নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আলহামদুলিল্লাহ। যা চাইনি তার চেয়ে বেশি দিয়েছেন প্রিয়তম রব। যা পাইনি তার জন্য আফসোস নেই। সিজদাবনত শুকরিয়া। প্রত্যাশার একটি ঘর এখনও ফাঁকা কি না জানা নেই, তাঁর কাছে নি:শর্ত ক্ষমা আশা করেছিলাম। তিনি দয়া করে যদি দিতেন, শুন্য সেই ঘরটিও পূর্নতা পেত!

নতুন নকিব

যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দল-রোল আকাশে বাতাসে ধ্বনিবে না, অত্যাচারীর খড়্গ কৃপাণ ভীম রণ-ভূমে রণিবে না- বিদ্রোহী রন-ক্লান্ত। আমি সেই দিন হব শান্ত।

নতুন নকিব › বিস্তারিত পোস্টঃ

হিযরতের আলোকিত সেই পথ ধরে...

২৯ শে জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:২৮

ছবি: অন্তর্জাল।

হিযরতের আলোকিত সেই পথ ধরে...

হ্যাঁ, হিযরতের সেই পথ ধরেই চলবেন পর্যটকরা। মহানবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের মদিনায় যাওয়ার পথ ধরে চলতে চলতেই পর্যটকরা পৌঁছে যেতে পারবেন মদিনাতুল মুনাওওয়ারায়। মক্কা হতে মদিনা যেতে বর্তমানে যে পথ ব্যবহৃত হচ্ছে ঠিক এ পথে মহানবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হিযরতের সময় মদিনায় যাননি। মূলত: তাঁর হিযরতের সেই ঐতিহাসিক স্মৃতিকে জাগরুক রাখতেই নেয়া হয়েছে মহতি এই উদ্যোগটি। হজযাত্রী, উমরা আদায়কারী এবং অন্যান্য পর্যটকগণ চলবেন মদিনার পথে, প্রিয় নবীজীর পদাঙ্ক অনুসরণ করে করে, আর বুকের ভেতরে তাদের অনুভূত হতে থাকবে প্রিয় নবীজীর থেমে থেমে চলার সেই ছন্দময় আওয়াজ, অন্তর্চক্ষু মুদলেই তারা যেন অনুভবে দেখে নিতে পারেন প্রিয়তম সহচর আবু বকর রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহুকে সাথে নিয়ে প্রিয় নবীজীর আলোকিত সেই কাফেলার এগিয়ে চলার অসম্ভব সুন্দর আলোকিত দৃশ্য, দীর্ঘ পথ চলতে চলতে ক্লান্ত শ্রান্ত অবয়বে প্রিয় নবীজীর ক্ষনিকের জন্য বিশ্রাম, পুনরায় আবার পথচলা, এমনি করে দীর্ঘ বার দিনের মাথায় কোনো এক আলোকদীপ্ত প্রভাতে উপনীত হওয়া মদিনার উপকন্ঠে প্রিয় কুবা পল্লীতে। চলমান এই উদ্যোগ ইতোমধ্যে অনেকটা এগিয়েও গেছে। এখন চলছে এর নথিভূক্তির কাজ।

৬২২ সালের ২৭ সফর মোতাবেক ১২ সেপ্টেম্বর দিবাগত রাতে মহানবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হিযরতের উদ্দেশ্যে ঐতিহাসিক এই পথ ধরে প্রিয় জন্মভূমি মক্কার মায়া ত্যাগ করে মদিনার পথে যাত্রা করেছিলেন। দীর্ঘ ১১/১২ দিন পথচলার পরে ৮ রবিউল আউয়াল মোতাবেক ২৩ সেপ্টেম্বর ৬২২ খ্রিষ্টাব্দের সোমবার মদিনার উপকন্ঠে কুবা পল্লীতে গিয়ে উপনীত হন তিনি। ১৪ শত বছর আগের প্রিয় নবীজীর মদিনায় যাত্রার সেই পথে পুনরায় মদিনা গমনের পথ নথিভূক্ত করার এই কাজটি করছে সউদী আরবের সংশ্লিষ্ট বিভাগ। ইতিমধ্যে ‘রিহলাত মুহাজির’ নামের একটি সংস্থা নথিভূক্তকরণ উদ্যোগের প্রথম ধাপ সম্পন্নের কথা জানিয়েছে।

