![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
রাগ ইমন।এক সময় দেশ নিয়ে, মানুষ নিয়ে লিখতাম। কবিতা লিখতাম। এখন কবিতা লিখতে বসলে দেশের সমস্যা গুলোর কথা লেখার কথা মনে পড়ে যায়। অনেক কিছু - যা নিয়ে কেউ লিখছে না। দুঃখ নেই। একটা সময় তো আজলা ভরে কাদামাটি , শীতলক্ষ্যার জল নিয়ে খেলেছি। সে খেলাও ছাড়তে হয়েছে। আছি । পেন্সিলে আঁকা ছবির মত।
রোজ নামচাঃ
বহুদিন লেখা লেখি করা হয় না এই প্লাট ফর্মে। প্রচুর কাজ, ব্যস্ততা, ব্লগিং এর উদ্দেশ্য বিধেয় -এ পরিবর্তন - নানাবিধ কারণ। আজকে বহুদিন পরে লিখতে বসে খেই হারিয়ে যাওয়ার উপক্রম। কি লিখি, কি না লিখি। তাই ভাবলাম, ব্লগিং যে মূল চরিত্র - অর্থাৎ যা-ইচ্ছে-তাই লেখবার স্বাধীনতা - সেই ভাবটা ধরে রেখেই লিখি। কিন্তু কি লিখব কিছুই বুঝলাম না।
সিনেমাঃ
ফেসবুকে আমি সিনেমাখোর নামে একটি গ্রুপের সদস্য। সেখানেও খুব অনিয়মিত। সাম্প্রতিক দেখা একটি হলিউডি ছবি নিয়ে লিখলাম তাও। জনি ডেপ, হেলেনা, ইভা গ্রিনের ডার্ক শ্যাডো। ৬০ এর দশকে এই নামে নাকি একটা টিভি সিরিজ ছিলো। পরিচালক টিম বার্টন ( জনির বন্ধু, হেলেনার প্রেমিক) সেই পটভূমিকাতে রেখেই সিনেমা তৈরী করেছেন।
মুলত এডোয়ার্ড সিজারহ্যান্ড ছবি থেকেই আমি জনির ভক্ত। ঠিক কোন ছবি থেকে হেলেনার ভক্ত হয়েছিলাম মনে পড়ছে না, তবে এই দুইজনকে সুইনি টড ছবিটাতে দেখে স্তম্ভিত হয়েছিলাম। জনির প্রতিভার কথা সর্বজনবিদিত, ও নিয়ে কথা না বাড়াই। হেলেনার কথাও হয়ত কম বেশি সবার জানা। মিশেল ফাইফার তো আরেক ইতিহাস। ইভা আমার কাছে অত পরিচিত না হলেও তার অভিনিত কিছু ছবি দেখে তাকে চেনার চেষ্টা করলাম। প্রতিভাময়ী এবং দারুণ সাহসী। আগের অনেক গুলো ছবিতেই ক্লোয়িকে খেয়াল করেছিলাম, দারুণ প্রমিসিং ইয়াং একটর।
কিন্তু, যে বিশাল আশা নিয়ে ছবি দেখতে বসা, তাতে বালি তো বালি, পুরা মলপাত হইলো। প্রতিভা এবং অভিনয় গুণের কারণে ছবিটা মাঝপথে বন্ধ করে দেইনি। কিছুটা বিস্ময় আর অবিশ্বাসও হয়ত ছিলো (জনির ছবি এত বাজে হয় কি করে!!!! নিশ্চয়ই এর পর দারুণ কিছু ঘটবে.। আর এক মিনিট-- আর দুই মিনিট), শেষ পর্যন্ত ভালো কিছুই ঘটলো না। জঘন্য কাহিনী। কোন চরিত্রই ঠিক মত ফুটে উঠলো না। খাপছাড়া। কোন চরিত্রের প্রতিই যথেষ্ট অনুভূতি তৈরী হয় না । মানে, না ভালোবাসা, না মায়া, না ঘৃণা, না ক্ষোভ , না রোমাঞ্চ। কেবল বিরক্তি - ছবিটার প্রতি। যে ছবির কাহিনী দর্শকের মনে কোন ইমোশন জাগায় না, সেইখানে মহারথী অভিনেতা অভিনেত্রী আর কি করবে? ফলে, যা কোন দিন কল্পনাও করিনি, তাই বাস্তবে ঘটলো। জনি ডেপের ছবি দেখে বিরক্ত হয়ে চিৎকার দিলাম- রাবিশ! টিম বার্টন বন্ধুত্ব- ভালোবাসার এমন অপব্যবহার করেছে- আর কাহিনী হয়েছে গার্বেজ। জনি-মিশেল-হেলেনার ছবি এমন হয় কি করে - কিছুই বুঝলাম না!
