![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লেখক পাওয়া যাচ্ছে না তাই আমিই লেখক...
যাধব সাহেব এশার নামাজে রুকুতে যেতেই বুক ধব ধব করে উঠল দুই পায়ের ফাঁকা অংশটাকে কবরের মত দেখতে পেয়ে । সেজদায় যেতেও শরীরটা এমনভাবে নিস্তব্ধ হয়ে গেল যেন তিনি কবরে ঢুকে যাচ্ছেন । এমন অনুভূতি এর আগে কখনো হয়নি ।যাধব সাহেবের মনে কেমন যেন অদৃশ্য এক আতংক ভর করেছে এই বুঝি কেউ তাকে মেরে ফেলল ! অথচ তিনি আছেন সিকিউরিটি বেষ্টিত ডুপ্লেক্স বাড়িতে ।তাহলে এ কেমন ভয় যেখানে সার্বিক নিরাপত্তা মূখ্য নয় ? ঘরের ভেতর এদিক ওদিক শুধু ছোটাছুটি করছেন । যেই রুমে লোক আছে সেই রুমে গিয়ে বসে থাকছেন ।কর্মচারীদের ডেকে তাদের সাথে কথা জুড়ে দিচ্ছেন অথচ কর্মচারীগুলো বহু বছর হয় এই ঘরেই কাজ করে আসছে কিন্তু যাধব সাহেব তাদের চেহারাও ঠিকভাবে কখনো দেখেননি । সবার বুঝতে কষ্ট হচ্ছে না যাধব সাহেবের কিছু একটা হয়েছে ।তিনি আজ খুব আতংকিত ।তার মনে আনাগোনা করছে শত্রুবিহীন কোন এক অচেনা মৃত্যুর আশঙ্কা ।তার মনে হচ্ছে এই মুহূর্তের জন্য পৃথিবীতে কোন নিরাপদ জায়গা নেই ।
নামাজ পড়াটা যাধব সাহেবের কাছে নিছকই অভ্যাস মাত্র । কথায় আছে না মানুষ অভ্যাসের দাস ! তাই ছোটবেলায় বাবার হাত ধরে পড়তে পড়তে অভ্যাস হয়ে গিয়েছিল সে জন্যই তিনি নামাজ না পড়ে থাকতে পারেন না । তিনি কটা রুকু আর সিজদাকেই নামাজ বলে মনে করে থাকেন । নামাজের যে গভীর মর্মার্থ আছে তিনি সেটা অনেক আগেই ভুলে গেছেন । যাধব সাহেব একজন উচ্চ পদস্থ সরকারী চাকুরে ।অবসরে যাওয়ার আর অল্প কয়দিন বাকী আছে । এই চাকরি সময়কালে অত্যন্ত সফলতার সাথে অনেক ধনসম্পদ গড়েছেন ।তাই বলা যায় অবসরটাও সফলভাবেই হবে । ছেলে মেয়েরা বিভিন্ন উন্নত রাষ্ট্রে স্যাটেল হয়ে গেছে । তিনি এখন তার বউ আর হাফ ডজন কর্মচারী নিয়ে এই বিলাসবহুল ডুপ্লেক্স বাড়িতে থাকেন ।
রাত যত বাড়ছে যাধব সাহেব শঙ্কা ততই বাড়ছে । তার কোনকিছু করতেও ভালো লাগছেনা খুবই অস্থিরতায় ভুগছেন ।তিনি এমন একটা পরিস্থিতির মধ্যে আছেন যা কাউকে বলতেও পারছেন না । ওয়াশ রুমে পর্যন্ত দরজা খোলা রেখে ঢুকছেন ।কোন মতে রাতের খাবার খেয়ে বউকে সাথে নিয়ে শুয়ে পড়েছেন । রুমের লাইটাও জ্বালিয়ে রেখেছেন ।আবার বউকে বলে দিয়েছেন সে যেন তাকে রুমে একা রেখে কোথাও না যায় এমনকি ওয়াশরুমেও না । যাধব সাহেবের এইসব কান্ড দেখে বউ পড়েছেন বিশাল সমস্যায় ।