নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

গাদ্দার

জ্ঞান যেখানে সীমাবদ্ধ, যুক্তি যেখানে আড়ষ্ট, মুক্তি সেখানে অসম্ভব।

গাদ্দার

গাদ্দার › বিস্তারিত পোস্টঃ

জয়ের একমাত্র রাজনৈতিক যোগ্যতা হচ্ছে সে শেখ হাসিনার পুত্র

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৪০

জয়ের একমাত্র রাজনৈতিক যোগ্যতা হচ্ছে সে শেখ হাসিনার পুত্র।



অনেকে জয়ের শিক্ষা দীক্ষার কথা বলেন। আমার জানামতে আওয়ামীলীগে জয়ের চাইতেও শিক্ষিত ও মেধাবী অনেক ত্যাগী নেতা কর্মী আছেন। আর রাজনৈতিক নেতা হতে হলে একাডেমিক শিক্ষাই একমাত্র মাপকাঠি নয়। একাডেমিক শিক্ষা যদি বিবেচ্য হয় তাহলে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক নেতা হতেন বড় বড় সব শিক্ষাবিদ, বিজ্ঞানীরা। জয় যদি খুব শিক্ষিত ও মেধাবী কেউ হয়ে থাকেন তাহলে তিনি শিক্ষাবিদ অথবা বিজ্ঞানী হবার চেষ্টা করে দেখতে পারেন। একজন বিজ্ঞানী বা শিক্ষাবিদ একজন রাজনৈতিক নেতার থেকেও গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রবিশেষে।



রাজনীতি এতো সহজ নয়। চাইলাম আর রাজনীতি শুরু করলাম, নেতা হয়ে গেলাম বিষয়টি এতো সহজ নয়। এর জন্য অনেক ত্যাগ, লড়াই-সংগ্রাম ও মাঠের অভিজ্ঞতার দরকার আছে।



জয় আগে ছাত্র রাজনীতি করেননি বলে কি এখন আর রাজনীতি করার সুযোগ নেই? অবশ্যই আছে। এখন থেকে তিনি তৃণমূলে তার রাজনৈতিক কর্মকান্ড শুরু করুক। তৃণমূলের নেতা কর্মীদের কাছে যোগ্যতার প্রমাণ দিক। জেলা পর্যায়ে নিজেকে প্রমাণ করুক। এরপর তিনি জাতীয় রাজনীতি করার জন্য নিজেকে তৈরী করার সুযোগ পাবেন।



জানি এসবের কিছুই করার দরকার পড়বে না জয়ের। কারণ বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক রাজনীতির চল নেই। আছে পরিবারতন্ত্র। এর ফাঁক দিয়েই জয় লুট করবেন জনগণের নেতার আসন।



এর আগে আমরা অশিক্ষিত তারেকের দৌরাত্ম্য দেখেছি। লুটপাটের রাজপুত্র আমাদের দেশকে বিদেশের ব্যাঙ্কগুলোর লকারে লুকিয়ে রেখেছে। এখন এক তারেকের পর আরেক জয় এ জাতির বুকের উপর জগদ্দল পাথরের মতো চেপে বসতে যাচ্ছে।

মন্তব্য ১৫ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৪৭

তারেক হিমু বলেছেন: আর যারা বর্তমানে ঘুরে ফিরে দেশকে চালাচ্ছে তাদের যোগ্যতা হলো দেশে এখন আর কোনো যোগ্য লোক নাই.....!!! :#) :#)

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৫৩

গাদ্দার বলেছেন: যোগ্য লোক ঠিকই আছে। কিন্তু এরা সবকিছুকে জিম্মি করে রেখেছে। তাই জনগণ জানারও সুযোগ পাচ্ছে না কে আসল যোগ্য।

২| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৫২

মদন বলেছেন: রাজনীতির মাঠে বরং জয়ের থেকে তারেক কিছুটা এগিয়ে আছে, যদিও দুজনেই মায়ের আচলের ছায়ায় রাজনীতির মাঠে এসেছে।

