নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানুষ হিসাবে নিজেকে উপলব্ধি করতে চাই। আমার দ্বারা যেন একটি পিপড়ারও কোন ক্ষতি না হয়। বিশ্বাস করি প্রাণই ঈশ্বর।

দুলাল মোহন্ত

আমি মানুষ এটাই আমার বড় পরিচয়। জীবন চালানোর তাগিদে কামলা দিই। জীবনের অনেক গুলো বছর অতিবাহিত হওয়ার পর উপলদ্ধি করলাম, আমি আমার গন্তব্য ভুলে গেছি। তাই আবার নিজেকে নিজের ভিতর নতুন করে খোজা শুরু করেছি। খুজে খুজে যা পাচ্ছি তা লিখতে চেষ্টা করছি।

দুলাল মোহন্ত › বিস্তারিত পোস্টঃ

আত্মজ্ঞান পর্ব-১৮ (নিজেকে বুঝতে হলে জানতে হবে)

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৮

শরীরে বায়ুর গতি অনুযায়ী তিন গুণের কার্য সম্পাদিত হয়। তিন গুণ হচ্ছে- সত্ত্ব, রজঃ ও তমো। কখনও বা সত্ত্ব গুণের উদয় হয়, কখনও বা রজোগুণের উদয় এবং কখনও বা তমোগুণের উদয় হয়। ঈড়ায় যখন শ্বাসের গতি চলতে থাকে, তখন তমোগুণের উদয় হয়। পিঙ্গলায় যখন শ্বাসের গতি চলতে থাকে তখন রজোগুণের উদয় হয় এবং সুষুম্নাতে যখন শ্বাস থাকে তখন সত্ত্বগুণের উদয় হয়। অর্থাৎ শ্বাস ঈড়া হতে পিঙ্গলায় পরিবর্তনের সময় এবং পিঙ্গলা হতে ঈড়াতে পরিবর্তনের সময় সুষুম্না নাড়ীতে স্থির হবার পর পরিবর্তন হয়। সে অবস্থায় ঈড়ার গতিও শেষ হয়নি এবং পিঙ্গলার গতিও আরম্ভ হয়নি, এই অবস্থায় শ্বাস সুষুম্নাতে থাকে। এই সময়ই সত্ত্বগুণের উদয় হয়। উক্ত সময়কে যিনি যতটুকু বৃদ্ধি করতে পারেন, তার ততটুকুই সত্ত্বগুণের বৃদ্ধি হয়। যিনি ইহার বৃদ্ধি করতে না পারেন, তার রজো ও তমোগুণের কার্যই বেশি হয়। চলবে

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.