নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

গাদ্দার

জ্ঞান যেখানে সীমাবদ্ধ, যুক্তি যেখানে আড়ষ্ট, মুক্তি সেখানে অসম্ভব।

গাদ্দার

গাদ্দার › বিস্তারিত পোস্টঃ

একতরফা নির্বাচন: সঙ্কটের সমাধান নাকি অধিক দূর্যোগের লক্ষণ

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০০

আগামী দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে দেশের জনগণ ভয়াবহ বিপদের মধ্যে আছে। সকলেই নির্বাচন চান। কিন্তু আওয়ামীলীগ একতরফা নির্বাচনের যে আয়োজন করেছে সেটির গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। আবার একতরফা নির্বাচনের বিরুদ্ধে আন্দোলনের নামে বিএনপির ছায়ায় থেকে একের পর এক নাশকতার মাধ্যমে দেশে নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি তৈরীর চেষ্টা চালাচ্ছে জামায়াতে ইসলাম। এ পরিস্থিতিতে জনগণ বীতশ্রদ্ধ। মুক্তির উপায় খুঁজছে।



একদিকে বিএনপি ও তার উপর ভর করা একাত্তরের পরাজিত জামাত-হেফাজত সহ সাম্প্রদায়িক ফ্যাসিস্ট মৌলবাদী শক্তি। এদেশকে তারা মৌলবাদী রাষ্ট্রে পরিণত করতে চায়। মার্কিন সাম্রাজ্যবাদও বাংলাদেশে নিজস্ব রাজনৈতিক স্বার্থ সিদ্ধির জন্য সাম্প্রদায়িক শক্তিকে বিভিন্নভাবে পৃষ্ঠপোষকতা দিচ্ছে। জামাতকে তারা ‘মডারেট ইসলামিক’ দল হিসেবে প্রচার করে। এবং বাংলাদেশকে তারা ‘মডারেট ইসলামিক কান্ট্রি’ হিসেবে দেখতে চায়। অপরদিকে রয়েছে ক্ষমতায় থাকতে আওয়ামীলীগের জোরপূর্বক একতরফা এবং পাতানো নির্বাচনের আয়োজন, রয়েছে সুবিধামতো ধর্মের রাজনৈতিক ব্যবহার। আর উভয় রাজনৈতিক দল ও তাদের নেতৃত্বাধীন জোটের সীমাহীন দূর্নীতি, দুঃশাসন, সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম, জাতীয় সম্পদ বিদেশে পাচার সহ লুটপাটের রাষ্ট্রীয় আয়োজনতো রয়েছেই।



আওয়ামীলীগের গত পাঁচ বছরের শাসনে জনগণ অতিষ্ঠ। সকল দলের অংশগ্রহণে তাই আওয়ামীলীগের জয়ের কোনো সম্ভাবনাই নেই। তাই অনেকের মত ফ্যাসিস্ট সাম্প্রদায়িক শক্তিকে মোকাবিলায় একতরফা নির্বাচনই যৌক্তিক। সেক্ষেত্রে আওয়ামীলীগকে রক্ষা নয় বরং মৌলবাদের হাত থেকে দেশকে আপাতত রক্ষার কথাই তারা বলছেন। যথাসময়ে নির্বাচন করার সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতার যুক্তিও দেয়া হচ্ছে। সেক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ কিছু প্রশ্নের নিষ্পত্তি দরকারঃ

সাম্প্রদায়িক শক্তি মোকাবিলায় কোনটি কার্যকর? ধারাবাহিক গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া অব্যাহত রাখা নাকি গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে বিসর্জন দিয়ে একতরফা নির্বাচন আয়োজন করা?

গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার যেকোনোরকম বিচ্যুতির মাধ্যমে কি দেশি বিদেশি রাজনীতি বিমুখী অগণতান্ত্রিক শক্তির সহায়তায় সামরিক হস্তক্ষেপের সুযোগ তৈরী হচ্ছে না? তাতে কি ওয়ান ইলেভেনের চাইতেও জটিল পরিস্থিতির মুখোমুখি হবার ভয় থেকে যাচ্ছে না?

একতরফা ও পাতানো নির্বাচনের মতো মহা অনৈতিক একটি কাজের মধ্য দিয়ে কি সাম্প্রদায়িক শক্তি মোকাবিলার মতো একটি নৈতিক ও আদর্শিক দায়িত্ব পালন করা সম্ভব?

আওয়ামীলীগের একতরফা নির্বাচনের আয়োজন কি ফ্যাসিস্ট সাম্প্রদায়িক শক্তিকে মোকাবিলা করার জন্য? নাকি মূলত তার ভেতর আশ্রয় নেয়া লুটেরা ধনিক শ্রেণির স্বার্থ রক্ষা এবং তাদের সম্পদের পাহারা নিশ্চিত করার জন্য? গত পাঁচ বছরের শাসনামল বিবেচনায় নিলে কোনটি সত্য বলে মনে হয়?

