![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি কামনা করি মানুষের ভিতর স্বপ্নরা আসা যাওয়া করবে। মানুষ তার স্বপ্ন পূরণের জন্য যুদ্ধ করবে।
হেঞ্জ আলফ্রেড হেনরি কিসিঞ্জার বাঙ্গালী চিনে কিসিজ্ঞার নামে । ১৯৭১ সালে আমেরিকার জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার কাজ করেন । তখনকার প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সনের খুব কাছের মানুষ ছিলো । বাংলাদেশের মুক্তি যুদ্ধে তার অবদান আমরা কোন মতেই অস্বীকার করতে পারি না । প্রায় পুরা আমেরিকান সংবাদ পত্র, জন গন, প্রশাসনের বড় অংশ পাকিস্তানী বর্বরতার বিরুদ্ধে থাকলেও হেনরী কিসিজ্ঞার ও প্রেসিডেন্ট নিক্সন ছিলেন পশ্চিম পাকিস্তানীদের পক্ষেিই । এখানে উল্লেখ্য যে নিক্সন তার নিরাপত্তা উপদেষ্টার দ্বারা ভালো প্রভাবিত ছিলো । প্রশাসনের ধীরে চলা নিতী ও আমেরিকার সংবিধান এর বাধ্য বাধকতায় কিসিজ্ঞার বেশীর ভাগই কিসিজ্ঞারী করেছেন গোপনে গোপনে । অনেক নথীও গোপন, গায়েব করেছে ।
তার চাপে তখন বিশ্ব ব্যাংক পশ্চিম পাকিস্তানকে গোপনে ঋণ দিতে রাজী হয় । কিন্তু নিউয়র্ক টাইমস এ তথ্য ফাস করে দেওয়াতে তা সম্ভব হয় নি । আর অস্ত্র? নিজেই ভেবে নেন। এর প্ররচনায় সপ্তম নৌবহর রওনা দেয় বঙ্গপসাগরের দিকে । হার্ভাট গ্রেজুয়েট এই কিসিজ্ঞার বারবার মুক্তিযুদ্ধকে পাকিস্তাসের অভ্যন্তরীন ব্যাপার হিসাবে চালাতে চেয়েছিল ।
বাংলাদেশ যখন তার মাটি থেকে পাকি চুরা গুলারে ঘাড় ধরে বের করে দিবে এটা নিশ্চিত বোঝা যাচ্ছিল তখনই এ বদমায়শ যুদ্ধ বিরতির এক উদ্ভট তত্ব নিয়ে আসে । সেটাও ভেস্তে যায় রাশিয়া, ইনিডয়ার কারণে ও আরও কয়েকটি বন্ধু প্রতিম দেশের কারণে। যুদ্ধ বিরতি চুক্তি যদি তখন কার্যকর হতো তাহলে আজ বাংলাদেশে শুধূ গুটিকয়েক রাজাকর জিবীত থাকতো ।
কম্বোডিয়া বোমা হামলার জন্য এনাকে দায়ী করা হয় ।
আমাদের দেশের একজনের সাথে ওনার ভালো মিল আছে ।
ইনিও ড. উনিও ড.
আবার কিসিজ্ঞার নো বেল পেয়েছে চান্তিতে, ইউনুস সাবও নো বেল পেয়েচেন চান্তিতে ।
বাংলাদেশের আজম্ম শত্রু কিসিজ্ঞার ১৫ আগস্টে বঙ্গবন্ধু হত্যার সাথেও জড়িত ছিলেন ।
©somewhere in net ltd.