নাটকঃ
আমি টিভি দেখা ছেড়ে দিয়েছি প্রায় ৮ বছর হলো। খবর দেখতাম আগে, এখন তাও দেখি না। মুভি দেখি কম্পিউটারে। ফলে, নাটকের সাথে তেমন সম্পর্ক নেই বললেই চলে। নাটকের স্বর্ণযুগে হলে গিয়ে গরম আর মশার কামড়ের ভিতরে বসে, মঞ্চ নাটক দেখেছি। আর এখন যা সব শুনি, তাতে বিছানায় শুয়ে এত আরাম এর ভিতরেও নাটক দেখার রুচি হয় না। স্বামীর অত্যাচারে একটা দেখতে বাধ্য হইলাম। (শিরি , লাইলি, রজকিনিরা কত আত্মত্যাগ করেছে, আমিও না হয় করলাম, প্রেম বলে কথা! কিন্তু কেন করলাম, কিছুই বুঝলাম না!)
তো, ঘটনা দাঁড়াইলো কিঞ্চিৎ নিম্নরুপঃ
নাটকের নাম - ভালোবাসবো বলে (আনলিমিটেড)
লেখক, নায়ক নায়িকা, পরিচালক কে জানি না- জানলে আর রাস্তায় পাইলে ছেড়া স্যান্ডেল দিয়ে পিটাব সিওর।
প্রথম ১০-১৫ মিনিট। কপোত কপোতি খালি মোবাইলে কথা বলে। প্যান প্যান করে কি বলে শুনিও না, বুঝিও না। খালি শুনলাম--
নায়িকাঃ কোথায় , কখন দেখা করতে হবে, আব্বিই বলে দিবেন।
( ওরে খাইসে! দেশ এত্ত আধুনিক হইলো কবে? মেয়ের ডেটিং এর ফিক্সচার আব্বা করে দেয় নাকি আজকাল?
পরে জামাই কইলো, আব্বি না , আপনি বলেছে। আইচ্ছা, মাইনা নিনু)
পরের দৃশ্যে নায়ক ক্লাস রুম এর আইল ধরে হাঁটে, একটা বই এর পাতা উল্টায় আর মুচকি মুচকি হাসে। সাদা সাদা ইউনিফর্ম পরা পোলাপান অজ্ঞান পার্টির শিকার এর মত মটকা মেরে বসে আছে। এই বয়সে পোংটা পোলারা কোন দিনও এমন চুপ করে বসে থাকতে পারে না। ভাবলাম, পরীক্ষা চলে? নাত! তাইলে কি সাদা পোশাকের র্যাব এর ভয়ে চুপ? মাদ্রাসা হইলেও না হয় মানা যাইত। সেখানে হুজুরের অবাধ্য হইলে ধরে ধরে সব ইয়ে মেরে দেয়। পরে জানা গেলো, নায়ক প্রাইমারী স্কুলের টিচার!!!!!!!!!! কিন্তু কিছু পড়ায় না, খালি হাসে। (কিছু পারে না মনে হয়)
পরের দৃশ্যে প্রাইমারী স্কুলের টিচার নায়ক নায়িকার সাথে ডেটিং এ গেলো নদীর পারে । প্রিমিও চালাইয়া।
