নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি নিরপেক্ষ নই, আমি মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে।

রাফা

ভালবাসি জন্মভুমি বাংলাদেশ ।অসহ্য মনে হয় যে কোন অন্যায়-কে।অসততার সাথে আপোষ নয় কখনই।গালি সহ্য করার মানসিকতা শুণ্যের কোঠায়।রাজাকার,আলবদর ,আল সামস মোট কথা বাংলাদেশের বিরোধী যে কোন শক্তিকে প্রচন্ড রকম ঘৃণা করি। তার চাইতে বেশি ঘৃণা করি নব্য ছাগিয়তাবাদিদের। যারা আশ্রয় প্রশ্রয় দেয় যুদ্ধাপরাধীদের ।

রাফা › বিস্তারিত পোস্টঃ

আসুন আমরা "অদিতির" কথা বলি/"অদিতির" পাশে দাড়াই।

১১ ই মার্চ, ২০১৮ ভোর ৬:৫৪



আমাদের দেশ,
আমাদের মুক্তিযুদ্ধ-
আমাদের স্বাধীনতা।
আমাদের বিজয়।

অথচ এই দেশে আমরা কেউ নিরাপদ নই।আমার বোন কলেজ থেকে নিরাপদে বাড়ি ফিরতে পারেনা।তাকে কান্নায় ভেঙ্গে পড়ে বলতে হয়,মুক্তিযুদ্ধের শ্লোগান দিয়ে যে দেশে যৌন নির্যাতনের স্বিকার হোতে হয়।সেই দেশে সে থাকবেনা,থাকবেনা,থাকবেনা।তার ছোট্ট মনে যে ধিক্কার জন্ম নিয়েছে-জানিনা তা থেকে সে বেরিয়ে আসতে পারবে কিনা।

একজন অদিতি ঠিকই উপলব্দি করতে পারে তার এই ভিবিষিকাময় সময়ের বর্ণনা`কে নিয়ে রাজণীতি হোতে পারে তাই সে তার কথাগুলো নিজের করে রাখে।এতটুকু মেয়ে চায়নি এটা নিয়ে কোন রাজণীতি হোক।অথচ যে দলের কর্মসুচির কারনে তাকে অপবিত্র করা হোলো সেই দলের সেক্রেটারি প্লাস মন্ত্রী বলেন এ দ্বায় দলের নয় ,শুধুই সরকারের।কোন বিবেকবান মানুষ এই কথা বলতে পরেনা।আপনাদের কর্মসুচির জন্য যে ঘটণার জন্ম হলো ,তাহোলে তার দ্বায় কার!

প্রধানমন্ত্রী যেভাবেই বলে থাকুক কথাটা ,আওয়ামি লীগের সবাইকে কেনা যায় শুধু তাকে ছাড়া।কথাটার যে গভীর মর্মার্থ আছে এই ঘটণা আমাদের চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিলো।জনাব,সেক্রেটারি সাহেব আপনাকে অনুকম্পা করে এই পর্য্ন্ত নিয়ে আসা হয়েছে।অস্বাভাবিক একটি সরকারের আমলের ভিডিও এখনও ইউটিউবে ঘুরে বেরাচ্ছে।যে কেউ চাইলেই দেখে আসতে পারে।আমাদের নেত্রী কিন্তু উপলব্দি করেছে বলেই তিরস্কৃত না করে আপনাকে পুরস্কৃত করেছে।পক্ষান্তরে আপনি দল ,সরকার বা সাধারণ মানুষের প্রতি সত্যিকারের দায়িত্বটি পালন করছেন কি?বুকে হাত দিয়ে অনুভব করার চেষ্টা করুন দয়া করে।

অদিতি,যদি আপনার কণ্যা,বোন বা অন্য কোন সম্পর্কের আত্মিয় হতো তখনও কি অবলিলায় বলতে পারতেন দায় শুধু সরকারে. দলের কোন দ্বায় নেই।আমার বিশ্বাস আপনিও আমাদের মত রক্ত মাংসের অনুভুতি সম্পন্ন একজন মানুষ।৭ই মার্চের ঘটণা আজ ১১ই মার্চও চলে যাচ্ছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আশ্বাস দেওয়ার পরও আমরা কোন আপডেট জানতে পারলামনা।একজন পুলিশ এখানে চমৎকারভাবে তার দায়িত্ব পালন করলো অথচ এখন তাকে পাওয়া যাচ্ছেনা।এটা কি বিশ্বাসযোগ্য কথা হলো!তারতো স্বেচ্ছায় এসে তদন্তে সহযোগিতা করার কথা।কারন তিনি গর্ব করার মত কাজ করেছেন ।তার`তো ভীত বা লজ্জিত হওয়ার কিছু নেই।সব কিছু স্বাভাবিক গতিতে চললে সরকরের ভাবমুর্তি মলিন না হোয়ে উজ্জল হওয়াই স্বাভাবিক ছিলো।