ডাক্তার ডাকবেন কিনা ভাবছেন ।যাধব সাহেব মাথার নিচে হাতদুটো গুঁজে চিৎ হয়ে শুয়ে আছেন ।লাইটের দিকে একদৃষ্টে তাকিয়ে গভীরভাবে কি যেন ভাবছেন । তার মনে চাকরি জীবনে ঘটে যাওয়া অনেক ঘটনাই পায়চারি করছে যে সব ঘটনাগুলো অন্যায় ছিল ।যেসব ঘটনাগুলো অন্যের জীবনকে তছনছ করে দিয়েছে । আর এইসব ঘটনাগুলোর কেন্দ্রবিন্দুতে ছিলেন যাধব সাহেব ।
তার মনে পড়ে শফিক নামের ছেলেটির কথা ।একটা পিয়নের চাকরির জন্য জমিজমা বিক্রি করে ধারদেনা করে তাকে টাকা দিয়েছিল কিন্তু শফিকের চাকরি তিনি কখনো দিতে পারেননি । পরিশেষে ঋনের বোঝা মাথায় নিয়ে দারিদ্র্যের কশাঘাতে শফিকের মা আত্মহনন করেন ।অথচ শফিকেরা এইজন্য তার একটি বালও ছিড়তে পারেনি বলে তিনি বুকফোলা গর্ব করেছিলেন । তার আরও মনে পড়ে হায়দারের কথা । টেন্ডার পাইয়ে দেওয়ার অজুহাতে তার সুন্দরী বউয়ের সাথে একান্তে ঘন্টখানেক কাটিয়েছিল ।পরে হায়দারকে পাগল হয়ে যেতে দেখেছে সে ।কিন্তু সে কলার উঁচিয়েই ঘুরেছিল ।তার অধীনস্থ আসাদের ঘটনাও তার চোখের সামনে ভাসছে । আসাদকে দিয়ে তিনি অনেক অন্যায় স্বার্থ উদ্ধার করেছিলেন । কিন্তু যখন অবৈধ এক কাজে আসাদ ধরা পড়ে তখন তাকে ফাঁসিয়ে দেন অথচ তিনিই কাজের মদদদাতা ছিলেন ।এইসব ঘটনা নিয়ে অবশ্য যাধব সাহেব কখনো মাথা ঘামাতো না । কারন তিনি মনে করতেন এইগুলোতো চাকরিরই একটা পার্ট ।তার জীবন তো রাজার মতই চলছে । এইরকম আরও অনেক ঘটনাই এই আলো মিশ্রিত রাতে যাধবকে অনেক ভাবিয়ে তুলছে ।চারদিক থেকে যেন এই ঘটনাগুলো বেদনাদায়ক সুঁই হয়ে তাকে অনবরত খোঁচা মারছে আর সারা শরীরে আঁকাআঁকি করছে ।তিব্র যন্ত্রণায় ভেতর ভেতর জ্বলে পুড়ে যাচ্ছে ।
ভোর হতে আর কয়েক ঘন্টা বাকি ।অটো স্প্রে চালু থাকার পরও হঠাৎ বিশ্রী গন্ধ নাকে আসায় যাধব সাহেবের স্ত্রীর ঘুম ভেঙ্গে যায় ।তিনি আধ ভাঙ্গা ঘুমে পাশ ফিরতে দেখেন যাধব সাহেব বিছানায় নেই ।মাথা উঁচু করে ওয়াশ রুমের দিকে তাকালেন দরজা খোলা । সেখানেও লাইট জ্বলছে কিন্তু কোন সাড়া শব্দ নেই ।চোখটা খাটের পাশে ফ্লোরে যেতেই তিনি ভয়ে আঁতকে উঠেন । ফ্লোরে উপড় হয়ে যাধব সাহেব পড়ে আছেন । তার একপাশের রাগান্বিতভাব করা চোখ স্ত্রীর দিকে তাক হয়ে আছে ।জোরে জোরে চিৎকার করতে থাকেন তার স্ত্রী ।যাধব সাহেবের হাত পায়ের হাটুগুলো কিঞ্চিৎ বাঁকা হয়ে আছে । জিবটা হালকা বের করা । মুখের একপাশ দিয়ে লালা ঝরে পড়ছে ফ্লোরে ।