নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সামহোয়্যারইন শুরু থেকে লেখালেখি করছিলাম হঠাৎ আইডি বন্ধ হয়ে যায় তারপর আবার নতুন করে আইডি খুলে লেখালেখি শুরু করলাম সবার প্রতি কৃষ্ণচূড়া শুভেচ্ছা রইল
আষাঢ়ে কথা গুলো মুখউজ্জ্বল
যদি শ্রাবণ মেঘের ঘনঘটা না হয়!
বৃষ্টির পরশে না ভিজাই- তাহলে
আষাঢ়ের গল্প বেঁচে না থাকাই ভাল;
তবু মৃত আষাঢ়ের দিকে চোখ রাঙাই
কারণ এক নাক গন্ধ বিধুর হেমন্ত...
চৈত্রের দুপুর মন চঞ্চল তেঁতুল চুরিতে
মন্টুর মায়ের একগলা এ্যাপারির বাঁশি
ময়না মায়ের কলাগাছ ভাঙ্গনের বিচার!
আজও অম্লান করে বিশুর মায়ের
হাতের চা; ভোরের উষ্ণতা শুধু খুঁজি
সবুজ ঘিরা আইল পাথারের মাঠ...
উঠনে বেড়া ছিল না
রাস্তা বরাবর চোখ!
স্পর্শ যেনো মাটির
ছোঁয়া গন্ধ ধূলি বালি;
আকাশটা এই ছুঁই ছুঁই
কিন্তু মরু ঝড় তুফান
কখন হলো- বুঝতেই
পারলাম না! দু’চোখে
এখন সরষের লম্বা বাঁধ-
জোছনা জলে নদের খাত।
২২ ভাদ্র ১৪২৯,...
সম্পর্কের মাটির গায়ে গন্ধ
দোসর; নোন পোড়া অনল
হয় যদি- উনিশ আর বিশ!
স্বার্থের গালে কিস আর কিস
স্বার্থ ফুরালে চাঁদ তারা পূর্ণিমায়
ঈশ-মনের নিকুঞ্জ পথের বাঁকে
ইটপাথরে...
একমুঠো সাদা আকাশের জন্মদিন
আবেগ অনুভূতি উপলব্ধি ছুঁয়ে যাচ্ছে-
রাস্তার মোড়ে কৃষ্ণচূড়া লালে লাল!
মিছিলে- মিছিলে সুবাসিত গন্ধ ভাসছে
অন্তহীন দেহের ভাজে- ভাজে;
অথচ কাপুরুষ ভীতুর দল নোংরা
বর্ণমালা গাঁথছে আর গাঁথছে- যত
নর্দমার ভাষা, জল...
দেহে সোনার পালঙ্ক আছে
অপরূপ বড় বড় অট্টালিকা;
রঙিন আকাশ আছে- শুধু
একগুচেছা সাদা মেঘ নেই-
নীল কালো মেঘে মাটির ছায়া!
ঘুমাতে কষ্ট হয়- দিবারাত্রি;
স্বপ্ন আর বাস্তবতার গায়ে
রক্তাক্ত হাত মুখ সর্বাঙ্গ-আর
কত বর্ণের ব্যবহারে নোংরামি
সময়...
রাত নিঝুম আকাশের গায়ে নাকি চাঁদ
দেখা যায় না;যত অদ্ভুত কর্মকাণ্ড মাটির
স্পর্শে! অথচ ভোরের স্নিগ্ধতায় বিবেক
শূন্য উঠনে সাত পাতার গাছে গোলাপ
ফুটে না- যাহার কোন অর্থবহ হয় না
বুঝেও না- সূর্যের কিরণ...
ঝড়ের আগেই সাদা কাপড়ের
মতো পরিষ্কার আকাশ- অথচ
সাদা মেঘের খেলা নিত্য হয়
একমুঠো মাটির কুসুম বাগে;
সরিষা ফুলের বাগানে, মরিচ
ডাঙ্গার মাঠ জুড়ে খালে বিলে
জোনাই পোকা চোখে; দারুণ
সোনালি স্মৃতির হাত স্পর্শে
জলতরঙ্গে- তবু ঝড়...
বিপদের গায়ে ঠাণ্ডা বাতাসে
জল গড়ে না। মেঘলা মন
মাটির দোসর ঘাসফড়িঙে!
মনের দ্বারে দক্ষিণা আকাশ
পূর্ণিমা ফুরায়- বিপদ ফুরায় না
ঘার ঘাপটি মেরে থাকে রাস্তার
মোড়ে! অথচ মেঠোপথ ধু -ধু
শ্মশান, রাত গড়িয়ে...
সবুজ আইল পাথার ঘেঁসে
চাঁদের গায়ে অমাবস্যার
এক অদ্ভুত অলৌকিক প্রেম
স্বপ্নের ঘুমে খেলে যত গেম!
পেতনী ভূতের হাসিটা বেশ-
তারপর রাক্ষস চোখে বোতলে
বোতলে তাজা রক্ত পান করে;
সেই রক্তের স্বাদ গন্ধ বাতাসে
ভাসমান দীঘল...
ধূসর গায়ে, ইট পোড়া মনে
সহবাস হয় না; জ্বলতে হয়-
কাঠ পোড়া দাউ দাউ করে।
ফুলসজ্জা খাট- ভাগ্য লাগে!
অথচ এই ইট পোড়া মন
বুঝল কই- জ্বলন্ত অনল!
পাপের ডগায় জানি সাদা
গোলাপ ঝরে আর রঙিলা
পানির...
ভাদ্ররী মেঘলা আকাশ
বর্ণ চূড়ায় বিষাদের অনল
তবু পুড়ছে না মাটির মন
ভাদ্ররী মেঘলা আকাশ;
এই সরিষা ফুলের মাঠ
এতো বর্ষায় ভাসছে পাপড়ি
অথচ বৃষ্টির আনন্দ নেই;
যত সরিষা ফুলের মাঠ!
মেঘ শূন্য আঁধারে আর্তনাদ
ঘন রাতদুপুরে সর্বনাশ-
স্নিগ্ধ...
নাট্যমঞ্চের সোনালি পাড়ায়
চেয়ে দেখো কিলিবিলি করে
অভিনয় করছে মুখমন্ডল!
ইতিহাস বর্ণ ভাষার কিছু যায়,
আসে না- কিছু মাটির স্তুপ;
গলার মধ্যে শান বাঁধানো রাস্তায়
হার্ধমে পিছলে যাচ্ছে অভিনয়;
মুখে বাঁধ, চোখে সোনায় সোহাগা
এভাবেই একদিন প্রতিষ্ঠিত...
©somewhere in net ltd.