নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মূর্খ সমাজপতি গাঁয়ে, গগনে দেখি ক্ষয়িষ্ণু চাঁদ বিচ্যুত যৌবনে জোছনা আমায় করেছে উম্মাদ

উপপাদ্য

ইমেইল: [email protected]

উপপাদ্য › বিস্তারিত পোস্টঃ

মুসলমানদের মানচিত্র তালপট্টির অস্তিত্বের মতোই ক্রমশ বিলীন হচ্ছে

১৫ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ৯:৪৭





মুসলমান বিভক্ত হয়ে নিজেরা নিজেরা কামড়া কামড়ি করছেন বিভিন্ন দেশে। সে সুযোগে ইসলাম বিরোধীরা ধীরে ধীরে মুসলমানদের মানচিত্র ছোট করে ফেলছে। ছোট করে ফেলছে মুসলমানদের পৃথিবী। মুসলমান নয় বরং টেরোরিস্ট হিসেবেই পরিচিত করতে কোমরে গামছা বেঁধে লেগেছে তারা। মনে রাখবেন সত্যিকারের ধর্মভীরুরা কিন্তু মুসলিম হত্যাযজ্ঞে যৎসমান্যই ভুমিকা রাখছে বরং সেকুলার বা ধর্ম নিরপেক্ষপন্থীরাই বেশী ভুমিকা রাখছে। আমেরিকা, বৃটেন, জার্মানি ইন্ডিয়া সহ যেসব দেশ মুসলিম হত্যাযজ্ঞে পরোক্ষ ও প্রত্যক্ষ্ ভুমিকা রাখছে সেসব দেশে কিন্তু সেকুলাররাই ক্ষমতায়। এমনকি বেনজামিন নেতানিয়াহু নিজেও সেকুলারপন্থী। বাংলাদেশের সেকুলারপন্থী শেখ হাসিনা সহ বিশ্বজুড়ে অনেক মুসলিম নামধারীরাও মুসলমানদের টেরোরিস্ট পরিচয়ে পরিচিত করাতে যথেস্ট শ্রম দিয়ে যাচ্ছেন।



এর ফলাফল হয়তো একদিন এমনও হতে পারে,

বাংলাদেশ থেকে কয়েকটা ইন্ডিয়ার দালালকে ২/৪ লাখ টাকা ও উচ্চ প্রশিক্ষন দিয়ে কোন এক সীমান্ত থেকে দু'টা রকেট ছুড়ানো হবে। কিংবা দু' একটা ইন্ডিয়ান হিন্দুকে অপহরন করে হত্যা করানো হবে। অথবা বাংলাদেশের সংখ্যালঘু হিন্দু সম্প্রদায়ের উপর হামলা করানো হবে। তারপরে ঘন্টা খানেকের ভেতরেই ভারতীয় বাহনীর আগ্রাসন শুরু হবে। এয়ার স্ট্রাইক, ড্রোন, ট্যাংক ইত্যাদিতে করে শিবাজি, পৃথ্বী ক্ষেপনাস্ত্রে বাংলাদেশ হবে ক্ষত বিক্ষত। নারী শিশুকে নির্বিচারে হত্যা করা হবে। বাংলাদেশ থেকে হারিয়ে যাবে রংপুর, সিলেট, খুলনা ইত্যাদি অঞ্চল। কিছু বিপ্লবী গুলতি আর ঢিল নিয়ে অসীম সাহসে লড়াই করবে হয়তো।



তারপরেও কেউ একজন থাকবে এদেশের ভেতর, এদেশের আলো বাতাসে বড় হওয়া। বলবে বাংলাদেশে রংপুর, সিলেট, খুলনার কোন অস্তিত্বই নেই। এগুলোতো কখনোই বাংলাদেশের মানচিত্রে ছিলোনা।



[ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সমুদ্রে তালপট্টি দ্বীপের কোন অস্তিত্বই নেই। বিএনপি’র এক নেতা বলেছেন, আমরা তালপট্টি পাইনি। তাকে উচিত বঙ্গোপসাগরে পাঠিয়ে দেয়া। তালপট্টি কোথায় আছে খুঁজে বের করুক। -সূত্র মানবজমিন]







জাতিসংঘ বলবে "আত্মরক্ষা করার অধিকার নিশ্চয় ভারতের রয়েছে। বাংলাদেশী টেরোরিস্টদের ঢিল ছোড়া বন্ধ না করলে এ অঞ্চলে শান্তি প্রতিষ্ঠা হবেনা।"



অতএব প্রিয় তারুন্য, আজ ফিলিস্তিনের মানচিত্র, সুদানের মানচিত্র, ইন্দোনেশিয়ার মানচিত্র, টার্কির মানচিত্র, ইরাকের মানচিত্রের দিকে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নাও। বাংলাদেশের মানচিত্রের জন্য গুলতি হাতে লড়াই করবে নাকি এখনই জেগে উঠে বিনাশী সব অপশক্তিকে পরাজিত করে মুক্তির সূর্যোদয় নিশ্চিত করবে।



মন্তব্য ৩৮ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৩৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:০৮

