নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
[email protected] ০১৯১১৩৮০৭২৮গল্প ও রান্না udrajirannaghor.wordpress.comপ্লে স্টোরে ‘গল্প ও রান্না’ এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! আনন্দ সংবাদ! বাংলা রেসিপি নিয়ে এই প্রথম প্লে স্টোরে এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! ‘গল্প ও রান্না’ এখন Play Store এ Apps হিসাবে আপনার হাতের কাছে। নেট কানেশন বা WiFi জোনে থেকে Play Store এ যেয়ে golpo o ranna বা “Golpo O Ranna” বা “com.udraji.rannaghor” লিখে সার্চ করলেই পেয়ে যাবেন। খুব সহজেই আপনি আপনার এন্ড্রয়েড মোবাইলে ‘গল্প ও রান্না’র আইকন ইন্সটল করে নিতে পারেন। ফলে আপনাকে আর মোবাইলে আমাদের সাইট দেখতে লিঙ্ক বা কোন ব্রাউজার ব্যবহার করতে হবে না। নেট কানেশন বা ওয়াইফাই জোনে থাকলেই আপনি ওয়ান ক্লিকেই গল্প ও রান্না দেখতে পাবেন।
যতদুর মনে পড়ে, ২০০৮ সালের দিকে একদিন আম্মা আমাকে বললেন, "এই ঢাকা শহর আর ভাল লাগছে না! তোরা সবাই বড় হয়েছিস, বিয়ে করেছিস, তোদের মত করে তোরা থাকিস, তোদের ছেলে মেয়ে আছে, তোরা তোদের মত করে থাক। আমি কারো কাছেই থাকতে চাই না, যদি পারিস আমাকে গ্রামের বাড়িতে একটা ঘর তুলে দে"! বলে রাখা ভাল, আমরা তিন ভাই এক বোন, বোন ইটালীতে স্বামীর কাছে থাকে। আমরা তিন ভাইএর দুই ভাই আমি ও ছোট ঢাকা এবং বড় ভাই চট্রগ্রামে থাকেন। বাবা চাচারা ১০ ভাই বোন, কয়েক চাচা ও তাদের পরিবার গ্রামে থাকেন। বাড়ী ভাগাভাগি হয়েছে, কিন্তু আমাদের ভিটে শূন্য, ঘর নেই! বাবা মারা গিয়েছেন কয়েক বছর আগে, আম্মা ঘুরে ফিরে ভাইদের কাছে থাকেন তবে ছোট ভাইয়ের কাছেই স্বাচ্ছন্দ পেতেন! আমি তখন আলাদা ছোট দুই রুম নিয়ে থাকি!
সেদিন রাতে আমি মুলত আর ঘুমাই নাই, আমি সারা রাত কেঁদেছি আর ভেবেছি! একটা মানুষ বয়স হয়ে গেলে কত একা হয়ে যায়, সব কিছু থেকেও কিছুতেই যেন নাই, এমন একটা অবস্থায় এসে যায় (এখন আমি নিজেই বুঝি)! পাশে প্রিয়তমা স্ত্রী ও আমার বড় ছেলে (তখন আমার এক ছেলে, বয়স ৬ বছরের) কেহ কিছু বুঝে নাই! এবং শেষ রাতের দিকে মসজিদের আযান কানে বাজছে, তখনোও আমি ভেবে চলেছি! আমার হাতে কিছু টাকা আছে এবং সেটাই মুলত আমার জমানো টাকা ছিল। ঢাকাতেও আমি নিজে তেমন কিছু করি নাই, জমি বা ফ্লাট কিছুই নেই (তবে এতদুর মনে আছে জায়গা ভেদে ১২-১৫ লাখেই হাজার বারশত স্কয়ার ফিটের ফ্লাট পাওয়া যেত), বেসরকারী চাকুরী টাকা হাতে না থাকলে হঠাত চাকুরী গেলে চলবো কি করে ইত্যাদি ইত্যাদি!
মাথায় যত ভাবনাই আসছিলো, সব মায়ের মুখের কাছে উড়ে যাচ্ছিলো, দুনিয়ার সব কিছুই তুচ্ছ মনে হচ্ছিলো! এমতাবস্তায় আমি একাই সিদান্ত নিয়েই ফেললাম, হ্যাঁ মায়ের জন্য গ্রামে বাড়ী বানিয়ে দিতেই হবে, আমার সাথে কেহ থাকুক আর না থাকুক, আমার সব টাকা গেলে যাক। তিনি অন্তত নিজের মত করে নিজে আনন্দে বাঁচতে পারবেন, গ্রামে তার অনেক সঙ্গী সাথী মিলবে, চাচা চাচীমাদের সাথে উনার সময় ভাল কাটবে। তিনি নিজেই নিজের দেখা শুনা করতে পারবেন, কাজের লোক থাকবে! প্রয়োজনে তিনি যে কোন স্থানে বেড়াতে যেতে পারবেন, আবার ফিরে যাবেন নিজের ঘরে, মানে বুঝতে পারছিলাম তিনি নিজেই আবার একটা কেন্দ্রবিন্দু হতে পারবেন! আমরাও সবাই তাকে কেন্দ্র করে আবার বাঁচতে পারবো! ব্যস, পরদিন ঘুম থেকে উঠে অফিস এবং বিকেলেই ছুটি নিয়ে বাড়ী চলে গেলাম!
