নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সাহাদাত উদরাজী\'র আমন্ত্রণ! নানান বিষয়ে লিখি, নানান ব্লগে! নিজকে একজন প্রকৃত ব্লগার মনে করি! তবে রান্না ভালবাসি এবং প্রবাসে থাকার কারনে জীবনের অনেক বেশী অভিজ্ঞতা হয়েছে, যা প্রকাশ করেই ফেলি - \'গল্প ও রান্না\' সাইটে! https://udrajirannaghor.wordpress.com/

সাহাদাত উদরাজী

[email protected] ০১৯১১৩৮০৭২৮গল্প ও রান্না udrajirannaghor.wordpress.comপ্লে স্টোরে ‘গল্প ও রান্না’ এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! আনন্দ সংবাদ! বাংলা রেসিপি নিয়ে এই প্রথম প্লে স্টোরে এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! ‘গল্প ও রান্না’ এখন Play Store এ Apps হিসাবে আপনার হাতের কাছে। নেট কানেশন বা WiFi জোনে থেকে Play Store এ যেয়ে golpo o ranna বা “Golpo O Ranna” বা “com.udraji.rannaghor” লিখে সার্চ করলেই পেয়ে যাবেন। খুব সহজেই আপনি আপনার এন্ড্রয়েড মোবাইলে ‘গল্প ও রান্না’র আইকন ইন্সটল করে নিতে পারেন। ফলে আপনাকে আর মোবাইলে আমাদের সাইট দেখতে লিঙ্ক বা কোন ব্রাউজার ব্যবহার করতে হবে না। নেট কানেশন বা ওয়াইফাই জোনে থাকলেই আপনি ওয়ান ক্লিকেই গল্প ও রান্না দেখতে পাবেন।

সাহাদাত উদরাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

গল্পঃ বৌমা

২৬ শে জুন, ২০২০ দুপুর ১:২৪

আমি আব্দুস সালাম, বয়স ৬২ ছুই ছুই। বলা চলে আমি একদম পড়ন্ত বেলায় এসে হাজির, বিধাতা যখন ইচ্ছা ডেকে নিবেন, যদিও অনেক বলেবেন এই আর কি বয়স, মানুষ তো ৮০ বছরের বেশি বাঁচে! আমিও এমন ভাবি, ৮০ বছর বাঁচলে আরো অনেক কিছু দেখে যেতে পারতাম, কিন্তু আমার শরীরে যে সব অসুখ বাসা বেঁধেছে তাতে আমি নিজেই আর ভরসা পাই না, একবার হার্টে বাইপাস সার্জারী হয়েছে, তবুও মাঝে মাঝে এখনো বুকে চিন চিন ব্যাথ্যা করে। এখন মুলত আমার তেমন কাজ নেই, ব্যবসাপাতি ছেলের হাতে ধরিয়ে দিয়েছি। আমার সঞ্চয় আমি আলাদা করে রেখেছি, অনেক অভিজ্ঞতা হয়েছে! আমাকে আপনারা দেশের নিম্ম ধনীদের কাতারে ফেলতে পারেন কারন এই ঢাকা শহরের চমৎকার জায়গা পূর্বাচলে আমার নিজের একটা তিন তলা বাড়ি আছে, যৌবনে কঠিন পরিশ্রম ও বিধাতার মেহেরবানীতে আমি এই জায়গা কিনে ছিলাম এবং পরে বাড়িটা বানিয়েছিলাম, অনেক বছর ধরে এই এলাকাতে আছি, বেশ সুন্দর ও আনন্দময় এলাকা।

