নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কবিতা,উপন্যাস,দর্শন,সিনেমা ও অন্যান্য

জহিরুলহকবাপি

আমি কামনা করি মানুষের ভিতর স্বপ্নরা আসা যাওয়া করবে। মানুষ তার স্বপ্ন পূরণের জন্য যুদ্ধ করবে।

জহিরুলহকবাপি › বিস্তারিত পোস্টঃ

একচন মিয়ার পত্র. . . . মির্জা ফখরুল সাব বা বিএপির ভক্তরা এনচার দিবেন কি?

২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:৪৬

কোঁকোঁ সাবের চুরি করা, ফরেনে আই মিন বিদেশে পাচার করা টেকা ফেরত আনচে দুদুক । আপনেরা হগলে নিউজটা জানেন ।



মির্জা ফখরুল সাবের বয়ানটাও অনেকে জানেন । ঠাকুরগায়ের ফেমাচ আই মিন বিক্যাত চোখা মিয়া রাজাকারের পুত্র মির্জা ফখরুল সাব কইলেন- এ সব সরকারের সাজাইন্না নাটক । এ কতা শুইনা আমি একচন মিয়া পুরাই টাসকি ইট মানে টাসকি খাইচি । শেখ হাসিনা সরকারের ক্ষেমতা দেইখাতো হেড আই মিন মাতাই নষ্ট । সিঙ্গাপুরের আদালত রায় দিছে কোঁকোঁ সাবের টাকা চুরির । তার সাথে আরও কয়েকটা দেশও ছিল । ইচ নট দ্যাট?



সিঙ্গাপুরের আদালতরে বাধ্য করলো শেখ হাসিনা এই রায় দিতে । তার লগে আরও কয়েকটা দেশরে বাধ্য করচে কাগজ পত্র মেক আই মিন তৈরী করাইয়া দিতে । মামুরে মামু কি যে ক্ষেমতা । আমরিকারওতো এত ক্ষমতা নাই । ইচ নট দ্যাট?



ঘটনাতো আরও বাকী । কোঁকোঁ সাবেরে যে ঘুষ দিছে এ বিষয়ে যারা ঘুষ দিচিল সেই সিমেন্স কোম্পানীও কাগজ পত্র সহ এফবিআইয়ের কাচে সাক্ষ্য দিচে । মির্জা ফখরুলের টক আই মিন কথানুযায়ী শেখ হাসিনা এফ বি আই, সিমেন্স বেবাকতের ঘাঢ়ে হাত রাইক্খ্যা কোঁকোঁ সাবের বিরুদ্ধে, বিএনপির বিরুদ্ধে, জিয়া পরিবারের বিরুদ্ধে নাটক সাজাইচে ?! ইচ নট দ্যাট ।



আাইচ্ছা মির্জ ফখরুল সাব ও বিএনপিদের কাছে আসক আই মিন জিজ্ঞাস করি- খালেদা জিয়া যে কালো টাকারে সাদা করছে সরকারী নিয়মনুযায়ী । হেইডাও কি আওয়ামী লীগের বানাইন্না নাটক?!



একচন মিয়া উপতা অইয়া ওয়েটিং ফর এনচার ।



একচন একচন - ডাইরেট একচন

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:৫৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
কুকোর ট্যাকা যেভাবে ...
Click This Link

২| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৭:৫৫

মোহাম্মদ মজিবর রহমান বলেছেন: উন্নয়নমূলক কিছু কর্মকান্ড- করলেও সন্ত্রাস, দুর্নীতি, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, দখলদারিত্ব, প্রতিপক্ষের ওপর জুলুম-নির্যাতন, মানবাধিকার লঙ্ঘন, ইসলাম বিদ্বেষী আচরণসহ নানা কারণে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের জনপ্রিয়তায় ধস নেমেছে। বিভিন্œ জরিপ ও জনমত যাচাইয়ে দেখা গেছে নির্দলীয় সরকারের অধীনে ভোট হলে নৌকার ভরাডুবি ঘটবে।
আরেকজনের গল্প করে কুনু লাভ নাই।

৩| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৮:০১

কলাবাগান১ বলেছেন: এফবিআই এর ওয়েবসাইট ও কি হাসিনা তৈরী করেছে? ফখরুল সাহেবের কাছে প্রশ্ন
দেখুন এখানে

Click This Link

৪| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:২৬

হাসানুর বলেছেন: কত প্রশ্ন জাগেরে মনে!

