![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি কামনা করি মানুষের ভিতর স্বপ্নরা আসা যাওয়া করবে। মানুষ তার স্বপ্ন পূরণের জন্য যুদ্ধ করবে।
বিহারী পল্লীর পাশ দিয়ে শহীদ বুদ্ধিজীবি স্মৃতি সৌধে যেতে আপনার খারার লাগে না। বিহারী পল্লীর প্রায় প্রতিটি ঘরে ঘরেই পাকিস্তানী পতাকা পাবেন । এই অকৃতজ্ঞ কৃমির জাতরে স্বজাতিরা ফেরত নেয়না অথচ তাদেরই পতাকা । ও হ্যা ঐ খানে বাংলাদেশের পতাকাও পাবেন । হয়ত পুরা বছর পুরানো কিছু বেধে রাখা রাখা হয় লাল সবুজের পতাকা দিয়ে, অথবা টেবিল মোছা হয় অথবা পড়ে থাকে পুরানো গৃহস্থালি আবর্জণার সাথে । বিশেষ বিশেষ দিনে কৃতদাস পতাকা বের হয় সুশীল আর সুবিধার বাণিজ্যে বিবর্ণ চেহারা নিয়ে ।
সেই বিহারীদের বিষ নিশ্বাস আর অবজ্ঞা মিশ্রিত দৃষ্টির সামনে শীতে কাপতে কাপতে বুদ্ধিজীবি স্মৃতি সৌধে যেতে .......................... ।
মীরপুরের কোন একটা ঘরে কবি মেহেরুন্নেচ্ছার মেধাবী মাথা ঝুলেছিল পেন্ডলামের মত , উল্লাসিত বিহারীদের সামনে । উনিওতো বুদ্ধিজিবী । নাকি? বাহ । বাহ । সেই বিহারীরা মেহেরুনেচ্ছার এলাকায় আছে সদর্পে । কবির শরীর আজ নাই এ বিহারীদের কারণেই । বুদ্ধিজিবী দিবস । অনুভূতী ।
আগামী বুদ্ধি জিবী দিবসের আগেই বুদ্ধিজীবি স্মৃতি সৌধ থেকে বিহারী পল্লী কমের মধ্যে ১৯৭১ মাইল দূরে সরিয়ে দেওয়া হোক । ফ্যানের সাথে ঝুলিয়ে রাখা হয়েছিল কবির কাটা মাথা । ফোটায় ফোটায় মেঝেতে পড়েছিল তার লাল রক্ত, পতাকার রং। বিহারী পল্লীতে বিদ্যুৎ বন্ধ করে দেওয়া হোক । আমাদের নিজেদেরই বিদ্যুতের সমস্যা আছে ।
©somewhere in net ltd.