নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

[email protected]

রাগ ইমন

রাগ ইমন।এক সময় দেশ নিয়ে, মানুষ নিয়ে লিখতাম। কবিতা লিখতাম। এখন কবিতা লিখতে বসলে দেশের সমস্যা গুলোর কথা লেখার কথা মনে পড়ে যায়। অনেক কিছু - যা নিয়ে কেউ লিখছে না। দুঃখ নেই। একটা সময় তো আজলা ভরে কাদামাটি , শীতলক্ষ্যার জল নিয়ে খেলেছি। সে খেলাও ছাড়তে হয়েছে। আছি । পেন্সিলে আঁকা ছবির মত।

রাগ ইমন › বিস্তারিত পোস্টঃ

সামু ব্লগে ইংরেজি পোস্ট এবং মন্তব্য ঃ বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থা ও আপনাদের মতামত

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫৫

সমস্যার পটভূমিঃ



খুব বেশি না হলেও সামু ব্লগে কিছু ভুল ইংরেজি পোস্ট বা মন্তব্য দেখি। ইদানিং অনলাইনে দৈনিক পত্রিকা গুলো প্রকাশিত ও জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে । সেখানেও প্রচুর মন্তব্য আসে ভুল ইংরেজিতে। মেডিকেলে পড়তে গিয়ে আরেক অদ্ভুত অভিজ্ঞতা হয়েছিলো। প্রথম বর্ষের ছাত্রছাত্রীদের জন্য মাস খানেক এর ইংরেজি শিক্ষার ব্যবস্থা। অত্যন্ত মেধাবী এই ডাক্তারী পড়ুয়াদের এরপরেও ইংরেজিতে ঠিক মত কথা বলতে শুনিনি। লিখতে যদিও পারতো অনেকেই, তাতেও ভুল ভ্রান্তি প্রচুর। সম্মান পর্ব যথেষ্ট অসম্মানের সাথে শেষ করে এই প্রতিভাময়, জ্ঞানের জাহাজেরা যদি কেউ দেশের বাইরে যেতে চায়, পুনরায় আই ই এল টি এস, টোফেল ইত্যাদি ইত্যাদি পরীক্ষা ও দরকার পড়লে কোচিং এর পিছনে হাজার হাজার ( সবাইকে যোগ করলে টাকাটা বাৎসরিক কোন অংকে পৌঁছাবে আমি জানি না, কিন্তু আই ই এল টি এস পরীক্ষার ফি মনে হয় ১০ হাজার, প্রার্থী প্রতি) টাকা খরচ করতে বাধ্য হয়। প্রচুর মানুষ দেশে কাজ করলেও অনেককেই নিয়মিত দেশের বাইরে যোগাযোগ করতে হয়। কেউ হয়ত আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানে কাজ করে, কেউ বা দেশের বাইরের ক্রেতার সাথে করে ব্যবসায়িক আদান প্রদান। এই অফিস এবং অফিসিয়াল কাজ কর্মের অভিজ্ঞতাও আমার বিশেষ সুবিধার নয়।



এই দুরবস্থা কেন?



আমাদের দেশে ইংরেজি শেখানো শুরু হয় বাচ্চারা যখন স্কুলে ভর্তি হবে সেই সময় থেকেই। কিন্ডারগার্টেন এর প্রথম ১-২ বছর যদি বাদও দেই একজন বাঙ্গালী ইংরেজি শিখছে দীর্ঘ ১২ বছর ধরে; যেখানে দুনিয়ার সবচেয়ে কঠিন ভাষা ( যেমন চৈনিক ভাষা) শিখতেও মনে হয় দুই বছরের বেশি কেউ ব্যয় করে না। ঢাকার স্পোকেন ইংলিশের জনপ্রিয় কোর্স গুলো হয় কয়েক মাসের। আই ই এল টি এস এর কোর্স গুলোও হয় কয়েক মাসের। তার মানে, সঠিক ব্যাকরণ ও উচ্চারণ মেনে ইংরেজি বলতে , শুনতে , লিখতে ও পড়তে বাংলাদেশের কোন মানুষেরই কয়েক মাস থেকে ১-২ বছরের বেশি লাগে না। একেবারে মুর্খ মানুষও দেখেছি বিদেশে গিয়ে কিছুদিনের ভিতরেই দিব্যি সে দেশের ভাষায় কথা বলছেন। যাদের দরকার হয় তারা লিখতেও পারেন।



তাহলে ১২ বছর ইংরেজি শিখে এই জঘন্য অবস্থা কেন শিক্ষিতদের?



মূল কারণ গুলো তুলে ধরবো -

১। চর্চার অভাব - এমন কি ইংরেজি শিক্ষার ক্লাসেও ছাত্র-শিক্ষক ইংরেজিতে কথা বলে না। ক্লাসের বাইরে কোথাও ইংরেজি ব্যবহারের দরকার তেমন পড়ে না। শুধুমাত্র ঢাকার কথা চিন্তা করলে হবে না, আমি বলছি সারাদেশে কথা। সব ধরনের স্কুলের কথা।



২। শিক্ষকদের মান - সারা দেশে শিক্ষকদের মান শুধু ইংরেজি কেন , কোন বিষয়েই সমান করার কোন ব্যবস্থা নেই। শিক্ষকদের গুণগত মান পরীক্ষা করা এবং যারা খারাপ করছেন তাদের উন্নতির ব্যবস্থা করা উচিত। শাস্তি নয়, মনভাবটা হওয়া দরকার সহযোগিতার। এই ক্ষেত্রে সারাদেশের ইংরেজি শিক্ষকদের দুই/চার বছর পর পর আই ই এল টি এস পরীক্ষার এর মত বলা, শুনা, লেখা ও পড়ার দক্ষতা পরীক্ষা নেওয়া যেতে পারে। সারা দেশে অভিন্ন প্রশ্নে লিখিত এবং একই ধরনের জটিলতা সম্পন্ন প্রশ্নে ভাইভা নেওয়া যায়। যে যত ভালো ফল করবেন, তার বেতন সেইভাবে বাড়বে।



৩। গৎবাধা প্রশ্ন - প্রতিটা বাৎসরিক ও পাবলিক পরীক্ষায় কিছু নির্দিষ্ট প্রশ্ন হয় বলে সহজেই মুখস্থ করে পাশ করা সম্ভব। ঠিক এই কারণেই স্কুল ও পাবলিক পরীক্ষা গুলোতে " সম্পূর্ণ নতুন , আগের সাথে মিল থাকতে পারবে না" ধরনের প্রশ্ন হওয়া উচিত।



৪। কারিকুলা বদলানো - আমরা এখনো মান্ধাতার আমলের মত ইংরেজি গল্প ও কবিতা নিয়েই ভাষা শেখার চেষ্টা করি । ইংরেজি সাহিত্য নিয়ে আমার কোন আপত্তি নাই কিন্তু আমাকে কি বলতে পারবেন বাংলাদেশ থেকে গত ৫০ বছরে আমরা কয়জন ইংরেজি কবি-সাহিত্যিক পেয়েছি? কলেজ পর্যন্ত , এমন কি কলেজের পরেও আমাদের ইংরেজি ব্যাচেলর , মাস্টারের উদ্দেশ্য কিন্তু সাহিত্যিক তৈরী করা নয়। তাহলে , আমাদের ইংরেজি শেখার উদ্দেশ্যটা কি? ইংরেজরা না হয় নিজেদের দেশ , জাতি , ইতিহাস বুঝার জন্য ইংরেজিতে সাহিত্য পড়ে, আমরা পড়ি কি করতে? এই অবজেক্টিভ ঠিক করাটা খুব জরুরী ।



ভাষা সেই ইংরেজিই থাক কিন্তু উদাহরণ ও পদ্ধতি গুলো প্রতি বছর সমসাময়িক করা দরকার । এতেও মুখস্থ বিদ্যা ফলানোর সুযোগ নষ্ট হবে। যেমন, এখনকার ইংরেজি পরীক্ষার রচনা কিংবা কম্প্রেহেনশনের বিষয় বস্তু হওয়া উচিত রোবট সার্জারী, লেটেস্ট মডেলের মোবাইল ফোন, এফ এম রেডিও কিংবা ফেসবুক। কলেজ লেভেলে টিপাইমুখী বাঁধ, আমেরিকা ইরান টেনশন, ব্লগিং , অনলাইন সোশাল মিডিয়া এন্ড এথিক্স , ইনফরমেশন সিকিউরিটি এন্ড প্রাইভেসী ইন গুগুল এরা - জাতীয় জটিল টপিকের উপর পরীক্ষা হওয়া উচিত। কি ভাবে জব ইন্টার ভিউ দিতে হয়, কিভাবে বিদেশের ব্যবসা ধরতে হয়, কি ভাবে ক্লায়েন্টের সাথে যোগাযোগ করতে হয়, কিভাবে মোটিভেশন লেটার, রেফারেন্স লিখতে হয়, কি ভাবে প্রেজেন্টেশন দিতে হয় , রিসার্চ পেপার লিখতে হয় , পোস্টার বানাতে হয়, কিভাবে অনলাইন মিডিয়াতে লিখতে হয়- আমাদের কারিকুলাতে এই সব শেখানো উচিত । যারা শুধুই ভাষাটাই শিখতে চায়, আমার মনে হয় না তাদের ১২ বছর ধরে গ্রামার আর গোঁদের উপর বিষ ফোঁড়ার মত ইংরেজি সাহিত্য শেখানোর কোন দরকার আছে। যেইটা দরকার সেইটা হলো নির্ভুল ভাবে ব্যবহার করতে শেখানো।



আমাদের বুঝতে হবে - ইংলিশ ল্যাংগুয়েজ শেখা আর ইংলিশ লিটারেচার শিখা এক জিনিস না। ১মটা দরকারী , দ্বিতীয়টা ঐচ্ছিক হওয়া উচিত।



৫। শিক্ষাকে জীবনমুখী করা - আগেই বলেছি ইংরেজি কেন শিখবো , এইটা মনে হয় আমাদের শিক্ষা মন্ত্রনালয় চিন্তাই করে না । বহির্বিশ্বের সাথে যোগাযোগ, উচ্চশিক্ষা, ব্যবসা বাণিজ্য ও তাল মিলিয়ে চলাটাই যদি উদ্দেশ্য হয় তাহলে আমাদের কারিকুলা ১২ বছর ধরে এই ইন্টারেকশন সফল ভাবে করার দক্ষতা তৈরী করতে পারে না কেন?



আপনারাই বলেন, ইংরেজি দিয়ে আপনি সারাদিনে ঠিক কি কি কাজ করেন? কয়টা কাজ করেন? তার কয়টা ক্লাসে শিখেছিলেন আর কয়টা কাজ করতে এসে শিখতে হয়েছে? ল্যাঙ্গুয়েজের ইংলিশ আর প্রফেশনাল ইংলিশ কি এক? আমার খুব দুঃখ লাগে যখন দেখি আমি আমার কাজে সকাল আটটা থেকে বিকাল পাঁটটা পর্যন্ত ইংরেজিতে যত কাজ করেছি , তার কোনটাই করার শিক্ষাটা আমি আমার স্কুল কলেজ থেকে পাইনি। এমন কি কথা বলাটাও নিজের গরজে শিখেছিলাম প্রবাসী কাজিনদের সাথে কথা বলার জন্য। বইয়ের নেশা ইংরেজি বই পড়ে বুঝতে শিখিয়েছে। আর জব ইন্টারভিউ কিংবা প্রফেশনাল কমিউনিকেশন শিখতে হয়েছে ঠেকতে ঠেকতে। আমার অপর পার্শ্বের মানুষটা যদি হয় আমেরিকান, কানাডিয়ান কিংবা বৃটিশ - তাহলে ইংরেজির কোন বিষয়গুলো ( কালচারাল ডিফারেন্স) খেয়াল রাখতে হবে, এটাও শিখেছি অফিসে। আমার কোন স্কুল বা কলেজের ক্লাসে নয়। আফসোস!



সবচাইতে বড় আফসোস, ১২ বছর ইংরেজি পড়ে, ৫ বছর ইংরেজিতে ডাক্তারী পড়ে ও কাজ করে আমাকে ১০ হাজার টাকা খরচ করে আই ই এল টি এস দিতে হয়েছে । কেন? তাইলে আমার ১২ বছরের ইংরেজির সার্টিফিকেটের মূল্য কি?



আচ্ছা , এখনো কি ছাত্র ছাত্রীরা , " দেয়ার ফোর, আই প্রে এন্ড হোপ, ইউ উড বি এ্যাজ কাইন্ড এ্যাজ টু গ্রান্ট মি --- " দিয়ে এপ্লিকেশন লিখে?

এখনো কি বড় ভাই বা বোনের মোটিভেশন লেটার চোথা মারে?



বাংলাদেশের ২০ লাখ মানুষ মধ্যপ্রাচ্যের এক সৌদিতেই কাজ করে। অথচ এই দেশে সবচেয়ে ভালো স্কুলেও আরবীকে ভাষা হিসেবে শিখার ( বলা, লিখা, শুনা, পড়া) কোন ব্যবস্থা নাই। মালয়শিয়া, ইউরোপ কিংবা আফ্রিকার যে সব দেশে মানুষ জব করতে যায় সেখানকার ভাষা , কালচার, জীবন যাপন পদ্ধতি সম্পর্কে শেখার/জানার ( যতটুকু জানলে কালচারাল শক খাইতে হয় না ) কোন সুযোগ স্কুলে নাই। যে সব পেশায় কাজ জানলে বিদেশে ইমিগ্রেশন নেওয়া যায়, সেই সব ভকেশনাল কোর্স নাই।

বেঁচে থাকলে আর কিছু না করি , প্রতিদিন তো খাবোই , কিন্তু রান্না শিখার কোন কোর্স নেই। চাকুরী - ব্যবসা না করি, একটা পরিবার চালাইতে যেই ম্যানেজমেন্ট এবং একাউন্টিং এর জ্ঞান লাগে , তা শিখার ব্যবস্থা নেই। অথচ আমরা স্কুলে যাই কেন? জীবন যাপনের ( লাইফ স্কিল) শেখার জন্যই তো?