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: যথার্থই বলেছেন।

১৬ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:৪২

উপপাদ্য বলেছেন: ধন্যবাদ সেলিম আনোয়ার ভাই।

ভালো থাকুন সবসময়।

২| ১৫ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:৩৭

ইমরান হক সজীব বলেছেন: জনাব, বাংলাদেশের সব তরুন কুসংস্কারাচ্ছন্ন না । সবাই কুসংস্কারে মোহগ্রস্থ আর বুঁদ হয়ে নাই, তারা স্বাধীনভাবে চিন্তা করতে সক্ষম ।

১৬ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১:১২

উপপাদ্য বলেছেন: আমীন। ধন্যবাদ ভাই।

আপনি যে মোহগ্রস্থ নন তা জেনে ভালো লাগলো। তবে অনেকেই স্বাধীনভাবে চিন্তা করতে করতে গিয়ে স্বাধীন দেশটাকে ভারতের অধীন হয়ে যাওয়াতেও আপত্তি করেন না।

যেমন মুরগী কবির একবার বলেছিলেন যেহেতু বাংলাদেশ আর্মী ইন্ডিয়ার আর্মীর সামনে ২০ মিনিট দাঁড়াতে পারবে না সেহেতু এই আর্মীকে ধংস্স করে দেয়া হোক।

এমন স্বাধীন চিন্তা নিশ্চয় দেশ ও জাতির জন্য ক্ষতিকর।

৩| ১৫ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ১১:০১

রানার ব্লগ বলেছেন: তালপট্টি নিয়া এত্ত আলোচনা, আমার মনে হয় একবার ওই দ্বীপে গিয়ে দেখা উচিৎ কাহিনি টা কি, যদি আদৌ থাকে, আর মুসলিম রা নিজেরাই যথেষ্ট নিজেদের অস্তিত ধংস করতে অন্য কাউকে লাগে না

১৬ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৩:২৬

উপপাদ্য বলেছেন: এর কারন আছে ভাই। মুসলিম কি আর মুসলিম আছে।
মুসলিম হয়ে গেছে......
সেকুলার মুসলিম
মডারেট মুসলিম
নাস্তিক মুসলিম
লিবারেল মুসলিম
দালাল মুসলিম
জিহাদিস্ট মুসলিম

মুসলিম বিরোধীরা আপনাকে এইসব ভাগে বিভিক্ত করেই তাদের উদ্দেশ্য হাসিল করে। এটাই ডিভাইড এন্ড রুল।

আর তালপট্টি নিয়া আলোচনার কারন হচ্ছে আমার শরীরের সবচেয়ে অগুরুত্বপূর্ন আঙুলটি কেটে ফেললেই যেমন বুঝতে পারি এটা মোটেও অহুরুত্বপূর্ন ছিলোনা তালপট্টি ঠিক সেরকমই একটা বিষয়। তালপট্টি সম্প্রদান করাতে হয়তো বড় কোন ক্ষতি হচ্ছে না আপাতদৃষ্টিতে কিন্তু যখন ওখানটাতে একটা নতুন ভূমি জেগে উঠবে তখন আমাদের পরবরতী প্রজন্ম বলবে তাদের পূর্নপুরুষরা ছিলেন দালাল আর কাপুরুষ। কারন ঐ নতুন ভুমির প্রায় সবটুকুই পাবে ইন্ডিয়া।

অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন।

৪| ১৫ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ১১:০৭

দাকুড়াল বলেছেন: মোদিরে দিতে পামপট্টি,
নজরানা দিছে তালপট্টি ।

১৬ ই জুলাই, ২০১৪ ভোর ৫:২১

উপপাদ্য বলেছেন: শ্লোগানটা খারাপ নয়।

তবে মোদিকে নয় কারন বাংলাদেশ যখন আন্তর্জাতিক আদালতে যায় তখন তিনার পিয়ারের সিংজি ছিলেন ক্ষমতায়। সিংজিকেই খুশি করতে বাংলাদেশ তালপট্টির দাবীটি উত্থাপন করেনি পিসিএতে। সিংজি অনেক ক্ষতি করে গেছেন বাংলাদেশের।

৫| ১৫ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ১১:৩২

শাহ আজিজ বলেছেন: প্রথম প্যারাতেই স্ববিরোধী হয়ে একবার মুসলিমদের তারপর সেকুলারদের নিয়ে টানা হ্যাচড়া করে আসলেই কি বোঝাতে চেয়েছেন তা স্পষ্ট নয়। মাঝ দিয়ে তালপট্টি । কি এমন আছে তালপট্টিতে ? শেখ হাসিনাকে সেকুলার বানিয়ে মদিনা সনদ কোথায় ফেলবেন তা আগে ঠিক করুন ।

১৬ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:৩৩

উপপাদ্য বলেছেন: স্ববিরোধী হয়নি বরং মুসলমানদের আসল শত্রুর মুখোশ উন্মোচনের চেস্টা করেছি। সেকুলার নিয়ে টানা হ্যাঁচরাও করিনি বরং সত্যটাই বলেছি। সেকুলাররাই মুসলিম নির্যাতনে বিশেষ ভুমিকা রাখছেন এখন সে মুসলিম নামধারী সেকুলার হোক আর খৃষ্ঠান বৌদ্ধ কিংবা ইহুদী নামধারীই হোক।

