![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লেখক পাওয়া যাচ্ছে না তাই আমিই লেখক...
- জদু, মধু ,রাম, সাম... সাম...ওই আবুইল্যা সাম কই ?
- উস্তাদ ; আনতাছি । সাম তো দিনদিন কুমড়া হইয়া যাইতাছে উস্তাদ । ওরে আনার লাইগ্যা ক্যারন লাগবো সামনে ।
- খাওন কমাইয়্যা দে ঠিক হইয়া যাইবো ... কিরে মধুর থালায় টেহা কম ক্যান ?
- উস্তাদ, ওরে দেইয়্যা মাইনসে টেহা দিতে চায় না ।
- তাইলে ওর এ্যাঙ্গেল আরেকটা বাড়ায়া দে । ... ওই কেরামত, নতুন কয়ডা আইছে ?
- উস্তাদ, চাইরডা
- এত কম ক্যান ?
- মাইনস্যে চালাক হইয়া গেছে । বাইচ্চগোরে কড়া নজরদারিতে রাহে ।
- তগোরেও চালাক হইত ওইবো ।... দেহি সইরা খাড়া । এইডাতো মনে হয় বড় ঘরের পোলা । দেখতে তো রাজপুত্রের লাহান ।
- হ উস্তাদ, ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলের সামনে থেইক্কা ভাও করছি ।
- হু... ওগোরে টেহা পয়সা বাড়ি গাড়ি সব আছে বাচ্চা দিয়া কিয়রবো হা ?... কয়দিন পর নিজের বাচ্চার হাতে ভিক্ষা দিবো তাগো হারানো বাচ্চা ফিরা আহনের লাইগ্যা । হা হা হা...
- হা হা হা...
- ওই তুই হাসতাছস ক্যারে ?
- সরি, উস্তাদ
- ওই থাবড়াইয়া তোর কান..ওই তুই আরেকবার আমার লগে ইংরেজি মারছছ তো তোরও এ্যাঙ্গেল বানায়া দিমু ।... এই কঙ্গালডা কই থেইকা পাইছছ ? ভালোই হইলো এরে এহন বহাইয়া দিয়াই টেহা ইনকাম করন যাইবো ।...এগুলার এঙ্গেলে বানানোর ব্যবস্থা কর । দিন দিন খরচ বাইরা যাইতাছে । এ্যাঙ্গেলের শর্টকার্ট সিস্টাম বাইর করন লাগবো ।
- উস্তাদ আপনে নাহি মাইনষ্যের গলা ফালানিতে উস্তাদ আছিলেন ?
- হ আছিলাম তো
- তাইলে উস্তাদ এগুলানরে শর্টকার্টে হাত পাও কাইড্যা ফ্যালাইয়া দেন । খরচ কম অইবো । টেহাও ইনকাম করন যাইবো বেশি ।
- ওই বোকাচোদা, হাত পাও কাডনের পর যেই চিকিৎসা খরচ যাইবো এর থেইক্কা আমার পাতিল সিস্টাম ওই ভালা । যা তারাতারি কামে লাইগা পর ।
এই উস্তাদ নামের লোকটির নাম ছদরুল। তার পেশা বাচ্চা চুরি করা । শুধু চুরি করাতেই শেষ নয় । সে এইগুলোকে বিভিন্ন যন্ত্রের মধ্যে দীর্ঘদিন বসিয়ে রেখে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গপ্রত্যঙ্গগুলোকে অস্বাভাবিক করে ফেলে । তারপর এদেরকে ভিক্ষা করার জন্য বিভিন্ন জায়গায় বসিয়ে দেওয়া হয়। আর এই সকল ভিক্ষার টাকা ছদরুল পায় । এই হচ্ছে ছদরুলের 'এঙ্গেল বিজনেস' ।
একসময় ছদরুলের মানুষ জবাইতে দক্ষ কারিগর ছিল। তখন নরকসাই ছদরুল নামে তার খ্যাতি ছিল ।তার উস্তাদ এর মৃত্যুর পর থেকে সে এই কাজে অব্যাহতি দেয় । তাছাড়া এই কাজে রিস্কও বেশি । তবে উস্তাদ পরমপরার এঙ্গেল ব্যবসা সে ছাড়ে নি ।কারন এই ব্যবসায় রিস্ক কম, ইনকামও বেশি।
২.
