নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সামহোয়্যারইন শুরু থেকে লেখালেখি করছিলাম হঠাৎ আইডি বন্ধ হয়ে যায় তারপর আবার নতুন করে আইডি খুলে লেখালেখি শুরু করলাম সবার প্রতি কৃষ্ণচূড়া শুভেচ্ছা রইল
এই শহরের সূর্য তুমি
মরা ডাঙায় জোছনা খুঁজি!
এই মধ্যদুপুরে একাকি-
এই মধ্যদুপুরে একাকি।
শহর জুড়ে বাতাস কাপে
সোনালি ভেলায় চোখ কাঁদে
আকাশ জুড়ে তারার মেলা
আর কত দূরত্বে হবে পত্রমিতালী
তুমি সূর্য থেকে কাছে এসো
সূর্যের তাপে...
পৃথিবীর জলপ্রপাত শালগ্রাম শিলা,
যেনো হৃদয়ের মধ্যে হেঁটে গেলো-
সেদিন- সূর্য থেকে চাঁদ পর্যন্ত;
কিছু হয় না এই ঝড় তুফান-
তবু এক পশলা বৃষ্টিতে মন কাঁদে না!
তারপর রোদেলা আকাশ, বাতাস-
উষ্ণতা ছুঁয়ে গেলো শালগ্রাম,...
সুখ পাখি রে চেনা দায়
ঘর কোণায় থাকিস রে তুই!
ডাকলে কাছে না পাই-
সুখ পাখি রে চেনা দায়!
দুঃখের দুঃখী আমি শুধু
বলে গেলো না কেউ-
আমার ঘরে আয়।
উড়াল দিল ইচ্ছা ডানায়
অশ্রু জলে কেমন...
কবিতার শরীর মন পবিত্র বলে
রমজানে খুব সৌন্দর্য দেখা যায়;
তারপর যে লাউ- সেই কদু !
ছন্দের পতন হাট বাজারে-
খাদ্য দ্রব্যের গদ্য মন-পদ্যের ঠোঁট হাসে-
ছন্দ ছাড়া চলেই না, রমজান মাস কাদে
এই...
এক জোড়া মাথার মধ্যে
তেমন কোন পার্থক্য নাই;
ইঁদুরের কাজ গর্তে ঢোকা
তাই এ বেলা সে বেলা শুধু
কুটুস কুটুস করে ধান কাটা-
কিংবা নতুন নতুন কাপড় কাটা;
একদিন পার্থক্য খুঁজে আবাক-
পূর্ণিমার চাঁদ হাতে...
দেখো, স্বপ্নের মধ্যে
রাত দিন থাকে না;
তবু আমরা পার্থক্য খুঁজি-
সকালের মধ্যে!
বিকালটা হেঁটে যায়-
সাত তারার সন্ধ্যায়;
অতঃপর স্বপ্ন দেখা চোখ-
শেষ হবার নয়!
ঘুরে ফিরে একটাই পাই
ভালবাসা আঁধার সাজায়।
০৮ চৈত্র ১৪২৯, ২২ মার্চ ২৩
আমার মৃত্যু হলে হেঁটে হেঁটে যাবো
তোমার বুকের উপর দিয়ে, তুমি শুধু
খরগোশ চোখে চেয়ে থেকো; তবু হেঁটে
হেঁটে যাবো- কোন বাঁধাই ধরে রাখতে
পারবে না, তোমার ঘুম পারানির খাঁটও;
কষ্টগুলো দেখো না, ঝর্ণার...
সম্মান বুঝি গাছের ছালে তেল ঝরা বোতল;
অথচ শরীরের গন্ধ ছুটে চলে কৃষকের মাঠ-
তুমি বুঝেও- বুঝ না তোমার নবান্নের সুখ
মাঝে মাঝে অহমিকার জ্ঞানে ভুলে যাও
অতীতের চৌকাঠ, ধান শালিকের মাঠ-
এমন কি...
এক বাটি নুনের চোখে নাকি
এক গলা মুক্তার স্বপ্ন- তাহলে ঝিনুকের
কষ্ট কোথায়, বুঝে না- বুঝে না- না শুধু
মাছ রান্না করা গোলমরিচের আচড়;
এ সব রঙিন বাতাসে ভাসে না
বাঁশপাতার বাঁশিতেও গান ধরে...
কবির মন যদি ব্যাকরণ হয়
কবিতার দেহ অসুন্দর লাগবে
স্বাধীনহীন,বির্তক প্রশ্নের অজুহাত
হবে, কবির মন সবসময় মুক্ত স্বাধীন
তাহলে কবিতার রূপ স্বচ্ছ দেখাবে;
ছন্দ ছাড়া জগত সংসার চলে না!
কবিতার রক্তের কোষে- কোষে,
দেহের ভাজে ভাজে...
রোজ রোজ জিরা খেতে নাকি?
তারপর সাদা এলাচের গন্ধ নিতে-
আমি তো তেজপাতা, তাই না
গোলমরিচের চোখে দেখলে!
একবার দারুচিনির মতো হলে না-
আমি তো লবঙ্গ, তাই না প্রয়োজন,
হলে গরম পানিতে চা খেতে;
গোলাপ কেই...
দেহের ভাজ আর ঠোঁটের ঝাকুনিতে
কবিতা হয় না বলে যত সব রক্ত চক্ষু আঁচড়
ক্ষমতার দাপট, ধাপ্পাবাজি গানের সুর;
কবিতা তৈরি করে দক্ষিণার হাওয়া খাচ্ছে;
অথচ কবিতার লাইন বুঝেই না-
শুধু শুধু...
চোখে উড়াও স্বাধীনতার বুনোহাঁস
আর সাদা মেঘে মেঘে বক দৌড়;
রঙধনু বিকাল- সাত তারার সন্ধ্যা-
এমন কি ঝড় তুফানের বজ্র ডাক!
স্বাধীনতার মাঠ মানে রক্তচক্ষু নয়
তর্ক বির্তকের আঘাত প্রতিঘাত নয়
খা খা করা চৈত্রের...
মুখমুন্ডল লালে লাল
ঠোঁটের কোণায় বর্ণমালা
উচ্চারিত হয় স্বাধীনতা;
কর্মে ক্ষেতে নাই নাই
চোখ দেখে না মন বুঝে না
স্বাধীনতা- স্বাধীনতা;
ইষ্টে পিস্টে রক্তক্ষরণ!
রক্ত নয়, বিদ্বেষ নয়, ঝগড়া নয়
তর্ক নয় শুধু স্বাধীনতা চাই
এখনে শুধু রাজীব নুরের...
©somewhere in net ltd.