নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি নিরপেক্ষ নই, আমি মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে।

রাফা

ভালবাসি জন্মভুমি বাংলাদেশ ।অসহ্য মনে হয় যে কোন অন্যায়-কে।অসততার সাথে আপোষ নয় কখনই।গালি সহ্য করার মানসিকতা শুণ্যের কোঠায়।রাজাকার,আলবদর ,আল সামস মোট কথা বাংলাদেশের বিরোধী যে কোন শক্তিকে প্রচন্ড রকম ঘৃণা করি। তার চাইতে বেশি ঘৃণা করি নব্য ছাগিয়তাবাদিদের। যারা আশ্রয় প্রশ্রয় দেয় যুদ্ধাপরাধীদের ।

রাফা › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিশ্বের রাজধানি এখন করোনার রাজধানি।( আমেরিকা আক্রান্তের সংখ্যায় সবাইকে ছাড়িয়ে প্রথম অবস্থানে চলে এসেছে)

৩০ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১০:৪৫



যে শহর ২৪ ঘন্টা যন্ত্রের মত সচল থাকে।করোনায় থমকে গেছে সে শহরের গতিময়তা।নিস্তব্দ হয়ে গেছে পুরো শহরটি।সর্ব বিষয়ে প্রায় প্রথম অবস্থানে থেকেও হিমশিম খাচ্ছে সাস্থ্য ব্যাবস্থা নিয়ে। পুরোপুরি পঙ্গু হয়ে গেছে করোনার কাছে। জি হ্যা আমেরিকা নয় সারা পৃথিবির রাজধানিতে মৃত্যুর মিছিল লেগে গেছে আজ। পৃথিবির যে কোন দেশের তুলনায় বাঙালীদের মৃত্যুর হার এই শহরেই মনে হয় সবচাইতে বেশি।গতকাল পর্যন্ত সরকারি হিসেবেই নিউ ইয়র্কে ২১ জনের মৃত্যু সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে।আজ সেটা কোথায় গিয়ে দাড়াবে আমরা কেউ জানিনা।এটার একটা কারন আমি উপলব্দি করতে পারছি। করোনার জন্য কতটা সাবধানতা প্রয়োজন সেটা উপলব্দি করতে শতভাগ ব্যার্থ হয়েছে বাঙালী কমিউনিটি।গুরুত্ব দেয়নি ইমিগ্রান্টরা।একমাত্র জাতি আমরা কোন উপলক্ষ ছাড়া শুধু আড্ডা দিয়ে সময় অতিবাহিত করি।এবং এটা করি যেখানে সেখানেই দলবদ্ধভাবেই।সেটারই প্রতিফল আজ দেখতে পাচ্ছি।এখানকার সরকার বা লোকাল গভর্মেন্ট যদি মানুষকে গৃহবন্দি করে না রাখতো তাহলে এই অসেচতনতা চলতেই থাকতো।

আমেরিকা ধারনা করেছিলো তার সাস্থ্য-ব্যাবস্থা যে কোন পরিস্থিতি সামাল দিতে সক্ষম।তাই চায়নার প্রায় ২/৩ মাস পরে প্রথম আক্রান্ত হওয়ার সংবাদ পরিবেশনের পর আজ আক্রান্তের সংখ্যায় ১ নম্বরে চলে এসেছে। অথচ ধারনা ছিলো সর্ব নিম্ন পর্যায়ে থাকবে। বিশেষ করে আজকের পরিস্থিতিতে আমি পুরোপুরি হতভম্ব।এমন অসহায় আত্মসমর্পন আর কখনই দেখিনি আমি । নিউ ইয়র্কে গার্বেজ ব্যাগ পড়ে নার্সরা সেবা দিচ্ছে এটা কি ধারনা করা যা্য! ব্যাস্ততার কারনে মাসে একবারও ব্লগে আসতে পারিনা সেই আমি আজ করোনায় বন্দি। বাচতে হলে যেমন জানতে হয়।এই শহরে থাকতে হলে কাজের কোন বিকল্প নেই।করোনা বাধ্য করেছে সকল কিছু বন্ধ করতে। সব উন্নতি মুখ থুবরে পড়েছে ক্ষুদ্র এক ভাইরাসের কারনে। অহংকার যে শুধু একজনই করতে পারে হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছে সবাই।

