নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মূর্খ সমাজপতি গাঁয়ে, গগনে দেখি ক্ষয়িষ্ণু চাঁদ বিচ্যুত যৌবনে জোছনা আমায় করেছে উম্মাদ

উপপাদ্য

ইমেইল: [email protected]

উপপাদ্য › বিস্তারিত পোস্টঃ

ড. জাফর ইকবালের ড্রোন গল্প: শেষ পর্যন্ত ইমেজ রক্ষা হবে কি?

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫২

বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক: লোভনীয় পেশা



বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হওয়া একটা লোভনীয় চাকরী। কোন রকমে যদি আপনার শরীরে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকের তকমা লেগে যায় তাহলে আপনি হয়ে যাচ্ছেন সমাজ ও রাস্ট্রের বিবেক টাইপ কিছু একটা। মান, মর্যাদা, ইজ্জত, সম্মান সবকিছুই যেনো একটু আলাদা। এই বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক মানে হচ্ছে সভা, সেমিনার, আলোচনা অনুষ্ঠান কিংবা টিভি টকশোর অতি পরিচিত চেনা মুখ। বুদ্ধিজিবী সমাজেও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের একক আধিপত্য বিস্তার করছে বহু বছর ধরে। তবে এটাও সত্য এসব শিক্ষকদের মধ্যে অনেক প্রতিথযশা লোক আছেন যারা নিজ নিজ ক্ষেত্রে উত্তরোত্তর সাফল্যের চিহ্ন রেখে চলছেন নিরবে-নিবৃত্তে, আবার অনেকেই দেশ ও জাতির জন্য প্রতিনিয়ত দেশের উন্নয়ন অগ্রগতির জন্য নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন, বুদ্ধি পরামর্শ দিচ্ছেন। কিন্তু এর বাইরেও একশ্রেণীর শিক্ষক রয়েছেন যাদের কাছে দেশ, জাতি, সমাজ ইত্যাদির চেয়ে দলীয় চেতনা ও দালালীর গুরুত্ব অনেক বেশী তাদের নিজ নিজ শিক্ষা অর্জন ও শিক্ষা দানের ক্ষেত্রের চেয়ে। এই শ্রেনীর শিক্ষকদেরকে আমরা বলি দালাল শিক্ষক। এই দালাল শ্রেনীর শিক্ষকদেরকেও আমরা শ্রদ্ধা করি কারন শিক্ষক শব্দটার প্রতি আমাদের একধরনের বিনম্র শ্রদ্ধা রয়েছে।



পদের চেয়েও বেশী পোদ্দারী



ড. মুহাম্মদ জাফর ইকবাল হচ্ছেন সেরকম একজন শিক্ষক যিনি রাজনিতিদিদের চেয়েও বেশী রাজনীতি করছেন, শিক্ষকতার চেয়েও বেশী শিক্ষকতা করছেন, দালালীর চেয়েও বেশী দালালী করছেন, নাম কামনোর চেয়েও বেশী নাম কামিয়ে ফেলেছেন, পদের চেয়েও বেশী পোদ্দারী করছেন। সব কিছুই একটু বেশী বেশী করতে যেয়ে একটা তালগোল পাকিয়ে ফেলেছেন। এমনটা হতেই পারে, হয়তো এটা খ্যাতির বিড়ম্বনা। জাফর সাহেবের মতো শিক্ষকদের খ্যাতি এতোটাই বেশী যে সয়ং প্রধানমন্ত্রী থেকে শুরু করে রাস্ট্রের প্রায় সব স্তরের রাজনীতিক, সাংবাদিকদের কাছে অত্যন্ত সজ্জন হিসেবে গুরুত্ব পেয়ে আসছেন। তবে ইদানিং কালে তার বেশি বেশী রাজনীতি করার এটা প্রবনতা পেয়ে বসেছে বলে মনে হচ্ছে। যে কারনে রাজনৈতিক অনেক বিষয়ে তার নাক গলানো প্রায় অভ্যাসে পরিনত হয়েছে। আমাদের এইসব সেলিব্রেটি শিক্ষকেরা রাজনীতি, সমাজনীতি, সরকারীদল বিরোধীদল ইত্যকার যাবতীয় সবকিছু করবেন তা আমরা খুব স্বাভাবিক হিসেবেই ধরে নেই। কিন্তু একটু অস্বাভাবিক লাগে বৈকি যখন জাফর সাহেব নির্লজ্জ ভাবে নিজেকে একজন সুশীল ও নিরপেক্ষ হিসেবে পরিচিত করতে চেস্টা করেন। তিনি রাজনীতি করেন না বলে নিজেকে সাধু বানানোর যে অপচেস্টা করে চলছেন তা এক ধরনের প্রহসনই বলা যায়। একজন শিক্ষক যখন তার স্বীয় কাজ ফেলে নিজেকে জাহির করা ও নিজেকে শো-অফ করার জন্য হেন কিছু নাই যা করছেন না তখন তাকে কি আর শিক্ষক বলা যায়? কিন্তু দুঃখজনক হলেও অতি সত্য একটা বিষয় হচ্ছে যে, আমাদের দেশে এরকম শিক্ষককে শুধু শিক্ষকই নয় বরং আরো অতি উচ্চমাপের কিছু বলে মেনে নেয়া হয়। জাফর ইকবাল সাহেব সেই উচ্চতায় পৌঁছে গেছেন। তিনি তার নিজস্ব কিছু ফলোয়ার তৈরি করতে সক্ষম হয়েছেন যা বাংলাদেশের ইতিহাসে আর কোন শিক্ষক সম্ভবত এমন একটা গোস্ঠি তৈরি করতে সক্ষম হননি। এটি নিঃসন্দেহে একটি বিশাল সফলতা, তবে শিক্ষক হিসেবে এই সফলতা কতটুকু তা নিয়ে অবশ্যই প্রশ্ন থেকে যায়। কারন তার এই সমর্থক গোস্টি যতটা না তার জ্ঞানচর্চা, গবেষনা ও পান্ডিত্য দেখে মোহিত হয়েছে তার চেয়ে হাজারগুন বেশী মোহিত হয়েছে বিদেশী সাইন্স ফিকশন গল্পের আদলে লিখিত বই পড়ে।



