভাইয়ের মালিকাধীন প্রিন্টিং প্রেসে তিনি ম্যানেজার হিসেবে কাজ করতেন। ১৯৬৯ সালে এ দেশে পাকিস্তান বিরোধী আন্দোলন জোরদার হলে নেজামের ইসলাম পার্টির পক্ষ থেকে পাকিস্তানের অখণ্ডতা রক্ষার প্রচারণা চালানোর জন্য ‘নেজামে ইসলাম’ নামে একটি সাপ্তাহিক পত্রিকা প্রকাশিত হয়। হাকিম অজিজুল ইসলাম এ পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন। শেখ মজিবুর রহামনসহ পাকিস্তান বিরোধী আন্দোলনকারীদের নিয়ে তিনি এ পত্রিকায় ‘ইবলিশের দিনলিপি’ নামে প্রতি সপ্তাহে বিশেষ সম্পাদকীয় লিখেন। অ্যাডভোকেট কামরুল ১৯৯৪ সালে আওয়ামী লীগের রাজনীতেতে সক্রিয় হন। এর মধ্যে দিয়ে রাজাকার পরিবারের গন্ধ হতে মুক্ত হতে চান তিনি। তার ব্যাপারে 'মুক্তিযুদ্ধে ইসলামী দল' শীর্ষক বইয়ে বিস্তারিত উল্লেখ আছে। ....
..

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩০

ভবঘুরে তৌহিদ বলেছেন: নিশ্চয়ই নিজের ঘর আওয়ামী লীগকে রাজাকার মুক্ত করতে বাআলের মধ্যে থাকা রাজাকারগুলোর বিচার করবে তারা। তো আর দেরি কেন-প্রধানমন্ত্রীর বেয়াই মোশাররফকে দিয়েই শুরু হোক...

নিশ্চয়ই
নিশ্চয়ই
নিশ্চয়ই

৮| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:০১

jakaiulo বলেছেন: শাহবাগের আন্দোলন সফলতার মুখ দেখবেনা কারণ।
আমরা ৪৭এর দেশ ভাগ আন্দোলন, ৫২এর ভাষাআন্দোলনে ১৪৪ ধারা ভঙ্গের,৬৯সত্তরের গণঅভ্যুত্থান, ৭১এর মহান মুক্তিযুদ্ধের, ৯০এর স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনের কথা শুনেছি। এসব আন্দোলন ক্ষমতাসীনদের রক্তচোক্ষু উপেক্ষা করে অনেক শাহাদাত তথা রক্তের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছে। এসব আন্দোলন কখনও ক্ষমতাসীনদের পেটুয়াবাহিনীর পাহারায়, হালুয়া-রুটি খেয়ে, নারীদের নিয়ে সারারাত নাজ-গান করে, মিডিয়ার একচাটিয়া (যেখানে কয়েক হাজার লোককে বলে লক্ষ লক্ষ সাধারণ জনগণ) সমর্থনে হয়নি। মনে হচ্ছে আজ শাহবাগের আন্দোলন উপরোক্ত কারণে সফলতার মুখ দেখবেনা। যাদেরকে বলা হচ্ছে যুদ্ধাপরাধী, তারা তো ১৯৫ জন তাদের ত্রিদেশীয় চুক্তির মাধ্যমে ছেড়ে দেয়া হয়েছে। যাদেরকে মানবতাবিরোধী অপরাধের প্রধান আসামী বলা হচ্ছে, তা এতদিন পরে কেন? ৭২ থেকে ৭৫ পর্যন্ত যারা ক্ষমতায় ছিল তখন ৩৩ হাজার লোককে আসামী করে কিছু লোককে সাজাও দিয়েছিল। তখন তো এসব তথাকথিত প্রধান অপরাধীদের সাধারণ আসামীও করা হয়নি কেন? ৭৫ থেকে ২০০৮ পর্যন্ত এসব তথাকথিত প্রধান অপরাধীরা কোথায় ছিল আজ কেন?। বুঝতে হবে ডালমে কোচ কালাহায়।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৪৬

ভবঘুরে তৌহিদ বলেছেন: ডালমে কোচ কালাহায়।

৯| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:১৯

কর্কট রাশি বলেছেন: jakaiulo বলেছেন: শাহবাগের আন্দোলন সফলতার মুখ দেখবেনা কারণ।
আমরা ৪৭এর দেশ ভাগ আন্দোলন, ৫২এর ভাষাআন্দোলনে ১৪৪ ধারা ভঙ্গের,৬৯সত্তরের গণঅভ্যুত্থান, ৭১এর মহান মুক্তিযুদ্ধের, ৯০এর স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনের কথা শুনেছি। এসব আন্দোলন ক্ষমতাসীনদের রক্তচোক্ষু উপেক্ষা করে অনেক শাহাদাত তথা রক্তের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছে। এসব আন্দোলন কখনও ক্ষমতাসীনদের পেটুয়াবাহিনীর পাহারায়, হালুয়া-রুটি খেয়ে, নারীদের নিয়ে সারারাত নাজ-গান করে, মিডিয়ার একচাটিয়া (যেখানে কয়েক হাজার লোককে বলে লক্ষ লক্ষ সাধারণ জনগণ) সমর্থনে হয়নি। মনে হচ্ছে আজ শাহবাগের আন্দোলন উপরোক্ত কারণে সফলতার মুখ দেখবেনা। যাদেরকে বলা হচ্ছে যুদ্ধাপরাধী, তারা তো ১৯৫ জন তাদের ত্রিদেশীয় চুক্তির মাধ্যমে ছেড়ে দেয়া হয়েছে। যাদেরকে মানবতাবিরোধী অপরাধের প্রধান আসামী বলা হচ্ছে, তা এতদিন পরে কেন? ৭২ থেকে ৭৫ পর্যন্ত যারা ক্ষমতায় ছিল তখন ৩৩ হাজার লোককে আসামী করে কিছু লোককে সাজাও দিয়েছিল। তখন তো এসব তথাকথিত প্রধান অপরাধীদের সাধারণ আসামীও করা হয়নি কেন? ৭৫ থেকে ২০০৮ পর্যন্ত এসব তথাকথিত প্রধান অপরাধীরা কোথায় ছিল আজ কেন?। বুঝতে হবে ডালমে কোচ কালাহায়


কঠিন লিখছেন ভাইজান। সহমত।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৪৬

ভবঘুরে তৌহিদ বলেছেন: সহমত।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.