![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অধ্যায়-১ জীবজগৎ
প্রিয় শিক্ষার্থীরা, আজ বিজ্ঞান বিষয়ের ‘জীব জগৎ’ অধ্যায় থেকে প্রশ্নোত্তর আলোচনা করব।
# শূন্যস্থান পূরণ করে বাক্যটি খাতায় লেখো।
প্রশ্ন: ফার্ন উদ্ভিদের কাণ্ড, — ও মূল আছে।
উত্তর: ফার্ন উদ্ভিদের কাণ্ড, পাতা ও মূল আছে।
প্রশ্ন: ছত্রাক — তৈরি করতে পারে না।
উত্তর: ছত্রাক খাদ্য তৈরি করতে পারে না।
প্রশ্ন: নগ্নবীজী উদ্ভিদে — থাকে না।
উত্তর: নগ্নবীজী উদ্ভিদে শাখা-প্রশাখা থাকে না।
প্রশ্ন: দ্বিবীজপত্রী উদ্ভিদের পাতায় — শিরাবিন্যাস দেখা যায়।
উত্তর: দ্বিবীজপত্রী উদ্ভিদের পাতায় জালিকা শিরাবিন্যাস দেখা যায়।
প্রশ্ন: সাইকাস ও পাইনাস — উদ্ভিদ।
উত্তর: সাইকাস ও পাইনাস নগ্নবীজী উদ্ভিদ।
প্রশ্ন: একবীজপত্রী উদ্ভিদের পাতার শিরাবিন্যাস —।
উত্তর: একবীজপত্রী উদ্ভিদের পাতার শিরাবিন্যাস সমান্তরাল।
প্রশ্ন: ধান একটি — উদ্ভিদ।
উত্তর: ধান একটি একবীজপত্রী উদ্ভিদ।
প্রশ্ন: শৈবাল, ছত্রাক, মস এবং ফার্ন — উদ্ভিদ।
উত্তর: শৈবাল, ছত্রাক, মস এবং ফার্ন অপুষ্পক উদ্ভিদ।
প্রশ্ন: — সাহায্যে ফার্ন বংশ বিস্তার করে।
উত্তর: স্পোরের সাহায্যে ফার্ন বংশ বিস্তার করে।
প্রশ্ন: ফার্ন সাধারণত — স্থানে জন্মে।
উত্তর: ফার্ন সাধারণত ছায়াযুক্ত স্থানে জন্মে।
প্রশ্ন: বৃক্ষের প্রধান কাণ্ডকে — বলা হয়।
উত্তর: বৃক্ষের প্রধান কাণ্ডকে গাছের গুঁড়ি বলা হয়।
প্রশ্ন: গুল্মজাতীয় উদ্ভিদ — আকারের।
উত্তর: গুল্মজাতীয় উদ্ভিদ মাঝারি আকারের।
প্রশ্ন: বিরুৎ-জাতীয় উদ্ভিদের আকার —।
উত্তর: বিরুৎ-জাতীয় উদ্ভিদের আকার ছোট।
প্রশ্ন: — আমের ফুল।
উত্তর: মুকুল আমের ফুল।
প্রশ্ন: আবৃতবীজী উদ্ভিদের বীজ ফলের — থাকে।
উত্তর: আবৃতবীজী উদ্ভিদের বীজ ফলের ভেতরে থাকে।
প্রশ্ন: পাইনাসের পাতা — মতো।
উত্তর: পাইনাসের পাতা সুচের মতো।
প্রশ্ন: দ্বিবীজপত্রী উদ্ভিদের বীজে দুটি — থাকে।
উত্তর: দ্বিবীজপত্রী উদ্ভিদের বীজে দুটি বীজপত্র থাকে।
প্রশ্ন: নারকেল, তাল, সুপারি, ধান, গম, ভুট্টা — উদ্ভিদ।
উত্তর: নারকেল, তাল, সুপারি, ধান, গম, ভুট্টা একবীজপত্রী উদ্ভিদ।
# সঠিক উত্তরটি উত্তরপত্রে লেখো।
প্রশ্ন: বিরুৎ উদ্ভিব কোনটি?
ক. আমগাছ খ. কাঁঠালগাছ
গ. গোলাপগাছ ঘ. শিমগাছ।
উত্তর: ঘ. শিমগাছ।
প্রশ্ন: সাইকাস কোন ধরনের উদ্ভিদ?
ক. আবৃতবীজী উদ্ভিদ খ. নগ্নবীজী উদ্ভিদ গ. শৈবাল ঘ. অপুষ্পক উদ্ভিদ।
উত্তর: নগ্নবীজী উদ্ভিদ।
প্রশ্ন: সমান্তরাল শিরাবিন্যাস কোন উদ্ভিদের পাতার বৈশিষ্ট্য?