আজকাল আমার তেমন কাজ নেই, আমার প্রিয়তমা স্ত্রী, কঠিন হৃদয় এখনো বেঁচে আছেন এবং বেশ শক্ত সামর্থ নিয়েই আছেন। যদিও এই বিজ্ঞানের যুগে আছি, তবুও এই দেশের মেয়েরা এখনো তাদের বয়স লুকাচ্ছে, আমার স্ত্রীও তাই করেন! এখনো যদি বলি তোমার জন্ম তারিখ জানাতে পার, জানাবে তো নাই উপরন্তু বেশ কটু কথা শুনতে হবে। তবে আমার মনে হয় সে আমার চেয়ে ১২ বছরের ছোট হতে পারে, সেই হিসেবে এখন হয়ত ৫০ হবে! বিধাতার একদম খাঁটি মৌলিক উপহার আমার জন্য! আমাদের এক ছেলে, তার বয়স ৩২ বছর। এখন মনে হয় আমাদের আরো ছেলে মেয়ে হলে মন্দ হত না, তবে এখনো যৌবনের সেই দিন গুলোর কথা মনে পড়ে। আমার এই ছেলে খুব চঞ্চল ছিলো তার উপরি সংসারিক অভাব অভিযোগের কারনে আর সন্তান নেয়ার কথা চিন্তাও করতে পারি নাই। অর্থ উপার্জনে আমি যে কঠিন সময় দিয়েছি তাও যদি আপনাদের বলি সেটা দিয়েও একটা বই লিখে ফেলা যাবে! সে দিকে যাচ্ছি না, কথা যত সংক্ষিপ্ত করা যায়!

আমার বড় ছেলের বিয়ে হয়েছে তিন বছর। মেয়েটা আমার ছেলের পছন্দ মানে তারা একজন অপরজনকে বেছে নিয়েছে, প্রেম করেই, এখন তো আর আমাদের দেশে বাবা মায়ের পছন্দে সন্তানেরা বিয়ে করে না, বাবা মায়ের কথা শোনা আমরাই ছিলাম শেষ জেনারেশন! পরে আমি জান প্রান দিয়ে সবাইকে ম্যানেজ করে মেয়েটাকে ঘরে তুলেছি, অনেক ধকল সইতে হয়েছে আমাকে। মেয়েটা খুব লক্ষী, আমার খুব ভাল লাগে ওকে, আমি মেয়ে সন্তানের পিতা নয় বলে এই অভিজ্ঞতাটা আমার হচ্ছিলো না, এই মেয়ে এসে আমাকে সেই অভিজ্ঞতা দিয়েছে। ওর মুখে 'বাবা' ডাক শুনে আমার মনে আলাদা একটা অনুভুতি হয়, আমি ওকে 'মা' বলে ডাকি। ফুটফুটে এই মেয়েটা আমাকে নানান কথা বলে, সময়ে অসময়ে এসে আমার কাছে বসে, গল্প করে, এতা ওটা বানিয়ে নিয়ে এসে বলে, বাবা খেয়ে একটা রিভিউ দাও! আমি হাসি, ছলছল চোখে বলি, আমার ফুড রিভিউ কখনো ভাল হয় না, আমি সত্য বলি বলে কারোই পছন্দ হয় না! মেয়েটা হাসে, সে কি সুন্দর হাসি। কিন্তু কখনো কখনো ওর চাঁদ মাখা মুখের মলিন অবস্থা আমি লক্ষ করি, কিছু জিজ্ঞেস করলে সে লুকিয়ে যায়! আমি বুঝি না যে তা নয়, ওর মলিন মুখের আড়ালে যে মানুষটা কাজ করে তা হচ্ছে ওর শাশুড়ী, মানে আমার স্ত্রী, পাষান হৃদয়! যাই হোক, এই লক্ষী মেয়েটাকে কেহ কষ্ট দিয়ে পারে আমি তা মনেও আনতে চাই না, তবুও বুঝি তবে বেশি কিছু বলি না, বললে সেই কথা যদি দেয়াল পার হয়!