অনধিকার চর্চা ও শত্রু মিত্রের সাথে সহবাস



ড. জাফর ইকবাল বর্তমান সময়ে শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের মা-বাপ হয়ে বসে আছেন। তিনি বিভিন্ন সময়ে এই বিশ্ববিদ্যালয় বিভিন্ন আন্দোলন যেমন উস্কিয়ে দিয়েছেন, পেছন থেকে কলকাঠি নেড়েছেন, আবার অনেক আন্দোলনেরও শিকার হয়েছেন। যে কারনে মনে হয় উনি আসলে বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা না করে, বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকদের নোংড়া রাজনীতর এক তৃতীয় শ্রেনীর গুন্ডা হিসেবে নিজেকে পরিচিত করছেন। আমি মাঝে মাঝে খুব অবাক হয়ে যাই একজন বিশ্বাবিদ্যালয় শিক্ষকের প্রতিপক্ষ থাকে কেমন করে? একজন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকের শত্রু-মিত্র থাকে তারই নিজের ডিপার্টমেন্টের ভেতর, কিংবা লাগোয়া বিল্ডিংয়ের অন্য কোন ডিপার্টমেন্টে। একই বিশ্ববিদ্যালয়ে একজন শিক্ষকের সহযোগী আরো কিছু শিক্ষক কিভাবে একে অপরের শত্রু হন তাও আমার বুঝে আসেনা। শিক্ষকের যে কাজ বা দ্বায়িত্ব সম্পর্কে আমরা অবগত আছি, কোন শিক্ষক যদি সেই দ্বায়িত্ব সঠিক ও সুচারু রূপে পালন করে থাকেন তাহলে বিশ্ববিদ্যালয় কেন পৃথিবীতেই তার কোন শত্রু থাকতে পারেনা। আনলেস আপনি আমাদের বিভাজিত রাজনীতির ধারক না হচ্ছেন।



বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক না রাজনীতির ধাড়ি খেলোয়ার



কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শিক্ষক যখন নিজের বিশ্ববিদ্যলয়েই শুধু নয় বরং সারা দেশ জুড়ে শত্রু মিত্র তৈরি করতে সক্ষম হন তখন বুঝে নিতে কষ্ট হয়না যে তিনি শুধুমাত্র একজন দলীয় লেজুড়বৃত্তির শিক্ষকই নন বরং তার চেয়েও বড় কোন উদ্যেশ্য নিয়ে বড় কোন গেইমের অংশ হয়ে বড় কোন কোন গেইম মেকার অথবা নিজেই বড় কোন খেলোয়ার। ড. জাফর ইকবাল সেরকমই একজন কেউ বলে মনে হচ্ছে আমার কাছে।



ইদানিং তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের সমস্যা সমাধানের চেয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে সমস্যা তৈরিতে মনযোগ দিয়েছেন বলে প্রতীয়মান হচ্ছে। তার কিছু প্রমান আমরা পেয়েছি উদাহরন হিসেবে আমরা স্মরন করতে পারি যে, গনধিকৃত একজন ভিসি ছিলেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে নাম আনোয়ার হোসেন। যনি এতটাই ধিকৃত যে চরম দলকানা, দলীয় লেজুড়বৃত্তির পরাকাস্টা দেখানোর পরও তার নিজ দলীয় লোকজনের কাছেই তিনি একজন ধিকৃত, দূর্নীতিবাজ হিসেবে আখ্যায়িত হয়েছেন। তো ড. জাফর ইকবাল এক কাঠি এগিয়ে গিয়ে ধিকৃত শিক্ষক নামের কলংকের পক্ষে সরাসরি অবস্থান নিয়ে নিয়ে কলাম লিখেছেন এবং তার পদত্যাগ চাওয়া অন্যান্য শিক্ষকদের একহাত নিয়েছেন। তবে এর চেয়ে বড় ও ভয়ংকর ব্যাপারটি ঘটিয়েছেন তিনি তার নিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে। তিনি অতীতে একবার শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকটি হল ও ভবনের নামকরন নিয়ে একগুঁয়েমী ও একদেশদর্শীতার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়টিকে ক্ষতির সম্মুখীন করেছিলেন। এখন আবারো তিনি তার নিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিপরিক্ষা সংক্রান্ত নতুন পদ্ধতি প্রবর্তন করে একটি দূর্ভাগ্যজনক পরিস্থিতি তৈরি করেছেন। সেই সমালোচিত ভর্তি পরীক্ষা পদ্ধতি সিলেট বাসীর আন্দোলনের মুখে বাতিল, তারপর তার পদত্যাগ নাটক শেষে ভর্তি নিয়ে একটা অচলাবস্থা শুরু হয়েছে সিলেটবাসীর প্রানের বিশ্ববিদ্যালয়টিতে।