ক. দ্বিবীজপত্রী উদ্ভিদ খ. নগ্নবীজী উদ্ভিদ
গ. একবীজপত্রী উদ্ভিদ ঘ. অপুষ্পক উদ্ভিদ।
উত্তর: গ. একবীজপত্রী উদ্ভিদ।
প্রশ্ন: কোনটি বৃক্ষ?
ক. কামিনী খ. নিম
গ. মরিচ ঘ. স্পাইরোগাইরা।
উত্তর: খ. নিম।
প্রশ্ন: শেকড়, কাণ্ড ও পাতা নেই এমন উদ্ভিদকে কী বলে?
ক. শৈবাল খ. মস গ. ছত্রাক ঘ. স্পোর
উত্তর: ক. শৈবাল।
প্রশ্ন: কোনটি সপুষ্পক উদ্ভিদ?
ক. মস খ. ছত্রাক গ. সাইকাস ঘ. ফার্ন
উত্তর: গ. সাইকাস।
প্রশ্ন: একবীজপত্রী উদ্ভিদ কোনটি?
ক. গম খ. ছোলা গ. মটর ঘ. শিম।
উত্তর: ক. গম।
প্রশ্ন: কোন উদ্ভিদের পাতার শিরা জালের মতো ছড়িয়ে থাকে?
ক. আম খ. নারকেল গ. তাল ঘ. ভুট্টা
উত্তর: ক. আম।
২| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:০৪
ওয়াজীহ উদ্দীন বলেছেন: প্রশ্ন: তিনটি একবীজপত্রী ও তিনটি দ্বিবীজপত্রী উদ্ভিদের উদাহরণ দাও।
উত্তর: একবীজপত্রী উদ্ভিদ: যেসব উদ্ভিদের বীজে একটিমাত্র বীজপত্র থাকে তাদেরকে একবীজপত্রী উদ্ভিদ বলে। যেমন: ধানগাছ, গমগাছ, ভুট্টাগাছ।
দ্বিবীজপত্রী উদ্ভিদ: যেসব উদ্ভিদের বীজে দুটি বীজপত্র থাকে তাদেরকে দ্বিবীজপত্রী উদ্ভিদ বলে। যেমন: আমগাছ, জামগাছ, কাঁঠালগাছ।
প্রশ্ন: নগ্নবীজী উদ্ভিদ ও আবৃতবীজী উদ্ভিদ কাকে বলে? উদাহরণ দাও।
উত্তর: নগ্নবীজী উদ্ভিদ: কিছু সপুষ্পক উদ্ভিদের ফল হয় না, শুধু বীজ হয়। বীজগুলো একপ্রকার বীজ ধারকপত্রে নগ্ন বা খোলা অবস্থায় থাকে, তাই এদের নগ্নবীজী উদ্ভিদ বলে। যেমন: সাইকাস, পাইনাস।
আবৃতবীজী উদ্ভিদ: যেসব উদ্ভিদের বীজ ফলের ভেতর আবৃত অবস্থায় থাকে, তাকে আবৃতবীজী উদ্ভিদ বলে। যেমন: আম, কাঁঠাল, লিচু ইত্যাদি।
প্রশ্ন: সপুষ্পক ও অপুষ্পক উদ্ভিদের বৈশিষ্ট্যগুলো বর্ণনা করো।
উত্তর: যেসব উদ্ভিদের ফুল ও ফল হয় তাদের সপুষ্পক উদ্ভিদ বলে, যেমন: আম, জাম।
সপুষ্পক উদ্ভিদের বৈশিষ্ট্য:
১। সপুষ্পক উদ্ভিদের ফুল ও ফল হয়।
২। এসব উদ্ভিদের মূল, কাণ্ড ও পাতা আছে।
৩। এসব উদ্ভিদ নিজের খাদ্য নিজে তৈরি করতে পারে।
৪। এসব উদ্ভিদ আকারে বড় ও শক্ত-মজবুত।
৫। এসব উদ্ভিদের মূল মাটির গভীরে যায়।
৬। সপুষ্পক উদ্ভিদ শাখা-প্রশাখায় বিভক্ত।
যেসব উদ্ভিদের ফুল ও ফল হয় না, তাদেরকে অপুষ্পক উদ্ভিদ বলে, যেমন: শৈবাল, ছত্রাক।
অপুষ্পক উদ্ভিদের বৈশিষ্ট্য:
১. অপুষ্পক উদ্ভিদের ফুল ও ফল হয় না।
২. এসব উদ্ভিদের কাণ্ড ও পাতা নেই, কিছু উদ্ভিদের মূলও নেই।
৩. অধিকাংশ উদ্ভিদ নিজের খাদ্য নিজে তৈরি করতে পারে না।
৪. এসব উদ্ভিদের মূল মাটির গভীরে যায় না।
৫. এসব উদ্ভিদের আকার ছোট ও নরম।
৬. এদের শাখা-প্রশাখা নেই।
প্রশ্ন: নারকেল গাছ একবীজপত্রী উদ্ভিদ কেন—ব্যাখ্যা করো।
উত্তর: নারকেল গাছ একবীজপত্রী উদ্ভিদ, কারণ এই উদ্ভিদে একবীজপত্রী উদ্ভিদের বৈশিষ্ট্য বিদ্যমান। যেমন:
১। নারকেল গাছের বীজে একটি বীজপত্র বা বীজদল থাকে।
২। নারকেল গাছের শাখা-প্রশাখা নেই।
৩। এর পাতার বিন্যাস সমান্তরাল।
৪। নারকেল গাছের মূল গুচ্ছমূল।
৫। উপরিউক্ত বিশ্লেষণে বোঝা যায়, নারকেল গাছ একবীজপত্রী উদ্ভিদ।
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:০২
ওয়াজীহ উদ্দীন বলেছেন: # সঠিক উত্তরটি লিখ।
প্রশ্ন: কোন গাছের পাতা থেকে নতুন চারাগাছ জন্মে?