সেকুলাররাই ধর্ম নিয়ে ব্যবসা করে যেমন হাসিনা। ঠিক তেমনি সিসি'ও করে, বাশার আল আসাদও করে। শেখ হাসিনাকে আমি সেকুলার বানাইনি শাহ আজিজ ভাই। শেখ হাসিনা ও তার আদর্শ সেকুলার আদর্শ। আর তাই তারা খুব সহজে ধর্মকে যেমন বেঁচতে পারেন তেমনি কিনতেও পারেন। দেখেন মদিন সনদ নিয়ে কি অবলীলায় কথা বলে যাচ্ছেন তারা।

অনেক ধন্যবাদ।

৬| ১৫ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:২১

িরয়াজ উিদ্দন বলেছেন: কি এমন আছে তালপট্টিতে ? বলদ নাকি....? কিছু থাকুক আর নাই থাকুক তাই বলে ভারতকে দিয়ে দিতে হবে নাকি?... এরকম মন মানসিকতা থাকলে সোজা ভারত চলে যান...ফালতু...

১৮ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:৫৪

উপপাদ্য বলেছেন: একদম সার কথা বলেছেন ভাই।

কিছু থাকুক আর নাই থাকুক তাি বলে কি দিয়ে দিতে হবে?

৭| ১৫ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:৫০

মুদ্‌দাকির বলেছেন: উনি উনার বাবার মতই মিথ্যাবাদী, এবং প্রকাশ্য মিথ্যাবাদী

১৮ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ২:৩০

উপপাদ্য বলেছেন: মিথ্যার পতন যে অবশ্যম্ভাবি তা কি এরা জানে না??

অনেক ধন্যবাদ ভাই

৮| ১৫ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:১৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: @শাহ আজিজ.. আপনিও কি কলাবাগ গ্রুপে!!!!!!!!!!! বিস্মিত হলাম!!

ভারতের পাওয়া এই ৬ হাজার বর্গকিলোমিটারের মধ্যেই পড়েছে দক্ষিণ তালপট্টি। যেখানে মজুদ রয়েছে ১০০ ট্রিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস

আর কিছূ থাক বা না থাক... আপনার বাড়ীর অংশ কি আমাকে দেবেন?
বলেন তো কালই আরবিট্রশন কোর্টে মামলা করি!!

মুফতে ৪০% পেলেই বা কম কিসে ;)

১৮ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ২:৫৯

উপপাদ্য বলেছেন: কলাবাগ কি?? এটাকি শাহবাগ ও কলাবাগান১ এর হাইব্রিড কিছু নাকি?

৯| ১৫ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:৫৯

পথহারা মানব বলেছেন: @শাহ আজিজ ভাই কি বাংলাদেশে জন্মাইছেন না ভারতে ? !!! আপনার বাংলাদেশ প্রেম না থাকতে পারে, আমাদের আছে ...দয়া করে আমাদের দেশপ্রেমে আঘাত দিবেন না।

১৯ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১:০৪

উপপাদ্য বলেছেন: আমার মনে হয় উনার দেশপ্রেম আছে কিন্তু উনারা সমস্যার গভীরতা বুঝতে চেস্টা করছেন না।

অনেক ধন্যবাদ ভাই

১০| ১৬ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:০০

পথহারা মানব বলেছেন: @শাহ আজিজ ভাই কি বাংলাদেশে জন্মাইছেন না ভারতে ? !!! আপনার বাংলাদেশ প্রেম না থাকতে পারে, আমাদের আছে ...দয়া করে আমাদের দেশপ্রেমে আঘাত দিবেন না।

১১| ১৬ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১:২১

মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: চমৎকার একটা পোস্ট ...
সুন্দর ব্যাখ্যায় ভালোলাগা...

২২ শে জুলাই, ২০১৪ ভোর ৬:২৫

উপপাদ্য বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মুনতাসির নাসিফ ভাই।

মাঝে মাঝে আমার পোস্টে আপনাকে দেখলে ভালোই লাগে।

ভালো থাকবেন।

১২| ১৬ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১:৫৩

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: ভালো লাগলো। আমরা আসলে নিজের অস্বিত্বটি ভুলে যেতে অভস্থ। নিজের সর্বস্ব বিকিয়ে দেয়াটা আমাদের বাঙালীর স্বভাবজাত বৈশিষ্টের মধ্যেই পড়ে। তা সেটা অফিসের বসের সামনে বলেন কিংবা ঘরে স্ত্রীর কাছে বলেন। তোষামোদিটা আমরা ভালোই করতে পারি। আর যদি নিজের পকেট থেকে কিছু না হারিয়ে করা যায় তাহলে তো তেলের গ্যালন কত করে দেখার প্রশ্নই ওঠেনা।

২২ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ৯:৫৯

উপপাদ্য বলেছেন: দারুন একটা কমেন্ট করেছেন ভাই। আমরা আসলেই নিজেদের অস্তিত্ব ভুলে যেতে বসেছি। অস্তিত্বহীন হীনমন্য জাতি হয়ে যাচ্ছি। হাজার হাজার মাইলের লম্বা সমুদ্রসীমাওয়ালারা যখন বাংলাদেশের মতো একটি ক্ষুদ্র দেশের সামান্য জমিটুকু ছিনিয়ে নেয় জোচ্চুরী করে তখনো কিছু কুলাঙ্গার চিক্কুর পারে সমুদ্র জয় করেছি বলে। জয় পরাজয়ের সংগাই বদলে যাচ্ছে।

ধন্যবাদ ভাই।

১৩| ১৬ ই জুলাই, ২০১৪ ভোর ৬:২৩

নিয়েল হিমু বলেছেন: ভালই চলতেছে সব কিছু ?? :-<

২৩ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১:২৩

উপপাদ্য বলেছেন: আপনার কি অবস্থা?