[ উপরের প্যারাতে বুঝানো হয়েছে যে বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থা তথা কোন সাব্জেক্ট, কোন ক্লাসে , কতটুকু পড়ানো হবে- এই সব প্ল্যানিং এর সাথে হিউমেন রিসোর্স ডেভেলপমেন্ট এবং লেবার মার্কেটের পরিস্থিতি, কোন পেশায় জব আছে- নাই-- এই সবের কোন সম্পর্কই ভালোভাবে গড়ে উঠে নাই। আমরা সব গড্ডালিকা প্রবাহে গা ভাসিয়ে গৎ বাধা সাবজেক্ট ও সিলেবাস পড়ে চলেছি, ইংরেজি তো বটেই , অন্য সাবজেক্টেও। অথচ ব্যাপারটা হওয়া উচিত ছিলো যে আমাদের দেশে কোন পেশার কয়টা লোক লাগবে , সেই কয়টা লোক তৈরীতে কোন সাবজেক্ট পড়াতে হবে, তা নির্নয় করা। ]



৬। প্রয়োগের এবং প্রায়োগিক পরীক্ষার অভাব --- উপরের আলোচনা থেকে স্পষ্ট হয়ে যাওয়ার কথা যে আমাদের ইংরেজি শিক্ষার কারিকুলার খুব সামান্যই আমাদের দৈনন্দিন জীবনের কাজ কর্মের সাথে মিলে। যেই টুকু মিলে তার ভিতর ইংরেজিতে লেখা, পড়া, বলা ও শুনা - চারটা দক্ষতারই প্রয়োজন হয় । অথচ , পাবলিক পরীক্ষা গুলোতে স্রেফ লেখা ও পড়ার দক্ষতা যাচাই করা হয়। ১২ বছর ইংরেজি পড়ে আবার যেন কাড়ি কাড়ি টাকা খরচ করে টোফেল, আই ই এল টি এস দিতে না হয়, স্পোকেন ইংলিশের কোচিং করতে না হয় , এই জন্য জুনিয়র স্কুল, ম্যাট্রিক , ইন্টার সকল পাব্লিক ( প্রস্তুতি হিসেবে স্কুলের বাৎসরিক পরীক্ষা গুলোতে ) ইংরেজির ভাইভা নেওয়া জরুরী।



আমার প্রস্তাবের বিপক্ষে সমালোচনা ঃ



কথা উঠতে পারে, শিক্ষকের মানের যখন এই অবস্থা, পরীক্ষা কঠিন করে তুললে তো আরো বেশি ছাত্র ছাত্রী ফেল করবে। হ্যাঁ, এইটা সত্যি যে প্রথম কিছুদিন হয়ত এইটা হবে, কিন্তু কয়েক বছরের ভিতরেই পাশ করার জন্য শিক্ষক ও ছাত্র ছাত্রী নিজেদের মান বাড়াতে বাধ্য হবে। মুখস্থ করে পরীক্ষার খাতা দেখা যায় (শিক্ষক) আর পাশ করা যায় ( ছাত্র) বলেই বছরের পর বছর পাশ করা গাধা বাংলাদেশে তৈরী হচ্ছে ।



দ্বিতীয় সমালোচনা হতে পারে যেই ছাত্র প্রাথমিকের পরে ঝরে যাবে , যে ম্যাট্রিকের পরে কিংবা ইন্টারের পরে বাপের ক্ষেতে কিংবা চাচার কারখানায় কাজে ঢুকে যাবে, যারা একজন ভালো তো দুরের কথা শিক্ষকই ঠিক মত পায় না, তাদের কি হবে?

এইটা বাংলাদেশের জন্য দুঃখজনক বাস্তবতা। আবার এইটাও ঠিক যে পড়ালেখা করে সকলেই এমন জায়গায় কাজ করে না যেখানে সারাক্ষণ ইংরেজি লাগে।



আমি এই কথার সাথে একমত। সবার যেহেতু ইংরেজি লাগে না, লাগবেও না , তাহলে খামাখা এই বিদেশী ভাষাটার খড়গ ছাত্রছাত্রীদের মাথায় ঝুলায় রাখার কি দরকার? খালি খালি বাচ্চাগুলা ফেল করে এমন একটা জিনিস শিখতে না পেরে যার ব্যবহার সে ক্লাসের বাইরে , বাসায়, হাটে মাঠে ঘাটে কোথাও দেখে না , তাই শেখেও না। আবার যার আসলেই দরকার , সে ব্যবহার করার মত দক্ষতা অর্জন করতে পারে না।



কাজ কর্মের জন্যই যদি ইংরেজি জানতে হয় তাহলে ইংরেজিকে অফিসে, আদালতে, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে , গবেষণায় ব্যবহার করা শিখানো হোক। আর আজকের যুগে বিদেশে চাকুরী পেতে হলে ইংরেজির পাশাপাশি ফ্রেঞ্চ , স্প্যানিশ, আরবী এবং চীনা - এই চারটা ভাষা জানা খুবই জরুরী । এই ভাষা গুলোও স্কুল লেভেল থেকে শেখানোর ব্যবস্থা করা হোক। যারা বাইরে যাবে , তাদের জন্যই । সবার জন্য নয়, বাধ্যতামূলক ভাবে নয়, বরং সঠিক পরিকল্পনার মাধ্যমে। শুধু যাদের দরকার, তাদের জন্যই।



যেখানে একটা ভাষা শেখার মানদন্ড হবে - লেখা, পড়া, বলা ও শুনে বুঝার দক্ষতা অর্জন।

মন্তব্য ১১৯ টি রেটিং +৩৪/-২

মন্তব্য (১১৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫৬

নীল_পরী বলেছেন: প্রথম প্লাস

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০৭

রাগ ইমন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। তবে প্লাসের চেয়ে আপনার মত - অমত পেলে খুশি হতাম।

২| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫৯

ছোট মামা বলেছেন: বাস্তব ভাবনা

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০৮

রাগ ইমন বলেছেন: এই ব্যাপারে আপনার মত কি?

৩| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০০

শৈল্পিক ভাবনা বলেছেন: অসম্ভব সময় উপযোগী একটা পোস্ট।

প্রিয়তে

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০৮

রাগ ইমন বলেছেন: কোন আলোচনা বা মত কিন্তু দিলেন না।

৪| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০১

শৈল্পিক ভাবনা বলেছেন: ১ জনের ভাল লাগেনি

আপু প্লিজ এটা আরিফুর নাকি একটু বলবেন। না বললে মুছে দিন কমেন্ট টা।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০৯

রাগ ইমন বলেছেন: দেখিনি । মাইনাস তো গুরুত্বপূর্ণ না ।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১০

রাগ ইমন বলেছেন: েখলাম। লিস্টে আরিফুর নাই।

৫| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০১

জাকির সজিব বলেছেন: whatever you said in this blog, would you mind to write in English please .......big brother? :-P

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১৯

রাগ ইমন বলেছেন: I will be more than happy to communicate in English and I do so for my own job. If you are wary of my abilities, I would ask you to Google Rag Imon and you can easily arrive at my English Blog page. After reading my English posts if you find my claims not in accord with your expectations, please notify me. I will definitely send you some of my work. For now, this post is for a Bengali audience. So, Bangla should suffice.

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২৫

রাগ ইমন বলেছেন: I have a better idea. Why don’t you try to translate it? It will be good practice for you. Then I can edit and correct your mistakes. Is that alright with you?

৬| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০৬

শৈল্পিক ভাবনা বলেছেন: ইংরেজরা না হয় নিজেদের দেশ , জাতি , ইতিহাস বুঝার জন্য ইংরেজিতে সাহিত্য পড়ে, আমরা পড়ি কি করতে?

এই প্রশ্ন আমি আমার এক স্যার করেছিলাম। উত্তরে পেলাম ভৎসনা আর তিরষ্কার।

আমি যাই ইংলিশ পারি কিন্তু উচ্চারন সমস্যার কারনে বলতে লজ্জা পাই। কিভাবে উত্তরন ঘটাতে পারি??

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২৯

রাগ ইমন বলেছেন: চর্চার কোন বিকল্প নাই। কথা বলা শুরু করেন। প্রথম প্রথম ভুল তো হবেই, জড়তা আর লজ্জা কাটিয়ে উঠাই বড় কথা।

ইংরেজি সাহিত্য পড়ার উপকার অবশ্যই আছে। পৃথিবীর মান সম্মত সকল সাহিত্য ইংরেজিতে অনুবাদ হয়। বাংলায় হয় না। তাছাড়া , গল্প কবিতা পড়ার মধ্য দিয়ে আমরা শুধু ভাষার চর্চাই করি না , দর্শন ও জীবন সম্পর্কেও শিখি।

আমার আপত্তি হলো আমরা আরো বেশি জরুরী কাজ, যে সব আমাদের দৈনন্দিন কাজ কর্ম এবং যোগাযোগ/ আদান প্রদানের জন্য দরকার - সেই গুলো কেন শিখি না?

৭| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১৩

কৌশিক বলেছেন: ভালো লিখেছো। হতাশাজনক চিত্র।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩০

রাগ ইমন বলেছেন: হতাশ না হয়ে এডুকেশন সেক্টরের ডিরেক্টরের সাথে এইটা নিয়ে কথা বলো।

৮| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১৩

রিপন উদ্দিন বলেছেন: এখানে আপনার অংশগ্রহন চাই। আমরা বিদেশে অবস্থানরত কিছু ছাত্র মিলে করেছিলাম। কিন্তু ইংরেজীর প্রতি অনাগ্রহতার কারনে তেন সাড়া পায়নি। তারপরেও চালিয়ে যাচ্ছি। আশা করি আপনার লেখা পাব অচিরেই। :)

http://www.youthinkers.com/

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩২

রাগ ইমন বলেছেন: জানা থাকলো । কোন কথা দিতে পারছি না । অনেক ধন্যবাদ।

ইংরেজিতে আগ্রহী করে তুলতে হলে আগে মানুষকে বুঝান যে আপনাদের ওখানে ইংরেজিতে লিখলে তার কি কি লাভ হবে। শুধু আহবান জানাইলেই কি হয় রে ভাই?

৯| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১৪

বিবর্ণ সময় বলেছেন: শিরোনামটা দেখে ভুল বুঝে লিখতাম "রাগ ইমন ভাই রাগ করছে" কিন্ত পড়ে দেখলাম ভাল পোষ্ট। +++++

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩৫

রাগ ইমন বলেছেন: আরেকটু ভালো একটা শিরোণাম দেন না, নিশ্চয় বদলে দেব।

রাগারাগির কিছু নাই। আমাদের দেশে ছাত্রছাত্রীরা অনেক অনেক কষ্ট করে। শিক্ষকরা নামমাত্র বেতনে চাকুরি করে। ইনাদের সাথে রাগ করা ঠিক না। সরকার সুযোগ সুবিধা সৃষ্টি না করলে ব্যক্তি পর্যায়ে বৃহৎ কিছু অর্জন করা সম্ভব না।

১০| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১৪

জাকির সজিব বলেছেন: ইংরেজরা না হয় নিজেদের দেশ , জাতি , ইতিহাস বুঝার জন্য ইংরেজিতে সাহিত্য পড়ে, আমরা পড়ি কি করতে?

Nothing is in Bengali especially if you are in higher studies in abroad in particular. So don't listen what other people say. Just ignore them. They have evil intention. Trust me.

Remember one thing: English is not a 3 months language course, it is a continuous process to learn and improvement.

আমি যাই ইংলিশ পারি কিন্তু উচ্চারন সমস্যার কারনে বলতে লজ্জা পাই। কিভাবে উত্তরন ঘটাতে পারি??

if you don't practice, how would you improve ?

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪৬

রাগ ইমন বলেছেন: বাংলাদেশের কয়জন ছাত্রছাত্রী বাংলাদেশের বাইরে প্রতি বছর পড়তে যায়?

গাড়ি চালানো শিখাটাও তো জরুরী । পরিবারের সবাইকে না শিখিয়ে দুই একজনকেই কেন শিখান?

১। সবাইকে শিখাতে গেলে ৫ গুণ ৬ গুণ টাকা খরচ হয়। যেইটা একজনকে শিখালে কম হয়।

২। তাকেই শিখানো হয় যে আসলেই গাড়ি চালাবে। যে কখনোই চালাবে না কিংবা যার চালানোর সম্ভাবনা খুবই কম, তাকে শিখানো হয় না।

আপনি ম্যানেজমেন্টের চোখে বিষয়টা দেখছেন না । রিসোর্স খরচ করা আর রিসোর্স যেইখানে বেশি দরকার সেইখানে কাজে লাগানো - জিনিসটা এক না।

বাংলাদেশের বেশির ভাগ মানুষ শ্রমিক হিসেবে আমেরিকা কিংবা বৃটেনে যায় না । উচ্চ শিক্ষিতরা ইংরেজি ভালোই পারে।
তাহলে এর বাইরে যারা হাজারে হাজারে , লাখে লাখে বিদেশ পাড়ি দেয়, তাদের প্রয়োজনটা বেশি জরুরী না ২-৩ হাজার উচ্চ শিক্ষার্থীর?