একটি ড্রোনের গল্প ও কুৎসিত রাজনীতির মারপ্যাচ



আজ সিলেটবাসী সহ সারাদেশের হাজার হাজার শিক্ষার্থী ও তাদের অভিবাবকদের প্রশ্ন ও আশংকা শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ে কি ভর্তি পরিক্ষা হবে? এ কথা দিনের আলোর মতো পরিষ্কার যা জাফর ইকবাল সাহেব নিজেও স্বীকার করেছেন যে ভর্তি পরিক্ষা পদ্ধতি পরিবর্তন তিনি নিজেই করেছেন, এবং এ পদ্ধতি বাতিল করায় তিনি যারপর নাই অসন্তুষ্ঠ হয়েছেন। আর একারনেই ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে অচলাবস্থা সৃষ্টি হয়েছে আজ। এখন সেই অচলাবস্থা সৃষ্টির পেছনে দায়ি হিসেবে তার নিজেকেই সমস্যার সমাধানে এগিয়ে আসা উচিত। আজ শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের এই অচলাবস্থার কারনে সৃষ্ট সংকট এড়ানোর জন্য ও নিজের হারানো ইমেজ উদ্ধারের জন্য জাফর সাহেব ইস্যু তৈরি করছেন বলেই আমার কাছে প্রতীয়মান হচ্ছে। আমরা রাজনীতির নোংড়া মাঠে প্রতিনিয়ত দেখতে পাই, বিরোধীদল একটা ইস্যু নিয়ে যখন আন্দোলনে নামে তখন সরকার একটি নতুন অপকর্ম করে নতুন ইস্যু তুলে দেয় দেশবাসীর হাতে, তাতে করে পুরোনো ইস্যুটি মুছে যায় নতুন ইস্যর প্রভাবে। জাফর সাহেব নিজেও এই পথটিই ধরেছেন বলে মনে হচ্ছে। আজ যখন সিলেটসহ সারাদেশের ভর্তিচ্ছু ছাত্র-ছাত্রীরা ত্যাক্ত বিরক্ত হয়ে যাচ্ছে উনার একগুঁয়েমী ও একদেশদর্শীতার কারনে থেমে যাওয়া ভর্তিপরীক্ষা নিয়ে। তখনই তিনি তার কয়েকজন ছাত্রকে নিয়ে ড্রোন বানানোর ঘোষনা (যা এপ্রিলেই উড়বে বলে প্রচার করেছেন) দিয়ে নিজের প্রায় হারানো ইমেজ রক্ষার শেষ প্রচেস্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। আপনি ড্রোন কেনো আপনি রকেট বানান, আপনি সেই রকেটে করে বৃহস্পতি কিংবা সূর্যে যান আমাদের কোন সমস্যা নেই বরং আমাদের জন্য গর্বের বিষয়। বরং আপনার এই ধরনের কর্মকান্ড দেখতেই সাধারন মানুষ বেশী উৎসাহী। তাই ড্রোন সহ সবধরনের বৈজ্ঞানিক ও প্রযুক্তিগত কর্মে আপনার সাফল্য কামনা করছি। কিন্তু আপনি যখন আপনার রাজনৈতিক খায়েশ মেটানো ও আপনার নিজের বিশ্ববিদ্যালয়ে আপনার নিজের সৃষ্ট অচলাবস্থা সমাধান না করে এইসব ড্রোন ফ্রোন নাটক করেন তখন আপনাকে একজন সম্মানিত শিক্ষক হিসেবে ধরে নিতে বিবেকে বাধ সাধে।



দ্বায়িত্বজ্ঞানের পরিচয় দিন



জনাব জাফর ইকবাল, আপনাকে বিনীত অনুরোধ করছি, রাজনীতি যদি করেন অনয়াসে করতে পারেন, বরং রাজনীতির মাঠে আপনাকে স্বাগতমই বলবো। আপনি খুব ভালো রাজনীতি করতে পারবেন এই ব্যাপারটিও অনেক নিশ্চিত করেই বলা যায়। আর যদি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকতার পাশাপাশি মর্যাদার সুশীল সমাজের একজন সুশীল হিসেবে থাকতে চান তাহলে প্রথমে আপনার সৃষ্ট সমস্যাগুলো সমাধান করে শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়কে আগের মতো আবারো গতিশীল ও শিক্ষা গ্রহনের তীর্থস্থানে ফিরে যেতে সহযোগীতা করুন। আপনার তাবৎ জামায়াত-শিবির-বিএনপি-ছাত্রদল বিরোধীতা মেনে নেয়া যায়, আপনার তাবৎ সুশীলটা চোখ বুঝে সহ্য করা যায়, আপনার তাবৎ মেকী অভিনয় ও নাটক মেনে নেয়া যায় কিন্তু শাহজলাল বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে আপনার এমন অতিরিক্ত অপ্রয়োজনীয় ক্ষতিকর পরীক্ষা নিরীক্ষা অথবা কারো কারো ভাষায় ষড়যন্ত্র সহ্য করা যায় না।