সাম্প্রদায়িক শক্তিকে পরাজিত করার উপায় কি আদর্শবিহীন তথাকথিত ক্ষমতাকেন্দ্রিক রাজনীতি নাকি আদর্শিক রাজনীতি?

সংবিধান রক্ষার নাম করে কি একতরফা এবং পাতানো নির্বাচনকে জায়েয করা যাবে? সংবিধানের জন্য জনগণ নাকি জনগণের জন্য সংবিধান?




আমাদের অতীত অভিজ্ঞতা কি? ‘কৌশল’ আর ‘কূটচাল’ কি এক? দুটি উদাহরণ এখানে খুব প্রাসঙ্গিক। স্বাধীনতা পরবর্তীতে ডাকসু নির্বাচনে জাসদ ছাত্রলীগের জয় ঠেকাতে ছাত্রলীগের ব্যালট বাক্স চুরির ঘটনায় সিপিবি’র নীরব সমর্থন কি জাসদ ছাত্রলীগের জনপ্রিয়তা আরো বাড়িয়ে দেয়নি? সকল দলের অংশগ্রহণ ব্যতিরেকে ৮৬’র নির্বাচন কি পরবর্তীতে ৯২’র নির্বাচনে বিএনপির জয়কে তরান্বিত করেনি? জনগণ কি চালাকির জবাব দিতে ভুল করেছিলো? এছাড়া আমাদের জিয়া, এরশাদ, মঈনুদ্দিনদের অগণতান্ত্রিক সামরিক সরকারগুলোর অভিজ্ঞতা কি? এ সরকারগুলো কি ধর্মের ব্যবহারের মাধ্যমে জামায়াত সহ সাম্প্রদায়িক শক্তির পূনর্বাসন করেনি?



নিঃসন্দেহে যুদ্ধাপরাধের বিচার শুরু করা আওয়ামীলীগ সরকারের একটি ভালো উদ্যোগ। কিন্তু এ কাজটিকে অনেকে কি অতি মূল্যায়ন করছেন না? এ বিচার প্রক্রিয়া শুরু করার ক্ষেত্রে অহেতুক সময় নষ্ট, বিচার চালিয়ে নেবার ক্ষেত্রে সরকারের দোদুল্যমানতা, কালক্ষেপণ সরকারের ভূমিকাকে কি প্রশ্নবিদ্ধ করেনি? পর্দার অন্তরালে জামায়াত ও বিদেশীদের সাথে আপোষের অভিযোগ কি উঠেনি? তার প্রেক্ষিতে কি কাদের মোল্লার বিচার প্রত্যাখ্যান করে দেশপ্রেমিক তরুণ সমাজ সারা দেশে ফুঁসে উঠেনি? গণজাগরণ মঞ্চ কি সরকারের বিরুদ্ধে তৈরী হওয়া ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ নয়? আওয়ামীলীগ কি শাহবাগস্থ গণজাগরণ মঞ্চ ভাঙ্গে নি? চট্টগ্রামে হেফাজতের তথাকথিত ‘কিলিং স্কোয়াডের’ ভয় দেখিয়ে ১৪৪ ধারা জারি করে মূলত হেফাজতের শক্তি প্রদর্শনে সহায়তা করেনি? আওয়ামীলীগ কি যুদ্ধাপরাধ ইস্যু ও সাম্প্রদায়িক ইস্যুতে ঠিক ততটুকু কাজই করে নি যতটুকু করলে পরে সে নিজেকে মুক্তিযুদ্ধের চ্যাম্পিয়ন শক্তি হিসেবে দাবি করতে পারে? (মুক্তিযুদ্ধ প্রশ্নে সে বামপন্থীদের ত্যাগ ও বিশাল অবদানের বিন্দুমাত্র স্বীকৃতি দিতেও রাজি নয়।) এবং ‘সাম্প্রদায়িক ইস্যু’কে কি আওয়ামীলীগ নিজের দলীয় রাজনীতির স্বার্থে টিকিয়ে রাখতে চায় না? (সাম্প্রতিক দাঙ্গাগুলোতে তার সহায়তার অকাট্য প্রমাণ রয়েছে।) সীতাকুণ্ডে ঢাকা চট্টগ্রাম মহাসড়কে নাশকতা সম্পাদনে জামায়াতের সাথে আওয়ামীলীগের নেতা কর্মীরা কি সহযোগিতা করছে না? ‘সাম্প্রদায়িক ইস্যুটি’কে টিকিয়ে না রাখলে বিএনপির সাথে তার রাজনীতির কোনো মৌলিক পার্থক্য থাকে কি? (এ ইস্যুতেও পার্থক্যটা অতি ক্ষুদ্র।) সাম্প্রদায়িক ইস্যুর সমাধানের মাধ্যমে আওয়ামীলীগ তার প্রকৃত বিরোধী হিসেবে কি আদর্শিকভাবে অধিকতর শক্তিশালী প্রতিযোগী কমিউনিস্টদের দেখতে চাইবে?