যে বিষয়টা আপনার প্রতিদিন কাজে লাগবে , দেশেই হোক আর বিদেশেই হোক, সেই বিষয়টা বাধ্যতামূলক বিষয় হিসেবে পড়ানো উচিত নাকি যেইটা কেবল বিদেশে উচ্চশিক্ষার জন্যই লাগবে, সেইটা?

খেয়াল করুন, ইংরেজি বাদ দিতে বলিনি , বলেছি লিটারেচার কমিয়ে ল্যাঙ্গুয়েজ এবিলিটি অর্জনের উপর জোর দিতে । ইংলিশের এপ্লিকেশনের উপর জোর দিতে। ইংলিশ লেখা ও পড়ার পাশাপাশি বলা ও শোনার পরীক্ষা নিতে। যাতে করে একজন বৃটিশ কিংবা আমেরিকান বা অস্ট্রেলিয়ান যে ভাবে ইংরেজি বলতে, পড়তে , শুনতে ও লিখতে পারে- একজন এইচ এস সি পাশ করা বাংলাদেশীও যেন তাই পারে।

১১| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১৭

শৈল্পিক ভাবনা বলেছেন: অট:@রিপন ভাই আপনার দেয়া লিংকে গেলাম। ভালো লাগলো জেনে আপনারা এমন একটা ইংলিশ ব্লগ চালাচ্ছেন। তবে সেখানে বেটার চিল যদি একটা ইংরেজী শেখার জন্য কোন টিপস বা লেখা থাকতো।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪৮

রাগ ইমন বলেছেন: একমত। ইংরেজি শেখার বা চর্চার সুযোগ নিয়ে টিপস থাকলে ভালো হইত।

১২| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১৯

শৈল্পিক ভাবনা বলেছেন: লিস্টে আরিফুর নাই।

যাক বাবা মাথা ঠান্ডা করলেন। ভুদাইর পোস্টের নোংরামীর জন্য আপনাকে জিগাইলাম। :) :)

১৩| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২১

রিপন উদ্দিন বলেছেন: আপনার পুরো লেখা পড়ে আমার বাংলাদেশে করা ইংরেজী শিক্ষার কথা মনে পড়লো। বেচারা ইংরেজী শিক্ষকদের কথা ভাবলে এখন হাসি পায়।

সরকারের উচিত এসব শিক্ষকদের যথাযথ ট্রেনিং দেয়া। আর ছাত্রদের উচিত নেটে অহেতুক সময় নষ্ট না করে নেটে ছড়িয়ে থাকা অনেক ইংরেজী শেখার উপকরন ইউস করা।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪৯

রাগ ইমন বলেছেন: শিক্ষকদের দোষ দিয়ে কি হবে? উনারাও তো শিখেছেন উনাদের মতই শিক্ষকদের কাছে। তাই না?

১৪| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২৩

জাকির সজিব বলেছেন: http://www.youthinkers.com/

I like the site.

১৫| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২৭

শৈল্পিক ভাবনা বলেছেন: কঠিন কোর্সের পরিকল্পনার থেকে আমার মনে হয় ট্যাকনিকাল দিকটার উন্নয়ন ঘটালে ভাল ফল পাওয়া যাবে।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৮

রাগ ইমন বলেছেন: কোর্স কঠিন করার কথা বলিনি। বলেছি, প্রতিদিন যেই সব কাজ কর্ম ইংরেজিতে করতে হয়, সে গুলো ক্লাসে করাতে। আর রিভার্স অফ বাংলাদেশ, ফ্লাড, দি কাউ বাদ দিয়ে ফেসবুক, মোবাইল ফোন, ডিজিটাল বাংলাদেশ জাতীয় টপিক নিয়ে লিখতে দিতে। সমসাময়িক জিনিসের উপর পড়াতে।

এই ব্যাপারে আমার মনে পরে ক্লাস টেনের ভূগোল ম্যাডামের কথা। পরীক্ষার সময় বিশ্বকাপ ফুটবল চলে। উনি জানেন আমরা খেলা দেখবোই। উনি যেইটা করলেন, ভূগোল আর বিশ্বকাপ এর সংমিশ্রণে পরীক্ষার প্রশ্ন হবে বলে দিলেন। যে সব দেশ খেলছে তাদের ভৌগলিক বিষয় আশয় পড়লাম। খেলার উপরে প্রশ্ন ছিলো । তাও উত্তর দিলাম। আমাদের জন্য ব্যাপারটা খুবই আনন্দের ছিলো যে খেলা আর পড়া সাংঘর্ষিক হয়ে উঠেনি তার সৃষ্টিশীল চিন্তার জন্য।

আফসোস, বুয়েটে এই রকম ভূগোল ম্যাডাম নাই। তাইলে হয়ত খেলার জন্য পরীক্ষা পিছায়তো না।

যারা মুখস্থ করে পড়ায় এবং পড়ে , তাদের কাছে এইটা কঠিন লাগবে। যে সত্যিকারের ইংরেজি জানে এবং শিখতে চায়, তার জন্য এইটা হবে আনন্দের। ক্লাসে ইংরেজি শিখার জন্য দি কাউ মুখস্থ না করে ছাত্রছাত্রীরা লিখবে আগের দিন ফেসবুকে তারা কি করেছে। কিংবা মোবাইল ফোনের কোন মডেলটা তার পছন্দ এবং কেন। কিংবা এন্থ্রাক্স আতঙ্ক নিয়ে তার চিন্তা ভাবনা কি।

১৬| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২৯

রিপন উদ্দিন বলেছেন: ধন্যবাদ জাকির। প্লিজ অংশগ্রহন করুন এবং আপনার লেখা দিন।

http://www.youthinkers.com/

১৭| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: চমৎকার ভাবনা।
পড়তে পড়তে আরকেটা বাস্তবতা ভেসে উঠলো।

বর্তমানের মোবাইল- ব্যবহারিক প্রয়োজন যে কত দ্রুত মানুষকে দক্ষ এবং শিক্ষিত (জানা অর্থে) করে তা দেখিয়েছে...

এরকম হাজার না লাখো ইউজার পাবেন যারা ইংরেজী দূরে থাক এবিসিও জানেনা। অথচ কয়েক দিনেই মোবাইলের টার্মস গুলৌ ঠিকই ইংরেজী উচ্চারনে বলছে!
কল রিসিভ,সেন্ডিং, মেসেজ, কন্টাক্ট সেইভ কাজ গুলো করছে।বলছে। কখনো হয়তো স্রেফ আইকন দেখে দেখেই করছে- তবুও পারছেতো, করছেতো। এই পজিটিভনেসটাকে কাজে লাগিয়ে কত দূরইনা যাওয়া সম্ভব।

কবে আমাদের মোটা মাথা ণীতি নির্ধারকরা এইগুলান বুঝবে???

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৮:০৩

রাগ ইমন বলেছেন: জ্বি, আপনি মূল পয়েন্টটা ধরতে পেরেছেন। মানুষ যা ব্যবহার করে, সেইটা শিখতে আগ্রহ পায়।

আমি যদি জানি ইন্টার পাশ করে আমি একটা ইংরেজি কবিতা কোথাও কাজে লাগাব না, তাহলে সেই কবিতা আমি পড়বো কেন?

আমি আপনাকে হলফ করে বলতে পারি, এর চেয়ে ইংরেজি ক্লাসে মোটিভেশন লেটার লিখা শিখাইলে ছাত্রছাত্রীরা কেউ ফেল করতো না। একটা চাকুরী কি ভাবে পাইতে হয়, একটা বিজনেস কি ভাবে চালু করতে হয়, বিদেশী কোম্পানিকে কি ভাবে চিঠি লিখতে হয় , একাডেমিক ইংলিশ কি এবং কেন , রিসার্চ পেপার কি ভাবে পড়তে হয়, খুঁজতে হয় - এই সব নিয়ে শিখাইলে কাজে দিত।

১৮| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩২

জাকির সজিব বলেছেন: আপনার পুরো লেখা পড়ে আমার বাংলাদেশে করা ইংরেজী শিক্ষার কথা মনে পড়লো।

Let me know where is the problem ! I will definitely improve my English ....my big brother !!

For your kind information: I also do communicate in English in my workplace and my home since 2003. So don't f***k with me you fresheeee big brother !! In my MSc, I had a dissertation that contains 22,000 english words excluding references and bibliography in which I got A.
Don't treat me like other freshee c**ts here mr. Big brother.

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৮:১১

রাগ ইমন বলেছেন: আপনার করা মন্তব্যে সেই সব বিরা আআআআআট অর্জনের কোন প্রমাণ না রাখতে পারলে কেউ কেন সেই কথা বিশ্বাস করবে বলেন?

এ পাওয়া বিশাল মাস্টার দুই লাইন নির্ভুল ইংরেজি লিখতে পারে না, আপনার তো গলায় দড়ি দেওয়া উচিত।

আপনি যেই হারে স্ল্যাঙ ব্যবহার করলেন, তাতে আপনি ইংরেজির জন্য কোন কালে এ পেয়েছেন, এইটা বিশ্বাস করলাম না। মান সম্মত ইংরেজি আপনি পারেন না , উপরের মন্তব্য গুলো তার প্রমাণ। বিগ ব্রাদার আর মেইট অস্ট্রেলিয়ার মেথর মুচিরাও বলতে জানে, যে লোকটা টয়লেট পরিষ্কার করে , সেও আপনার চেয়ে ভালো এবং নির্ভুল ইংরেজি বলে।

আপাতত একটা ভুল ধরায় দেই ,
লেট মি নো হোয়ার ইস দা প্রবলেম নয়, হবে - হোয়ার দা প্রব্লেম ইজ। ( ইজ শেষে বসবে)

এই গ্রামারটা একটা ক্লাস সিক্স , সেভেনের বাচ্চাও জানে।

১৯| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩৮

আমিনুল ইসলাম বলেছেন: ভালো পোস্ট। :) অবশ্য সামহোয়্যারে ইংরেজি নিয়ে কোনো পোস্ট দিলে মানুষ সহজভাবে নেয় না সহজে। এমনকি ইংরেজি নিয়ে বাংলায় পোস্ট দিলেও না। Click This Link

যাই হোক, ভালো থাকবেন। বহুদিন অনলাইনে পাই না আপনাকে।



আমার একটা ইংরেজি ব্লগ : http://aisjournal.com

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৮:১২

রাগ ইমন বলেছেন: বাংলা ব্লগে ইংরেজিতে লেখা আমিও সমর্থন করি না। ইংরেজিতে লেখার জন্য প্রচুর ইংরেজি ব্লগ আছে।

২০| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩৯

হঠাৎ বৃষ্টি! বলেছেন: আসলেও তাই। কিন্তু এই ব্যাপার গুলো যারা দেশ চালায় তারা কেন যে বুঝে না!

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৮:১৬

রাগ ইমন বলেছেন: এইটা নিয়ে সব খানে সব জায়গায় আলোচনা হলে তখন দেশ চালকরা নড় চড়ে বসবে।

দেশ চালকরা কিন্তু অভ্র ও বুঝতো না । ওপেন সোর্স বুঝতো না। ফ্রি ওয়ার বুঝতো না। অভ্র নিয়ে দিকে দিকে আলোড়ন হওয়ার পরে তারা বুঝতে পেরেছে।

হাটে , মাঠে , পত্র পত্রিকায় এসব নিয়ে লিখুন, আলোচনা করুন, তাহলেই দেশ চালকরা বুঝবে। আমাদের দায়িত্ব হলো অভ্র আন্দোলনের মত, একটা অনলাইন এক্টিভিস্ট কমুইনিটি তৈরী করা । যারা রাস্তায় গাড়ি ভেঙে দৃষ্টি আকর্ষণ করে না বরং অনলাইনে আন্দোলন করে বিষয় গুলোকে মানুষের নজরে আনে।

২১| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩৯

একলব্যের পুনর্জন্ম বলেছেন: আপু , অনেক নামীদামী স্কুল কলেজের শিক্ষকদেরও ইংলিশের অবস্থা বেশ খারাপ ।

চমৎকার পোস্ট । ইংলিশ এমন কোনো কঠিন ভাষা না যে অথরিটির ইচ্ছা থাকলে কারিকুলাম উপযোগী করলে শেখানোটা অসম্ভব (ইদানিং অনেকে বাংলাও ঠিকঠাক লিখতে পারে না , ব্লগে তার উদাহরণ ও কম না )


--------------------------------------------------
রিপন , আপনার দেয়া লিংকটা দেখে আসলাম । খুব ভালো লাগলো । একটা জিনিস একটু কনফিউজড (আমার ভুল হতে পারে :( ) ইউথ শব্দটা নাউন , না ? শব্দটা ইয়ং থিংকার্স হওয়ার কথা না ? ------------ ভুল হলে ক্ষমা করবেন ।

---------------
ইমন আপু , ভালো থাকবেন ।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৮:২০

রাগ ইমন বলেছেন: সহমত ।

এইজন্যই বলেছি, শাস্তি নয়, সহযোগিতার মনভাব নিয়ে এগিয়ে যেতে হবে। ইংরেজির শিক্ষকদের যদি কম খরচে বা বিনা পয়সায় মান উন্নয়নের ব্যবস্থা করা হয়, তারা কি করবে না?