মাঠের পশ্চিম দক্ষিণ কোণে চাউনির নিচে বসে আছেন পঞ্চাশর্ধো এক লোক । বাইরে মুষলধারে বৃষ্টি হচ্ছে । বস্তির পোলাপান মাঠে ফুটবল খেলছে । তিনি গভীর মনযোগ দিয়ে খেলা দেখছেন । হাতে সিগারেট; কিছুক্ষণ পরপর টানছেন । গায়ে কালো সাফারি পরা, ব্যাক ব্রাশ চুলে, মোচড়ানো চামড়ায় ক্লিন সেভ এবং মুখে অনেকগুলো কাটা দাগ । চোখে কালো চশমা । এই চশমাটি তিনি সবসময় পড়ে থাকেন । কারণ তার এক চোখে পাথর লাগানো । অনেকদিন আগে ধর্ষনের করতে গিয়ে এক চোখ হারিয়ে ফেলেন । মেয়েটি তার এক চোখে আঙ্গুল ঢুকিয়ে দেয়। এই বিমর্ষ স্মৃতি তাকে এখনো তাড়িয়ে বেড়ায় । সেই মেয়েটিকে সে এখনো খোঁজে । কারণ তার জীবনের একমাত্র আফসোস ওই মেয়েটি । মুখের মধ্যে আঁকাবাঁকা দাগগুলোও ধর্ষনের এক একটা সাক্ষী । আর কোন মেয়ে তার কাছ থেকে রেহাই পায় নি । এই নেশা সে এখনো ছাড়তে পারে নি । তাই অপরাধ জগতে সবাই তাকে 'বুড়োখোকা' বলে ডাকে ।
মাঠের মধ্যে খেলা নিয়ে ছেলেদের কথা কাটাকাটি চলছে । হঠাৎ একটা ছেলে গোলপোস্ট এর ইট হাতে নিয়ে আরেকটা ছেলের মাথায় আঘাত করে । ছেলেটা মাটিতে লুটে পড়ে । বুড়োখোকা এটি দেখে হেলান থেকে একটু সোজা হয়ে বসলেন। তিনি মজা পাচ্ছেন । ছেলেটা শুধু একটা বাড়ি দিয়েই ক্ষান্ত হয় নি । পড়ে যাওয়ার পরও ছেলেটার মাথায় অনবরত আঘাত করতে লাগলো । অন্য ছেলেরা ভয়ে সেখান থেকে কেটে পড়ে । ছেলেটা কিছুক্ষণ পর শান্ত হয় । ইট হাতে নিয়ে দাঁড়ায় । মাটিতে ওই ছেলেটার নিথর দেহ পড়ে আছে ।মগজ আর রক্ত কাদা মাটির সাথে মিশে যাচ্ছে । ইট নিয়ে ছেলেটা দাড়িয়ে আছে । বৃষ্টির পানিতে ইট থেকে রক্ত নুয়ে পড়ছে তার সাথে ছোট এক টুকরো মগজও পড়লো । বাতাসে বৃষ্টিগুলো উড়ছে । বুড়োখোকা ছেলেটির দিকে হতবম্ব হয়ে তাকিয়ে আছেন ।ছেলেটার চোখ দিয়ে হিংস্রতার রক্ত ফুটে উঠেছে ।বুড়োখোকার দিকে ছেলেটি তাকিয়ে আছে আর জোরে জোরে হাঁপাচ্ছে । বুড়োখোকা চোখ থেকে চশমা খুললেন ।তার পাথরের চোখটি জ্বলছে । তিনি ছেলেটাকে মাথার ইশারায় ডাকলেন । ছেলেটা কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকলো তারপর হাত থেকে ইট টা ফেলে এগিয়ে আসলো ।
-তর নাম কী ?