যে মহান নেতার ঐতিহাসিক কাজের সন্মান করতে যেয়ে এরকম একটি ঘৃণিত ঘটণা ঘটলো তার জন্য আপনি বা দল লজ্জিত না হোলেও আমি তার আদর্শের একজন ক্ষুদ্র সৈনিক হিসেবে চরম লজ্জিত হই।ঘৃণায় মাটির সাথে মিশে যেতে ইচ্ছে করে।এ লজ্জা কোথায় রাখবো জানিনা।

অদিতি ,আমাদের ভালোবাসার জন হারিয়ে যে দেশটি অর্জন করেছি সেই দেশে তোমার যথাযথ সন্মান না রাখতে পারার জন্য ক্ষমা করে দিও আমাদের`কে।আর তুমি মাথা উচু করে দাড়াও।আমরা তোমাকে স্যালুট করি তোমার দৃঢ় সাহসের জন্য।জেনে রেখো আমরা তোমার পাশেই আছি।ভালো থেকো বোন।

ধন্যবাদ।

মন্তব্য ৩৭ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৩৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ৭:২০

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
আওয়ামীলীগ এখন কুকুরের মত হয়ে গেছে! নিজেদের পাগলা কুকুরকে নিয়ন্ত্রণ করতে না পারায় তাদের উপরস্থরাও পাগলের মত কথা বলছে।

১২ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ৭:৫৪

রাফা বলেছেন: দুঃখিত দেড়ি করে উত্তর দেওয়ার জন্য-

আপনার দৃষ্টিভঙ্গি অনুযা্যি আপনি দেখেন ,তাই মতামতে সেটারই প্রতিফলন হয়তো ঘটেছে।
আমার দৃষ্টিতে যে কাউয়া তত্বের আবিস্কারক উনি নিজেই মনে হয় সেই কাউয়া দ্বারা আবর্তিত হয়ে এমন উদ্ভট কথা বলে যাচ্ছেন প্রতিদিন ।যা উনার মত দায়িত্বশীল পদে থেকে বলা গর্হিত কাজ বলেই মনে করি।

ধন্যবাদ,সৈ.ইসলাম।

২| ১১ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ৭:২১

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: অদিতি ,আমাদের ভালোবাসার জন হারিয়ে যে দেশটি অর্জন করেছি সেই দেশে তোমার যথাযথ সন্মান না রাখতে পারার জন্য ক্ষমা করে দিও আমাদের`কে।আর তুমি মাথা উচু করে দাড়াও।আমরা তোমাকে স্যালুট করি তোমার দৃঢ় সাহসের জন্য।জেনে রেখো আমরা তোমার পাশেই আছি।ভালো থেকো বোন।
ধরেন একজন মেয়ে সব হারিরে চিরকালের জন্য চলে গেল ওপারে তখনও এই একই শ্লোগাণ থাকবে বাঙালির,
অদিতি,কাল হবে অমুকের পরসু হবে তমুকের তারপর দুইদিন তিনদিন মিডিয়া গরম ইন্টারনেট শোসাল মিডিয়া
গরম তারপর সব শেষ। যেমন হয়েছে তনু সহ আরো মেয়েদের কিন্ত দেশের মানুষ আজো এর সঠিক কোন সুবিচার
পাচ্ছে না। :(

১২ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ৮:২৪

রাফা বলেছেন: আপনি কি ,বোবা, বধির ও অন্ধ একটি সমাজে বসবাস করতে চান !যদি তাই হয় তাহোলে ব্লগ আপনার যায়গা নয় বলেই মনে করছি।যে সমাজে প্রতিবাদ ,প্রতিরোধ নাই সেটাকে মৃত সমাজ বলতে পারি।সমাজটা এমন য় যে স্যুইচ দিলাম ,আর সবকিছু নিয়মানুবর্তিতায় চলে আসলো।সমাজ ,দেশ বিশ্বকে বদলাতে হলে সসবাইকে তার যোগ্যতা ও গুরুত্ব অনুযা্যি ভুমিকা রাখতে হয়।

যা আজ হয়নি তা কাল হবেনা ভেবে যদি হাল ছেড়ে দিয়ে বসে থাকতো মানুষ ,তাহোলে আজকেও আপনাকে সেই গুহায় বসবাস করতে হওটও।কাজেই যা কিছু অন্যায় বা সমাজ ও দেশের জন্য ভালো তা নিয়ে বলতেই হবে আমাদের।সব কিছুতে ভয়েজ রেইজ করুন দেখবেন আপনার চারিদিকে তা বদলে যাবে।সব কিছু শুরু হয় শুণ্য থেকেই।