-------
পরের লাইনে ব্যাখ্যা করা হয়েছে মনে হয় । " থিঙ্কিং ইউথ" - এইটাই গ্রামাটিকালি কারেক্ট। ইউথ থিংকার্স নয়।

২২| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪০

জাকির সজিব বলেছেন: I have a better idea. Why don’t you try to translate it? It will be good practice for you. Then I can edit and correct your mistakes. Is that alright with you?

Mr. Big brother....don't play with me, take my first challenge and do it.

I've seen so many mother fuckers like you who just bark !!

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৮:২১

রাগ ইমন বলেছেন: I've seen so many mother fuckers like you who just bark !


গালাগালি করলে ব্লক করে দেব। আপনি আপনার নিজের মায়ের সাথে কি করেন, সেইটা আমাদের না জানালেও চলবে, এইটা আপনার অন্দর মহলের সমস্যা ।

২৩| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪০

এম এস জুলহাস বলেছেন:
Click This Link

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৮:২৮

রাগ ইমন বলেছেন: দেখলাম ভাই। বেশির ভাগ কথার সাথেই একমত । বি এড, এম এড বাধ্যতামূলক করা এবং কোচিং সেন্টার এর হাত থেকে রক্ষা করে এইটাকে সত্যিকারের বিশ্ববিদ্যালয় এ, সঠিক সিলেবাস এ পড়ানোটা খুবই জরুরী।

সারা দেশে এত লাখ লাখ শিক্ষক। অথচ ডাক্তারীর মত শিক্ষকতা কোন সিস্টেমেটিক ক্যাডারে পরিণত হইলো না। যার যখন ইচ্ছা, যেইখানে ইচ্ছা, যেইভাবে ইচ্ছা শিক্ষকতা করতে পারে আবার ছেড়ে চলেও যেতে পারে!

ডাক্তারীর মত শিক্ষকতাও লাইসেন্সড জব করে দেওয়া উচিত। শিক্ষতার ট্রেনিং না থাকলে লাইসেন্স পাবা না । লাইসেন্স না পেলে কাজ করতে পারবা না । প্রমোশন ও বেতন স্কেলটাও ঠিক করা দরকার। কেউ ৫০ হাজার, কেউ ৫০০- এইটাত ঠিক না।

২৪| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪২

রিপন উদ্দিন বলেছেন: ইংলিশ ল্যাংগুয়েজ শেখা আর ইংলিশ লিটারেচার শিখা এক জিনিস না। ১মটা দরকারী , দ্বিতীয়টা ঐচ্ছিক হওয়া উচিত।

বাংলাদেশে বোধহয় একটি মাত্র বিশ্ববিদ্যালয়ে(প্রাইভেট) ইংরেজীতে এমন কোর্স অফার করে-BA (Hons) in English Literature

BA (Hons) in English Linguistic

তাহলে হয় কি যারা ইংরেজী সাহিত্য অপছন্দ করে তারা BA (Hons) in English Linguistic চয়েস করার সুযোগ পান। আমি চাইবো সব বিশ্ববিদ্যালয় যেন এমন সুযোগ রাখেন।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৮:২৯

রাগ ইমন বলেছেন: ঠিক । এই স্বাধীনতাটা স্কুল ও কলেজ পর্যায়েও থাকা অতীব জরুরী।

২৫| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪২

কায়েস মাহমুদ বলেছেন: যুগ উপযোগী পোষ্টে প্লাস

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৮:২৯

রাগ ইমন বলেছেন: োন আলোচনা নাই?

২৬| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪৩

একলব্যের পুনর্জন্ম বলেছেন: রিপন , অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের কথা জানি না , তবে ঢাবিতে লিংগুয়িস্টিক আলাদা বিভাগ আছে ।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৮:৩১

রাগ ইমন বলেছেন: কিন্তু সেইটা না নিজেই একটা বিজ্ঞান?

এখন তো দেখি এম আর ই , সাইকোলজি, জেনেটিক এন্ড মলিকিউলার সাইন্স মিলায় লিংগুইস্টিক প্রজেক্টের উপর কাজ করে । বিশাল জটিল সব ব্যাপার স্যাপার!

২৭| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৫

মুম রহমান বলেছেন: ভাল লাগলো। সুন্দর লেখা। জাকির সজিব এতো ক্ষেপলেন কেন!? খোঁচাটা তো আপনি শুরু করলেন, আরেকজন ইংরেজি জানলে আপনার কি অসুবিধা, নাকি আপনি একাই পণ্ডিত হয়ে থাকবেন? আপনার ইংরেজি হয়তো ভাল, তবে ব্যবহার ভাল না। ব্যবহারে বংশের পরিচয়।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৯:২২

রাগ ইমন বলেছেন: সহমত ।

সামু হুট করে স্লো হয়ে যাচ্ছে কেন রে ভাই!

২৮| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৮:০৪

শৈল্পিক ভাবনা বলেছেন: জাকির আপনার কি মাথায় কোন সমস্যা আছে?? প্রায়শই উল্টাপাল্টা কমেন্ট করে আপনি ব্লগারদের প্যাদানী খান। তারপরেও দেখি আপনার মুখের লাগাম নেই। ঢাবিকে asshole বলায় অনেক ব্লগার আপনাকে হালকা থেরাপীও দিয়েছিল। মনে হয় ভুলে যান নাই।

প্লিজ জাস্ট শাট আপ মি: জাকির। না হলে স্ক্রীন শট গুলা আমি আবার দিয়া দিব।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৯:২২

রাগ ইমন বলেছেন: এইটা হয় অসুস্থ , না হলে পুরান পাপী কেউ।

২৯| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৮:০৬

_তানজীর_ বলেছেন: অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। শিক্ষা বিষয়ক যে কোনো পোস্ট আমি অনেক মনোযোগ দিয়ে পড়ি।
প্রথমত, আমি জানিনা আপনি কবে শেষ স্কুল সম্বন্ধে খবর নিয়েছেন, বর্তমানে (বেশ অনেক বছর ধরেই) স্কুল কলেজে গল্প কবিতা মুখস্ত করায়না। কম্প্রেহেনসিভ মেথড নামে যেটার প্রচলন শুরু হয়েছে, সেটা অনেকাংশেই আধুনিক চাহিদা পূর্ণ করে। তবে এর কিছু সুবিধা, অসুবিধা তো আছেই। আমার মনে হয় কারিকুলাম যথার্থ আছে (হয়তো আরো কঠিন করা উচিত বা আরো কিছু বিষয় যোগ করা উচিত- তবে কতটুকু সিংহভাগের জন্য প্রয়োজনীয় সেটা নির্ধারণ করা উচিত)। সমস্যা হলো সেটা শেখানোর জন্য উপযুক্ত শিক্ষক নেই (+আপনার ১-৩ নং পয়েন্ট)। হঠাৎ করে নতুন কারিকুলাম চালু করা হলো, কিন্তু বেশিরভাগ শিক্ষকদের উপযুক্ত শিক্ষা নেই (কিভাবে পড়াতে হবে)। অনেক শিক্ষক এখনো ছাত্র ছাত্রীদের চোঠা গেলানোর চেষ্টা করেন। আমার কাছে যেটা চোখে লাগত (সেরা স্কুলগুলোতেও) শিক্ষকদের উচ্চারণ দেখে। আমার মনে পড়েনা তাদের কাছ থেকে উচ্চারণ নিয়ে আমি কিছু শিখতে পেরেছিলাম।
"বাংলাদেশের ২০ লাখ মানুষ মধ্যপ্রাচ্যে কাজ করে। অথচ এই দেশে সবচেয়ে ভালো স্কুলেও আরবীকে ভাষা হিসেবে শিখার ( বলা, লিখা, শুনা, পড়া) কোন ব্যবস্থা নাই। মালয়শিয়া, ইউরোপ কিংবা আফ্রিকার যে সব দেশে মানুষ জব করতে যায় সেখানকার ভাষা , কালচার, জীবন যাপন পদ্ধতি সম্পর্কে শেখার কোন সুযোগ স্কুলে নাই। যে সব পেশায় কাজ জানলে বিদেশে ইমিগ্রেশন নেওয়া যায়, সেই সব ভকেশনাল কোর্স নাই।"
ব্লগে মাদ্রাসাবিরোধীদের যেমন দৌরাত্ম, আরবীর কথা শুনলে অনেকের মাথা খারাপ হয়ে যাবে। তাই এই বিতর্কে যাবোনা। শুধু অবাক হই এসব ভোকেশনাল কোর্স বা ট্রেনিং ছাড়া মানুষই বা বাইরে কাজ করতে চায় কেনো? তাদের মাথায় "একটা কিছু ব্যবস্থা হয়ে যাবে" মানসিকতা কে ঢুকিয়েছে কে জানে :-/
আপনার বিপক্ষে যুক্তিগুলো নিয়ে বলার কিছু নেই (সব বলে দিয়েছেন)। আমার ইউরোপীয় অনেক বন্ধুদের বলতে শুনেছি, ওদের ২ রকমের শিক্ষাপথ আছে- ১-টা ভোকেশনাল, আরেকটা একাডেমিক (কলেজ/ইউনি)। দু:খজনকভাবে আমাদের দেশে অনেক শিক্ষাব্যবস্থাই বর্তমানে প্রচলিত আছে, কিন্তু সবগুলো এখনো আমার কাছে এক্সপেরিমেন্টাল মনে হয়।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৯:২৮

রাগ ইমন বলেছেন: খুব ভালো লাগলো জেনে যে কম্প্রেহেন্সিভ মেঠড চালু হয়েছে কিন্তু প্রয়োগের সুবিধার জন্য কিছু হয়েছে?

আমাদের দেশে ডিজিটাল সুযোগ সুবিধা সবার আগে দরকার আসলে শিক্ষকদের । এত শিক্ষককে প্রচলিত টিচার্স ট্রেনিং কলেজ দিয়ে ট্রেনিং দেওয়া কি সম্ভব? যারা টিচারদের ট্রেনিগ দেন, তারা নিজেরা কতটা ট্রেইন্ড ? কতটা আধুনিক? কতটা প্রযুক্তি জ্ঞান সম্পন্ন? কতটা ডেভেলপড?

এই জন্য শিক্ষা ব্যবস্থাটাকে অনেক অনেক বেশি তথ্য প্রযুক্তির সুবিধা দেওয়া দরকার। শিক্ষকদের লার্নিং , কন্টিনিউড এডুকেশন, সার্টিফিকেশন , সর্বোপরি বেতন, প্রমোশন ও পেনশনকে একটা সিস্টেমেটিক অরগানাইজেশনে আনা দরকার।

তার সাথে সাথে শিক্ষকদের চাকুরীর নিশ্চয়তাটাও দেখা দরকার। যে টিচার হবে তার একটা সুনির্দিষ্ট ক্যারিয়ার থাকতে হবে এবং তাকে যেন শিক্ষকতার পাশাপাশি আর কিছু করার দরকার না হয়। শিক্ষকতা যারা করেছেন, তারা বুঝবেন, এইটা আসলেই ২৪ ঘন্টার একটা জব।

৩০| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৮:১৪

জাকির সজিব বলেছেন: @শৈল্পিক ভাবনা: X(

৩১| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৮:১৭

জাকির সজিব বলেছেন: @মুম রহমান: ব্যবহারে বংশের পরিচয়।

ব্যবহারে বোনাস। B-))

৩২| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৮:১৯

দুরন্ত স্বপ্নচারী বলেছেন: আমার কোন মতামত নেই।
আপ্নে ভালো আছেন?

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৯:২৯

রাগ ইমন বলেছেন: নাহ। জ্বর , তাই ব্লগে।

৩৩| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৮:২২

জাকির সজিব বলেছেন: @_তানজীর_ :শিক্ষা বিষয়ক যে কোনো পোস্ট আমি অনেক মনোযোগ দিয়ে পড়ি। :D

Professor Modon Kumar Chondo Daas=_তানজীর_

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৯:২৯

রাগ ইমন বলেছেন: আপনাকে ব্লক করা হল।

৩৪| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৮:২৮

শৈল্পিক ভাবনা বলেছেন: এই পাগলটাকে এখনিই থামান আপু।

দেখেন এই কমেন্ট ২ টা করার পর তাকে একটা পোস্টে প্রায় ১৭০ জন ব্লগার গালি দিয়েছে। তারপরেও যার আক্কেল হয়নি তার হবে বলে আর মনে হয়নি। বেটার তার মাথা পাগলার ডা: দিয়া চেকাপ করানো হোক।






এখন সে প্রোফিক পাল্টায়া মনে করছে তারে কেউ চিনবেনা। X( X(

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৩০

রাগ ইমন বলেছেন: এইটার মন্তব্যগুলারে রিপোর্ট করেন।

৩৫| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৮:৩১

জাকির সজিব বলেছেন: শৈল্পিক ভাবনা বলেছেন: জাকির আপনার কি মাথায় কোন সমস্যা আছে?? প্রায়শই উল্টাপাল্টা কমেন্ট করে আপনি ব্লগারদের প্যাদানী খান। তারপরেও দেখি আপনার মুখের লাগাম নেই। ঢাবিকে asshole বলায় অনেক ব্লগার আপনাকে হালকা থেরাপীও দিয়েছিল। মনে হয় ভুলে যান নাই।

প্লিজ জাস্ট শাট আপ মি: জাকির। না হলে স্ক্রীন শট গুলা আমি আবার দিয়া দিব।

I would still say students of DU are assholes. You know what not only students but also your teachers are assholes.
Keep it in your mind to your rest of your life.

৩৬| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৮:৩২

রিপন উদ্দিন বলেছেন: Thanks@ একলব্যের পুনর্জন্ম Brother , Its a mistake, indeed. I already asked the authority to reconsider the name of the site. Hope to see some immediate changes soon.

