![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলাদেশ নৌ বাহিনী বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীর একটি অংশ। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় উপহার পাওয়া মাত্র দু‘টি টহল জাহাজ “পদ্মা” ও “পলাশ” নিয়ে শুরু হয় বাংলাদেশ নৌবাহিনীর যাত্রা। খুলনা, নারায়ণগঞ্জ ও চট্টগ্রামে “অপারেশন জ্যাকপট” এই বাহিনীর পরিচালিত সফল অভিযানগুলোর অন্যতম।
রেগুলার সদস্যঃ বাংলাদেশ নেভির রেগুলার সৈন্য সংখা বর্তমানে প্রায় ২৪০০০ (কর্মকর্তাসহ) এর মত।
স্পেশাল ফোর্সঃ নৌবাহিনীকে এমনিতেই উভচর বাহিনী বলা হয়। বাংলাদেশ নেভির স্পেশাল ফোর্স হচ্ছে SWADS যার পূর্ণরূপ Special Warfare Diving and Salvage। এরা আমেরিকান নেভি সিলের কার্বন কপি। এর সদস্য সংখ্যা ক্লাসিফায়েড। সোয়াডস ঘাটি বা নৌ জা নির্ভিক , বা নৌ জা ঈসা খান ঘাটির উল্টো দিকে ডাংগার চরে অবস্থিত। এরা চাইনিজ টাইপ ৫৬, বিডি০৮ স্ট্যান্ডার্ড ইস্যু রাইফেল এরা ইউজ করে। এছাড়া সুইস Sig Sauer P-226/228/229, Glock-21/22 এর মত অত্যাধুনিক পিস্তল ব্যবহার করে। এদের মূল অস্ত্র হল 5.56mm আমেরিকার M16A1 অ্যাসল্ট রাইফেল, 5.45mm কোরিয়ান Daewoo K2 অ্যাসল্ট রাইফেল, 7.62mm আমেরিকান M-24 স্নাইপার রাইফেল, জার্মান 9mm Hecklar and Koch MP5 সাবমেশিনগান, কোরিয়ান 9mm Daewoo K7 সাবমেশিনগান, আমেরিকান 12.7mm M249 SAW হেভি মেশিনগান এবং রাশিয়ান 12.7mm Dshik হেভি মেশিনগান।
মিসাইলঃ বাংলাদেশ নেভির আর্সেনালে আছে চাইনিজ C802, C704 অ্যান্টি শিপ গাইডেড মিসাইল, ইটালির Otomat MK2 Block IV অ্যান্টি শিপ মিসাইল, চাইনিজ Silkworm SY-2 HY-2 গাইডেড মিসাইল সিস্টেম। এছাড়া চীনে তৈরি FM-90 সারফেস টু এয়ার মিসাইল সিস্টেম এবং ইটালিতে তৈরি A224S টর্পেডো আছে।
নৌবহরঃ ক্ষেপনাস্র সজ্জিত ফ্রিগেট-২ টি(আরো ৩টি অর্ডার করা হবে এবং ২টি আলোচনা সাপেক্ষ), ফ্রিগেট-৩টি, ক্ষেপনাস্র সজ্জিত করভেট- ৪টি(আরো ৪টি অর্ডার করা হবে), সাবমেরিন- দুটো মিং ক্লাস চাইনিজ সাবমেরিন অর্ডার করা হবে, অফশোর পেট্রোল ভেসেল- ১২টি(আরো ৪টি অর্ডার করা হবে)। মিসাইল বোট-৯টি, টর্পেডো বোট-৮টি, সাবমেরিন অনুসন্ধানকারী জাহাজ- ৪টি, গান বোট- ৯টি, পেট্রোল বোট- ৬টি, ডিফেন্ডার ক্লাস বোট-১৬টি(আরো ৪টি অর্ডার করা হবে), ডিফেন্ডার ক্লাস বোট- ১৬টি, প্রশিক্ষণ জাহাজ- ২টি, মাইন অনুসন্ধানকারী জাহাজ- ৫টি, উভচর যুদ্ধ জাহাজ- ১১টি, সহায়ক জাহাজ- ২৪টি।
এরিয়ালঃ বাংলাদেশ নেভি ২০১১ সালের ১৪ই জুলাই ইটালি কোম্পানির তৈরি দুটো AW-109 Power হেলিকপ্টার কিনেছে। এই ধরণের কপ্টার সাধারণত অ্যান্টি সাবমেরিন ওয়ারফেয়ার এবং সার্চ এন্ড রেসকিউ অপারেশনের জন্য ব্যবহার করা হয়। ২০১৩ সালের ডিসেম্বর চীন থেকে তিনটি Harbin Z-9 অ্যান্টি সাবমেরিন কপ্টার কিনেছে। এছাড়া সমুদ্রসীমা পাহারা দেবার জন্য ২০১৩ সালের ৩ জুন জার্মানি থেকে দুটি Dorniar-228NG পেট্রোল এয়ারক্র্যাফট কিনেছে। যেগুলোর সবকটাই বর্তমানে সচল রয়েছে।
আগে প্রকাশিত।
আরও তথ্য জানতে ঘুরে আসুন এই সাইটে।
২| ২২ শে জুন, ২০১৪ রাত ১০:১৫
রোমানা খাতুন বলেছেন: পড়ে ভাল লাগল।তথ্যবহুল পোস্ট
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে জুন, ২০১৪ রাত ৯:৩৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কারো জন্য আপডেট ইনফো নয়তো