এখন পড়ন্ত বিকেল, আমি ছাদে এসেছি। আমাকে আপনারা অনেকটা সিনেমার শওকত আকবরের মত ভাবতে পারেন, যে বিকেল হলেই ছাদে চলে যেত! ছাদ বাগানের ফুল গাছ গুলোতে পানি দিতে হবে, এই কাজ করে আনন্দিত হই। আমাদের এই ছাদ বাগান বেশ সুন্দর, আমি নিজ হাতে প্লানিং করে করেছি এবং একজন কেয়ার টেকার আছে, তবে সকাল বিকেল দুই বেলা আমি নিজেই এসে দেখে যাই। এই ছাদ বাগানের এক কোনায় বসে আড্ডা দেয়ার ব্যবস্থাও আছে, বিকেলে এখানে বসে গৌধুলি লগ্ন দেখার আনন্দ উপভোগ বলে শেষ করা যাবে না। আমি কবি হলে এত দিনে অনেক কবিতা লিখে ফেলতে পারতাম, তা নই বলে হৃদয়ের কথা হৃদয়ে নিয়েই বসে আছি! ছাদে উঠতে অনেক দিন আমি আমার বৌমাকে বলে আসি, 'মা গো, এককাপ চা আর কয়েকটা টোষ্ট বিস্কুট কাউকে দিয়ে ছাদে পাঠিয়ে দিও।' মেয়েটা হাসে, অনেক সময় শুনি বলে, আচ্ছা বাবা! ফাঁকে একটু বলে রাখি, এখন আর আমি আমার প্রিয়তমা স্ত্রীর সাথে তেমন কথা বলি না, সেই যৌবন থেকে তিনি যে চরিত্রে ছিলেন এখনো সেই চরিত্রেই আছেন। মানে যে কোন কিছুর সরল ব্যাখ্যা আজো উনার ডিকশনারিতে নেই, সব জটিল ব্যাখ্যা! এই তো কিছু দিন আগেও চান্স পেয়ে আমাকে বললেন, মেয়েটার সাথে তুমি এত কথা বলে কেন, এই সব বলে বলে তো মেয়েটাকে তুমি মাথায় তুলছ! আমি আকাশ থেকে পড়ছিলাম বটে, তবে সেই যৌবন কাল থেকে ধৈর্য ধরার কৌশলে নিজকে সংযত করলাম। ভাবছিলাম, এত টুকু ফুলের মত মেয়ের সাথে কেহ কুটু কথা বলতে পারে!

যাই হোক, ঐ যে আমার বৌমা মা জননী আসছে! সিনেমার রোজী সামাদ যেন আপনাদের কল্পনায় রাখতে পারেন! হাতের চা বিস্কুটের ট্রে, নিশ্চয় মনে করে এক বোতল ঠান্ডা পানি নিয়ে এসেছে, আজ খুব গরম, হাল্কা ঠান্ডা পানি পানে মনে আনন্দ জাগবে! মায়ের পরনে কলা পাতার শাড়ি, শাড়িতে যে আমাদের দেশের মা, মেয়েদের খুব সুন্দর দেখায় এটা অনেকে বুঝেন না! আমার এই মায়ের পরনে শাড়ি দেখলে তা বুঝি। আজ মায়ের মুখ ভার, আমি বুঝি, ওর শাশুড়ির সাথে কিছু একটা হয়েছে বা ওর শাশুড়ি এমন কিছু বলেছে যে মেয়েটা আর মন মুখ স্বাভাবিক রাখতে পারছে না!

- কি রে মা, এত জলদি এলে কেন? কাউকে দিয়ে পাঠিয়ে দিলেই পারতে।
; না, বাবা, আপনার ছাদ বাগান দেখতে এলাম, আজ কি কি নুতন ফুল ফুটেছে?