সিলেটবাসীর আবেগে মিশে আছে এই বিশ্ববিদ্যালয়



আপনি নিশ্চয় জানেন কেন সহ্য করা যায় না এই কার্যকলাপ। কারন আমরা যারা সিলেটের সাধারন মানুষ, আমাদের কাছে শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয় কেবল মাত্র একটি বিশ্ববিদ্যালয়ই নয়। এটি আমাদের কাছে একধরনের তীর্থস্থান, সেই বৃটিশ আমল থেকে শুধু মাত্র এতটুকু শিক্ষা অর্জনের আশা কিংবা দুঃসাহস নিয়ে সিলেট বাসী আন্দোলন করেছে বৃটিশ, পাকিস্থানী এবং আমাদের নিজেদের সরকারের সাথে একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য। বাংলাদেশে আর কোথাও এমন লম্বা সময় ধরে কোন আন্দোলন হয়েছে কিনা একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য এমন নজির আমার জানা নেই। এই বিশ্ববিদ্যালের সম্মান আমাদের কাছে শতাব্দির শ্রেষ্ঠ ধর্ম প্রচারক-শিক্ষক শাহজালাল (রহ) এর সম্মানের মতোই। আমাদের এই অঞ্চলের শিক্ষার্থী ও অভিবাবকেরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চেয়েও নিজের সন্তানকে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠিয়ে সম্মানিত বোধ করেন। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের যেকোন বিষয়ে নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা ও উন্নয়নের জন্য সব ত্যাগ স্বীকার করতে প্রস্তুত এই অঞ্চলের মানুষ। তাই এই বিশ্বাবিদ্যালয়ের ভাগ্যাকাশে যখন কোন ষড়যন্ত্রের রেখা দেখা যায় তখন পুরো সিলেটবাসী দল মত নির্বিশেষে জেগে উঠে ষড়যন্ত্রকারীদের বিরুদ্ধে। তার প্রমান আপনি নিজে ইতোমধ্যে পেয়ে গেছেন।



একজন শিক্ষককে আমাদের দেশের মানুষ খুব শ্রদ্ধা করে। দলকানা শিক্ষকদেরও আমাদের দেশের মানুষ শ্রদ্ধা করে, এমনকি বিশেষ বিশেষ দলের পা চাটা শিক্ষকদেরও আমাদের দেশের মানুষ শ্রদ্ধা করার আপ্রান চেস্টা করে। তাই বলছি জনাব জাফর ইকবাল আপনি আওয়ামীলীগের দলীয় সেলিব্রেটি শিক্ষক হয়েও আজ পর্যন্ত আপনার বিরুদ্ধে সরাসরি কোন আন্দোলন গড়ে উঠেনি সেটা আমাদের সিলেটবাসির সহজাত আশ্চর্য ক্ষমতা। তা নাহলে আপনি এপর্যন্ত শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রিক যত বিষয়ে সহজ ভাষায় গ্যাঞ্জামে নিজেকে জড়িয়েছেন শিক্ষক না হলে হয়তো জুতাপেটা করে সিলেট থেকে বিদায় করা হতো। তাই বর্তমানে শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের অঘোষিত বাপ-মা বলে যাওয়া জনপ্রিয় সাইন্স ফিকশন লেখক ড. মুহাম্মদ জাফর ইকবালের প্রতি অনুরোধ আপনার যাবতীয় রানীতির মারপ্যাচ কিংবা ইমেজ ইমেজ খেলা রেখে সিলেট বাসীর প্রানের বিশ্ববিদ্যালয়টিকে সুন্দর ও গতিশীলভাবে চলার সুজোগ করে দিন।



শুভ শক্তির বিজয় হোক



যাবতীয় ষড়যন্ত্র ও রাজনীতির অশুভ চাতুরী মুক্ত হয়ে শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয় যেন আবারো নতুন ছাত্র ছাত্রীদের মুখর পদচারনায় ভরে উঠে। নতুনের উল্লাসে ক্যাম্পাসে চেতনার কেন্দ্রিয় মসজিদ হতে প্রেরনার শহীদ মিনার পর্যন্ত যেনো তারুন্যের জোয়ারে ভেসে যায়। শিক্ষার পবিত্র আলোয় যেন ঘুচে যায় যাবতীয় অন্ধতা, কুটিলতা, কুশিক্ষার কৃষ্ণ ছলাকলা।



[ডিসক্লেইমার:

যেহেতু আগেই বলেছি এই সেলিব্রেটি শিক্ষকের অনেক ফলোয়ার বা সমর্থক গোস্টি রয়েছে। যাদেরকে আমি অতীতে প্রায়ান্ধভাবে উনার সমর্থন যোগাতে দেখেছি। এমনকি বিভিন্ন সময়ে জাফর ইকবালের সমালোচকদেরকে, বিশ্ববিদ্যালেয় পড়ার অযোগ্য, মূর্খ কিংবা রাজনৈতিক ট্যাগ দিয়ে অপমানিত করার চেস্টা করা হয়েছে। তাদের উদ্দেশ্যে বলছি আমি নিজেও শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার অযোগ্য একজন পাশাপাশি জ্ঞানের জগতে নিতান্তই একজন মূর্খ আম আদমী গোছের কেউ। আশাকরি আমার এই সরল স্বীকারোক্তি আপনাদের মনোরঞ্জনে কিছুটা হলেও সহায়ক হবে। ]

মন্তব্য ৪৯ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪৯) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৬

মুদ্‌দাকির বলেছেন: হুমায়ুন আহাম্মেদের ভাই না হইলে নকল বাজ সাইন্স ফিক্সন লেখক "মীর জাফর ইকবালের" বই কখনো কোন প্রকাশক ছাপাইতো কিনা আমার সন্দেহ। আর উনি কপিপেষ্ট ড্রোনই বানাইতে পারবেন অথবা ছাত্রদের কপিপেষ্ট কেমনে করতেহয় তাও শিখাইতে পারবেন, নতুন কিছুই হবে না তার দ্বারা। একটু আক্টু অপভ্রংশ করে যদি একটা কিছু হয় এই ভাদার ।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৪৯

