নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হৃদয় আজও নিশ্চুপ সময়ের কাছে,

anisa

এবার যদি আমি ফিরে আসি তবে আমি নীল রঙ হয়ে ফিরে আসব।বৃষ্টিশেষে মেঘের ফাঁক দিয়ে বাংলার আকাশে যে নীল রঙটুকু দেখা যায়আমি তারই মতো হাল্কা কিছু বলার চেষ্টা করব–যে-কথায় কোনও জড়তা নেই–যাকে না বুঝলেকারো ভাতকাপড়ে টান পড়বে না–কেউ বলতে পারবে নাতোমাকে বুঝলুম না হে, তোমাকে একেবারেই বোঝা গেল না।তখন তুমিও সাদা রঙ হয়ে ফিরে এসো।হাতে-বোনা খদ্দরের হিংসাহীনতা হয়ে তুমি যেন আমাদেরসবার চৈতন্যে ছড়িয়ে পড়তে থাকো–যে সাদা রঙ দাবি করে‘আমাকে বুলেটবিদ্ধ করো, আমাকে রক্তছাপে ভরিয়ে তোলো,আমাকে স্বাধীনতা দাও।’[email protected]

anisa › বিস্তারিত পোস্টঃ

কোলাহল করি সারা দিনমান কারো ঘুম আর ভাঙ্গব না

১৯ শে এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১:১১

সুন্দর সকাল একটা সকালেই বলে দিতে পারে দিন টা কেমন যাবে। তাই খুব অপটিমিস্টিক থাকার চেষ্টা করি.চিন্তায় কাজে ইদানিং মিল হচ্ছে না ।

সকাল শুরু হয় ঠিক এই ভাবেই উঠি নামাজ পড়ি চা বানাই তারপর বেলকনি তে বসি কত হাজার প্রশ্ন মনে আসে ।

খুব সকাল আলো ফুটেছে সবে হাঁটতে যাওয়া মানুষরা দ্রুত হেঁটে যাচ্ছে কারো গতি সঙ্গিনীর গতির সাথে মিলছেনা ।রাস্তা ঝাড় দেয়ার মেয়ে গুলো ও নেমে পরেছে কি সুন্দর ছন্দে ওরা কাজ করছে দু একটা রিক্সা ভ্যান টুং টাং শব্দে যাচ্ছে ।

মানস পটে ভেসে উঠে অনেক গুলো মুখ অনেক কথা নিজের মনেই চলতে থাকে সে সব কথার উত্তর প্রতিউত্তর ।ঝির ঝির হাওয়া বেশ লাগছে মনে পড়ল আজই জমা দিতে হবে আর্টিকেলটা

আর তখনি মনে হলো আমি এমন কেন এত টাচি ।.

প্রতিদিন কত কিছু ঘটে জীবনে জন্ম মৃত্যু এমনি হাজার ও ঘটনা ভাবি আমি কত সহজ করে ভাবছি অথচ একজন লেখকের চোখে এসব হয়ে উঠবে এক একটি গল্প, এক একটি কবিতা

আমি ভাবি আমারেই অপারগতা এই না মিশতে পারাটা ।

এই তো সেদিন কত ছোট ঘটনা নিয়ে অভিমান করে বসলাম ছেলের সাথে ওর যুক্তি ঠিক ছিল অত দূর এই রোদ্দুরে যাওয়া ঠিক হবে না কিন্তূ আমার জেদ যাবই আজ কিছুই রাঁধবো না বাইরে খাব ।

আমার এই আমি টা কেন যে এমন নিজেই বুঝিনা কত সহজে লিখে ফেলি অথচ ভেবে দেখিনা কি ভাবছে আমাকে ।আমার কাছে সবাই আমার মতন সবাই আমাকে বুঝবে এটা ভুল, এখন বুঝি ।



সেদিন গিয়েছিলাম কিন্তূ সাভার একটু গ্রাম গ্রাম জায়গা আমি বসে থাকলাম জলার ধরে কারণ ছেলে বুঝে গেছে আমি রাগ করেছি প্রচন্ড অভিমান হয়েছে আমার ।এই সংসারের জন্যই কোথাও যাওয়া হচ্ছে না আমার ।এত যে কাজ আমার সেদিন অফিস থেকে ফেরার পথে বাজার করলাম রাগ ত হবই।

আজ ঠিক করলাম আর কারো সাথেই রাখব না বন্ধুত্ব। আমার আমি কষ্ট পেলে পৃথিবীর কারো কিছুই এসে যায় না এটাই নিষ্ঠুর সত্যি !!!!!!!

আমার বড় হওয়া টা অনেক টা সাহেবী ধাঁচে যেখানে সরি ধন্যবাদ এসব বলতেই হত ।

খুব ছোট বেলায় টেবিল ম্যেনার না জানার কারণে সেদিনের সে বেলার খাবার খেতে দেয়া হইনি।

বাবার এসবেই ছিল শাসন..এমনেই হাজারটা ম্যেনার শিখে বড় হয়েছি। কিন্তূ শিখানো হয়নি কি করে মনটা কে শক্ত করতে হয় ।.শেখানো হয়নি কি করে কড়া কথা বলতে হয় । ..

