নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আলহামদুলিল্লাহ। যা চাইনি তার চেয়ে বেশি দিয়েছেন প্রিয়তম রব। যা পাইনি তার জন্য আফসোস নেই। সিজদাবনত শুকরিয়া। প্রত্যাশার একটি ঘর এখনও ফাঁকা কি না জানা নেই, তাঁর কাছে নি:শর্ত ক্ষমা আশা করেছিলাম। তিনি দয়া করে যদি দিতেন, শুন্য সেই ঘরটিও পূর্নতা পেত!

নতুন নকিব

যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দল-রোল আকাশে বাতাসে ধ্বনিবে না, অত্যাচারীর খড়্গ কৃপাণ ভীম রণ-ভূমে রণিবে না- বিদ্রোহী রন-ক্লান্ত। আমি সেই দিন হব শান্ত।

নতুন নকিব › বিস্তারিত পোস্টঃ

গাজায় ইসরায়েলের নৃশংসতা: ঈদের দিনেও থামেনি গণহত্যা

০৬ ই এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৯:৩৪

গাজায় ইসরায়েলের নৃশংসতা: ঈদের দিনেও থামেনি গণহত্যা

ছবি অন্তর্জাল থেকে সংগৃহিত।

সাম্প্রতিক সময়ে, এমনকি ২০২৫ সালের ঈদুল ফিতরের দিনেও থেমে থাকেনি ইসরায়েলের নৃশংসতা। তারা ঈদের দিনেও কেড়ে নিয়েছে নিরস্ত্র অনেক ফিলিস্তিনির প্রাণ। তাদের নিক্ষিপ্ত বোমার আঘাতে প্রতিদিন প্রতিনিয়ত শিশুদের প্রাণ ঝড়ছে গাজায়। এই নৃশংসতার শেষ কোথায়? এই গণহত্যার পরিসমাপ্তি কোন পথে? এই মানবতাবিরোধী জিঘাংসা থেকে ফিলিস্তিনিদের মুক্তির উপায় কী? মুসলিম দেশগুলোর বিশ্বসংস্থা ওআইসি কী করছে?

২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া ইসরায়েলের গাজা আক্রমণ আজও (২০২৫) অব্যাহত আছে। ঈদুল ফিতরের মতো পবিত্র দিনেও ইসরায়েলি বোমা হামলা থামেনি—নিরস্ত্র ফিলিস্তিনিদের রক্তে রঞ্জিত হয়েছে মসজিদের চত্বর, উদ্বাস্তু শিবির ও শিশুদের খেলার মাঠ। জাতিসংঘের তথ্যমতে, এ পর্যন্ত ৩৫,০০০-এর বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন, যাদের অর্ধেকই নারী ও শিশু। গাজার ৮০% ভবন ধ্বংস হয়েছে, ২০ লাখ মানুষ মানবেতর জীবনযাপন করছেন।

গাজায় কী ঘটছে?

অপারেশন "আয়রন সোর্ড"-এর নামে ইসরায়েল গাজার উপর চালাচ্ছে অবিরত বিমান হামলা, ভূমি আক্রমণ ও নৌ অবরোধ।

হাসপাতাল, স্কুল, UNRWA-র শেল্টারেও হামলা চালানো হয়েছে—যুদ্ধাপরাধের সুস্পষ্ট উদাহরণ

ইসরায়েলি সেনারা ইচ্ছাকৃতভাবে খাদ্য, পানি ও ওষুধ সরবরাহ বন্ধ করে সমষ্টিগত শাস্তি দিচ্ছে।

২০২৫ সালের ঈদের দিনেও রাফাহ শহরে হামলা চালিয়ে ৫০+ বেসামরিক নাগরিককে হত্যা করা হয়েছে।

মুসলিম বিশ্ব ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের ভূমিকা

ওআইসি (OIC) শুধু বিবৃতি দিয়েছে, কিন্তু ফিলিস্তিনিদের রক্ষায় কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেয়নি।

মধ্যপ্রাচ্যের কিছু দেশ (সৌদি আরব, UAE) ইসরায়েলের সাথে কূটনৈতিক সম্পর্ক জোরদার করছে, যা ফিলিস্তিনিদের প্রতি ঘাতক চাপ হিসেবে কাজ করছে।

আন্তর্জাতিক আদালত (ICJ) ইসরায়েলের বিরুদ্ধে গণহত্যার তদন্ত শুরু করলেও আমেরিকা ও ইউরোপের ভেটো রাজনীতির কারণে কোনো শাস্তি হয়নি।

ফিলিস্তিনিদের মুক্তির উপায় কী?