(এইবার আর পারলাম না। চেয়ার উলটায় পড়েই গেলাম। এই মিথ্যুক, শয়তান, প্রতারক প্রাইমারী চিটাররা আসলে প্রিমিও চালিয়ে প্রেম করে বেড়ায় আর সরকারের কাছে বেতন ভাতা নিয়ে ভণ্ড আন্দোলন করে। প্রাইমারীর টিচাররা তাইলে এখন অনেক ধনী!!!!! )
যাই হোক, প্রেম করতে দেখি ধান ক্ষেত না পাটক্ষেত কই গেছে। দেখেই বুক হিম হয়ে এলো। খবরের কাগজ পড়ে পড়ে " ক্ষেত " দেখলেই পোড়া মন "ইজ্জত" লুটে নেওয়ার আতমখে হা পা... কিন্তু নায়ককে তেমন ভীত দেখালো না। মনে হলো, হয়ত সেও রেডি হয়েই আছে - কখন বলবে- ওরে, ঘষেটি বেগম, তুই দেহ পাবি, মন পাবি কিন্তু প্রিমিও পাবি না -- ইত্যাদি ইত্যাদি। নায়িকা মনে হয় নিডো খায়, বেশ বলশালীনী।
এরপর কাহিনী কই থেকে কি হইলো কিছুই বুঝা গেলো না খালি নায়িকার মোবাইল অফ। (চার্জ করতে ভুলে যেতেই পারে)। নায়ক ক্লাসে পড়ানো বাদ দিয়া এই নিয়া কান্দাকাটি। এরপর হঠাৎ একখান এস এম এস। গাড়ি চালাইতে চালাইতে নায়কের পঠন এবং উত্তেজিত হইয়া তারপর উরাধুরা এক্সিডেন্ট।
"গাড়ি চালানোর সময় মোবাইলে কথা বলা মারাত্মক অপরাধ"- জনস্বার্থে ব্র্যাক।
বেচারা পথচারী কে ছিলো বুঝা গেলো না। কেমনে কি হইলো তাও বুঝা গেলো না। কারণ নায়ক আগের মতই গাড়ি চালাচ্ছে। পিছনের সিটে একটা রক্তাক্ত বস্তা। (ভাবলাম, নিশ্চয়ই ইলিয়াস আলী--- এই তাহলে কাহিনী। নায়িকা নিশ্চয়ই নদীর পারে এবং ঐখানেই গুম করে দিবে-- ওয়াও ) বুদ্ধি হ্যাজ
কিন্তু না, ভুল পাসে বল লং অন দিয়ে চলে গেলো সীমানার বাইরে, নো বল। নায়ক তার কোন বন্ধুকে ফোনে বলে দিয়েছিলো আগেই, সেই বন্ধু উৎকণ্ঠিত এবং হাসপাতালের সামনে অপেক্ষমান। সাঁই করে প্রিমিও ঢুকলো। গাড়ির সামনে, পিছনে, পাশে কোথাও এক্সিডেন্টের বিন্দুমাত্র চিহ্ন নেই। নট ইভেন এ স্ক্র্যাচ!!!! ( নায়ক মনে হয় রজনীকান্তের জ্ঞাতী ভাই লাগে ) অথচ নাটকে মরা সৈনিকের অভিনেতা ছেলেটি রক্ত , ছেড়া কাপড়ে এমনই লন্ড ভন্ড অবস্থা, অমন এক্সিডেন্টে গাড়িও চেপকে যাওয়ার কথা!