-ছদরুল ।
-ছদরুল বলে বুড়োখোকা একটু মাথা নাড়ালেন তারপর বললেন, আজ থেইক্কা তর নাম নরকসাই ছদরুল ।আমার লগে চল জীবন পাল্টাইয়া যাইবো । রাজা হয়ে থাকবি ।তবে না গেলেও সমস্যা নাই, ছেলেড়া এহনো মাঠে পইরা আছে ।
কিশোর ছদরুল একফলক নিথর দেহটার দিকে তাকালো আবার মাথা ঘুরিয়ে বুড়োখোকার দিকে তাকালো । সে বুঝে ফেলেছে বুড়োখোকা কি বুঝাতে চেয়েছেন ।
খানিকের হিংস্রতাকে কাজে লাগিয়ে বুড়োখোকা ছদরুলের জীবনের মোড় চিরতরে ঘুরিয়ে দেন । সেই থেকে ধীরে ধীরে ছদরুল হয়ে উঠে বুড়োখোকার অন্যতম হাতিয়ার । বুড়োখোকার মতে এই রকম ছদরুলদের জন্ম কচিতই হয় । সেই বুড়োখোকা এখন আর বেঁচে নেই ।বয়সের ভারে অনেক আগেই তার মৃত্যু হয়েছে । বুড়োখোকারা মারা যায় ঠিকই কিন্তু তার বীজ বোপণ করে যেতে মোটেও ভুল করে না ।
৩.
-উস্তাদ উস্তাদ… হাঁপাতে হাঁপাতে আক্কাস আসলো ।
-কিরে আক্কাস কী হইছে ? পাগলা কুত্তার মতন দোড়াইতাছছ ক্যান ?
-আক্কাস কানের কাছে গিয়ে জোরে বলে, উস্তাদ বল্টু বাচ্চা ধরতে গিয়া গণপিডুনি…
-ওই আক্কাইচ্ছা আমি কী কানে কম হুনি ! দূরে সইরা ক ।
-উস্তাদ বল্টুরে পুলিশে ধইরা লইয়া গেছে ।
-...হুমম.. কুত্তারে আবার হাড্ডি দেওন লাগবো (ছদরুল বিড়বিড় করে বলে )।... কেরামত, আমার ফোনড়া নিয়া এদিকে আয় ।
-জ্বি উস্তাদ ।
-আকবর সাবের নাম্বারে ফোন লাগা ।
বিশু আকবর । পুলিশের একজন সাব ইন্সপেক্টর ।তার কাছে একটাই আইন, ''মাল নাইতো পেড়ে শান্তি নাই ।মাল আছে যার বিশু আকবর তার ।পুলিশের ড্রেস তো কামাই হালাল করনের লাইগা পড়ি ।'' ছদরুলের সাথে আকবরের গলায় গলায় সম্পর্ক।কারণ সে বেশিরভাগ হাড্ডি ছদরুল থেকেই পায় । চরিত্রের দিক থেকে তাদেরকে একি পেটের যমজ ভাই বলা যায় । একজন আইন দিয়ে সমাজের সাথে মজা করে, আরেকজন নাম পরিচয় দিয়াই মজা করে ।
-হেলো.. আকবর ভাই ভালো আছেন নি ?
-ছদরুল ভাই... । পান চিবাতে চিবাতে ফোনের অপরপাশ থেকে হেঁয়ালি করে বলে আকবর ।
-হ উস্তাদ
-নারে ছদরুল (দীর্ঘশ্বাস নিয়া) দিনকাল ভালো যাইতাছে না । টানাটানির সংসার । পুলিশের চাকরি করে আর কয় টাকাই কামাই ? ছেলেটা গাড়ি কিনে দেওয়ার বায়না ধরছে । গাড়ি ছাড়া নাকি ভার্সিটিতে যাওয়া যায় না । বলেন ছদরুল ভাই, আমি এত টাকা পাই কই ?
(ছদরুল মনে মনে কয় ডাইরেক্ট কস না তোর হাড্ডি লাগবো)
-তাইলে তো সমস্যাই । পোলার বায়না তো পূরণ করনই লাগে ।তয় উস্তাদ মাল কী সঙ্গে লইয়া আমু নাকি আপনের গোপন একাউন্টে জমা কইরা দিমু ।
-গোপন একাউন্টেই পাঠাইয়া দাও । ইদানিং আশেপাশে শত্রু বাইরা গেছে ।আর শোন আগের থেইকা একটু বাড়াইয়া দিও । বুঝইতো অভাবের সংসার ।
-ঠিক আছে উস্তাদ ।...আমি কী থানায় আহন লাগবো ?