এবার আসি বাংলাদেশের প্রস্তূতিতে । ইউরোপ ,আমেরিকা নয় চায়নাকে অনুসরন করাই সঠিক বলে মনে করছি আমি করোনা বিষয়ে। কাগজে কলমের বা বক্তৃতা বিবৃতির প্রস্তুতি নয়। কাজে কর্মের প্রস্তুতি প্রয়োজন ।এখনও সময় চলে যায়নি ,ফাঁকা আওয়াজ না করে কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে হবে । যত দ্রুত সম্ভব ব্যাপক পরিক্ষা কার্যক্রম শুরু করে আলাদা করে ফেলতে হবে করোনা আক্রান্তদের। ডাক্তার ,নার্সদের শতভাগ নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।কারন করোনার বিরুদ্ধে মূল লড়াইটা করতে হবে এদেরকেই।প্রধানমন্ত্রী কিংবা সেনাপতি বা বাগারম্বর করা মন্ত্রীদের বেইল নাই এখানে। সমন্বয় করা ও প্রয়োজনিয় পদক্ষেপে যেনো কোন বাধা না আসে সেটা করাই শ্রেয় হবে।চায়না কথা কম বলে কাজ বেশি করেছে বলেই নিয়ন্ত্রনে নিয়ে এসেছে প্রায়।কাজেই বাংলাদেশকে আমি সেই পথেই হাটার জন্য অনুরোধ করছি। অনুগ্রহ করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিভ্রান্তিকর খবরগুলো এড়িয়ে চলুন সবাই।আমি মনেপ্রাণে বিশ্বাস করি বাঙালী যদি চায় তাহলে যে কোন দুর্যোগ মোকাবেলা করার সামর্থ্য তাদের নিজেদের মধ্যেই নিহিত আছে।প্রধানমন্ত্রীর দফতর থেকে যদি নিয়ন্ত্রনের ব্যাবস্থা করা হয় তাহলে মানুষ বেশি আস্থা পাবে।আপডেট করার জন্য টাস্কফোর্সের গঠণ জরুরী। মনে রাখাটা খুব জরুরী ব্যার্থতার জন্য কিন্তু কঠিন মূল্য দিতে হবে। আল্লাহ্-র উপর ভরসা করে কাজে ঝাপিয়ে পড়াটাই এখন উত্তম। ডিফেন্সিভ নয় করোনার বিরুদ্ধে আক্রমনাত্মক হওয়াই সঠিক বলে মনে করছি আমি। আসুন দুরে থেকেও পাশে দাড়াই আমরা একে অপরের।সামাজিক দূরুত্ব নয় শারিরিক দুরত্বই বিপদ থেকে রক্ষা করতে পারে আপনাকে ,আপনার আপনজন ও অন্যদেরকে। কথাটা বলতে চাইনি তবুও প্রকাশের ভাষা খুজে পাচ্ছিনা বলে বলছি ।মৃত্যুপরিতে দাড়িয়ে আছি আমরা নিউ ইয়র্ক প্রবাসীরা।আমাদের জন্য একটু প্রার্থণা করুন সৃষ্টিকর্তার কাছে। ছিডিছি-র গাইড লাইন মেনে চলুন ,সবাই নিরাদে থাকুন। আল্লাহ আমাদের এই সংকট থেকে রক্ষা করুন । ধন্যবাদ

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১১:০৬

রাফা বলেছেন: আমি কি ব্যান নাকি ! আমার পোষ্ট প্রথম পাতায় কেনো আসছেনা? সেটিংতো ঠিকই আছে চেক করে দেখলাম।

৩১ শে মার্চ, ২০২০ সকাল ৯:২৫

রাফা বলেছেন: https://youtu.be/8iE8nvKfW1Y দেখুন এমনও হোতে পারে। তাই সাবধান হন এখনও।

২| ৩০ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১১:৫৯

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: জী, এখন কড়া হয়ে কঠিন ভাবে নিয়ন্ত্রণ করলে অনকে প্রাণ বাঁচবে নইলে দেশে সত্যি মহামারি শুরু হবে।

ইংলেণ্ডের খবর নিশ্চয় জানেন? ঘর থেকে বেরোতে ভয় হয়।

৩১ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১২:২৮

রাফা বলেছেন: সবাই এখন একই রকম রিএ্যক্ট করছি কারন সবার শত্রু একটাই। নিজেকে করোনামুক্ত থাকতে পারলেই অন্যকেও সাহায্য করা হবে।ভালো থাকুন ও ভালো রাখুন।

ধন্যবাদ,মো.আ.হক।

৩| ৩১ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১২:০৭

সোহানী বলেছেন: আমেরিকার অবস্থা প্রতিদিনই শুনছি। বিশেষকরে কুইন্স এলাকা। বাঙ্গালী বেশী হবার কারনে বেশী সামাজিকতাও বেশী। আর গুড়ুত্ব না দেবার মানসিকতাও অনেকটা দায়ী।

