নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বেশ কিছু দিস বাংলাদেশে শান্তিতে ছিলো - বাংলাদেশের মানুষ তার সুফলও পেয়েছে - জিডিপি বেড়েছে - অর্থনীতির গতি হয়েছে - উন্নয়ন হয়েছে - বিশেষ করে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো আদুভাইদের হাত থেকে মুক্ত হয়ে সেশানজট থেকে বেঁচেছে।
যাই হোক - অবরোধ বিষয়টা কি?
ভয় দেখিয়ে দেশের নাগরিকদের চলাচলে বাঁধা দেওয়া - সেই ভয় দেখোনোর জন্যে বাসে গাড়ীতে আগুন দেওয়া - চোরাগুপ্তা হামলা করে জনমনে ভীতি সঞ্চার করা যাতে দেশের অর্থনীতি স্থবির হয়ে যায় এবং তাদের রাজনৈতিক লক্ষ্য হাসিল হয়।
জনগনকে তাদের রাজনীতিতে সম্পৃক্ত করতে ব্যর্থ হয়ে মুলত এইটা একটা কালেকটিভ পানিশমেন্ট। নাগরিকের যেমন রাজনীতি করা অধিকার্ আছে - তেমনি প্রতিটি নাগরিকে স্বাধীন ভাবে চলাচলের অধিকারও আছে। কেউ তার রাজনৈতি এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্যে নাগরিদের কোন অধিকার থেকে বঞ্চিত করতে পারে না।
দেখা যাক টেরোরিজম (terrorism) বা সন্ত্রাস বাদের সংজ্ঞায় কি বলে _
the unlawful use of violence and intimidation, especially against civilians, in the pursuit of political aims ( Oxford Dictionaries):
কি মনে হচ্ছে - অবরোধের নামে নাগরিকদের ভয়-ভীতি দেখিয়ে চলাচলের স্বাধীনতাকে বাঁধাদানকারী কি সন্ত্রাসবাদী ( terrorism) হিসাবে কাজ করছে না?
০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১:১৯
আ. স. ম. জিয়াউদ্দিন বলেছেন: নদীর রচনা মুখস্ত করে পরীক্ষার গরুর রচনা লেখা চেষ্টা।
২| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:২৭
রাজীব নুর বলেছেন: অবরোধ চলছে। তাই বলে জন জীবন থেমে নেই। হ্যা বাস গাড়ি সিএনজির সংখ্যা অনেক। তবে রাস্তায় চলাফেরা করে আরাম আছে। যানজট নেই।
©somewhere in net ltd.
১| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:৪১
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: তাহলে তো বাংলাদেশে আওয়ামীলীগ ১ নম্বর টেরর কারণ আওয়ামীলীগই সবচেয়ে বেশি হরতাল করেছে।