অনেকে বলছেন, জামায়াত চাচ্ছে বিএনপি নির্বাচনে না আসুক। এ অভিযোগ সত্য। জামায়াত চাচ্ছে একতরফা নির্বাচনের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া ভন্ডুল হউক। এবং তৈরী হওয়া নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি থেকে সুবিধা নেবে জামায়াত। (যা আগেই বলছিলাম) তাতে ট্রাইব্যুনাল বাতিল সহ দ-প্রাপ্ত নেতাদের মুক্তি দিতে জামায়াতের রাস্তা প্রশস্ত হয়। তাহলে প্রশ্ন দাঁড়ায় সেক্ষেত্রে কি আওয়ামীলীগ একতরফা নির্বাচনের মাধ্যমে জামায়াতের চাওয়ারই প্রতিফলন ঘটাতে যাচ্ছে? আবার বলা হচ্ছে জামায়াতের প্ল্যানে বিএনপি শেষ পর্যন্ত নির্বাচনে আসবে না তাই সে গোঁ ধরে আছে। এতে আওয়ামীলীগের কি করার আছে? এটি ঠিক বলে মনে হয় না। (ক্ষমতায় আওয়ামীলীগ তাই তার বিরোধিতাকে অনেক সময় বিএনপি’র পক্ষ নেয়া মনে হতে পারে) ইতিমধ্যে বিএনপি’র তৃণমূল নেতাকর্মীদের মধ্যে নির্বাচনে অংশ নেবার ক্ষেত্রে উৎসাহ দেখা যাচ্ছে বলে খবর বেরিয়েছে। এক্ষেত্রেও আওয়ামীলীগের করার আছে এবং ক্ষমতাসীন দল হিসেবে তাকে করতেই হবে। আওয়ামীলীগ ‘সর্বদলীয় সরকারের প্রধান’ সহ কিছু ইস্যুতে নিজ অবস্থান থেকে কিছুটা ছাড় দিতে হবে। তাতে নির্বাচনের গ্রহণযোগ্যতা বাড়বে। ধরে নিলাম এরপরও বিএনপি আসবে না। তাতে করে নিশ্চিতভাবেই জনগণের কাছে বিএনপি’র গ্রহণযোগ্যতা কমে যাবে। কিন্তু নির্বাচনের গ্রহণযোগ্যতা বাড়ায় অন্যান্য দলের নির্বাচনে আসার সুযোগ তৈরী হবে।



গত ২৬ নভেম্বর’২০১৩ বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি) নেতৃবৃন্দ আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে তাদের অবস্থান সুস্পষ্ট করেছেন। তারা বলেছেন, ‘কমিউনিস্ট পার্টি সকলের অংশগ্রহণে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য শেষ পর্যন্ত চেষ্টা চালিয়ে যাবে। দেশে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হোক- সিপিবি তা চায়। সিপিবি সে ধরনের নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে চায়। সকলের অংশগ্রহণে একটি অর্থবহ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন না হলে এবং কমিউনিস্ট পার্টি সে ধরনের পাতানো নির্বাচনে অংশগ্রহণ করলে জনগণ তা ভাল চোখে দেখবে না, পার্টি জনগণের কাছে প্রশ্নের সম্মুখীন হবে। অপরদিকে সেই ধরনের পরিস্থিতিতে জামাত-শিবির বিএনপি চক্র আন্তর্জাতিক মদদে এক ভয়াবহ পরিস্থিতি সৃষ্টি করার সুযোগ পাবে। মুক্তিযুদ্ধের অর্জনসমূহ ও গণতন্ত্র দুটিই বিপন্ন হবে। বিদেশী শক্তিও এই পরিস্থিতিকে কাজে লাগিয়ে এই অঞ্চলে তাদের আধিপত্য জোরদার করার এজেন্ডা বাস্তবায়ন করবে। সুতরাং এ ধরনের অগ্রহণযোগ্য পাতানো নির্বাচনে কমিউনিস্ট পার্টির অংশগ্রহণ করার কোনো সুযোগ নাই।’



