![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি মানুষ এটাই আমার বড় পরিচয়। জীবন চালানোর তাগিদে কামলা দিই। জীবনের অনেক গুলো বছর অতিবাহিত হওয়ার পর উপলদ্ধি করলাম, আমি আমার গন্তব্য ভুলে গেছি। তাই আবার নিজেকে নিজের ভিতর নতুন করে খোজা শুরু করেছি। খুজে খুজে যা পাচ্ছি তা লিখতে চেষ্টা করছি।
ঈড়া তমোগুণ, পিঙ্গলা রজোগুণ, সুষুম্না সত্ত্বগুণ, এই গুণত্রয় আদ্যাশক্তি রপী প্রাণশক্তি হতে উৎপন্ন হয়েছে। অর্থাৎ স্থির প্রাণরুপা আদ্যাশক্তি শ্বাস-প্রশ্বাস রুপে চঞ্চলগতি বিশিষ্ঠা হলে ঈড়া, পিঙ্গলা ও সুষুম্না রুপ তিন গুণের উৎপত্তি হয়। এই গুণত্রয় দেহ অভ্যন্তরস্থ্য নির্বিকার দেহীকে (স্থির প্রাণরুপ আত্মাকে) সুখ দুঃখ মোহাদি কর্ত্তৃক আবদ্ধ করে রাখে। অর্থাৎ মেঘের দ্বারা যেমন সুর্য্য আবদ্ধ করে ঢেকে রাখে, তদ্রুপ ভাবে ঐ তিনগুণ কর্তৃ ক সৃষ্ট আমি আমার বোধরুপ মোহ দ্বারা ও সুখ-দুঃখাদিতে বিমোহিত ভাবের দ্বারা দেহস্থিত নির্বিকার আত্মাকে জানতে না দিয়ে ঢেকে রাখে।
বিঃদ্রঃ ঈড়া, পিঙ্গলা ও সুষুম্না বিষয়ে বিস্তারিত আত্মজ্ঞান পর্ব-07 এ লিপিবদ্ধ করা হয়েছে। (চলবে)
©somewhere in net ltd.