ভালো থাকবেন।

১৪| ১৬ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ১১:৩৫

শাহ আজিজ বলেছেন: @পথহারা মানব : আমি পাকিস্তানে জন্মেছি এবং বাংলাদেশে বেড়ে উঠেছি । আমার মা ব্রিটিশ ভারতে জন্মেছিলেন , পাকিস্তানের ২৩ বছর কাটিয়ে বাংলা অর্জন করে নতুন শতাব্দীতে দেহত্যাগ করেছেন।

@বিদ্রোহী ভৃগু ঃ ১০০ ট্রিলিয়ন ঘনফুট গ্যাসের সোর্স দেখাতে পারবেন । না আমি কারো দলে নেই । তালপট্টি ১৯৮১ তে মে মাসে ভারত তার নৌ সেনাদের নিয়ে একটা ঘাটি করার চিন্তা ভাবনা করেছিলো । কিন্তু এই দ্বীপটি বর্ষার সময় তলিয়ে যায় । বাংলাদেশের কোন সরকার এটাকে দখলে নেয়ার চেষ্টাই করেনি । আমরা আম জনতা কিই বা করতে পারি । যতটুকু পেয়েছে বাংলাদেশ তার দখল তো আগে নিশ্চিত করুক । এই ১৯০০০ এর অর্ধেকও আমাদের দখলে ছিল না এখনো নেই। ভারত আর বার্মার জেলেরা দেদারসে মাছ ধরে ওখানে। মহিসোপানের ধাপ অবধি যে নতুন চর জাগছে তা আমি ৯৪ তে নিজে গিয়ে দেখেছি । বাংলাদেশের দ্বিগুণ সমান যে দ্বীপ জেগে উঠছে তার কোন প্রস্তুতি আছে? নেই ।আমরা এক পরিকল্পনাহীন অব্যবস্থার শিকার।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৫০

উপপাদ্য বলেছেন: বড় ভাই, বিবিসি'র রিসেন্ট রিপোর্ট টি কি পড়েছেন? দিন দিন আরো অনেক কিছু পরিষ্কার হবে।

১৫| ১৬ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:০০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: @ শাহ আজিজ .. এটা আমাদের কথা না ইন্ডিয়াস মিডিয়া ঘাটুন.. নিজেই পেয়ে যাবেন..এখঅনে কুছূ হিন্পস দেখুন..

100 trillion cubic feet natural gas reserve in Talpatti: Indian media

১৬| ১৮ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ২:৪০

ডাইরেক্ট টু দ্যা হার্ট বলেছেন: পারেনও ভাই আপনারা,

২৫ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১:২৪

উপপাদ্য বলেছেন: উপায় নাই রে ভাই। উপায় নাই।

যদি সময় পান তাহলে একবার ইজরেল ডিফেন্স ফোর্সের ফেইসবুক পেইজে ঢু দিয়ে আসেন দেখবেন তিন ভাগের একভাগ সাপোর্টারই হচ্ছে ইন্ডিয়ান।

তার পরে জাস্ট ইমাজিন করুন, চার পাশে ইজরেলের বন্ধু ইন্ডিয়া নামক একটা অসহনশীল সন্ত্রাসী দেশ আর মাঝখানে কলিজার টুকরো ছোট্ট বাংলাদেশ।

১৭| ১৮ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ২:৪১

াহো বলেছেন:

আমার দেশ(১৬/০৭/২০১৪) ,তালপট্টি , ১০০ ট্রিলিয়ন গ্যাস



এই দৈনিক আমার দেশ এর একটি টিপিক্যাল মিথ্যাচার .আমি মূল ভারতীয় সংবাদপত্রে এই লাইন খুঁজে পাচ্ছি না ,.আমি
দক্ষিণ তালপট্টি ১০০ ট্রিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস ।




ndtv

Click This Link

দৈনিক আমার দেশ

Click This Link

First Post

Click This Link

২৭ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:৩২

উপপাদ্য বলেছেন: খুঁজে পাচ্ছেন না।

তাহলে দাদারা ক্যানো এই জায়গাটুকু দখলের জন্য এত উতলা??