উপপাদ্য বলেছেন: আমি তার সাহিত্য চর্চা নিয়ে কিছু বলতে চাইনা। আমি শুধু একটা কথা বলতে চাচ্ছি একজন মাত্র শিক্ষক এ পর্যন্ত একটা বিশ্ববিদ্যালয়ে যত সমস্যা সৃষ্টি করেছেন এমন নজির বোধহয় পৃথিবীতে ২য়টি নেই।

তার উচিত হচ্ছে পাঠদানে মনযোগী হওয়া। তকে দেশবাসী এমনই মাথায় তুলে রাখবে। মাথায় তুলে রাখার মতো যথেষ্ট পরিচয় উনার আছে।

কিন্তু রাজনীতির ৩য় শ্রেনীর মাস্তানের মতো প্যাঁচগোচ খেললে তো শিক্ষকতার মতো মহান পেশা কে অপমান করা হয় সেটা উনার বুঝতে হবে।

২| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৯

রহস্যময় ফয়সাল বলেছেন: বড় অজায়গায় জন্ম নিয়েছিলেন জাফর ইকবাল স্যার, তাই হয়তো আপনাদের মত মুুর্খ ( আপনার ভাষ্যমতে ) টাইপের লোকের কাছেও উপদেশ নিতে হয়। আবারো মনে হয়ে গেলো " হে বাংগালী জননী, রেখেছ বাংগালী করে মানুষ করনি"। :(

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:১৮

উপপাদ্য বলেছেন: বড় অজায়গায় জন্ম নিয়েছেন জাফর ইকবাল আপনার কথা এক অর্থে সত্যি।

অন্য কোন দেশে জন্ম নিলে হয়তো দুপয়সার দামও পেতেন না। বাংলাদেশে জন্ম নিয়েছেন আর শিক্ষকতা পেশায় আছেন বলে মানুষ সম্মান করে উনাকে। মানুষ প্রথমেই জাফর ইকবালকে সম্মান করে না। প্রথমেই সম্মান করে বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শিক্ষককে। আর এটা সম্ভব হয়েছে তিনি বাংলাদেশে আছেন বলে।

আমরা চাই তিনি তার এই পরিচয়ের সম্মানকে আরো সম্মানিত করুক।

৩| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৩

আদম_ বলেছেন: সহমত। চারিদিকে খালি স্যার আর স্যার। ষাড়ে ষাড়ে সয়লাব হয়ে গেছে আমাদের চারিদিক। দুষ্টু ষাড়ের চেয়ে শূন্য গোয়াল ভালো।

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:০২

উপপাদ্য বলেছেন: দুষ্টু ষাড়ের চেয়ে শূন্য গোয়াল ভালো।


সম্পুর্ন একমত ভাই

৪| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৫

আবাব বলেছেন: হয়, RC প্লেনরে ড্রোন কইয়া দিবো ছাইড়া। ৩০ $ দিয়া dx.com থেইকা পাওয়া যায়। ফ্রি শিপিং।

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:২৪

উপপাদ্য বলেছেন: নো আইডিয়া ব্রাদার,

আমি জানিনা উনি কিভাবে সত্যিকারের একটা ড্রোন তৈরি করবেন।
উনার বাজেটইবা কত?

৫| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৮

পাউডার বলেছেন:
দুরে গিয়া মর। এলাকায় গন্ধ ছড়াইস না।

জাফর-ইকবালের রাজনীতি আর শাবিপ্রবি বিশ্ববিদ্যালয়ে তার অবদান এক করিসনা ছাগল কোথাকার।

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:০৯

উপপাদ্য বলেছেন: মন্তব্য লেখার পর ২/৩ বার অন্তত পরে দেখা উচিত আপনার কি লিখেছেন। জাফর ইকবালের রাজনীতি আর শাবিতে তার অবদন না মেলানো মানে কি।

শিক্ষক হিসেবে তিনি যে অপরাজনীতি করে যাচ্ছেন তা বললে কি সমস্যা?


৬| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩২

কোবির বলেছেন: বাংলাদেশকে কেন আমি একটা গারবেজ বলি- তার একটি সুন্দর দৃষ্টান্ত এই পোষ্টটি। এই দেশের রাস্তাঘাটগুলো যেমন নোংরা, তেমনি নোংরা এই দেশের মানুষের মন। যে মানুষটি হাজার হাজার ডলারের লোভনীয় চাকুরি রেখে বাংলাদেশের নতুন একটি বিশ্ববিদ্যালয় দাড় করিয়ে দেওয়ার লক্ষ্যে দেশে ছুটে আসেন- তাতে কি?? উনি এসেছেনই বা কেন? উনি না থাকলে দেশটি আরও আবর্জনায় ভরে উঠতো আর তা দেশে তেলপোকার মতন মানুষগুলো আরও আনন্দ পেত। জাফর স্যার বিদেশে যান প্লিজ। তেলাপোকাদের জন্য এইসব পন্ডশ্রম করে কি লাভ?

