![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মাত্র ছয় সপ্তাহ বয়স এ বাংলাদেশ থেকে হল্যান্ডের এক দম্পতির কোলে করে সদ্য জন্ম নেয়া শিশুটির এ দেশ ত্যাগ। বাবা মার পরিবার ছেড়ে এতো ছোটতেই দেশান্তরিত হবার পরেও দেশের প্রতি নিজ পরিবারের প্রতি ভালো বাসার কমতি ছিলো না কখনোই। তাইতো ছুটে এসেছেন নিজ পরিবার কে খুজতে। আপন শিকড়েরর সন্ধান পেতে। ক্রিস্শিয়ান হ্যুরম্যান ইমাম। ১৯৭৭ সালে নবজাতক এ বাংলাদেশিকে দত্তক নেন নেদারল্যান্ডের নিঃসন্তান দম্পতি ক্যাথরিনা ভন জেমেরান এবং উইলিয়াম হ্যুরমান। বাবা গরিব নৌকার মাঝি নাসির মিয়া । দুর্ঘটনায় এক পা হারিয়ে তিনি
স্ত্রী ও তিন ছেলে-মেয়েকে নিয়ে দুর্বিষহ জীবন পার করছিলেন। অভাবের সংসাওে তিন সন্তানের খরচ বহন করতে পারছিলেন না তখন ছোট ছেলে ইমাম মিয়াকে মাত্র ছয় সপ্তাহ বয়সে দত্তক প্রতিষ্ঠান ‘নেদারল্যান্ড ইন্টারকান্ট্রি চাইল্ড ওয়েলফেয়ার অর্গানাইজেশন ঢাকার (এনআইসিডি) জিম্মায় ছেড়ে দিতে বাধ্য হন। এনআইসিডি তাকে প্রথমে ধানমন্ডির একটি অনাথালয় ‘বেবী হোমে’ রেখেছিল।পরে তাকে ক্যাথারিনা ভন জেমেরান ও উইলিয়াম হ্যুরমান দম্পতির কাছে দত্তক দেয়া হয়। সে সময়ের ইস্যু করা পাসর্পোট থেকে দেখা যায় ক্রিস্য়িান হ্যুরম্যান জন্মেছেন ১৯৭৭ এর ১০ মে ঢাকায়। ১৯৭৭ সালের ২২ জুন ইমাম কে নিয়ে নেদারল্যান্ডে যান তার দত্তক বাবা মা।
নেদারল্যান্ডে গেলেও যখন থেকে বুঝতে শুরু করেন তখন থেকেই বাংলাদেশের প্রতি টান অনুভব করতেন। পড়াশোনা করেছেন রটেরডেমের ইরাসমুস ইউনিভার্সিটি থেকে বিজেনস এডমিনিস্ট্রেশনে
এমএসসি ও অর্থনীতিতে পিএইচডি। এ বিশ্ববিদ্যায়ে অধ্যাপনাও করেন কিছুদিন। বর্তমানে লন্ডনের বহুজাতিক এনার্জি ফিন্যান্স প্রতিষ্ঠান মর্গান স্ট্যানলির
উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করছেন। বাংলাদেশে এসেছিলেন প্রথমে গত নভেম্বর মাসে ঢাকার অলিগলি খুজেছেন। বুড়িগঙ্গা নদীরতীওে গিয়ে মাঝিদেও জিজ্ঞেস করেছেন কেই নাসির মিয়াকে চেনে কিনা। ইমামাওে সে সময়ে ইস্য করা পাসপোর্টে নাসির মিয়ার ঠিকানা দো ছিল মোহাম্মাদপুরের মনেশ্বও রোড। সেখানেও গিয়েছিলেন। কিšুÍ আপনওে শিকড়েরর দেখা পেলেন না। এ এলাকার রলোকজন জানায় বছর দশেক আগে তারা নাসির মিয়া কে এ এলাকায় দেখেছেণ। তবে সে এখন কই আছে তারা তা জানেন না।
২| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:১৫
নাজমুল হক জেনিথ. বলেছেন: হুম,
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৪
ঘুড়িবাবা বলেছেন: শেকড়?
বড় অদ্ভূত জিনিস