দুঃখিত দেরিতে উত্তর দেওয়ার জন্য-টেকনিক্যাল সমস্যায় ব্লগে ইন করতে পারছিলাম না।
ধন্যবাদ,:)(:হা.বাপের শালা B-)

৩| ১১ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ৭:২৫

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: সরকারের শীর্ষ নেতৃত্বকে যেকোন সংবেদনশীল বিষয়ে বক্তব্য প্রদানে সংযত হতে হবে | গতানুগতিকভাবে ব্লেইম গেম না খেলে যে ন্যাক্কারজনক ঘটনাটি ঘটেছে তার সাথে জড়িতদের খুঁজে বের করে কঠিন শাস্তি প্রদান করতে হবে | সেই সাথে ওই এলাকায় এই ধরণের কোন ঘটনা ঘটেনি বলে যে পদলেহনকরি পুলিশ কর্মকর্তা বক্তব্য প্রদান করেছেন থাকে অবিলম্বে শাস্তিমূলক বদলি করা অপরিহার্য্য | যে পুলিশ কনস্টবল ওই বোনটিকে হিংস্র হায়েনার হাত থেকে রক্ষা করে ওই স্থান থেকে সরিয়ে নিয়েছে তাকে পদোন্নতি বা পুরস্কৃত করা উচিত যাতে ভবিষ্যতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা এই ধরণের পদক্ষেপ নিতে বিন্দুমাত্র দ্বিধা বোধ না করে |
আওয়ামী শীর্ষ নেতৃত্ব অদিতির পাশে দিয়ে অন্তত: সান্তনাটুকু প্রদান করতে পারেন যাতে সে এই দুঃস্বপ্ন থেকে কিছুটা হলেও হালকা বোধ করতে পারে |

১২ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ৮:৩০

রাফা বলেছেন: চমৎকার সংবেদনশীল মন্তব্যের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।হ্যা ভালো কাজের জন্য পুরস্কার ও মন্দ কাজের জন্য তিরস্কার অবশ্যই করতে হবে।আর এভাবেই ধিরে ধিরে বদলে ফেলার চেষ্টাটুকু অব্যাহত রাখতে হবে আমাদেরকে।

সবচাইতে বড় বিষয় দেশটা যে আমাদের এটা প্রমাণ করার যে কোন সুযোগ আমরা কেনো ছেড়ে দিবো।সমাজের যে অবস্থানেই আমরা থাকিনা কেনো সেখান থেকেই উচ্চকিত থাকতে হবে আমাদের।

ধন্যবাদ,স্বা.বিশুদ্ধানন্দ।

৪| ১১ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ৭:৩৩

মলাসইলমুইনা বলেছেন: অদিতির জন্য ভালোবাসা | বড় হতাশাজনক সময়ের বাসিন্দা আমরা | দেশে অদিতির আর ওর মতো সব মেয়ের সন্মান রক্ষার জন্য যে কাজগুলো করা দরকার সেটা করার মতো কোনো মানুষ মনে হয় দায়িত্বশীলদের মধ্যে আর নেই | সরকারের প্রভাবশালী নেতা ও মন্ত্রী যখন এই ন্যাক্কারজনক ঘটনার দায় অস্বীকার করেন আর উঁচুতলার মানুষেরা সেটা শুনেও চুপ করে থাকেন তখন দেশের সব জায়গায় কঠিন পচন ধরেছে সেটাই শুধু ভাবতে হয় | অদিতির সন্মান রাখা করার জন্য যে একটা সুস্থ্য সংস্কৃতি, ভব্যতা সবার মধ্যেই গড়ে তোলার দরকার সেটা শেখাবার কোনো শিক্ষক, প্রতিষ্ঠান আজ আর মনে হয় দেশে নেই ! রাজনীতির নোংরা পাকে পরে সব নষ্ট হয়ে গেছে |

১২ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ৮:৪৮

রাফা বলেছেন: আমি হতাশ নই।আরও দ্বিগুন তিন গুন শক্তিতে জানান দিতে হবে যা ঘটছে তা ঠিক নয়।তারা যা বলছে ভুল বলছে।ভয় পেয়ে আমরা কেনো নিজেকে গুটিয়ে রাখবো।যারা অন্যায় করে ,সেটার স্বপক্ষে সাফাই গায় বা নিজের দায়িত্ব এড়িয়ে যেতে চায়।লুকিয়ে থাকলে তাদের থকতে হবে।তাদের`কে জবাব দিহিতার আওতায় আনতে হবে।কাজটা কঠিন হলেও অসম্ভব নয়।আমাদের দুর্বলতা হলো আমরা একতাবদ্ধ নই।আমি অবাক হয়ে দেখলাম এত বড় একটা বাংলা ব্লগে এটা নিয়ে উল্লেখযোগ্য কোন পোষ্ট নেই।

