![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সামহোয়্যারইন শুরু থেকে লেখালেখি করছিলাম হঠাৎ আইডি বন্ধ হয়ে যায় তারপর আবার নতুন করে আইডি খুলে লেখালেখি শুরু করলাম সবার প্রতি কৃষ্ণচূড়া শুভেচ্ছা রইল
ঘাস দোলা ভোর, শিশির বিন্দু
জমে থাকা মাংসপিণ্ড কুলঙ্গার;
প্রবাহিত রক্তের শিরায় শিরায়
তবু মানুষ বলা বাহুল্য পাপ-
নিজেকে স্বীকার করার নাম
পরিমার্জিত- জ্ঞানের বাতিঘর;
অথচ কুলঙ্গার বলতে লাগে-
আরেক কুলঙ্গার, তাই নয় কি?
মেঘ ছাড়াই বৃষ্টি- বাতাস...
কালোনিশি বোবার মতো,
অনেক কিছুই, ভাবি না- না
যত ক্ষণ না, খাটিয়া সামনে যাচ্ছে;
তখন কি আবেগময় অনুভূতি
তারপর কি? মহ শেষ, বসন্ত দেখি
শরতেও ছুটে যাই- নদীর ধারে
সাদা রঙিন মেঘে- মেঘে!
দিন শেষেও,...
গন্ধে যুক্তি নাই- তর্ক নাই
এইতো ভবিষ্য বড় চাঙ্গা
ঈশ্বর নাই, নদ নদী নাই
সম্মুখে প্রভু বড় ভাঙ্গা-
স্বার্থের ঊর্ধ্বে কেন মঙ্গা
আমজনতার তাই ভঙ্গা
জাল নাই- পাল নাই
জটকা, চোরাবালি আটকা
জান নাই- মান নাই
আরো গোল চাই...
অনাকাঙ্খিত স্বপ্নগুলো
বুকের নদে বালুচর খা- খা
চৈত্রের পোড়া মধ্যরাত;
তবু স্বপ্ন জালের কায়া!
যেখানে কোন চিহ্ন নাই
দাগকাটা নির্বাক প্রহসন;
অথচ প্রণয়ের হাতছানি
ঝিঝি পোকার আয়োজন;
খোলা মাঠ যেনো সবুজের
অশ্রু জমা শিশিরের মায়া-
আরকত যন্ত্রণার ধোঁয়ামুখ
নিঃশেষ এইতো মাটির...
২৪ ঘন্টায় শরৎ আমার
সাদা কাশফুল
ভেসে যাচ্ছে বিরল মুখী
মেঘ ঘেরাশূল-;
শরতের চোখে মুখে বৃষ্টির
রিনিঝিনি শব্দ,
বৈকালের রঙধনু শুধু রঙ
কতদূর ছুটে চলে
এই মনের গভীরে কম্পন
উঠুক হেসে শরৎ।
০৮ ভাদ্র ১৪২৯, ২৩ আগস্ট ২৩
দেহের পাথর বেয়ে আলো দেখি
টাকা পয়সার কোন ভুল নেই-
তোমার নাম ঠিকানাও না;
ডিসক্রিপশন জানতে চাও- খুব, না
সেতো রক্ত মাংস মাটির প্রণয়!
ভুল ধরলে অনেক কিছু-
না ধরলে ভালবাসার অভিপ্রায়;
তবু আলো দেখি বুক জুড়ে
অন্ধকার...
চোখের ছাঁদ থেকে নাম ঠিকানা পরে যাচ্ছে
বৃষ্টির অতলে বালুচর হাহাকার গন্ধ ছুটছে-
এখন আমি শূন্যেই ভাসছি বহুদূর
চাঁদ তারা জোছনাময় আমার বন্ধু!
ঐ সবুজের আইল পাথার আমাকে চিনে না
বিস্মৃতি ধুলোর বাঁকে সোনালি স্বাদ
প্রতি...
ফাইহা শুভ হোক জন্মদিন
মেয়ে তুমি বড় হচ্ছো
হাসিটা মা মা গন্ধ ছড়াছো!