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৪৫

উপপাদ্য বলেছেন: হাজার হাজার ডলারের লোভনীয় চাকরি ছেড়ে দিয়ে তিনি এখন কি করেছেন এখন, রাজনীতি করছেন।

রাজনীতি করার জন্য বাংলাদেশে এসে থাকলে ওয়েলকাম। আওয়ামীলীগে সরাসরি জয়েন করলেই পারতেন। কিন্তু শিক্ষকতার মতো মহান একটি পেশার লেবাস লাগিয়ে অন্ধভাবে দলীয় পা চাটা কুকুরের স্বভাব দফেখতে শোভা পায়না।

ধন্যবাদ। আপনাকে।

৭| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৫

না প্রেমিক না বিপ্লবী বলেছেন: জাফর ইকবাল স্যারের মত লোকদের নিয়ে কিছু লিখতে হলে আগে কিছু শিখতে হয়॥ কাকের গলায় তো আর কোকিলের কন্ঠ আশা করা যায় না॥

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:১৫

উপপাদ্য বলেছেন: হ আগে কিছু করতে হয় ঠিকই কৈছেন।

তয় জাফর ইকবাল সাহেবকে নিয়ে লিখতে হলে ঠিক কি করতে হবে বাতিয়ে দিলে খুব ভালো হতো।

৮| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আপনি ড্রোন কেনো আপনি রকেট বানান, আপনি সেই রকেটে করে বৃহস্পতি কিংবা সূর্যে যান আমাদের কোন সমস্যা নেই বরং আমাদের জন্য গর্বের বিষয়। বরং আপনার এই ধরনের কর্মকান্ড দেখতেই সাধারন মানুষ বেশী উৎসাহী। তাই ড্রোন সহ সবধরনের বৈজ্ঞানিক ও প্রযুক্তিগত কর্মে আপনার সাফল্য কামনা করছি। কিন্তু আপনি যখন আপনার রাজনৈতিক খায়েশ মেটানো ও আপনার নিজের বিশ্ববিদ্যালয়ে আপনার নিজের সৃষ্ট অচলাবস্থা সমাধান না করে এইসব ড্রোন ফ্রোন নাটক করেন তখন আপনাকে একজন সম্মানিত শিক্ষক হিসেবে ধরে নিতে বিবেকে বাধ সাধে।

+++

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:৫১

উপপাদ্য বলেছেন: ধন্যবাদ

বিদ্রোহী ভাই।

৯| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৭

পাগলা বস বলেছেন: বুদ্ধি প্রতিবন্ধী জাফড় ইক-বালের মত ব্যক্তিদের নিয়ে লিখতে গেলে আমার ব্যক্তিত্বে বাদে :D :-B

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:১৬

উপপাদ্য বলেছেন: ভাব্বার বিষয়।

একমত নই আপনার সাথে ভাই।

১০| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫২

বোকা মিয়া বলেছেন: এইখানেও ওই ভাদা ষাঁঢ়ের গু খাওয়া লোকের চিৎকার শুরু হয়ে গেলো।ভাই যাই করেন,এই brainwashed পোলাপানগুলাকে বুঝাতে পারবেন না এই শুয়োরের কুকীর্তি।অবাক লাগে যখন অনেক জানা লোকেরাও হারামীটাকে সমর্থন করে,হাজারো বিদেশী সায়েন্স ফিকশন পড়েও তারা ষাঁঢ়ের চুরি দেখেও না দেখার ভান করে।আজব এই দুনিয়া,তার চেয়েও আজব এই দেশ।

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৪৯

উপপাদ্য বলেছেন: ব্রেইনওয়াশড, সঠিক বলেছেন।

কিন্তু মাঝে মাঝে এদএর আচরন দেখলে মনে হয় এরা "ব্রেইনলেস"

জাফর ইকবাল যদি ভালো কাজ করেন অবশ্যই আমরা এপ্রিশিয়েট করবো, গর্ব করবো।

কিন্তু দলীয় পা চাটা কুকুরের মতো আচরন করলে নিশ্চয় সমালোচনা করবো।

ধন্যবাদ

১১| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৫২

Eisenheim বলেছেন: নাহ! দেশটা ভইরা গেলো ছাগলে

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:২১

উপপাদ্য বলেছেন: হুম...

১২| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:১১

অলওয়েজ এ্যান্টি গর্ভণমেন্ট বলেছেন: শুধু শিক্ষক বলছেন কেন??

অনেক পেশার লোকই তাঁর নিজের ক্ষেত্র বাদ দিয়ে আরেক জায়গায় বা হাত দিচ্ছে।

আমরা কলেজ জীবনে শুনেছিলাম - SPM (Status, Power, Money) seekers.
কয়েকটি পেশায় এ তিন উপাদানের সম্মিলন ঘটে। যেমন - বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকতায়, বিসিএস- এ, সেনাবাহিনীতে ইত্যাদি।

পর্যবেক্ষণ করলে দেখবেন, দেশের দূর্গতির জন্য এরা দায়ী। আর পরিহাস হোল ওদের কারণে ঘটিত দূর্গতিতে ওদের কিছু হয় না, হয় জনতার।

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৪৯

উপপাদ্য বলেছেন:
এক্সিলেন্ট একটা কমেন্ট করেছেন।

ধন্যবাদ।

১৩| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:২৬

েফরারী এই মনটা আমার বলেছেন: আপনি ড্রোন কেনো আপনি রকেট বানান, আপনি সেই রকেটে করে বৃহস্পতি কিংবা সূর্যে যান আমাদের কোন সমস্যা নেই বরং আমাদের জন্য গর্বের বিষয়। বরং আপনার এই ধরনের কর্মকান্ড দেখতেই সাধারন মানুষ বেশী উৎসাহী। তাই ড্রোন সহ সবধরনের বৈজ্ঞানিক ও প্রযুক্তিগত কর্মে আপনার সাফল্য কামনা করছি। কিন্তু আপনি যখন আপনার রাজনৈতিক খায়েশ মেটানো ও আপনার নিজের বিশ্ববিদ্যালয়ে আপনার নিজের সৃষ্ট অচলাবস্থা সমাধান না করে এইসব ড্রোন ফ্রোন নাটক করেন তখন আপনাকে একজন সম্মানিত শিক্ষক হিসেবে ধরে নিতে বিবেকে বাধ সাধে।