নিরন্তর যুদ্ধ করে চলছি এ আমি আর ভেতরের আমির সাথে কার যে জয় হয় জানি না.।

আজ বিশ্ব সংসারের সাথে আড়ি দিয়ে বসে আছি।.আমি জানি কিছুই হবে না । জীবন নিজের গতিতে আগাবে এ পাড় ভাঙ্গবে আর এক পাড় গড়বে এই ভাঙ্গা গড়া জীবন নদীর নিয়ম ।



কিছু মানুষের কাছে চির ঋণী হয়ে রইলাম তাদের কাছে শিখলাম জীবন কি আজ আমি সত্যি নীরব কিছুই বলিনা কেবল শূন্য দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকি...।

কেউ একজন বলেছিল প্রচুর পড়তে হবে লিখতে হলে তাকে বলছি আমি কিন্তূ অনেক পড়ি ।

কোনো কিছু না পেলে টুকরো কাগজে যা লেখা থাকে তাই পড়ি । আর আমাদের আপডেট থাকতে হয় সবসময় ।



যিনি আমি নামক এই ক্ষুদ্র নৌকাটিকে সুর্য চন্দ্র গ্রহ নক্ষত্র হইতে লোক লোকান্তর যুগযুগান্তর হইতে একাকী কাল কাল স্রোতে বহিয়া লইয়া আসিতেছেন যিনি আমাকে লইয়া অনাদি কালের ঘাট হইতে অন্ত কালের ঘাটের দিকে কি মনে করিয়া লইয়া চলিয়াছেন আমি জানি না সমস্ত ভালবাসা সমস্ত সৌন্দর্য্যে যাহাকে আমি খন্ড খন্ড ভাবে স্পর্শ করিতেছি যিনি বাহিরে নানা আর অন্তরে এক আমি দিবানিশি তারেই বন্দনা করি তাহাকেই ভালোবাসিয়াছি আমি তাহার কাছে কিছুই চাইনা ।

.এটা রবি ঠাকুরের কথা ।



আমি তব মালঞ্চের হব মালাকার.।



পূর্ণেন্দু পৌত্রীর মতন নিজেকে বলি.............



তোমারি সঙ্গে যুদ্ধ প্রহরে প্রহরে

তোমারই সঙ্গে সন্ধি,

তোমারই মূর্তি নির্মাণে আমি নিজেকে

করেছি পাথর চূর্ণ।

সর্বনাশের পাশা নিয়ে খেলা দুজনের,

অথচ লক্ষ্য শান্তি।

আক্রমণের তীর ও ধনুকে জ্বলছে

ক্ষমার সৌরদীপ্তি।



তোমার মৃত্যু যখন আমার কান্নায়

তুমি উল্লাসে পদ্ম,

আমার মৃত্যু যখন তোমাকে ছিঁড়ছে

আমি মুখরিত শঙ্খ।



প্রহরে প্রহরে নিহত হয়েও আমরা

অগ্নিপালকে রক্তিম,

পরস্পরের নিঃস্বতা পরিপূরণে

অর্জন করি প্রজ্ঞা।







কিন্তূ আমরা সকলে কিছু না কিছু করতেই জন্ম নিয়েছি হয়ত নিজের কাজটা ঠিক মত বুঝে আসিনি বিধাতার কাছ থেকে ।বা তিনি আমাকে নিয়ে চাইছেন দেখতে কি হয়...।

জানি না এর শেষ কোথায় জীবন নৌকার বৈঠা তাঁর হাতে তিনি কোন ঘাটে ভিড়াবেন এই নৌকা এটা তারেই জানা ।

কিছু এলোমেলো ভাবনা থেকে লেখা ।









আবার বানান ভুলে ক্ষমা চাইছি





.

মন্তব্য ৫২ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৫২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১:২৩

শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: মস্তিষ্ক ভয়ানক উত্তপ্ত। তোমার লেখার মর্মাথ কি? :(

১৯ শে এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১:৩৮

anisa বলেছেন: মাথা গরম করতে নেই..কোনো কারণ নেই.....
আমাকে নিয়েই যত বিপত্তি
মর্মাথ তো কবি দিয়ে গেছেন
শূন্য উপত্যকা দেখলেই বুকের ভেতর কেমন করে
সত্যি কি শূন্য ?
শুভো দুপুর খেয়ে নিলে সব ঠিক ...........
শুভকামনা রইলো :) :) :P :P

২| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১:৩৩

চতুরঙ্গ বলেছেন: মাথার মধ্যে জট পাকাইয়া গেল... পুরা ক্যারাবেরা :|| :|| :||

১৯ শে এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১:৪১

anisa বলেছেন: জট পাকানোর কোনো কারণ নেই একটু ভাবো নিজেকে নিয়ে দেখো কেমন লাগে
ক্যারাবেড়া কি?
যাও খেয়ে নাও....খুব সুন্দর নিক চতুরঙ্গ !!!!!!!!!!
:D :D

৩| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১:৪০

অনিক বলেছেন: পৃথিবীর প্রতিটি মানুষ এক একটি অনন্য স্বত্ত্বার অধিকারী, এক একটি অনন্য ও ভিন্ন পরিচয়ের দাবীদার। এমনকি তাদের গঠনতন্ত্র ও সৃষ্টিও ভিন্ন জিন ও ভিন্ন কম্বিনেশনের ডিএনএ দ্বারা গঠিত। এমনকি অবিকল একইরকম দেখতে টুইন-ও ভিন্ন স্বত্ত্বার অধিকারী। তাই মানুষের সকল প্রকার আবেগ অনুভূতি এক একজনের কাছে এক একভাবে ধরা দেয়। যার বুঝার ক্ষমতা যত বেশী যার রেসপন্স করার ক্ষমতা বেশী সেই মানুষই অন্য মানুষের খুব কাছাকাছি যেতে পারে। তবে কখনোই কাউকে সম্পূর্ণ বুঝে উঠতে পারেনা। তাই একই ছাদের নীচে দীর্ঘকাল থেকেও একটা মানুষ কেমন অচেনাই থেকে যায়। আর মানুষ বলেই এই ইউনিক ব্যাপারটা যুগ যুগ ধরে চলে আসছে- চলতেই থাকবে মানুস যতদিন পৃথিবীর বুকে বসবাস করবে। মানুষ তার মানবীয় গুনাবলী রপ্ত করে মানুষকে দেখেই আর প্রকৃতি তাকে সাহায্য করে সেটাকে সমৃদ্ধ করার জন্য। জ্ঞান মানুষের বোধকে জাগ্রত করার প্রক্রিয়াকে তরান্বীত করে। আর বোধের বিকাশ ঘটে শিক্ষার মাধ্যমে, জ্ঞান পরিচর্যার মাধ্যমে। শিক্ষা আর জ্ঞান মানুষের বোধ ও বিবেককে পরিশীলিত করে, বিশ্বাসের জন্ম দেয়। আর বিশ্বাস হলো মানব জীবনের অন্তরিস্থ ধর্ম যা মানুষের চলার পথকে সহজ ও নিরাপদ করে তোলে।