-হ.. একটা সাইন লাগবো ।
-ঠিক আছে উস্তাদ আমি বিয়ালের দিকে থানায় আইসবোনে ।এখন রাহি তাইলে আকবর ভাই । ভালা থাইক্কেন ।
-ওকে ছদরুল ভাই ।
-ওই কেরামত টেহার লাগেজ টা ল । ব্যাংকে যাওন লাগবো । তুইও আমার লগে চল ।ওই আবুইল্যা এদিকে খেয়াল রাখিস । আমি আইতাছি বাইর থেইকা ।
থানায় ছদরুল :
- প্রিয় আকবর ভাই কেমন আছেন ?(হ্যান্ডসেইক করে হাসতে হাসতে চেয়ারে বসলো ছদরুল ।)
- এই আছি আরকি । তোমার মাল টা পাইয়া একটু ভালাই আছি ।... তরফদার সাব বল্টুরে লক আপ থেইকা নিয়া আসেন আর এদিকে চা পাঠাইতে বলেন ।... ছদরুল ভাই এইখানে একটা সাইন দ্যাও ।...বুচ্চ ছদরুল, তুমি কাজকাম একটু সাবধানে কইরো । আইন কানুনের দেখাশোনা দিনদিন কড়া অইতাসে । তোমারে কই দিন বাঁচাইতে পারি তার ঠিক নাই ।
( আকবরের মুখে কথাগুলো তদরুল দুই যুগ ধইরা শুনে আসতেছে)
-জ্বি উস্তাদ অবশ্যই । ছদরুলেরও সে একই উত্তর ।
-...ছদরুল ভাই তোমার ব্যবসা দেখলে মনে অয় মাইনসের মনে মেলা দরদ ।তোমার বাঁকাতেড়া লোক গুলানরে দেইখা মানুষ আবেগে কত ট্যাকা পয়সা দিয়া দেয় ।তাদের নিয়া পত্র পত্রিকায় লেখালেখি অয়, আবার কেউ কেউ গান কবিতাও লেখে তাদের নিয়া ।আর তুমি চোক্ষে ধূলা দিয়া ছামে ব্যবসা কইরা যাইতাছো ।ছদরুল ভাই তুমি আসলেই একটা কঠিন মাল ।
-আরে দুর আকবর ভাই, মাইষ্যের আবেগী গান কবিতা দিয়া কি খাট্টা খাইউম ।আমার দরকার টেহা । আর ব্যবসা চালাই তো আপনেরা আছেন বলেই ।
- তোমার মনে দয়া দরদ কিচ্চু নাই ছদরুল ভাই । তোমারে নরকসাই নামটা ভালোই মানাইতো । নরকসাই ছদরুল । বাহ্ ।
-আকবর ভাই, আমার লগে মজা লন নাহ্ । আপনেও কি কম যান নি ? আমি নরকসাই হইলে আপনে কিন্তু কইলাম এক্কেবারে নরখাদক !
-হা হা হা….হা… (খিলখিল করে হাসছে দুজন)
-হা হা হা… হা..
ছবি- নেট থেকে ।
১৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:২৪
কলমের কালি শেষ বলেছেন: সত্যিকার অর্থেই এর কোন প্রতিকার নেই । চলেই যাচ্ছে স্বাভাবিকভাবে ।
অনেক ধন্যবাদ পাঠে এবং বিস্তর মন্তব্যে বিদ্রোহী ভৃণ্ড ভাই ।
ভাল থাকুন সবসময় ।
২| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:১৮
মুসাফির নামা বলেছেন: অসাধারণ ফুটিয়ে তুলছেন।+++
১৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:২৭
কলমের কালি শেষ বলেছেন: পাঠে এবং সুন্দর মন্তব্যে অসংখ্য ধন্যবাদ মুসাফির নামা ভাই ।
ভাল থাকুন সবসময় ।
৩| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৩
কল্লোল আবেদীন বলেছেন:
বাহ!চমৎকার গল্প।
১৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:২৮
কলমের কালি শেষ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ পাঠে এবং সুন্দর মন্তব্যে কল্লোল আবেদীন ভাই ।
শুভ কামনা রইলো ।
৪| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২১
সুমন কর বলেছেন: গল্প হিসেবে মোটামুটি। তবে বর্ণনায় নিজস্বভাষা ব্যবহার করাতে পড়তে ভালো লাগল।
অনেক দিন পর পোস্ট দিলেন। কেমন আছেন?
১৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৩০
কলমের কালি শেষ বলেছেন: হ্যাঁ গল্প হিসেবে যায় না । গল্পের অনেক উপাদানই নাই । অনেক আগের লেখা থিমকে কাটছাঁট করে লেখা ।
গল্প নিয়ে অনেকদিন পর অবশ্য । দিনদিন গল্প লিখার ইচ্ছে হারিয়ে যাচ্ছে ।
আছি ভালো ।
অনেক ভাল লাগলো মন্তব্যে সুমন ভাই ।
শুভ কামনা অশেষ ।
৫| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:০৮
আহমেদ জী এস বলেছেন: কলমের কালি শেষ ,
বাস্তবের সমাজচিত্র ।
অনেকদিন পরে এলেন । ভালো লাগলো ।
১৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৩৩
কলমের কালি শেষ বলেছেন: গল্প নিয়ে অনেকদিন পরই বলা যায়, ইদানিং গল্প লেখা হয়ে উঠে না । তবে পড়ি, আপনাদের সুন্দর সুন্দর লেখাগুলো সবসময় পড়তে ভাল লাগে । যেমন এখন লিখছেন ছয় ঋতুর অসাধারণ ভাবনাগুলো নিয়ে ।
সুন্দর মন্তব্যে অনেক ভাললাগা আহমেদ জী এস ভাই ।
ভাল থাকুন সবসময় ।
৬| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৫৫
দীপংকর চন্দ বলেছেন: ভালো লাগলো। অনেক।
অনিঃশেষ শুভকামনা জানবেন ভাই।
ভালো থাকবেন। অনেক। সবসময়।
১৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৩৪
কলমের কালি শেষ বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যে অশেষ ভাললাগা দীপংকর চন্দ ভাই ।
ভাল থাকবেন অনেক সবসময় ।
৭| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:০৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: ভালো থিম। দুর্বল এক্সিকিউশন। ফিনিশিং বাজে। কয়েক জায়গায় বাক্যবিন্যাস এবং বানানে ভুল আছে।
০৪ ঠা মে, ২০১৬ রাত ১০:০০
কলমের কালি শেষ বলেছেন: হুম । মনযোগী হতে হবে ।
অসংখ্য ধন্যবাদ পাঠে এবং সুন্দর কেয়ারিং মন্তব্যে হামা ভাই ।
ভাল থাকুন সবসময় ।
৮| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:৪৫
উল্টা দূরবীন বলেছেন: ল্পের থিমটা ভালো। বাকিবিষয়ে হামা ভাইয়ের সাথে সহমত।
০৪ ঠা মে, ২০১৬ রাত ১০:০৮
কলমের কালি শেষ বলেছেন: পাঠে এবং সুন্দর মন্তব্যে অসংখ্য ধন্যবাদ উল্টা দূরবীন ভাই ।
শুভ কামনা রইলো ।
৯| ০৪ ঠা মে, ২০১৬ রাত ৯:৫১
পবন সরকার বলেছেন: গল্প ভাল লাগল।
০৪ ঠা মে, ২০১৬ রাত ১০:১৩
কলমের কালি শেষ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ পাঠে এবং সুন্দর মন্তব্যে পবন সরকার ভাই ।
ভাল থাকুন সবসময় ।
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৫২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সমাজ বাস্তবতা নিয়ে গল্প!!
এভাবেই পাপ, পাপী আর সহযোগীদের চক্রবুহ্যে আটকে আছে মুক্তির পথ! কত কত মায়ের বুক খালি হচ্ছে! কত শিশুর ভবিস্যত অন্ধকারের কানাগলিতে হারিয়ে যাচ্ছে! কে রাখে তার খবর! হয়তো একটা নিউজ! একটা গল্প, কবিতা একটা টিভি শো...
আবার যেইকে সেই!!!
দারুন লেখনিতে ++++++++++++++