পোস্টে সহমত।
++++++++

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:১৬

উপপাদ্য বলেছেন: আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

একই মন্তব্য ৩বার পাবলিশ হয়ে গেছে তাই অপ্রয়োজনীয় বাকীগুলো ডিলিট দিলাম। ধন্যবাদ।

১৪| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:২৮

ঘাষফুল বলেছেন: স্যার এর লেখা আমার ভাল লাগে। তার সোসাল রিসার্চ এর বাইরে রিসেন্ট সাবজেক্ট রিলেটেড রিসার্চ গুলো জানতে চাই। লেখালেখি বাইরে যে বিষয় টা আপনি পয়েন্ট আউট করেছেন ( শুধু SUST কেন্দ্রীক না) সে বিষয়ে আরও ডিটেইলস লিখুন।

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:০৭

উপপাদ্য বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ঘাসফুল ভাই।

১৫| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৩৩

রেন বলেছেন: ড. জাফর ইকবাল ও ড্রোন রহস্য।



Click This Link


১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:২৭

উপপাদ্য বলেছেন: পড়েছি। দারুন লিখেছেন আপনি।

আমারও ধারনা এমনই কিচউ একটা হবে।

সিলেটের ভাষায়,

"আউয়া (বেয়াক্কেল) রে কাউয়া (কাক) দিয়া বুঝাও।"

যাইহোক তবে তিনি যদি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিগত দিকে যদি কিছু করেন নিঃসন্দেহে বাহবা পাবেন।

১৬| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৩৯

কয়েস সামী বলেছেন: এই লোকটাকে আগে খুব শ্রদ্ধা করতাম। এখন চরম ঘৃণা করি। যাকে দেখে আমাদের অনুপ্রাণিত হবার কথা ছিল, যার পেছনে রাজনৈতিক দলগুলো থাকার কথা ছিল সেই ব্যক্তি এখন নিজেই রাজনৈতিক দলের পা চাটা দালালে পরিণত। আমাদের দুর্ভাগ্য।

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৩১

উপপাদ্য বলেছেন: একমত কয়েস সামী ভাই।

আমিও আগে খুব সমীহ করতাম। মনে করতাম মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারন করে দেশকে বিজ্ঞান প্রযুক্তি খাতে এগিয়ে নিবেন। কিন্তু বাস্তবে ঠিক উল্টোটাই হচ্ছে মনে হচ্ছে।

১৭| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:৪৫

কামরুল ইসলাম রুবেল বলেছেন: কিরে ভাদাইম্মা, তোর পুরা পোষ্টে সুনির্দিস্ট কিছু আছে? নাকি ব্যক্তিগত আক্রমণ। তরমত কিছু ইতর-বদমাশের জন্যই দেশের এই অবস্থা। তার ব্যক্তি জীবনের রাজনীতি, লেখক জীবন আর শাবিপ্রতে তার অবদানরে একাকার কইরা মাখামাখি করলি ক্যান।

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৭

উপপাদ্য বলেছেন: রাজনীতির কথাই তুলে ধরেছি।

আর শাবিতে তার অবদানের একটা ফিরিস্তি দিয়ে একটা পোস্ট দিলে পড়ে দেখতাম?

এটা যদি ব্যাক্তি আক্রমন হয় তাহলে আপনি উপরে যা কিছু লিখেছেন তাকি বয়আক্তি প্রেম? জানালে বাধিত হবো।

১৮| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:৪৯

রাফা বলেছেন: জলুনি কোথায় একটা ক্লাস ওয়ানে বাচ্চাও বুঝে।
শিক্ষক হইলো এমাজ উদ্দিন আর মনিরুজ্জামান মিয়া।

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:০১

উপপাদ্য বলেছেন: কে শিক্ষক আর কে শিক্ষক নয় সেটা পরিমাপ করা এই পোস্টের বিষয় নয়। বরং এই পোস্টের বিষয় শিক্ষকতার দ্বায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করা। কারন ওটা বেঁচে আপনি খান, ওটা বেঁচে সমাজে প্রতিষ্ঠা পেতে চেস্টা করছেন, সম্মান পেতে চাচ্ছেন।

এমাজ উদ্দিন, মনিরুজ্জামানরা শিক্ষক কিনা সেটা নিয়ে লিখেন না কেনো?? জাফর ইকবালের মতো ফি বছর একটা গন্ডগোল লাগিয়েছে শিক্ষক থাকা অবস্থায় এসব একটু পরিষ্কার করে লিখেন প্লিজ। যদি এমাজ উদ্দিন, মনিরুজ্জামান মিয়াদের শিক্ষকতা জিবনে এমন কিছু দেখাতে পারেন তাহলে নিশ্চয় উনারাও জাফর ইকবালের মতো ঘৃনিত হতে পারেন।

১৯| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:২৪

উপপাদ্য বলেছেন: সময় স্বল্পতার জন্য আপনাদের মন্তব্যের জবাব দিতে পারছিনা বলে দুঃখিত।

শীঘ্রই আপনাদের সাথে ইন্টারেকশান হবে এই পোস্টে ইনশাআল্লাহ।
সবাই ভালো থাকুন।

২০| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৭:০৬

উদাস কিশোর বলেছেন: চুচিল ষাড় জাফ্রিক-বাল

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:২৮

উপপাদ্য বলেছেন: "চু" থেকে ধিরে ধিরে "কু" তে পরিবর্তিত আমার দেখা একজন শিক্ষক।

২১| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৩২

বেঈমান আমি. বলেছেন: হাহাহাহা পোলাপাইন খুব খারাপ।আমি আসার আগেই সাইজ দিয়া দিছে ;)

