![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
- এই ব্যাটা তোরে না কইছি, এইসব সংগঠন ফংগঠন ছাইড়া দে। রাজাকার, ধর্ম ব্যবসায়ী, যুদ্ধাপরাধীদের সাথে থাইকা তোর মাথা মুথা সব ব্রেইনওয়াশ হয়ে গেছে।
বেশ কিছুদিন পর বন্ধু রেজার সাথে দেখা শিবির সমর্থক ফয়সালের। আজকাল ফয়সাল বাসা-বাড়িতে থাকে না বললেই চলে। তো হঠাৎ মাকে দেখতে এসেছে ফয়সাল বহুদিন পর। পথে রেজা'র সাথে দেখা। ভালো নাই মন্দ নাই রেজা চিৎকার তেড়ে যায়।
- শালা, তোরে কিছু কইয়া লাভ নাই। সংগঠন তোর মাথা কিইন্না -ফালাইসে। কত পাস শিবির কইরা। জান বড়, না রাজাকারগো লিডার নিজামী মুজাফিদ বড় ব্যাটা।
মনে হচ্ছে রাগে ফুঁসতেছে রেজা। আবারো ঝাড়ি মারলো ফয়সালকে।
ফয়সাল কথা বলে না। দূরের মাঠে নেট ঘেরা পিচে কয়েকজন প্র্যাকটিস করছে। ফয়সাল একটু উদাস হয়ে তাকিয়ে আছে ঐ দিকে। ফয়সালের মনে হচ্ছে দূরের মাঠ তাকে হাতছানি দিয়ে ডাকছে। কতদিন ক্রিকেট বলটা হাতে নেয়া হয়না। ফয়সালের ইয়র্কার এলাকায় প্রসিদ্ধ ছিলো। মনে আছে ফার্স্ট ডিভিশনে যেদিন প্রথম খেলেছিলো, সেই প্রথম দিনের প্রথম বলটাই ছিলো ইয়র্কার। নতুন বলে ইয়র্কার মারতে দেখে খেলা শেষে কোচ বলেছিলো তোমাকে ঘষা মাজা করলে একটা মাল বানাতে পারবো। মাশরাফির পাশে ভালোই মানাবে তোমাকে। ফয়সাল খুব স্বপ্ন দেখেছিলো সেদিন মাশরাফির পাশে বল হাতে ওপেন করছে। তবে মাল শব্দটা তার ভালো লাগেনি। কেমন জানি আবুল মাল, আবুল মাল মনে হয়।
- কথা কছ না ক্যান ব্যাটা। রাগে থরথর করে কাঁপতেছে রেজা। রেজার আচমকা চিৎকারে সম্বিৎ ফিরে পায় ফয়সাল।
- চল বসি কোথাও। সব সময়ের মতো ফয়সাল এখনো শান্ত। আসলে ফয়সালের চরিত্রটাই এরকম যে দেখলেই মনে হবে একটা ছেলে জিবনে কোনদিনও রাগ করতে পারবেনা।
রেজা মাঠের কোনায় চায়ের দোকানে নিয়ে যায়। ফয়সালের চেহারা আগের চেয়ে রুক্ষ ও মলিন হয়েছে। তবে শান্ত ভাবটা যায়নি দেখে রেজা কিছুটা অবাক। তবে অবাক ভাবটা চলে যায় যখন তার আবার মনে পড়ে ফয়সাল পার্টি করে। এই পার্টির বাচ্চা-রাজাকারগুলা এমনই হয়। চেহারায় শান্ত সৌম্য একটা ভাব রাখে সব সময় আর আড়ালে পুষে রাখে রগকাটার মুখোশটা। ফয়সালও নিশ্চয় এতোদিনে ২/৪শ রগ কেটেছে। ইদানিংতো সমানে হিন্দুদেরও রগ কাটছে।
