নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হলুদডানা

অনেক চিন্তা করি, লিখি অনেক অল্প তবুও_

হলুদডানা

অনেক চিন্তা করি।

হলুদডানা › বিস্তারিত পোস্টঃ

অমর একুশে উদযাপন

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:৪৬

আজ মহান একুশে। আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস। ১৯৫২ সালের এই দিনে শুধুমাত্র মায়ের ভাষা রক্ষা করার জন্য এই বাঙ্গালী জাতীর বীর ছেলেরা হাঁসি মুখে শত্রুর তাজা আর প্রাণ সংহারি বুলেট নিজের বুক পেতে বরণ করে নেয়। সারা বিশ্বব্রহ্মাণ্ডে কোথাও এমন ঘটেছে, জানা নাই। মায়ের প্রতি ভালবাসা-সম্মান আর তাঁর ভাষায় কথা বলার যে আকূতি প্রকাশ পেয়েছে, তা বিরল। তাই আজ বাংলাদেশেকে অনুসরণ করে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালিত হচ্ছে।

বাচ্চাদের বিদ্যালয়ে অমর একুশে উদযাপনে অংশ গ্রহণ করি-



অমর একুশে উদযাপন সফল করায় বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে আন্তরীক ধন্যবাদ।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:৫৪

রাজীব নুর বলেছেন: আমরা শুধু সবকিছুকেই খুব করে উদযাপন করতে শিখেছি। রঙ চোঙ মেখে। ৭৫% এর অধিক লোকেরা বাংলা শুদ্ধরুপে উচ্চারণ করতে পারে না। কবিতা বলছে ভুল উচ্চারণে, প্রবন্ধ পাঠ করছে ভুল উচ্চারণে আর লিখে যাচ্ছে ভুল বানান। বাংলা ভাষা শেখার পরিবেশ যেন বেগবান হয় সেদিকে দায়ীত্বশীলদের মাথা ঘামাতে হবে।

যতদিন সব বাঙালি পড়তে ও লিখতে পারবেনা, ততদিন শহীদ মিনারে যাওয়া বন্ধ থাকুক। এমনটি হলে কেমন হয়?

যারা বাংলায় কবিতা লিখেন, বই লেখেন, বাংলার প্রফেসরেরা শহীদ মিনারে গিয়ে ফুল দেয়, মুল দেয়; যারা বাংলা পড়তে পারেন না, তাদের জন্য কিছুই করেন না, ওখানে গিয়ে ওদের ম্যাঁওপ্যাঁও বক্তৃতা শুনে কি হবে জাতির?

লোক দেখানো ফুল না দিয়ে দোয়া ও শহীদ পরিবারের জন্য অবদান রাখলে ভালো হতো। ডাক্তারের ছেলে ডাক্তার হচ্ছে, বস্তির ছেলে বস্তিতে থেকে যাচ্ছে; অথচ জাতির কাছে সম্পদ আছে, ক্যাশ টাকা আছে! কে যাবে শহীদ মিনারে তাদের বস্তাপঁচা বাণী শুনতে?

শতকরা কজন শহীদ মিনারে সেলফি তুলতে যায় আর কজন ভালোবেসে যায়, সেটাও প্রশ্ন।

২| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৭

হলুদডানা বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
কিছু কিছু ক্ষেত্রে দ্বিমত রয়েছে। লেখা-পড়া শিখতে সকলকে আগ্রহী করে তুলতে হবে। শহীদ মিনারে যাওয়া বন্ধ!!! এটি আমাদের জাতীয় ইস্যু এবং বর্তমানে আন্তর্জাতিক ইস্যু। শুনেছি কোন কোন দেশের পার্লামেন্টে বিল পাশ হচ্ছে, এই দিবসটি পলন করার জন্য। আমার শ্রদ্ধেয় শিক্ষকদের বক্তৃতা আমার ভাল লাগে। আপনার নাও লাগতে পারে। কিন্তু আপনি বিষয়টিকে এভাবে প্রকাশ করায় আমি মনে কষ্ট পেয়েছি/ পাচ্ছি।

আমাদের মনে রাখতে হবে একুশ আমাদের জাতীয় অর্জন। আমাদের স্বাধীনতার ভীত।

আপনাকে আবারো ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.