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৩০

রাগ ইমন বলেছেন: ভালো ।

৩৭| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৮:৩২

টুটুল বরকত বলেছেন: ইংরেজিতে বর্ন ২৬টি।কিন্তু উচ্চারনের জন্য বর্ন ৪৬টি।২০টি বর্নের উচ্চারন না জানার কারনে আমরা ইংরেজিতে কথা বলতে পারি না।যতই চেষ্টা করিনা কেন ভুল হবেই।

বহুদিন পরে এলেন মনে হয়?
এতদিন কোথায় ছিলেন?
বাসি ঈদ মোবারক।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৩১

রাগ ইমন বলেছেন: ঈদ মুবারক ভাই । আছি ব্যস্ততা নিয়ে।

ইংরেজি ব্যবহার করার দরকার হলে মানুষ ঠিকই শিখে নিবে। পেটের দায় , বড় দায়।

৩৮| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৮:৩৫

ক্যামেরাম্যান বলেছেন: যে ভাবে আমাদের ইংরেজী শেখানো হয় সেটাতেই একটা বিরাট গলদ আছে। গলটটা কি ? গলদটা হলো আমাদের ট্রান্সলেশন করতে শিখানো হয়। আমার বিদেশের অভিজ্ঞতা একবারই হয়েছিলো আর সেটা প্রায় ২০/২৫ বছর আগে। প্লেনে যখন উঠি আমার মনে হয়েছিলো পেটে বোমা মারলেও একফোটা ইংরেজী রেরুবে না, অথচ আমি পড়েছি ঢাকার উইলস লিটল ফ্লাওয়ার স্কুলে যেখানে মিসেস জায়েদ কোন ষ্টুডেন্টদের সাথে কখনই বাংলায় কথা বলতেন না।

সুইডেনে গিয়ে জানলাম সেখানে বাচ্চাদের স্কুলে পাঠানোর বয়স ৭ বছর। এর আগে প্রি-স্কুল / ডে কেয়ার সেন্টারে কিছু লেখাপড়া হয় বটে তবে সেটা একেবারেই ইনফর্মাল এবং সেটা একেবারেই বাধ্যতামূলক না। স্কুলে ভর্তি হওয়ার পর ৩য় বছরে এরা ইংরেজী শেখা শুরু করে (আগে শিখতো জার্মান) ৬ষ্ঠ বা ৭ম গ্রেডের ছেলে-মেয়েরা যে ইংরেজী বলে, আমরা গ্র্যাজুয়েশন করেও সেটা পারিনি। অথচ ওরা ৩/৪ বছরেই ভাষাটা আয়ত্ব করে ফেলে।

মাজেজাটা টের পেলাম আমি নিজে যখন সুইডিশ শিখতে গেলাম। সেখানে যে মহিলা টিচার ছিলেন তিনি ছিলেন চেক প্রজাতন্ত্রের। শুরুতেই জানিয়ে দিলেন তিনি ইংরেজী একেবারেই পারেন না এবং তিনি আমাদের সুইডিশ শিখাবেন সুইডিশ দিয়েই। পরে হেড ইন্সট্রাক্টরের সাথে আলাপে জেনেছিলাম কোন বিদেশী ভাষা শিখতে চাইলে এবং দ্রুত শিখতে চাইলে সে ভাষাতেই শিখতে হবে। মাতৃভাষাতে শিখতে গেলে আগে এবং পরে ২ বার অনুবাদ করতে হয়। একবার বুঝার সময় আরেকবার ভাব প্রকাশের সময়। আর সেই বিদেশী ভাষাতেই শিখলে চিন্তা করে বলা থেকে শুরু করে বোঝা পর্য়ন্ত সবই করতে হয় সেই ভাষাতেই। আপনি হয়তো অবজেতন মনে নিজ ভাষাতেই অনুবাদ করছেন সবকিছু, প্র্যকটিসটা হচ্ছে সব সেই ভাষাতেই।

ঢাকা শহরের বাইরে মফস্বলের অবস্থা আসলেই খারাপ। আমি ১৯৭৫ সালের মাঝামাঝি ছিলাম ঢাকার এক মিশনারী স্কুলের ছাত্র। সেখানে দিদিরা হাতে ধরিয়ে আমাদের ইংরেজী প‌্যাচানো লেখা শিখিয়েছিলেন। এরপর গেলাম ময়মনসিংহে - সেখানকার স্কুলের স্যাররা আমার প‌্যাচানো লেখার নাকি ঠিকমতো মর্মোদ্ধার করতে পারেন না (বেশী সমস্যা হতো আমার u, v, s,w, n,m এগুলো নিয়ে) শেষ পর্যন্ত আমার নিজের লেখাতেই পরিবর্তন আনতে হলো। এখন আমার ইংরেজী হাতের লেখা একটা জগাখিচুড়ী মার্কা প্রডাক্ট।

লেখার জন্য ধন্যবাদ।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৩৫

রাগ ইমন বলেছেন: আপনার পয়েন্টটা আমি বলেছি। ইংরেজি শেখার ক্লাসেও ছাত্র শিক্ষক ইংরেজি বলে না। ইংরেজি শেখায় বাংলা দিয়ে । এই কারণেই শেষ ১২ বছরের শিক্ষা জলে যায়।

আপনি সুইডেনে ছিলেন কবে? আবার যাবেন?
সুইডিশ মনে আছে এখনো?

৩৯| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৯:০৮

পদ্মাচরের লাঠিয়াল বলেছেন: কাজ কর্মের জন্যই যদি ইংরেজি জানতে হয় তাহলে ইংরেজিকে অফিসে, আদালতে, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে , গবেষণায় ব্যবহার করা শিখানো হোক। আর আজকের যুগে বিদেশে চাকুরী পেতে হলে ইংরেজির পাশাপাশি ফ্রেঞ্চ , স্প্যানিশ, আরবী এবং চীনা - এই চারটা ভাষা জানা খুবই জরুরী । এই ভাষা গুলোও স্কুল লেভেল থেকে শেখানোর ব্যবস্থা করা হোক। যারা বাইরে যাবে , তাদের জন্যই । সবার জন্য নয়, বাধ্যতামূলক ভাবে নয়, বরং সঠিক পরিকল্পনার মাধ্যমে। শুধু যাদের দরকার, তাদের জন্যই।

পুরা পোস্ট পইড়া তার্পরে এই কনক্লুশন পইড়া আরো ব্যাফক ধন্দে পইড়া গেলাম। আংরেজি আমারে যদি এইসব কারণেই জানতে হয় তাইলে ভালা আংরেজি জাইন্যা হইবোডা কি? এইক্ষেত্রে এইডা যাস্ট একডা কমুনিকেশনের মিডিয়া, বুঝাইতে পারলেই হইলো, উচ্চারণ, বানান, গ্রামার দিয়া কি আমি হ্যামলেট লিখুম? সিংলিশ(সিঙ্গাপুরি), হিংলিশ(ইন্ডিয়ান), স্কটিশ, আইরিশ, অস্ট্রেলিয়ান, লন্ডনী ককনি, আফ্রিকান, জ্যামাইকান এইরম হাজারডা ইংলিশ পাবলিকে দিব্যি বুঝলে আমাগো বাংলিশ বুঝবো না ক্যান? আর চাইর বছর ভার্সিটি, মেডিকেল পাশ দিলে নিতান্ত গাধা ভি আংরেজিতে ল্যাখতে পারবো যা বুঝাইন্যার তা ভালা কইর‌্যাই, আবারো কই, এইসব টেকনিক্যাল লাইনে গ্রামার, একসেন্ট নিয়া খুঁতখুঁতানি খুবই হাস্যকরভাবে দ্যাহা হয়। আর মাস্টার্স, পি এইচ ডি করতে বাইরে গেলে লিসেনিং আর স্পিকিং ও আপনাআপনিই ভালা হইয়া যায়। কাজেই এইহানে বিশুদ্ধ(!), উচ্চমার্গীয় ব্রিটিশ(মুখের ভিত্রে কুলি করা ইস্টাইলে উচ্চারণে ও কটঠিন সব শব্দ আর বাক্যবিন্যাসে ভরপুর লেহায়) খুবই মাইনর একটা ব্যাপার।

তয় হাঁ, আপনে যদি সত্যই আংরেজির দেওয়ানা হন, এর বিশাল সাহিত্য ভান্ডার(বিশালই বা ক্যামনে কই! আম্রিকান ইংলিশ এক্কেরে ভিন্ন, চিনুয়া আচেবে, জ্যানেট ল্যানদের পোস্ট কলোনিয়াল ল্যাহাও যতডা না ইংলিশ তার চে আফ্রিকান, আর রুশদী, ভি এস নাইপল প্রমুখদের ইন্ডিয়ান ইংলিশও এক্কেরে আলাদা) চাখতে চান তো সেইজন্য আপনে নিজের মনের টানেই আংরেজি শিখবেন ভালা কইর‌্যা, কিন্তু এইহানে প্রায়োগিক বা কার্যকরী মূল্য কোথায়? প্রাতিষ্ঠানিকভাবে শিখায়া লাভটাই বা কি?

অহন যদি আপনে চান যে নয়া বঙ্কিম, মাইকেল বা হালের তাহমিমা আনাম হইবেন তো আলাদা কতা! কিন্তু তাতে কইরা না হইবো বাংলার কিছু আর আংরেজ মহলেও সুনামের দিল্লী বহুত দূর! এইহানে কলোনিয়ালিজম মানসিকতাডাও প্রকট ভাবে কি ফুইটা ওঠেনা?

আর সবচেয়ে বড় কতা, আপনে ক্যামনে শিখেন, কুন ভাষায় শিখেন, শুদ্ধ ভাষায় শেখেন না অশুদ্ধ ভাষায় শেখেন (যদিও আমরা বুঝি কিন্তু মাতৃভাষাতেই! হে হে) সেইডা কি আসলেই খুব বড় ফ্যাক্টর? আপনি কি শিখেন সেইডাই কি আসল ব্যাপার না? আরে লাগলে আপনার অপাঠ্য ল্যাহা/তত্ত্ব/আবিষ্কারই পাবলিকে নিজ গরজে আংরেজিতে অনুবাদ করবো। লালনের গান, কবিরের দোহা, খৈয়ামের রুবাই আজ আংরেজি বড় বড় ভার্সিটিতে পাঠ্য, তাগোর দায় ছিলোনা আংরেজিতে ল্যাহার। বর্তমান সাহিত্যের সবচেয়ে শক্তিশালী ল্যাহকরা হইলেন লাতিন আম্রিকান, স্প্যানিশে ল্যাহেন(মার্কেজ, বোর্হেস)। ঠিকই তো আংরেজি হইতেছে তার তাই না?

আর আই এল টি এস বা টোফেল বা জি আর ই টাইপ কোর্স সবারই লাগে মায় আম্রিকান আর ইউরোপিয়ানদেরও। এইডা স্রেফ একডা বিধিবদ্ধ স্ট্যান্ডার্ড যাচাইয়ের পরীক্ষা। আর বিনা প্রস্তুতিতে(মানে কোচিং আরকি! আইজকাল শিক্ষারও কোচ আছে, ক্রিকেট ফুটবলের মত! হে হে) এইডা দ্যাওনের হ্যাডম এমনকি তাগোরেও নাই।

বাংলাদেশ বড়ই গরীব, চাইনীজ, জাপানীজ, আংরেজি, আরবী একলগে শিক্ষা দ্যাওনের পাইসার কতা কইয়া তারে আর লজ্জা নাইবা দেই! বরং বিভিন্ন এম্বাসীর লগে যোগাযোগ কইর‌্যা শর্টকার্ট কোর্স করাই, ক্যামুন! জার্মান আর ফ্রেঞ্চ শিখতে তারাই বেশি সাহায্য করে, অন্যরাও যে খুব নাক উচা তা না(তয় আরব মুর্খরা বাদে)। বরং শিক্ষায় বিজ্ঞানের প্রসার বাড়াই, দ্যাশে ডাক্তর বাড়াই, কৃষিবিজ্ঞানী বাড়াই, ইন্ড্রাস্টি বাড়াই, তাইলে বহুত ফায়দা হবে। ভাষিক সমস্যা দিন দিন কমতাছে, একদিন নাই হইয়া যাইবো টেকনিক্যাল ভাবেই(দ্যাহেন না, কত্ত আরামসে আমি গুগোল ট্রান্সলেটরে বিভিন্ন ভাষারে তর্জমা কর্তারি! একদিন বাংলাতেও পারুম! আমাগো সোনার ছেলেরা আছে না!!! হে হে।)

স্রেফ একটা মিডিয়াম হিসাবে আংরেজিরে এর চেয়ে বেশি পাত্তা দ্যাওন দরকারী মনে করি না। ভাষায় ভুলভাল সাহিত্যে দোষী, নিত্যদিনের জীবন-যাপনে, প্রযুক্তিতে, বিজ্ঞানে কুনো ব্যাপারই না।

ম্যালা ধইন্যা আফা।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৫৫

রাগ ইমন বলেছেন: আপনাকে বিশাল ধন্যবাদ দিতে পারলাম না । আপনার লেখা পরে মনে হলো আপনি আমার পোস্ট হয় মন দিয়ে পরেন নাই, অথবা বুঝেন নাই , অথবা আপনি নিজে কি বলতে চান , সেইটা নিজেই নিশ্চিত না । বহু বিষয় টেনে এনেছেন, কিন্তু এখানে কথা হচ্ছিলো যে ইংরেজি পয়সা খচর করেই শেখানো হচ্ছে ১২ বছর ধরে, তার কার্যকারিতা নিয়ে। সেইটা কাজ করছে না । কেন করছে না , এবং বর্তমান অবস্থাকে খুব বেশি ওলট পালট না করেও এর উত্তরণ কি ভাবে ঘটানো যায় তা নিয়ে।

