নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সামহোয়্যারইন শুরু থেকে লেখালেখি করছিলাম হঠাৎ আইডি বন্ধ হয়ে যায় তারপর আবার নতুন করে আইডি খুলে লেখালেখি শুরু করলাম সবার প্রতি কৃষ্ণচূড়া শুভেচ্ছা রইল
রস গাছের সন্ধি হেঁটে যায়
কোন প্রেমের কথা শুনলে-
কি অভিমানী পাতা গুলো
ঝরে পরতে থাকে; বলে
উঠে- এ বসন্তের খেলা-
নতুন ভাবনার রঙ বিলাস!
পা লম্বা হয় ঠিকই কিন্তু
বিভিন্ন ভালোবাসায় কাতর
হয়ে পরে প্রেম শুকনো...
সৌন্দর্য মুগ্ধ করে ঐ বালুচর
কি জানি গন্ধ নাকের গভিরে;
ঘুড়ি উড়ানো বাতাসের ছুঁয়া!
বালুচরে যায় উড়ে সোনালি
সময় কিংবা মধ্যদুপুরের ঘুম;
দুধের ফর্সা রঙ মেঘে মেঘে
ভাসে, শ্রাবণ কিংবা ফাল্গুনের
রাত-উচ্ছ্বালে উঠে ঐ বালুচর
তবু একটা...
ভালোবাসা মানে
যষ্টিমধুর মতো মন!
আষাঢ় শাওন বুঝে না
এমন কি চৈত্রপুড়া রোদ?
রসগোল্লার মতো, দেখা
যায় না সত্য- ভালোবাসা;
তবু অন্ত ক্ষরণ উপলদ্ধিকর
মুখ বুঝা যায়- তা না হলে
ভালোবাসার মৃত্যু প্রায়- ভব
ক্ষণে এমন ভালোবাসা নাই-
মহৎ...
প্রণয় রঙের বাতাসে
মন পাখি বসন্ত উড়ে-
শুধু আগুনের উষ্ণতাই
আঙ্গুল ছুঁয়ে ফাল্গুন ফুটে;
মনের যত কল্পনা কথার
দু’হাতে মহর রূপ ছড়াই
ও বসন্তের কোকিল শুধু
ডালে ডালে রঙ মাখায়;
মন হাসবে এমন কথা নয়-
তবুও ফাল্গুন...
গাছের পাতায় চুয়ে চুয়ে
বসন্তের গন্ধ বাতাস-
যেনো গা চিট মিট করে
সকাল কিংবা বৈকালীন রোদ;
তারপর ফুলের সব রঙিন সাজ
ফাল্গুন যে কখন নাড়া দিল
জোছনার মাটি সোনালি ক্রন্দন
তবু গায়ের পারে ফাল্গুনের আগুন
জ্বলবে আনন্দের...
কবিতার রঙ ধূসর নয়-
চকচকা রঙিন চিরন্তন!
যাচ্ছে বহুদূর সাদা রঙ!
খেলি দিনভর মন ছুঁয়া
কোন রঙ, ভাবতে গেলো
সময়ের রাতে আঁধার সং;
কবিতার রঙ ধূসর নয়-
বরং মিশে রঙধনু মেঘে;
নয়ন তারায় কবিতার রঙ-
বিরহ বুঝে না...
লাল সাদা, কালো রঙ
সবাই চিনি- থাকুক যত
অন্ধকার,মনের রঙ গভীরে
চিনি কম, কষ্ট নাই দম দম;
হাত কাটিলে রক্ত ঝরে-
মন ভাঙ্গিলে কি হয়-
অহমিকায় শরম শরম?
তবু মন তো যায় না দেখা-
সারাক্ষণ মন মন...
লজ্জাবতী মতো হেঁটে চলা মানে
হাতের মুঠোই নিজেকে কাঁচের গ্লাস
সবাই পানি পান করবে তারপর
কোথায় ছুরে মারবে- যন্ত্রণা ছাড়া
কিছুই পাবে না, লজ্জাবতী হও না
লজ্জাবতী তেমন দেখা যায় না আর
রজনীগন্ধার গন্ধ নাকে...
ইটের বুকটা জ্বলন্তময় আগুন
তবু এক ফোটা মাটির চোখে বৃষ্টি নাই;
কি করে থাকবে বলো শুনি, সেতো
দুর্বলা ঘাস চিনে না-পোকা মাকড়,
তাও না কি সে তেমন ভয় পায় না-
দিন ক্ষয়ে ক্ষয়ে...
বৃষ্টি ঝরা বিকাল কিংবা দুপুর
কেনো জানি গা ঝিমঝিম করে উঠে
স্মৃতিরা ভিজে যায় নয়নের কোণে
আম কুরাতাম- ফুটবল খেলতাম-
আর কত কি? এই হলো বৃষ্টি প্রহর
বুকের অলি গলিতে করে অমলিন!
সাদা মেঘ গড়ে...
রাত জাগা সোনালি পাখি
ভালোবাসে চাঁদেকেই বেশি!
স্মৃতির আঁধারে গোপন থাকে
প্রণয় ভাঙ্গা বেদনার ঊষসী;
অহমিকার তরে সুখ কি পেলে
কবর করেছো জানাযাবিহীন
সুখেল নামে জাগাও শঙ্খচিল
চাঁদের পানে সবই দেখি অম্লিন
ঘৃনার গন্ধে গুমরে মরে প্রেম
রুপালি...
সূর্য তুমি পশ্চিমে যাচ্ছো
যাও- আঁধার নেমে আসছো
আসো; তুমি এটাই চেয়েছিলে
না, শুধু মৃত্তিকাকে দোষ দাও;
চাঁদের অভিমান নেই যতসব
সূর্যের- ভোর হবে আলো দিবে
পূর্ব পশ্চিম কিংবা উত্তর দক্ষিন
তুমি তো জাগাও মৃত্তিকার মন
চৈত্র...
আজ একুশে প্রথম প্রহর-
রক্তাক্ত বর্ণমালার প্রেম কাঞ্চন;
ভোর থেকে ঘুমিয়ে যাওয়া পর্যন্ত
গভীর গভীর ভালোবাসার প্রকাশ
তবু এ প্রেমের মধ্যে কিছুটা হলো
দুঃখ, কষ্ট, বেদনা বীরত্ব আছে
সহকরা দায়, তারপরও পরস্পরীক
কথোন হয়-...
রঙের বাতি নয়ন জুড়ে
হাতে কি লাল পানির জ্বরে;
দেহ গেলো রসতলে-
কার বাবার কি যায় আসে!
ঘরের বাতি নিভে গেলে
কারে রাখবি অন্তরে।
মাটির দুনিয়ায় বলে কেউ
অন্তর গেলো জ্বলেপুড়ে
মাটির সাথে প্রেম লুটেপুটে
শূন্য একা কেউ...
©somewhere in net ltd.