১৯ শে এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১:৫৪

anisa বলেছেন: অনিক আমি তো আজ এখন তোমার লেখার উত্তর দেব না
তবে দেব এটা জেনো
ভালো থেক
শুভকামনা রইলো

১৯ শে এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৪:৪৬

anisa বলেছেন:
এই যে কথাটি বললেন এ এতই সত্য যে যা আমি জানি তুমি জানো না
কিন্তূ আমি যা নিয়ে আসি সে তো আমার এতে পরিবেশ প্রকিতি সমাজ তথা
শিক্ষার অনেক ভুমিকা থাকে
বিশ্বাস এর কথা এলো কেন এটা অনেক বড় একটা বিষয় অনিক
ধর আমি যা বুঝি আমার বাড়ির বুয়া টা বোঝে না আবার সে যা বোঝে আমি টা বুঝি না
এটা জেনারেল একটা কথা
আমি কিন্তূ কাউকেই ইঙ্গিত করে কিছু লিখিনি তুমি মস্ত বড় কমেন্ট করে বসলে
ধর্য্যশীল হও বিশ্বাস একটা বিশাল অর্থবহ শব্দ
আমি এখানে বলেছি আমাকে নিয়ে
ধীর হও স্থির হও
শুভকামনা রইলো

৪| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১:৪২

জুন বলেছেন: খুব ভালোলাগলো আনিসা আমারও মাঝে মাঝে এমন মনে হয় মনটা কেন আল্লাহ আরেকটু শক্ত করে দিল না... কেন মানুষকে ঠাস ঠুস দু একটা শক্ত কথা প্রয়োজনের সময় ও বলতে পারি না... কেন নিজের ঘরে একাকী বসে কাঁদি!
আর ম্যানার্সের কথা বলছো, একদিন খেতে বসেছি নখ থেকে সেকেন্ড করের উপর ভাত উঠে গেল কি না তাই নিরীক্ষন করছিল আমার বড় ভাই !

১৯ শে এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ২:০১

anisa বলেছেন: জুন মিষ্টি আপুনি
ভালো লাগলো এখন থেকে নিজেকে শক্ত করো এত্ত বড় পৃথিবীতে
কি তুমি একা না তো...........দেখো অনেকে আছে
আল্লাহ শক্ত করেন না এটা প্রকিতি থেকে আমরা শিক্ষা পাই
পাই পরিবার থেকে আর শক্ত নিজেকে নিজে করতে হয়
মনে সাহস রাখো একদিন বলে ফেলো কিন্তূ তুমি পারবে না
কারণ তুমি শেখনি
আজ একটা লেখা পরছিলাম কি করে আত্মবিশ্বাস বাড়াতে হয়
ভালো থেক
শুভকামনা রইলো

৫| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১:৪৩

Homo_Sapiens বলেছেন: darun laglo..

১৯ শে এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ২:০২

anisa বলেছেন: দারুন লাগার জন্য আপনাকে দারুন একটা ধন্যবাদ
সাথে রইলো অনেক অনেক শুভকামনা :) :) :) :)

৬| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৩:১৫

জিসান শা ইকরাম বলেছেন:
ভিন্ন চিন্তার লেখাটা ভালোই লাগলো খুব। প্রতিটি মানুষ আলাদা। স্বত্ত্বা , চিন্তা , আবেগ সব কিছুই ভিন্ন।

এটা কোন এলোমেলো ভাবনার লেখা নয় :)

১৯ শে এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৩:৩৬

anisa বলেছেন: এটা যে জিশান ভাই খুব খুশি হলাম কথায় যাচ্ছেন এমনটাই বলেছিলেন
শুকরিয়া ভালো ভাবে ফিরেছেন
জিশান ভাই সত্যি বড়ই বিপদে আছি আমি টা কে নিয়ে এতই বেয়ারা যে কোনো কথাই শুনে না মন.........
ভালো লাগলো আপনার উপস্থিতি
ভালো থাকবেন শুভকামনা রইলো

৭| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৪:১৫

জিসান শা ইকরাম বলেছেন:

১৯ শে এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৪:৫১

anisa বলেছেন: ধন্যবাদ জিশান ভাই আপনাকেও নব বর্ষের শুভেচ্ছা
আর রইলো ভালো থাকার শুভকামনা
মিষ্টি কই..............?

১৯ শে এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৪:৫২

anisa বলেছেন: ধন্যবাদ জিশান ভাই আপনাকেও নব বর্ষের শুভেচ্ছা
আর রইলো ভালো থাকার শুভকামনা
মিষ্টি কই..............?

৮| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৪:২৮

বৃষ্টিধারা বলেছেন: আমি ও কাউকে সামনাসামনি কঠিন কথা বলতে পারি না । পরে মেসেজ করে ঝাইড়া নেই .... :D :D

ভালো আছ তো আপু ?