৫| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৮

আমি ভূমিপুত্র বলেছেন:

The forfeiture complaint relates primarily to "alleged" bribes paid to Arafat "Koko" Rahman,...........................According to the forfeiture complaint, the majority of funds in Koko’s account are traceable to bribes "allegedly" received in connection with the China Harbor project.....................

================================
ফেরত আনা টাকা "কোকোর নয়",দুদক চেয়ারম্যান বলার "৪ দিন পর ব্যাংকে জমা হয়েছে টাকা"

কোকোর পাচারের টাকা ফেরত আনা নিয়ে "ধুম্রজাল"
---------------------------------------------------

নাশরাত আর্শিয়ানা চৌধুরী ও কালাম আজাদ : বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোর বিদেশ থেকে টাকা ফেরত আনার বিষয়ে ধুম্রজাল তৈরি হয়েছে। এই টাকা ফেরত আনার ব্যাপারে এখনও কিছুই জানে না বাংলাদেশ ব্যাংক ও সোনালী ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়। সোনালী ব্যাংকের সংশিস্নষ্ট শাখা বলছে, টাকা জমা হয়েছে ২৬ নভেম্বর। আর দুদক চেয়ারম্যান বলেছেন টাকা এনেছেন ২১ নভেম্বর। সোনালী ব্যাংকের বক্তব্য অনুযায়ী টাকা জমা হওয়ার আগেই দুদক কর্তৃপক্ষ বলছে টাকা জমা হয়েছে। আর বিএনপি দাবি করছে, ওই টাকা কোকোর নয়, এটা পরিকল্পিতভাবে করা হয়েছে। এদিকে ওয়ান ইলেভেনেরপরবর্তী সরকারের যারা বিদেশ থেকে টাকা ফেরত আনার ব্যাপারে কাজ করছিলেন ওই রকম একটি সূত্র বলেছে, ওই সময়ে তারা কোকোর বিদেশে থাকা টাকার সন্ধান পাননি। এই কারণে তারা টাকা ফেরতও আনতে পারেননি। তবে এতদিন পর দুদক কী পেয়েছে তা বলতে পারছেন না।

কোকোর টাকা বিদেশ থেকে ফেরত আনা হয়েছে এই কথা দুদক চেয়ারম্যান জানানোর পর অনেকেই এটা নিয়ে নানা ধরনের প্রশ্ন তুলেছেন। তবে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে, ব্যাংকে টাকা জমা হওয়ার আগেই কেমন করে দুদক এই টাকা ফেরত আনার ঘোষণা দিলেন। এই ব্যাপারে দুদকের চেয়ারম্যানের কাছে সত্যতা জানার চেষ্টা করা হয়। তিনি বলেন, ভীষণ ব্যস্ত্ম আছি। একদিন পরে কথা বলব। এদিকে অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে- বিদেশ থেকে টাকা জমার আগেই দুদক চেয়ারম্যান টাকা ফিরিয়ে আনার ঘোষণা দিয়েছেন এর কারণ ওই সময়ে টাকাটি জমা হওয়ার কথা থাকলেও তা জমা হয়নি। কোকোর টাকা ফেরত আনার বিষয়ে অনুসন্ধান করতে গিয়ে বেরিয়ে আসে অনেক অজানা তথ্য। সূত্র জানায়, বিদেশ থেকে টাকা এলে বিষয়টি বাংলাদেশ ব্যাংকের জানার কথা। কিন্তু ৭ দিন পার হয়ে গেলেও এখনও বাংলাদেশ ব্যাংক জানে না সিঙ্গাপুর থেকে কোকোর কোন টাকা ফেরত এসেছে। আর ফেরত এসে থাকলে তা কবে, কোন ব্যাংকের মাধ্যমে, কোন ব্যাংকে, কোন শাখায় এসেছে। এই ব্যাপারে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মাহফুজুর রহমান গতকাল দুপুরে আমাদের অর্থর্নীতিকে বলেন, আমাদের কাছে কোনো তথ্য নেই কোকোর টাকা কবে এসেছে। কত টাকা এসেছে। কেমন করে এসেছে। আমাদেরকে কোনো ব্যাংক জানায়নি। তিনি দাবি করেন, বিদেশ থেকে টাকা এলে সেটা যে দেশ থেকে আসবে এটা ঠিক হলে তারা নির্দিষ্ট ব্যাংকের মাধ্যমে পাঠাতে পারেন। এখানে বাংলাদেশ ব্যাংকের মাধ্যমেই আসতে হবে এমন বাধ্যবাধকতা নেই। তবে আমাদের জানার কথা। তিনি বলেন, দেশে অনেক ব্যাংক, কোন ব্যাংকে কত টাকার লেন-দেন হয় এটা তাদের জানা থাকে না।