এরপর শুরু হইলো সাস্পেন্স কমেডি। ছেলেটারে নায়ক আর বন্ধু মিলে এমন টানা হ্যাঁচড়া শুরু করলো যে এক্সিডেন্টে যদি নাও মরে থাকে, ঐখানেই অক্কা পাওয়ার কথা। ( দর্শকের জন্য সতর্কবানী- এক্সিডেন্টে আহত ব্যক্তিকে প্যারামেডিক ছাড়া কখনোই উল্টাপালটা নাড়াবেন না। হয়ত বেচে যেত, উলটা পালটা নাড়ানোর কারণে মরে যেতে পারে। যে কোন শিক্ষামূলক ভিডিও থেকে দেখে নিন, কিভাবে রোড এক্সিডেন্টে আহত ব্যক্তিকে ইমমোবালাইজ করতে হয়। ফার্স্ট এইড দিতে হয়)
যাই হোক, পরের দৃশ্যে নায়ক নায়িকার কাছে এসে গাড়ি থামালো। যথারীতি নদী বা খালের তীর। চারিদিকে ধুধু বালি আর কাশবন। রাস্তা কাচা। নায়িকা শাড়ি আর হিল পরে কিসে করে ঐখানে পৌঁছালো মালুম হইলো না। না রিকশা, না ভ্যান, না গাড়ি ( বাস ট্রেনের তো পথই নাই) না ঘোড়া, না হাতি , না গরু। গাধা অবশ্য একটা ছিলো, তবে সেইটা নিজেই প্রিমিও চালায়ে আসছে।
নায়ক সটান গাড়ি থেকে বের হয়ে হাপাতে হাপাতে নেমে এলো। ঘেমে নেয়ে পুরাই অস্থির অবস্থা। গাড়ি চালায়ে আসলে মানুষ এমন হাপায় কেন? এইটা কি ফ্লিন্টস্টনের গাড়ি? নিচে দিয়া পা দোউড়াতে হয়? আচ্ছা, হইতে পারে, এক্সিডেন্ট এবং নায়িকার এস এম এস এ উত্তেজিত হইয়া হাপাইতেছিলো। তাইলে শার্টে রক্ত কই? নায়ক পথচারী মাইরা, তারে রক্তাক্ত অবস্থায় আলু ভর্তা বানাইয়া, হাসপাতাল থেকে এই পর্যন্ত গাড়ি চালাইয়া চরম ঘামিয়া, হাপাইতেছে। কিন্তু তাহার শার্ট পাট ভাঙা ইস্ত্রি করা, গায়ে কোন রক্ত নাই এবং গাড়ি একেবারে কারিনা কাপুরের মতন চকচকে।
যাই হোক, এত কান্ড কীর্তি করিয়া নায়িকাকে পাওয়া গেলো, কি সংবাদ? জাতির বিবেকের কাছে প্রশ্ন। নায়িকা কয়ঃ সরি, তোমাকে ভালোবাসি, কিন্তু সম্পর্ক করতে পারব না। (কেনু, কেনু, কেনু?) রনি আমাকে বেক করেছে।
আস্তাগফেরুল্লাহ! দেশ কই গেলো? এক্স বয়ফ্রেন্ড উত্তপ্ত করে ভেজেছে (বেক মানে তো তাই, তাই না?) , এইটা কারেন্ট বয়ফ্রেন্ডকে বলে ব্রেক আপ! এক্কেবারে ইয়ে মেয়ে তো!
জামাই আবার আমাকে ঝাড়লো । বেক না, বেগ করেছে। আমি তো মানে কি? কিসের বেগ? বেগ তো আসে, বেগ করে কেমনে?
বেগের চোটে নায়িকা হাটা দিলো। নায়ক ধড়াম করিয়া বনেটের উপরে পড়িয়া মাথায় হাত দিয়া বইসা রইলো। (বুঝেন না কেন? অকটেনের দাম কত? ) তবে, এই ধুধু বালু প্রান্তরে শাড়ি আর হিল পরিয়া সে বাড়ি যাইবে কি ভাবে তা নিয়া ভাবিত হইলাম না। বাংলাদেশের মেয়েরা আজকাল হেটে এভারেস্টে উঠে, নদীর পাড় তো কোন ছার!
নায়ক দেখি গাড়ির সামনে বসিয়া মুখ মন্ডল ম্যাসাজ করে। হয়ত অংক করিতেছিলো,
যখন নায়িকার উপরে রনি ভর ছিলো, তখন আমি ছিলাম না।
যখন আমার ভর যোগ হইলো , তখন রনি ভর বিয়োগ হইলো। কিন্তু, আবার কোন মদ্দাকর্ষণে (মরদ যুক্ত আকর্ষণ ) এ রনি ভর করিলো , তখন আমি বল প্রয়োগে বিয়োজিত হইলাম। ধরি, নায়িকা এইখানে ধ্রুব = ডি--- হোয়াই দিস ---- ডি------
নায়িকা কয়, ভুল বুঝো না।
আমি কই, ভুল তো পরে, কিছুই তো বুঝলাম না!!!!!!!!!!!!!