১৯ শে এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৪:৫৮

anisa বলেছেন: Oh my sweet little princess
আগে হেসে নি তো................
মেসেজ দাও কি করে নম্বর জানো ?
ভাষাটা আমার কাছ থেকে শিখে নিও..........
ঝাড়তে হয়না যে বলেছে কেন বলেছে কোন দৃষ্টি ভঙ্গিতে বলেছে এসব দেখতে হয়....
ধ্যাত পাগল আমার এই ঘাটতি আমি মিশতে পারিনা যে নয়তো পথটা জানা নেই
পৃথিবীর সব মানুষ কি খারাপ মনি একটু ও নয়...সব্বাই খুব খুব ভালো
তবে এমন মাথা হট করতে হয়না
আদর নিও.............অনেক অনেক

৯| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৪:৫৯

পটল বলেছেন: অনেক কঠিন!

২০ শে এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৪৩

anisa বলেছেন: পটল মাথায় কিছুই ঢুকেনি তো ভালই হলো

১০| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৫:০১

পটল বলেছেন: মনে হয় প্রস্থানের কিছু!!!
আবার মনে হয় আবগময় কিছু!!!!

বুঝতে পারি না আসলে কোনো কিছু!!!!!!!!!!!!!!

২০ শে এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৪৬

anisa বলেছেন: আসব যাব মিলবে মিলিব এটাই তো নিয়ম পৃথিবীর পটল

ও কিছু নই আর অনিক দাদা র তো অনেক জ্ঞান তারেই খানিক টা দিচ্ছেন

আমিও নিচ্ছি.............এভাবেই শিখতে হয় বড়দের কাছে বুঝলে ?

১১| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৫:০৩

বৃষ্টিধারা বলেছেন: আমি টেলিপ্যাথি জানি যে ভুইলা গেছ ??? :P :P :P

মেসেজ ঐ ভাবেই পাঠাই ....

ভালো থেকো ।

২০ শে এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫১

anisa বলেছেন: বৃষ্টি মিষ্টি মেয়েটি বড্ড মিস করছিলাম তোমায়

কি হলো শরীর খারাপ করেনি তো.............

টেলিপেথ্যর যুগ আর নেই কারণ আমরা কেউ খাটি নই

ভালোবাসলে তবেই না বোঝা যায়

অমন করতে নেই

ভালো থেক শুভো সন্ধ্যা

১২| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫৮

পটল বলেছেন:


আমরা সকলে কিছু না কিছু করতেই জন্ম নিয়েছি

হয়ত নিজের কাজটা ঠিক মত বুঝে আসিনি

বিধাতার কাছ থেকে

বা তিনি আমাকে নিয়ে চাইছেন দেখতে কি হয়...।

জানি না এর শেষ কোথায়
জীবন নৌকার বৈঠা তাঁর হাতে
তিনি কোন ঘাটে ভিড়াবেন
এই নৌকা


এটা তারই জানা. . .

২০ শে এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫২

anisa বলেছেন: তাই তো কোনো রকমে বানিয়ে বলেছেন যা

তাই তো ভুত.............

ভালো থাকবে

১৩| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৩৮

সুরঞ্জনা বলেছেন: বিকালে তোমার এই পোস্টে দীর্ঘ একটি কমেন্ট করে প্রায় ২০/২৫ মিনিট অপেক্ষা করে ডিসকানেক্ট হয়ে যাই। এখন আর আগের সেই আবেগ নেই।

ভালো থেকো। নিজের মতো করে।

২০ শে এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫৮

anisa বলেছেন: সুরঞ্জনা দেরী হবার কারণ বলেছি আমি খুবই দুঃখিত

এমন এক একটি সময় আসে নিজেই নিজেকে চিনিনা

চারপাশের সকলের মাঝে কেমন সন্দেহ ভয়

বিশ্বাস এর অভাব

কোথায় যাচ্ছি আমরা তবুও বলব আমরা সবাই যে যার জায়গায় সুখী থাকি

ভালো থাকি.........

কোথায় স্বর্গ কোথায় নরক কে জানে তা বহু দূর

মানুষের মাঝেই স্বর্গ নরক

মানুষের মাঝেই সুর অসুর

সকলের মাঝেই সব কিছুর মাঝেই মানিয়ে চলার নামেই জীবন............

১৪| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ১০:৩৬

অনিক বলেছেন: এখানেও তুমি ভুল বুঝেছো। আমি এখানে মানুষের অন্তরের বিশ্বাসকে বুঝাতে চেয়েছি যা প্রকারান্তে "ধর্ম"। সংস্কৃত "ধৃ" শব্দ থেকে "ধর্ম" শব্দটির উৎপত্তি যার মানে "ধারণ" করা। যে "বিশ্বাস" আমার ধারণ করি তা'ই ধর্ম। আর পৃথিবীতে বিভিন্ন ধর্মালম্বীর মানুষ বসবাস করে যাদের ভিন্ন ভিন্ন ধর্ম রয়েছে অথচ সব ধর্মের পেছনের সূতোটা একই জনের হাতে যিনি কার কাছে আল্লাহ্, কারো কাছে ভগবান, কারো কাছে ঈশ্বর। বিশ্বাসের স্তর এক একজনের কাছে এক এক রকম। আর সেই বিশ্বাসের দৃষ্টিকোণ থেকেই শুধু সৃষ্টিকর্তার নামই বদলায় ভক্তি বা শ্রদ্ধা এতোটুকু বদলায়না। তাই আমার কাছে বন্ধুত্বের বিশ্বাস হলো শুধু বন্ধু- সেখানে নারী কিংবা পুরুষ বরে কিছু নেই। একজন মানুষই মানুষের বড় বন্ধু, নারী কিংবা পুরুষে বিভাজন হলেই সেই বন্ধুত্বে অন্য মাত্রা পায় যা আমাদের এই সমাজে অনেকেই সহজভাবে নিতে পারেনা।