গায়ে পড়ে থাকা ট্রাউজার থেকে তীব্র দুর্গন্ধ বের হচ্ছে । কে যেন যাধব সাহেবকে খুব বর্বরভাবে মেরে ফেলে রেখে গেছে ? কার এত বড় সাহস হলো যাধব সাহেবকে এভাবে মারলো ? কিন্তু এত নিরাপত্তার ভেতরে খুনি কিভাবে আসলো এই বদ্ধ এসি রুমটিতে ? কেউ আসার কোন আলামতও দেখা যাচ্ছে না । কে তাকে এত নীরবে নিভৃতে নির্মমভাবে হত্যা করে গেল পাশে শুয়ে থাকা তার স্ত্রীও বিন্দুমাত্র টের পেল না ? এই প্রশ্নগুলো পৃথিবীতে কেবলই রহস্যের জন্ম দেয় । যেগুলোর কোন আদালত নেই, ইনভেষ্টিগেশন নেই, বিচার নেই । উত্তর কেবল যাধব সাহেবই জানেন ।
যাধব সাহেবের স্ত্রী দূরত্ব বজায় রেখে বিলাপ করেই যাচ্ছেন । কিন্তু যাধব সাহেবের কাছে গিয়ে তাকে একটু ছোঁয়ে দেখারও চেষ্টা করছেন না । অবশ্য বোঝা যাচ্ছে না তিনি কি স্বামী শোকে কাঁদছেন নাকি হরর সিন দেখে ভয়ে কাঁদছেন । কর্মচারীরা যাধব সাহেবের শরীর সোজা করার কাজে ব্যস্ত । অথচ তিনি জীবিত থাকাকালীনই এক কর্মচারী ভুলবসত তার গায়ের সাথে লেগে যাওয়ায় তাকে এমন প্রহার করেছিলেন যে তিনদিন জ্বরে আক্রান্ত ছিল বেচারা । তবে তাদের আজ ভয় নেই সুনিশ্চিত যাধব সাহেব আজ তাদের কাউকেই প্রহার করবেন না !
কর্মচারীরা মন দিয়ে কাজ করছে, স্ত্রী বুক ভাসিয়ে কাঁদছে, দূর থেকে অত্যন্ত শান্তভাবে এই বদ্ধ ঘরে ভেসে আসছে আল্লাহু আকবার আল্লাহ--হু আকবার……
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:০২
কলমের কালি শেষ বলেছেন: হুম... পরিণতি এমন হওয়া অস্বাভাবিক কিছু না।
ভালো লিখেছি জেনে খুব ভালো লাগলো নাসরিন চৌধুরী ।
শুভ কামনা রইলো ।
২| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৪৮
আবু শাকিল বলেছেন: ভাল লাগল
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:০৮
কলমের কালি শেষ বলেছেন: আপনার ভালো লেগেছে আমারও খুব ভাল লাগলো আবু শাকিল ভাই ।
ভালো থাকুন সবসময় ।
৩| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:০২
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: যে যন্ত্রণা কমানোর ওষুধ এখনো চিকিৎসা বিজ্ঞান আবিষ্কার করতে পারে নাই, সে যন্ত্রণা যাদব সাহেব নিজেই উপশম করেছেন।