এর উত্তরটা কি খুঁজে বের করতে পারবেন।

ধন্যবাদ।

১৮| ১৮ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৩:০৭

াহো বলেছেন:



সমুদ্রসীমা---বিবিসি বাংলা ও আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা রয়টার্স
বাংলাদেশরে জয় বলেছে

প্রায় অস্তিত্ববিহীন ওই দ্বীপটির অধিকার পেলেও সমুদ্রসীমা বা সাগরে এক্সক্লুসিভ ইকোনমিক জোন নির্ধারণে তা তাদের খুব একটা সুবিধা করেছে বলে ভারত প্রাথমিকভাবে মনে করছে না
বিবিসি বাংলা

(Reuters) - A U.N. tribunal has awarded Bangladesh nearly four-fifths of an area sprawling over 25,000 sq km (9,700 sq miles) in the Bay of Bengal, ending a dispute over a sea border with India that has ruffled ties between the neighbours for more than three decades.

The verdict, binding on both countries, opens the way for Bangladesh to explore for oil and gas in the Bay of Bengal, the site of important energy reserves.

Link 1. Click This Link
Link2
Click This Link

==============================

Fazlul Bari
6 hours ago · Edited
সমুদ্র সীমা নিয়ে বিচার হয়েছে হেগের আন্তর্জাতিক আদালতে। সেই আদালতের কোড অব কন্ট্রাক্ট হচ্ছে উভয় পক্ষ আদালতের সিদ্ধান্ত মানতে বাধ্য। এসব জেনেশুনেই বাংলাদেশ সেখানে গিয়েছিল। অনেক টাকা খরচ করে নিয়োগ দিয়েছিল আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন বেশ কিছু কোসুলি। এ নিয়ে অন্য কোথাও আপীল করার সুযোগ নেই। ওই বিচারক প্যানেলে আবার ভারতীয় এক বিচারক ছিলেন! কোর্ট বাংলাদেশকে যতটা দিয়েছে ওই বিচারক তাতে সন্তুষ্ট হতে না পেরে রায়ে নোট অব ডিসেন্ট দিয়েছেন! যেন আরও বেশি এলাকা দেয়া উচিত ছিল ভারতকে! এখন ওই বিচারক নোট অব ডিসেন্ট দিলেও কিন্তু আদালতের সিদ্ধান্ত বদলাবেনা! বাংলাদেশ বা ভারত কোন যদি এখন এই রায় না মানে তাহলে রায়টি শুধু অকার্যকর না, যে পক্ষ মানবেনা সে পক্ষকে বড় জরিমানা সহ নানা ব্যবস্থার সুপারিশ করতে পারে।
এখন বিষয়টি নিয়ে বাংলাদেশে যেভাবে প্রতিক্রিয়া দেখানো হচ্ছে যেন সরকারই ইচ্ছে করে ভারতকে সব দিয়ে এসেছে! সমুদ্র সীমা বিরোধ মীমাংসার পথ আছে দুটি। এক। কোর্টে যাওয়া, দুই। যুদ্ধ করে আদায় করা! যুদ্ধ করবেন না বা পারবেন না বলেইতো কোর্টে যাওয়া হয়েছিল। সর্বশেষ ২০০৭ পর্যন্ত ক্ষমতায় থাকা বিএনপি এ নিয়ে যুদ্ধ করলোনা, কিন্তু কোর্টেও গেলোনা কেনো? ভারত বিরোধী রাজনীতির তাসটি বাঁচিয়ে রাখার জন্যে? বাংলাদেশ যখন কোর্টে গেলো তখনও তারা কোর্টটির কোড অব কন্ডাক্ট ভালো করে পড়েনি? না সেটি ইংরেজিতে লিখা থাকায় পড়তে পারেনি? বা এতদিন একবারও কেন বললেন না, এ কোর্টে যাওয়া একদম উচিত হয়নি বাংলাদেশের! দক্ষিন তালপট্টি নিয়ে সমস্যার সূত্রপাতের দিনগুলোতেতো বিএনপি-জাতীয় পার্টি ক্ষমতায়। সারাদিন শুধু শাঁখা-সিঁদুর, উলুধবনি, মসজিদ সব মন্দির হয়ে যাওয়া রাজনীতি করতে পারেন, তালপট্টি নিয়ে তারা কী কোন দিন যুদ্ধ করেছেন? না যুদ্ধের ডাক দিয়েছেন? না এখন বলবেন আগামিতে ক্ষমতায় গেলে যুদ্ধ করে উদ্ধার করবেন তালপট্টি! যুদ্ধেও ডর লাগে, কোর্টের রায়েও অনাসক্তি, আবার ভারতীয় মোদীর বিজয়ে কাপড় তুলে লাফান, সে দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রী সুষমার সঙ্গে দেখা পেতে ছুটে যান তার হোটেলে, এমন সবদিক গুলাইয়া ফেলার রাজনীতি আর কতো? কবে আমরা একমত একসঙ্গে হতে পারবো জাতীয় ইস্যুতে?