১৫| ২০ শে এপ্রিল, ২০১১ সকাল ১১:২৯

anisa বলেছেন: অনিক হা হা তুমি কি করছ আমি কি বললাম
শোনো একটা পোস্ট দাও ধর্ম ও মানুষ
নিয়ে তোমরা সহিত্যিক তোমরা কবি
তোমাদের মতন কি বুঝি বলো তবে সহজ করে বুঝি স্রষ্ঠা এক জন পথ ভিন্ন
বিশ্বাস !!!!!!!!!!! থাক ও কথায় না যাই বন্ধু
আমি আম পাতা কে আম পাতাই বুঝি ঘাস ফুল কে এমনি একটা ফুলেই দেখি
তোমরা তা কে কত কিছুর সাথে তুলনা করো....তাই তোমরা পূজনীয় .........
আরে দাদা ছাপোষা মানুষ
এই সকালে ভাবো তো আজ কি কি সুন্দর কাজ করবে পারলে আমাকেও জানিও
ভালো বলেছ নারী পুরুষের বিভাজন এসব কিছুই আমি আনিনি বন্ধুর র কোনো জেন্ডার হয় না আমার মতে
তুমি মাথা গর্রম করছ বলতেই হচ্ছে প্লিজ আর নয়
তবে শোনো
ওই রূপনারায়নের তীরে
জেগে উঠিলাম
জানিলাম এ জগত স্বপ্ন নয়
রক্তের অক্ষরে দেখিলাম
আপনার রূপ
চিনিলাম আপনারে আঘাতে আঘতে
বেদনায় বেদনায়
সত্য যে বড় কঠিন
কঠিনেরে ভালবাসিলাম
সে কখনো করেনা বঞ্চনা
অমৃত্তু তপস্যা এ জীবন
সত্যের দারুন মুল্য লাভ করিবারে
মৃত্যুতে সকল দেনা শোধ করে দিতে

শুধু বলব আর নয়
অনেক ভালো থেক শুভকামনা রইলো

১৬| ২০ শে এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ২:৩৮

অরুদ্ধ সকাল বলেছেন:

আপনার লেখাটা পড়লাম
আরেকবার পড়তে হবে

পড়ে কমেন্ট করবো

২০ শে এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:০০

anisa বলেছেন: সকাল আপনি যে এসেছেন তাতেই ধন্য আমি

নাইবা দিলেন মন্তব্য

পরে কে এখানে বলতে পারেন খুব কম

তবুও ধন্যবাদ

১৭| ২০ শে এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৫:০৫

পটল বলেছেন:

অনিক ভাই ও চা ওয়ালী আনি চা'র অতীব জ্ঞানগর্ভ জ্ঞান দেইক্যা মাথা ঘুরাইতাচে!

১৮| ২০ শে এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৫:১০

anisa বলেছেন: পটল পিটনি দেব কিন্তূ আজ আমি কিছুতেই মন্তব্যের জবাব দিতে পারিতেছিনা
আমার জ্ঞান খুবই কম............এই এত্ত টুকুন তোমরা কথায় কেউ নেই যেদিকে তাকাই মরুভূমি........
চা খাওয়াবে তো দাও খাই

২০ শে এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:০৪

anisa বলেছেন: পটল এমন বলতে নেই উনি যা বুঝেছেন বলেছেন মনে রেখো পৃথিবীর সকল কিছুর মাঝেই লুকিয়ে আছে অজানা অনেক কিছু

আমিও শিখলাম ওনার কাছ থেকে তবে উনি সাহিত্যিক বলে এত সুন্দর বলেছেন

ভালো থেক

চা খাওয়ার দাওয়াত সত্যি রইলো এস একদিন

১৯| ২০ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:০২

অরুদ্ধ সকাল বলেছেন:




আমি কেন এতো টাচি..?

আসলে এই প্রশ্নটা অনেকের মনে প্রায়ই উদয় হয়! বেশ কিছু মানুষ আছে যারা একটু না একটু টাচি হয়ই....আসলে অনুভূতিটা আমাদের মনের মিশেল দেয়া একটা পুকুর সেখানে যখনই ঢিল পড়ে তখনই সেখানে ছোটখাট একটা আন্দেলন বয়ে যায়..........
ইচ্ছেশক্তি মনের ভেতর কত কিছু যে করতে চায় কিন্তু প্রিয় মানুষদের সেই সব ইচ্ছের সাথে কখনোবা সেটা মিলেনা তখন মন খারাপ হয়ে যায় কিন্তু আমি প্রায়ই যে কাজটা করি সেটা হলো আমার নিজের ইচ্ছে গুলো ওদের ইচ্ছের সাথে মিশিয়ে ফেলি আর ওদের ভালোলাগাটাতেই অংশগ্রহন করি ........এতে একদিকে ওরা যেমন খুশি হয় বা আমার প্রতি ওদের একটা অনুভূতি কাজ করে তেমন আমার মনের ইচ্ছেটা পুরণ না হলেও কিছুটা কষ্ট লাঘব হয়।

ছোটবেলাটা কিছুটা সময় আমার কেটেছে পড়া না পাড়ার শাস্তি পেয়ে। আর অনেকটা সময় কেটেছে প্রকৃতির সাথে একা একা ঘুড়ে বেড়িয়ে। কিন্তু যে মেয়েটি ছোটবেলায় পড়ার ছলে হাজারটা শব্দের মানে শিখতো গিয়ে শেখা হয়ে উঠেনি তার মনকে কিভাবে শক্ত করতে হয়? শেখা হয়ে উঠেনি কিভাবে কারো কারো ইচ্ছেকে দমিয়ে রেখে নিজের ইচ্ছেটা পুরন করা?