পাপ যখন চারদিক ঘিরে ফেলে, তখন সবার অবস্থা যাদব সাহেবদের মতোই হয়। কেউ হয়তো যাদব সাহেবের মতো যন্ত্রণা নিয়েও বেঁচে থাকার চেষ্টা করে যান, আবার কেউ হয়তো তার মতো নিজেই যন্ত্রণা উপশম করে থাকেন। তবে মিলটা ঠিকই আছে। সবাই আকাশচুম্বী বিলাসিতার মধ্যে থেকেও যন্ত্রণাময় জীবন অতিবাহিত করেন।এই জন্যই বুঝি প্রবাদ আছে, 'পাপে ছাড়ে না বাপেরেও'। আদ্যোপান্তই গল্পটা ভালো লিখেছেন। শেষ লাইনে বুঝিয়ে দিয়েছেন সৃষ্টিকর্তাই বড়, তার নিয়মনীতির মধ্যে জীবন-যাপন করাতেই পরম সুখ পাওয়া যায়, কারণ মৃত্যুর পর যে তার কাছেই ফিরে যেতে হয়। পাপের শাস্তি পৃথিবীতে ভোগ করে যাওয়ার অনেক নমুনা পৃথিবীতেই আছে। যাদব সাহেবেরটাও থেকে যাবে। গল্পটা ভালো লিখেছেন। শিক্ষামূলক একটা গল্প। অনুধাবনেই যা সার্থকতা পাবে। ধন্যবাদ কলমের কালি শেষ।
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:২১
কলমের কালি শেষ বলেছেন: অসাধারন এক মন্তব্য করেছেন । পুরো গল্পটির মর্মার্থ অল্প কটি লাইনে খুব কারুকার্যময়ভাবে উপস্থাপন করেছেন ।
অনেক ভালোলাগা এবং কৃতজ্ঞতা আপনার সুন্দর বিশ্লেষনাত্মক মন্তব্যে বিদ্রোহী বাঙালী ।
ভালো থাকা হোক সবসময় । শুভ কামনা রইলো ।
৪| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:১০
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: বেশ কিছু প্রচ্ছন্ন অসঙ্গতি তুলে ধরেছেন ভ্রাতা +
আচ্ছা, যাধব কি মুসলিম নাম হয়?
ভালো থাকবেন সবসময়
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৩৮
কলমের কালি শেষ বলেছেন: আসলে যাধব নামটা দিয়ে কাল্পনিক অর্থে একটা চরিত্রকে উপস্থাপন করা । ওই দৃষ্টিকোন থেকে নামকরন করিনি । তবে যাধব নামটা বাংলাদেশে মুসলিম নাম হিসেবে তেমন শোনা না গেলেও কিছু আফ্রিকান এবং অন্যান্য মুসলিম দেশগুলোতে আছে ।
সুন্দর মন্তব্যে অনেক ভালোলাগা রায়হান ভাই ।
ভালো থাকুন সবসময় ।
৫| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৪
ডি মুন বলেছেন:
কে তাকে এত নীরবে নিভৃতে নির্মমভাবে হত্যা করে গেল পাশে শুয়ে থাকা তার স্ত্রীও বিন্দুমাত্র টের পেল না ? এই প্রশ্নগুলো পৃথিবীতে কেবলই রহস্যের জন্ম দেয় । যেগুলোর কোন আদালত নেই, ইনভেষ্টিগেশন নেই, বিচার নেই । উত্তর কেবল যাধব সাহেবই জানেন ।
গল্প ভালো লেগেছে। যাধব সাহেব তাহলে শেষমেশ মানসিক যন্ত্রণা উপশমে আত্মহত্যা করলেন !!!!
+++
শুভেচ্ছা রইলো লেখকের প্রতি।
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:১০
কলমের কালি শেষ বলেছেন: গল্প ভালো লেগেছে। যাধব সাহেব তাহলে শেষমেশ মানসিক যন্ত্রণা উপশমে আত্মহত্যা করলেন !!!!