কেউ ইংরেজি তেমন না জেনে বা না শিখে যদি টেকনিকাল বিষয়ে ভালো হয়, তাহলে মানুষ তার ইংরেজি ভুল না ঠিক তা নিয়ে মাথা ঘামাবে না - এইটা যেমন সত্য, সেই রকম সত্য যে ঐ একই লোক যখন সায়িন্টিফিক জার্নালে পাবলিশ করতে যাবে, তাকে ঠিকই সব কিছু নির্ভুল ও নিখুঁত করেই জমা দিতে হবে। মানুষ এর নর্মাল কথোপকথনের কথা যে এইখানে বলা হচ্ছে না , সেইটা আপনার বুঝা উচিত ছিলো।

আর ১২ বছর ধরে ইংরেজি শেখানোর পিছনে রিসোর্স খরচ করার পরে তার প্রোডাক্ট এত খারাপ হলে বুঝতে হবে এফিশিয়েন্সি লেভেল খুবই খারাপ। এইটাকে উন্নত করা দরকার।

বাকি সব ভাষাই যদি আপনি এম্ব্যাসির সাথে কোচিং করিয়ে শেখাতে চান, তাহলে ইংরেজিই বা না কেন? আমি তো বললামই, যার দরকার শুধু সেই শিখুক। কোটি কোটি বাচ্চাদের রেহাই দেন।

এই জন্য প্রথমেই আমি বলে নিয়েছি, একটা নতুন ভাষা আপনি কেন শিখবেন বা শেখাবেন ( রাষ্ট্রীয় ভাবে) আর তার পিছনে যে খরচ করতে হচ্ছে , তা জাস্টেফায়েড হওয়া দরকার।

আমি আমার নিজের উদাহরণ দিয়েই বলতে পারি, বাধ্যতামূলক ইসলামিয়াত আমার কোন কাজে আসে নাই। ভূগোল কোন কাজে আসে নাই। হাতের কাজ বা গার্হস্ত্য বিজ্ঞান কোন কাজে আসে নাই। বরং কাঠের কাজ শিখলে বাসার কিছু কাজ নিজেই হয়ত করতে পারতাম।

আপনাকে মনে রাখতে হবে, বাংলাদেশে যে কোন বিষয় শেখানোর জন্য রাষ্ট্র ও ট্যাক্স পেয়াররা টাকা দেয়। সেই টাকা কেন , কোথায় , কি প্রোডিউস করার জন্য খরচ হচ্ছে - এই প্রশ্ন আমাদের সবারই করা উচিত।

লাইফে কোন কিছুই ফ্রি না । সব কাজের পিছনেই কস্ট থাকে।

আর বাকি যে সব ভাষার কথা বললাম , সেগুলোও বলেছি সুযোগ সৃষ্টি করার জন্য। আপনি জানেন বাংলাদেশের কত অত্যন্ত দক্ষ কর্মী ইউ এন এর কাজ গুলা পায় না স্রেফ বাংলা ইউ এন এর ভাষা না, আর আমরা কেউ ফ্রেঞ্চ , স্প্যানিশ কিংবা আরবী জানি না তাই ?

বাংলাদেশে সবার জন্য কাজ নেই । এইটা দুঃখজনক সত্য। হুট করে এক কোটি শিক্ষিত বেকারের জন্য এক কোটি চাকুরি বা ব্যবসার ব্যবস্থা করাও সম্ভব না । এই জন্যই অতি আবেগে ভেসে না গিয়ে বরং বাস্তবতার পরিপ্রেক্ষিতে বিচার করুন।

জব মার্কেট ধরতে হলে অন্যান্য ভাষা শেখার সুযোগ তৈরী করা দরকার। আর সবাই যেহেতু বাইরে যাবে না , তাই বিদেশী ভাষা সব কয়টা বাধ্যতামূলক করা উচিত হবে না । বরং , আজাইরা সিলেবাস কমিয়ে, তথ্য মুখস্থ করা কমিয়ে, বাংলা সহ যে কোন তিনটি ভাষা ( সাহিত্য না , স্রেফ বলতে, পড়তে, লিখতে ও শুনে বুঝতে পারা) শেখার কথা বলা যেতে পারে। যেখানে সুযোগ নেই, সেখানে পছন্দমত অন্য কোন সাবজেক্ট নিতে পারবে। এনিওয়ে, এসব দীর্ঘ আলোচনার ব্যাপার।

৪০| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৩১

অরণ্য সৌভিক বলেছেন: আমরা ইংরেজি বলা বা বলতে পারাটাকে বহুলাংশেই কিছুটা আভিজাত্যপূর্ণ মনে করি। যদিও খুব হাস্যকর ব্যাপার যে আমরা অনেকেই না-কি ১২বছরের-ও বেশি সময় বাংলা শেখার পর মাত্র ৩-৪বছর ইংরেজি মাধ্যমে পড়াশুনা করে বাংলা লিখতে ভুলে যাই। দেশের বাইরে আসলে দেখা যায়, অনেকে না-কি (!) বলতেও বেমালুম ভুলে যায়। মুখ থেকে দু'লাইন না বেরুলেও ইংরেজি আমাদের বলতেই হবে। আর মজার ব্যাপার হচ্ছে দেশের বাইরে আসলে দেখা যায়, প্রথমেই আমরা ইংরেজি গালি-গালাজ শিখি। আমরা দেশি বস্তির চাইতে বিদেশি বস্তি-ই বেশি পছন্দ করি বোধ হয়।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৫৭

রাগ ইমন বলেছেন: ইংরেজি পারার ভিতরে আভিজাত্য নাই।

না পারার ভিতরেও কোন লজ্জা নাই।

কিন্তু একটা বিষয় ১২ বছর ধরে পড়ার পরে না পারলে তাতে চরম লজ্জিত হওয়াই উচিত।

৪১| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৩৬

ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন: প্রোফাইল কমেন্ট ৬৪ নম্বর দেখুন।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৫৮

রাগ ইমন বলেছেন: আচ্ছা , ধন্যবাদ।

৪২| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৪৬

আবদুল্লাহ আল মনসুর বলেছেন: গুড পোষ্ট। +

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৫৮

রাগ ইমন বলেছেন: নানা, এত ফাঁকিবাজি কমেন্ট ভালো না। একটু মতামত নিয়েও লিখতে হয়।

৪৩| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৪৬

নাজনীন১ বলেছেন: চীন, রাশিয়া, কোরিয়া, জাপানের মতো দেশগুলোতে ইংরেজী পারা ছাত্রের সংখ্যা এখনো কম, তারা মাতৃভাষাতেই সব পড়ে। কিন্তু দেশ হিসেবে তারা অনেক এগিয়ে।

তবে এটা ঠিকই যে স্কুলের ১২ বছরের জীবনে যে ইংরেজী শেখানো হয়, সেটার পদ্ধতি আরো আপগ্রেড করা যায় কিনা? ভারতের স্কুলগুলোতে বাচ্চারা ভালই ইংরেজী শিখে, তাদের ট্যাক্সি ড্রাইভাররাও অনেক ভাল ইংরেজী বলতে পারে।

আমাদের স্কুলের সময়ে কিছু অতি মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীদের ক্ষেত্রে দেখতাম নিউজপেপার থেকে সংবাদগুলোকে বাংলা থেকে ইংরেজী ট্রান্সলেশান বা ইংরেজী থেকে বাংলা অনুবাদ, সেখানকার নানারকম ইংরেজী আর্টিকেল দিয়ে কমপ্রেহেনশান এসব প্র্যাক্টিস করানো হতো, এবং এতে করে তারা ভালই ইংরেজী শিখতো। আমাদের স্কুলগুলোতে এভাবে ইংরেজী পত্রিকা বা ম্যাগাজিন থেকে বিভিন্ন টপিক নিয়ে ক্লাশে চর্চা করতে ও পরীক্ষায় দিতে পারে। এছাড়া ইংরেজী খবর ক্লাশে শোনানোর ব্যবস্থা করা যেতে পারে। ক্লাশের ছাত্র-ছাত্রীদের মাঝে ইংরেজী ক্লাশে ইংরেজীতে কথা বলার একটা প্র্যাক্টিস চলতে পারে।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১০:০০

রাগ ইমন বলেছেন: সাজেশন গুলা ভালো। ধন্যবাদ নাজনীন।

আমার কথাও সেইটাই, শিখতেই যদি হয় তো ভালো ভাবে শিখাও। এমন আধা খেচড়া করে বাচ্চাদের মাথা আউলা করার মানে হয় না।

৪৪| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৪৯

ক্যামেরাম্যান বলেছেন: সুইডেন ছিলাম ১৯৮৯-৯০ সালে। ছিলাম ৮/৯ মাস। বড় চাচা সেই সময় সুইডেনে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ছিলেন। এখন আর যাওয়ার ইচ্ছা, মনোবল আর সর্বোপরি সামর্থ্য - কোনটাই নাই। সুইডিশ শিখেছিলাম মাত্র মাস দু'য়েক। এখন আর তেমন ভাবে মনে নেই। ইংরেজীও তো মনে হয় চর্চার অভাবে ভুলতে বসেছি।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১০:০৫

রাগ ইমন বলেছেন: ব্যবসা কেমন চলছে?

৪৫| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১০:০৩

আশীষ কুমার বলেছেন: অনেক দিন পর একটা ভালো পোস্ট পড়লাম। আমি নিজেকে যতই বুঝাই আমি ইংরেজি বুঝি, কিন্তু আমি আসলে পারি না। আমার লিসেনিং খুবই খারাপ। বাংলাদেশি লোকদের ইংরেজি কথা বুঝতে সমস্যা হয় না। কিন্তু আমাকে কাজ করতে হয় আমেরিকান একটা কোম্পানিতে। এটা নিয়ে খুবই সমস্যায় আছি।

আমি চায়নিজ শিখেছি চায়নাতে গিয়ে। মাত্র দুইমাস শিখেছি। অথচ কাজ চালানোর মত কথা আমি ইংলিশের চেয়ে চায়নিজে ভালো পারি। এটা আমার কাছে এখনো অবাক করার মতো বিষয়।

আমাদের স্কুল কলেজগুলোতে ইংরেজি কোর্সের ব্যাপক পরবির্তন হয়েছে। কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হয়নি। এখনো পুলাপাইন ইংরেজির নাম শুনলে লেপ খোঁজে। কেন? কারণ তারা বংশানুক্রমিকভাবে জেনে এসেছে যে এটা একটা মারত্মক জিনিস। কোনভাবেই তার চৌদ্দগুষ্ঠির কেউ এটা আয়ত্ব করতে পারেনি। তাই মানসিকভাবে সে আর এটা পারে না। আমার কাছে বাঙলা ব্যাকরণ যত কঠিন মনে হয়েছে তার চেয়ে ইংলিশ বা চায়নিজ ব্যাকরণ অনেক সহজ মনে হয়েছে। অথচ ইংলিশে একটা প্যারাগ্রাফ লিখতে দিলে অনেকই এখনো লেপ খোঁজবে।

শুধু কমিউনিকেশনের জন্য ইংরেজি শিখলে হবে না। কমিউনিকেশন মানে যেনতেনভাবে কাউকে কিছু বুঝানো নয়। তাহলে ভাষায় দৈনতাই প্রকাশ পাবে। আমরাতো স্কুলে বিজনেস লেটার লিখতে শিখেছি, ছূটির দরখাস্ত লিখতে শিখেছি...। অনেক কিছু ভুলে গেছি...কিন্তু..আই বেগ মোস্ট রেসপেক্টফুল্লি টু স্টেট দেট...এখনো ভুলতে পারিনি। অথচ এটা আমি বাস্তব জীবনে কখনো ব্যবহার করিনি। আসলে নোট বই কালচার আর শর্টকাট সিস্টেমটাই আমাদের শিক্ষার জন্য কাল হয়ে আছে। অবস্থা এমন বেগতিক যে পরীক্ষার প্রশ্নকর্তাও ঐ নোট বই থেকেই প্রশ্ন করছেন।

সিস্টেম ঠিকই আছে, প্রয়োগ ঠিক নাই। ঠিকমতো প্রয়োগ করতে পারলে ইংরেজি কবি সাহত্যিক বাংলাদেশেও পাওয়া যেত।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১০:০৯

রাগ ইমন বলেছেন: সেইটাই, দুনিয়া কোথা থেকে কোথায় চলে গেছে আর আমরা এখনো সেই কলোনিয়াল - আই বেগ করে যাচ্ছি।

এখন এই রকম ইংলিশ কেউ লেখে না। এইটা অপমানজনক । বিজনেস লেটার এখন অনেক বেশি স্ট্রেইট ফরোয়ার্ড ।

ক্লাসে ইংরেজি বলতে বলতেই জড়তা কেটে যাবে। ইংলিশ ক্লাসে ইংলিশ ছাড়া আর কিছু বলতেই দেওয়া উচিত না।

৪৬| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১০:১০

ঝিঝি পোকা বলেছেন: বাংলাদেশের ২০ লাখ মানুষ মধ্যপ্রাচ্যে কাজ করে

ভুল তথ্য।

এই সংখ্যা মনে হয় ৭০লাখের কাছাকাছি ।শুধু সৌদি আরবেই বৈধ অবৈধ মিলিয়ে ২০লক্ষ শ্রমিক আছে ।সো সংখ্যাটি কোন মতেই ২০লক্ষ হতে পারেনা।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১১:০০

রাগ ইমন বলেছেন: সৌদিতে ২০ লক্ষ পড়েছিলাম । ভুলে মধ্যপ্রাচ্য লেখা হয়েছে। ধন্যবাদ আপনাকে।

৪৭| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১০:২০

পদ্মাচরের লাঠিয়াল বলেছেন: নাহ, আসলেই আরো কনফিউজড হইয়া গেলাম। আইচ্ছা, পয়েন্ট বাই পয়েন্ট আসি! আগে আপনের পোস্টরেই ব্যবচ্ছেদ করা যাউক!