- মামা ২টা চা দেন। এবার বলতো, রাজনীতি না করলে কি হয়না। রাজনীতি করবি ব্যাটা এই পার্টি ক্যানো। কুত্তালীগ কর। জননেত্রীর দল কর। মেরিকা থাইকা শিক্ষিত পোলার কর।
ফয়সাল কোন কথা বলে না। চায়ে লম্বা একটা চুমুক দেয়। যেন বহুদিন পর চা খেলো।
-শোন, তুই ব্যাটা ক্লাবের কলংক হয়ে গেলি। তোরে খুঁইজা পুলিশ ক্লাব পর্যন্ত রেইড দিছে। এট শুইনা সুশান্ত দা তো সেইরাম খেপা খেপছে। যে তার টিমে রাজাকার কেন খেলছে এতো দিন? সে যাই হোক। তুই নাই, টিমে ভালো বোলার নাই। জানছ তো আমরা রেলিগেশানে চইলা গেছি। এবছর আমরা সেকেন্ড ডিভিশনে খেলতাছি। টিমের সবার মেজাজ-মুজাজ খারাপ তোর উপ্রে। বলা নাই কওয়া নাই, হাওয়া হয়া গেলি। টিমের বারোটা বাজলো, ভালো বলার রিপ্লেস করা গেলো না। তোর মতো একটা মাল বোলার পাওয়া কি সম্ভব? ২ টা সেঞ্চুরি ৭ হাফ সেঞ্চুরী করলাম তবুও টিমরে বাঁচাইতে পারলাম না বেটা খালি একটা ভালো বোলারের অভাবে। এখন তুই বল তোরে কি করা উচিত।
- কি করা উচিত আমাকে? ভাবলেশহীন চেহারা নিয়ে পাল্টা প্রশ্ন করে ফয়সাল।
- তোরে এখনি চ্যাংদোলা করে পুলিশে দেয়া উচিত। পুলিশ বাইরাইয়া তোরে সিধা কইরা ক্লাবে দিয়া যাইবো।
- তোর দেয়া লাগবে না পুলিশ আমারে এমনি খুঁজতাছে। সময় সুযোগ মতো ঠিকই চ্যাংদোলা কইরা ধইরা নিয়া গুলি কইরা রাস্তার পাশে ফেলে রেখে যাবে। তুই তখন বলবি আহারে ছেলেটা ভালো আছিলো, শুধু একটাই সমস্যা শিবির করতো। তারপর সবাই ভুলে যাবে। ক্লাব, ক্লাবের ঘর, দরজা, জানালা, পিছনের ছোট্ট ডোবা, মাঠ, টিমমেট, সবাই একদিন ভুলে যাবে। কেউ কোন দিন স্মরনও করবে না আমায় কারন আমি শিবির করি। শিবিরের ছেলে পেলেদের জন্য স্মরনসভা করাও নিশ্চয় ততোদিনে নিষিদ্ধ হয়ে যাবে।
আবারো উদাস দৃষ্টিতে দূরের মাঠের দিকে তাকায় ফয়সাল।
- শোন দোস্ত রাজাকারের দল ছাইড়া দে। ভালো হইয়া যা। আমি আবার সুশান্ত দারে কমুনে তুই ভালো হইয়া গেছস। আমরা আবার একসাথে প্র্যাকটিস করবো, আমরা আবার একসাথে খেলবো। আমি ওপেনিংয়ে ব্যাট করবো তুই বল হাতে আগুন গোলা মারবি।
- নারে দোস্ত। খেলাধুলার চাইতেও অনেক সময় জিবনে অনেক কিছু বেশী গুরুত্বপূর্ন হয়ে উঠে।
- কিসের গুরুত্ব ব্যাটা। কিতাবের লাইন মারাইছনা। তোর না স্বপ্ন ছিলো মাশরাফির জুটি হয়ে বল করতে নামবি বাংলাদেশের জন্য। তোর স্বপ্ন কি শেষ?