অনিয়মটাকে যখন নিয়ম হিসেবে মেনে নিবেন তখন তা বার বার ঘটতেই থাকবে।গর্জণ করে উঠুন সন্মিলিতভাবে দেখবেন ধিরে হলেও বদলাতে শুরু করবে ইংশা-আল্লাহ।

ধন্যবাদ,মলাসইলমুইনা।

৫| ১১ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ৭:৫৯

কলাবাগান১ বলেছেন: কাদের ঠিক মত কথা ও বলতে পারে না তাকে বানানো হয়েছে সম্পাদক...তার মুখে তোএমন দায়সারা কথা শুনা যাবেই...

১২ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:২৮

রাফা বলেছেন: আপনি মনে হয় ব্যক্তি হিসেবে তাকে যোগ্য মনে করছেননা তাই আক্ষেপের সাথে একথা বলছেন।তার মধ্য এক ধরনের ষ্ট্যান্টবাজি করে জনপ্রিয়তা অর্জনের প্রচেষ্টা পরিলক্ষিত হয়।সেটা ভালো কি খারাপ কিছুই বলবোনা।কিন্তু এত বড় একটি দলের ২য় নেতৃত্বের স্থানে অধিষ্ঠিত হয়ে এমন ধরনের অমুলক কথা একেবারেই বেমানান।সেটাকে আমি ক্ষমার অযোগ্য বলেই বিবেচনা করি।

এই কথাগুলো তাকে বলতে হবে আমাদেরকেই।সেটা আমরা যত ক্ষুদ্রই হইনা কেনো।এবং আমরা আমাদের সকল প্লাটফর্ম থেকেই অব্যাহত রাখবো যদি কারো ভালো নাও লাগে।

ধন্যবাদ,কলাবাগান১।

৬| ১১ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ৮:৫৭

রোকসানা লেইস বলেছেন: একটা মেয়েকে চরম হ্যারাস করেছে রাস্তার উপর তার খবর নেয়ার চেয়ে দল বাঁচানো নেতার দায় । এমন নেতা দিয়ে ভরপুর বাংলাদেশ।

১২ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:০৪

রাফা বলেছেন: কিন্তু এমন নেতা`তো আমাদের কম্য নয়।প্রতিবাদ করেতো জানান দিতে হবে ।আপনারা যা বলছেন,যা করছেন -তা ঠিক নয়।উচ্চকিত কন্ঠে সবাইকে বলতে হবে।আমরা একে অন্যের উপর দ্বায় চাপিয়ে নিশ্চুপ থাকতে পরিনা।নাকি আপনার কিছু যায় আসেনা বলেই ইতি টানতে চান।আপনার মন্তব্যে মনে হলো এটাই স্বাভাবিক।

ধন্যবাদ,রো.লেইস।

৭| ১১ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:৩২

রাজীব নুর বলেছেন: ওই সব শুয়োরের বাচ্চাদের কঠিন শাস্তি হওয়া উচিত।

১২ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:৫৩

রাফা বলেছেন: আমার মনে হয় সব-কিছুতে আমাদের সেল্ফ কন্ট্রোল থাকা উচিত।মনে রাখতে হবে আপনি পাবলিক প্লেসে কমেন্ট করছেন।সংযত থেকেও কঠিন ও তির্যক মন্তব্য করা যায়।আজেবাজে শব্দ না লিখেও ঘৃণা প্রকাশ করতে শিখুন।

ধন্যবাদ,রা.নুর।

৮| ১১ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:৪৬

বারিধারা ২ বলেছেন: ছাত্রলীগ শেখ হাসিনার ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য অমানুষিক পরিশ্রম করে, বিরোধী দল আর স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তিকে পেটাতে গিয়ে মাঝে মাঝে পুলিশের কাছেও 'ধমক' খায়। এদের তো একটু আধটু বিনোদনের দরকার নয়, নাকি? রাস্তায় একটা মেয়েকে একা পেয়ে একটু আধটু হাতিয়েছে, ধর্ষণ তো আর করেনি, বা বাসা থেকে টেনে নামায়নি। স্বাধীনতার অতন্দ্র প্রহরীদের এইটুকু অত্যাচার সহ্য করতে না পারলে আপনার চেতনায় সমস্যা আছে।

১২ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:২১

রাফা বলেছেন: আপনার মন্তব্যে আপনার চরিত্রের একটি প্রতিচ্ছবি কিন্তু থাকে।নিশ্চই কোনদিন ছাত্র রাজণীতির হাতেখরি হয়নি আপনার।তাই না জেনে,না বুঝেই একটা মন্তব্য করে ফেললেন।আপনাকে কে বললো এই ঘটণা কোন ছাত্রলীগের ছেলেরা ঘটিয়েছে?

