নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সামহোয়্যারইন শুরু থেকে লেখালেখি করছিলাম হঠাৎ আইডি বন্ধ হয়ে যায় তারপর আবার নতুন করে আইডি খুলে লেখালেখি শুরু করলাম সবার প্রতি কৃষ্ণচূড়া শুভেচ্ছা রইল
কোন গন্তব্যে তুমি পথে হেঁটে যাও
ধূলিকণা আরও স্পর্শ করুক!
মনানন্দে প্রজাপতি নাচুক, এটাই চাও,
দৃষ্টি ফিরাও না, সরষে ফুলের দিকে;
গোলাপ ফুল সবই সুন্দর ঠিক আছে-
তাই বলে তুমি- স্পর্শকাতর পাপড়ী হবে!
পশু পাখির...
মেজ ছেলে তুরজাউল সরকার আকুক
তুমি কি জানো এই দিনে উয়া- উয়া শব্দ
আওয়াজ,পৃথিবীকে আলোকিত করেছে?
গ্রাম বাংলার ধূলি বালি, শহরে অট্টালিকার ইট
পাথরে ঘসে- ঘসে আটটি বছরে পা দিলে !
জন্মদিন উপলক্ষ্যে...
মোঃ ওয়াসিউন সরকার আফিক
এই দিনে উয়া- উয়া শব্দ আওয়াজ করেছো;
আর বড় বড় অট্টালিকা, ইট পাথরে সাথে
ঘসে- ঘসে চার বছরে পা দিলে! নতুন কাপড় জুতা কিনেছো।
আরও জোরে...
ডেঙ্গুর ভয়ে
দুর্বল হয়ে যাচ্ছে সময়-
মৃত্যুর কাছাকাছি
কবির কলম, মন্দ নয়!
মশার গায়ে কবিতার দূরত্ব নেই;
শুধু মৃত্যু আর মৃত্যুর আর্তনাদ
খেলা করছে রাতদুপুর!
তবু হাত পা মশারির মধ্যে রাখা ভাবনা নেই
দুপুর যায়, রাত...
সত্যই দেহ মন নিয়ে
প্রেমে না পরলে,দেখো
তোমার মাটি একদিন
প্রেমে পরবে! ঐ চাঁদের
স্পর্শ ছুঁয়া না দিলে- একদিন
আপনে আপনি আসবে;
অপেক্ষায় পানডুবির মতো!
ভালবাসার কথা আর কখন
বলবো না; সুগন্ধ পাচ্ছি মাটির।
অনুভবে জলকাঁদা একাকার-
ঘাস ফুলে...
রঙ্গমঞ্চে জীবনের রাস্তা মোড়!
কখন ধূলি বালির সাথে মিশে যাই!
জ্যামিতি কিংবা পরিমাপ
যন্ত্র কেউ হার মানায়;
কোন মেঘের বজ্রপাতে
পাড়াপড়শী জেগে উঠে না।
খিড়কি মনের দরজা জানালা বন্ধ-
রাগ অভিমানে সবই অন্ধ;
হয় তো কিছু ক্ষণের...
তোমার পৃথিবীর সৌরজগতটা কে ধরতে চাই
কিন্তু আমার বায়ুমণ্ডল ঘুরে- ঘুরে তোমার
সীমানায় এসে দাঁড়াই ! অথচ তুমি দেখো না
নিজকে মনে করো সূর্য রাঙা চাঁদমুখি চাঁদ!
জানো তোমার আমার পৃথিবী শূন্যতেই ভাসমান
অমাবস্যা...
কি সমস্যাই পরেছি
কাকে জানাবো- ভাষা জানা নাই!
ঝরা পাতার শব্দ আওয়াজ বয়ে যাচ্ছে;
সকাল বিকাল মধ্যদুপুর।
ঐখানে এলার্জি বাসর রাত-
সোনার পালঙ্কে ফুলসজ্জা ঘুম!
জরায়ু প্রসব বেদনা জানা সত্ত্বেও;
খোলা জানালায় বিবেক নাই
কি সমস্যাই পরেছি
কাকে...
বেলকনির পাশে ডেঙ্গুর আনাগোনা বেশ হচ্ছে
রূপালি দেহ বরাবর জানালাটাও খোলা;
চুলের নাকি হাত পা আছে- হেঁটে- হেঁটে
রান্না করা পাতিলের মধ্যে ডুবে সাঁতার কাটে;
আজ-কাল তেলাপোকারাও বেশরম হয়ে যাচ্ছে
মাছ কিংবা মাংসের সাথে...
জীবিত দেয়ালের চারপাশে ঘুরতেছিলাম;
নিঃশ্বাসের ঘ্রাণে নৈঃশব্দের অনুভবে ভাসতেছিলাম
টিভির ঘরে নাকট সিনেমার দৃষ্টি চোখ একইছিল
মাটির গা জুড়ে কলঙ্ক বুঝতাম না-চাঁদও কলঙ্ক আছে,
শুধু শুনতাম; তখন থেকেই সব যত প্রশ্ন জোয়ার
কলঙ্ক কি- কলঙ্ক...
পশু জবাই রক্ত জানি
সুখের উড়া পায়রা-
কালমেঘের আাকাশ জানি
কষ্টের ধোয়া আয়না!
আইল পাথারে খুঁজে পাই
সবুজ ঘ্রাণের মুখ-
মাটির বুকে ফুটেছে সব
রক্ত জমার সুখ;
ভাসায় যত রক্ত জলে
মাটির কান্না দুখ!
দুর্বঘাসের নিচে মাটির ঠিকানা...
চাঁদ তারা ঝল ঝল করে
কিন্তু ভালোবাসার আকাশ নেই!
চাঁদ তারা রাখব কথায়?
ফুল ফল আছে কেনো জানি
গন্ধ স্বাদ মাটিতে নেই;
মাটির গন্ধ স্বাদ কথায় পাই?
কেমন ভালোবাসা রঙ সাজালে
বাঘের মতো ডোরাকাটা দাগ নেই
খাঁচাই...
নিয়মতান্ত্রিক ধূলি পথে হাঁটলে হাঁটলে
আকাশের ছায়া প্রয়োজন পরে না
রাস্তার বাঁকা মোড়ে দৌড়ালে দৌড়ালে
চোর বাটপাড় চোখে ঝিলিক মারে না
সবই স্বার্থবাদী ক্ষমতার মহলে মহলে
শুধু মনের দাপটে থাকা যায় না
অথচ অবুঝ দ্বার...
©somewhere in net ltd.