অনেকে অভিযোগ করছেন, একতরফা এ নির্বাচনে অংশ না নেয়া মানে বিএনপি-জামায়াতের পক্ষ নেয়া হচ্ছে। তার মানে কি একতরফা ও পাতানো নির্বাচনের বিরোধিতা করা যাবে না? যুদ্ধাপরাধ নিয়ে আওয়ামীলীগের তালবাহানার বিরুদ্ধে কথা বলা যাবে না? আওয়ামীলীগের দূর্নীতি, দুঃশাসন, লুটপাটের বিরুদ্ধে কথা বলা যাবে না? জাতীয় সম্পদ ধ্বংসের বিরুদ্ধে কথা বলা যাবে না? অনেকটা সেরকমই মনে হচ্ছে। মহাজোট সরকারের বেশিরভাগ মন্ত্রী ও নেতারা দায়িত্ব নেয়ার পর থেকেই বিরোধী পক্ষকে ‘যুদ্ধাপরাধীদের রক্ষার ষড়যন্ত্র’ নামক ’ষড়যন্ত্র তত্ত’¡ দিয়ে নিজেদের সকল অনাচারকে প্রশ্নের উর্ধ্বে রাখতে চাইছেন। দূর্নীতি, দুঃশাসনকে আড়াল করতে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে কি আওয়ামীলীগ আদতে যুদ্ধাপরাধ বিচারকে প্রশ্নবিদ্ধ করার সুযোগটি তৈরী করে দেয়নি? তাহলে, সঠিক রাজনৈতিক অবস্থান কোনটি? একতরফা নির্বাচনের মাধ্যমে জামাত-শিবির বিএনপি চক্রের আন্তর্জাতিক মদদে ভয়াবহ পরিস্থিতি সৃষ্টির সুযোগ করে দেয়া?



অনেকে বলছেন, এ মূহুর্তে জামাত সহ সাম্প্রদায়িক শক্তি ক্ষমতায় চলে আসলে কি করবেন? জনগণকে সাথে নিয়ে ফ্যাসিস্ট জামায়াত-হেফাজত সহ সাম্প্রদায়িক শক্তি মোকাবিলায় আদর্শিক লড়াই ও রাজপথের ধারাবাহিক সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে। আগে হউক পরে হউক এ অপশক্তিকে আমাদের আরেকবার পরাজিত করতেই হবে। কিন্তু ছল চাতুরির আশ্রয় নিলে উল্টো মানুষের সহানুভূতি কিংবা পরোক্ষ সমর্থন কে ব্যবহার করে জামাত-হেফাজত হয়ে উঠতে পারে আরো ভয়ঙ্কর।



কোনো কোনো সময় বিরোধী পক্ষের অবস্থান দেখে অবস্থানের সঠিকতা যাচাই করা যায়। কারা সিপিবি’র বর্তমান অবস্থানকে সবচেয়ে বেশি সমালোচনা করছে?

জামায়াত-হেফাজত সহ ফ্যাসিস্ট সাম্প্রদায়িক শক্তি সবচেয়ে বেশি ক্ষীপ্ত।

সমালোচনা করছে জামায়াতকে আশ্রয় দেয়া বিএনপি।

‘সাম্প্রদায়িক ইস্যু’ জিইয়ে রেখে কৌশলে জামায়াতকে বিএনপি’র বিরুদ্ধে ব্যবহার করতে চাওয়া আওয়ামীলীগ।

এছাড়া তথাকথিত মুক্তবাজার অর্থনীতি তথা লুটপাটের অর্থনীতির মাধ্যমে দুঃশাসন, দূর্নীতি চালু রাখতে হলে আওয়ামীলীগ ও বিএনপিকে সিপিবি’র বিরোধিতা করতেই হবে। সেটি তাদের রুটিন কাজের অংশ।

আওয়ামীলীগের জোটে থাকা বামপন্থীরা। এঁরা কিছুটা ‘ডোন্ট ডিস্টার্ব আওয়ামীলীগ’ টাইপ অবস্থান নিয়েছেন।

‘সাম্প্রদায়িক ইস্যু’কে অতটা বিপজ্জনক যারা মনে করে না সেসকল বামপন্থীরা।

এক সময় বাম রাজনীতি করতেন কিন্তু দীর্ঘদিন রাজনীতি থেকে দূরে থাকায় কিছুটা ‘আওয়ামী ঝোঁক’ কিংবা ‘বিএনপি ঝোঁক’ এর মতো সমস্যা যাদের তৈয়ার হয়েছে তাঁরা।


এরা কে কি চাইছেন আমার মতে সেটি জরুরী নয়। এ মূহূর্তে দেশ ও জাতির স্বার্থে সিপিবি সঠিক রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত নেবে সেটিই একমাত্র কাম্য হতে পারে।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৭

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: দশম নির্বাচন এবং বাঙালির ভূত ভবিষ্যৎ অন্ধকার

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.