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৫৪

গাদ্দার বলেছেন: সে হিসেব কষে লাভ কি? আমরাতো এই দুই পরিবারের কাছে গোটা জাতি জিম্মি।

৩| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:০২

তারেক হিমু বলেছেন: বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক হলে কি হবে, এদেশের রাজনীতি জন্ম থেকেই রাজতান্ত্রিক ভাবে চলে আসছে। তো যোগ্য লোক তো সেই চাপা পড়েই থাকবে নাক..!! X( X(

৪| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:১৮

পরোবাশি২০১৩ বলেছেন: I think education is one requirement of a politician. If you look at some democratic countries, such as USA, UK, most politicians have post-graduate degree. Bill Clinton, Hilary Clinton, and Obama have law degree. Many politician in our country are semi-literate.

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ২:২১

গাদ্দার বলেছেন: ভাই শিক্ষা জরুরী।
আপনি খবর নিয়ে দেখুন বারাক ওবামারা কিভাবে ছাত্রাবস্থায় ছাত্রদের প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করেছেন। কিভাবে দলের মধ্যে লড়াই করেছেন। ভোটে জিতে দলের প্রার্থী হয়েছেন।

৫| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:২৭

কষ্টবিলাসী বলেছেন: জয় বেশ খারাপ লোক, আর তাছাড়া সে রাজনীতির কিছুই জানে না। আমাদেরকে পস্তাতে হবে।

৬| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:২৮

এম এইচ সাব্বির বলেছেন: জয়ের রাজনীতি করার যোগ্যতা কতটুকু আছে, সে দিকে না গিয়ে প্রথমে বরং সবার দেখা উচিত তার রাজনীতি করার প্রয়োজন আদো কতটুকু। অন্তত তারেকের মত চোর ডাকাতি করে তার পেট চালানোর কোন দরকার আছে বলে আমার মনে হয়না।

৭| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৪৯

আব্দুল্লাহ সিদ্দিকী বলেছেন: আমার কাছে তো তাহাকে বসন্তের কোকিল বলিয়া মনে হইতেছে। নির্বাচন শেষে সে আমেরিকায় পাড়ি জমাইবে। এখন যে সব বুলি আওড়াইতেছে তাহা কিছুই তখন মনে থাকিবে না।

এহেন নেতার বাংলাদেশের রাজনিতীতে প্রয়োজনীয়তা কতটুকু তাহা বুঝিতে কাহারো বাকি নাই নিশ্চয়ই।

৮| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৫৯

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: যেভাবেই হোক শেখ মুজিব পরিবার এবং জিয়া পরিবারকে এদেশের মানুষ অনেক গুরুত্বের সাথে নেয় এবং শুধুমাত্র তাদের কথায় দলীয় ভাবে ঐক্যবদ্ধ থাকে। এদেশের রাজনীতিতে যে পরিমাণ ভয়াবহ আভ্যন্তরীণ কোন্দল তাতে বড় দুই দলের প্রধান হিসেবে এই দুই পরিবারের কেউ না থাকলে দল দুটো নিজেদের মধ্যে হানাহানি কাটাকাটি করে খন্ড খন্ড হয়ে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবে। এখন তাও ভালো যে দুটা কথা শোনানোর জন্য শেখ হাসিনা/ জয় বা খালেদা জিয়া/ তারেককে পাচ্ছেন। এরা না থাকলে তখন দুটো কথা শোনানোর জন্যও কাউকে খুঁজে পাবেন না। দেখবেন ছোট ছোট দলে বিভক্ত হয়ে যার যে এলাকায় প্রভাব আছে সেসব এলাকা ভিত্তিক বিভিন্ন গ্রুপে ভাগ হয়ে সকাল বিকাল একে অপরের রক্ত পান করে পুরা দেশটা এলোমেলো করে দিয়েছে। বলা যায়না, কোন কোন এলাকার নেতারা এই সুযোগে তার এলাকার জন্য আলাদা পতাকাও তৈরী করতে পারে!