মেয়েটার মুখে এমন কথা শুনে আমার বেশ ভাল লাগে, আমি বুঝি মা আমার সাথে মুলত কিছু গল্প করতে চাইছে। তবে আজ ওর মুখ একটু বেশি মলিন মনে হচ্ছে। কিছু এদিক সেদিক কথা শেষ আমি জানতে চাইলাম-

- মা, আজ তোমাকে খুব মলিন মুখের মনে হচ্ছে, রাসেল কিংবা তোমার শাশুড়ি কি কিছু বলেছে?
; না বাবা, আমি আসলে আপনাকে অনেক দিন ধরে একটা কথা বলবো বলবো বলে ভাবছি।
- বলো, কেন বলবে না।
; বাবা, আমাদের আলাদা করে, আলাদা বাসায় থাকার ব্যবস্থা করে দেয়া যায় না! আমি আর এই মানসিক অত্যাচার সহ্য করতে পারছি না!

এমনিতেই আমার কপালে ঘাম জমে উঠেছিল, এই যেন গড়িয়ে পড়ার দশা! একমাত্র ছেলে, এত এত সহায় সম্পদ, এত সুন্দর বাড়ি, সব ফেলে মেয়েটা আলাদা হতে চাইছে, আলাদা সংসার চাইছে! ব্যাপারটা আমি আঁচ করতে পারলেও মেয়েটার চাওয়া এমন হতে পারে বা আলাদা হতে চাইতে পারে, এমনটা আমার মাথায় আসে নাই। চায়ের কাপটা ঠোঁটে লাগাতে ইচ্ছা হচ্ছে না!

- মা গো, আমি বুঝতে পারি, এখানে তুমি কেমন নির্যাতনের মধ্যে আছো! মানুষের জীবনে মানসিক নির্যাতন সব চাইতে কষ্টের, কটু কথা মিশাইলের চেয়েও ভয়াবহ! তোমার শাশুড়ি মুলত আর মানুষ হবে না, আজ এত এত কিছু হবার পরেও আমি তার চরিত্রটা পাল্টাতে দেখলাম না। ছোট ছোট বিষয় গুলো নিয়ে সেই আমাদের প্রথম জীবন থেকেই ভুল ব্যাখ্যা করে আমাকেও মানসিক নির্যাতন করে আসছে, এখনো করছে! আমি পালাতে পারি নাই, অনেক চেষ্টাও ছিল আমার, অফিসের বড় সাহেব হয়েও বাসায় কাজের লোক হয়ে এই জীবন কাটিয়েছি, ছেলের মায়ায় সব ভুলে থেকেছি। যদিও কাউকে বুঝতে দেইনি! কত কত কঠিন সময় পার করেছি। তোমাকে একটা ছোট মানসিক অত্যাচারের উদাহরণ দেই তা হলে তুমি বুঝতে পারবে। আমাদের যখন উঠতি সময়, ছোট এক রুমের বাসায় থাকি, রাসেলকে খাইয়ে দিতে হত। এই ধর এমন হচ্ছে যে, দুপুরের রান্না শেষ, সে গোসল করতে যাবে, আমি বললাম, রাসেলকে খাইয়ে দেই! সে কি উত্তর দিত জান। সে বলত, তুমি খাওয়ালে কম খাওয়াবে, ফাঁকি দিবে! জানো তার এই কথার ভয়ে, আমি পরে আর কখনোই ছেলের জন্য ভাত তরকারী বেড়ে দেয়াও চিন্তা করতাম না, খাইয়ে দিতে চাইতাম না। আমি দিলে নাকি কম দেই, কমেই আমার চিন্তা। এবার বুঝ! ছেলের অনেক বিষয়ে মুলত তার বাঁকা কথার ভয়ে খেয়াল রাখি নাই। তবে বিধাতার ইচ্ছা, ছেলেটা এত কিছুর মাঝেও খারাপ হয় নাই!

