![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
‘তোমরা যা করছ তা ভুল। তোমরা কি জানো না, কোনটি ঠিক আর কোনটিই বা ভুল?’
গত বৃহস্পতিবার এনটিসির যোদ্ধাদের হাতে ধরা পড়ার পর এ কথাই বলছিলেন লিবিয়ার নেতা মুয়াম্মার গাদ্দাফি। বিদ্রোহী যোদ্ধাদের মুঠোফোনের ভিডিওতে ধারণ করা এ দৃশ্য পরে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে প্রচার করা হয়।
ভিডিওচিত্রে দেখা যায়, এ কথা বলার পর দৃশ্যপটে আর দেখা যায়নি গাদ্দাফিকে। শোনা যায় একটি গুলির শব্দ। ধারণা করা হচ্ছে, এটাই ছিল গাদ্দাফির শেষ কথা। পরে ভিডিওচিত্রে দেখা যায়, নিথর হয়ে পড়ে আছেন গাদ্দাফি।
ভিডিওতে ধারণ করা দৃশ্যে আরও দেখা যায়, সশস্ত্র যোদ্ধারা যখন কালভার্টের নিচ থেকে গাদ্দাফিকে টেনেহিঁচড়ে বের করছিল, সে সময় তিনি বলেন, ‘তোমরা যা করছ, ইসলামে তা করা যায় না। এটি নিষিদ্ধ।’ গাদ্দাফিকে বের করে ক্ষুব্ধ যোদ্ধারা যখন তাঁকে মারধর করছিল, তিনি বারবার এসব কথাই বলেছিলেন। একজন যোদ্ধা তখন তাঁকে বিশ্রী ভাষায় গালি দেয়।
বৃহস্পতিবার গাদ্দাফি যেভাবে ধরা পড়েন, এর বর্ণনা দিয়েছেন জিবরিল আবু সনাফ নামের তাঁর একজন কর্মী। তিনি এখন সির্তে বন্দী। সাংবাদিকদের আবু সনাফ বলেন, ‘আমি তখন সবার জন্য রান্না করছিলাম। এ সময় আমাকে চলে যাওয়ার প্রস্তুতি নিতে বলা হলো। আমি গাড়িবহরের পেছনের একটি গাড়িতে উঠে পড়ি। ওই গাড়িতে সামরিক লোকজন ছিল না। গাড়িবহরটি উপকূলের দিকে যাওয়ার চেষ্টা করছিল। কিন্তু প্রতিরোধের মুখে ভিন্ন পথ বেছে নেয়।’
আবু সনাফ আরও বলেন, ‘বিমান হামলা যখন শুরু হয়, গাড়িবহর তার আগেই থেমে গিয়েছিল। তখন আমি শুধু অন্যদের সঙ্গে দৌড়াচ্ছিলাম। চারপাশে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে পড়ে ছিল অনেক লাশ।’ ডেইলি মিরর অনলাইন।
------------------------------------------------------------------------------
এই কথা সত্য প্রমান হতে খুব বেশিদিন লাগবেনা। লিবিয়রা কেন যে সিআইএ'র পাতা ফাঁদে পা দিল আল্লাহ মালুম। আমেরিকা যার বন্ধু তার শত্রুর দরকার নাই। বন্ধুই বারোটা বাজাবে।
২| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১:৫০
প্রিন্স অফ ব-দ্বীপ বলেছেন: কয়েকদিন পরেই টের পাইব। কত ওবামাতে কত হিলারি
৩| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১:৫৭
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: তবু নিজে যে ভুল করেছে সেটা স্বীকার করেনি
৪| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১:৫৮
তুষার শুভ্র বলেছেন: কিছু হইলেই ওবামা আর হিলারী সি আই এর দোষ! যতসব নপুংসকের দাল।
এইদেশে তো হিলারি নাই ওবামা নাই সি আই এ নাই, তাহলে এই দেশে শেয়ার ব্যবসায়ীরা মারা যাচ্ছে কার চক্রান্তে?
বাপের বেটা হইলে দরবেশের সামনে গিয়া টাকার হিসাব দাবী করেন।
সেইটা করনের তো মুরদ নাই,তার থিকা ব্লগে বইসা রাজা উজির মারা ওনেক সহজ।
নিজের দেশের তেল গ্যাসের খবর নাই, বিদেশী কোম্পানীগুলো লুটে নিচ্ছে সেইদিকে কোন হুশ নাই। লিবিয়ার চিন্তায় কিছু আবাল পাব্লিকের ঘুম নাই।
যত্তসব বাল ছাল পোস্ট।
৫| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১:৫৯
মুখচোরা বলেছেন: @তুষার শুভ্র: আফনের কতা ১০০% টিক! এই দেহেন না, সাদ্দাম মরল কুকুর বিড়ালের লাহান, লাদেন মরল কুকুর বিড়ালের লাহান, গাদ্দাফিও তাই! এইবার ইরানের পালা। কি কন? বিশ্বের সব স্বৈরাচার নিপাত যাক। বেঁচে থাকো ওবামা, বেঁচে থাকো কারজাই, বেঁচে থাক ইসরাইলের গণতন্ত্র ফিলিস্তিনিদের প্রতি। বেঁচে থাক ভারতীয় গণতন্ত্র কাস্মিরের প্রতি। সাধু, সাধু!