পর্যটকদের অভিজ্ঞতাকে আরো সমৃদ্ধ করতে মক্কা নগরীতে উদ্বোধন হতে যাচ্ছে 'দ্য জাবালে সাওর কালচারাল সেন্টার'। এ লক্ষ্যে মহানবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের জীবনী বিষয়ক বিশেষজ্ঞ ও গবেষকদের নিয়ে কাজ করছে সংস্কৃতি ও জাদুঘর বিষয়ক কার্যক্রম পরিচালনার দায়িত্বে নিযুক্ত 'সামায়া ইনভেস্টমেন্ট কোম্পানি'।

'সামায়া ইনভেস্টমেন্ট কোম্পানি'র প্রধান নির্বাহী ফাওয়াজ মেরহেজ জানান, অত্যাধুনিক প্রযুক্তির বায়বীয় ডকুমেন্টেশন ও প্যানোরামিক ৩৬০ ডিগ্রি ফটোগ্রাফি ব্যবহার করে মহানবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের হিযরতের পথ নথিভূক্ত করতে ‘মুহাজির’ নামের উদ্যেগের কাজ চলছে। গত বছরের ২০ ডিসেম্বর এ উদ্যোগের প্রথম পর্ব উদ্বোধন হয়।

তিনি আরো বলেন, মক্কা নগরীর সাওর পর্বতের গুহা থেকে শুরু করে ৪০টি স্টেশন অতিক্রম করে মদিনার মসজিদে কুবা পর্যন্ত পথ নির্ধারণ করা হয়। 'দ্য জাবালে সাওর কালচারাল সেন্টারে' মহানবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের হিযরতের ঘটনা উপস্থাপনের চিন্তা থেকে হিযরতের পথ নথিভুক্ত করার ধারণাটি আসে।

প্রধানত প্যানোরামিক ৩৬০ ডিগ্রি ফটোগ্রাফি ব্যবহার করে মহানবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের হিযরতের দীর্ঘ এ পথ নথিভূক্ত করা হয়। দ্বিতীয় ধাপে এসব স্থানে ফোর কে ড্রোন ব্যবহার করে ডিজিটালভাবে এ পথ নথিভূক্ত করা হবে। পথ নথিভূক্তির সময় এবড়োথেবড়ো রাস্তাঘাট ও সময়ের পরিক্রমায় ঐতিহাসিক স্থানের নাম পরিবর্তন সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ ছিল বলে তিনি জানান।

পথ অনুসন্ধানে বিভিন্ন তথ্য দিয়ে সহায়তা করেন ইসলামের ইতিহাস ও মহানবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের জীবনী বিষয়ক একটি বিশেষজ্ঞ দল। তাদের মধ্যে আছেন মক্কার উম্মুল কুরা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস ও ইসলামী সভ্যতা বিভাগের অধ্যাপক মোহাম্মদ বিন সামিল আল সালামি ও অধ্যাপক সাদ বিন মুসা আল মুসা।

আরো যুক্ত আছেন রিয়াদের ইমাম মুহাম্মদ বিন সাউদ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস ও সভ্যতা বিভাগের অধ্যাপক ও এটলাস বায়োগ্রাফি অব প্রফেট -এর সায়েন্টিফিক কমিটির সদস্য সুলাইমান বিন আবদুল্লাহ আল-সুওয়াইকেত ও অধ্যাপক আবদুল আজিজ বিন ইবরাহিম আল উমারি। এছাড়াও মদিনা নগরী ও মহানবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের জীবনী বিশেষজ্ঞ আবদুল্লাহ বিন মুস্তাফা আল শানকিতিও এ প্রকল্পে নানাভাবে সংযুক্ত আছেন।

শেষের কথা...