===========================

ভারতের ড. প্রেমারাজু শ্রীনিবাসা রাও ভিন্নমত

হেগ-এর পাঁচ বিচারক সমন্বয়ে গঠিত স্থায়ী সালিশ আদালতের অন্যতম সদস্য ভারতের ড. প্রেমারাজু শ্রীনিবাসা রাও কয়েকটি ক্ষেত্রে অপর চার বিচারকের সঙ্গে ভিন্নমত (নোট অব ডিসেন্ট) পোষণ করেন। তবে ড. রাও অধিকাংশ ক্ষেত্রে একমত হন। একমত হওয়া বিষয়গুলো হচ্ছে সালিশ আদালতের এখতিয়ার, মামলার যুক্তি ও কোন উপায়ে বাংলাদেশ ও ভারতের সমুদ্রসীমা নিয়ে বিরোধ নিষ্পত্তি হবে। আর তিনি একচ্ছত্র অর্থনৈতিক অঞ্চলের সীমা নির্ধারণ, মহীসোপানের বিস্তৃতি সুনির্দিষ্টকরণ ও সীমানা নির্ধারণ রেখা টানার পদ্ধতি নিয়ে ভিন্নমত পোষণ করেন। বঙ্গোপসাগর ও ভূমির মূলবিন্দু থেকে সমুদ্রের দিকে ১৮০ ডিগ্রি বরাবর রেখা টানতে বাংলাদেশের দাবির বিপরীতে চার বিচারক ১৭৭ দশমিক ৫ ডিগ্রী বরাবর রেখা টানার সিদ্ধান্ত দেন। অন্যদিকে ড. রাও এর বিরোধিতা করেন। আদালতের অন্য বিচারকরা ছিলেন জার্মানির রুডিজার উলফ্রাম (প্রেসিডেন্ট), ফ্রান্সের জঁ পিরেরে কট, ঘানার টমাস এ মেনশা ও অষ্ট্রেলিয়ার আইভান শিয়াবার।
Ittefaq

====================================

সমুদ্রে বিলীন দক্ষিণ তালপট্টি ভারতের

১৯৭০-এর প্রলয়ঙ্করী ঘূর্ণিঝড়ের পর সৃষ্ট বংলাদেশ ও ভারতের সমুদ্রসীমায় অবস্থিত দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ ১৯৮৫ সালের উড়িরচর ঘূর্ণিঝড়ের পরই সমুদ্রে বিলীন হয়ে যায়। অস্তিত্ব না থাকলেও বহুল আলোচিত তালপট্টি দ্বীপ এলাকাটি এই রায়ের ফলে ভারতের মধ্যে পড়েছে। ১৯৮০ সালের পর প্রণীত প্রতিটি মানচিত্রে তালপট্টিকে বাংলাদেশের সমুদ্রসীমার মধ্যে রাখা হয়নি। ১৯৪৭ সালে রেডক্লিড প্রণীত সীমানা মানচিত্রেও এই দ্বীপটি বাংলাদেশের মধ্যে ছিল না। Ittefaq

অধিকাংশ গ্যাস ব্লক

বাংলাদেশের

বঙ্গোপসাগরের অভ্যন্তরে অবস্থিত ২৮টি গ্যাস ব্লকের মধ্যে অধিকাংশই এখন বাংলাদেশের। ২০১২ সালের রায়ে মিয়ানমারের সঙ্গে বিরোধপূর্ণ ১৭টি ব্লকের মধ্যে ১১টি পেয়েছিল বাংলাদেশ। আর ভারতের দাবিকৃত ১০টি ব্লকের সবগুলোই বাংলাদেশ পেয়েছে। আর একটি ব্লক আগে থেকেই বাংলাদেশের ছিল। Ittefaq



Source

Ittefaq
Click This Link



===========================


তালপট্টির আয়তন মাত্র ১ দশমিক ১৩ কিলোমিটার। আর রেডক্লিফের কল্যাণেই এর চেয়ে কয়েক গুণ বড় গোটা হাড়িয়াভাঙ্গা নদীটা পেয়েছি। এই নদী ভারত ব্যবহার করত। সেটা এখন তারা পারবে না।
prothom -alo
Click This Link

============================
Some Observation(Updated)
1)তালপট্টির আয়তন মাত্র ১ দশমিক ১৩ কিলোমিটার। আর রেডক্লিফের কল্যাণেই এর চেয়ে কয়েক গুণ বড় গোটা হাড়িয়াভাঙ্গা নদীটা পেয়েছি। এই নদী ভারত ব্যবহার করত। সেটা এখন তারা পারবে না।.

2)বঙ্গোপসাগরের অভ্যন্তরে অবস্থিত ২৮টি গ্যাস ব্লকের মধ্যে অধিকাংশই এখন বাংলাদেশের। ২০১২ সালের রায়ে মিয়ানমারের সঙ্গে বিরোধপূর্ণ ১৭টি ব্লকের মধ্যে ১১টি পেয়েছিল বাংলাদেশ। আর ভারতের দাবিকৃত ১০টি ব্লকের সবগুলোই বাংলাদেশ পেয়েছে। আর একটি ব্লক আগে থেকেই বাংলাদেশের ছিল.

3)সমুদ্রে বিলীন দক্ষিণ তালপট্টি ভারতের.

4)হেগ-এর পাঁচ বিচারক সমন্বয়ে গঠিত স্থায়ী সালিশ আদালতের অন্যতম সদস্য ভারতের ড. প্রেমারাজু শ্রীনিবাসা রাও কয়েকটি ক্ষেত্রে অপর চার বিচারকের সঙ্গে ভিন্নমত (নোট অব ডিসেন্ট) পোষণ করেন। তবে ড. রাও অধিকাংশ ক্ষেত্রে একমত হন।.