আর ক্রোধের বশবর্তি হয়েও`তো এমন মন্তব্য করা অনুচিত বলে মনে করি আমি।আসলে আপনাদের কথা শুনে কোন সাধারণ মানুষই আপনাদের পাশে দাড়াতে চায়না শুধু এইজন্য।আশা করি আমার মন্তব্য অনুধাবন করার সক্ষমতাটুকু অন্তত আপনার আছে।

ছাত্রলীগ শেখ হাসিনার ক্ষমতার উৎস কখনই ছিলোনা।আর ভবিষ্যতেও সেটা হবার সম্ভাবনা নেই বলেই আমার বিশ্বাস।
আমার চেতনায় কোন সমস্যা নেই ,আমার সমস্যা আপনাদের মত জন্মান্ধদের নিয়ে।

৯| ১১ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:৪৯

অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: @ বারিধারা ২ বলেছেন :::: রাস্তায় একটা মেয়েকে একা পেয়ে একটু আধটু হাতিয়েছে, ধর্ষণ তো আর করেনি, বা বাসা থেকে টেনে নামায়নি। স্বাধীনতার অতন্দ্র প্রহরীদের এইটুকু অত্যাচার সহ্য করতে না পারলে আপনার চেতনায় সমস্যা আছে।

১২ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:২৪

রাফা বলেছেন: যদি আপনারও সেটাই মনে হয় তাহোলে আপনার বেলায়ও সেই একই উত্তর প্রযোজ্য।যা আমি করেছি বারিধারা-২এর জন্য।

১০| ১১ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৩:২২

নাঈমুর রহমান আকাশ বলেছেন: আশ্চর্য মানুষ! দিনদিন সমাজ পাশবিকতার দিকে ধাবিত হচ্ছে বলে মনে হয়। :|
আল্লাহ আমাদের সমাজকে ও মা-বোনদের মানুষরূপী শয়তানদের থেকে হেফাজত করুন।

১২ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:২২

রাফা বলেছেন: প্রার্থণার সাথে সাথে চেষ্টাও থাকতে হয়।তা-নাহোলে কোন কিছুই অর্জণ করা যায়না।আমাদের অবস্থান সমাজের যে কোন অবস্থানেই থাকুক সেখান থেকেই উচ্চকিত হোতে হবে।শক্তিশালি ভাবে প্রতিবাদ করতে হবে।প্রয়োজনে প্রতিরোধও হোতে পারে।এবং সেটা অব্যাহত ভাবেই করে যেতে হবে।তা -নাহোলে সেই ছাত্রের মত অবস্থা হবে যে পড়ালেখা না করেও শুধু তাবিজের বদৌলতে পাশ করতে চায়।যা আসলে আকাশ কুসুম কল্পনা।

ধন্যবাদ,আপনার প্রার্থণাময় মন্তব্যের জন্য।না.র.আকাশ।

১১| ১২ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:০৬

কামরুননাহার কলি বলেছেন: বারিধারা-২ আপনি যে কথাটি বলেছেন সেটা তো বুজে শুনে বলেছেন নাকি আপনার কোন সমস্যা আছে মাথায়? যদি আপনি বুজে শুনে বলে থাকেন তাহলে আমি বলবো এই রকমটা কি কখনো আপনার বোন কিংবা আপনার মেয়ের সাথে হয়েছে? আর যদি আপনার মাথায় কোন সমস্যা থেকে থাকে তাহলে বলবো যে আপনি পাবনায় যেয়ে ভর্তি হন আর হ্যা আগে বাগেই যেতে হবে সেখানে তা না হলে সিট খালি পাবেন না।

১২ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১:২০

রাফা বলেছেন: হা..হা...হা...সেটুকু অনুধাবন করার সক্ষমতাও মনে হয় তাদের নেই।ধন্যবাদ কা.কলি আপনার উপলব্দির জন্য।


১২| ১২ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ২:০০

আখেনাটেন বলেছেন: এক অপরাধের শাস্তি না হলে এর থেকে হাজারো অপরাধের ডালপালা ছড়াবে। তাই এইগুলো কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয় যা অনেক অসৎ নেতা বলে বেড়াচ্ছেন।

এই ন্যাক্কারজনক ঘটনার জন্য দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দরকার ঐসব কুলাঙ্গারদের। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে অতীতের ঘটনা থেকে কি শাস্তি প্রদানকারীরা শিক্ষা নিয়েছে?