২৪ শে মে, ২০১২ ভোর ৪:৩৫
রাগ ইমন বলেছেন: প্লাসের জন্য ধন্যবাদ।
২| ২৪ শে মে, ২০১২ ভোর ৪:৩১
মিনেসোটা বলেছেন: আপনার স্বামী একজন মহান ব্যাক্তি, নাটক দেখানোর জন্য যদি কোন নোবেল প্রাইজ থাকে তাহলে সেটা তার প্রাপ্য
উনি আপনাকে জোড় করে নাটিকাটির দর্শক না বানালে রবীন্দ্র উত্তর যুগে এমন কালজয়ী সুষমালোচনা আমরা দেখতেই পেতুম না
২৪ শে মে, ২০১২ ভোর ৪:৩৬
রাগ ইমন বলেছেন: আমার স্বামী একজন মহান ব্যক্তি- এই পর্যন্ত একমত হইলাম।
৩| ২৪ শে মে, ২০১২ ভোর ৪:৩৭
দুই দুয়ারী বলেছেন:
রাগি ইমনাফারে অন্নেক দিন ফর দেকলাম...
২৪ শে মে, ২০১২ ভোর ৪:৪৫
রাগ ইমন বলেছেন: হুম, অনেক দিন পর লিখলাম।
৪| ২৪ শে মে, ২০১২ ভোর ৪:৪৫
রাগ ইমন বলেছেন: ডিসক্লেইমারঃ বাস্তবতার সাথে সম্পর্কহীন লেখা। বাংলাদেশে যে বাস্তবতা চলছে, তা নিয়ে লিখতে গেলে একটা পাথর হৃদয় প্রয়োজন।
৫| ২৪ শে মে, ২০১২ ভোর ৫:০০
ওবায়েদুল আকবর বলেছেন: অত্যন্ত সুপাঠ্য লেখা। :-< :-<
২৪ শে মে, ২০১২ ভোর ৫:১০
রাগ ইমন বলেছেন: হা হা হা, সুপাঠ্য বলে ঘুমায় গেলেন?
৬| ২৪ শে মে, ২০১২ ভোর ৫:০৮
মুনসী১৬১২ বলেছেন: চমৎকার রিভি্উ--
২৪ শে মে, ২০১২ ভোর ৫:১১
রাগ ইমন বলেছেন: ধন্যবাদ ।
৭| ২৪ শে মে, ২০১২ ভোর ৬:০৬
ওবায়েদুল আকবর বলেছেন: এইটা ভার্চুয়াল ঘুম, ঘুমানোর ট্রাই করতেছি কিন্তু ঘুম আসতেছেনা।
লেখা ভালো হইছে।
৩০ শে মে, ২০১২ দুপুর ২:৪৪
রাগ ইমন বলেছেন: আচ্ছা
৮| ২৪ শে মে, ২০১২ ভোর ৬:২১
আরজু পনি বলেছেন:
আমি আপনার নাম দেখে পোস্টে ঢুকলাম।
সত্যিই দারুণ লাগলো পড়তে।
-------
খুব ভালো লাগছে আপনাকে দেখে। আশা করি এইবার নিয়মিত হবেন।
ভালো থাকুন অনেক অনেক
৩০ শে মে, ২০১২ দুপুর ২:৪৫
রাগ ইমন বলেছেন: ধন্যবাদ। সময় চাইলেই কি আর পাওয়া যায়? ব্লগিং অনেক বেশি সময় দাবী করে।
৯| ২৪ শে মে, ২০১২ ভোর ৬:২৯
রাফা বলেছেন: আমিও তো কিছুই বুঝলাম না।
অনকদিন পর লিখলেন,কিন্তু হতাশ।
আপনি লংমার্চ সিরিয়ালটা দেখতে পারেন আশা করি ভালো লাগবে।
৩০ শে মে, ২০১২ দুপুর ২:৪৫
রাগ ইমন বলেছেন: কি আর করা।
১০| ২৪ শে মে, ২০১২ সকাল ৭:১৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: নাটকের রিভিউ পৈড়া মাথা আউলাইয়া গ্যালো গা
৩০ শে মে, ২০১২ দুপুর ২:৪৬
রাগ ইমন বলেছেন: নাটক দেখে আমারও হয়েছিলো।
১১| ২৪ শে মে, ২০১২ সকাল ৭:১৯