৩১ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১২:২৩

রাফা বলেছেন: সেই কুইন্স থেকেই বলছি। করোনার বিরুদ্ধে নিজেকে শানিত করে নিজে ও অন্যদেরকে বিপদমুক্ত রাখুন।

ধন্যবাদ।সোহানী।

৪| ৩১ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১২:২৬

কলাবাগান১ বলেছেন: প্রথম প্রথম খুব উৎসাহ নিয়ে জ্যাকসান হাইটস এ বাজার করতে যেতাম....কিন্তু লোকজনের রাস্তাঘাট বন্ধ রেখে অলস আড্ডা, ময়লা, থুথু দেখে বোঝার উপায় নাই যে এটা আমেরিকা...হেন সংগটন নাই ..ভুরাংগামারি উপজেলা সমিতি থেকে নোয়াখালী সমিতি ..আর দফায় দফায় চায়ের দোকানে চেয়ার আটকিয়ে ব্যস্ত মিটিং ...এত ব্যস্ত বোধ হয় জাতিসংঘেও বোধ হয় নাই..।আর সামাজিকতা, দাওয়াত তেই ব্যস্ত...

অথচ দেখেন সিএনএন টিভিতে যত বিজ্ঞানী, ডাক্তার, লইয়ার, বিশেষজ্ঞ কে আনছে করোনার নিয়ে কথা বলতে, তার প্রায় ৫০% ই ভারতীয় বংশভুত...। ভারতীয় রা এসে পড়ালেখা করেছে..। আমরা করছি সমিতি আর দাওয়াত

৩১ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১২:৩৬

রাফা বলেছেন: এরা এত সময় কোথায় পায় আমি সেটাই ভেবে পাইনা। মনে হয় একেক জনের রাজত্ব আছে আজিবন বসে খেলেও তাদের কোন সমস্যা নেই।এত সময়ের অপচয় কোন জাতিই করেনা।আমরা আমাদের কর্মের ফল ভোগ করছি।

ধন্যবাদ,কলাবাগান । সাবধানে থাকুন এবং আপনজনদের সাবধানে থাকতে উৎসাহিত করুন।

৫| ৩১ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১:২১

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আমার খুব ভয় হয়। নিয়ম মানামানিতে আবেগী বাঙালি ব্যর্থ। আমরা নিজেরা সতর্ক হয়ে নিরাপত্তা বেষ্টনী গড়ে তুলতে না পারলে বিপর্যয় অবশ্যম্ভাবী।

৩১ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১:৩৬

রাফা বলেছেন: ভয় পাওয়ার জন্য আমার এই ক্ষুদ্র পোষ্টের অবতারনা নয়।সচেতনতা সৃষ্টিতে যদি এক চিলতে চেষ্টা করতে পারি সেটাই বা কম কিসে? সময়ের প্রয়োজনে যুগের চাহিদায় বদলে যাওয়াটা খুব জরুরী। পজেটিভ অর্থে বদলে যাওয়াটাই নিজেকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া। আমরা প্রতিকুলতাকে জয় করার মত সক্ষম।কারন সৃষ্টিকর্তা আমাদের সেই মেধা দিয়েই পৃথিবিতে পাঠিয়েছেন।এখন শুধু প্রমাণ করাটা আমাদের দায়িত্ব।

ধন্যবাদ,সে.আনোয়ার ভাই।

৬| ৩১ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১:৫৮

আর. হোসাইন বলেছেন: ভালো থাকুন, সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা করি আপনাদের জন্যে।

৩১ শে মার্চ, ২০২০ রাত ৩:৩৮

রাফা বলেছেন: আপনার প্রার্থণায় আমরা আছি জেনে ভালো লাগলো।

ধন্যবাদ,হো.আর।

৭| ৩১ শে মার্চ, ২০২০ রাত ৩:২০

শের শায়রী বলেছেন: এই মুহুর্তে কপাল, নসীব বা অন্য যেকোন নামে ডাকুন সেই অদৃষ্টের হাতে ছেড়ে দিয়েছি সব। এগুলো নিয়ে ভাবলে মাথা খারাপ হয়ে যাবে।

৩১ শে মার্চ, ২০২০ রাত ৩:৫৬

রাফা বলেছেন: উহু .।এটা করা যাবেনা ব্রাদার।হতাশাই হলো পরাজয়ের প্রথম ধাপ।বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ প্রতিনিয়ত লড়ছে প্রকৃতি ও অনিয়মের বিরুদ্ধে।সব হারিয়ে আবার ঘুড়ে দাড়ায় এই বাংলার মানুষ।সেই ফিনিক্স পাখির মতই ছাই হোতে উঠে দাড়ায় বার বার।মিডিয়া থেকে কিছুটা দুরে থাকুন।শুধু আপডেট থাকার জন্য যতটুকু দরকার সেটুকু সংস্পর্শ রাখুন।