5)সমুদ্রসীমা---বিবিসি বাংলা ও আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা রয়টার্স.
বাংলাদেশরে জয় বলেছে.

6)আদালত বলেছেন, রেডক্লিফ ১৯৪৭ সালে যে লাইন ড্র করে দিয়ে গেছেন, সেটাই সীমান্ত।.

7) দেখুন কলকাতার Telegraph পত্রিকার আহাজারি online.

8)As far as I know , there is a time frame to apply . You can not apply after this time. I forget which year is this time limit


=======================
Some Observation
1)তালপট্টির আয়তন মাত্র ১ দশমিক ১৩ কিলোমিটার। আর রেডক্লিফের কল্যাণেই এর চেয়ে কয়েক গুণ বড় গোটা হাড়িয়াভাঙ্গা নদীটা পেয়েছি। এই নদী ভারত ব্যবহার করত। সেটা এখন তারা পারবে না।.

2)বঙ্গোপসাগরের অভ্যন্তরে অবস্থিত ২৮টি গ্যাস ব্লকের মধ্যে অধিকাংশই এখন বাংলাদেশের। ২০১২ সালের রায়ে মিয়ানমারের সঙ্গে বিরোধপূর্ণ ১৭টি ব্লকের মধ্যে ১১টি পেয়েছিল বাংলাদেশ। আর ভারতের দাবিকৃত ১০টি ব্লকের সবগুলোই বাংলাদেশ পেয়েছে। আর একটি ব্লক আগে থেকেই বাংলাদেশের ছিল.

3)সমুদ্রে বিলীন দক্ষিণ তালপট্টি ভারতের.

4)হেগ-এর পাঁচ বিচারক সমন্বয়ে গঠিত স্থায়ী সালিশ আদালতের অন্যতম সদস্য ভারতের ড. প্রেমারাজু শ্রীনিবাসা রাও কয়েকটি ক্ষেত্রে অপর চার বিচারকের সঙ্গে ভিন্নমত (নোট অব ডিসেন্ট) পোষণ করেন। তবে ড. রাও অধিকাংশ ক্ষেত্রে একমত হন।.

5)সমুদ্রসীমা---বিবিসি বাংলা ও আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা রয়টার্স.
বাংলাদেশরে জয় বলেছে.

6)আদালত বলেছেন, রেডক্লিফ ১৯৪৭ সালে যে লাইন ড্র করে দিয়ে গেছেন, সেটাই সীমান্ত।.

7) দেখুন কলকাতার Telegraph পত্রিকার আহাজারি online.

8)As far as I know , there is a time frame to apply . You can not apply after this time. I forget which year is this time limit


=======================

ভারতীয় পএিকা দ্য টেলিগ্রাফের কান্না
পশ্চিমবঙ্গের আয়তনের চেয়েও বড় সমুদ্র অঞ্চল পেয়েছে বাংলাদেশ
বাংলাদেশকে যে এলাকা দেয়া হয়েছে সেটা আমাদের বিবেচনায় অযৌক্তিক--পদস্থ ভারতীয় কর্মকর্তা
জাতিসংঘ কেবল বাংলাদেশের দাবির যৌক্তিকতাকেই মেনে নেয়নি বরং আরো নতুন এলাকা এর সঙ্গে যুক্ত করে।
ভারত ট্রাইব্যুনালের রায়ের প্রতি শ্রদ্ধাশীল।-
ভারত নিউমুর বা দক্ষিণ তালপট্টি নামে অতি ক্ষুদ্র একটি দ্বীপের ওপর কর্তৃত্ব লাভ করেছে। তবে উপগ্রহ চিত্র থেকে দেখা যায় যে, এ এলাকাটি ইতিমধ্যেই সমুদ্রে তলিয়ে গেছে।
নয়াদিলি্ল আরো একটি বড় লড়াইয়ে হেরেছে। বাংলাদেশ দাবি করে যে, বিচারকরা কম্পাস ও পেন্সিল দিয়ে '১৮০ ডিগ্রি নীতিমালা' অনুসরণ করেন। অন্যদিকে ভারত এর বিরোধিতা করে। কারণ এর ফলে বাংলাদেশ যা ন্যায্য তার চেয়ে বেশি সমুদ্র এলাকা পেয়ে যাবে।
বাংলাদেশের জন্য এটা হচ্ছে স্বল্প সময়ের ব্যবধানে দ্বিতীয় বড় জয়। তারা ২০১২ সালে মিয়ানমারের সঙ্গে সমুদ্রসীমা সংক্রান্ত মামলায় জয়ী হয়েছে। -



===============

নিউ ইয়র্ক টাইমস -এপ্রিল 9, 1975---বাংলাদেশ ভারত বিরোধ
শেখ মুজিবের শাসনকালে সমুদ্রসীমা- এবং farakah
সম্পর্কে বাংলাদেশ ভারত বিরোধ

Disputes Over Resources Hurt India-Bangladesh Relations
New York Times
April 9, 1975

NEW DELHI, April 8 India's relations with Bangladesh, her closest ally in the subcontinent, are strained by two disputes over resources

Click This Link





====================================
গুগল আর্থ (Google Earth) Map old এবং
'রিয়েল টাইম' হয় না হয়

