![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি মানুষ এটাই আমার বড় পরিচয়। জীবন চালানোর তাগিদে কামলা দিই। জীবনের অনেক গুলো বছর অতিবাহিত হওয়ার পর উপলদ্ধি করলাম, আমি আমার গন্তব্য ভুলে গেছি। তাই আবার নিজেকে নিজের ভিতর নতুন করে খোজা শুরু করেছি। খুজে খুজে যা পাচ্ছি তা লিখতে চেষ্টা করছি।
শরীরে বায়ুর গতি অনুযায়ী তিন গুণের কার্য সম্পাদিত হয়। তিন গুণ হচ্ছে- সত্ত্ব, রজঃ ও তমো। কখনও বা সত্ত্ব গুণের উদয় হয়, কখনও বা রজোগুণের উদয় এবং কখনও বা তমোগুণের উদয় হয়। ঈড়ায় যখন শ্বাসের গতি চলতে থাকে, তখন তমোগুণের উদয় হয়। পিঙ্গলায় যখন শ্বাসের গতি চলতে থাকে তখন রজোগুণের উদয় হয় এবং সুষুম্নাতে যখন শ্বাস থাকে তখন সত্ত্বগুণের উদয় হয়। অর্থাৎ শ্বাস ঈড়া হতে পিঙ্গলায় পরিবর্তনের সময় এবং পিঙ্গলা হতে ঈড়াতে পরিবর্তনের সময় সুষুম্না নাড়ীতে স্থির হবার পর পরিবর্তন হয়। সে অবস্থায় ঈড়ার গতিও শেষ হয়নি এবং পিঙ্গলার গতিও আরম্ভ হয়নি, এই অবস্থায় শ্বাস সুষুম্নাতে থাকে। এই সময়ই সত্ত্বগুণের উদয় হয়। উক্ত সময়কে যিনি যতটুকু বৃদ্ধি করতে পারেন, তার ততটুকুই সত্ত্বগুণের বৃদ্ধি হয়। যিনি ইহার বৃদ্ধি করতে না পারেন, তার রজো ও তমোগুণের কার্যই বেশি হয়। চলবে
©somewhere in net ltd.