সামাজিক দুরত্ব নয় শারিরিক দুরত্ব জরুরী এখন। ভালো থাকলেই ভালো রাখা সম্ভব। একজন'কে পারলে সেটাই করুন আপনার ক্ষুদ্র চেষ্টাও অন্য একজনের জন্য অনেক বড় হয়ে যেতে পারে।

ধন্যবাদ,শে.শায়রী।

৮| ৩১ শে মার্চ, ২০২০ ভোর ৪:৫৫

মলাসইলমুইনা বলেছেন: নিউইয়র্কে আপনাদের সবার জন্যই শুভ কামনা করছি সব সময় । কাল নিউইয়র্কে আমাদের এক বন্ধুর হ্যাজবেন্ড মারা গেলেন ।এই নিউইয়র্কে এখন খুব সাবধানে থাকুন ।

৩১ শে মার্চ, ২০২০ সকাল ১১:০৯

রাফা বলেছেন: ইন্নালিল্লাহি ওয়াইন্নাইলাহি রাজিউন।আল্লাহ তাকে জান্নাত নসিব করুন।আপনার বন্ধুর প্রতি সমবেদনা রইলো।পরিস্থিতি এমন কঠিন যে মৃত মানুষকেও এখানে দেখতে যাচ্ছেনা কেউ ।এবং গভঃমেন্টও এলাউ করছেনা। লংআইল্যান্ডে মৃত বাঙালী এক বোনকে ক্রেন দিয়ে কবর দিলো।তার আত্মিয় স্বজনের কষ্টটা একটু অনুভব করে দেখুন।

ধন্যবাদ,না.ইসলাম।

৯| ৩১ শে মার্চ, ২০২০ ভোর ৬:২৩

এলিয়ানা সিম্পসন বলেছেন: একজন হেলথকেয়ার ওয়ার্কার হিসেবে অনেক মানসিক যন্ত্রনায় আছি মানুষের মৃত্যুতে।

৩১ শে মার্চ, ২০২০ সকাল ১১:১২

রাফা বলেছেন: কোথায় আছেন এখন। কোন করোনা ইউনিটে কি কাজ করতে হোচ্ছে আপনাকে ?

ধন্যবাদ,এ.সিম্পসন।সতর্কতার সাথে হ্যান্ডল করুন সবকিছু।

১০| ৩১ শে মার্চ, ২০২০ সকাল ৭:৩৬

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: এদেশে বাউন্ডুলে একটা গ্রুপ থেকে যায় ‌‌‌‌‌‌যারা অসতর্ক
থেকে যায়। এরা করোনা সংক্রমণ চিরতরে নির্মূলে প্রধান অন্তরায়। তাই আশংকা থেকে যায় । অব্যবস্থাপনার কারণে এই দেশে থেকে বিদেশী নাগরিক সব চলে যাচ্ছে অথচ ব্রিফিং হচ্ছে গত দুই দিনে নতুন কোন আক্রান্ত নেই। আবার হুজুরের ওয়াজ ও মানছে না যে এদেশের উপর আল্লাহর রহমত আছে। খোঁড়া যুক্তির উপর প্রতিষ্ঠিত হয়ে আছে ।

৩১ শে মার্চ, ২০২০ সকাল ১১:১৭

রাফা বলেছেন: শুধু এদের কারনেই মুলত লকডাউন করতে হয়।কারন আপনার ভুলে নয় সম্পূর্ণ অন্যের কারনে আপনি সাফার করতে পারেন।সবকিছুর সাথে বাহাদুরি দেখায় আহাম্মকরা।কাজেই সাবধানে থাকুন অন্যকেও রাখুন।

১১| ৩১ শে মার্চ, ২০২০ দুপুর ১২:২৩

রাজীব নুর বলেছেন:

০১ লা এপ্রিল, ২০২০ রাত ১:২৪

রাফা বলেছেন: করোনার চেয়ে অনেক বেশি মানুষ অন্যান্য কারনে মানুষ মৃত্যু বরণ করলেও মানুষ আতংকিত হয়না। কিন্তু করোনা'কে অধিক গুরুত্ব বা ভয় পাবার কারন হোচ্ছে আপনি কোন ভুল না করেও আরেকজনের ভুলের খেসারত দিতে হবে।এটাই হোচ্ছে করোনা'কে ভয় পাওয়ার মূল কারন।পাশাপাশি করোনার প্রতিষেধক নেই এমনকি সরাসরি কাজ করে এমন মেডিসিন আবিস্কৃত হয়নি।