এত বড় একটি এমাউন্ট একই দিনে একটি একাউন্টে জমা হলো- এটা বাংলাদেশ ব্যাংকের নজরেই নেই। বিষয়টি কেমন হলো না। অথচ নিয়ম রয়েছে বড় অংকের টাকা কোনো হিসাবে জমা হলে, লেনদেন হলে তা তাদেরকে জানানোর কথা। তারাও স্বেচ্ছায় খতিয়ে দেখতে পারে। এই বিষয়ে তিনি বলেন, সব ব্যাংক সঙ্গে সঙ্গে আমাদের জানায় না। এই কারণে জানতে পারি না। টাকার অংকটি বড়, এতে কোনো সন্দেহ নেই। তবে তারা প্রতিদিনই আমাদের সব জানাবে এমন বাধ্যবাধকতাও নেই। তিনি বলেন, মিডিয়ার মাধ্যমে জেনেছি আরাফাত রহমান কোকোর টাকা বিদেশ থেকে ফেরত আনা হয়েছে। সেটি সোনালী ব্যাংকে জমা হয়েছে। এর বাইরে আর কিছুই জানি না। সোনালী ব্যাংক এখনও কোনো কিছুই জানায়নি।

এদিকে সোনালী ব্যাংকের এমডি যদিও দাবি করেছেন তিনি জানেন না ব্যাংকের কোন শাখায় কত টাকা জমা হয়েছে। এই ব্যাপারে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক বলেন, এত বড় ব্যাংক। এটা অনেক সময় ট্রেজারি ব্যাংকের ভূমিকা পালন করে। এই কারণে কোন শাখায় কত টাকা জমা হচ্ছে এটা এমডি না-ও জানতে পারেন। তিনি বলেন, এমডি চাইলেই সেনালী ব্যাংকের সংশিস্নষ্ট শাখা থেকে খবর নিতে পারেন।

এদিকে সোনালী ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে গিয়ে ব্যাংকটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) প্রদীপ কুমার দত্তের সঙ্গে দেখা করতে চাইলে জানানো হয়, তিনি অফিসে নেই। মন্ত্রণালয়ে গেছেন। এরপর তার সঙ্গে একাধিকবার টেলিফোনে ও মোবাইল ফোনে চেষ্টা করা হলেও তাকে আর পাওয়া যায়নি।

সোনালী ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় সূত্র জানায়, কোকোর পাচার করা টাকা জমা হয়েছে সোনালী ব্যাংকের রমনা করপোরেট শাখায়। এরপর রমনা করপোরেট শাখায় গেলে সেখানকার উপ-মহাব্যবস্থাপক সুখেন্দু বিশ্বাস সাহা সেই শাখায় বিদেশ থেকে অর্থ আসার বিষয়টি স্বীকার করেন। তিনি জানান, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের সিঙ্গাপুরের একটি শাখা থেকে সোনালী ব্যাংকের রমনা করপোরেট শাখায় ২৬ নভেম্বর ২০ লাখ ৪১ হাজার সিঙ্গাপুরি ডলার, বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ১৩ কোটি টাকা জমা হয়েছে। ওই টাকাটি যে হিসাবে জমা হয়েছে তা দুর্নীতি দমন কমিশনের ব্যাংক হিসাব। দুদকের হিসাবে টাকাটা জমা হলেও সেখানে বলা হয়নি এটা কোকোর টাকা। সেখানে টাকাটা রেমিটেন্স হিসেবেই দেখানো হয়েছে। আর রেমিটেন্স হওয়ার কারণে তারা ওই টাকা আলাদা করে কোনো হিসাবও রাখেননি। রেমিটেন্সের খাতায় লিপিবদ্ধ করে রেখেছেন। তিনি বলেন, যেহেতু টাকাটা আলাদা কোনো ঘোষণা দিয়ে আসেনি, কার জন্য, কী মারফতে এসেছে, এই কারণে বিশেষভাবে বলারও প্রয়োজন হয়নি। রেমিটেন্স অন্যান্য হিসাবে যেমন আসে এখানে তেমনটিই এসেছে। টাকাটা দুদকের হিসাবেই জমা রয়েছে।