কথা শেষ আমি আমার বৌমার মুখে দিকে তাকাই, আমার কথা গুলো সে বুঝতে পারল কি না সেটা বোঝার চেষ্টা করি। কয়লা ধুয়েও যে পরিষ্কার করা যায় না, সেটা কি ও জানে! কয়লার রঙ কালো। মানুষের চরিত্র তেমনি! তবুও বললাম।

- মা গো, আর কিছু দিন আপেক্ষা করো, দেখো।


(মালিবাগ, বাগানবাড়ী, ২৬ জুন ২০২০ইং, সামুতে প্রকাশিত)

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে জুন, ২০২০ দুপুর ১:২৭

নেওয়াজ আলি বলেছেন:   লেখা অপরিসীম ভালো লাগলো।

২৬ শে জুন, ২০২০ দুপুর ২:৫৫

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা।

২| ২৬ শে জুন, ২০২০ দুপুর ১:৫৫

রাজীব নুর বলেছেন: চমতকার লিখেছেন।
একদম বাস্তব।

আপনি কিন্তু আমার প্রতিবেশী।

২৬ শে জুন, ২০২০ দুপুর ২:৫৫

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ধন্যবাদ রাজীব ভাই।

৩| ২৬ শে জুন, ২০২০ দুপুর ২:৩২

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: গল্পের শিরোনাম 'বৌমা' হলেও স্ত্রীর চরিত্রটাই (নিষ্ঠুরভাবে) ফুটে উঠেছে।

স্ত্রী এখানে শাশুড়ি হিসাবে না, একজন নারী হিসাবেই 'কুটিল' হিসাবে প্রতিভাত হয়েছেন, কেননা, এ স্ত্রী নিজ স্বামীর সাথেও অনুরূপ আচরণ করতেন/করছেন।

গল্পটা একটানে পড়ে যাওয়ার মতো, প্রাঞ্জল।

শুভেচ্ছা রইল সাহাদাত ভাই।

২৬ শে জুন, ২০২০ দুপুর ২:৫৭

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, আপনার মন্তব্য পড়ে আমার আর কোন উত্তর নেই। একজন লেখক হিসাবে এখানেই স্বার্থকতা দেখতে পেলাম।
শুভেচ্ছা।

৪| ২৬ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৩:৫৮

পদ্মপুকুর বলেছেন: প্রথমদিকে মনে হচ্ছিলো যেন বয়ষ্ক লোকটি তার শেষ সময়ে এসে একটা স্টেটমেন্ট দিচ্ছে... 'কথা যত সংক্ষিপ্ত করা যায়'।
পরে এসে একটা নতুন ধারার মত মনে হচ্ছে।

২৬ শে জুন, ২০২০ রাত ৮:০৮

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: হা হা হা। ছোট গল্প।
ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা।

৫| ২৬ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৪:৪৫

জেন রসি বলেছেন: শাশুড়ি ভিলেন। বাকি সব ভিক্টিম। একটা বিপ্লবী চরিত্র থাকলে মন্দ হত না।

২৬ শে জুন, ২০২০ রাত ৮:০৯

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ছোট গল্প!
শুভেচ্ছা ও ধন্যবাদ।

৬| ২৬ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৪:৫৩

ইসিয়াক বলেছেন:
ভালো লাগলো।

২৬ শে জুন, ২০২০ রাত ৮:১০

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা।

৭| ২৬ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৪:৫৮

মা.হাসান বলেছেন: https://m.youtube.com/watch?v=Q9bUC3gvpxU

২৬ শে জুন, ২০২০ রাত ৮:২০

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ধন্যবাদ। ঘটনা মনে করিয়ে দেবার জন্য। বাংলা সিনেমায় জীবন থেকে নেয়া এ বা দেখেছে সে বুঝবে কি করে জীবন কি?
ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা।

৮| ২৬ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৫:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংলার শ্বাশুড়ি, সালাম সাহেবের নাতবৌ একই অভিযোগই করার কথা

২৬ শে জুন, ২০২০ রাত ৮:২১

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: হা হা হা, এই চেইন কি ভাঙ্গা যাবে না! কখনোই কি হবে না!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.