কাজেই সতর্কতাই একমাত্র মূল অস্র করোনার বিরুদ্ধে এখন পর্যন্ত। কোন অবহেলা নয় সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করুন।সৃষ্টিকর্তার নিকট প্রার্থণা করে সময়ের সঠিক ব্যাবহার করুন।

ধন্যবাদ,রা.নুর।

১২| ৩১ শে মার্চ, ২০২০ রাত ৮:৫৯

রাজীব নুর বলেছেন: কোনটা সর্দি-কাশি আর কোনটা করোনা- অন্তত এটুকু জানার সুযোগ যদি থাকত তাহলে আতঙ্ক কমত। অনেক মানুষ শুধু এ-কারণেই আতঙ্কগ্রস্ত।

০২ রা এপ্রিল, ২০২০ সকাল ১১:২৪

রাফা বলেছেন: খুবই দুঃখজনক সংবাদগুলো দেখতেছি ,বাংলাদেশে করোনা সন্দেহে ঠান্ডাজনিত রোগিরা চিকিৎসা না পেয়ে মারা যাচ্ছে। অনেকে এখন প্রাইভেট চিকিৎসা বন্ধ করে বসে আছে।অথচ এই ডাক্তাররাই সরকারি ডিউটি ররেখে নিজেদের চেম্বারে রুগিদের লম্বা লাইন লাগিয়ে চিকিৎসা দিতেন।
অথচ এরা ওয়াদাবদ্ধ মানবতার সেবায় জিবনেও পিছু হটবেননা।বুঝলাম সরকার তেমন নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারছেনা।কিন্তু আপনারা কেনো কিছু পয়সা খরচ করে নিজেদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে রুগি দেখছেননা !! কাচের দেয়াল বানিয়ে অপর পাশ থেকেও'তো রুগী দেখে চিকিৎসা দিতে পারেন।

সকল দিন সমান যায়না এই দিনও হয়তো কেটে যাবে।কিন্তু ডাক্তারের প্রতি বিতৃষ্না থেকে যাবে অনেকদিন।(কিছু কিছু চিকিৎসক অবশ্য এখনও ভালো অবদান রাখছেন) তাদের প্রতি শ্রদ্ধা।

ধন্যবাদ,গুরুত্বপূর্ণ মন্তব্যের জন্য-রা.নুর।

১৩| ৩১ শে মার্চ, ২০২০ রাত ৯:৩৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সর্বসম্মতভাবে নিষেধ সত্ত্বেও কিছু বাংগালী এলাকার মসজিদে এখনো গোপনে জামাতে নামাজ হচ্ছে

০১ লা এপ্রিল, ২০২০ রাত ১:৩২

রাফা বলেছেন: আমার জানামতে কোথাও দেখিনি আমি। তবে এটা হোলে, এটাকে আত্মহত্যাই বলবো।এবং আল্লাহ কোন আত্মহত্যাকারির হেফাজত করবেননা অবশ্যই।এরা নিজেদের'কে অধিকতর মুসলমান প্রমাণ করতে গিয়ে আসলে ধর্মকেই াবমাননা করছে।

প্রার্থণা করুন এবং সাথে সাথে সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করুন।এটাই হবে প্রকৃত মুসলিমের দায়িত্ব ও কর্তব্য।নিজেকে ও অন্যকে নিরাপদ রাখার মধ্যেই নিহিত মানবতা।

ধন্যবাদ,হা.কালবৈশাখী।

১৪| ৩১ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১১:১৭

নাসির ইয়ামান বলেছেন: জামাতে সালাত আদায় হলে হাসান কালবৈশাখীর প্রবলেম কী? তার মন চাইলে সে জামাতে শরীক না হউক!

০১ লা এপ্রিল, ২০২০ রাত ২:৩৪

রাফা বলেছেন: স্বাভাবিক সময়ে আপনার কথাটি শতভাগ প্রযোজ্য।কিন্তু বিষহেষ সময়ে বিশেষ ব্যাবস্থা গ্রহণ করার উপদেশ এবং নির্দেশ ইসলাম ধর্মের গ্রন্থ আল-কোরআন ও হাদিসে দিয়ে গেছেন।মহানবী হযরত মুহাম্মদ মুস্তফা সাল্লাললাহি আলাহিসসালাম।

আপনার জিবনে হানির আশংকা থাকলে সেটা থেকে সাবধানতা অবলম্বন করাই উচিত নয় কি?

ধন্যবাদ,না.ইয়ামান।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.