- স্বপ্ন শেষ না দোস্ত। স্বপ্ন ভেঙে নতুন স্বপ্ন বানিয়েছি। আগে নিজের জন্য স্বপ্ন দেখতাম আর এখন সবার জন্য স্বপ্ন দেখি।
- শোন রাজাকারের চ্যালা। এসব বয়ান আমারে দিছ না। সংগঠনের তামিম ভাই এসব বয়ান আমারে বহু দিছে। আমি ধারেও যাইনি এসবের। কিন্তু শালা তোর মাথাটা ঠিকই খাইছে। এসব বাদ দে।
- বাদ দেয়ার সুযোগ নাই। কয়টা মামলা ঝুলছে আমার গলায় জানিস কিছু। ২২টা মামলা, বয়সের সমান মামলা আমার গলায়।
- দোস্ত শোন, তুই তো জানস মামা এইবার এমপি হইছে। নেত্রির লগে হট কানেকশান আছে। তুই ভালো হইয়া যা। আমি মামারে কইয়া তোর মামলা কমানোর চেস্টা করবো। রাজাকারগো ছাইড়া দে।
- শোন রেজা। তুই আমি একসাথে বড় হয়েছি। তুই আমাকে সবচেয়ে বেশি চিনিস। তোর আমার পার্থক্য হচ্ছে একটাই, সংগঠন। আমি সংগঠন করি, মনে করি আমি আল্লাহর রাস্তায় আছি। মরলেও আছি, বাঁচলেও আছি। এটা আমার বিশ্বাস এটা থেকে কেউ আমাকে টলাতে পারবে না। আমি স্বপ্ন দেখি বাংলাদেশে কুরআনের আইন হবে। বাংলাদেশে ইসলাম প্রতিষ্ঠা হবে। মানুষের ঘরে কোন অভাব থাকবে না। সবাই সবার তরে কাজ করবে। মাশরাফির সাথে বল করার চেয়ে সারাদেশের মানুষের সাথে, সারাদেশের মানুষের জন্য কিছু করাটা কি অনেক বেশী উত্তম নয়?
রেজা একটু থমকে দাঁড়ায়। কোন জবাব দেয়না। মনে মনে ভাবে মানুষের জন্য, মানুষের সাথে, মানুষের তরে কিছু করা। জিনিস খারাপ না। বাট আওয়ামীলীগও তো করছে। বংগবন্ধুতো জিবনই দিলেন মানুষের জন্য, মানুষের তরে। তারপরও কাঙ্খিত সুখ আসলো কি ঘরে ঘরে? আসবো ক্যামনে যে হারে খাওয়া খাওয়ি চলছে। রেজা মাথা ঝাড়া দেয়। মানুষ নিয়ে চিন্তা করার সময় তার নেই। সে যদি আরেকটু ভালো পারফর্ম করতে পারে তাহলে মামা বলেছে ফটাস কামালরে দিয়া জাতীয় দলে ঢুকাইয়া দিবে।
- ফয়সাল, শোন যুদ্ধাপরাধীদের সংগ ছাইরা দে তোর কিচ্ছু হইবোনা। দেখ নেত্রীর রাগ খালি তোগো পার্টির লগে। আর কারো লগে না। মামা এমপি হইয়া গেছে। এখন পাওয়ার খাটানোর সময়। তুই চাইলে আমার লগে জয়েন কর, মিইল্যা মিইশ্যা ক্লাবটারে দাঁড় করাই। তার নিশ্চয় আমদের চান্স হবে জাতীয় দলে খেলার।
- কামাল ভাই কি সংগঠন করতো? মনে পড়ছে তোর কামাল ভাইকে? ঐ যে জামতলার কামাল ভাই জাতিয়তাবাদী রাজনীতি করতো। তুই কি জানিস তারে কি করছে? মা-বাবার সামনে পুলিশ আ্যরেস্ট করছে, দুই দিন পর তার লাশটা শেখের টেকের ডোবায় ভেসে উঠছে। হাত পা বাঁধা, ৬ গুলি বাম পাঁজরে, চোখ বন্ধ আর একটা ১৩ ইঞ্চি কোপের দাগ। তুই কি অন্ধ হয়ে গেছিস দোস্ত। যুদ্ধটা সংগঠন কিংবা রাজাকারদের সাথে নয় যুদ্ধটা বাংলাদেশের সাথে। বাংলাদেশের মানুষের সাথে। একদল হায়েনা বাংলাদেশটাকে গোলামীর জিঞ্জির পরিয়ে রাখতে চায়। তুই আমি যদি এখনো এসব দেখে চোখের সামনে দিনে দুপুরে এসব হত্যাকান্ড দেখে জেগে না উঠি তাহলে বাংলাদেশ কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে চিন্তা করেছিস কখনো?