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ২:২৪

গাদ্দার বলেছেন: এ দুই পরিবার আছে বলেই হলমার্ক হয়, ডেসটিনি হয়, শেয়ার কেলেঙ্কারি হয়। চীনের কমিউনিস্ট পার্টি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় পার্টি। সেখানে কেনো পরিবারতন্ত্রের দরকার হয় না? কারণ দলের মধ্যে গণতন্ত্র। দলের মধ্যে গণতন্ত্র চালু হলে কোন্দল থাকবে তবে সেটা পজিটিভ অর্থে থাকবে। প্রতিযোগিতা হিসেবে।

৯| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ২:৩৫

রাসেলহাসান বলেছেন: সব শালারা বাটপার!!! X( X(

১০| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ২:৪৯

স্বাধীকার বলেছেন:

যোগ্যতা থাকলে যে কেউ রাজনীতি করতে পারে। রাজনৈতিক পরিবারে জন্ম নেওয়ার কারনে রাজনীতিতে আসতে পারবেনা, এটাও ঠিক নয়। রাজনৈতিক পরিবারে জন্ম নেওয়াও কারো অপরাধ নয়।

তারেক যে পরিমান দুর্নীতিবাজ হিসাবে আম্লীগের প্রচার পেয়েছে, সে তুলনায় আম্লীগ তারেকের দুর্নীতির প্রমানের মুসিক প্রসব করেছে। কেবল তারেককে নিজেদের শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বি মনে করে আম্লীগ গত ৮ বছর যাবত নিরবিচ্ছিন্ন প্রচার চালিয়েছে দেশে বিদেশে। এমনকি ভারতীয় প্রচার মাধ্যম গুলোকেও ব্যবহার করেছে। দেশের মানুষের মনে এমন একটি ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করেছে আম্লীগ বশংবদ যে, দুর্নীতি ছাড়া তারেকের আর কোনো যোগ্যতা নেই। শেখ হাসিনার প্রতিদ্বন্দ্বি তারেক হয়ে গিয়েছেন-এ ধরণের ধারণা থেকে ওরা সীমাহীন মিথ্যাচার ও অতিরঞ্জিত প্রচারনা চালায় দীপানরঞ্জন দাদাদের মতো শ্যামল দত্ত, মোজাম্মেল বাবু, ম বুলবুল, মাহফুজ, মুন্নিসাহা, সুভাষ সিং, নাইমুরদের দিয়ে, বহু টাকা পয়সায় কাজে লাগিয়ে শয়তানগুলোকে দিয়ে; সফল হয়েছিলো গত তত্ত্বাবধায়ক সরকারকে দিয়ে গোপন চুক্তির মাধ্যমে। যে অত্যাচার বিচার বর্হিভূতভাবে করা হয়েছে, তার জবাবতো একদিন পেতেই হবে। অপরাধ করলে তারেকের যেমন ক্ষমা নেই, তেমনি যারা বিচার বর্হিভূত তারেককে শেষ করতে চেয়েছে তাদের বিচার কেবল সময়ের ব্যাপারমাত্র। আম্লীগ ক্ষমতায় এসে তারেকের যে পরিমান দুর্নীতির ছিটে ফোটা আবিস্কার করতে পারলো, তা না যাচ্ছে বলা, না যাচ্ছে প্রচারণা লাগালো। মিথ্যাচারী আম্লী-গে’র সর্বশেষ আবিস্কার হলো কেবল ‘‘বিদেশে গিয়াসের একাউন্টের টাকা তারেক খরচ করে শপিং করেছে।” আম্লী-গে’র আবিস্কার এ পর্যন্তই দেখলাম আর তাদের বিগত দিনের দাবী ও মিথ্যাচার গুলোকে মেলাতে চাইলাম, মিথ্যাচারের ড্রাম হলো আম্লীগ আর দেখালো ‍দুর্নীতির প্রমানের কৌটা-যা আবার নিজেদের তদন্ত গুরু ক্বাহারকে দিয়ে করানো, নিজেদের!!