ক. পেয়ারা খ. জবা গ. পাথরকুচি ঘ. লেবু। উত্তর: গ. পাথরকুচি।
প্রশ্ন: কোনটি দ্বিবীজপত্রী উদ্ভিদ?
ক. ধান খ. গম গ. তাল ঘ. ছোলা। উত্তর: ঘ. ছোলা।
প্রশ্ন: কোনটি শীতকালীন ফুল?
ক. গাঁদা খ. সূর্যমুখী গ. বেলী ঘ. কামিনী। উত্তর: ক. গাঁদা।
প্রশ্ন: নিচের কোন শ্রেণীর উদ্ভিদের ক্লোরোফিল নেই?
ক. শৈবাল খ. ছত্রাক গ. মস ঘ. ফার্ন। উত্তর: খ. ছত্রাক।
# শুদ্ধ-অশুদ্ধ নির্ণয় করো।
১. ধানবীজে দুটি বীজপত্র থাকে।—অশুদ্ধ
২. গম একবীজপত্রী উদ্ভিদ।—শুদ্ধ
৩. ক্লোরেলা সপুষ্পক উদ্ভিদ।—অশুদ্ধ
৪. শৈবাল, ছত্রাক, মস এবং ফার্ন সপুষ্পক উদ্ভিদ।—অশুদ্ধ
৫. ফার্ন বহুকোষী ভ্রূণ সৃষ্টি করে।—শুদ্ধ
৬. উদ্ভিদের আকার ও কাণ্ডের প্রকৃতির ভিত্তিতে উদ্ভিদ চার প্রকার।—অশুদ্ধ
৭. বৃক্ষের মূল মাটির অনেক গভীরে প্রবেশ করে।—শুদ্ধ
৮. গুল্মের কাণ্ড দীর্ঘ, শক্ত ও মোটা।—অশুদ্ধ
৯. পাইনাসের পাতা সুচের মতো।—শুদ্ধ
১০. ফার্ন সাধারণত ছায়াযুক্ত স্থানে জন্মে।—শুদ্ধ
১১. ছত্রাক নিজের খাদ্য নিজে তৈরি করতে পারে।—অশুদ্ধ
১২. সপুষ্পক উদ্ভিদের ফুল হয় না।—অশুদ্ধ
১৩. বিরুৎ-জাতীয় উদ্ভিদের আকার বড়।—অশুদ্ধ
১৪. গুল্মজাতীয় উদ্ভিদ মাঝারি আকারের।—শুদ্ধ
১৫. যে উদ্ভিদের প্রধান কাণ্ড দীর্ঘ, শক্ত ও মোটা সেগুলো বৃক্ষ।—শুদ্ধ
১৬. আকার ও কাণ্ডের প্রকৃতির ভিত্তিতে উদ্ভিদ তিন ধরনের।—শুদ্ধ
১৭. বৃক্ষের প্রধান কাণ্ডকে গাছের গুঁড়ি বলা হয়।—শুদ্ধ
১৮. লাউ, কুমড়া, পুঁইশাক এগুলো বিরুৎ উদ্ভিদ।—শুদ্ধ
# সংক্ষিপ্ত প্রশ্নের উত্তর
প্রশ্ন: তিনটি গুল্ম উদ্ভিদের নাম লেখো।
উত্তর: তিনটি গুল্ম উদ্ভিদের নাম হলো—
১. লেবুগাছ, ২. গোলাপগাছ ৩. কামিনীগাছ।
প্রশ্ন: অপুষ্পক ও সপুষ্পক উদ্ভিদের পার্থক্য লেখো।
উত্তর: অপুষ্পক ও সপুষ্পক উদ্ভিদের পার্থক্য নিচের ছকে দেওয়া হলো।