..................জীবন চলে জীবনের নিয়মে আমরা সেথায় আমাদের আয়োজন করে চলি সেখানে হাসি-আনন্দ-কান্না-কষ্ট উপভোগ করি। আমাদের মন খারাপ হওয়ার দেয়ালটা দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হয় আমরা কষ্ট পেয়েও ভালোবাসতে শিখি.............কিন্তু কিছু জীবন আছে তারা ভালোবাসতে শেখেনা ! কাউকে শেখায়ও না তারা নিজেদেরকে গড়ে তুলে শক্ত করে। তাদের ভাবনাটা থাকে নিজের অস্তিত্বের চেয়েও বেশি, তারা নিজেকে কাচের ঘরের মানুষ ভাবে; তারা আনন্দটাকে দেখে নিজের অধিকারের মতো করে আর কষ্টটাকে দেখে রাস্তার আগাছার মতো করে যেন গায়ে লাগলে নোংরা হয়ে যাবে।
কিন্তু তবুও তারা মানুষ আমরা কেন তাকে এড়িয়ে চলবো থাকুক না তারা কাচের ঘরে, আমাদের মুক্ত বাতাস তাদের চেয়ে কম কি?

অনেক পড়লে লেখা যায় সেটা অনেকাংশে ঠিক; আমি কিন্তু খুব পড়িনি। কম পড়েছি। তাই একটু লিখতে পারি। আমি যে কোন অবস্থায় বসে থেকে, দাড়িয়ে থেকেই পাতা ভরে লিখে ফেলতে পারি যে কোন বিষয়ের উপর, কিন্তু তাতে কি? আমার সে লেখা কখনো ভালো হয় কখনো হয়না? কারো মনে দাগ কাটে কারো মনে কাটেনা! তবুও লিখি কখনোবা সেটা ছিড়ে ফেলে দেই কেননা না লিখতে না পারলে ভেতরের সে কথা গুলো আমি পরবর্তি সময়ে আর খুজে পাইনা বলেই লিখে ফেলি............
আপনিও এই কাজটা করতে পারেন মনে যা আসে তা লিখে ফেলবেন সেটা মনে পুষে রাখবেন না সেটাকে ফুটতে দিন।

জন্ম নিয়েছে কত-শত-কোটি প্রান তাদের কজনাই বা হয়েছে কীর্তিমান?

তবে সবার ভেতরেই কোন না কোন প্রতিভা থাকে সেই প্রতিভা কাজে লাগানোটাই ভালো। কবিদের মতো না বলে আমি আমার নিজের মতো বলি......................

বিশাল নাট্যমঞ্চে অনেক কথা অনেক দৃশ্য
সেখানে আছে কত রঙ্গের বাহার
আমি তাই ঢেলে যাই মনে যা আছে রঙ
যদি ফুটিয়ে তুলতে পারি কোন এক স্বপ্নঘুড়ি...........


বেচে আছি যে কটা দিন লিখে যেতে চাই ভেতরে যা আছে তা তোমাদের শুনিয়ে যেতে চাই......................
উপরের কবিতায় একদিন তা বলতে চেয়েছিলাম, কিন্তু তা আমার বলা হয়নি কেননা যখন দেখলাম চারপাশে কাব্যের ছড়াছড়ি।

নিচের কবিতায় একদিন অভিমান একেছিলাম। যখন দেখেছিলাম আমি যাদের লেখা পড়ি ভালোলাগে বলেই পড়ি কিন্তু যাদের লেখা পড়িনা? কেন পড়িনা? কেন? ভালোলাগেনা তাই? কিন্তু এটা তো সঠিক যুক্তি হলোনা? আসলে লেখা না পড়েই কি করে বলি যে ভালো লাগেনি.....আগে পড়তে হবে তারপর ভালোলাগার ব্যাপার স্যাপার তবে হ্যা কিছু লেখকের লেখা সবসময় এড়িয়ে যাই কেননা তার মহাকবি.................মহাকবিদের ভয় পাই

নিজে গুনে কতবার ক্ষমিয়াছি তোমারে
কোন এক পরাবেলায় দীর্ঘশ্বাস ফেলে বলেছিলে আহা রে!!
সেই থেকে চুপ
কখনো করিনি আওয়াজ
কেন জানো?
আমার তো ক্ষমার দ্বার রুদ্ধ হয়েছে
তোমার বসন্ত দূয়ারে......




আপনার এলোমেলো ভাবনাগুলোই খুব ভালোলাগলো...............খুব এমনি করে লিখতে পারলে ভেতরের কষ্টটা ভাগ হয়ে যেত......ভালো থাকুন আনিসা এভাবেই লিখে যান.কেউ পড়ুক বা না পড়ুক আমি পড়বো........

২০| ২০ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:০৪

অরুদ্ধ সকাল বলেছেন:
ব্লগে এই প্রথম এতো বড় কমেন্ট করলাম

২০ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ১১:৩৮

anisa বলেছেন: সকাল তোমার লেখা পরে এটাই মন এ হলো এখানে আসাটাই আমার ভুল হয়েছে আমি ডিগ্রী নিয়েছি ভুরি ভুরি মানুষ হতে পারিনি নিজের রুচি মনন এর উন্নতি হয়নি
কবিতা লিখতে পারিনা এটা আমার দুঃক্ষ নয় একটা কষ্ট এমন কেউ আছে অহমিকায় ভুগে আহ্নোগ বোধ এত তীব্র যে মানুষ কে মানুষ মন এ করে না
আমি তোমাদের একজন হতে আসিনি আমি এখানে আমার কষ্টে আমার দুক্ষে যাদের পেয়েছি তারা হচ্ছে বৃষ্টি পটল আর ফাইরুজ শুধু একদিন যদি এসব কবিদের সাথে দেখা হত
জিগ্গেস করতাম সবাই কে বিধাতা সব কিছু দেন না আমি হয়ত থাকবই না কিছু লিখার টানে আসি তাও কমাব শূন্য চলে যাবে দুঃক্ষ হলো
ব্লগ
আজ শুধু এই টুকু বলব
ব্লগ হচ্ছে নিজের মনের কথাটা সাজিয়ে লিখা আজ একজন কে আমি স্পশ্থই বলছি আপনি মানুষ কে মানুষ বলে সম্মান করতে শিখেননি কেউ মুখ বলে ভালো হয়েছে অন্তরে না
আমি অন্তর দিয়ে তার সব লেখা পড়ি ভালবাসি কত উচুতে তোমাদের bas বলবে কি এতই উচুতে যে আমরা সাধারণ রা ছুতে পারব না কাল এবং পরের সপ্তাহে আমার দুটো লেখা মেডিকেল বিষয় বার হচ্ছে এদেশের দুই শীর্ষ ইংলিশ পত্রিকায় আমি কোনো দিন এসব বলতে চাইনি এমন অবগ্গা অবহেলা নিয়ে যাব আমি স্বপ্নেও ভাবিনি
অনিক আম,ই তোমাদের নই আমি তোমাদের একজন হতে আসিনি তুমি বিশ্বাস আর বন্ধুত্বের কথা বলো তোমরা বন্ধুর সংগা জানো না

