![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যেকোনো কাজের কন্ট্রাক্ট হয় সাধারণত দু'ধরনেরঃ
১. দৈনন্দিন ভিত্তিতেঃ দিন শেষে আপনি টাকা পরিশোধ করবেন। এক্ষেত্রে কতদিনে কাজ শেষ হবে সেটা নির্দিষ্ট থাকে না। আপনি চাইলে যেকোনো সময় থেকে কাজটা স্থগিত রাখতে পারেন। সেক্ষেত্রে কোনো জরিমানা গুণতে হবে না। সাধারণত যাদের ফিল্ডে থেকে কাজ করিয়ে নেবার অভিজ্ঞতা আছে তারাই এ ধরনের কন্ট্রাক্টে যান।
২. এককালীন ভিত্তিতেঃ পুরো 'কাজের পরিমাণ' ও নির্দিষ্ট 'কতদিন' লাগতে পারে তা হিসেব করে আপনি কন্ট্রাক্ট করবেন। এক্ষেত্রে সাধারণত কন্ট্রাক্টের অর্ধেক বা তার অধিক পরিমাণ টাকা এডভান্স করতে হয়। বাকীটা কাজ শেষে। এবং চাইলেই আপনি কন্ট্রাক্ট বাতিল করতে পারবেন না। করলে জরিমানা গুণতে হবে। সাধারণত যাদের টাকা কোনো সমস্যা না এবং ফিল্ডে থেকে সশরীরে কাজ করাতে অপারগ তারাই এ ধরনের কন্ট্রাক্ট করে থাকেন বেশি।
খবরঃ মির্জা ফখরুল বলেছেন, আগামীকাল (২৯ অক্টোবর) সন্ধ্যার পর ডাকলে তারা সংলাপে সাড়া দেবেন।
যতটুকু বুঝা যাচ্ছে হরতালের ক্ষেত্রে বিএনপি, জামাতের সাথে কন্ট্রাক্টের দ্বিতীয় পদ্ধতিটি বেছে নিয়েছে। আবার জামাতও তার নেতা কর্মীদের কাছে হরতালের ক্ষেত্রে দ্বিতীয় পদ্ধতিটি বেছে নিয়ে থাকতে পারে। সেক্ষেত্রে হরতাল প্রত্যাহারে দুটি দলকে দু' দুটি কন্ট্রাক্ট বাতিল (এক্ষেত্রে এডভান্স করা টাকা ফেরত পাবার কোনো আশা নেই) এবং তার জন্য উপর্যপুরি মাসুল গুণতে হবে। জেনে শুনে বিএনপি শত-হাজার কোটি টাকার লোকসানের মুখোমুখি তাও আবার নির্বাচনকে সামনে রেখে হতে চাইবে না।
এক্ষেত্রে আমার প্রস্তাব, বিএনপি কন্ট্রাক্টের ক্ষেত্রে প্রথম নিয়মটি অনুসরণ করলে তাদের স্বাধীনতা থাকবে যেকোনো সময় তা বাতিলের, মাসুলও গুণতে হবে না। সেক্ষেত্রে নেতাদের একটু ভোরে ভোরে উঠে কাজের তদারকি করতে হবে এবং এতে জামাতের সাথে কন্ট্রাক্ট করা ভাংচুর-বোমাবাজির-আগুন লাগানোর কাজগুলো আরো সুচারুরুপে করাও সম্ভব হবে। টাকাও খরচ হবে কম।
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:৫৭
রাহুল বলেছেন: আসাধা
রন ...