সে আত্মহত্যা করেনি । তার স্বাভাবিক মৃত্যু ছিল সেটা । সে তো রাত থেকেই মৃত্যুর হাতছানি পাচ্ছে । এইখানে শুধু মৃত্যু যন্ত্রণার একটা রুপ উপস্থাপন করেছি । মৃত্যুবরন তো সবাই করবে কিন্তু মৃত্যু যন্ত্রণার ক্ষেত্রে পাপী এবং পূর্ণবানের মধ্যে পার্থক্য হবে । যারা যত পাপী তাদের যন্ত্রনা তত বেশী । যারা যত পূর্ণবান তাদের যন্ত্রণা তত কম । ঐইখানে যাধব সাহেবকে পাপী হিসেবে দেখানো হয়েছে তাই তার রুহ কবজটাও জগণ্যভাবে হয়েছে ।
পাঠে এবং সুন্দর মন্তব্যে অনেক ভালো লাগা । এবং কো-পারেশনের জন্য অনেক কৃতজ্ঞতা ডি মুন ভাই ।
ভালো থাকা হোক সবসময় ।
৬| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:২৭
ডি মুন বলেছেন:
আচ্ছা, এখন বুঝলাম ব্যাপারটা।
আমি ভেবেছিলাম, হয়তো আত্মগ্লানিতে বেচারা আত্মহত্যা করেছে।
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৫
কলমের কালি শেষ বলেছেন: আরে ব্যপার না ।আমি যেহেতো গল্পটা লিখেছি তাই আমার লক্ষটা আমি বর্ননা করলাম মাত্র কিন্তু পাঠকদের দৃষ্টিকোন থেকে গল্পের অর্থের ভিন্নতা অবশ্যই থাকবে । যেকোন গল্পেরই মাল্টিপল অর্থ প্রকাশ পেতেই পারে । আপনার দৃষ্টিকোন থেকেও গল্পের অর্থটা সঠিকই ধরা যায় ।
শুভ কামনা রইলো ।
৭| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৩
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: ভাল লাগল
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৩
কলমের কালি শেষ বলেছেন: আপনার ভালো লেগেছে জেনে আমারও খুব ভালো লাগলো স্বপ্নবাজ অভি ভাই ।
ভালো থাকুন সবসময় । শুভ কামনা ।
৮| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৪
অরুদ্ধ সকাল বলেছেন:
খুব খুব ভালো লাগলো
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৮
কলমের কালি শেষ বলেছেন: খুব খুব ভালোলাগায় অনেক ভালো লাগলো অরুদ্ধ সকাল ।
ভালো থাকবেন সবসময় ।
৯| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৪১
ঢাকাবাসী বলেছেন: ক্রিমিনালদের এরকম মৃত্যু ঘটে বটে।
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:১৫
কলমের কালি শেষ বলেছেন: হুম...
ভালোলাগার মন্তব্যে অসংখ্য ধন্যবাদ ঢাকাবাসী ।
ভালো থাকুন সবসময় ।
১০| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:০৫
সুমন কর বলেছেন: ভিন্ন ধরনের উপস্থাপন এবং কাহিনী। মুনকে দেয়া প্রতি উত্তরটা দেখে পরিষ্কার হলাম।
অনেক ভাল লাগল।
৪+।
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৩৪
কলমের কালি শেষ বলেছেন: আমি ভেবেছিলাম গল্পটা অনেক সহজ সরলই এখনতো দেখি কিঞ্চিৎ রহস্যও লুকিয়ে আছে !!...
আপনার অনেক ভালো লাগলো জেনে আমারও খুব ভালো লাগছে সুমন কর ভাই ।
শুভ কামনা সবসময় ।
১১| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১:১৯
এহসান সাবির বলেছেন: ভালো গল্প।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৪৩
কলমের কালি শেষ বলেছেন: গল্পটা ভালো জেনে অনেক ভালো লাগলো এহসান সাবির ভাই ।
ভালো থাকবেন সবসময় ।
১২| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৩০
নেক্সাস বলেছেন: ভাল লাগলো বেশ
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:১১
কলমের কালি শেষ বলেছেন: আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুব ভালো লাগলো নেক্সাস ভাই ।
ভালো থাকবেন ।
১৩| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৭
তাহসিনুল ইসলাম বলেছেন: ভালো লাগলো। শুভকামনা।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১১
কলমের কালি শেষ বলেছেন: আপনার ভালো লাগার মন্তব্যে অসংখ্য ধন্যবাদ তাহসিনুল ইসলাম ভাই ।
ভালো থাকুন ।
১৪| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৫১
প্রামানিক বলেছেন: ভাল লাগল। ধন্যবাদ
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:১৯
কলমের কালি শেষ বলেছেন: পাঠে এবং ভালো লাগার মন্তব্যে অসংখ্য ধন্যবাদ প্রামািনক ভাই ।
শুভ কামনা রইল ।
১৫| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ ভোর ৫:৫০
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: ধর্মের কল বাতাসে নড়ে। পাপ করে শাস্তি পেতেই হবে।
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:১২
কলমের কালি শেষ বলেছেন: হুম...