তোমাদের পানে চাহিয়া বন্ধু আর আমি জাগিবনা
সারা দিনমান কোলাহল করি কারো ঘুম আমি ভান্গিবনা
একজন কে বিশেষ করে বলছি আমি খুব খুব পছন্দ করতাম তোমার লেখা স্বদেশ তোমাকে মিস করব এ ভাবতেও কষ্ট হয় কিন্তূ বন্ধু এ ভুল পথ এ আমার পথ নয়
আগেই লিখতাম আজ লিখাটা জমা দিলাম
ঠিক বলেছ এ নিষ্ঠুর কিন্তূ মানুষ আরো বেশী নিষ্ঠুর
আমি আমার দেশকে ভালবাসি আমার দেশের মানুষদের ভালবাসি ভালবাসি বন্ধুদের
সকাল আমি আছি যখন মনে করবে চলে এসো দিদির কাছে আমি কষ্ট করে ডিগ্রী করেছি লেখা পড়া করছি মানুষের সেবা করতে তাই করব.................
ভালবাসা আর নয় আমি অনেক সময় দুষ্টমি করেছি কখনো প্লিজ অন্য ভাবে নেবেন না
ক্ষমা করবেন ..

২১| ২১ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ৩:৪৫

নিমা বলেছেন: কিছু মানুষের কাছে চির ঋণী হয়ে রইলাম তাদের কাছে শিখলাম জীবন কি আজ আমি সত্যি নীরব কিছুই বলিনা কেবল শূন্য দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকি...।
কেউ একজন বলেছিল প্রচুর পড়তে হবে লিখতে হলে তাকে বলছি আমি কিন্তূ অনেক পড়ি ।
কোনো কিছু না পেলে টুকরো কাগজে যা লেখা থাকে তাই পড়ি ।


আপু আমার আম্মু ও বলতেন অনেক পড়তে কোনো কিছু না পেলে রাস্তায় পরে থাকা সামান্য কাগজের টুকরোটা ও যেন উঠিয়ে পড়ি...এখন তো অব্যস্ত হয়ে গেছি
কখন যে কাগজ আমার হাতে আসে আর কখন যে পড়ি খেয়াল এই করতে পারিনা......

অনেক সুন্দর লেখা......

২২| ২১ শে এপ্রিল, ২০১১ সকাল ১০:০৭

anisa বলেছেন: উপরের লেখাতে বানান ভুল আছে এটা অনিচ্ছা কৃত লেপটপ এ বাঙলা ছিল না বলেই এমন হয়েছে ।
আর নিমা পড়ার বিকল্প নেই মানুষ সব চেয়ে বড় বন্ধু বই ।
তোমার মা ঠিক বলেছেন আর লিখবে আমি বলছি লিখবে ব্লগ হচ্ছে তোমার মনের কথা লেখার জন্য ।
কমেন্ট পাও আর নাই পাও লিখবে যখন যা মন এ আসছে এখানে সমস্যা হচ্ছে কমেন্ট করে কেউ বলে দিচ্ছেনা ।
এটা করো ওটা ঠিক করো নিজেই ঠিক করে নিও কখনো নিজ পথ থেকে সরবে না ।
একদিন দেখবে ঠিক হয়ে যাচ্ছে
ভালো থাকবে
শুভকামনা রইলো

২৩| ২১ শে এপ্রিল, ২০১১ সকাল ১০:১০

পটল বলেছেন: কি বুললে আগা মাথা কিচুই তো গেলু না

আচ্ছা আসবো নে একদিন।

২২ শে এপ্রিল, ২০১১ ভোর ৬:৩৯

anisa বলেছেন: সুপ্রভাত আলু পটল

তোমার জন্য গাইতে ইচ্ছে হয়

উড়তে মানা আকাশেতে বসতে মানা ডালে

বাসা বাধিতেও মানা কি আছে কপালে !!!!!!

এই গানটার এই টুকুই মনে আসছে পাগলা

ভালো ভালো অনেক ভালো থেক

২৪| ২১ শে এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১২:৫৪

স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন:
ভাল মন্দ মিলে পৃথিবী সমাজ আমি আপনি তারা। এসব নিয়ে বেঁচে থাকতে হবে। এর ভেতরই টবে ফুল ফোটাতে হবে, গান শুনতে হবে, উৎসবে আয়োজনে যোগ দিতে হবে। আর পেটের খাবার না হলেও তো চলে না। সবই এক নায়ের মানুষ। কে কাকে উপদেশ দেবে?


বেদ বিধির পর শাস্ত্র কানা
আর এক কানা মন আমার।
এসব দেখি কানার হাট বাজার

পণ্ডিত কানা অহংকারে
মাতবর কানা চোগলখোরে
সাধু কানা অন বিচারে
আন্দাজে এক খুঁটি গেড়ে
চেনে না সীমানা কার।

এক কানা কয় আর এক কানারে
চল এবার ভবপারে
নিজে কানা পথ চেনে না
পরকে ডাকে বারে বার।

২২ শে এপ্রিল, ২০১১ ভোর ৬:২২

anisa বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে উফ সময় হলো বলে...........