ইমন জুবায়ের বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ
৩০ শে মে, ২০১২ দুপুর ২:৪৬
রাগ ইমন বলেছেন:
১২| ২৪ শে মে, ২০১২ সকাল ৭:২৩
নাজনীন১ বলেছেন: রিভ্যু পড়ে নাটকের কাহিনী কিছুই বুঝি নাই, কেবল এই লাইনটা বুঝছি --
ব্লগিং যে মূল চরিত্র - অর্থাৎ যা-ইচ্ছে-তাই লেখবার স্বাধীনতা - সেই ভাবটা ধরে রেখেই লিখি।
৩০ শে মে, ২০১২ দুপুর ২:৪৬
রাগ ইমন বলেছেন: পুরাই যাচ্ছেতাই ।
১৩| ২৪ শে মে, ২০১২ সকাল ৭:৩৬
দেশের_কথা বলেছেন: ঔ নাটকের পরিচালক যদি আপনার এই রিভিউ দেখে রাস্তায় বোরকা পরে হাঁটবে
৩০ শে মে, ২০১২ দুপুর ২:৪৭
রাগ ইমন বলেছেন: কি জানি!
১৪| ২৪ শে মে, ২০১২ সকাল ১১:১৮
সায়েম মুন বলেছেন: চরম নাটক রিভিউ
৩০ শে মে, ২০১২ দুপুর ২:৪৭
রাগ ইমন বলেছেন: নাটকটাও চরম
১৫| ২৪ শে মে, ২০১২ বিকাল ৩:৪৩
বড় বিলাই বলেছেন:
এইটা কি ফ্লিন্টস্টনের গাড়ি? নিচে দিয়া পা দোউড়াতে হয়?
আপনার সত্যিই আরও নাটক দেখা দরকার। এইরকম মজার লেখা নইলে কিভাবে পাব।
৩০ শে মে, ২০১২ দুপুর ২:৪৭
রাগ ইমন বলেছেন: হা হা হা
১৬| ২৪ শে মে, ২০১২ বিকাল ৩:৫৯
মাস্টার বলেছেন: তাইলে বুঝেন অবস্থা!! এদের নিয়াই বাংলাদেশের সিনেমা নাকী আগায়া যাইবো
৩০ শে মে, ২০১২ দুপুর ২:৪৮
রাগ ইমন বলেছেন: সিনেমার আদিকালে হলিউডেও এই রকম আজগুবি জিনিস বানাইতো। সুতরাং . . .
১৭| ২৪ শে মে, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১৯
মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন: হা হা হা
আপনার রিভিও পাবার মতোও নয় লাটকটি!! আরও লিখবেন আপু। আপনার একজন ভক্ত আমি।
৩০ শে মে, ২০১২ দুপুর ২:৪৯
রাগ ইমন বলেছেন: আরেহ নাহ। আজকাল তো ৩ দিনে নাটক বানায়। এই জন্য এই অবস্থা হতেই পারে। কিন্তু কমন সেন্স থাকা উচিৎ ছিলো।
১৮| ২৫ শে মে, ২০১২ রাত ১:৪২
আমি তুমি আমরা বলেছেন: ওয়েলকাম ব্যাক।
৩০ শে মে, ২০১২ দুপুর ২:৪৯
রাগ ইমন বলেছেন: ঠিকাছে ।
১৯| ২৫ শে মে, ২০১২ রাত ৩:৪০
মজলুম বলেছেন: অনেক দিন পর আপ্নাকে দেইখা ভাল্লাগতেছে। ব্লগে এরি মাঝে অনেক নাটক হয়ে গেছে। আপনি থাকলে ঐ নাটকগুলোর ও রিভিউ হইতো। সাইয়া নিক, এক্রাম ষাড়, জাতির নানারা ধারাবাহিক ভাবে নাটক দেখিয়েছিলো।আপনি না থাকায় এই ঝড়ো হাওয়ার মাঝে আপনার জ্বালাময়ী পোষ্টগুলা মিস্করতাম।
যেখানেই থাকুন, ভালো থাকুন আপু।
৩০ শে মে, ২০১২ দুপুর ২:৫০
রাগ ইমন বলেছেন: জ্বালাময়ী !!