৬| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ২:০৩
তুষার শুভ্র বলেছেন: @মুখচোরা; কেন চোদী আব্বারা তো এখনো আছে। এখনই রোনাজারী শুরু কইরেন না !!
৭| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ২:১৫
মুখচোরা বলেছেন: @তুষার শুভ্র: দুঃখিত। নামের সাথে, কামের (কথার শুভতার) মিল পাইলাম না।
৮| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ২:২৯
তুষার শুভ্র বলেছেন: @মুখচোরাঃ সাদ্দাম তার জীবনে কত হাজার মানুষকে বিনা বিচারে গুম করে ফেলেছে তার কোন ইয়ত্তা নাই। তাকে ১০০০ বার ফাঁসীতে ঝোলানো হলে ও সেটা সে যা করেছে তার তুলনায় অনেক কম। তার সহচর ক্যামিক্যাল আলী রাসয়নিক বোমা দিয়ে কুর্দী নিধন করেছিল। তার বিরুদ্ধে ২০,০০০-১,০০,০০০ কুর্দী নিধনের অভিযোগ প্রমাণিত হয়েছে। আর তাকে মেরে ফেলা হয়েছে মাত্র একবার । তাও জালাল তালেবানীর সরকার। কোন ইউরোপ আমেরিকার ভুত না!!!
আর লাদেন খুব ভালো লোক ছিল? তার জন্য ইসলাম আজ সন্ত্রাসী ধর্ম হিসেবে পরিচিত।
আর আহমেদীনেজাদ হচ্ছে ভোটচোর সে গার্ডিয়ান কাউন্সিলের পছন্দের পাত্র। তারাই যোগ সাজোগের মাধ্যমে তাকে ক্ষমতায় বসিয়েছে।
ইসরাইল ফিলিস্তিন ইস্যু নিয়ে আরেকদিন ব্যাপক আলোচনা করব।
আগে জানুন বুঝুন তারপর লিখুন।
৯| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৪:১৪
মো ঃ আবু সাঈদ বলেছেন: সাদ্দম যত জন কে মেরেছে তার চেয় তার দেশে বেশি শন্তি বজায় রেখেছে...
আর এজন সদ্দাম মেরে আজ কত মানুষ প্রান দিচ্ছে ...আর শন্তির কথ এখন ইরাকে চিন্তুাই করা যায়....ইরাকের জনগন এখন বুঝতে পারছে কত শন্তি....
দায়িত্ব পালন করতে গেলে কিছু ভুল ত্রুটি অবশ্যই থাকবেই....আর তার তুলন এখনই করতে হবে।
আর এরা সবাই জানত যে ,আমেরিকার মত এত বড় শক্তি ধর দেশ এবং জাতিসংঙ্গের বিরুদ্ধে যাওয়া মানে নিজের জীবন দিয়ে দেওয়া, এটা জেনেও তারা সংগ্রাম করে গেছে...কেন?
১০| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৪:২০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: প্রিন্স অফ ব-দ্বীপ বলেছেন: কয়েকদিন পরেই টের পাইব। কত ওবামাতে কত হিলারি
১১| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:১৪
ফালাক বলেছেন: গাদ্দাফী এতদিন ক্ষমতায় থেকে কি শিখসিলো? আর কত চাই তার!!! ৬ মাস আগেও যদি একটা নির্বাচনের প্রতিশ্রূতি দিয়ে সরে দাড়াতো তাইলে এই জিল্লতি সইতে হতো না! এই পরিনতির জন্য সে নিজেই দায়ী। লিবিয়ার তেল নিয়া হয়তো ব্রিটেন আমরিকা ছিনিমিনি খেলবে। নিজের দেশকে শেয়াল কুকুরের কাছে বর্গা দেওয়ার জন্য একমাত্র দায়ী এই স্বৈরাচার।
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১:৫০
তুষার শুভ্র বলেছেন: গাজাখুরি গল্প!
গাদ্দাফীকে রাস্তায় টেনে হিঁচড়ে কুকুর বিড়ালের মত হত্যা করে লিবিয়ার জনগন ঠিক কাজটি করেছে। তাদেরকে সাধুবাদ। যে লোক ৩০ হুরপরী নিয়ে ঘুরত আজরাইল চোখের সামনে দেখার পর তার মুখে আল্লাহ খোদার নাম আসছে!!
গাদ্দাফীর মৃত্যু বাকী স্বৈরশাসকদের জন একটা দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে।