![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মিনার রশীদের গল্পটা দারুন হয়েছে
মনে করুন, এক মদনের কাছে ২৫টি কলা রয়েছে। জনৈক মধু এসে বললো, না এই কলাগুলি আমার। কাজেই আইনের পরিভাষায় এই ২৫টি কলা হয়ে গেল ডিসপুটেড বা বিরোধপূর্ণ । এক সালিশবোর্ড এসে কলা গুলি সমতার ভিত্তিতে মদন আর মধুর মধ্যে ভাগ করে দিল। মদন পেল ১৯টি কলা এবং মধু পেলো ৬টি কলা।
নেহায়েত চাপা ও মেধার জোরে মধু এই ৬ টি কলা অতিরিক্ত পেয়ে গেছে । মদন এখন খুশীতে ডুগডুগি বাজাচ্ছে কারন সে মধুর চেয়ে ১৩টি কলা বেশি পেয়েছে। শুধু তাই নয়, এই রায় খুশী মনে মেনে নেয়ার জন্যে মধুর প্রতিক্রিয়া প্রকাশের আগেই মদন তাকে ধন্যবাদ জানিয়ে ফেলেছে।
প্রকৃত ঘটনা জেনে নিন
২৫ হাজার ৬০২ বর্গ কিলোমিটারের মধ্যে ১৯ হাজার ৪৬৭ বর্গকিলোমিটার বাংলাদেশ পেয়েছে। অর্থাৎ বাংলাদেশের ন্যায্য ২৫ হাজার বর্গ কিলোমিটার থেকে ভারত ৬ হাজার বর্গ কিলোমিটার পেয়েছে। যেখানে ভারতের এক সেন্টিমিটার পরিমানও অধিকার নেই সেখান থেকে ৬ হাজার বর্গ কিলোমিটার নিয়ে গেলো। আর হে প্রিয় বাঙালী বগল বাজাচ্ছে জননেত্রী হেন করেছেন, জননেত্রী তেন করেছেন বলে। আফসোস আমরা না দেশপ্রেমিক, না বিপ্লবী।
যে দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপটি নিয়ে প্রধান বিরোধ সেই দ্বীপটিও পেয়েছে ভারত। অথচ ১৯৭৮ সাল পর্যন্ত দক্ষিন তালপট্টি দ্বীপটিতে বাংলাদেশ নেভীর অবস্থান ছিলো।
এগুলো অফ টপিক
বাই দ্যা ওয়ে ট্রাইবুনালের মেম্বারদের মধ্যে একজন আবার সরাসরি ইন্ডিয়ান। নাম: মি. পি এস রাও। যদিও ভিন্নমত পোষন করেছেন।
বাংলাদেশের রিপ্রেজেন্টেটিভদের মধ্যে একজন ইন্ডিয়ান বংশদ্ভোত নাম মি. ভিভেক কৃষ্ণমুর্তি।
দৃশ্যত বাংলাদেশের যুদ্ধাপরাধ ট্রাইবুনালের মতোই আরেকটি ট্রাইবুনাল মনে হচ্ছে। আমরা আমরাইতো। "আমি দাঁড়াইয়া যামু আপনে বসাইয়া দেবেন।"
শংকিত ভবিষ্যৎ, তবুও দে তালিয়া
না বুঝে ব্যাঙের লাফ দেয়া বাঙালীর পুরানা স্বভাব। ফি বছর এভাবে আমরা নাচতেই আছি। তবে অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে, মিয়ানমার ও ইন্ডিয়া যেভাবে আিল ঠেলাঠেলি করছে বাংলাদেশের বিভিন্ন সীমানায় সেভাবে চলতে থাকলে এ অঞ্চলে বাংলাদেশকে ফিলিস্তিনের পরিনতিই ভোগ করতে হবে।
০৯ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:৩৪
উপপাদ্য বলেছেন: যুদ্ধ শুরু করার কিছু নাইরে ভাই। যুদ্ধ চলছে। যুদ্ধ চলবে। যুদ্ধই জিবন।
ধন্যবাদ।
২| ০৯ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:২৬
এস, এম, শফি কামাল বলেছেন: ভাই, তালি বাজামু? আপনি যা কইছেন তার দলিল আছেতো?
তাইলে বাজাইলাম তালিয়া.
০৯ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১:০০
উপপাদ্য বলেছেন: দলিলের কি অভাব আছে ভাই।
আমরা কি দলিলের ধার ধারি?? আমরা দলিল নয় বরং দলের ধার ধারি।
ধন্যবাদ শফি কামাল ভাই।
৩| ০৯ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:২৬
মিজান৫০৫ বলেছেন: পুরোপুরি হতাশ।
০৯ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ৮:১৭
উপপাদ্য বলেছেন: এটা অবশ্যই হতাশার বিষয়।
আরো বেশী হতাশার বিষয় হচ্ছে ন্যায্য সমুদ্রসীমা হারিয়ে কিছু ছাগল বা হাম্বা ব্যাঙের মতো লাফাচ্ছে। মনে হচ্ছে পুরো ভারত দখল করে ফেলা হয়েছে।
৪| ০৯ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:৩০
আব্দুল্লাহ আল নোমান বলেছেন: দারুন উদাহরন.......কিন্তু কথা হইলো ...২৫ কলার আশা নিয়া
বইসা থাইকা মদনের ৪০ বছর পার হইয়া গেছে, একটাও খাইতে পারে নাই.......
১১ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:৩৫
উপপাদ্য বলেছেন: নিজেদের ভুলের কারনে নিজের সম্পত্তি অন্যরে দিলাম এটাই আফসোস আর কিছুনা। এমনিতেই দেশে হাসিনা ক্ষমতায় থাকলে ইনডিয়া বাংলাদেশ তাদের অংগরাজ্য মনে করে সেখানে আমাদের এই বিষন্ন ভাবনাগুলো নিশ্চয় বিলাসিতা।
অনেক ধন্যবাদ ভাই। ভালো থাকবেন।
৫| ০৯ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:৪১
করিম বস বলেছেন: নানা মামার চেয়ে কানা মামা ভালা! যেইটা পাইছেন ওইটাতেই খুশী থাকেন! কই এর আগের সরকার গুলো তো এইসব বিষয় গুলো নিয়ে কোন কিছু করতে দেখলাম না! এখন যখন কিছু পাইছে কিছু মানুষের পুটু তে আগুন ধরে গেছে! কিছু করার ক্ষমতা নেই বড় বড় বুলি আউয়ান
১০ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:১৮
উপপাদ্য বলেছেন: খুশীতো এমনিতেও আছি। হাসিনা সরকারের আমলে এখনো ভারতের অঙ্গরাজ্য ঘোষনা হয়নি এতে এমনিতেই খুশীতে ডগমগাচ্ছি।
আপনাকে ধন্যবাদ।
৬| ০৯ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:৪০
বঙ্গদর্পণ বলেছেন: ২৫ হাজার ৬০২ বর্গ কিলোমিটারের মধ্যে ১৯ হাজার ৪৬৭ বর্গকিলোমিটার বাংলাদেশ পেয়েছে! ২৫ হাজার বর্গ কিলোমিটার কি বাংলাদেশের দখলে ছিল? যার থেকে ভারত ৬ হাজার বর্গ কিলোমিটার পেয়েছে? মানুষকে কি নিজের মত মদন-োদন মার্কা মনে করেন?
বঙ্গোপসাগরের যে অংশটা নিয়ে দুই দেশের বিরোধ, তারও বেশিটাই পড়েছে বাংলাদেশের ভাগে। তবে তার পরও ভারতের পক্ষ থেকে আজ মঙ্গলবার দাবি করা হয়েছে, রায়ে তাঁরা মোটেই অখুশি নন। 'এই রায়ের ফলে সেখানে বাণিজ্যিক তত্পরতার পথ প্রশস্ত হবে। আর তাতে লাভবান হবে দুই দেশই।' জ্বালানি খাতের বিশেষজ্ঞরাও মনে করছেন যে সাগরের বিতর্কিত অঞ্চলে এত দিন কোনো সংস্থাই তেল বা গ্যাস অনুসন্ধানের বরাত নিতে রাজি হতো না। কিন্তু এখন কোন অংশটা কোন দেশের দিকে পড়ছে, সেটা স্পষ্টভাবে চিহ্নিত হওয়ার পর এসব সংস্থা এগিয়ে আসবে আশা করা যায়। - প্রথম আলো
১০ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:৫০
উপপাদ্য বলেছেন: এই ২৫ হাজার কি ইন্ডিয়ার দখলে ছিলো? কখনো বাংলাদেশের দখলে ছিলোনা এই কথাটা কই থাইকা পাইছেন। মুরুব্বীদের জিগাইয়া জেনে নিবেন প্লিজ।
মানুষকে নিজের মতো মদন মনে করিনা, আপনাদের নেত্রী হাসিনাকে মদন মনে করি। কারন ন্যায় বিচারের প্রশ্নে তিনি অকৃতকার্য হয়েছেন।
নেত্রী যে দক্ষীন তালপট্টির দাবীই করেনি সেটা কি জানেন আপনি?? বলা হয় যে দক্ষিন তালপট্টি দ্বিপটির অস্তিত্ব নেই। আসলেকি তাই?? ২০০৯ সালের ছবিওতো নেটে পাওয়া যাচ্ছে। এমনকি এই বিরোধের মূল বিষয়টি কি ছিলো? বিরোধের মূল কারন হচ্ছে অদূর ভবিষ্যতে তেল, গ্যাস ও চুনা পাথরের সমৃদ্ধ বাংলাদেশের এই এলাকাটিতে নতুন বাংলাদেশ ভেসে উঠবে। আপনি শুধু একবার ভাবুন যে সেই ভবিষ্যতের একটি নিজস্ব দ্বীপে আজ ভারতীয়দের অধিকার স্থাপিত হলো নিজেদের ভুলের কারনে।
তারপরও যদি মনে করেন একমাত্র জননেত্রী হেন তেন করে ভারতের ২৫ হাজার থেকে ১৯ হাজার ছিনিয়ে এনেছেন তাহলে বলার কিছুই নেই। শুধু তালিয়া হবে।
ধন্যবাদ ভাই। ভালো থাকুন।
৭| ০৯ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:৪৪
নতুন বলেছেন: ভাই নেত্রী যেহেতু বলছে তাই সেইটাই সই....
আমাগো াবাল জনগন মনে করে তারা আমাদের চিন্তার থোরাই কেয়ার করে ...
১২ ই জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৪
উপপাদ্য বলেছেন: সহমত।
ধন্যবাদ
৮| ০৯ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১:০২
কলাবাগান১ বলেছেন: ২৫ হাজার ৬০২ বর্গ কিলোমিটারের মধ্যে ১৯ হাজার ৪৬৭ বর্গকিলোমিটার বাংলাদেশ পেয়েছে! ২৫ হাজার বর্গ কিলোমিটার কি বাংলাদেশের দখলে ছিল? যার থেকে ভারত ৬ হাজার বর্গ কিলোমিটার পেয়েছে? মানুষকে কি নিজের মত ই মনে করেন
১০ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:০০
উপপাদ্য বলেছেন: কলা ভাই এটা আপনাদের খোড়া যুক্তি।
আপনিই বলুন এটা কি ভারতের দখলে ছিলো? কিংবা এটাও বলুন এই ২৫ হাজার কি আমাদের নয়?
আপনারা যদি বলেন এই ২৫ হাজার আমাদের নয় তাহলে কিছুই বলবো না। মদনের গল্পটাতে অপমানিত হবেন না প্লিজ কিন্তু আপনাদের নেত্রীর অবস্থা মদনের চেয়েও খারাপ।
আপনিতো একটিভ পলিটিক্স করেন। একবার সিনিয়র ভাইদের জিজ্ঞেস করবেন প্লিজ স্বৈরাচার এরশাদের আমলে এই দক্ষিন তালপট্টি নিয়ে ছাত্রদল, ছাত্রলীগ প্রতিদিন রাজপথ কাঁপাতো কিনা? তখন নেতারা দক্ষিন তালপট্টি, আঙ্গরপোতা, দহগ্রাম নিয়ে প্রতিদিন সারাদেশ কাঁপাতেন।
আজ দলের কাছে দেশ ছোট হয়ে গেছে। দলবাজির কাছে মানুষ ও দেশপ্রেম হার মেনেছে।
অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকুন নিরন্তর।
৯| ০৯ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১:০৫
দাদার নাতী বলেছেন: কাল থেকে পএিকার পাতায় কয়েকদিনের জন্য আর চোখ রাখা যাবেনা ।জননেএীর সমুদ্র জয়ের ব্যানারে রাস্তা ঘাটের পাশাপাশি পএিকার আনাচে কানাছে ভরে যাবে তেল মাখনেওয়ালা নেতাদের অবৈধ টাকার বিলবোর্ড আর পাতাপাতায় এডভেরটাইজ।
১৩ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:২৫
উপপাদ্য বলেছেন: তা তো চলছে, চলবে।
নেত্রীর বায়ু নির্গত হলেও নাকি আজকাল নিউজ হয়। আর এতো সমুদ্র জয়!!
অনেক ধন্যবাদ দাদার (!) নাতী ভাই।
১০| ০৯ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ৮:৪৪
বিবর্ন সভ্যতা বলেছেন: নেত্রীর নাম নাকি সমুদ্র কন্যা, কেন ভাই এত তেল কেন আপনাদের, উনার মা কি সমুদ্রের মাছের সাথে ঘুমাইত নাকি যে, উনি সমুদ্র কন্যা হবেন।
আমরা এমন একটা জাতিতে পরিনত হয়েছি, যাদের কোন জ্ঞান নিয়ে কথা বলতে হলে আগেই কোন না কোন নেতার রেফারেন্স দিতে হবে, নয়ত বা তোমাকে হাস্যকর ব্যক্তিতে পরিনত করা হবে।
১৩ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:৫৭
উপপাদ্য বলেছেন: নেত্রীর নাম সমুদ্র কন্যা এখনো হয়নি তবে তিনি মুজিব কন্যা।
উনি একজন রং হেডেড মহিলা।
১১| ০৯ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:২৯
মুরগির চামড়া ভেজে খাব আমরা বলেছেন: কমেন্টগুলোর রিপ্লাইয়ে কি উত্তর দেন দেখতে মঞ্চাইতাছে, আশায় আছি। ৪,৫,৬ আর ৮ এর উত্তরটা দেখতে চাই।
প্রকৃত ঘটনা জেনে নিন !!
আপনেরটা যে প্রকৃত ঘটনা সেইটার দলিলটা ও দিয়েন। পিছলে যাবেন না যেন !!
ব্যাপার হইলো "যারে দেখতে নারি তার চলন বাঁকা"
সরকার ভালো করলে ও খারাপ, খারাপ করলে তো কথাই নাই.....
১৫ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ২:০৫
উপপাদ্য বলেছেন: আমারটা প্রকৃত না মনে হলে। প্রকৃতটা কি?
দলিলটা কি এখনো পান নাই। যারা আগে দক্ষিণ তালপট্টি দ্বিপ দেখতো তাদের অনেকেই এখন বলছেন সেটার অস্তিত্বই নাকি কোনদিন ছিলোনা। আপনিও ঐ দলে?
সরকার বাংলাদেশের দক্ষিন তালপট্টি দ্বিপের দাবী না করে ভালো করেছে বলে যদি মনে করেন তাহলে তো বলতে হয় এই সরকারই পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ সরকার। নিজের দেশ অন্যের হতে তুলে দিলে যাদি ভালো সরকার হয় তাহলে বলার কিছু নাই ভাই আপনাকে।
তবুও ভালো থাকুন আপনি।
১২| ০৯ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:৫৮
আলম৪৩৪ বলেছেন: দাদার নাতি কথা একটা বলছে!
সে রকম ভাই!!!!!!!!!
১৮ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:৫৭
উপপাদ্য বলেছেন: হ্যাঁ সেরকমই তো।
আ্যাডভার্টাইজমেন্ট ছাড়াও দলকানাগুলার চিৎকার শুনতে পাচ্ছেন না?/
অনেক ধন্যবাদ।
১৩| ০৯ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ১১:০৪
াহো বলেছেন:
প্রায় অস্তিত্ববিহীন ওই দ্বীপটির অধিকার পেলেও সমুদ্রসীমা বা সাগরে এক্সক্লুসিভ ইকোনমিক জোন নির্ধারণে তা তাদের খুব একটা সুবিধা করেছে বলে ভারত প্রাথমিকভাবে মনে করছে না
BBC Bangla
Click This Link
==============================
Fazlul Bari
6 hours ago · Edited
সমুদ্র সীমা নিয়ে বিচার হয়েছে হেগের আন্তর্জাতিক আদালতে। সেই আদালতের কোড অব কন্ট্রাক্ট হচ্ছে উভয় পক্ষ আদালতের সিদ্ধান্ত মানতে বাধ্য। এসব জেনেশুনেই বাংলাদেশ সেখানে গিয়েছিল। অনেক টাকা খরচ করে নিয়োগ দিয়েছিল আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন বেশ কিছু কোসুলি। এ নিয়ে অন্য কোথাও আপীল করার সুযোগ নেই। ওই বিচারক প্যানেলে আবার ভারতীয় এক বিচারক ছিলেন! কোর্ট বাংলাদেশকে যতটা দিয়েছে ওই বিচারক তাতে সন্তুষ্ট হতে না পেরে রায়ে নোট অব ডিসেন্ট দিয়েছেন! যেন আরও বেশি এলাকা দেয়া উচিত ছিল ভারতকে! এখন ওই বিচারক নোট অব ডিসেন্ট দিলেও কিন্তু আদালতের সিদ্ধান্ত বদলাবেনা! বাংলাদেশ বা ভারত কোন যদি এখন এই রায় না মানে তাহলে রায়টি শুধু অকার্যকর না, যে পক্ষ মানবেনা সে পক্ষকে বড় জরিমানা সহ নানা ব্যবস্থার সুপারিশ করতে পারে।
এখন বিষয়টি নিয়ে বাংলাদেশে যেভাবে প্রতিক্রিয়া দেখানো হচ্ছে যেন সরকারই ইচ্ছে করে ভারতকে সব দিয়ে এসেছে! সমুদ্র সীমা বিরোধ মীমাংসার পথ আছে দুটি। এক। কোর্টে যাওয়া, দুই। যুদ্ধ করে আদায় করা! যুদ্ধ করবেন না বা পারবেন না বলেইতো কোর্টে যাওয়া হয়েছিল। সর্বশেষ ২০০৭ পর্যন্ত ক্ষমতায় থাকা বিএনপি এ নিয়ে যুদ্ধ করলোনা, কিন্তু কোর্টেও গেলোনা কেনো? ভারত বিরোধী রাজনীতির তাসটি বাঁচিয়ে রাখার জন্যে? বাংলাদেশ যখন কোর্টে গেলো তখনও তারা কোর্টটির কোড অব কন্ডাক্ট ভালো করে পড়েনি? না সেটি ইংরেজিতে লিখা থাকায় পড়তে পারেনি? বা এতদিন একবারও কেন বললেন না, এ কোর্টে যাওয়া একদম উচিত হয়নি বাংলাদেশের! দক্ষিন তালপট্টি নিয়ে সমস্যার সূত্রপাতের দিনগুলোতেতো বিএনপি-জাতীয় পার্টি ক্ষমতায়। সারাদিন শুধু শাঁখা-সিঁদুর, উলুধবনি, মসজিদ সব মন্দির হয়ে যাওয়া রাজনীতি করতে পারেন, তালপট্টি নিয়ে তারা কী কোন দিন যুদ্ধ করেছেন? না যুদ্ধের ডাক দিয়েছেন? না এখন বলবেন আগামিতে ক্ষমতায় গেলে যুদ্ধ করে উদ্ধার করবেন তালপট্টি! যুদ্ধেও ডর লাগে, কোর্টের রায়েও অনাসক্তি, আবার ভারতীয় মোদীর বিজয়ে কাপড় তুলে লাফান, সে দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রী সুষমার সঙ্গে দেখা পেতে ছুটে যান তার হোটেলে, এমন সবদিক গুলাইয়া ফেলার রাজনীতি আর কতো? কবে আমরা একমত একসঙ্গে হতে পারবো জাতীয় ইস্যুতে?
===========================
ভারতের ড. প্রেমারাজু শ্রীনিবাসা রাও ভিন্নমত
হেগ-এর পাঁচ বিচারক সমন্বয়ে গঠিত স্থায়ী সালিশ আদালতের অন্যতম সদস্য ভারতের ড. প্রেমারাজু শ্রীনিবাসা রাও কয়েকটি ক্ষেত্রে অপর চার বিচারকের সঙ্গে ভিন্নমত (নোট অব ডিসেন্ট) পোষণ করেন। তবে ড. রাও অধিকাংশ ক্ষেত্রে একমত হন। একমত হওয়া বিষয়গুলো হচ্ছে সালিশ আদালতের এখতিয়ার, মামলার যুক্তি ও কোন উপায়ে বাংলাদেশ ও ভারতের সমুদ্রসীমা নিয়ে বিরোধ নিষ্পত্তি হবে। আর তিনি একচ্ছত্র অর্থনৈতিক অঞ্চলের সীমা নির্ধারণ, মহীসোপানের বিস্তৃতি সুনির্দিষ্টকরণ ও সীমানা নির্ধারণ রেখা টানার পদ্ধতি নিয়ে ভিন্নমত পোষণ করেন। বঙ্গোপসাগর ও ভূমির মূলবিন্দু থেকে সমুদ্রের দিকে ১৮০ ডিগ্রি বরাবর রেখা টানতে বাংলাদেশের দাবির বিপরীতে চার বিচারক ১৭৭ দশমিক ৫ ডিগ্রী বরাবর রেখা টানার সিদ্ধান্ত দেন। অন্যদিকে ড. রাও এর বিরোধিতা করেন। আদালতের অন্য বিচারকরা ছিলেন জার্মানির রুডিজার উলফ্রাম (প্রেসিডেন্ট), ফ্রান্সের জঁ পিরেরে কট, ঘানার টমাস এ মেনশা ও অষ্ট্রেলিয়ার আইভান শিয়াবার।
Ittefaq
====================================
সমুদ্রে বিলীন দক্ষিণ তালপট্টি ভারতের
১৯৭০-এর প্রলয়ঙ্করী ঘূর্ণিঝড়ের পর সৃষ্ট বংলাদেশ ও ভারতের সমুদ্রসীমায় অবস্থিত দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ ১৯৮৫ সালের উড়িরচর ঘূর্ণিঝড়ের পরই সমুদ্রে বিলীন হয়ে যায়। অস্তিত্ব না থাকলেও বহুল আলোচিত তালপট্টি দ্বীপ এলাকাটি এই রায়ের ফলে ভারতের মধ্যে পড়েছে। ১৯৮০ সালের পর প্রণীত প্রতিটি মানচিত্রে তালপট্টিকে বাংলাদেশের সমুদ্রসীমার মধ্যে রাখা হয়নি। ১৯৪৭ সালে রেডক্লিড প্রণীত সীমানা মানচিত্রেও এই দ্বীপটি বাংলাদেশের মধ্যে ছিল না। Ittefaq
অধিকাংশ গ্যাস ব্লক
বাংলাদেশের
বঙ্গোপসাগরের অভ্যন্তরে অবস্থিত ২৮টি গ্যাস ব্লকের মধ্যে অধিকাংশই এখন বাংলাদেশের। ২০১২ সালের রায়ে মিয়ানমারের সঙ্গে বিরোধপূর্ণ ১৭টি ব্লকের মধ্যে ১১টি পেয়েছিল বাংলাদেশ। আর ভারতের দাবিকৃত ১০টি ব্লকের সবগুলোই বাংলাদেশ পেয়েছে। আর একটি ব্লক আগে থেকেই বাংলাদেশের ছিল। Ittefaq
Source
Ittefaq
Click This Link
Click This Link
১৯ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১:১৪
উপপাদ্য বলেছেন: ভাই কথাগুলো আপনারা বুঝতে পারছেন না। আমি জানিনা আপনি বাংলাদেশী না ইন্ডিয়ান ভদ্রলোক। হুয়াটএভার।
প্রথমত, ইন্ডিয়া যা কিছু পেয়েছে এটা কোথা থেকে পেয়েছে?
দ্বিতীয়ত, ইন্ডিয়ার সমুদ্রসীমা জানেনতো কত? পৃথিবীর অন্যতম বিশাল সমুদ্রসীমাধারীরা সামান্য একটু সীমানা বন্ধু রাস্ট্র বাংলাদেশকে ছাড়তে পারেনা কেন?? এটা কি কোনদিন ভেবেছেন।
বরং বাংলাদেশের ন্যায্য সীমনায় বাগড়া দিয়ে ৬ হাজার বর্গমাইল নিয়ে গেলো। আর আপনারা এর সাফাই গাইছেন। এমনকি আপনি যদি ইন্ডিয়ানও হয়ে থাকেন তবুও মিথ্যার পক্ষে সাফাই গাওয়ার জন্য আপনাদের মনুষত্বকে ধিক্কার।
থ্যাঙ্ক ইউ
১৪| ০৯ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:৩৬
মুদ্দাকির বলেছেন: যত যাই বলেন এই ব্যাপারে দফারফা হয়ে ভালোই হইসে । আর ম্যাপে এলাকার সীমানা দেখলেও কিন্তু নিজেদের উইনারই মনে হয় !!
১০ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:৩৯
উপপাদ্য বলেছেন: খারাপ হয় নাই। কিছুটা মানতে রাজি আছি। বাট ছাগলদের লম্ফ ঝম্ফ দেইখা চিন্তিত। কতটা দলকানা দেখেন?
তারা হয়তো জানেইনা তাদের নেত্রী দক্ষিন তালপট্টির দাবিই করেনি। এ থেকেই বুঝা যায় এই বিষয়ের ন্যায্য নিষ্পত্তিতে শেখ হাসিনা কতটা আন্তরিক!!!!
বিষয়ের নিষ্পত্তি হয়ছে কিন্তু ন্যায় বিচার হয়নি কারন আমাদের প্রিপারেশন ও ছাড় দেয়ার মনোভাব। আমি ভারতকে দোষ দেইনা ভারত যা করছে ঠিক সেটাই আমি আশা করেছিলাম বাংলাদেশের কাছে।
১৫| ০৯ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:১৬
াহো বলেছেন: সমুদ্রসীমা---বিবিসি বাংলা ও আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা রয়টার্স
বাংলাদেশরে জয় বলেছে
প্রায় অস্তিত্ববিহীন ওই দ্বীপটির অধিকার পেলেও সমুদ্রসীমা বা সাগরে এক্সক্লুসিভ ইকোনমিক জোন নির্ধারণে তা তাদের খুব একটা সুবিধা করেছে বলে ভারত প্রাথমিকভাবে মনে করছে না
বিবিসি বাংলা
(Reuters) - A U.N. tribunal has awarded Bangladesh nearly four-fifths of an area sprawling over 25,000 sq km (9,700 sq miles) in the Bay of Bengal, ending a dispute over a sea border with India that has ruffled ties between the neighbours for more than three decades.
The verdict, binding on both countries, opens the way for Bangladesh to explore for oil and gas in the Bay of Bengal, the site of important energy reserves.
Link 1. Click This Link
Link2
Click This Link
২৩ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১:২৬
উপপাদ্য বলেছেন: এই মিয়া জয় কোথায় লিখেছে?
মনগড়া কথা বললেই হলো??
আপনাকে আবারো বলছি নিউজটা ভালো করে পড়ুন।
১৬| ১০ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:২২
লিঙ্কনহুসাইন বলেছেন: মদন সাহেব সমুদ্রসীমা বিরোধের সমাধান দুইটি ১ কোর্টে যাওয়া, দুই যুদ্ধ করে আদায় করা! এই সম্পর্কে আপনার বিশেষে মতামচ চাই কারণ আপনি বুদ্ধিজীবীর মত বাল ফালানো পুষ্ট দিছেন ।
এখন বিষয়টি নিয়ে বাংলাদেশে যেভাবে প্রতিক্রিয়া দেখানো হচ্ছে যেন সরকারই ইচ্ছে করে ভারতকে সব দিয়ে এসেছে! সমুদ্র সীমা বিরোধ মীমাংসার পথ আছে দুটি। এক। কোর্টে যাওয়া, দুই। যুদ্ধ করে আদায় করা! যুদ্ধ করবেন না বা পারবেন না বলেইতো কোর্টে যাওয়া হয়েছিল। সর্বশেষ ২০০৭ পর্যন্ত ক্ষমতায় থাকা বিএনপি এ নিয়ে যুদ্ধ করলোনা, কিন্তু কোর্টেও গেলোনা কেনো? ভারত বিরোধী রাজনীতির তাসটি বাঁচিয়ে রাখার জন্যে? বাংলাদেশ যখন কোর্টে গেলো তখনও তারা কোর্টটির কোড অব কন্ডাক্ট ভালো করে পড়েনি? না সেটি ইংরেজিতে লিখা থাকায় পড়তে পারেনি? বা এতদিন একবারও কেন বললেন না, এ কোর্টে যাওয়া একদম উচিত হয়নি বাংলাদেশের! দক্ষিন তালপট্টি নিয়ে সমস্যার সূত্রপাতের দিনগুলোতেতো বিএনপি-জাতীয় পার্টি ক্ষমতায়। সারাদিন শুধু শাঁখা-সিঁদুর, উলুধবনি, মসজিদ সব মন্দির হয়ে যাওয়া রাজনীতি করতে পারেন, তালপট্টি নিয়ে তারা কী কোন দিন যুদ্ধ করেছেন? না যুদ্ধের ডাক দিয়েছেন? না এখন বলবেন আগামিতে ক্ষমতায় গেলে যুদ্ধ করে উদ্ধার করবেন তালপট্টি! যুদ্ধেও ডর লাগে, কোর্টের রায়েও অনাসক্তি, আবার ভারতীয় মোদীর বিজয়ে কাপড় তুলে লাফান, সে দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রী সুষমার সঙ্গে দেখা পেতে ছুটে যান তার হোটেলে, এমন সবদিক গুলাইয়া ফেলার রাজনীতি আর কতো? কবে আমরা একমত একসঙ্গে হতে পারবো জাতীয় ইস্যুতে?
গত ৪১ বছরেও বাংলাদেশ নিজেদের সমুদ্রসীমার আয়তন জাতিসঙ্ঘের কাছে জমা দেয়নি আর তা যদি ২০১১ আগে জমা না দিতো তাহলে বাংলাদেশ নিজেদের সমুদ্রসীমা হারাতো !! এবং বিতর্কিত ২৫০০০ সমুদ্র সীমা ভারত এবং বাংলাদেশ দাবী করায় তা আদালত পর্যন্ত যেতে হয়েছে ।
১০ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:১১
উপপাদ্য বলেছেন: শীবের গীত গাইতে গাইতে আপনার লুঙ্গী খুলে যাওয়ার অবস্থা লিঙ্কন ভাই।
এখন বিষয়টি নিয়ে বাংলাদেশে যেভাবে প্রতিক্রিয়া দেখানো হচ্ছে যেন সরকারই ইচ্ছে করে ভারতকে সব দিয়ে এসেছে!
এটাই আসল কথা। ন্যায়বিাচারের কথা চিন্তা করলে হাসিনা আসলেই ঐ ৬ হাজার দিয়ে এসেছেন।
আপনাদের দলীয় একজনের ফেবু স্ট্যাটাস থেকে:
...... ৮১ সালের ১১ মে ভারত নৌবাহিনী পাঠিয়ে পতাকা উত্তোলন করলে ১৩ মে বাংলাদেশ নৌবাহিনী মহড়া সহ প্রতিরোধ করলে , ভারত সৈন্য প্রত্যাহার করে I বাংলাদেশে সামরিক অভ্যুত্তান ঘটলে বিষয়টি ধামাচাপা যায় I দক্ষিন তালপট্টি- তেল , গ্যাস , কয়লা , চুনাপাথরের বিশাল মজুদ রয়েছে বলে সে সময় বিশেষজ্ঞরা মতামত দেন . এবার আন্তর্জাতিক আদালতে মামলার বাদী আমাদের পররাষ্ট্রমন্ত্রী (সাবেক )দীপুমনি দক্ষিন তালপট্টির দাবি উত্তাপনই করেননি বরং ইতিহাস অস্বিকার করেন I আমরা ইচ্ছাকৃত ভাবে আইনগত প্রক্রিয়ায় আমাদের নায্যতা হাড়ালাম স্থায়ীভাবে .
১৭| ১০ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:৪৩
াহো বলেছেন:
Some Observation
1)তালপট্টির আয়তন মাত্র ১ দশমিক ১৩ কিলোমিটার। আর রেডক্লিফের কল্যাণেই এর চেয়ে কয়েক গুণ বড় গোটা হাড়িয়াভাঙ্গা নদীটা পেয়েছি। এই নদী ভারত ব্যবহার করত। সেটা এখন তারা পারবে না।
2)বঙ্গোপসাগরের অভ্যন্তরে অবস্থিত ২৮টি গ্যাস ব্লকের মধ্যে অধিকাংশই এখন বাংলাদেশের। ২০১২ সালের রায়ে মিয়ানমারের সঙ্গে বিরোধপূর্ণ ১৭টি ব্লকের মধ্যে ১১টি পেয়েছিল বাংলাদেশ। আর ভারতের দাবিকৃত ১০টি ব্লকের সবগুলোই বাংলাদেশ পেয়েছে। আর একটি ব্লক আগে থেকেই বাংলাদেশের ছিল
3)সমুদ্রে বিলীন দক্ষিণ তালপট্টি ভারতের
4)হেগ-এর পাঁচ বিচারক সমন্বয়ে গঠিত স্থায়ী সালিশ আদালতের অন্যতম সদস্য ভারতের ড. প্রেমারাজু শ্রীনিবাসা রাও কয়েকটি ক্ষেত্রে অপর চার বিচারকের সঙ্গে ভিন্নমত (নোট অব ডিসেন্ট) পোষণ করেন। তবে ড. রাও অধিকাংশ ক্ষেত্রে একমত হন।
5)সমুদ্রসীমা---বিবিসি বাংলা ও আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা রয়টার্স
বাংলাদেশরে জয় বলেছে
২৬ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:১৯
উপপাদ্য বলেছেন: ২৮ টি ব্লকের মধ্যে যে ক'টি ভারত পেয়েছে সে গুলো সত্যিকার অর্থে কার ছিলো??
এটাই আসল প্রশ্ন...
১৮| ১০ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:১৯
াহো বলেছেন: লেখক
আপনাদের দলীয় একজনের ফেবু স্ট্যাটাস থেকে:
This is called hafazeett Lie
========
BNP JAMAT always tell a lie.
=======================
'গণহত্যা'র প্রমাণ মেলেনি: হিউম্যান রাইটস ওয়াচ
BBC
৫ এবং ৬ই মের ঘটনাবলীতে সব মিলিয়ে ৫৮ জনের মতো নিহত হয়েছে বলে দেখা যায়।
হিউম্যান রাইটস ওয়াচ বলছে, ৫ই মে রাতে হেফাজতে ইসলামের সমাবেশে চালানো পুলিশি অভিযানে মৃতের যে সংখ্যা হেফাজত ও প্রধান বিরোধীদল বিএনপির পক্ষ থেকে করা হয় - তাদের অনুসন্ধানে তা ভিত্তিহীন প্রমাণিত হয়েছে।
Click This Link
১০ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:২৪
উপপাদ্য বলেছেন: https://www.facebook.com/minhaz.gazi.94
যান দেখে আসুন। তিনি কি লিখেছেন। পাশপাশি তার মন্তব্যগুলোও পড়ে আসবেন। ধন্যবাদ।
১৯| ১০ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:২৮
াহো বলেছেন:
minhaz.gazi.94
বাঁশেরকেল্... like
Go minhaz.gazi.94
১০ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:৪৪
উপপাদ্য বলেছেন: সরি ভাই ভুল হইছে, উনি সম্মিলিত ইসলামী আন্দোলনের আমীর।
বাশের কেল্লায় লাইক দিলে যে ইসলামিক ব্যাক্তিত্ব হয়ে যান সেটা আমার জানা ছিলো না।
২০| ১০ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:৩১
াহো বলেছেন:
প্রথম আলো :১৯৮০ সালে আপনি কী পদে ছিলেন? আর তালপট্টিতে কী ভূমিকা রেখেছিলেন?
খুরশেদ আলম :আমি একটি গানবোট নিয়ে গিয়েছিলাম। ১৩০ টনের গানবোট। ভারত পাঠিয়েছিল এক হাজার ১০০ টনের চারটি জাহাজ। আমি তখন লে. কমান্ডার ছিলাম।
প্রথম আলো :তালপট্টি দ্বীপে নেমেছিলেন?
খুরশেদ আলম :আগেই ভারত সেখানে অবতরণ করেছিল।
প্রথম আলো :আপনারা দ্বীপের কতটা কাছে গিয়েছিলেন? কী অভিজ্ঞতা ছিল?
খুরশেদ আলম :দ্বীপের প্রায় আধা মাইল কাছাকাছি গিয়েছিলাম। বেতারে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ হয়েছে। কোনো গোলা বিনিময় হয়নি। ভারত সেখানে তাদের পতাকা উড়িয়েছিল। ঘর তুলেছিল। গাড়ি এনেছিল।
প্রথম আলো :তাহলে কি বলবেন যে ভারতীয় উপস্থিতি সঠিক ছিল?
খুরশেদ আলম :না, সেটা বলব না। আমি বলব, সেটা ঠিক ছিল, কি ছিল না, তার সঙ্গে
২১| ১০ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:৩৪
াহো বলেছেন:
১০ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:৫৪
উপপাদ্য বলেছেন: তার মানে বিষয়টা পুরাই ভুয়া।
সে হিসেবে ১৯৭১ সালের ৩ ডিসেম্বরও ভারতীয় বাহিনী বাংলাদেশে ছিলো।
দিয়ে দেন বাংলাদেশটাও।
আপনারাতো বসেই আছেন দেশটা দেয়ার জন্য মনে হচ্ছে।
তার মানে আপনি বলতে চাচ্ছেন যে দক্ষিন তালপট্টি বাংলাদেশের নয়। ক্লিয়ার করেন। অযথাই জিয়াউর রহমান তালপট্টি বাংলাদেশের দাবী করে ইন্ডিয়ার সাথে খামাখা বিরোধে জড়িয়ে পড়েছিলো। আর বাংলাদেশ এতো খারাপ একটা দেশ যে বিগত ৪০ বছর ধরে অন্যায়ভাবে ভারতের তালপট্টি দ্বীপটিকে বাংলাদেশের বলে দাবী করে আসছিলো।
ভাই আপনার মতো দেশপ্রেমিকই কেবল মাত্র আওয়ামীলীগ করতে পারে আমরা নয়।
২২| ১১ ই জুলাই, ২০১৪ ভোর ৪:০৭
াহো বলেছেন:
ভারতীয় দ্য টেলিগ্রাফ
পশ্চিমবঙ্গের আয়তনের চেয়েও বড় সমুদ্র অঞ্চল পেয়েছে বাংলাদেশ
ট্রাইব্যুনালের কার্যক্রমে ভারত জোর দিয়ে বলে যে, কেবল বাংলাদেশ ও বাংলার দক্ষিণাঞ্চলকে সমুদ্রসীমা চিহ্নিত করার জন্য বিবেচনায় নিতে হবে। এ এলাকার আয়তন ১ লাখ ৭২ হাজার ২২০ বর্গকিলোমিটার যা বাংলার আয়তন ৮৮ হাজার ৭৫২ বর্গকিলোমিটারের দ্বিগুণ। অপরপক্ষে বাংলাদেশ দাবি করে যে, উড়িষ্যা ও অন্ধ্রপ্রদেশের সীমানা সংলগ্ন সমুদ্র এলাকাকেও বিতর্কিত এলাকা হিসেবে চিহ্নিত করতে হবে। জাতিসংঘ কেবল বাংলাদেশের দাবির যৌক্তিকতাকেই মেনে নেয়নি বরং আরো নতুন এলাকা এর সঙ্গে যুক্ত করে। ফলে বিতর্কিত এলাকা দাঁড়ায় ৪ লাখ ৬ হাজার ৮৩৩ বর্গকিলোমিটার যা উত্তর প্রদেশ, বাংলা ও আসামের আয়তনের সমান। এ ধরনের সংজ্ঞার কারণে বিতর্কিত জলসীমা উড়িষ্যা উপকূল থেকে অন্ধ্রপ্রদেশের বিশাখাপত্তমের কাছে স্যান্ডি পয়েন্টের কাছাকাছি পর্যন্ত পেঁৗছে গেছে। ভারতের প্রতিনিধি এতে আপত্তি উত্থাপন করেন কিন্তু ভোটে হেরে যান। শুনানিতে ভারতের কেবল সামান্য সান্ত্বনার জয়, সুন্দরবনের দক্ষিণে অগভীর সমুদ্র এলাকা থেকে সীমানা চিহ্নিত করার সূচনাবিন্দু ধরা। এ জয়ের কারণে ভারত নিউমুর বা দক্ষিণ তালপট্টি নামে অতি ক্ষুদ্র একটি দ্বীপের ওপর কর্তৃত্ব লাভ করেছে। তবে উপগ্রহ চিত্র থেকে দেখা যায় যে, এ এলাকাটি ইতিমধ্যেই সমুদ্রে তলিয়ে গেছে। নয়াদিলি্ল আরো একটি বড় লড়াইয়ে হেরেছে। বাংলাদেশ দাবি করে যে, বিচারকরা কম্পাস ও পেন্সিল দিয়ে '১৮০ ডিগ্রি নীতিমালা' অনুসরণ করেন। অন্যদিকে ভারত এর বিরোধিতা করে। কারণ এর ফলে বাংলাদেশ যা ন্যায্য তার চেয়ে বেশি সমুদ্র এলাকা পেয়ে যাবে। ভারত সমদূরত্ব নীতিমালা অনুসরণের দাবি করে। ট্রাইব্যুনাল কিছু ক্ষেত্রে ভারতের মত সমর্থন করে কিন্তু তারা এটা প্রয়োগ করেছে কেবল উপকূলের কাছের এলাকার জন্য। বিতর্কিত বাদবাকি এলাকার ক্ষেত্রে তারা বাংলাদেশের মতকেই সমর্থন দেয় -
Click This Link
===============
টেলিগ্রাফের প্রতিবেদন
পশ্চিমবঙ্গের আয়তনের চেয়েও বড় সমুদ্র অঞ্চল পেয়েছে বাংলাদেশ
যাযাদি ডেস্ক
জাতিসংঘ ট্রাইব্যুনালের যুগান্তকারী রায়ের মধ্যদিয়ে বাংলাদেশের কাছে ভারত পশ্চিমবঙ্গের আয়তনের চেয়েও বড় সমুদ্র অঞ্চল হারিয়েছে। এই সমুদ্র এলাকা নিয়ে ১৯৪৭ সালে দেশ বিভাগের সময় থেকেই দুই দেশের বিরোধ চলছিল। নয়াদিলি্ল যে অঞ্চলকে বিরোধপূর্ণ মনে করেছিল এবং যেটা ভারতের অধীনেই থাকা উচিত, বঙ্গোপসাগরের সেই ১ লাখ ৭২ হাজার ২২০ বর্গকিলোমিটারের মধ্যে
১ লাখ ৬ হাজার ৬০৩ বর্গকিলোমিটার জাতিসংঘের স্থায়ী সালিশি আদালতের রায়ে বাংলাদেশ পেয়ে গেছে। ওই আদালতের ভারতীয় প্রতিনিধি রায়ের ব্যাপারে অন্য বিচারকদের সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করলেও সেটা সংখ্যাগরিষ্ঠ বিচারকদের ভোটে টেকেনি। তবে সরকারিভাবে দুই দেশই চুক্তিকে স্বাগত জানিয়েছে। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র সৈয়দ আকবর উদ্দিন বলেছেন, ভারত ট্রাইব্যুনালের রায়ের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। দীর্ঘদিনের অমীমাংসিত বিষয়ের সুরাহা হওয়ায় দুই দেশের পারস্পরিক বোঝাপড়া ও সদিচ্ছা আরো জোরদার হবে। পশ্চিমবঙ্গের আয়তনের চেয়েও বড় সমুদ্র অঞ্চল পেয়েছে বাংলাদেশ।
তবে এই রায়ের ফলে সমুদ্রের যে এলাকা ভারত বাংলাদেশের কাছে হারাল সেখানে আর ভারতীয় জেলেরা যাওয়ার সুযোগ পাবে না। ভারতের তেল ও প্রাকৃতিক গ্যাস করপোরেশন ওই এলাকার যেসব স্থানে তেল ও গ্যাসের মজুদ রয়েছে বলে চিহ্নিত করেছিল সেখান থেকে আর তেল ও গ্যাস সম্পদ আহরণ করতে পারবে না। পাঁচ সদস্যের বেঞ্চ রায় প্রদানের ক্ষেত্রে যেসব যুক্তি গ্রহণ করে সেটাও ভারতের পক্ষে অংশগ্রহণকারী প্রতিনিধিদের জন্য বিব্রতকর। এ ছাড়া রয়েছে পূর্ব উপকূলীয় রাজ্য সরকারগুলোর দিক থেকে বিরোধিতার শঙ্কা। পররাষ্ট্র নীতিনির্ধারকদের জন্য সেটাও কম উদ্বেগের নয়।
ট্রাইব্যুনালের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন এমন একজন পদস্থ ভারতীয় কর্মকর্তা দ্য টেলিগ্রাফকে বলেন, সত্য বলতে কি, এ রায় ভারতের জন্য ভালো নয়। বাংলাদেশকে যে এলাকা দেয়া হয়েছে সেটা আমাদের বিবেচনায় অযৌক্তিক। তাদের সিদ্ধান্তের পক্ষে অবাস্তব যুক্তি দেয়া হয়েছে। সমুদ্রসীমা চিহ্নিত করা গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এর মাধ্যমে দুটি প্রতিবেশী সার্বভৌম দেশের সমুদ্র এলাকা সুনির্দিষ্ট করা হয় উপকূল থেকে ১২ নটিক্যাল মাইল (এক নটিক্যাল মাইল ১৮৫২ মিটার) এবং সমুদ্রে আরো ২০০ নটিক্যাল মাইল পর্যন্ত বিস্তৃত নিজস্ব অর্থনৈতিক এলাকা।
যদিও কোনো দেশের এই নিজস্ব অর্থনৈতিক এলাকার ওপর টেরিটরিয়াল সভরেন্টি থাকে না এবং সেখানে যে কোনো দেশের জাহাজ অবাধে চলাচল করতে পারে। তবে যে দেশটির এই নিজস্ব অর্থনৈতিক এলাকা থাকে তারা সেখানে অর্থনৈতিক সম্পদ অনুসন্ধান, আহরণ ও ব্যবহারের পূর্ণ কর্তৃত্ব লাভ করে। বঙ্গোপসাগরে ভারতের রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা ওএনজিসি ২০০৫ সাল থেকে তেল ও গ্যাস সম্পদ অনুসন্ধান করছে। কয়েক দফা অসফল আলোচনার পর বাংলাদেশে শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকার ২০০৯ সালে জাতিসংঘ আরবিট্রেশন কোর্টের দ্বারস্থ হয়। ভারতও তাদের কার্যক্রমে অংশ নিতে রাজি হয় এবং পাঁচ সদস্যের বিচারক প্যানেলে শুনানির জন্য প্রেমরাজা শ্রীনিবাস রাওকে মনোনীত করে। বাংলাদেশ মনোনীত করে ঘানার টমাস এ মেনশাহকে। ভারতের পক্ষে অন্যান্যের মধ্যে যুক্তি উপস্থাপন করেন তৎকালীন অ্যাটর্নি জেনারেল জিই বাহানভাতি।
ট্রাইব্যুনালের কার্যক্রমে ভারত জোর দিয়ে বলে যে, কেবল বাংলাদেশ ও বাংলার দক্ষিণাঞ্চলকে সমুদ্রসীমা চিহ্নিত করার জন্য বিবেচনায় নিতে হবে। এ এলাকার আয়তন ১ লাখ ৭২ হাজার ২২০ বর্গকিলোমিটার যা বাংলার আয়তন ৮৮ হাজার ৭৫২ বর্গকিলোমিটারের দ্বিগুণ।
অপরপক্ষে বাংলাদেশ দাবি করে যে, উড়িষ্যা ও অন্ধ্রপ্রদেশের সীমানা সংলগ্ন সমুদ্র এলাকাকেও বিতর্কিত এলাকা হিসেবে চিহ্নিত করতে হবে। জাতিসংঘ কেবল বাংলাদেশের দাবির যৌক্তিকতাকেই মেনে নেয়নি বরং আরো নতুন এলাকা এর সঙ্গে যুক্ত করে। ফলে বিতর্কিত এলাকা দাঁড়ায় ৪ লাখ ৬ হাজার ৮৩৩ বর্গকিলোমিটার যা উত্তর প্রদেশ, বাংলা ও আসামের আয়তনের সমান। এ ধরনের সংজ্ঞার কারণে বিতর্কিত জলসীমা উড়িষ্যা উপকূল থেকে অন্ধ্রপ্রদেশের বিশাখাপত্তমের কাছে স্যান্ডি পয়েন্টের কাছাকাছি পর্যন্ত পেঁৗছে গেছে। ভারতের প্রতিনিধি এতে আপত্তি উত্থাপন করেন কিন্তু ভোটে হেরে যান।
শুনানিতে ভারতের কেবল সামান্য সান্ত্বনার জয়, সুন্দরবনের দক্ষিণে অগভীর সমুদ্র এলাকা থেকে সীমানা চিহ্নিত করার সূচনাবিন্দু ধরা। এ জয়ের কারণে ভারত নিউমুর বা দক্ষিণ তালপট্টি নামে অতি ক্ষুদ্র একটি দ্বীপের ওপর কর্তৃত্ব লাভ করেছে। তবে উপগ্রহ চিত্র থেকে দেখা যায় যে, এ এলাকাটি ইতিমধ্যেই সমুদ্রে তলিয়ে গেছে।
নয়াদিলি্ল আরো একটি বড় লড়াইয়ে হেরেছে। বাংলাদেশ দাবি করে যে, বিচারকরা কম্পাস ও পেন্সিল দিয়ে '১৮০ ডিগ্রি নীতিমালা' অনুসরণ করেন। অন্যদিকে ভারত এর বিরোধিতা করে। কারণ এর ফলে বাংলাদেশ যা ন্যায্য তার চেয়ে বেশি সমুদ্র এলাকা পেয়ে যাবে। ভারত সমদূরত্ব নীতিমালা অনুসরণের দাবি করে। ট্রাইব্যুনাল কিছু ক্ষেত্রে ভারতের মত সমর্থন করে কিন্তু তারা এটা প্রয়োগ করেছে কেবল উপকূলের কাছের এলাকার জন্য। বিতর্কিত বাদবাকি এলাকার ক্ষেত্রে তারা বাংলাদেশের মতকেই সমর্থন দেয়। তারা বাংলাদেশের প্রস্তাব থেকে অতি সামান্য সরে ১৭৭ ডিগ্রি কোণ অনুসরণ করে দাগ টানে। রায়ের মাধ্যমে ভারত পেয়েছে ৩ লাখ ২২০ বর্গকিলোমিটার এবং বাংলাদেশ ১ লাখ ৬ হাজার ৬১৩ বর্গকিলোমিটার যা বাংলাদেশের প্রায় তিন গুণ, এ ধরনের ব্যাখ্যা বিভ্রান্তিকর। কারণ এতে এমন সমুদ্র এলাকা অন্তর্ভুক্ত করে দেখানো হয়েছে যা কখনো বিতর্কিত ছিল না।
বাংলাদেশের জন্য এটা হচ্ছে স্বল্প সময়ের ব্যবধানে দ্বিতীয় বড় জয়। তারা ২০১২ সালে মিয়ানমারের সঙ্গে সমুদ্রসীমা সংক্রান্ত মামলায় জয়ী হয়েছে।
- See more at: Click This Link
১১ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:১৩
উপপাদ্য বলেছেন: ঐ মিয়া আর কমেন্ট করবেন না।
"পশ্চিম বঙ্গের আয়তনের চেয়েও বড় সমুদ্র অঞ্চল পেয়েছে বাংলাদেশ"
এই কথার মানে কি??