ভালোলাগার মন্তব্যে অনেক ভালোলাগা রেজওয়ানা আলী তনিমা ।
ভালো থাকবেন সবসময় ।
১৬| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:২২
লিরিকস বলেছেন: অনেক দিন দেখা হবে না। ভালো থাকুন।
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৭
কলমের কালি শেষ বলেছেন: শুনে খারাপ লাগলো । যেখানে থাকুন ভালো থাকুন আর যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ফিরে আসুন ।
ভালো থাকবেন সবসময় । শুভ কামনা রইল ।
১৭| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:১২
অর্বাচীন পথিক বলেছেন: ভালো লাগলো
শুভ হোক নতুন বছর ২০১৫
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৪১
কলমের কালি শেষ বলেছেন: আপনার ভালো লেগেছে জেনে আমারও খুব ভালো লাগলো আরবাচীন পথিক ।
ভালো থাকুন সবসময় ।
১৮| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৪:০৯
আরজু মুন জারিন বলেছেন: অসাধারন অনুতাপ মর্মবেদনা র গল্পটি পড়লাম।বোঝানো হল কি? তিনি কি আত্মহত্যা করেছেন ? নাকি ভয় অনুতাপ, বেদনায় স্ট্রোক জাতীয় ঘটনা ঘটেছে?
গল্পটি আবার পড়তে হবে ঘটনাটি পরিস্কার হওয়ার জন্য।
চমৎকার গল্পটি লেখার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে ।শুভেচ্ছা রইল হৃদয় থেকে।ভাল থাকুন।
০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:১৬
কলমের কালি শেষ বলেছেন: গল্পে পাপীদের মৃত্যু যন্ত্রণার একটি দৃশ্যপট তুলে ধরা হয়েছে ।
আরেকবার পড়বেন জেনে ভালো লাগলো ।
ভালো থাকবেন ।
১৯| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৪:১৭
আরজু মুন জারিন বলেছেন: এ মৃত্যূর আগের অসহায় একাকীত্বের বেদনা।মৃত্যূকে পরখ করতে পেরেছেন যাদব সাহেব।ভাল ।মৃ্ত্যূর আগে সচেতন হয়েছিলেন যে তিনি অনেক ভয়ন্কর পাপ করে গেছেন বিবেকের দংশন ব্যাতীত।
গল্পটা আবার ও পড়ছি।মন খারাপ হয়ে গেল দ্বিতীয়বার পড়তে।এই সব গল্প গুলি পড়ে চমকে যেতে হয় কত কত অমানবিক ঘটনা প্রতিনিয়ত আমাদের অগোচরে ঘটে যায়। অসহায় নির্যাতিত মানুষদের জন্য আল্লাহর কাছে প্রার্থনা .।আর ও প্রার্থনা সমাজ থেকে অন্যায় অবিচার আস্তে আস্তে লোপ পায়.মানুষের মূল্যবোধ ,বিবেকবোধ আর ও জাগ্রত হয় এই কামনা।
আপনাকে আবার ও ধন্যবাদ।
০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:২৩
কলমের কালি শেষ বলেছেন: গল্পটা আবার ও পড়ছি।মন খারাপ হয়ে গেল দ্বিতীয়বার পড়তে।এই সব গল্প গুলি পড়ে চমকে যেতে হয় কত কত অমানবিক ঘটনা প্রতিনিয়ত আমাদের অগোচরে ঘটে যায়। অসহায় নির্যাতিত মানুষদের জন্য আল্লাহর কাছে প্রার্থনা .।আর ও প্রার্থনা সমাজ থেকে অন্যায় অবিচার আস্তে আস্তে লোপ পায়.মানুষের মূল্যবোধ ,বিবেকবোধ আর ও জাগ্রত হয় এই কামনা।