২০| ২৫ শে মে, ২০১২ রাত ৩:৫৭
হিবিজিবি বলেছেন: আমি আবার বউয়ের চিপায় পড়ে মাঝে মাঝে নাটক দেখি!! যদিও বেশির ভাগের কিছুই বুঝিনা!!
চরম রিভিউ লিখছেন! অনেক ভালো লাগছে।
৩০ শে মে, ২০১২ দুপুর ২:৫০
রাগ ইমন বলেছেন: ভালো নাটকও হয় মাঝে মাঝে।
২১| ২৫ শে মে, ২০১২ দুপুর ১:৪২
কবির চৌধুরী বলেছেন: নাটকের কিছুই তো বুঝলাম না।
৩০ শে মে, ২০১২ দুপুর ২:৫০
রাগ ইমন বলেছেন: ঠিক ঠিক
২২| ২৫ শে মে, ২০১২ বিকাল ৪:৪৩
এইযেদুনিয়া বলেছেন: এটা নাটক না আরো কিছু????
৩০ শে মে, ২০১২ দুপুর ২:৫১
রাগ ইমন বলেছেন: এইটা ড্রামা
২৩| ২৭ শে মে, ২০১২ রাত ১২:২১
মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: গত তিন বছর থেকে টিভি না দেখার দুঃখ জল হয়ে গেল রিভিউ পড়ে (যেখানে নাটক অংশের রিভিউ পড়তেই জানটা বেরিয়ে যাচ্ছিলো.....সেখানে নাটকটাযে দেখতে হয়নি সেটা্ই সাতপুরুষের ভাগ্যি......)
৩০ শে মে, ২০১২ দুপুর ২:৫১
রাগ ইমন বলেছেন: হা হা হা হা হা
২৪| ২৮ শে মে, ২০১২ ভোর ৪:৫১
স্তব্ধতা' বলেছেন: হাজিরা দিয়ে গেলাম। আমিও নিয়মিত না, তবে আপনার নাটক অভিজ্ঞতা পড়ে হাসতে হাসতে আমার বারান্দা থেকে পড়ে যাবার যোগাড়। তবে পড়ি নাই ।আমি বাংলা শোনবার জন্য বাংলা চ্যানেল গুলো ছেড়ে রাখি, খবর ছাড়া কোনটাতেই মনসংযোগ থাকেনা। আসলে টিভি দিয়ে আমি যে কাজ করি তা রেডিও দিয়েই সম্পাদন করা যেতো
।
ভালো কথা, আপনি দেশের স্বাস্থ্য পলিসি নিয়ে কাজ করছেন, কি কাজ করছেন খুব জানতে ইচ্ছে হয়। আমি রিসেন্ট দু'টো কনফারেন্সে (একটা ফ্রান্সে, আর একটা পর্তুগাল এ) বাংলাদেশের ডায়াবেটিস/চাইল্ড হেলথ ওবেসিটি সম্পর্কে যে রকম ভয়াবহ চিত্র দেখলাম তাতে দেশর বর্তমান ও ভবিষ্যত নিয়ে খুবই চিন্তিত। কিছু নমুনা দেখতে পারেন ব্রিটেনের প্রফেসর পিটার হুইনকাপের করা এই স্টাডিতে । কদিন আগে একটা সিম্পোজিয়ামে হৈচৈ ফেলে দিয়েছিলেন এই ভদ্রলোক তার ফাইন্ডিংস দিয়ে। কোন পেপার নামাতে সাহায্য লাগলে বলবেন, নামিয়ে দেব। বাংলাদেশের বর্তমান স্বাস্থ্য পলিসিতে শিশু স্বাস্থ্য, ওবেসিটি, ডায়াবটিস, হার্ট ডিজিজ এই জাতীয় কোন পলিসি প্রণয়ণের সঙ্গে জড়িত আছেন কি? থাকলে আপনার সাথে বাতচিত আছে। শুভেচ্ছা।
৩০ শে মে, ২০১২ বিকাল ৩:০৬
রাগ ইমন বলেছেন: মাশাল্লাহ, আপনি পড়ে যান নাই জেনে খুশি হইলাম। নাইলে নিচের রাস্তাটার কি দুর্গতিই না হইত!