১. বৈশ্বিক বয়কট (BDS আন্দোলন) জোরদার করা: ইসরায়েলি পণ্য, কোম্পানি ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বর্জন।
২. সশস্ত্র প্রতিরোধের পাশাপাশি কূটনৈতিক চাপ বাড়ানো: ফিলিস্তিনি নেতৃত্বকে বিভেদ ভুলে একত্র হতে হবে।
৩. মুসলিম দেশগুলোর জরুরি সম্মিলন: ওআইসিকে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক নিষেধাজ্ঞা প্রয়োগ করতে হবে।
৪. আন্তর্জাতিক মিডিয়ায় সোচ্চার হওয়া: গাজার বাস্তবতা বিশ্বব্যাপী প্রচার করতে সামাজিক মাধ্যম ও সংবাদমাধ্যম ব্যবহার করা।

শেষ কথা: আমাদের দায়িত্ব

ফিলিস্তিনিরা একা লড়ছে না—এটা সমগ্র মানবতার লড়াই। ইসরায়েলের এই নৃশংসতা বন্ধ করতে হলে আমাদের জাগ্রত হতে হবে, সরকারগুলোর উপর চাপ তৈরি করতে হবে এবং ফিলিস্তিনিদের সাহায্যে এগিয়ে আসতে হবে। নীরবতা সমর্থনের শামিল—এই নীতিতে বিশ্বাসী হয়ে প্রতিবাদ ও প্রচারণা চালিয়ে যেতে হবে।

"যখন ন্যায়ের পক্ষে দাঁড়ানো হয় না, তখন অত্যাচারীর জয়গানই শোনা যায়।"—ফিলিস্তিনি কবি মাহমুদ দারউইশ

#FreePalestine #GazaGenocide #BoycottIsrael

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১১:৪৮

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আরব বিশ্ব কে আগে চাটুকারিতা থেকে মুক্ত হতে হবে।

০৭ ই এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ৮:০৭

নতুন নকিব বলেছেন:



সঠিক বলেছেন। ধন্যবাদ। ফিলিস্তিনিদের আজকের এই দুর্ভোগের জন্য আরবরা অনেকাংশে দায়ী। তাদের স্বেচ্ছাচারিতা, চাটুকারিতা আর ক্ষমতালিপ্সু মনোভাব মুসলিম বিশ্বকে দুর্বল করে রেখেছে। তাদের ভূমিকা সবচেয়ে নেতিবাচক।

২| ০৭ ই এপ্রিল, ২০২৫ রাত ২:৩১

Sulaiman hossain বলেছেন: ফিলিস্তিনিদের পক্ষে সমস্ত মুসলিম বিশ্বকে একজোট হতে হবে, দোয়া এবং দাওয়া দুইটাই চালাতে হবে, পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের পরে গভীর অন্তরঙ্গতার সহিত তাদের জন্য দোয়া করতে হবে।এবং জিহাদে ঝাপিয়ে পড়তে হবে।এবং যেকোনো বিপর্যয় ঘটুক,তা আমাদেরই হাতের কামাই,মেনে নিতে হবে।

০৭ ই এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ৮:১০

নতুন নকিব বলেছেন:



আপনার বক্তব্যটি নিঃসন্দেহে আবেগপূর্ণ এবং মুসলিম উম্মাহর একতা ও দায়িত্ববোধের প্রতিফলন। ফিলিস্তিনের পরিস্থিতি সন্দেহাতীতভাবে হৃদয়বিদারক, এবং বিশ্বের প্রতিটি বিবেকবান মানুষের মন এতে দারুনভাবে ব্যথিত।

ফিলিস্তিনে চলমান মানবিক বিপর্যয় সারা মুসলিম বিশ্বের হৃদয়কে ব্যথিত করেছে। এমন পরিস্থিতিতে মুসলিমদের উচিত একত্রিত হওয়া, শান্তিপূর্ণ উপায়ে নিজেদের অবস্থান তুলে ধরা, এবং দোয়ার মাধ্যমে আল্লাহর কাছে সাহায্য প্রার্থনা করা।

পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের পর আন্তরিকভাবে দোয়া করা—এটি একজন মুসলমানের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব। পাশাপাশি, দাওয়া অর্থাৎ সচেতনতা বৃদ্ধি ও সত্যের পক্ষে কণ্ঠস্বর তোলা অত্যন্ত জরুরি।

জিহাদ শব্দটির অর্থ শুধু সশস্ত্র যুদ্ধ নয়; এটি ব্যাপক অর্থ বহন করে—নিজের নফসের বিরুদ্ধে সংগ্রাম, অন্যায়ের প্রতিবাদ, সত্য প্রতিষ্ঠা, এবং শান্তি ও ন্যায়ের পক্ষে কাজ করাও জিহাদের অন্তর্ভুক্ত।