======================



আমার দেশ(১৬/০৭/২০১৪) ,তালপট্টি , ১০০ ট্রিলিয়ন গ্যাস


এই দৈনিক আমার দেশ এর একটি টিপিক্যাল মিথ্যাচার .আমি মূল ভারতীয় সংবাদপত্রে এই লাইন খুঁজে পাচ্ছি না ,
দক্ষিণ তালপট্টি ১০০ ট্রিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস ।




ndtv

Click This Link

দৈনিক আমার দেশ

Click This Link

First Post

Click This Link



=========================


১৯| ২২ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ৮:৫৬

আসফি আজাদ বলেছেন: বিদ্রোহী ভৃগু ভাই, মামলায় আমাকেও সাথে নিয়েন। মামলা শুরু করলে দেখবেন সেইখানে মাকাল ফল গাছ থাকুক কি মরুভূমি থাকুক, কি গভীর গিরিখাত থাকুক, কিভাবে উনি তখন নিজের সম্পত্তি/সম্পদ রক্ষার জন্য চেষ্টা করবেন।

২৭ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:১৫

উপপাদ্য বলেছেন: আমাকেও সাথে নিয়েন।

মানুষ স্ফটিকের মতো স্পষ্ট একটা বিষয় বুঝেনা কেন?

আওয়ামী ইন্ডিয়ান দালালরা বলতে পারে যে একটা ডিসপিউটেড বিষয় দীর্ঘদিন পরে নিষ্পত্তি হয়েছে। বাট আমরা তালপট্টি হারিয়েছি।

কিন্তু কেমন করে এটো নির্লজ্জভাবে ইন্ডিয়ার মতো করে বলে যে হাসিনাই নাকি সমুদ্র জয় করে এনেছে। কি পরিমান আবাল সেটা পরিমাপ করাও সম্ভব নয়। ওদেরকে কেন হাম্বা বলা হয় তা পরিষ্কার।

২০| ২৯ শে জুলাই, ২০১৪ ভোর ৫:৫১

রানার ব্লগ বলেছেন: তালপট্টি তে সত্যি কিছু জেগে উথলে, লেখক ভাইজান কে এক খন্ড জমি দেয়া হক, জমি ঞ্জেগে না উথলে তাকে এক খানা নৌকা দেয়া হক, উনি ওই খানে চলে জাক।

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৪ রাত ২:২০

উপপাদ্য বলেছেন: সত্যি জেগে উঠলে মানে কি?

জমি জেগে না উঠলেই বা মানে কি?

পড়াশুনা করেন, এডুকেটেড হোন।

ধন্যবাদ।

২১| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:২৩

রানার ব্লগ বলেছেন: লেখক ভাইজান কখনো তালপট্টি গিয়েছেন?? নাকি ঘরে বসে আকাশ কুসুম ভাবতেছেন, তালপট্টি এক বার ঘুরে আসেন তারপর এদুকেশন নিয়ে আলোচনা করব। আমার বাবা বাংলাদেশ নেভীর এক জন কমিশন্ড অফিসার ছিলেন ১৯৮০ সাল থেকে তারা মনে হয় কমপক্ষে ১০০০০ বার তালপট্টি গিয়েছেন রক্ষা করমসুচিতে, অথৈ পানি ছাড়া আর কিছুই দেখেন নি । চর জদিয় জেগে উঠেছিল কিন্তু তা ছিল ক্ষণস্থায়ী, ভাতায় জেগে উঠত জয়ারে হারিয়ে জেত এখন তো তাও নেই। এমন চর আমরা অনেক দেখেছি , কারন আমার বাড়ি বরিশাল। আগে পাওনা তুকু রক্ষা কেম্নে করবেন টা নিয়ে জল্পনা করুন জা পান নি টা নিয়া মায়া কান্না করে চখে জলে পাওান অংশ টুকু ভাসানর কি দরকার।

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:৪৭

উপপাদ্য বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। এইতো ভা কিছু পড়াশুনা করে এবারের মন্তব্যটা করেছেন।

যহেতু আপনার বাবা ও বাংলাদেশ নেভী ওখানে ১০,০০০ (!!) বার গিয়েছেন তো নিশ্চয় কোন কারনেই গিয়েছেন?

পানির নিচে হোক আর উপরেই হোক সেই অংশটা বাংলাদেশের বলেইতো ১০,০০০ বার ওখানে গিয়েছেন নাকি??

দক্ষিন তালপট্টি যদি ভারতের অংশ হতো তাহলে আপনার বাবা নিশ্চয় ওখানে ১০,০০০ বার যেতেন না, একবার দুইবার গেলেই যথেস্ট হতো।

আপনার আব্বুকে আমার সালাম জানাবেন এই কারনে যে অন্তত আপনাদের মতো করে উনারা খুব সহজেই সমুদ্রের ঐ অংশটুকু ভারতকে খুব দেন নি বলে।

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে সত্যটাকে ঘুরিয়ে হলেও স্বীকার করেছেন।

আর আমরা এভাবেই মাতৃভুমির জন্য চোখের জলে বালিশ ভাসাই, তাজা রক্তে রাজপথ ভাসাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.