![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি ছোটবেলা থেকেই ভাল কিছু করে দেখাতে চাইতাম। স্পেশালি আমার দেশের জন্য... আমি ধান-শালিক আর মেঠোপথের এই বাংলাদেশকে খুব ভালবাসি। দেশের জন্য কিছু করার চেষ্টায় আমার নিরন্তর পথচলা। আমি বিশ্বাস করি চিরসবুজ বন্ধুত্বে। তাইতো আমি সবসময় বন্ধুসলভ, নির্মল বন্ধুত্বে না নেই। অতি কম সময়ের এ পৃথিবীতে আশেপাশে যারা আছেন যাদের সাঙ্গ করেই আমাদের পথচলা সেইসব প্রতিটি মানুষের সঙ্গে ভাতৃত্বের সম্পর্ক নষ্ট করতে খুবই অপছন্দ করি। প্রতিটি মানুষের ভেতরে লুকিয়ে থাকা ভালমানুষটিকে আমি সম্মান করি। প্রিয় রঙ সবুজ, নীল এবং এর বিভিন্ন শেড।
চিকিৎসকদের নিয়ে অনেক রকম কথা প্রচলিত আছে সমাজে। কখনো নির্দয়, কখনো ব্যবসায়ী আবার কখনো পিশাচ! চিকিৎসকদের নিয়ে জীবনমুখি গায়ক খ্যাত নচিকেতা ‘ডাক্তার’ শিরোনামে গানও গেয়েছেন। যেখানে তিনি চিকিৎসকদের তুলনা করেছেন কসাইয়ের সাথে। কিন্তু মঙ্গলবার আমেরিকার আলাবামা প্রদেশের ব্রেন সার্জন ডা. জেনকো রিয়ানকিউ-এর মহানুভবতার কথা শুনলে নচিকেতাও বোধহয় লজ্জা পেতেন।
ডা. জেনকো আলাবামার একজন ব্রেন সার্জন। যিনি ছয় মাইল হেঁটে গিয়ে একটি জীবন বাঁচানো মস্তিস্ক অস্ত্রোপচার করেন। জেনকো মঙ্গলবার সকালে আলাবামার ব্রোকউড মেডিকেল সেন্টারে ছিলেন। ঠিক ওই মুহূর্তে ট্রিনটি মেডিকেল সেন্টারে জরুরি এক অস্ত্রোপচারের প্রয়োজন পড়ে। কিন্তু তুষারপাতে তখন হঠাৎ করে যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায় রাস্তায়। এতে ওই নিউরো সার্জন গাড়ি চালিয়ে কিছু দূর যাওয়ার পরই আটকে যান। আবহাওয়ার অবস্থা এমন ছিল যে মোবাইল নেটওয়ার্কও ভাল কাজ করেনি।
এ ব্যাপারে ট্রিনটি মেডিকেল সেন্টারের নিউরো সার্জারির নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রের স্টিভ ডেভিস নামের এক সেবক বলেন, “মোবাইল নেটওয়ার্ক এতো খারপ ছিল যে কথা ঠিকভাবে বোঝা যাচ্ছিল না। তখন আমি শুধু তার একটি কথাই শুনেছি, আমি হাঁটছি।”
তখন ডেভিস কর্তৃপক্ষকে ব্যাপারটি জানায়, কর্তৃপক্ষের লোকেরা চিকিৎসককে আশপাশে খোঁজাখুঁজি করছিল। কিন্তু পাওয়া যাচ্ছিল না। এমনকি পুলিশও তাকে খুঁজছিল। তারপর যোগাযোগহীন কেটে যায় ঘণ্টাখানেক।
ডেভিস বলেন, "শেষ পর্যন্ত সে আমাকে ফোন করে রোগী কোথায় এবং কেমন আছে জিজ্ঞেস করে।” তারপর অস্ত্রোপচার করা হয়। জরুরি এই অস্ত্রোপাচারটি করা হয় ট্রোমেটিক ব্রেইন ইনজুরির জন্য। জেনকোই একমাত্র মস্তিস্ক অস্ত্রোপচারক ছিলেন ওই মেডিকেল সেন্টারের।"
ডেভিস বলেন, "এই জরুরি অস্ত্রোপাচার ছাড়া রোগীকে বাঁচানো সম্ভব ছিল না। জেনকো তুষার সরিয়ে মাইলের পর মাইল হেঁটেছেন সেদিন। রাস্তায় হাজারের মতো কার ও ট্রাক ছিল লাইনে দাঁড়িয়ে। জেনকো সেদিন কোনো চিকিৎসক হয়ে হয়তো উপস্থিত হননি। উপস্থিত হয়েছিলেন মানবতার প্রতীক হয়ে। যা চিকিৎসকদের নিয়ে নানা জনে ও নানা মনে সৃষ্ট ঘৃণা একটু হলেও কমাবে।"
সূত্র : পরিবর্তন
২| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৪:১৬
দুষ্টু ছোড়া বলেছেন: এই জন্যই তো দেশী কসাইগোর কাছে না যাইয়া মানুষ ঐসব দেশের চিকিৎসকের কাছে যায়।
৩| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৪:২৩
দুষ্টু ছোড়া বলেছেন: *মানে যাইতে চায়।
উপায় না থাকলে অবশ্য কিছু করার নাই। আমাগের মতো মানুষেরা নিজের পয়সা দিয়া কসাই ভাড়া কইর্যা প্রয়োজনে ছয় কিলোমিটার হাইট্যা গিয়া কুরবানী হয়!
৪| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৪:৫৯
এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
বুঝিনা এভাবে খবর ডাইরেক্ট ট্রান্সলেট করে দেয় কেন, আবার কোনো সূত্রও দেয় না।
পাঠক১৯৭১ বলেছেন: আমেরিকায় মানুষ বাস করে।
আমেরিকায় ডক্টররা যেভাবে রোগীদের ট্রিট করে, অবাক হয়ে যেতে হয় যে দে রিয়েলি ওয়ান্ট টু সেভ দা পেশেন্ট'স লাইফ নো ম্যাটার হোয়াট।
জেনকো হেঁটেছিল ৫ ঘন্টা।
৫| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৫:১৪
পরোবাশি২০১৩ বলেছেন: Only in America!!!
৬| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৭:১৫
সানড্যান্স বলেছেন: আমরা তো সব কসাই, তো আমাদের কাছে আপনারা আইসেন না, আমেরিকা যেয়ে ডাক্তার দেখায়েন!
ওই মিয়া বাস্তবতা জানেন কিছু? কসাই কন? অসুখ বিসুখ হইলে আপনারা ডাক্তারের কাছে আসেন কেন?
আপনাদের মত হীন মেন্টালিটির লোকজনের চিকিতসা না করলেই বরং আমরা খুশি হব!
যতটা কমে পারা যায় সার্ভিস দিই, তবু আমরা কসাই। আর আমেরিকার গু ও আপনাদের হালুয়া লাগে খেতে।
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৪:০৮
পাঠক১৯৭১ বলেছেন: আমেরিকায় মানুষ বাস করে।