এদিকে দুদক চেয়ারম্যান গোলাম রহমান ২২ নভেম্বর সাংবাদিকদের জানান, সিঙ্গাপুর থেকে খালেদা জিয়ার ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোর পাচার করা ২০ লাখ ৪১ হাজার সিঙ্গাপুরি ডলার গত ২১ নভেম্বর সোনালী ব্যাংকের রমনা করপোরেট শাখায় দুদকের একটি বিশেষ হিসাবে জমা হয়েছে। এই ব্যাপারে ব্যাংকের কর্মকর্তা বলেন, আমরা ২৬ নভেম্বরের আগে কোনো টাকা পাইনি। এই কারণে দুদক চেয়ারম্যান কেমন করে ওই তারিখে টাকা জমা হওয়ার বিষয়ে বলেছেন সেটি আমরা বলতে পারব না। আমাদের এখানে ২৬ নভেম্বরের আগে টাকা জমা হওয়ার কোনো নথি নেই। দুদক চেয়ারম্যানের বক্তব্যের আরও চারদিন পর সোনালী ব্যাংকের রমনা শাখায় অর্থ জমা হয়েছে। এদিকে দুদকের হিসাবে রেমিট্যান্স হিসেবে জমা হওয়া সোনালী ব্যাংকের রমনা কপোরেট শাখায় টাকা আসার পরও তারা এখনও পর্যন্ত্ম বাংলাদেশ ব্যাংক ও সোনালী ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়কে আনুষ্ঠানিকভাবে অবহিত করেননি। এই বিষয়টি জানিয়ে ব্যাংকটির প্রধান কার্যালয়ের সংশিস্নষ্ট উপ মহাব্যবস্থাপক এস এইচ এস আবু জাফর বলেন, এখনও বিষয়টি জানানো হয়নি। কেন হয়নি তা বলতে পারছি না। নিয়ম অনুযায়ী দিনের হিসাবেই তা উলেস্নখ থাকার কথা। এ ব্যাপারে সোনালী ব্যাংকের রমনা করপোরেট শাখার উপ মহাব্যবস্থাপক সুখেন্দু বিশ্বাস সাহা বলেন, অর্থ জমা হওয়ার বিষয়টি মৌখিকভাবে প্রধান কার্যালয়কে জানানো হয়েছে। লিখিতভাবে প্রতিবদেন জমা দেয়া হয়নি। তবে দুএকদিনের মধ্যেই লিখিতভাবে জানানো হবে।

