নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সামহোয়্যারইন শুরু থেকে লেখালেখি করছিলাম হঠাৎ আইডি বন্ধ হয়ে যায় তারপর আবার নতুন করে আইডি খুলে লেখালেখি শুরু করলাম সবার প্রতি কৃষ্ণচূড়া শুভেচ্ছা রইল
এক বাস্তবতার রূপ ছুঁয়ে যায়,
এক জোড়া ঘাস ঘাসীনির ফুল-
অহমিকার ভেসপা কাঁদা মাটি
না ছুঁই- হিংসার উঙ্কি আকাশ
হেঁটে যাও যতদূর হেঁটে যাও-
পদ চিহ্ন যে,পরিচয় শূন্য মেঘ!
প্রতিপক্ষ ভেবে নিলে-সংসার ধর্ম-
রাখলে প্রণয়ের অজুহাত...
আমার শব্দ ভাষা
সাদা লোমের সাথে ঝরে যাচ্ছে;
দৃষ্টির যুগান্তর যেনো
বৃন্ধ চমড়ার মতো ঝুলে পরছে!
খুঁজে না আর কেউ!
কবরের স্তম্ভ যশ খাতিরের গন্ধ
ঘাসফড়িংএর কষ্ট নাচ;
শব্দ ভাষা বাহিরে হয়ে যাচ্ছে অন্ধ
কোন সীমানা পাচ্ছি...
মেঘ তুমি দাঁড়িয়ে থেকো না
ছুঁয়ে যাও মাটির দেহ পুস্পকল্লানে
গন্ধ ছড়ুক- এভাবেই ভেজা বৃষ্টি
আকাশ বুকে শান্তি থাকুক;
ক্ষিদে পেটে মনের রূপ বড়ই রসহ্যময়!
স্বরূপ চেতনার- গন্ধ ধীরে ধীরে বয়
কি নিয়ম তার, এক...
সোনালি খেতের গায়ে শুধু স্পর্শ
জল ভেজা আইলের পর আইল
মাঠে যেনো এঁকে বেঁকে চলছে-
আহা কি লাল সবুজের সমাহার!
তবু মন বলে একটা কথা থাকে-
হাজার তারা কেও হার মানছে;
অথচ কি হাসি কোন...
তোমরা যে চোখে দেখছো সবাই
সেই চোখের দেওয়ালে স্বার্থপরের
বারুদ লেগে আছে; আমার নাকে
বারুদের গন্ধ আর হাহাকার চিহ্ন-
মন সাগর ঢেউয়ে- ঢেউয়ে ভাঙ্গছে
চোখের সীমানা পার- তাকেই বলছো
অথৈ সুখের ঠিকানা, মাটির ভাবনায়
ভেবে দেখো...
অনেক হলো এবার, উঠনের বেড়া
ভেঙ্গে চল- চল- ঘরে ফিরে যাই;
আর আমজনতার মাঝে সুখ- দুঃখ
ভাগাভাগি করে নেয়- দেখলেই
তো একাকীত্ব ঘরে আনন্দ নেই;
শুধু স্বার্থপরতার নীলাখেলা, কতটাই
বা সংসার ঘর উন্নত করলে, আলো
নেই-...
সময়ের গায়ে,ব্যর্থতার চিহ্ন এঁকে গেলে-
নিঃশ্বাসের বাতাসে,গন্ধ ছুঁয়ে যায় বার বার;
সংসার ধর্মে, নতুনত্ব ব্যর্থতার সৃষ্টি পায়।
যার আকার আকৃতি বড়ই কষ্টদায়ক!
বুঝার কোন প্রণয়ের রঙধনু নেই- শুধু
হাহাকার খেলার নীল- মাঠ আর মাঠ;
সময়...
সবুজ আকাশটা কেমন জানি
নীল- নীল লাগছে-কাল মেঘে
ধুয়ে যাচ্ছে বন্ধু হারানো শোক;
বৃষ্টির গায়ে দুঃখ কষ্ট নেই- নিরবধি
হাত ছুঁয়া মাটির ঘরে শুধু একাকী।
হয় তো অপেক্ষা করছে প্রিয় বন্ধু
কিছু ঋণের পরিশোধ চাওয়া...
শনি মঙ্গল দুই হাটই গেলো
বাড়ির সামনে আর নৌকা বাঁধে না
জল শুকনো বালুচর প্রায়;
কয়েরবিলের কথা খুব মনে পরছে
কচুরিপানার ফুল, শাপলা তুলা
জলে সাঁতার কাটা- আর কত কি?
রবি সমও গেলো বদমদাড়ি,বউছি
খেলার মাঠ...
ভাবনাময় চোখের আলোই পৃথিবী দেখো
দেখো না একমুঠ অন্ধ জল কুটির মতো!
বিবেক শূন্যতাই ভেসে যাবে,অন্যায়ের
মহা উৎসব,আলোকিত দুয়ার হবে মৃত;
মৃত্যুর সময় দেখো সরষের ফুলে মতো
যেখানে মধুময় খেলা করে মৌমাছির দল!
পৃথিবী গড়ে...
ক্ষণস্থায়ী পথিক চোখ খুল, দেখো
পৃথিবী এখন গদ্যময়! কত গল্প, কবিতা,
উপন্যাস জলে স্থলে হেঁটে যাচ্ছে-
ভেসে যাচ্ছে; অভাব শুধু কবির আগমন!
তবু জেনো কলম খাতায় এক আর্তনাদ-
মেঘ বৃষ্টি খেলা করছে মিথ্যার থলি...
কয়েক জন প্রেম সন্ন্যাসী
গলা ভরে লাল পানি গিলে গিলে
হৈ হুল্লর আনন্দ করে- করে
ঢেউ তুলে যায় বিসর্জন দেহ!
কি এমন মায়ায় স্রোতে ডুবে মরল!
ভাবে না কয়েক জনের ভবিষ্যৎ-
তবু লাল...
মা জননীর দুধ খেয়ে খেয়ে
সন্তান হেঁটে চলে! কি আনন্দ-
মায়ের পৃথিবী কি আলোকিত!
স্বপ্ন সুখের ঘুম- ভোরের হাসি
বাগান জুড়ে একটাই সূর্যমুখি;
কষ্টের বড় ধন,তবু সন্তান বলে কথা-
পদদলিত হইও না মন করে...
গরু কিংবা ছাগলের বাচ্চাদের
কিছু দিন পর গলায় দড়ি লাগাই
জানেন, কি কারণে দড়ি লাগায়;
দড়ি না লাগলে চার পায়ের বাচ্চারা
খেত খামারে র ফসল বিনষ্ট করবে;
এমন কি শিং দিয়ে ডিসাডিসি করবে।
সবকিছুরি নিয়ম...
©somewhere in net ltd.