যে কোনো বিপর্যয়ের ক্ষেত্রে ধৈর্য ধরা, আত্মসমালোচনা করা এবং আল্লাহর দিকে ফিরে যাওয়াও মুসলমানদের কর্তব্য।

শান্তিপূর্ণ উপায়ে, কূটনৈতিকভাবে এবং মানবিক সহায়তার মাধ্যমে ফিলিস্তিনিদের পাশে দাঁড়ানোই বর্তমান বিশ্বপ্রেক্ষাপটে সবচেয়ে কার্যকর পথ হতে পারে।

৩| ০৭ ই এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ৯:৩৫

রাজীব নুর বলেছেন: আশা করি মুসলিমদের একটা শিক্ষা হয়েছে।
বিজ্ঞানের কাছে ধর্ম হেরে গেছে। স্বয়ং আল্লাহ ফিলিস্তিনিদের কোনো সাহায্য করেন নাই। ফলাফল গাজা ধ্বংস।
কোটি কোটি মুসলিম দোয়া করেছে। তাদের দোয়ায় কাজ হয় নাই।

গাজার এই অবস্থার জন্য দায়ী হামাস। মুসলিম সংগঠন গুলো মূলত জঙ্গী সংগঠন। ইজরায়েলের উচিৎ বিশ্বের মুসলিম দেশ গুলোর সমস্ত জঙ্গী সংগঠন গুলো ধ্বংস করে দেওয়া।

০৭ ই এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ১০:১১

নতুন নকিব বলেছেন:



আপনার বক্তব্য আপনি আপনার অবস্থান থেকে যুক্তিসংগত মনে করতেই পারেন, তবে কিছু বিষয় পরিষ্কার করা দরকার।

প্রথমত, বিজ্ঞান বনাম ধর্ম—এটা কোনো প্রতিযোগিতা নয়। বিজ্ঞান মানুষকে বস্তুজগত বুঝতে সাহায্য করে, আর ধর্ম মানুষের নৈতিকতা, আশা, বিশ্বাস ও আত্মিক শান্তির দিকটি নিয়ন্ত্রণ করে। গাজার মতো সংকটকে শুধুমাত্র বিজ্ঞান দিয়ে ব্যাখ্যা করা যায় না, কারণ এটা রাজনৈতিক, মানবিক এবং নৈতিক সংকটও বটে।

দ্বিতীয়ত, "আল্লাহ সাহায্য করেননি"—এই ধরণের মন্তব্য ঈমানদার মানুষের বিশ্বাসে আঘাত হানতে পারে। ইসলামি বিশ্বাস অনুযায়ী, পরীক্ষা ও বিপদ আল্লাহর একটি নিয়তি, যা দুনিয়াতে বিচার নয়, বরং ধৈর্য ও ঈমানের প্রমাণ। ইতিহাসের প্রতিটি যুগেই অত্যাচারিতরা প্রথমে কষ্ট ভোগ করেছে, পরে তাদের বিজয় এসেছে—চোখে দেখা সবই শেষ কথা নয়।

তৃতীয়ত, হামাস নিয়ে বিতর্ক থাকতেই পারে। কেউ তাদের প্রতিরোধ আন্দোলন মনে করে, কেউ জঙ্গি সংগঠন। কিন্তু পুরো একটি জাতি, লক্ষ লক্ষ নিরপরাধ নারী-শিশুকে তাদের সাথে এক করে ধ্বংস করা, গণহত্যা চালানো কখনোই ন্যায্যতা পায় না। এটিকে “শিক্ষা দেওয়া” বলা খুবই নির্মম এবং অমানবিক।

চতুর্থত, সব মুসলিম সংগঠনকে জঙ্গি বলা—এটা একটি বিপজ্জনক জেনারালাইজেশন। যেমন সকল নাস্তিক ব্যক্তি সহানুভূতিশীল ও যুক্তিবাদী হয় না, তেমনি সব মুসলিম সংগঠন সহিংস বা উগ্রবাদী নয়। এই দৃষ্টিভঙ্গি ঘৃণা উস্কে দেয় এবং বিশ্বশান্তির পথে অন্তরায় হয়।

শেষ কথা, মানুষের কষ্ট, কান্না ও মৃত্যু কখনো "বিজয়ের" প্রমাণ নয়। বরং তা মানবতার ব্যর্থতা।

