নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাবা রান্জোরদাস

বাবা রান্জোরদাস › বিস্তারিত পোস্টঃ

রাজউক এর উত্তরা এপার্টমেন্ট প্রসঙ্গে

০৩ রা এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৫

রাজউক এর উত্তরা এপার্টমেন্ট প্রকল্পে একটা ফ্ল্যাট পেয়েছি। এখন প্রথম কিস্তির টাকা দিতে হবে। কিস্তির টাকা দিতে অনেক কষ্ট করতে হবে আর রাজউকের ব্যাপার কতদিন লাগে তাও বুঝতেছি না। এই ব্যাপারে সবার পরামর্শ চাচ্ছি।

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:১৪

ভুং ভাং বলেছেন: সময় লাগবে। ভালোই সময় লাগবে । কিন্তু সবুরের ফল মিষ্টি হয়।

২| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:২০

ভোরের সূর্য বলেছেন: চোখ বন্ধ করে পিছিয়ে আসুন।বরং যেই টাকা প্রথমে জমা দিয়েছেন সেটা তুলে ফেলুন।ওরা এমনিতেই ফ্লাটের দাম বেশী রেখেছে জায়গা হিসেবে।আর কবে ফ্লাট পাবেন শুধু আল্লাহ্‌ই জানেন। কারণ ১০% কাজও হয় নি। অনেক জটিলতা চলছে। রাজউক গত ফেব্রুয়ারীতে এনা প্রপারটিজ কে বাতিল করে দিয়েছে কারণ তারা মিনিমাম কাজও করেনি। আবার নতুন কোন কোম্পানীকে কাজ দিবে। আপনি বরং যেই টাকা রাজউকে ইনভেস্ট করবেন সেই টাকা দিয়ে বাইরে ফ্লাট কিনুন।৩বছরের মধ্যেই পেয়ে যাবেন।টাকাও কম লাগবে।

মজার ব্যাপার হচ্ছে রাজউকের প্লটের জন্য যত চাহিদা ঠিক তার উল্টা হচ্ছে ফ্লাটের ব্যাপারে। মোট ৬ হাজার ফ্লাট দিবে কিন্তু আবেদনের সময় প্রথম বার বাড়ানোর পরেও ৬হাজার জন আবেদন করেনি তাই দ্বিতীয়বার আবেদনের সময় বাড়ানোর পর কোনক্রমে ৬হাজার আবেদন অতিক্রম করেছে। তাই বলতে গেলে যারা আবেদন করেছে তারা সবাই ফ্লাট পেয়েছেন। কিন্তু বর্তমানে প্রজেক্টের যে অবস্থা তাতে অনেকে টাকা জমা দেন নাই এবং অনেকেই টাকা উঠিয়ে নিয়েছেন। এই বিষয়ে বেশ কিছুদিন থেকেই পেপারে লেখালিখি হয়েছে এবং হচ্ছে।

০৩ রা এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:০৬

বাবা রান্জোরদাস বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই অপনার মন্ত্যবের জন্য। এই ব্যাপার গুলো আমিও শুনেছি কিন্তু ভাই বাইরে ফ্লাট কেনার সামর্থ্য নাই।এখানে ইনস্টলমেন্ট সুবিধা আছে বলেই আগ্রহ ছিল কিন্তু এইসব খবর শুনে ত এখন চিন্তায় পরে গেছি।

৩| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:৩৪

ঢাকাবাসী বলেছেন: যাকে কাজ দিসে সে আম্লীঘার, কিছুই করবেনা খামোখা রাজউ আপনার টাকা খাবে। জীবনেও ফ্লাট পাবেন না।ইন্জি নু. হ. একটা বিরাট চোর।

০৩ রা এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:০৬

বাবা রান্জোরদাস বলেছেন: "জীবনেও ফ্লাট পাবেন না।" কি কন ভাই :(

৪| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:০০

অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: :(

৫| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:৫১

মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: এইটাতো ব্যাপক সমস্যা...

৬| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৪

ভোরের সূর্য বলেছেন: ঈন্সটলমেন্ট বাইরেও আছে। আপনি যখন বাইরে থেকে ফ্লাট কিনতে যাবেন তখন তখন বুঝতে পারবেন।আসলে এটা নির্ভর করে কোম্পানী এবং ক্লায়েন্টের ওপর। ক্যাশ টাকার মুল্য সবসময় বেশী। যেমন ধরুন একটা ১৪০০স্কয়ার ফিটের মুল্য ৫০০০টাকা স্কয়ার ফিট হলে ৭০লাখ টাকা। এবং দেখলেন ফ্লাটের কাজ শুরু হয়েছে মানে সেটা পেতে ৩বছর সময় লাগবে। তখন আপনি ওদের সাথে রফা করলেন যে প্রথমে আপনি ২০ লাখ টাকা দিবেন এর পর ৬মাস পর পর ৫লাখ টাকা করে দিবেন আর ফাইনালি যখন ফ্লাটে উঠবেন তখন বাকি টাকা এক সাথে দিবেন। আসলে এটা পারস্পারিক আলোচনার ভিত্তিতে হয়। একদম নতুন ফ্লাট হ্যান্ডওভার হবে সেগুলো নগদ টাকায় কিনতে হয় কিন্তু অনগোয়িং ফ্লাট কিস্তিতেই কেনা যাবে।বিভিন্ন লোকেশনে বিভিন্ন কোম্পানির সাথে কথা বলে দেখুন।মোটামুটি এরকম সিস্টেম সব যায়গায়।