দুর্নীতিবাজের বিচার হবে-এটা জনতার চাওয়া। কিন্তু আম্লী-গে’র চাওয়া হলো তারেকের জনপ্রিয়তায় ধ্বংস নামিয়ে রাজনৈতিকভাবে বিতাড়ন করা। দুর্নীতির বিরোদ্ধে আম্লীগের অবস্থান কোনোদিনই ছিলোনা, থাকলে সোনালী ব্যাংক, পদ্মাসেতু, শেয়ার বাজারের ক্ষেত্রে আম্লী-গে’র ডাকাতি আমাদের দেখতে হতোনা। তারেকের জনপ্রিয়তা কি মাত্রায় আছে সেটা আমরা দেখিছি, আগামীতেও দেখবো। ৮ বছর আগে তারেক যে প্রক্রিয়ায় তৃনমূল সম্মেলন করেছিলো, আজকে আমাদের তথ্যবাবা বিন চমকআলী সেই প্রক্রিয়ায় কঠোর নিরাপত্তায় ঘুরে বেড়াচ্ছেন মুজিব কোট গায়ে দিয়ে চরম গরমে। রাজনীতি করতে হলে মানুষের সাথে মিশতে হবে, বঙ্গবন্ধুর মতো সাধারণ মানুষকে কাছে টানতে হবে। এই মাটির সাথে সম্পর্ক থাকতে হবে। বিদেশী নাগরিকত্ব, বিদেশী সংসার, ঘর-বাড়ী আর পাওয়ার পয়েন্ট দিয়ে রাজনীতি হয়না, চামচামীর জন্য কিছু খয়ের খা জোগার হয়। ইনু মনুরা জীবন ব্যয় করলো রাজনীতির মাঠে, এক সময়ের বিরাট বিপ্লবীরা এদেশে এতিমের খাতায় নাম লিখিয়েছে, ইউপি-মেম্বার নির্বাচনেও এরা হারবে জামানতসহ, তারপর আবার তথ্য বাবা, এত সহজে, এসেই গরম ভাত??

১১| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:০২

এ্যাপেলটন বলেছেন: *কুনোব্যাঙ* বলেছেন: যেভাবেই হোক শেখ মুজিব পরিবার এবং জিয়া পরিবারকে এদেশের মানুষ অনেক গুরুত্বের সাথে নেয় এবং শুধুমাত্র তাদের কথায় দলীয় ভাবে ঐক্যবদ্ধ থাকে। এদেশের রাজনীতিতে যে পরিমাণ ভয়াবহ আভ্যন্তরীণ কোন্দল তাতে বড় দুই দলের প্রধান হিসেবে এই দুই পরিবারের কেউ না থাকলে দল দুটো নিজেদের মধ্যে হানাহানি কাটাকাটি করে খন্ড খন্ড হয়ে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবে। এখন তাও ভালো যে দুটা কথা শোনানোর জন্য শেখ হাসিনা/ জয় বা খালেদা জিয়া/ তারেককে পাচ্ছেন। এরা না থাকলে তখন দুটো কথা শোনানোর জন্যও কাউকে খুঁজে পাবেন না। দেখবেন ছোট ছোট দলে বিভক্ত হয়ে যার যে এলাকায় প্রভাব আছে সেসব এলাকা ভিত্তিক বিভিন্ন গ্রুপে ভাগ হয়ে সকাল বিকাল একে অপরের রক্ত পান করে পুরা দেশটা এলোমেলো করে দিয়েছে। বলা যায়না, কোন কোন এলাকার নেতারা এই সুযোগে তার এলাকার জন্য আলাদা পতাকাও তৈরী করতে পারে!....... সহমত !!!!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.