আপনার ভাবনাটুকু ভালো লেগেছে।

১৪ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:৫৯

রাফা বলেছেন: ঐ সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে আসতে হবে আমাদের।আমার মনে হয় খুব ধিরে হলেও আমরা এগুচ্ছি।

শাস্তি প্রদানকারিরা শিক্ষা নিবে কথাটার অর্থ বুঝতে পারলামনা।যারা শাস্তি দেবে তাদের শিক্ষায় কি কিছু আসবে যাবে?

হোক বা না-হোক আমাদের প্রতিবাদ করাটা অব্যাহত রাখতে হবে ।

ধন্যবাদ,আখেনাটেন-ভাবনাটুকু ভালো লেগেছে বলে।

১৩| ১২ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:২৫

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: আপনি আমি যে দেশে বসবাস করি সে দেশে এমন ঘটনা আরোতো হয়েছে তাই নয় কি? তাদের কি বিচার হয়েছে? যদি কোন অপরাধের বিচার না হয় তাহলে অপরাধীরা মনে করে এমন কর্ম অপরাধগত নয় তাই জায়েজ মনে করে করতেই থাকে।
আসুন সবাই সুচ্চার হই। যেখানে অপরাধ দেখবো প্রতিহত করবো। আগমী দিন থেকে যেনো আর কোন বোনের সম্ভমহানী না হয়।

১৪ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:০৭

রাফা বলেছেন: হুমমম...শুরুটা কিন্তু ঘর থেকেই করতে হয়।অবক্ষয় আমাদের প্রতিটি স্তরেই ঘটে গেছে ।এখন সেটা মেরামত করার দায়িত্বও আমাদের।
যে যেখানেই থাকিনা কেনো সেখান থেকেই ভয়েজটা রেইজ করতে হবে।যা আমরা ভুলতে বসেছি।সবাইকে নিয়ে ভালো থাকার চেষ্টা না থাকলে কখনই সমাজ ও দেশ বদলায়না।আমরা হয়তো পরিবর্তনের সুফলটা পাবোনা কিন্তু আমাদের পরবর্তি প্রজন্ম অবশ্যই ভালো থাকবে।

ধন্যবাদ,মা.র.সুজন।আপনার উপলব্দির জন্য।

১৪| ১২ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৫৭

চুলবুল পান্ডে বলেছেন: দালাল এবার খাইছে ধরা।ইনিয়ে বিনিয়ে সামাল দেয়ার চেস্টা। নিজের মাবোন যখন শিয়ালকুকুরের খপ্পরে পড়বে তখন বুঝবে কাদের চামচামি করে এসেছে।

১৪ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:১০

রাফা বলেছেন: অসংলগ্ন মন্তব্য।

১৫| ১৩ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:১৭

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: মগের মুল্লুকে বাস করি । এ আর নতুন কি। আর তাদের মসনদ চিরকালীন। তাদের ঠেকায় কে? লোক দেখানো শাস্তি দিয়ে.....কুকুরদের দামী হাড় খাওয়ানো হবে। এটা প্রকৃত চিত্রের নমুনা ।কত আ্ড়লে ্আবডালে এমন হচ্ছে কে জানে?

১৬ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:০১

রাফা বলেছেন: মগের মুল্লুক বানানোর দায় আমার,আপনারও আছে।কোন অন্যায় দেখলে কি সাহায্যের জন্য এগিয়ে যান?নাকি নিজে বাচলে বাপের নাম বলে কেটে পড়েন?
এই পরিস্থিতি একদিন বা দু`দিনে হয়নি।কাজেই সেটা ম্যাজিক দিয়ে ঠিক করা যাবেনা।যখন আমরা নিজেরা বদলে যাবো ।তখন সমাজ ও দেশটাও বদলে যেতে বাধ্য।আর এটা শুরু হয়েছে মাত্র ।আজ থেকে ১০ বছর পর আপনি আর এরকম কমেন্ট করতে পারবেননা বলেই আমার বিশ্বাস।

ধন্যবাদ,সে.আনোয়ার।

১৬| ১৪ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:১৮

রাফা বলেছেন: মগের মুল্লুক বানানোর দায় আমার আপনারও আছে।কোন অন্যায় দেখলে কি সাহায্যের জন্য এগিয়ে যান।নাকি নিজে বাচলে বাপের নাম বলে কেটে পড়েন?
এই পরিস্থিতি একদিন,দু`দিনে হয়নি।কাজেই সেটা ম্যাজিক দিয়ে ঠিক করা যাবেনা।যখন আমরা নিজেরা বদলে তখন সমাজ ও দেশটাও বদলে যেতে বাধ্য।আর এটা শুরু হয়েছে মাত্র।আজ থেকে ১০ বছর পর আপনি আর এরকম কমেন্ট করতে পারবেননা বলেই আমার বিশ্বাস।
ধন্যবাদ,সে.আনোয়ার।