১।

খুব বেশি না হলেও সামু ব্লগে কিছু ভুল ইংরেজি পোস্ট বা মন্তব্য দেখি। ইদানিং অনলাইনে দৈনিক পত্রিকা গুলো প্রকাশিত ও জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে । সেখানেও প্রচুর মন্তব্য আসে ভুল ইংরেজিতে। মেডিকেলে পড়তে গিয়ে আরেক অদ্ভুত অভিজ্ঞতা হয়েছিলো। প্রথম বর্ষের ছাত্রছাত্রীদের জন্য মাস খানেক এর ইংরেজি শিক্ষার ব্যবস্থা। অত্যন্ত মেধাবী এই ডাক্তারী পড়ুয়াদের এরপরেও ইংরেজিতে ঠিক মত কথা বলতে শুনিনি। লিখতে যদিও পারতো অনেকেই, তাতেও ভুল ভ্রান্তি প্রচুর।

আমি যা বুঝলাম- আমাগো আংরেজি বহুত ভুল! যদিও কীসের মানদন্ডে তা কিলিয়ার হইলো না!

২।

প্রচুর মানুষ দেশে কাজ করলেও অনেককেই নিয়মিত দেশের বাইরে যোগাযোগ করতে হয়। কেউ হয়ত আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানে কাজ করে, কেউ বা দেশের বাইরের ক্রেতার সাথে করে ব্যবসায়িক আদান প্রদান। এই অফিস এবং অফিসিয়াল কাজ কর্মের অভিজ্ঞতাও আমার বিশেষ সুবিধার নয়।

এইখানে যদি কমিউনিকেশন গ্যাপ বুঝান তাইলে তা এক্কেরেই চর্চার বিষয়। গুলায়া খাওয়াইলেও বিনা চর্চায় লাভ হইবো না। আর সেইডা কর্মক্ষেত্রেই।

৩।

তাহলে ১২ বছর ইংরেজি শিখে এই জঘন্য অবস্থা কেন শিক্ষিতদের?
মূল কারণ গুলো তুলে ধরবো -


কারণ বুঝলাম, মাগার এইডা বুঝলাম না যে আপনে কুন আংরেজি শিখাইতে চান? কমেন্টে উত্তর দিলেন যে-

ইউ এন, জব মার্কেট ইত্যাদি ইত্যাদি। ওয়েল- আসেন তাইলে জব গুলা দেহি-

ইউ এন এ জব মূলত কনসালটেন্ট, পর্যবেক্ষক, নাইলে ইন্টারপ্রেটার। এর বাইরে আছে হাঁটু বাহিনী, ডাক্তর আর ইঞ্জিনিয়ার। একমাত্র ইন্টারপ্রেটার ছাড়া অন্য সবগুলাতে টেকনিক্যাল জ্ঞান অনে এ এ এক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। আর একডা ইঞ্জিনিয়ার বা ডাক্তর তার বিদ্যা যদি জানে তাইলে তা জানানোর মত আংরেজিও জানবো। যদি না জানে তাইলে কি হিব্রু ভাষায় পড়সে নাকি?

আর অন্য জব? ইমিগ্রেন্ট হইলে তো আংরেজি বা ফেরেঞ্চ জানা লাগবোই, আবারও এইহানে মূল চাহিদা ইঞ্জিনিয়ার আর ডাক্তরের। অর্থাৎ ঘুইরা ফিরা সেই একই কাসুন্দি।

কিন্তু আমাগো মূল রপ্তানি হইলো আফা আদম ব্যবসা, মানে শ্রমিক, তাগোরে গরু চালানোর মত ডান-বাম আর হট শিখলেই চলে।

সবশেষে আপনে কিছু সম্ভাব্য যুক্তিরে ডিফেন্ড করসেন, এইতো!

তাই আমি আরো কিছু ক্ষেত্র দ্যাখায়া জানাইলাম যে যেট্টূক ইংলিশ না জানলেই না, তা আমাগো কারিকুলামে ভালা কইরাই আছে, পুলাপান আগের চেয়ে ভালাও হইতাসে(এস এস সি আর এস এস সি র পাশের হার তাই বলে!)। যার ঠ্যাকা সে এর চেয়ে বেশি নিজ গরজেই শিখবে এবং স্রেফ একটা ভাব প্রকাশের মাধ্যমের জন্য শুদ্ধাশুদ্ধি নিয়া আমি খুতখুতানিতে বিশ্বাসী না। আমি বাস্তববাদী, তাই বিজ্ঞান আর প্রযুক্তিতে জোর দিতে চাই, সেই সাথে চিকিৎসায়। আমাগো শিক্ষাব্যবস্থায় এর প্রয়োগ দ্যাখতে চাই।

বহির্বিশ্বে বাংলাদেশিরা আংরেজির কারণে কখনোই পিছায়া পড়তাসে না, যারা যায় তারা নিজ গরজেই শ্যাখে, তাই যে কারণে পিছায়া পড়তাসে শিক্ষাব্যবস্থায় সেই দিকে নজর দিলেই বহুত ফায়দা হবে, এনশাল্লা।

আবারও ম্যালা ম্যালা ধইন্যা।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১০:৩৯

রাগ ইমন বলেছেন: নাহ, আমি হতাশ । আমি এখনো পর্যন্ত ধরতেই পারলাম না , আপনার পয়েন্টটা কি?

আমি মূল পোস্টে যা লিখেছি তাতে কোন ভুল তথ্য আছে?

কোন ভুল সাজেশন আছে?

অথবা কোন পয়েন্টে আপনার কোন দ্বিমত আছে?

কোন পয়েন্টে সহমত আছে?

আপনি দয়া করে এই ভাবে লিখুন। সত্যিই বলছি, আমি আপনার মন্তব্য বুঝতে পারছি না । আমি আপনার এই মন্তব্যটাতে বিশেষ করে, একটাও পয়েন্ট খুঁজে পেলাম না যা নিয়ে আমি আমার মূল পোস্টে লিখিনি ।

যেমন - চর্চা, প্রয়োগ, অধিক বা অপ্রয়োজনীয় অংশ বাদ দিয়ে শুধু ল্যাঙ্গুয়েজ হিসেবে এর ব্যবহার শেখানো, যার যতটুকু দরকার হতে পারে তাকে ততটুকুই শিখানোর ব্যবস্থা ---- আপনিও তো সেই একই কথাই বলছেন , তাহলে আমার সাথে আপনার কথা গুলার পার্থক্য বা আপত্তিটা কোথায়?

নাকি আপনি বললে ঠিক আছে, আমি লিখলে ভুল?

কোন মানদন্ড মানে?

বার বার যে বলছি , রিডিং , রাইটিং, লিসেনিং ও স্পিকিং এর দক্ষতা - এইটা যে মানদন্ডের মধ্যে পড়ে , আপনি বুঝেন না ?

বাংলাদেশের ইংরেজির সিলেবাসে কিছু মানদন্ড দেওয়া আছে যে একজন ছাত্র বা ছাত্রী কি কি পারবে - সেগুলো পড়ে দেখেন নাই কখনো?

না জানলে কোন শিক্ষকের কাছ থেকে তার হ্যান্ড বুকটা নিয়ে পড়ে নিয়েন। নইলে আপনার এই উত্তেজনা বড়ই বেখাপ্পা এবং ইউসলেস লাগছে।

৪৮| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১০:২৪

দূর্যোধন বলেছেন: ভালো পোস্ট আপু ..... +

সমালোচনা করার মত তেমন কিছু পেলাম না ...তাই আর কমেন্টা বাড়ালাম না !!!! :D :D

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১০:৪০

রাগ ইমন বলেছেন: উপরে লাঠিয়ালের সাহায্য নেন। উনি একমত হইয়াও উত্তেজিত সমালোচনা করে যাচ্ছেন।

৪৯| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১০:২৯

ঝিঝি পোকা বলেছেন: পদ্মাচরের লাঠিয়াল বলেছেন বহির্বিশ্বে বাংলাদেশিরা আংরেজির কারণে কখনোই পিছায়া পড়তাসে না, যারা যায় তারা নিজ গরজেই শ্যাখে, তাই যে কারণে পিছায়া পড়তাসে শিক্ষাব্যবস্থায় সেই দিকে নজর দিলেই বহুত ফায়দা হবে, এনশাল্লা।

৯৫ভাগ সহমত।বহি বিশ্বে বিশেষ করে মধ্যেপ্রাচ্যের দেশগুলোতে যাদের রপ্তানী করা হয় শতকরা হিসেবে ৯০ভাগই অফিসিয়াল কাজ করেনা এবং ওরা ভারতীয় কিংবা শ্রীলংকার শ্রমিকদের তুলনায় অবস্থানরত দেশগুলোর ভাষা আরো বেশী জানে।ওদের যে সমস্যাগুলো আসল সেগুলো নিয়ে কেউ ভাবেনা।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১০:৪৩

রাগ ইমন বলেছেন: বাংলাদেশের মানুষ অনেক কিছু না থাকার কারণেই পিছিয়ে পড়ছে , তার সবটাই কি এখানে আলোচনা করা হয়েছে?

হয় নাই। তাই দয়া করে প্রাসঙ্গিক থাকুন।

ইংরেজি শিখতে এসে কেউ ইংরেজি শিখছে না - এইটাই এই পোস্টের মূল প্রতিপাদ্য, অন্য কিছু নয় ।

পুরো শিক্ষা ব্যবস্থা , তার সাথে লেবার মার্কেটের সম্পর্কহীনতা - এই সব আলোচনা করতে গেলে তো মহাভারত হয়ে যাবে ভাই।

ব্লগ ও আমার সময়- এই দুয়ের সীমাবদ্ধতা মনে রেখে প্রাসঙ্গিক আলোচনা করলে ভালো হয়।

৫০| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১০:৩৩

স্তব্ধতা' বলেছেন: @জাকির সজীব নায়েক: আপনি যে ভাষায় কথা বলছেন, সেটা ইংরেজী জানা পশ্চিমাভাষীদের লে-ম্যান ল্যাংগুয়েজ।দোকানদার থেকে শুরু করে মিস্ত্রি সবাই এই ভাষায় কথা বলে, এটা কোন একাডেমীক সোসাইটির ভাষা না।সদ্য পিক করছেন বোঝা যাইতেছে।এই সমস্ত আদমগিরী এই খানে দেখাইতে আইসেননা।সামুতে অনেক ব্যক্তি আছেন যারা অনেক ভালো ভালো জায়গায় আছেন কিন্তু আপনার মতো বড়াই করেননা।অল্প পানিতেই মাছ লাফায় বেশী।

@লেখক: সমস্যাটাতো পদ্ধতিতে।আমরা যখন ফরাসী শিখতাম, তখন দেখতাম শিক্ষক ক্লাসে ঢুকেই অন্য সব ভাষায় যোগাযোগ বন্ধ।ছবি দেখে দেখে শব্দ শিখে ভোকাবুলারি বাড়ানো হতো। বিশ্বাস করুন সেসব আজও মনে আছে, এক যুগ আগের কথা বলছি।আর আমাদের দেশে পরীক্ষার হলে ভোকাবুলারিও কমন পড়া নিয়ে সবাইকে চিন্তিত হতে দেখা যায়। এই দু:খ তখনই রাখার জায়গা পেতামনা, এখন যে কি অবস্থা জানিনা।আমাদের যে পদ্ধতি তাতে আমরা না শিখি সাহিত্য পড়ার মতো ইংরেজী, না শিখি কর্মক্ষেত্রে কাজ করারর মতো ইংরেজী।আমার মনে হয়, সম্পূর্ণ কাঠামোটাই পরিবর্তন করা দরকার।উচ্চ মাধ্যমিক এর আগ পর্যন্ত ভোকেশনাল ইংরেজীর আলাদা সিলেবাস করা দরকার।ছবি দেখে শব্দ শিখা, রিডিং কম্প্রিহেনশন, লিসেনিং এই তিনটার উপর জোর দেয়া দরকার।উচ্চমাধ্যমিকে গিয়ে ইংরেজীটাকে ঐচ্ছিক করে দেয়া দরকার, সেখানে সাহিত্য থাকবে, কেউ যদি পরে উচ্চ শিক্ষা নিতে চায় ইংরেজী সাহিত্যে তাদের জন্য।এছাড়া বাকী সবারই ভোকেশনাল ইংরেজী শিখা উচিত মাধ্যমিক পর্যন্ত।এতে পরবর্তীতে অনার্স মাস্টার্স এর পড়াটাও তাদের সুবিধা হবে যে হেতু সেগুলোও ইংরেজীতে পড়তে হয়।

গুরুত্বপূর্ণ পোষ্ট।++++++

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১০:৫৮

রাগ ইমন বলেছেন: খুবই গুরুত্বপূর্ণ কথা বলেছেন । আমার উপলব্ধিও একই।
এখানে পদ্ধতিগত সমস্যা এবং এর সম্ভাব্য সমাধান নিয়ে কথা বলতে গিয়ে কেউ কেউ শীবের গীতে নিয়ে যাচ্ছেন , যেইটা কাম্য নয়।

বাংলা ভাষায় ইংরেজি শিখতে গিয়ে কেউই আসলে ইংরেজি শিখে না । স্রেফ সঠিক প্রয়োগ ও চর্চার অভাব।

আপনার সাজেশন গুলা খুব ভালো ।

আমার মনে হয় স্কুল পর্যন্ত আগে শেখানো দরকার যে কোন সাবজেক্টটা তার কি কাজে লাগবে। এবং প্রতিটা জিনিস শেখানোর পিছনে লেবার মার্কেটে এর দাম ও কার্যকারিতা - এইটা বুঝিয়ে বলা উচিত। যেমন - কেউ যদি ইংরেজি শিখতে চায় তাহলে এই সাবজেক্ট কো থায় কিভাবে কাজে লাগবে , এইটা প্রথমেই স্পষ্ট করা দরকার।

বিভিন্ন পেশায় কি কি সাবজেক্ট লাগে এইটা স্কুলে থাকতেই বুঝিয়ে বলা উচিত। কোন পেশায় বেতন কেমন, কতদিন পড়তে হয়, ব্যবসায় পুঁজি কত লাগে ইত্যাদি বিষয় তুলে ধরা উচিত। আর সবচেয়ে বেশি উচিত নিজের উপার্জনের পথ কি ভাবে নিজেই তৈরী করতে হয় তা শেখানো।

আমাদের সবচেয়ে বড় সমস্যা আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থার সাথে হিউমেন রিসোর্স ডেভেলপমেন্ট এবং লেবার মার্কেট রিসার্চের কোন সম্পর্কই নাই!