বাংলাদেশ কি ভারতের সম্পত্তি ছিনিয়ে এনেছে??
দয়া করে আর আবুল-তাবুল বকবেন না আমার পোস্টে।
২৩| ১১ ই জুলাই, ২০১৪ ভোর ৪:৩৫
াহো বলেছেন:
ভারতীয় দ্য টেলিগ্রাফ
পশ্চিমবঙ্গের আয়তনের চেয়েও বড় সমুদ্র অঞ্চল পেয়েছে বাংলাদেশ
বাংলাদেশকে যে এলাকা দেয়া হয়েছে সেটা আমাদের বিবেচনায় অযৌক্তিক--পদস্থ ভারতীয় কর্মকর্তা
জাতিসংঘ কেবল বাংলাদেশের দাবির যৌক্তিকতাকেই মেনে নেয়নি বরং আরো নতুন এলাকা এর সঙ্গে যুক্ত করে।
ভারত ট্রাইব্যুনালের রায়ের প্রতি শ্রদ্ধাশীল।-
ভারত নিউমুর বা দক্ষিণ তালপট্টি নামে অতি ক্ষুদ্র একটি দ্বীপের ওপর কর্তৃত্ব লাভ করেছে। তবে উপগ্রহ চিত্র থেকে দেখা যায় যে, এ এলাকাটি ইতিমধ্যেই সমুদ্রে তলিয়ে গেছে।
নয়াদিলি্ল আরো একটি বড় লড়াইয়ে হেরেছে। বাংলাদেশ দাবি করে যে, বিচারকরা কম্পাস ও পেন্সিল দিয়ে '১৮০ ডিগ্রি নীতিমালা' অনুসরণ করেন। অন্যদিকে ভারত এর বিরোধিতা করে। কারণ এর ফলে বাংলাদেশ যা ন্যায্য তার চেয়ে বেশি সমুদ্র এলাকা পেয়ে যাবে।
বাংলাদেশের জন্য এটা হচ্ছে স্বল্প সময়ের ব্যবধানে দ্বিতীয় বড় জয়। তারা ২০১২ সালে মিয়ানমারের সঙ্গে সমুদ্রসীমা সংক্রান্ত মামলায় জয়ী হয়েছে। -
২৭ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:১০
উপপাদ্য বলেছেন: ভারত নিউমুর বা দক্ষিণ তালপট্টি নামে অতি ক্ষুদ্র একটি দ্বীপের ওপর কর্তৃত্ব লাভ করেছে।
এই লাইনটাতেই বাংলাদেশের অধিকার খর্বিত হয়ে গেছে।
ধন্যবাদ
ভালো থাকুন
২৪| ১১ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:৪৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন:
ভাই কারে কি কইবেন!!!!
তারছিড়াগো নমুনা দেখেন.. প্রথম শীয়ালের চিক্কুর দিল তালপট্ট্রি দ্বীপই নাই!!!!!
তারপর কইল রেডক্লিফ ম্যাপে তালপট্টি নাই ...(তখনো দ্বীপ জাগে নাই এই জ্ঞান টুকুও ভারতে বন্ধক রাখা!!)
আবার ২১ নং কমেন্টে দেখেন...নিউজটা নিজেই আপ করে পেপার কাটং দিয়েছে- তালপট্টিতে ইন্ডিয়ার অবৈধ দখলদারীর..
তো দ্বীপ যদি নাই থাকে- দখল নিল কি????
আর যদি দখল নিয়েই থাকে (এবং যা জিয়া হত্যার একটা অন্যতম ইস্যু তালপট্টি নিয়ে জাতিসংঘে আলাপ...) তাহলে তারা জাতিকে মিথ্যা বিভ্রান্তিকর তথ্য দেবার জন্য দোষী।
তাদের নীতিহীনতা অসীম
তাদের মূর্খতা (দাসত্বের কারণে) অসীম..
তাদের রং বদলঅনোতে গিরগিটিও লজ্জ্বা পাবে...
সো বাংলাদেশ সার্বভৌমত্বের জন্য আল্লাহর কাছৈ প্রার্থনা করুন!
১২ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১:২০
উপপাদ্য বলেছেন: আমি অবাক হয়ে যাই মানুষ কেমনে এমন নির্লজ্জ দালালী করতে পারে। তারপরেও তারা বলে তারা ইন্ডিয়ার দালাল না।
"তাদের নীতিহীনতা অসীম
তাদের মূর্খতা (দাসত্বের কারণে) অসীম..
তাদের রং বদলঅনোতে গিরগিটিও লজ্জ্বা পাবে... ""
২৫| ১৯ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ১১:২৬
মুরগির চামড়া ভেজে খাব আমরা বলেছেন: সব পিছলা উত্তর।
বাই দ্যা ওয়ে, দক্ষিন তাল্পট্টি দ্বিপের একটা আপডেট ছবি কেউ দিতে পারবেন। তাইলে বুঝতাম ওইটা আছে।
২০ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:৩৯
উপপাদ্য বলেছেন: পিছলা উত্তর মানে কি? উত্তর নিজের দলীয় মতের বিরুদ্ধে গেলেই পিছলা হয়ে যায়??
দক্ষিন তালপট্টি এলাকা কি পৃথিবীর মানচিত্রে নাই বলতে চান? মাথা ঠিক আছে আপনার। পেয়ারা ইন্ডিদের কাছ থেকে ১ সেন্টিমিটার চেয়ে আনতে পারবেন?
এই হ্যাডম যদি না থাকে তাইলে আর ছাগলের তিন নাম্বার বাচ্চার মতো ম্যা ম্যা করবেন না।
বি. দ্র:
বাংলাদেশে এতো বেশী ইন্ডিয়ার দালাল হয়েছে যে ইন্ডিয়ান আ্যাম্বেসীর আর কোন প্রয়োজন নেই।
- মেজর (অব) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ।
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:১৪
আমি ব্লগার হইছি! বলেছেন: ভাই যুদ্ধ শুরু করে দেন ।