এদিকে দুদকের চেয়ারম্যান টাকা ফেরত আসার ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে এ-ও ঘোষণা দেন- ফেরত আনা টাকা দুদকের মামলার কাজে ব্যয় করা হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বিদেশ থেকে ফেরত আনা টাকা জনকল্যাণে ব্যয় করা হবে। এই টাকা কোন খাতে কেমন করে ব্যয় করা হবে এটা এখনও নিশ্চিত হওয়া যায়নি। এদিকে ওয়ান ইলেভেনের পরবর্তী সরকারের সময়ে আরাফাত রহমান কোকোর ও তারেক রহমানের দুর্নীতি, বিদেশে টাকা পাচার ও ক্ষমতার অপব্যবহারসহ অন্যান্য বিষয়গুলো নিয়ে কাজ করছিলেন এমন একটি সূত্র বলেছে, ওই সময়ে তাদের নামে বিদেশে টাকা পাচারের প্রমাণ না পাওয়া তখন তারা টাকা ফেরত আনতে পারেননি। এমনকি ওই সময়ে যাদের টাকা বিদেশে পাচার হয়েছিল ও বিদেশে টাকা লেনদেন হয়েছিল বিদেশের বিভিন্ন হিসাবে টাকা জমা রয়েছে ওই সব টাকা ফেরত আনার ব্যাপারে এমইউ স্বাক্ষর করা হয়েছিল। ওই সূত্র দাবি করে, কোকোর নামে ওই সময়ে টাকা পাওয়া যায়নি। তবে ২০০৭ সালের নভেম্বরে টাকা জমা হয়েছিল বলে শুনেছিলাম। কিন্তু প্রশ্ন থেকে যায় ওই সময়ে কোকো কারাগারে থাকা অবস্থায় তার হিসাবে কে টাকা জমা করল। তিনি দুএকজনের কথা উলেস্নখ করে বলেন, তারা এই কাজটি করে থাকতে পারেন। তিনি দাবি করেন, কোকো ২০০৭-এর নভেম্বরের আগেই গ্রেপ্তার হয়েছেন।

এদিকে বেগম খালেদা জিয়া, তারেক রহমান, আরাফাত রহমান কোকোর আয়কর ফাইল, সকল প্রকার আয় ও অর্থ মামলার বিষয়গুলো দেখেন বেগম খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা এডভোকেট আহমেদ আজম খান। তিনি বলেন, আরাফত রহমান কোকোর টাকা বিদেশ থেকে ফেরত আনা হয়েছে বলে দুদক যে দাবি করছে এটা আমরা মানছি না। কারণ আমরা খবর নিয়ে দেখেছি বাংলাদেশে যে টাকা ফেরত এসেছে ওই টাকাটা কোকোর নয়। কারণ ওই টাকাটা বিদেশে আমেরিকার ব্যাংকে জমা হয়েছে ২০০৭ সালের নভেম্বর মাসে। আর টাকাটা আমেরিকা থেকে একটি বিদেশি ব্যাংকের মাধ্যমে সিঙ্গাপুরে আসে। এরপর সিঙ্গাপুর থেকে টাকাটা বাংলাদেশে ফেরত আনা হয়। তিনি বলেন, টাকাটা কোকোর হয়ে থাকলে স্বাভাবিকভাবেই তিনি কারাগারে থাকার আগে ব্যাংক হিসাবে জমা হওয়ার কথা। কিন্তু তা জমা হয়েছে ২০০৭ সালের নভেম্বরে। ফলে তিনি ওই টাকা কারাগারে থেকে তো আর জমা দিতে পারেন না। প্রশ্ন হচ্ছে- কে টাকা জমা দিলেন। তাকে আগে বের করা দরকার।

তিনি দাবি করেন, সিঙ্গাপুরে জাজ কনসালটেন্ট ফার্ম নামে একটি ফার্মের সঙ্গে কোকোর সংশিস্নষ্টতা ছিল। ওই সংশিস্নষ্টতার বিষয়টিকে পুঁজি করেই এখানে তাকে ব্যবহার করা হয়ে থাকতে পারে। তিনি আরো দাবি করে বলেন, বাংলাদেশের কারো টাকা বাইরে ছিল। অর্থমন্ত্রী একবার এই ধরনের কথা বলে কেবল কোকোর নাম বলেছিলেন। তবে কার কার টাকা আছে তিনি অন্য কারো নাম বলতে পারেননি। আমাদের আশঙ্কা অন্যদের টাকা ফেরত এনে কোকোর নামে তা চালানো হচ্ছে। তিনি বলেন, এটা সম্পূর্ণ পরিকল্পিত। ওই ফার্মের সঙ্গে সরকারেরও লোক আছে। তাদের মাধ্যমেও টাকা ফেরত আনা হতে পারে। তিনি বলেন, সব মিলিয়ে টাকা জমা করানো ও টাকা বাংলাদেশে ফেরত আনার বিষয়টি পুরোটাই রহস্যজনক। আরো রহস্যজনক হচ্ছে টাকা বিদেশ থেকে ব্যাংক হিসাবে আসার আগেই দুদক চেয়ারম্যানের ঘোষণা দেয় এবং এখনও পর্যন্ত্ম বাংলাদেশ ব্যাংক এই সম্পর্কে কোনো কিছুই না জানা।