নবীজী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের হিযরত পৃথিবীর ইতিহাসের অন্যতম একটি স্মরণীয় ঘটনা। শুধু স্মরণীয়ই নয়, এটি এমনই একটি তাৎপর্যপূর্ণ এবং গুরুত্ববহ ঘটনা যে, হিযরতের আলোকিত এই পথ ধরেই বিশ্বময় ছড়ি দেয়া সম্ভব হয়েছিল ইসলামের সুমহান বানী আল্লাহু আকবারের ধ্বনি, এই হিযরতের মাধ্যমেই বিজয়ের সূচনা হয়েছিল ইসলাম এবং মুসলমানদের, হিযরতের পরপরই প্রিয়তম রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের জীবনে সূচিত হয়েছিল নবতর এক অধ্যায়ের, সর্বোপরি আরবের সীমানা পেরিয়ে তৎকালীন পৃথিবীর মানব বসতি গড়ে ওঠা এশিয়া, ইউরোপ আর আফ্রিকার দিকে দিকে এবং প্রান্তে প্রান্তে ইসলামের দাওয়াত পৌঁছে দেয়ারও সুযোগ হয়েছিল এই হিযরতেরই ফলশ্রুতিতে। প্রিয় নবীজী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের পদধূলিধন্য এই বরকতময় পথে একটিবার আমারও যদি মক্কা থেকে মদিনার পথে যাত্রা করার তাওফিক হতো! সর্বোত্তম তাওফিকদাতা একমাত্র আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআ'লা! তাঁর নিকটেই সাহায্যপ্রার্থী হচ্ছি সর্বান্তকরণে, সিজদাবনত চিত্তে, বিগলিত অন্তরে!

তথ্যসূত্র: আর রাহিকুল মাখতূম, সীরাতে ইবনে হিশাম, দৈনিক ইনকিলাব, আরব নিউজ ও ইসলামের ইতিহাসের নির্ভরযোগ্য অন্যান্য উৎস

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:১০

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:


আলোকিত সেই পথটি ছিল আশা , ধৈর্য , সহনশীলতা ও সৌন্দর্যমন্ডিত
যা সারা বিশ্বকে দিয়েছিল অপার সম্ভাবনাময় মুক্তির পথের সন্ধান

২| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:২৪

কুশন বলেছেন:




@ডঃ এম এ আলী ,

মানুষকে মুক্তির পথ দেখায়েছেন সক্রেটিস, ফরাসী বিপ্লব, রূশ বিপ্লব; কোন ধর্ম, কোন রাজতন্ত্র মানুষকে মুক্ত করেনি; রাজতন্ত্র ও ধর্ম মানুষকে বেকুবে পরিণত করেছে! আপনার পিএইচডি কি ধর্মে, রাজতন্ত্রে, নাকি সায়েন্স ও টেকনোলোজীতে?

৩| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ৮:৪৪

ঈশ্বরকণা বলেছেন: কা_ভা,
রাজীব নূর আর তার এই কুশন নিকটাকে পার্মানেন্টলি ব্যানের ব্যাপারটা মনে হয় আপনার ভাবার সময় হয়েছে।কেউ বোকা বা অজ্ঞ হলে সমস্যা নেই। কিন্তু সেই বোকামি বা অজ্ঞতার ভান করে ব্লগে নোংরামি করার চেষ্টা করলে তাকে সেই লাইসেন্সটা মনে হয় দেয়া উচিত না।আমাদের একটু জানান প্লিজ আপনি কি ভাবছেন ।

৪| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ৯:৩০

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:

‍‍

@ কুশন
ধর্ম পালনে দুনিয়াধারীতে বেকুব হলে
যত না ক্ষতি হবে তার চেয়ে বেশী ক্ষতি হবে
ধর্ম পালন না করে পরপারে গেলে। কেননা ধর্ম
পালনে মুক্তি বলে যদি কিছু থাকে তবে সেখানে
তা মিলতেও পারে । আর সেখানে এমন কিছু
যদি থাকে তবে যথাযথভাবে ধর্মীয় বিধান মেনে
জীবনাচার না করলে বেকুবী কাকে বলে তা হারে
হারে টের পেতে হবে ।
পরকালে মুক্তি পাওয়ার মত যদি কিছু না থাকে,
আর হিসাব নিকাশের কিছু না থাকলে
তো ল্যাঠা চুকেই গেল। ধর্ম পালন পুর্বক
বেকুবী করার জন্য আফচুছ করারো সুযোগ
থাকবেনা। আর যদি কিছু থাকে তবে আপছুছের
সীমা থাকবেনা। যাহোক পুরাটাই ব্যক্তিগত
বিশ্বাসের ব্যপার , ধর্মে বলাই হয় এটা পরকালে
ও অদৃশ্যে বিশ্বাসিদের জন্য।

একথা মানতে হবে যে ধর্ম খুবই সহজ সরল
জীবন যাপনের পদ্ধতি শেখায় । ধর্মকে যারা
বিবিধ ধরনের বিধিবিধান ও অপব্যখ্যার মাধ্যমে
জটিল করতে চায় তা বুঝার জন্য বুদ্ধিবৃত্তিক জ্ঞান
অর্জন প্রয়োজন । দোয়া করেন আল্লাহ যেন সে
জ্ঞান দেন , এ জ্ঞান কোন বিশেষ বিষয়ের উপর
পিএইচডি অর্জন করে লাভ করা সম্ভব নয় ।
তা কেবলমাত্র মহান রাব্বুল আলামিন আল্লাহ
প্রদত্ত বুদ্ধিমত্তা ও প্রজ্ঞার মাধ্যমেই অর্জন সম্ভব,
আর এটাও সম্ভব হবে আল্লাহ প্রদত্ত নীজের ইচ্ছা
ও মুক্ত চিন্তাশক্তিকে যথাযধভাবে প্রয়োগ করার
ক্ষমতা লাভের মাধ্যমে। এ ক্ষমতা আল্লাহ যাকে
খুশী তাকেই দিতে পারেন , আর তারাই হন
সৌভাগ্যমান, কেও হন নবি আর কেও কেও হন
গুণী দার্শনিক ,আর প্রবর্তন করেন বিবিধ ধরনের
মুক্তির পন্থা যেমনটি আপনি উল্লেখ করেছেন ।

আমি সহ সকলের সঠিক অনুভব আসুক
এ কামনাই রইল ।





‍‍

৫| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ৯:৫৯

কুশন বলেছেন:


@ডঃ এম এ আলী ,

আল্লাহ, ভগবান, গড, ইয়োবাহ আপনাকে কিছু বলেছেন? আপনাকে না বললে, আগের দিনের কমবুদ্ধিমান মানুষদের কেন কিছু বলতে যাবেন?

যারা ধর্ম বই লিখেছেন, তারা কোন ইউনিভার্সিটিতে পড়েছেন? আপনি যেখান থেকে পিএইচডি পেয়েছেন, ধর্মীয় বই যারা লিখেছেন, তারা এই ধরণের জ্ঞানের অধিকারী ছিলেন? লন্ডন গেলে কি মাথা কাজ করে না?

৬| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১০:০২

কুশন বলেছেন:



@@ডঃ এম এ আলী ,
আপনি বলেছেন, " দোয়া করেন আল্লাহ যেন সে
জ্ঞান দেন , এ জ্ঞান কোন বিশেষ বিষয়ের উপর
পিএইচডি অর্জন করে লাভ করা সম্ভব নয় । "

-আপনি কি পড়ালেখা করে পিএইচডি পেয়েছেন, নাকি দোয়া করে পেয়েছেন? আপনার সম বয়স্ক কত লাখ কোনদিন নাম লেখা শিখতে পারেনি, তারা কি দোয়া করছেন না? কিসব আজগুবি কথা বলছেন?