অনেক ভালো বলেছেন ।
বিশ্লেষনধর্মী সুন্দর মন্তব্যে অসংখ্য ভালো লাগা আরজু মুন জারিন ।
শুভ কামনা রইল সবসময় ।
২০| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৮:০০
জাফরুল মবীন বলেছেন: খুব ভাল লিখেছেন।
আশা করি নতুন বছরে আপনার কাছ থেকে এরকম অনেক সুন্দর সুন্দর লেখা পাব।
নতুন বছরের শুভেচ্ছা গ্রহণ করুন।
HAPPY NEW YEAR
০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:২৮
কলমের কালি শেষ বলেছেন: আপনাকে অনেকদিন পর দেখে ভালো লাগলো মবীন ভাই ।
সুন্দর মন্তব্যে অসংখ্য ভালোলাগা ।
আপনাকে শুভেচ্ছা ।
ভালো থাকবেন সবসময় ।
২১| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৩৯
কালীদাস বলেছেন: ব্যাটার মরাটা ধোয়াশা রয়ে গেল...এনিওয়ে বর্ণনাটা ভাল হয়েছে
০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৫৩
কলমের কালি শেষ বলেছেন: ব্যাটার মরাটা ধোয়াশা রয়ে গেল
তার স্বাভাবিক মৃত্যু ছিল। সে তো রাত থেকেই মৃত্যুর হাতছানি পাচ্ছে । এইখানে শুধু মৃত্যু যন্ত্রণার একটা রুপ উপস্থাপন করেছি । মৃত্যুবরন তো সবাই করবে কিন্তু মৃত্যু যন্ত্রণার ক্ষেত্রে পাপী এবং পূর্ণবানের মধ্যে পার্থক্য হবে । যারা যত পাপী তাদের যন্ত্রনা তত বেশী । যারা যত পূর্ণবান তাদের যন্ত্রণা তত কম । ঐইখানে যাধব সাহেবকে পাপী হিসেবে দেখানো হয়েছে তাই তার রুহ কবজটাও জগণ্যভাবে হয়েছে । তার স্বাভাবিক মৃত্যু ছিল সেটা । সে তো রাত থেকেই মৃত্যুর হাতছানি পাচ্ছে । এইখানে শুধু মৃত্যু যন্ত্রণার একটা রুপ উপস্থাপন করেছি । মৃত্যুবরন তো সবাই করবে কিন্তু মৃত্যু যন্ত্রণার ক্ষেত্রে পাপী এবং পূর্ণবানের মধ্যে পার্থক্য হবে । যারা যত পাপী তাদের যন্ত্রনা তত বেশী । যারা যত পূর্ণবান তাদের যন্ত্রণা তত কম । ঐইখানে যাধব সাহেবকে পাপী হিসেবে দেখানো হয়েছে তাই তার রুহ কবজটাও জগণ্যভাবে হয়েছে ।
আপনার কাছে বর্ননা ভালো লেগেছে জেনে আমারও খুব ভালো লাগলো কালীদাস ভাই ।
ভালো থাকুন সবসময় ।
২২| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:০৮
জুন বলেছেন: পাপীর মন একসময় ঠিকই বুঝতে পারে তার কৃতকর্মের কথা । কিন্ত তখন তাদেরও কিছু করার থাকে না । ছোট গল্পে ভালোই ফুটিয়ে তুলেছেন এক অসাধু ব্যাক্তির চরিত্র ককাশে । তবে যাদের জন্য প্রযোজ্য তারা পড়লে ভালো হতো। ভালোলাগলো ।
+
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:১৬
কলমের কালি শেষ বলেছেন: হুম...
সুন্দর মন্তব্য পেয়ে ভালো লাগলো জুন আপু ।
ভালো থাকা হোক সবসময় ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৩৯
নাসরিন চৌধুরী বলেছেন: পরিণতি এমন হওয়া অস্বাভাবিক কিছু না।
কর্মের ফল মানুষ এই দুনিয়াতেও ভোগ করে যায়--
ভাল লিখেছেন
শুভ কামনা।