সুপ্রভাত

সত্য টা বলি টবে গাছ লাগিয়েছি গাছ বাচলো না এটা খুবই সত্য

তাহলে এটা আমার অপরাগতা তাই না আর গান কবিতা গল্প

এসবেই আমাকে বাঁচিয়ে রেখেছে

কানার কবিতাটা ভালো লাগলো..........

আর টবে গাছ লাগানো পছন্দ নয় ওকে প্রকিতিইর মাঝেই ভালো লাগে...........

বহু তর্ক বিতর্ক হয়েছে আর নয়.............

একটু দুষ্টমি করলাম না পারি গল্প না কবিতা তাই একটু চেষ্টা করলাম এই সুন্দর সকালটা আমার ভীষণ প্রিয়........সবাই ঘুম ঝির ঝির হাওয়া বেশ লাগছে

অনেক ঝড়ের পড় এটাই শিখেছি সব কিছুর মাঝে বেচে থাকাই জীবন...

আবার আসিব গল্প কবিতা বা আত্মচরিত নয় দেখিবে সকলে

ভালো থেক

পদধুলির জন্য ধন্যবাদ ....

২৫| ২১ শে এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১:০৬

গানচিল বলেছেন: কোলাহল করি সারা দিনমান কারো ঘুম আর ভাঙ্গব না.......
আচ্ছা এখানে শব্দটা কি ঘুম হবে না ধ্যান হবে?আমার কেন জানি মনে হচ্ছে ধ্যানই হবে।

তোমাদের পানে চাহিয়া বন্ধু
আর আমি জাগিবনা
কোলাহল করি সারাদিনমান
কারও ধ্যান ভাঙ্গিব না
নিশ্চল নিশ্চুপ
আপনার মনে পুড়িব একাকী
গন্ধবিধুর ধুপ


কি জানি! হ্য়ত আমিই ভুল করছি।

২২ শে এপ্রিল, ২০১১ ভোর ৬:২৫

anisa বলেছেন: শুভসকাল চিল ভাই

আরে ভুল যদি না হত আপনার চোখে পড়ত কি........

আমি গানের কলির জন্য বকা খাই এই তো শিখছি আপার কাছে সকলের কাছে

ভালো লাগলো

খুব প্রিয় কবিতা এটা

২৬| ২১ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:২৭

সুলতানা শিরীন সাজি বলেছেন:
ভালো থেকো............মন ভালো রেখো আনিসা।

২৭| ২২ শে এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৪:১৩

anisa বলেছেন: প্রিয় সাজি রাগ বা মন খারাপ করব কেন না তো আমি কারো সাথেই রাগ করিনি এটা আত্ম সমালোচনা

আমি এখন অনেক বড় যার ছায়াতলে এত জনের বাস সে কি রাগ করলে চলে

অনিক না বুঝেই এসব লিখছে

আমার কোনো দুঃখ নেই তোমাদের লেখা পরে ভালো লাগে.............খুব খুব

ভালো থেক...........

শুভকামনা রইলো..........

২৮| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ২:৪৬

মহাবিশ্ব বলেছেন:
"যে গাছের নীচে জিরোতে বসেছিলাম
খানিকটা নাম সেই গাছটায় আছে
খানিকটা নাম মাঠের শিশির নিলো
খানিকটা গেছে রাতপড়শীর কাছে
খানিকটা নাম বেড়ায় আটকে গেল
খানিকটা নাম রইল খড়ের বাতায়
খানিকটা নাম কাঁটাতারে তারে বেঁধা"

কিছুটা সময় বুঝি এভাবেই হারিয়ে যায় ঐ নামের মতোন।
ভালো হোক সব কিছুর, মঙ্গল হোক সব কিছুর। সুন্দর হোক সময়।
শুভ দ্বিপ্রহর।

২৯| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৩:৪৭

anisa বলেছেন: কাছের বন্ধুরা ক্রমশ চলে যাচ্ছে দূরে
দূরের বন্ধুরা এগিয়ে আসছে কাছে।
আসলে কেউই সরছে না
বা নড়ছে না।
শিং এ আটকানো ডালপালার জট খুলতে খুলতে
আমিই খুঁজে চলেছি
নক্ষত্র এবং আগুন
একদিকে নক্ষত্র এবং আগুন
অন্যদিকে নগদ অভ্যর্থনা এবং উৎফুল্ল মাইক্রোফোন
এইভাবে ভাগাভাগি হয়ে গেছে বন্ধুরা।
আমি এখন চলে যেতে চাই
সেই সব বন্ধুদের পাশে
যুদ্ধের বর্শাফলকের মতো
যাদের কপারের শিরা।

এভাবেই নিয়তই কেউ আসছে যাচ্ছে..........
বিশ্ব এর বেশী আর কিছুই বলার নেই..........
শুভকামনা রইলো

৩০| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১১ সকাল ১১:৩৭

বন্ধু তুহিন প্রাঙ্গনেমোর বলেছেন: ও মাই গড এটা কি হইল? হ্ইয়াও হইলোনা শেষ।===+++===

২৪ শে এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১:৪৬

anisa বলেছেন: হি হি খুব ভালো বলেছেন হইয়াও শেষ হইল না আপনি রবি ঠাকুরের নাম শুনছেন কি
আমি তাহার উত্তরসুরী এই যে রচনা খানা দেখিতেছেন কতজন কত মূল্যবান বক্তব্য রাখিয়া গিয়াছেন
আপনার পদ ধুলিতে আরো ধন্য হইল ভ্রাতা
শুভ্ভেছা লইবেন অনেক অনেক :) :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.