৭| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১০:০৭

কুশন বলেছেন:


@ডঃ এম এ আলী ,
আপনি বলেছেন, " দোয়া করেন আল্লাহ যেন সে জ্ঞান দেন , এ জ্ঞান কোন বিশেষ বিষয়ের উপর পিএইচডি অর্জন করে লাভ করা সম্ভব নয় । "

-আপনি কোন দেশে এবং কোন বিষয়ে পিএইচডি করেছেন?

৮| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১০:১৩

ঈশ্বরকণা বলেছেন: কা_ভা,
জাস্টিজ ডিলেইড,জাস্টিজ ডিনাইড----- !

৯| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১০:২১

কুশন বলেছেন:


@ডঃ এম এ আলী ,
আপনি বলেছেন, "একথা মানতে হবে যে ধর্ম খুবই সহজ সরল
জীবন যাপনের পদ্ধতি শেখায় । "

৫০০০ বছর (হিন্দু ধর্ম,), ৩৫০০ বছর (ইহুদী ধর্ম ), ২৫০০ বছর (গ্রীক ও রোমান ধর্ম ), ২০০০ বছর (খৃষ্টান ধর্ম ), ১৪০০ (ইসলাম) আগে মানুষের জীবনযাত্রার প্রণালী ধর্ম বইতে আছে; আজকের মানুষ কি এত কম বুদ্ধিমান যে, তারা ৫০০০, ৩৫০০, ২৫০০, ২০০০ ও ১৪০০ আগের মতো চলবে?

১০| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১০:৩৮

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: অবিশ্বাসীদের এই পোস্টে মন্তব্য করার উদ্দেশ্য কখনও ভালো হতে পারে না। কারও ধর্মে বিশ্বাস না থাকলে তার উচিত এই পোস্ট এড়িয়ে যাওয়া। কারণ ধর্ম হোল বিশ্বাস নির্ভর একটা বিষয়।

পুরানো পাপীদের গায়ে পরে এখানে ঝগড়া করতে আসার উদ্দেশ্য ভালো না। ব্লগ কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি এই ব্যাপারে।

১১| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১০:৫২

কুশন বলেছেন:



@ডঃ এম এ আলী , আপনি ইউরোপে আছেন, মানুষকে উন্নত ধারণা দেন; আপনি নিশ্চয় উন্নত জীবনের আশায় ইউরোপ গেছেন! যারা সৌদী, মিশর, লেবানন গেছেন, তারা উন্নত জীবনের আশায় যায়নি।

১২| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ৮:১৮

নেওয়াজ আলি বলেছেন: ড, এম এ আলী ভাই আপনি দয়া করে কুশন নামে এই লোকের মন্তব্যের উত্তর দিবেন না। সাড়ে চুয়াত্তর ভাইয়ের সাথে একমত

১৩| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১:৪১

রাজীব নুর বলেছেন: ইসলামে কোনকিছুর বিবর্তন সম্ভব নয়।
মৌলিক সব বিধিবিধান এই আধুনিককালে অপ্রাসঙ্গিক হয়ে পড়েছে তবে আপনি চাইলেও তাতে কোন পরিবর্তন আনতে পারবেন না। এটাই সবচেয়ে বড় সমস্যা, সবচেয়ে বড় অভিযোগ। আর এটাই সত্য। অন্য ধর্মগুলো সহজে নিজের চরিত্র বদলাতে পারলেও ইসলাম পারে না। এটা এখনো মধ্যযুগেই আটকে আছে।

১৪| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ২:১৭

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: চমৎকার একটি পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।

১৫| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ২:২২

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: মাশাআল্লাহ কী সুন্দর পোস্ট

জাজাকাল্লাহ খাইরান

১৬| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ১১:০৪

জুল ভার্ন বলেছেন: চমৎকার।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.