সত্যই একদিন কার মা হবে?
আমার মা কোথায় জানি হারিয়ে গেছে
মা হারানো যন্ত্রণা খুব বুঝতে পাচ্ছি;
মা কার...
বানভাসি ভাদ্রের আগমন
সামান্য কদমের হাসিটা প্রায়
শেষ প্রান্তর, রৌদ্রোজ্জ্বল কান্না
শুধু জমে বরফ হলো শ্রাবণ;
তবু কোথায় প্রশ্ন থেকে যায়
দেহ কম্পন আমরণ গন্ধ!
ভাদ্রের দেখা- এই শুরু বজ্রপাত
খালে বিলে- বনে জঙ্গলে
পথে ঘাটে- ঘরে ফিরে
আর...
চোখ, গলা কণ্ঠ
এখন আরও জুড়ে
হেঁটে যাচ্ছে;
বাতাস ধীর ধীর বয়ে
দেহের কম্পন সৃষ্টি করছে!
লাল ফুলদের গন্ধ!
হাত পা মাটিতে আতর নিচ্ছে।
ইতিহাসের মৌ চাক-
আরও সুমিষ্টি জমছে!
মুখ,গলা কণ্ঠ এ দেখিই আচ্ছে
আকাশ চাঁদ তারায়
কি- কি জানি...
অনুতপ্তের অনল
জ্বলে যাচ্ছে তুলসী পাতা;
সর্বোচ্চ চূড়ায় বৃষ্টি
চোখে বুকে অজস্র ঢল ঢল
দেখার চোখ নেই-
কথা বলার ভাষা নেই অবিচল
হারিয়েছে বহুদুরে
কি মায়া প্রশান্তি মৃত্তিকার দেশে
অনুতপ্তের নির্ঘুম
অশ্রু সজল রাতভোর অবিরাম
শোকাহত হোক
এই আকাশ সবুজ আলো...
ভাবতেই পারি না
তুমি নেই- না ফেরার দেশে
কি অভিমান করে
চলে গেলে- চলে গেলে,
সারা আঙ্গিনা জুড়ে
খুঁজে ফেরি- মা গো- মা;
তোমার রান্না ঘর-
ধান শুকনো উঠান,
পায়ের চটি- থাল গ্লাস
সবই দাগ লেগে আছে!
স্মৃতির ভেলা যাই...
আদি গন্ধ নিয়ে, এখন ছুটছে
স্মার্ট নেশায় রাতদুপুর নির্ঘুম!
জ্বলছে আলোর প্রদিপ; একটু
শুন আদি কথা- সময়ে পার ঘুম
প্রশান্তি দেখো এ কাল- সে কাল
জেগে তুলো ধেন জ্ঞান,মলিন সব
ইতির স্পর্শ হবে আলোকিত সজল
উদ্ভূত ধূসর...
আমি তারার দেশে
যাচ্ছি- খুঁজতে-
কি হারালাম- কি হারালাম
জানলো জোছনা রাত!
ঝিঁঝিঁপোকার গায়েন;
আমি তারার দেশে-
যাচ্ছি- খুঁজতে।
খুঁজতে খুঁজতে পেলাম
মা হারনার যন্ত্রণা
চাঁদের বুকে অসীম সীমানা
জনম তরীর আলপনা;
মায়ের মুখ মলিন করা
দেখছি সবই আন মরা-
কি পেয়ে...
রাত পুহায় রাত-
ভোর শিশিরে দেখি
সবুজ আলপথে ঘাস-
মন ভেজা রোদ!
রাত পুহায় রাত;
দৌড়ায় দৌড়ায় কত দূর
তেল ভাজা উঠন
আলপিনে বুঝে না
জীবন সংসার আঁধার
দৌড়ায় দৌড়ায় কতদূর;
সোনার পালঙ্কে ঘুম
আর কতখানি কুম
বাস্তবতার কলকাঠি ভাবি না
এই চলে...
©somewhere in net ltd.