১৭| ১৬ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:৩৯

টারজান০০০০৭ বলেছেন: আইনের শাসনের কার্যকারিতার মাপকাঠি হইল নারী কতটুকু নিরাপত্তা পাইতেছে ! আমাদের সমাজে অনেক পশ্চাৎপদতা ছিল সত্যি, নারীর শিক্ষা ও প্রগতিও বাধাগ্রস্ত হইত সত্যি, কিন্তু এমন হিংস্রতা, ধর্ষণের মহামারীতো ছিল না ! পুরুষ কেন এমন হিংস্র আচরণ করিতেছে সমাজতত্ববিদ , মনোস্তত্ববিদদের খুঁজিয়া বাহির করা উচিত। নারীর চলা নিরাপদ হোক।

১৬ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:৫৩

রাফা বলেছেন: অনেকটা সময় পেছনের দিকে হেটেছি আমরা।আরো কিছুদিন চললে সেই গুহার যোগে ফিরে যেতাম।জাহেলিয়াতের যুগে মেয়েরা যেমন শুধুই ভোগ্যপণ্যের পর্যায়ে ছিলো ।আমাদের দেশটাকেও সেখানেও নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা হইতেছিলো।সেটা থেকেই অনেক ডাল-পালা গজিয়েছে।এখন কাট-ছাট করতে অনেক সময় লাগবে।

বাংলাদেশে এন্টি আওয়ামি লীগ না হয়ে সত্যিকারের ২টা কি ৩টা দল থাকলে এসব কিছুই ঘট`তো না।আশা করি ধিরে হোলেও কোন একটা দল দাড়াবেই।

১৮| ১৬ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:১২

টারজান০০০০৭ বলেছেন: নারীর প্রতি সহিংসতার সাথে সভ্যতার অগ্রগতিরতো কোনো সম্পর্ক দেখিনা ! অগ্রগামী সভ্যতা, যাহাদের আমরা অনুসরণ করিতেছি, সেখানে নারীর অগ্রগতি থাকিলেও সহিংসতা, নির্যাতন তো কম নাই, বরং পরিসংখ্যান বলে, আমাদের চেয়ে বেশিই আছে ! সমস্যা সভ্যতার অগ্র বা পশ্চাৎগমনে নহে, সমস্যা নৈতিকতায়, যাহার অভাব অগ্রগামী সভ্যতাগুলোতেও দেখা যাইতেছে ! আমাদের সামাজিক , সামষ্টিক চরিত্রের প্রতিফলন রাজনীতিতে দেখা যাইতেছে, রাজনীতিতো আলাদা কিছু নহে !

আর জাহেলিয়াতের যুগে নারী যেমন ভোগ্যপণ্য ছিল, এখনো ভোগ্যপণ্য হিসেবেই গণ্য হইতেছে , শুধু নারী প্রগতির আবরণে উহা সহসা উপলব্ধি হয় না। ভোল টা পাল্টাইয়া গিয়াছে ! আশ্চর্য হইল যাহারা নারী প্রগতির পক্ষে, তাহারাই নারীকে ভোগ্যপণ্য হিসেবে ব্যবহার করিতেছে, নাহয় প্রমোট করিতেছে !

১৬ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৭

রাফা বলেছেন: সভ্যতার অগ্রগতি সব কিছুতেই অবদান রাখে ।সভ্যতা`তো শুধু দেশের উন্নতি কিংবা অগ্রগতিকেই বুঝায় না। মানিবিক ,শিক্ষা ,ভেলুজ এসবের উন্নতি না হোলেতো নারীর নিরাপদ হওয়ার কোন সম্ভাবনা নেই।এখনও নারী ভোগ্যপণ্য থাকলেও নারী নিজেই নিজেকে সেখানে নিয়ে যাচ্ছে।স্বল্প সময়ে সবকিছু অর্জণের প্রচেষ্টার নামেই সেটা ঘটতেছে।

আমাদের মত ৩য় বিশ্বের দেশে রাজনীতি একটি বড় ভুমিকা রাখে সব কিছুতেই।সেই রাজনীতিটাকেই অপাংতেয় করে রেখেছি আমরা ।কাজেই সেই অবক্ষয় থেকেই নিগৃহিত হোচ্ছে নারীরা।আর পুরুষ স্বাশিত সমাজে নারীরা স্বাবলম্বী হোচ্ছে দেখেও আমরা আতংকিত হয়ে নারীর অধিকার কেড়ে নিতে চাইছি হিংস্র পশুর মত।