চাচাদের সাথে কথা বলে নিলাম, জায়গা চিনহিত করে নিলাম! ভাইদের জানালাম, বললাম, কেহ যদি দাও দিবে, না দিলে নাই! আমি একাই মায়ের জন্য বাড়ী বানাবো! ভাইয়েরা তখন নিজেরাও খুব স্বচ্ছল ছিল না, দিনে আনে দিনে খায় অবস্থা, তবুও ওরা নিজেরা সায় দিলো এবং যা পারে দিবে বলল! আমি আর দেরী করলাম না! ঢাকায় ফিরে এসে মাকে বললাম, আমি বাড়ী বানানোর সিধান্ত নিয়েছি! তিনি আমার মাথায় হাত বুলিয়ে জড়িয়ে দোয়া করলেন, আমি কেঁদেছিলাম আবারো! (এই লেখা লিখতেও আমি কাঁদছি!)
ব্যস, সেই সপ্তাহেই গ্রামে আমার এক চাচার (তিনি চাচাদের মধ্যে ৬ষ্ট) একাউন্টে টাকা ট্র্যন্সফার করলাম, ইট কিনতে বললাম! এদিকে আমি এক্সেল শিটে নকশা করতে বসে পড়লাম, অফিস শেষের পরে! কয়টা রুম হলে ভাল, সবাই গেলে কোথায় বসতে পারবে ইত্যাদি সাধারণ চিন্তা নিয়ে এক্সেল সিটেই ড্রাফট ফাইন্যাল এবং প্রিন্ট নিয়ে নিলাম! পরের শুক্রবারেই মাটিতে কোপ পড়লো, গর্ত হল! এর পর টানা ৮/১০ মাস প্রতি বৃহস্প্রতিবার রাতে বাড়ী শনিবার সকালে ঢাকায় ফেরা, সরাসরি অফিস! বাড়ী ফাইন্যাল হয়ে গেল, সবাই আনন্দিত। আম্মা পুরো এই কয়েক মাস বাড়ীতেই ছিলেন এবং নিজেই দেখাশূনা করেছেন, এবং বেশ খুশি মনেই সময় কাটিয়েছেন!
একদিন বাড়ী থাকার পুরাই উপযুক্ত হল, আমরা ভাইরা সবাই স্ত্রী সন্তানদের নিজে বাড়ীতে গেলাম, সবার সেকি আনন্দ! সেই আনন্দের দিন ভুলে যাবার নয়! তবে যতদুর মনে পড়ে, এর মাস ছয়েক পরে আম্মা তার মেয়ের কাছে ইটালীতে চলে যান এবং সেই বাড়িতে তালা পড়ে, আমি ও ভাইরা কদাচিৎ যাই দেখে আসি, একজন চাচীমা মাঝে খুলে কাজের লোক দিয়ে পরিস্কার করেন! এভাবেই! তবে বছর দুয়েক পরে আম্মা আবার ফিরে আসেন এবং সেই বাড়ীতে আবারো থাকতে শুরু করেন! (ক্রমশ)
শুরুটা ঠিক এভাবেই হয়েছিল!
কাজ চলছিলো!
মাঝে মাঝেই নিজের ছবি তোলাতাম!
আস্তে আস্তে ছাদ ঢালাই হল!
ভেতরের কাজ হল!
দেয়ালের কাজ শেষ!
জানালার কাজ হচ্ছিলো!
ফাইন্যাল রঙের কাজ!
আমি আর আমার ছোট ভাই, বড় ভাইএর সাথে ছবি নেই, কারন তিনি যখন আসতেন আমি তখন পেতাম না, চট্রগ্রাম থেকে তিনি যে কোন দিনেই আসতেন, আর আমরা থাকতাম শুক্রবারে!
তখনো ব্লগিং করতাম, সামুর পাশাপাশি আরো অনেক ব্লগেই লিখতাম, বাড়িতে বসে অনেক পোষ্ট দিয়েছি, তখন ফোন নেট লাইন খুব স্লো ছিল তবুও ইচ্ছার কাছে সব পরাজিত হত!
পুরো ভিউ!
গত কয়েক বছর আগে আমরা পরিবারের সবাই এক্ত্রিত হয়েছিলাম! পরিবারের সবাইকে নিয়ে এটা আমাদের বিবাট ছবি বাড়ির ছাদে, শুধু বাবা নেই! এই আফসোস এই জীবনে যাবে না! তিনি আমাদের সুখ দেখে যেতে পারলেন না!
সবাইকে ধন্যবাদ! মায়ের দোয়ায় এখন ভাল আছি! আপনাদের ভালবাসা কাম্য!
