![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
খুব ভাল একটা প্রসিদ্ধ যুগোপযোগি উপায় দেশের আপামর জনসাধারণের মধ্যে থেকে চৌকস, সুন্দরী, অধুনিকা, কচি, জিরো স্টার্কচারের বাঙ্গালী কন্যাদের মূল্যায়নের নামে রঙ্গ মঞ্চে নামানো।
মিডিয়া: যেখানে নতুনদের নতুন ভূবনের সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়া হয়। পন্য বানানো হয়, সবার চোখের সামনে, রঙ্গিন চশমা পড়িয়ে। বছর না ঘুরতেই প্রফেশনার প্রস্টিটিউট বানান হয়, হাইলেভের টাকা ওয়ালাদের খুশি করার জন্যে। কেউ কেউ ভালই মানিয়ে নেয়, কেউ কেউ ঝরে পরে।
নাম উল্লেখ করার প্রয়োজন আছে বলে মনে করি না। কিন্তু ঝরে পড়ার গল্পটাই সবটুকু পাওয়াকে ভাসিয়ে নিয়ে যায়।
যাই হোক, সুখি হবার, সুখ খোজার অনেক উপায় আছে। কিন্তু উগ্রতা বা সমাজ সংস্কৃতির নিয়ম ভেঙ্গে যেমন সুখি হওয়া যায় না। তেমনি তারুন্যের নামে, আধুনিকা প্রমানে বা চিকচিক্য সময়ের লোভে, নিজেকে অন্য কারও লুটে পুটে খাবার বস্তু না বাননোই ভাল।
যারা এ লেখা পড়ছেন, হয়ত পড়া শেষেই মডুকে লেখাটি সরিয়ে ফেলার অনুরোধ করবেন। সেটা আপনার অধিকার। কিন্তু আপনার মেয়ে, বা বোন হলে তখন কি করবেন? শালি/বউ/প্রেমিকার কথা না হয় বাদ দিলাম।
যা হোক, সুন্দর সমাজ যুগ যুগ ধরে টিকে থাক বাঙ্গালিয়ানাকে মনে দেহে জড়িয়ে, এ কামনা রইল।
২| ১২ ই জুন, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৩
নীল আকাশ ২০১৩ বলেছেন: রিকশাওয়ালা, ভ্যানওয়ালা বা খেটে খাওয়া মানুষের একমাত্র বিনোদন হল রাস্তায় হেঁটে যাওয়া মেয়েদের দিকে ড্যাব ড্যাব করে তাকিয়ে থাকা। কিন্তু এ সমস্ত মেয়েরা বেশির ভাগই ভদ্র পোশাক আশাক পরে থাকায় তাদের চোখের পরিপূর্ণ তৃপ্তি হয়না।
তাদের এই বাসনা পুরনে এগিয়ে এসেছে লাক্স ও চ্যানেল আই। সুপারস্টার বানানোর নামে এই প্রতিযোগিতার মাধ্যমে ভদ্র ঘরের মেয়েরা একদিকে তাদের কচি দেহ জনগণের চোখে উপভোগ্য করে তোলার সুযোগ যেমন পায়, তেমনি এসব খেটে খাওয়া মানুষ তাদের চোখের খায়েশ সস্তায় মেটাবার একটা উপায়ও পেয়ে যায়। সব দিক থেকেই এটি একটি প্রশংসনীয় উদ্যোগ।
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ২:৫৭
রিফাত হোসেন বলেছেন: ধুর মিয়া.. আপাতত বিশ্বকাপের জ্বরে কাপাকাপি করেন .. পরে সুপার না ফ্লুপার স্টার !