তুই আমি জানি নির্বাচনের পরের দিন, প্রদীপ, সুদীপদের বাড়িতে কারা আগুন লাগিয়েছে। এসব দেখেও যদি না জেগে উঠি তাহলে কি হবে টাকা পয়সা আর সম্মান দিয়ে? দেশের মান যদি উঁচু না থাকে, বাংলাদেশের মানুষকে যদি মানুষ না বলে তাহলে যেখানেই তুই যাবি সবাই তোকে ধিক্কার দিবে। তুই আমি আজ আছি কাল থাকবোনা। কিন্তু আমাদের ভাই, বোন, ভবিষ্যত জেনারেশন যারা থাকবে তাদের জন্য কোন বসবাস যোগ্য সুন্দর বাংলাদেশ রেখে যাওয়াকি তোর আমার দ্বায়িত্ব নয়? সুদীপের মন্দিরের দেবতার উপর যারা আঘাত করে অন্য মানুষের উপর দায় চাপায় তাদের জন্য কি তোর এখনো মায়া হয়? হতেই পারে, কারন ওরাতো তোর মামারই চ্যালা চামুন্ডা। কিন্তু দোস্ত একটা কথা মনে রাখিস, দিন শেষ নয়। দিন আরো আছে, আরো আসবে। সেদিন দেখবি আমরা আমরা ঠিকই বিজয়ী হয়ে আসবো। আজকে আমার এই ফেরারী জিবন আমাকে যুদ্ধা বানিয়েছে।
- আ্যাই ঢের জ্ঞান দিয়েছিস। আর দিবিনা কইলাম। তুই থাক তোর রাজাকার আব্বাগোরে নিয়া। যেদিন মরবি সেদিন টের পাবি। যা তুই আমার চোক্ষের সামনে থেকে।
- ভালো থাকিসরে রেজা। ফয়সাল চায়ের দোকানের লাগোয়া রাস্তা ধরে হাঁটতে থাকে।
রেজা এখনো রেগে আছে। শালারে কিছুতেই সে বুঝাতে পারলোনা। চায়ের কাপে শেষ চুমুকটা দিয়ে তাকিয়ে আছে ফয়সালের চলে যাওয়ার দিকে। ফয়সাল বরাবরের মতোই শান্ত-শিষ্টভাবে হেঁটে চলেছে। রেজা দূর থেকে দেখছে। তার মন চলে গেছে আজ থেকে ১০ বছর আগের সময়টাতে যখন ফয়সাল আর রেজা একজন একজনের কাঁধে হাত রেখে পাশাপশি হাঁটতো। সেই সোনার দিন বুঝি আর আসবেনা। রেজা এখনো দিব্যি দেখতে পাচ্ছে একটা অদৃশ্য অবয়ব ফয়সালের কাঁধে হাত রেখে কোথাও হেঁটে যাচ্ছে। আহারে দোস্ত তুই শিবির করে নষ্ট হয়ে গেলি।
[গল্পের চরিত্র ও ঘটনাবলীর সাথে বাস্তবের কোন চরিত্র বা ঘটনার মিল কাকতলীয় মাত্র]
২| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:১৩
ফারুক মৃধা বলেছেন: Excellent post ... why moderator delete previous post ??
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৩:০২
উপপাদ্য বলেছেন: জানিনা, আমি জানি কোন মডু সেটা করেছে।
সমস্যা নাই। এরকম ছোট খাটো বিষয় নিয়ে মাথা তেমন ঘামাইনা। দেশের সত্যিকারের একটা চিত্র তুলে ধরার চেস্টা করেছি মাত্র।
৩| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:২৩
HHH বলেছেন: খুব ভাল লেগেছে। অনেক সত্যি কথা লিখেছেন। কিন্তু ভাই, ইসলাম এর জন্য কাজ জামাতের বাইরে থেকেও করা যায়। জামাতের সাধারণ কর্মী সমর্থকদের নিয়ে আমার কোন অভিযোগ নেই। আর শিবিরের জন্ম তো ৭১এর অনেক পরে। কিন্তু বলতেই হচ্ছে যে, জামাতের প্রথম সারির নেতারা ভাল না। যেদলের নেতা ভাল না, সেদলের যাত্রা ঠিক পরে চলতে পারে না।
মানুষের অন্তরের খবর তো আল্লাহ ছাড়া আর কেউ বলতে পারে না। তিনিই ভাল জানেন, আপনা সঠিক নাকি ভুল। কিন্তু এটা সত্য যে জামাত শিবির যদি সত্য হয়েও থাকে, বাংলাদেশের মানুষকে তা জানাতে তারা ব্যর্থ হয়েছে।
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৩:২৪
উপপাদ্য বলেছেন: আমি ইসলামি রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত কেউ নই। তবে কেউ যদি করে সেটা নিয়েও আমার আপত্তি নেই। আমি জামায়াত সম্পর্কে খুব ভালো ধারনা রাখিনা। তবে বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটের বিচারে জামায়াত সবচেয়ে বেশী সরকারী নির্যাতনের শিকার। এটা স্ফটিকের মতো স্বচ্ছ।
বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে জামায়াত-শিবিরের রাজনীতি ও তার ধরন টোটালি ভুল পথে আছে বলে আমার ধারনা। জাময়াত-শিবির কে এদেশের মাটি ও মানুষের ইতিহাস-ঐতিহ্যের সাথে সামঞ্জস্য রেখে রাজনীতি করতে হবে।
ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
৪| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:২৭
HHH বলেছেন: আপনার সাথে সহমত।
বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে জামায়াত-শিবিরের রাজনীতি ও তার ধরন টোটালি ভুল পথে আছে ।
কিন্তু তারমানে এই নয় যে তাদের দেখামাত্র গুলি করে মারতে হবে। তারাও এদেশেরই সন্তান।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:২৬
উপপাদ্য বলেছেন: দেখা মাত্র নির্বিচারে গুলি করা মানবতা বিরোধী একটি অপরাধ,একবিসংশ শতাব্দির এই চরম উৎকর্ষতার যুগে বাংলাদেশের মতও একটি দেশে যখন বেসিক হিউম্যান রাইটস নিয়ে এখনো লড়তে হচ্ছে সেখানে সাস্টেইনেবল ডেমক্রেসি, সাসটেইনেবল ডেবেলোপমেন্ট ইত্যাদি বিষয়তো স্বপ্নের মতো অলীক হয়ে যাবে।
এমনকি কোন চিহ্নিত অপরাধীকেও বিচারের আওয়াতায় না এনে গুলি করে মেরে ফেলা কোন সভ্য সমাজে হতে পারেনা।
এই বইষয়টি আমাকে সবসময় ভাবায়। কারো দলীয় পরিচয়ের আগে আমার কাছে গুরুত্বপূর্ন হচ্ছে সে মানুষ।
৫| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:০৮
একজন ঘূণপোকা বলেছেন: কিছু কিছু পয়েন্ট ছাড়া সকল পয়েন্টে একমত
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:০২
উপপাদ্য বলেছেন: এটতো গল্প, আমি নিজেও সব পয়েন্টের সাথে হয়তো একমত নই।
অনেক ধন্যবাদ। আপনাকে।
৬| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:০১
উপপাদ্য বলেছেন: এই পোস্ট টির সাথে বৈরিতা চলছে ক্রমাগত। ৩য় বারের মতো জোরপূর্বক ড্রাফট করে দেয়া ও ফিরিয়ে আনা হলো।
এই বৈরিতার শেষ কোথায়? কবে??
১৩ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৮
উপপাদ্য বলেছেন: মডারেশন কতৃক আর কতবার এই পোস্টটি ড্রাফট করা হবে জানিনা??
৭| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪০
পাঠক১৯৭১ বলেছেন: শেখ সাহে ও তাজুদ্দিন সাহেবের প্রাথমিক ভুলগুলো আজ গুহা মানবদের জন্য রাজনীতির পথ খুলে দিয়েছে।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:১২
উপপাদ্য বলেছেন: শেখ সাহেব কোন ভুল করতে পারেন না। তিনি কোন ভুল করেন নি। যত্তসব রাজাকারি কথা বার্তা। আপনার সাহস দেখে অবাক হচ্ছি। শেখের ভুল ধরেন।!!!!
পাঠক সাহেব আপনার চ্যাতনা কি এখনো জাগ্রত আছে? না থাকলে বাজারে !"চেতনামিন" পাওয়া যাচ্ছে অমি পিয়াল বা অপু উকিলের সংগে যোগাযোগ করুন।
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৩৬
উপপাদ্য বলেছেন: এডিট করে দিলাম। সামুর প্রতি শ্রদ্ধা ও সমীহ রেখে।
আগের পোস্ট টা ডিলিট করা হয়েছিলো। জানি কেনো, কে করেছে। তবুও কথা বলেই যাবো। আনটিল উই ডাই।
শুভ ব্লগিং