১৯| ১৬ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৩:১৪

টারজান০০০০৭ বলেছেন: তাহা হইলে বলিতে হয়, অগ্রগামী সভ্যতাগুলোতেও অগ্রগতি সর্বক্ষেত্রে সুষম গতিতে হইতেছে না, নারীর ক্ষেত্রে পশ্চাৎপদতা রহিয়াই গিয়াছে ! মানবিকতার ক্ষেত্রেও। আন্তর্জাতিক রাজনীতি, বুদ্ধিবৃত্তিক কার্যক্রমের অমানবিক, অনিরপেক্ষ হওয়াও পশ্চাদপদতার সাক্ষর।

নারী একা লক্ষ্যে পৌঁছিতে পারিবে ইহা বিশ্বাস হয় না।নারীর সাবলম্বী হওয়া, স্বাধিকার ইহার সংজ্ঞাতেই সমস্যা আছে। শুধু শিক্ষা আর প্রগতি তো নারীর স্বাধিকার নহে, নারীর স্বাধিকার তাহার নিরাপত্তা, মর্যাদাতেও সংশ্লিষ্ট। হুমায়ুন আহমেদ বলিয়াছিলেন, আমেরিকায় পাইলট নারী হইলে এনাউন্স করা হয় না। এতো অগ্রগামী সভ্যতাতেও পশ্চাদপদতা রহিয়া গিয়াছে ! তাহাদের রাজনীতিতো গণতান্ত্রিক বিশ্বের উদাহরণ। সুতরাং রাজনীতি দায়ী নহে। কেন একটা মেয়েকে একা পাইয়া এতগুলো কাপুরুষ হেনস্থা করিবে ইহা রাজনৈতিক অবক্ষয় নহে, ইহা নৈতিক অবক্ষয়, সামাজিক অবক্ষয়। রাজনৈতিক অবক্ষয় হইল তৎপরবর্তী দায়িত্ববানদের দায়িত্ব অস্বীকার করা। নিজেদের গা বাঁচানোর চেষ্টা করা।

আর পুরুষ স্বাশিত সমাজে নারীরা স্বাবলম্বী হোচ্ছে দেখেও আমরা আতংকিত হয়ে নারীর অধিকার কেড়ে নিতে চাইছি হিংস্র পশুর মত।

ইহাতো নারীবাদীদের কমন ডায়ালগ। নারী সাবলম্বী হইলে পুরুষ কেন আতংকিত হইবে ? ইহাতেতো পুরুষেরই লাভ। বরং বহু ক্ষেত্রে নারী সমস্যার সম্মুখীন হইতেছে সত্যি, আবার বহু ক্ষেত্রে অগ্রাধিকারও পাইতেছে। সমস্যা হইল নারীর অধিকার কি ইহাই পরিষ্কার নহে ! ইহার সংজ্ঞা নির্ধারণেই সমস্যা আছে। নারীবাদীদের আন্দোলন নারীর প্রগতি ও শিক্ষা নিশ্চিত করিতেছে একই সাথে পুরুষ বিদ্বেষী মনোভাবও চাঙ্গা করিতেছে ! ইহাতে নারীর লক্ষ্য অর্জন হইবে না। পুরুষকে প্রতিপক্ষ বানাইয়া নারী লক্ষ্য অর্জন করিতে পারিবে না, পুরুষকে সহযোগী বানাইতে হইবে !

১৭ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১:৫৯

রাফা বলেছেন: অগ্রগামি সভ্য দেশে সুষম অগ্রগতি না থাকলেও।সঠিক আইনের প্রয়োগ আছে ।আর সেই আইনের সহায়তায় নারী তার প্রতিকার পায়।(শুধু নারী নয় সকলেই সেটার সুফল পাইতেছে) আমর`তো সেটাতেও প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে রাখছি।

নারী যদি একা লক্ষে পৌছুতে না পারে পুরুষ কিভাবে পারবে! প্রতিটি পুরুষের সফলতার পেছনে একজন নারীর অবদান অস্বিকার করার কোন উপায় নেই।অথচ আমরা বিন্দুমাত্র ধন্যবাদও দেইনা তাদের অবদানের জন্য।

না ইহা কমন ডায়লগ নয়-পুরুষ যখন দেখে নারীকে আর দাসী,বাদির মত পদানত করে রাখা যাবেনা।তখনি আতংকিত হয়।ঘরে বাইরে সব যায়গায় নারীকে ২৪ ঘন্টা সতর্ক প্রহরীর মত সজাগ থাকতে হয়।পক্ষান্তরে পুরুষ ২ টাকা অর্জণ করিয়াও কর্তৃত্ব ফলাইতে চায় সমস্যাটা সেখানেই।পুরুষ সহযোগি তখনি হবে যখন সে নিজে সহযোগিতার হাত প্রসারিত করবে তার পুর্বে নয়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.