উত্তরা প্রোজেক্টে মানে আপনার ১৮ নং সেক্টরে রাজউক ৩৫০০টাকা করে ধরেছে। আপনার কারপেট এরিয়া হচ্ছে ১২৫০স্কয়ারফিট কিন্তু আপনাকে টোটাল কিনতে হচ্ছে ১৬২০ স্কয়ারফিট। তারমানে ৩৭০স্কয়ারফিট কমন স্পেস।কিন্তু এত জায়গা নষ্ট হবার কথা না। ১৬০০স্কয়ারফিটের ফ্লাটে সাধারনত কম বেশী ২০০-২৫০ স্কয়ারফিট কমন স্পেস হিসাবে নষ্ট হয় মানে আপনি ১৩৫০ থেকে ১৪০০স্কয়ারফিট কারপেট এরিয়া পাবেন।

আমি নিজেই পুরা ব্যাপারটা ভাল মতন ভেবে দেখেছি এবং সম্পূর্ণ একটি লস প্রজেক্ট এখানে টাকা ঢালা। এখানে দেখুন

এছাড়া প্রথম আলোতেও বেশ বড় করে প্রথম পাতায় হেডলাইন হয়েছে এটা নিয়ে। প্রায় দেড় বছর হয়েছে কাজ শুরু করার। গিয়ে দেখেছেন কখনোও যে প্রজেক্টের কি অবস্থা?পাইলিং পর্যন্ত শেষ হয় নি অথচ বেসরকারি তে অন্তত ২/৩ তলা উঠে যেত। এটার একটাি সুবিধা যে ফ্লাট পাবেন নিশ্চিত।কোন ঝামেলা হবে না কিন্তু কত দিনে সেটা একমাত্র আল্লাহ্‌ ছাড়া আর কেউ জানেনা।

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:০৫

বাবা রান্জোরদাস বলেছেন: "আমি নিজেই পুরা ব্যাপারটা ভাল মতন ভেবে দেখেছি এবং সম্পূর্ণ একটি লস প্রজেক্ট এখানে টাকা ঢালা।" - আমারও এই মত ভাই। ভাবছি কিস্তিতে বসুনধরাতে প্লট নিব নাকি। জানি ওখানেও অনেক অনিশ্চয়তা কিন্তু আর আপশনও পাচি্ছ না।

৭| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:০৯

ভোরের সূর্য বলেছেন: সরি ভাই।আবার আপনাকে বিরক্ত করছি। ফ্লাট কেনেন ভাল কিন্ত কখনও বেসরকাররি প্লট কিনবেন না।
সাধাররণত ফ্লাটের ডেলিভারির সময় দেয় আড়াই বছর থেকে ৩ বছর কিন্তু ৯০% কোম্পানী সঠিক সময়ে ফ্লাট দিতে পারেনা কিন্তু তার পরেও ৩বছরের জায়গায় ৪ বছর হলেও ফ্লাট পাবেন কিন্তু প্লট কবে পাবেন আল্লাহ্‌ জানেন আর এখানেই আবার ফিরে আসি রাজউকের কথা। রাজউক সরকারী সংস্থা তাই এদের প্লটের চাহিদা বেশী কারণ দেরি হলেও প্লট পাবেন।আর সে জন্যেই রাজউকের প্লটের জন্য কয়েকগুন আবেদন পরে কিন্তু রাজউকের ফ্লাটের জন্য দুইবার সময় বাড়ানো হয়েছে।

কিছু কিছু কোম্পানী বাদের গত ১০ বছরে আর কোন কোম্পানী কাউকে প্লট বুঝিয়ে দিতে পারেনি।যেমন বসুন্ধরার এ,বি,সি ব্লক বা ইস্টওইয়েস্ট এর ইস্টার্ন হাউজিং ইত্যাদি বাদে আর কোন প্লট ডেভলপ হয়নি এবং কেউ বুঝিয়ে পায় নি।
উপরের গুলো অনেক আগেই দেয়া হয়েছে কিন্তু পরবর্তিতে বসুন্ধরার অন্যান্য ব্লক কেউ পাবে কিনা কেউ জানে না।টিভি কিংবা পেপারে অনেক অনেক প্লটের বিজ্ঞাপন দেখছেন গত ৫ বছরে কিন্তু কেউ প্লট বুঝিয়ে দিতে পারেনি কাউকে। ৫ বছর আগেও যে অবস্থা এখনো সেগুলোর একই অবস্থা। এমন কি কিস্তি বাদ দেন,আপনি যদি পুরা টাকা শোধ করে দেন তাহলে কোম্পানী আপনাকে জমি/প্লট রেজিস্ট্রি করে দিবে কিনে পজেশন বুঝিয়ে দিবে না। মানে আপনাকে দেখাবে যে ঐ জায়গাটা আপনার(পানির নীচে/ধানের খেতে) কিন্তু ওরা আপনাকে মাটী ভরাট করে,গ্যাস,বিদ্যুতের,পানির লাইন টেনে দিবে না।বলবে আরো ৭/৮ বছর লাগবে প্লট ডেভলপ হতে।

ভাল হয় কোন ব্যক্তি মালিকাধিন ২/৩/৪ কাঠার জমি একবারে কিনে নিবেন যেখানে সব আছে বা কয়েক বছরের মধ্যে হয়ে যাবে।একা কেনার সামর্থ্য না থাকে ৫জন মিলে কিনুন।৫জনে ৫কাঠা কিনলেন।১০টা ফ্লাট হবে।এক একজন ২টা করে ফ্লাট করতে পারবেন।
এটা দেখুন প্লিজ
এটাও দেখুন

উপরের লিঙ্ক দুটি দেখুন। একদম পারফেক্ট কথা বলেছেন ওনারা। আর আমি যা আপনাকে বলছি তা নিজের অভিজ্ঞতা থেকে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.