১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:২০
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা নিন।
২| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:২৮
ইসিয়াক বলেছেন: মন ছুঁয়ে গেলো।
শুভকামনা রইলো।
১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:৩২
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা নিন।
৩| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৩২
আহমেদ জী এস বলেছেন: সাহাদাত উদরাজী,
লেখার ভেতরের কিছু কিছু টাচি জায়গাতে আমার চোখেও জল চলে এসেছিলো।
একজন ভালো সন্তানের মতো কাজ করেছেন।
ভালো থাকুন সতত।
১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:৩৩
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা নিন।
৪| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৩৩
জুন বলেছেন: উদার ভাই আপনার লেখাটি আমার মনকেও স্পর্শ করে গেল গভীর ভাবে । আপনি চিন্তা করে দেখেন আমাদের দেশের বেশিরভাগ মেয়েদেরই হয় বাপের বাড়ী নয় স্বামীর বাড়ি অথবা ছেলের বাড়ী । তার নিজের বাড়ী থাকে না । আল্লাহ আপনার মাকে দীর্ঘজীবি করুন । আপনার উপরও রহমত বর্ষিত হোক উদার ভাই ।
বেশ কয়েক বছর আগে আমি আপনার ভাইয়ার কাছে আমার নামে এক খন্ড জমি কিনে দেয়ার অনুরোধ করলাম । সেতো শোনামাত্রই সরাসরি না, কারন তার নিজের বাবার বাড়ী আছে ঢাকায়। আমি অনেক দিন ধরে বোঝানোর পর সে আমার নামে সামান্য কিছু জমি কিনে দিল যা কিনা বর্ষায় অগাধ জলের তলে চলে যেত আর শীতের সময় জেগে উঠতো । প্রথম যখন আমি যাই তখন সবুজ ঘাসে আচ্ছাদিত সেই সবুজ জমিনে পা দিয়ে প্রথমেই আমার যে কথাটা মনে হলো সেটা হলো এই জমিটা আমার, আমার জমি, এখা্নে দাড়ালে কেউ আমাকে কখনো বলবে না তুমি এখান থেকে চলে যাও।
১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:৩৫
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ধন্যবাদ বোন।
আমি নিজেই আমার স্ত্রীর জন্য এবং তার নামে এমন একটা জায়গা রেখে যাব।
আনন্দে কাটুক সারা জীবন।
৫| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৫১
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
বাড়ী খুবই সুন্দর হয়েছে। আপনার বাড়ী বানানোর গল্পটিও মনে রাখার মতো। শুভেচ্ছা নেবেন।
১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:৩৫
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা নিন।
৬| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৫২
চাঁদগাজী বলেছেন:
একটি বড় ও ভালো কাজ করেছেন।
১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:৩৭
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ধন্যবাদ গাজী ভাই। আমি আপনার একজন ভক্ত।
৭| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:০৫
রাজীব নুর বলেছেন: জাস্ট গ্রেট।
১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:৩৮
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা নিন।
৮| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:১৭
আলআমিন১২৩ বলেছেন: Root কি জিনিষ অনেকেই বুঝেনা। আপনার অনুভুতি হৃদয় ছুয়ে গেল।
১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:৩৮
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা নিন।
৯| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:০১
সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: ভালো কাজ করেছেন।
পৈতৃক ঠিকানা বলে একটা কথা।
১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:৩৯
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: কুল হারিয়ে ফেলা উচিত নয়।
ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা নিন।
১০| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:২৭
কাতিআশা বলেছেন: খুব ভাল লাগলো!
১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:৩৯
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা নিন।
১১| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:২৭
টারজান০০০০৭ বলেছেন: এখন কি অবস্থা বাড়ির ? কেউ থাকে ? গ্রামগুলো খালি যাচ্ছে !
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:১৬
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: হ্যাঁ, বেশীর ভাগ সময়েই খালি পড়ে থাকে। আম্মাকে আজকাল আর একটা রাখতে আমরাও সাহস পাই না। তবে আমাদের যারা যখন ইচ্ছা যাই এবং সময় কাটিয়ে আসি! শুভেচ্ছা নিন।
১২| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:০৮
জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: পিতা মাতার ইচ্ছা পূরণে আলাদা একটা আনন্দ থাকে।
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:১৭
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: হ্যাঁ, আমিও তা মনে করি। তবে বাবা আমাদের এই সুখ দেখে যেতে পারেন নাই! এটা আফসোস। উনার জন্য দোয়া করি সব সময়েই।
১৩| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: মায়ের জন্য যাই কিছু করুন শান্তির!
এতো মায়ের স্বপ্ন পূরণ!
ধন্যি ধন্য, মায়ের ধন্যি ছেলে
+++++++++
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:২০
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা নিন।
১৪| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:৫২
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: চমৎকার !
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:২০
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা।
১৫| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ২:২৩
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
আমি বলব এটা জীবনের মহৎ কাজ গুলির মধ্যে অন্যতম ।
শুভেচ্ছা রইল।
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:০৫
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা নিন।
©somewhere in net ltd.
১| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:১৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: চমৎকার সুখানুভূতি।
আপনার মায়ের প্রতি রইলো বিনম্র শ্রদ্ধা।
আপনি ও আপনার পরিবারের সংহতিবোধের পরিচয় পেয়ে চমৎকৃত হলাম।
শুভেচ্ছা নিয়েন।