৫১| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১০:৫১

ঝিঝি পোকা বলেছেন: ইংরেজি শিখতে এসে কেউ ইংরেজি শিখছে না - এইটাই এই পোস্টের মূল প্রতিপাদ্য, অন্য কিছু নয়

কিন্তু আপনি পোস্টে ভাষা , কালচার, জীবন যাপন পদ্ধতি সম্পর্কে শেখার কোন সুযোগ স্কুলে নাই। বলে প্রবাসীদের সমস্যার জন্য অন্যতম কারণ বোঝাতে চেয়েছেন তাই বলা এর বেশী কিছু নয়।

কমেন্ট ৪৬ এর জবাবে আপনি কিছু বললেননা।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১১:০৩

রাগ ইমন বলেছেন: আপনি পোস্টে ভাষা , কালচার, জীবন যাপন পদ্ধতি সম্পর্কে শেখার কোন সুযোগ স্কুলে নাই। বলে প্রবাসীদের সমস্যার জন্য অন্যতম কারণ বোঝাতে চেয়েছেন তাই বলা এর বেশী কিছু নয়। --- একটু ভুল হলো মনে হয় ।

আমি বলেছি , দেশ ও কালচার ভেদে ইংরেজির যে পার্থক্য , মানে, টমেটো আর টমাটোর পার্থক্য শিখতে হয়েছে পরে, কাজ করতে এসে। অথচ ল্যাঙ্গুয়েজ ক্লাসেই এই পার্থক্য গুলা বুঝানো যেত। ভাষার বাইরের কালচার, জীবনযাপন পদ্ধতি নিয়ে কিছু বলেছি বলে তো মনে পড়ছে না । কোথায় বলেন তো?

৫২| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১০:৫৯

আবদুল্লাহ আল মনসুর বলেছেন: B:-) :-0 :-0

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১১:০৪

রাগ ইমন বলেছেন: X(

৫৩| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১১:০৮

অপ্‌সরা বলেছেন: আপুনিমনি কেমন আছো??:)

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১১:১৫

রাগ ইমন বলেছেন: রে বাবা, পরী যে!

আজকে ভালো নেই আপুনি। খুব জ্বর। তাই দেখো না , ব্লগে বসে আছি কাজ কর্ম বাদ দিয়ে! :(

৫৪| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১১:০৯

এক্স বলেছেন: জাতি হিসেবে আমাদের নাই লক্ষ্য কাজেই যার যা শেখার তা ব্যাক্তি পর্যায়ে শিখে নেয়. জাতি সামগ্রিক ভাবে কিছুই করে না. ব্রিটিশ ও ইউরোপিয়ানরা ক্রসেডে পরাজিত হয়ে বুঝেছিল মুসলমানদের উপর আপার হ্যান্ড নেয়ার জন্য ততকালীন মুসলমানদের মতই তাদের শিক্ষা ও প্রযুক্তি লাগবে. তারা এই ভিশনকে সামনে রেখে রেনেসাঁর দিকে ধাবিত হয়েছিল, রাজা ও জমিদাররা উদার হস্তে দান করত ল্যান্ড এক্সপ্লোরেশনের জন্য, ইন্ডাস্ট্রিয়ালাইজেশনের জন্য প্রযুক্তি উদ্ভাবন করতে. এর ফলাফল স্বরূপ আস্তে আস্তে নিউটন-ভাস্কো ডা গামাদের মত লোকেরা তৈরি হয়েছিল এবং নতুন ইউরোপের জাগরন করেছিল.

এটা একটা হোলিস্টিক এপ্রোচ, ইম্প্লিমেন্টেশন লেভেলে (যেমন কারিকুলাম, শিক্ষকের যোগ্যতা, পরীক্ষার মানদন্ড) চেন্জ করে লাভ হবে না যদি না ভিশনারি ও স্ট্রাকচারাল লেভেলে ফোকাসড হওয়া যায়. আমাদের আগে ঠিক করতে হবে আমরা কোথায় উঠতে চাই তারপর দেখতে হবে কি কি যোগ্যতা প্রয়োজন অতপর শিক্ষা ব্যবস্হাকে সেই অনুযায়ী ইন্ট্রিগেট করতে হবে.

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১১:১৬

রাগ ইমন বলেছেন: একমত।

আমাদের সবচেয়ে বড় সমস্যা আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থার সাথে হিউমেন রিসোর্স ডেভেলপমেন্ট এবং লেবার মার্কেট রিসার্চের কোন সম্পর্কই নাই!

৫৫| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১১:১৫

বাজেকাম বলেছেন: আপু( সবাই তাই বলছে), অনেক জ্ঞানগর্ভ আলোচনা, কমেন্ট এর পর কমেন্ট করা সত্যিই কঠিন। আমার কিছু উপলব্ধি শুধু এখানে যোগ করলাম।
১. শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলোতে ইংরেজী শিখন শেখানো চলবে, কিন্তু কোন তথাকথিত পরীক্ষা থাকবে না।
২. ভোক্যাব ডিভালপ করতে হবে আনন্দদায়ক পদ্ধতিতে।
৩. এ্যাকসেন্ট, গ্রামার এগুলোর ওপর খুব বেশী জোর দেওয়ার দরকার নাই।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১১:১৭

রাগ ইমন বলেছেন: ভিন্নমত পেয়ে ভালো লাগলো ।

এখন আর বিস্তারিত কিছু বলতে চাইছি। আজকে উঠি। শরীরটা খারাপ লাগছে ভীষণ ।

৫৬| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১১:২৭

এক্স বলেছেন: আমাদের সবচেয়ে বড় সমস্যা আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থার সাথে হিউমেন রিসোর্স ডেভেলপমেন্ট এবং লেবার মার্কেট রিসার্চের কোন সম্পর্কই নাই!

এটা একটা কনসিকোয়েন্স. আমাদের চিন্তা বদ্ধ এবং দেশ থেকে পালানো নয়ত বিদেশী কম্পানিতে চাকরী করে কোন মতে বেঁচেই জীবনের লক্ষ্য. জার্মানদের মেশিনারিজ সবচেয়ে ভাল কারন তারা সমগ্র বিশ্বকে পদাবনত করতে চায়, ব্রিটিশ ও মার্কিনরা সবচেয়ে বেশি রিসার্চ করে হিউম্যান সাইকোলজি ও ইকোনমিক্স নিয়ে কারন তাদের সমগ্র বিশ্বের মানুষকে মানসিক ও অর্থনৈতিক ভাবে দাস বানাতে হবে তাই. আর আমাদের লক্ষ্য অন্যের অনুগ্রহে বাঁচা. সেইজন্যই ওই কনসিকোয়েন্স.

হোয়েন ইউ নিড টু কঙ্কার ফর গুড ওর ব্যাড দেন ইউ ইউল মোবিলাইজ এনিথিং দ্যাট মুভস, ইউটিলাইজ এভরিথিং দ্যাট ওয়র্থ. উই নিড বেস্ট সো ওয়াট উই আর ডুয়িং ইজ ইনাফ ফর আস. ইফ ইউ ওয়ান্ট টু ডু সামথিং দেন ব্রেক দা প্রিজন অব মাইন্ড ফার্স্ট.

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৮:০২

রাগ ইমন বলেছেন: িন্তার বিষয়।

৫৭| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১:৩৮

আবদুল্লাহ আল মনসুর বলেছেন: |-) |-) :-< |-) |-)

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৮:০৩

রাগ ইমন বলেছেন: জ্যাডা , খালি ঘুমাইয়ো না । একটু কাজও করো।

৫৮| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ৯:১০

শৈল্পিক ভাবনা বলেছেন: আপুর বেশি বেসি যর হোক..তাহলে এমন ভাল লেখা পাব। :(( :(( :((

ভাল হয়ে যাও দ্রুত।

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৮:০৪

রাগ ইমন বলেছেন: অত্যন্ত বাজে দোয়া।

৫৯| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:৫৯

আমিনুল ইসলাম বলেছেন: আপনি বোধহয় লিংক দেয়া পোস্টটি পড়েন নি। বাংলা ব্লগে ইংরেজি লেখার কথা বলিনি। ইংরেজি বিষয়ক লেখা বাংলা ব্লগে দিলেই অনেক বাজে মন্তব্য আসে।

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৮:০৫

রাগ ইমন বলেছেন: বাজে মন্তব্য আসলে উপস্থাপন পাল্টাতে হবে।

প্রথমেই পাঠকের অবস্থানে নিজেকে চিন্তা করে লিখো। পাঠক জিজ্ঞেস করবে, " এই পোস্টটা পইড়া আমার কি লাভ?" উত্তরটা স্পষ্ট হইলে বাজে মন্তব্য আসার কথা না।

৬০| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৩৪

মোসারাফ বলেছেন: শৈল্পিক ভাবনা বলেছেন: ১ জনের ভাল লাগেনি

আপু প্লিজ এটা আরিফুর নাকি একটু বলবেন। না বললে মুছে দিন কমেন্ট টা।

সম্ভবত আরবী শিখার কথা বলায় কারো গায়ে লেগেছে।

@লেখক: স্কুল জীবনে বাংলা রচনা লেখার সময় আমরা বিভিন্ন ভাবে ইরেজী ব্যবহার করতাম। যেমন: Time and tide wait for none. বাংলা ব্যকরনে এভাবে ভিন্ন ভাষা ব্যবহারের জন্য নম্বর কমার কথা হলেও শিক্ষকগন খুশি হয়ে নম্বর বাড়িয়ে দিতেন। প্রশ্ন জাগে যদি Essay লেখার সময় বাংলা ব্যবহার করতাম শিক্ষকগন কি করতেন? আপনাকে ধন্যবাদ ভালো পোস্টের জন্য।

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৮:০৭

রাগ ইমন বলেছেন: আয় উপার্জনের জন্য দরকার হলে হিব্রুও শিখতে হইতে পারে। তাতে সমস্যা কি?

অবজেক্টিভলি চিন্তা করতে না জানলে সেইটা বাচ্চা ও অপরিণত অপরিপক্ক মানসিকতার পরিচয়।

৬১| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৫৪

শৈল্পিক ভাবনা বলেছেন: যর বলে কোন শব্দ আছে নাকি?? ;)

৬২| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:৩৫

মুনির হাসান বলেছেন: ধন্যবাদ। বিশ্লেষণগুলো যথাযথ এবং সম্ভবত কারোরই কোন অমত নেই। আমি এ মূহুর্তে সব মন্তব্য পড়তে পারলাম না।
তবে, আমার মনে হয় 'অনেকে এই পৃথিবী (আমাদের ইংরেজী শিক্ষার দুর্বলতা)কে ব্যাখ্যা করেছে। এখন দরকার সেটিক বদলে ফেলা। ' প্রশ্ন হচ্ছে ব্যক্তি হিসাবে কিংবা কয়েকজনের দল হিসাবে আমাদের করনীয় কী?
আমরা কয়েকজন মিলে গ্রামে কিছু কাজের পরিকল্পনা করছি। পারবো কী না জানি না, কারণ আমার দোকানের সংখ্যা বেড়ে যাচ্ছে।
তবে, মোষ তাড়ানোর কাজটা আমার মতো অলসরে দিয়ে যেটুক হয় সেটা চলতে থাকুক।
কী বলেন?

৬৩| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১:৩২

মুভি পাগল বলেছেন: এই কথাগুলো সেই কলিকাল থেকেই মানুষের মগজে গেঁথে আছে তবু বাঙালী এতই গর্দভ যে বাস্তবটা ঠিকমত বুঝতে চায়না

৬৪| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১:৩৪

মুভি পাগল বলেছেন:
আপনি এই বইটা একটু পড়ে দেখতে পারেন

৬৫| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১০:৫৯

Observer বলেছেন: +++

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.