দেশের স্বাস্থ্য পলিসি নিয়ে কাজ করছি কিন্তু সেইটা আপাতত রিসার্চ এ সীমাবদ্ধ। পলিসি মেকিং এর পজিশনে এখন নেই, মানে, বাংলাদেশ সরকার আমার কথা শুনতে বাধ্য নয় কোনভাবেই।
তবে, আগে যেহেতু একটা পজিশনে ছিলাম, প্রভাবিত করার মত কিছু মানুষের সাথে এখনো যুক্ত আছি।
বাংলাদেশের উপরে প্রেজেন্টেশন গুলা পাঠাতে পারবেন? আমার ই-মেইল [email protected]
আমি বর্তমানে বাংলাদেশে চাইল্ড হেলথের "সিচুয়েশন এনালাইসিস" করছি।
বাংলাদেশের বর্তমান স্বাস্থ্য পলিসিতে শিশু স্বাস্থ্য, ওবেসিটি, ডায়াবটিস, হার্ট ডিজিজ এই জাতীয় কোন পলিসি প্রণয়ণের সঙ্গে জড়িত আছেন কি?--------- শিশু পালন এর গাইড লাইন যেইটা ২০০৮-০৯ এর প্রকাশিত হয়েছে, তার সাথে জড়িত ছিলাম।
বিস্তারিত জানিয়ে মেইল করলে বলতে পারতাম আমি সাহায্য করতে পারবো কিনা।
২৫| ২৯ শে মে, ২০১২ দুপুর ২:২৩
বহুব্রীহি বলেছেন: আজকালের নাটক অতিমাত্রায় টক
৩০ শে মে, ২০১২ বিকাল ৩:০৭
রাগ ইমন বলেছেন: হুম।
২৬| ৩০ শে মে, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১৫
মহফুজ মেহদী বলেছেন: অনেক অনেক দিন পর আপনাকে ব্লগে দেখে ভালো লাগছে..
৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৩:০২
রাগ ইমন বলেছেন: ধন্যবাদ
২৭| ০১ লা জুন, ২০১২ ভোর ৪:২৫
স্তব্ধতা' বলেছেন: ''বাংলাদেশের উপরে প্রেজেন্টেশন গুলা পাঠাতে পারবেন? আমার ই-মেইল [email protected]''
- প্রফেসর পিটার হুইনকাপকে মেইল দিয়েছি তার প্রেজেন্টেশনের জন্য।টাসকি খাবার মতো তথ্য। ওটা পেলে ভালো হবে, অনেক গুলো স্টাডির ফাইন্ডিংস একসাথে করা। আপনাকে পাঠিয়ে দেবো।
''চাইল্ড হেল্থ সিচুয়েশন এনালাইসিস''...এতো বিশাল ব্যাপার।
আমি কিছুদিনের জন্য আবার বাইরে যাচ্ছি, ১৫ তারিখে ফিরবো। তখন বিস্তারিত কথা হবে। ভালো থাকবেন। এরমধ্যে পিটারের ফাইলটা পেলে পাঠিয়ে দেবো।
৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৩:০৩
রাগ ইমন বলেছেন: দু:খিত। ব্যস্ত হয়ে পড়েছিলাম।
২৮| ১৪ ই জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১৩
জামিল আহমেদ জামি বলেছেন: বেশ ভাল লিখেছেন... +++
৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৩:০৪
রাগ ইমন বলেছেন: ধন্যবাদ
২৯| ০৪ ঠা মে, ২০১৬ রাত ১২:০৪
রাঙা মীয়া বলেছেন: রিভিউ পড়ে হাসতেই আছি
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে মে, ২০১২ ভোর ৪:২৩
ফারজুল আরেফিন বলেছেন:

+