নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সাহাদাত উদরাজী\'র আমন্ত্রণ! নানান বিষয়ে লিখি, নানান ব্লগে! নিজকে একজন প্রকৃত ব্লগার মনে করি! তবে রান্না ভালবাসি এবং প্রবাসে থাকার কারনে জীবনের অনেক বেশী অভিজ্ঞতা হয়েছে, যা প্রকাশ করেই ফেলি - \'গল্প ও রান্না\' সাইটে! https://udrajirannaghor.wordpress.com/

সাহাদাত উদরাজী

udraji@gmail.com ০১৯১১৩৮০৭২৮গল্প ও রান্না udrajirannaghor.wordpress.comপ্লে স্টোরে ‘গল্প ও রান্না’ এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! আনন্দ সংবাদ! বাংলা রেসিপি নিয়ে এই প্রথম প্লে স্টোরে এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! ‘গল্প ও রান্না’ এখন Play Store এ Apps হিসাবে আপনার হাতের কাছে। নেট কানেশন বা WiFi জোনে থেকে Play Store এ যেয়ে golpo o ranna বা “Golpo O Ranna” বা “com.udraji.rannaghor” লিখে সার্চ করলেই পেয়ে যাবেন। খুব সহজেই আপনি আপনার এন্ড্রয়েড মোবাইলে ‘গল্প ও রান্না’র আইকন ইন্সটল করে নিতে পারেন। ফলে আপনাকে আর মোবাইলে আমাদের সাইট দেখতে লিঙ্ক বা কোন ব্রাউজার ব্যবহার করতে হবে না। নেট কানেশন বা ওয়াইফাই জোনে থাকলেই আপনি ওয়ান ক্লিকেই গল্প ও রান্না দেখতে পাবেন।

সাহাদাত উদরাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

পুলিশের কিছু পরিবর্তন চোখে পড়লো।

১৩ ই এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৩:৩৩

পরিবর্তন হবার চেষ্টাই আমার কাছে মুখ্য মনে হয়, একদম দমেই পরিবর্তন হয়ে সব কিছুতেই সেরা হয়ে যাবে সেরা সার্ভিস দিবে এটা সম্ভব নয়, অনেক সময়ের দরকার। গতকাল পল্টন মডেল থানায় একটা জিডি করতে (ছোট একটা প্রতারনায় পড়েছি, পরে লিখবো, এত অভিজ্ঞতার পরেও) গিয়ে দেখলাম একদম ভিন্ন চিত্র, অফিসার আমার কাগজ পড়ে ভুল গুলো ধরিয়ে দিলেন এবং জানালেন, এই গুলো পরিবর্তন করতে হবে, করে নিয়ে যাবার পরে নিয়ে নিলেন। দৃশ্যটা একদম আগের তুলনায় ঝকঝকে, কোন টাকা কড়ির চাহনিও নেই, সময় নষ্ট, টেবিলে টেবিলে ফেরা নেই, কারো পরিচয় দিতে হল না।

পরে ভাবলাম, এটা কি শুধু আমার সাথে নাকি অন্যদের সাথেও। দূরে সোফায় বসে কিছুক্ষন দেখলাম, যারাই আসছে, ঠিক থাকলে নিয়ে নিচ্ছে, ভুল হলে শুদ্ধ করে লিখে আনতে বলছেন, একজন বৃদ্ধকে যেভাবে বুঝিয়ে বললেন, তা দেখে আমি আনন্দিত হয়েছি। বৃদ্ধের জিডি সিরিয়াস, মমলা হবার মত কিন্তু বৃদ্ধ মামলা করবেন না, জিডি করেই যেতে চান, সেখানে বৃদ্ধকে না ঘুরিয়ে হাতে লিখিয়েই কাজ হয়ে গেল। পাশে আরেক মহিলা স্বামীর খোঁজ নেই কয়েক সপ্তাহ, তিন বছরের সংসার, ঘটনা কানে শুনলাম, মুলত স্বামী এখন আর সংসার করতে রাজী নয়, কার কাছে যেতে হবে বলে দিলেন।

রামগতি থেকে এক ভাই বাসে উঠার পরে আর কোন যোগাযোগ নেই, ফোন বন্ধ, ছোট ভাই থেকে হারানো ভাইয়ের পরিচয় পত্র রাখলেন, কোথায় যেয়ে জিডি করতে হবে জানিয়ে দিলেন। একদম পরিস্কার, কাউন্টার থেকেই। জিডি গুলো সাথে সাথে দেখলাম কম্পিউটার এন্ট্রি হয়ে যাচ্ছে, পাশের মনিটরে সিসিটিভিতে চোখ পড়লো, থানা হাজত আরামসে ঘুমাচ্ছে চার কায়েদি, মনে হচ্ছে অহেতুক মার খাবার টেনশনে নেই তারা, বেশ পরিস্কার রুম।

আজ সকাল ১১টায় দায়িত্বপাপ্ত অফিসার ফোন দিলেন, আমি রাস্তায়, কথা হল। জিডির প্রতি এত খেয়াল রাখবে এই ধারনা ছিলো না, যাই হোক, জিডি গুলো যে দেখছেন বা তদারকি করছেন এটাও অনেক বড় বিষয়, যা আগে হত না।

(আমি এই থানায় বহু বছর আগে আরেকবার গিয়েছিলাম, সেই অভিজ্ঞতার কাছে এটা অনেক সুন্দর, যদিও আচরণগত বচনে কিছু সমস্যা রয়েই গেছে, তবুও এটাও কম পরিবর্তন নয়। সরকারী অফিস গুলোতে এখন পরিবর্তন হচ্ছে, যা চোখে পড়ে, ভালকে ভাল বলতেই হয়।) ধন্যবাদ পল্টন মডেল থানা। ছবিঃ মানব জমিন পত্রিকা থেকে নেয়া।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ৯:৫৩

রাজীব নুর বলেছেন: যাক পরিবর্তন হলে ভালো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.