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:৩৬

উপপাদ্য বলেছেন: আপনেতো বেইমান।

২২| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:০১

HHH বলেছেন: ্জাফর একবাল কে নিয়ে কোন পোষ্ট দিলেই উনার কচিকাচারা দল বেধে চলে আসে। এসে বলে, আমাদের সারকে নিয়ে আপনারা এসব বলেন কেন? আমাদের সার এই-আমাদের সার সেই, জানেন উনি কত্ত বড় বা*ছিড়া ইত্যাদি।

কিন্তু আমি অনেক পোষ্টেই এইসব কচিকাচা আবালদের কয়েকটি প্রশ্ন করেছিলাম যার উত্তর তারা দিতে পারে নাই।

এই পোষ্টের আবালদের কাছেও সেই প্রশ্নগুলি রেখে গেলাম।

১। ১৯৭১ সালে ২১ বছর বয়স হওয়া সত্তেও উনি মুক্তিযুদ্ধে যাননি কেন?
২। উনি মুক্তিযুদ্ধের সময় উনার রাজাকার নানার বাসায় লুকিয়ে ছিলেন। কিভাবে পারলেন একজন রাজাকারের বাড়িতে আশ্রয় নিতে?
৩। উনি একজন শিক্ষক হয়ে মেয়ের বয়সী ছাত্রীদের সাথে হিন্দি গানের সাথে কিভাবে নাচন-কুর্দন করেন? গানের লিরিক ছিল যথেষ্ট উদ্দিপক, টুইষ্ট বেবি টুইষ্ট টাইপের।
৪। উনার আপন মেয়েকে ভীনদেশে বিভিন্ন চামড়ার পুরুষদের সাথে সীবিচে ঢলাঢলি করতে দেখা যায়। নিজের মেয়েকে যিনি বাংগালী সংস্কৃতি ও শালীনতা শিক্ষা দিতে পারেননি তিনি ছাত্র-ছাত্রীদের কি শিখাবেন?
৫। উনার নিজ ছেলেমেয়েকে উনি বিদেশে লেখাপড়া করিয়েছেন এবং তারা এখন বিদেশে বসবাসরত। উনি নিজের ছেলেমেয়েকে কেন দেশের উপকারে লাগার মানষিকতা খিক্ষা দিতে পারেন নি?

উনার মত দালালের চেয়ে গ্রামের প্রাইমারী স্কুলের শিক্ষকও অনেক সম্মানিত যে নিজের জীবনের অধিকাংশ সময় গরীব শিশুদের জন্য ব্যায় করেন। অন্যের দালালি করেন না।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:১৭

উপপাদ্য বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

২৩| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫

একজন ঘূণপোকা বলেছেন: সত্য বচন

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৩৮

উপপাদ্য বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

২৪| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৪৭

ফাহীম দেওয়ান বলেছেন: মানুষের থুক্কু ছাগুদের মন মানষিকতা যে কত নীচ হইতে পারে, তার জ্বলন্ত প্রমান এই পোষ্ট খানারে লটকানোর সবিনয় আবেদন জানাচ্ছি সামুর প্রধানমন্ত্রী কে।

শালারা এতো খারাপ যে নিজেগো পাছার কাপড় উপরে তুইলা মানুষরে জ্ঞান দিতে আইছে।

এইগুলার ব্লগ আর সমালোচনা মানেই মানুষের ব্যাক্তিগত নাড়ি ভুড়ি হাতা হাতি করা। শালারা দূরে গিয়া মাহমুদুর, এমাজুদ্দিন, মনি মিয়ারে নিয়া চাটা চাটি কর গিয়া।

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:২৯

উপপাদ্য বলেছেন: পাছার কাপড় আমরা তুলি না লেন্দুপ দেওয়ান সাহেব,

আপনারাই পাছার কাপড় তুলে কিংবা চ্যাতনার দন্ড প্রদর্শন করে মানুষ হত্যা করে চলেছেন আর আপনাদের এই অপকর্মের সাফাই গাওয়ার জন্য জাফর ইকবালের মতো সেলিব্রেটি শিক্ষক নামের কিছু পা চাটা কুকুর পুষে রাখছেন।

বাট এভরিথিং হেজ আ্যান এনড।

২৫| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১:৪৩

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আশা করছি আরেফিন সাহেব আর আনোয়ার সাহেবকে নিয়েও কিছু লিখবেন।। ইনারা শিক্ষকতার মহান পেশাকে যেভাবে রাজনীতিকরন করেছেন তার উদাহরন কমই আছে।। তবে এটা বাস্তব যে একটা সমর্থক গ্রুপ এরা তৈরী করে রেখেছে প্রতিটি সেক্টরেই। ফেসবুক,টুইটার,ব্লগেও।। ধন্যবাদ মুখোস খুলে দেয়ায়।।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৭

উপপাদ্য বলেছেন: চাইলে লেখা যায়। কারন হাড়ির অনেক খবরই জানি উনাদের।


তবে মজার বয়াপার হলো বাংলাদেশের আকাশে এখন খালি ড্রোন আর ড্রোন!!! জাফর ষাড় যে একজন ষাড় তা কি প্রমানিত হলোনা??

অনেক ধন্যবাদ সচেতনহ্যাপী ভাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.