নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সামহোয়্যারইন শুরু থেকে লেখালেখি করছিলাম হঠাৎ আইডি বন্ধ হয়ে যায় তারপর আবার নতুন করে আইডি খুলে লেখালেখি শুরু করলাম সবার প্রতি কৃষ্ণচূড়া শুভেচ্ছা রইল
জন্মের সময় মাগরিবের আজান-
অদ্ভুত চাউনি- ক্ষুধার্ত দেহ মুখ!
আকাশ জমিন ভাঙ্গছে হাত, পা;
তারপর ফিটার দুধে ঠোঁট ভিজান চোখ!
কি শান্তির আলোয় পৃথিবী দেখা?
বয়স বাড়ছে, জন্মের সার্থকতা গুনছে
অথচ জ্ঞানের ডগায়...
নিঃশ্বাসের অগ্রভাগ জুড়ে যেটুকু সময় থাকে,এটাই জীবনের চলমান অর্থাৎ মৃত্যুর পরেও জীবন থাকে, যাকে বলে শিল্প ও সাহিত্যে ভরপুর। ভরে থাকে চিত্র অঙ্কন,চিত্রনাট্য,গল্প উপন্যাস কবিতা কাব্যের সোনালি মাঠ।...
রঙিন আবেগ ধূসর কষ্ট দুটোর প্রেম অনেক;
জায়গা নেই, আইল নেই, সীমানা নেই,
দৃষ্টির আকাশ শুধু মধ্যরাতের পূর্ণিমা!
এক মাটির গন্ধ, চারপাশ সোনালি ঢেউ-
আবেগের উন্মাদ-নীরবতা কষ্টের অন্তিম
যার শেষ পরিনীতি সবুজ ঘাসের মাঠ-
যেখানে...
দেহ জুড়ে ব্যর্থতার তারা
মিটমিট করে জ্বলছে- এতকিছু
জানা সত্ত্বেও চাঁদের এখনও
অহংকারময় পূর্ণিমা রাত-
ঝলসে যাই অজস্র বেদনায়;
তবু ঘুট ঘুটে অমাবস্যার মনে প্রত্যাশিত
ফুলের গন্ধ ছুঁয়ে যায় যুগান্তর।
তারপরেও মৃত্তিকার...
নির্বোধ চোখ চায়া থাকে খুল আসমানে
তারার গায়ে, বুক ঠোঁটের ভাষা নেই,
মুখমণ্ডল ঐ চাঁদমুখি- মৃত্তিকার গন্ধ মুখর
আউশের নবান্ন উঠান! বেশ আনন্দের
হাত স্পর্শ যাদুকার- ভাবনাটাও নির্বাক;
ঘনঘটা সোনালি মেঘের দৌড়ে পূর্ণিমা রাত,
ভোরের শিশির...
দেহের ভাজে ভাজে কোষ্ঠকাঠিন্য
পাইল সের মন্দা ভাব-অথচ রক্তশূন্যতা
কবিতার নাকি বংশ পারা গণ তারপরও
দুর্বৃত্ত গল্পের মুখে সন্ত্রাসী প্রণয়ের মনোভাব
শীতের আগামনে দেহ কম্পন হবে না
দুর্বল উষ্ণতা দেহের ভাজে ভাজে ক্ষণস্থায়ী
অতঃপর তুমি...
পৃথিবীর পথে হাঁটছি
বুঝি না আলোর পিছে অন্ধকার-
অথচ অপেক্ষার হাতে
একমুঠো গোলাপের সুবাসিত গন্ধ!
জোছনা কে ছোঁয় না;
তবু সেই পথেই একাকী হাঁটছি!
এতটুকু ভয় পায় না
আঁধারের সীমানা- খুব কাছাকাছি;
অতঃপর সংসার...
অনুভবের আড়ালে
কোকিলের ডাকে যত স্বপ্ন রঙিন
ফাল্গুনের গায়ে আগুন-
পুড়ে যাওয়া দেহের সাজসজ্জা
তারপরও রঙিন রাত;
ভোরের শিশির সিক্ত শিউলির গন্ধ
অনুভবের আচলে সুখ,
ঢেউহীন নদে ভেসে যাচ্ছি বহুদূর-
কে খোঁজে পায় প্রেমিক!
শুধু মাটির চিরস্থায়ী নির্বাহী সদস্য।
২২...
মধ্যরাত শ্যাম শালিকের চোখে
সময় বুঝি গড়ে- গড়ে যাচ্ছে-
ভয়ঙ্কর দেহ বুক ধর- ধর, বুকে;
নিশ্চিত গায়ের জোড়ে ইট ভাটা
জ্বালান যায় অথচ মনের গা দিয়ে
নিভান যায় না,আরও জ্বলতে হয়;
চোখের সাথে মনটা রাখ...
বরফ স্তরে হেঁটে যাচ্ছে
ইচ্ছার পায়রা পাখির দল;
উষ্ণ পা পিছলে যায় বৈকি-
অথচ কৃষ্ণচূড়া পাহাড় থেকে
শিমুল ঝরা রাত- পলাশের
হাসির আড়ালে বুঝলো না
কতখানি বেদনার রঙে আকাশ;
তবু মন শান্তির পায়রা ভেবে-
উড়ছে ইচ্ছার যতগুলো...
আমার একটা লাল সূর্য ছিল
সূর্যের চারপাশে খুবই যত্ন করে
লাল গোলাপের চারা লাগালাম-
অথচ ফুটল না একটাও ফুলও;
বিষণ্ণটা আকাশ মাটি, রঙিন মেঘ,
কি অদ্ভুত ? আমার লাল সূর্যটা
কি পুড়ানি না পোড়াল! ভোর
থেকে...
ভোরের স্বপ্ন মাখা জোয়ার
যেনো দেহের আনন্দ দোলা দুপুর;
বিষন্ন গড়ে আসে বিকেল-
অথচ সন্ধ্যার আর্তনাদ ভুলে যাই!
যুগের অপেক্ষা থাকা প্রহর!
কৃষ্ণচূড়ার স্বপ্নগুলো মরে যায়নি
কোন ঘূর্ণি ঝড়ে- তারপরও
বেঁচে থাকার আকুতি,সোনালি রাত
প্রণয়ের শাখায় উপশাখায়
প্রজাপতি...
সমস্ত হেমন্তের হাসিটা যেনো-
শীষ দোলা সবুজ ধানের খেত;
দোয়েলের গানে মৌ মৌ গন্ধে-
ভেসে যাচ্ছে নবান্ন, রাখালী বাঁশি সুর
আর ঘটে পুড়ান আগুন,হারিয়ে যাচ্ছে
জীবনের প্রান্তি কালে হেমন্তের গান!
দৃষ্টিনন্দন সাদা বকের উড়ানো ঝাঁক-
মেঘ...
©somewhere in net ltd.