৪| ০৭ ই এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ৯:৩৯

রাজীব নুর বলেছেন: মূলত ধর্মে শান্তি নেই।
ধর্ম মানেই সংঘাত। যুদ্ধ। হানাহানি, কাটাকাটি, মারামারি। ধর্ম সৃষ্টি হওয়ার পর থেকেই ক্যাচাল লেগেই আছে। ধর্ম না থাকলে পৃথিবীটা আরো সুন্দর হতো। ফিলিস্তিনের এই অবস্থার কারন হচ্ছে ধর্ম। কেয়ামতের (পৃথিবী ধ্বংস হবার আগে) ধর্মই মুসলিম বিশ্ব গুলোকে ধ্বংস করে দেবে। তবু ধার্মিকদের হুশ হবে না।

০৭ ই এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ১০:১৪

নতুন নকিব বলেছেন:



আপনার মতামতের প্রতি শ্রদ্ধা রেখেই বলছি—ধর্মকে শুধু হানাহানি, যুদ্ধ বা ক্যাচালের উৎস হিসেবে দেখা একটি একপাক্ষিক এবং অতিসরলীকৃত দৃষ্টিভঙ্গি। পৃথিবীর ইতিহাস, মানব সমাজ এবং সভ্যতা গঠনে ধর্ম যে বিশাল অবদান রেখেছে, তা অস্বীকার করা অন্যায় হবে।

ধর্ম মানে শুধু যুদ্ধ নয়
ধর্ম মানে অনেক সময় ক্ষমা, সহানুভূতি, শান্তি, আত্মত্যাগ এবং নৈতিকতার চর্চা। পৃথিবীর প্রায় সব মহান ধর্মই প্রথমে মানুষের মধ্যে ভালোবাসা, একতা, ন্যায়বিচার, আত্মসংযম ও দয়া শেখায়।

ধর্ম নয়, মানুষই সংঘাতের মূল কারণ
যে কোনো মতবাদ, আদর্শ কিংবা নীতিই যদি ভুল মানুষের হাতে পড়ে, সেটা ভয়ংকর হয়ে উঠতে পারে। ধর্মকে অস্ত্র বানিয়ে মানুষ যুদ্ধ করেছে, ঠিক যেমন জাতীয়তাবাদ, বর্ণবাদ, সাম্রাজ্যবাদ এমনকি নাস্তিকতা নামেও গণহত্যা হয়েছে। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়—স্ট্যালিন, মাও সেতুং, পোল পট—এরা কেউ ধার্মিক ছিলেন না, বরং নাস্তিক ছিলেন, কিন্তু ইতিহাসে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ডের জন্য তাদের নাম লেখা আছে।

পৃথিবীকে ধর্মহীন করে দিলে শান্তি আসবেএটা অবাস্তব কল্পনা
যতদিন মানুষ থাকবে, তাদের মধ্যে বিশ্বাস, প্রশ্ন, ভয়, প্রেম, আস্থা থাকবে। আর এই চেতনাগুলোর উত্তর খোঁজার প্রয়াসেই ধর্মের জন্ম। তাই ধর্মকে মুছে দিয়ে শান্তি আনা সম্ভব নয়, বরং ধর্মকে সঠিকভাবে বোঝা ও ব্যবহার করাটাই প্রকৃত সমাধান।

ফিলিস্তিনের সংকট শুধুই ধর্মীয় নয়
এই সংকট রাজনৈতিক, ঔপনিবেশিক, জাতিগত এবং ক্ষমতার লড়াইয়ের ফল। একে কেবল ইসলাম বা ধর্ম দিয়ে ব্যাখ্যা করলে পুরো বাস্তবতাকে অস্বীকার করা হয়।

শেষ কথা, শান্তি আসে যখন মানুষ ঘৃণার বদলে বোঝাপড়াকে, সহিংসতার বদলে সংলাপকে, এবং অন্ধ বিদ্বেষের বদলে ন্যায়বিচারকে বেছে নেয়।

৫| ০৭ ই এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৩:১৩

রাসেল বলেছেন: গাজায় গণহত্যা - মানবজাতির জন্য এক কলঙ্ক। অমুসলিম জাতি গোষ্ঠী যদি ন্যায়পরায়ণ হত, বিপথগামী না হত; তবে অবশ্যই এই অন্যায়ে বাধা দিত। সকলেই এখান থেকে ফায়দা লুটতে ব্যস্ত।

০৭ ই এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৩:৫২

নতুন নকিব বলেছেন:



وَالَّذِينَ كَفَرُوا بَعْضُهُمْ أَوْلِيَاءُ بَعْضٍ

আর যারা কাফের তারা পারস্পরিক সহযোগী, বন্ধু। -সূরাহ আল আনফাল, ৭৩

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.