বিএনপির দাবি অনুযায়ী তারা এই ব্যাপারে কোনো আইনি প্রক্রিয়ায় যাচ্ছেন কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, এখনও পর্যন্ত্ম এ বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত্ম নেননি ম্যাডাম। সিদ্ধান্ত্ম নিলেই বলা সম্ভব হবে। ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদের নেতৃত্বে এ বিষয়ে একটি টিম কাজ করবে।

এদিকে সিঙ্গাপুর থেকে ফেরত আনা অর্থের বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংককে এখনো লিখিতভাবে কিছুই জানানো হয়নি বলে জানিয়েছেন ব্যাংকটির সংশিস্নষ্ট নির্বাহী পরিচালক এম মাহফুজুর রহমান। শুধুমাত্র তারা মিডিয়ার মাধ্যমে বিষয়টি জেনেছেন বলে জানান তিনি। তিনি বলেন, টাকা ফেরত আনা হয়েছে। দুদকের হিসাবে জমা হয়েছে আমরা গণমাধ্যমে জেনেছি। কিন্তু আমরা দুদককে অবিশ্বাস করতে পারছি না বলেই, এ নিয়ে কোনো ঘাঁটাঘাঁটি করছি না। তারা দাবি করেছে টাকা এনেছে, মানেই আমরা ধরে নিচ্ছি তারা যেটি বলেছেন এটাই সত্য। দুদক টাকা ফেরত আনার পর টাকা জমা দেয়ার বিষয়ে আমরা পর্যালোচনা করে দেখবো কি না এমন কোনো সিদ্ধান্ত্ম নিইনি। তিনি বলেন, দুদকের টাকা দুদক কোন খাতে খরচ করবে এটা তাদের ব্যাপার। এখানে আমাদের কিছুই বলার নেই।

উলেস্নখ্য, অভিযোগ ছিল, চারদলীয় জোট সরকারের আমলে সরকারি মোবাইল ফোন অপারেটর টেলিটকের একটি প্রকল্পের কাজ পেতে জার্মান বহুজাতিক কোম্পানি সিমেন্স এজির স্থানীয় প্রতিষ্ঠান সিমেন্স-বাংলাদেশ বাংলাদেশের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা ও রাজনীতিবিদদের ঘুষ দেন। এর মধ্যে আরাফাত রহমান কোকোও ছিলেন। ২০০৫ সালে সিঙ্গাপুরে একটি ব্যাংক হিসাবে এই অর্থ লেনদেন হয়েছিল। ওই অর্থই ফেরত আনা হয়েছে। দুদক চেয়ারম্যান ২২ নভেম্বর অর্থ ফেরত আনার তথ্য জানিয়ে বলেছিলেন, ফেরত আনা অর্থ দুর্নীতিবিরোধী কার্যক্রমে ব্যয় করা হবে। পাচার করা অর্থ দেশে ফিরিয়ে আনতে দুদক, কেন্দ্রীয় ব্যাংক এবং অ্যাটর্নি জেনারেলের কার্যালয় যৌথভাবে কাজ করছে বলেও তিনি জানান। ওই মামলায় কোকোর শাস্ত্মিও দিয়েছে আদালত। তিনি আদালতের চোখে পলাতক রয়েছেন।

Click This Link

৬| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৪

পাস্ট পারফেক্ট বলেছেন: এচকন মিয়া- আসেন ছাগু হাসিনা আর ছাগী খালেদা মুক্ত দেশ গড়ি। নইলে আমাগোর মত রাম ভুদাই ছাগু গাধু বেক্কল জাতী আর দুনিয়াতে থাকবো না। এই দুই খাট্টাস মহিলা দেশটারে তেনা তেনা কইরা দিছে। দুই টাই সমান সমান দূর্নিতিবাজ। এখন আমরা আর রাম ভোদাই থাকবো না। বহুত বাকোয়াজ হইছে।

৭| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:২৭

আলাপচারী বলেছেন: আমরা সকলেই আসক্ করি (জিজ্ঞাস করি), হাও হাচিনা ম্যানেজ মেনী কান্ট্রি ?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.