নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি এক প্রব্রজ্যা , আয়ু ভ্রমণ শেষে আমাকে পরম সত্যের কাছে ভ্রমণবৃত্তান্ত পেশ করতেই হবে । তাই এই দুর্দশায় পর্যদুস্ত পৃথিবীতে আমি ভ্রমণ করি আমার অহম দিয়ে । পরম সত্যের সৃষ্টি আমি , আমি তাই পরম সত্যের সৃষ্ট সত্য !!

নিবর্হণ নির্ঘোষ

স্বাগতম আপনাকে এক প্রব্রজ্যার প্রবচন রাজ্যে !

নিবর্হণ নির্ঘোষ › বিস্তারিত পোস্টঃ

কাবেরী: পুরুষ নিয়ে একটি গান , এবং পুরুষের মনস্তত্ত্ব !!

২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:৩২


(এই পোস্ট লিখবার আগে আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাই বন্ধুবর অধীতি ও অনুজা দেয়ালিকা বিপাশাকে । যখন এই লিখাটা লিখছিলাম এদের সাথে এই নিয়ে অনেক আলাপ হয়েছে !)

পুরুষের মনোজগত নিয়ে খুব কম আলোচনা আছে জ্ঞান জগতে । পুরুষকে চিত্রিত করবার ব্যাপারটাও খুব বেশি বৈচিত্র্যময় নয় , নারীকে চিত্রিত করবার ব্যাপারে যেখানে প্রকৃতি থেকে শুরু করে সব কিছুতে নারীকে চিত্রিত করবার যে বাহুল্যতা তা পুরুষের ক্ষেত্রে দেখা যায় না । প্রেম-বিরহ থেকে শুরু করে সব কিছুতেই নারীকে প্রাধান্য দেয়া হয়েছে । একদিকে নারীকে করা হয়েছে অবরুদ্ধ আরেকদিকে নারীকে দেয়া হয়েছে সবচেয়ে বেশি প্রাধান্য । সাহিত্যে নারীর অবস্থান এত বেশি হয়েছে যে মানুষ হিসেবে পুরুষের ভূমিকা ও প্রকাশ ততটা পায়নি । তবুও কিছু কিছু ক্ষেত্রে পুরুষের আবেগ , তার নারীর কাছে শরীর কেন্দ্রিক যে আশ্রয় এবং কখন এই বাসনা তার জাগছে তা নিয়ে পুরো মানব জগতে একটাই রব , কাম ! কিন্তু এই কামের কাছে তার নিজেকে সঁপে দেয়ার পেছনে কারণ কী কেবল এই যে পুরুষ কামুক ?


আজ একটি গান নিয়ে আলোচনা করছি । গানটি হলো “কাবেরী” !





এই গানটি তিন বছর আগে ইউটিউবে প্রকাশ পায় । গানটির গীতিকার হলেন নাজমুস সাকিব । সুরকার হলেন অর্ঘ্য দেব আর ব্যান্ড হলো আধপাগলা !!


এই গানটি প্রেম কেন্দ্রিক গান বটে তবে প্রেম বাদেও এখানে এমন কিছু উপাদান রয়েছে যা নিয়ে আমরা আলোচনা করতেই পারি । পৃথিবীর সব গান আসলে পুরুষের প্রেমাভাব নিয়ে রচনা করা হয়েছে ! কিন্তু এই গানে প্রতিভাত হয়েছে পুরুষের মনোজগতের ও তার প্রকৃতির কিছু দিক । যা আসলে আমরা এড়িয়ে যাই কিংবা প্রাধান্য দিলেও নিকৃষ্ট জ্ঞান করতে আমরা একে পরিচয় করাই পুরুষের কামুকতা বলে !


গানটির কথাতে আমরা নজর দিই :

কাবেরী এই শীতে ফেটে যাওয়া ঠোঁট নিয়ে তোমার কাছে এসেছি
যদি বলো আমি নিঃস্পৃহ, তবে তাই
ঘুরে তোমার কাছে এসেছি।
কাবু হয়ে ঘরে ফেরার দিন শেষ
যুদ্ধের অবশিষ্ট আগুনে পুড়ে গেছে আমাদের বয়েস।
কাফের দিলো নাজরানা, নদী ভরা উত্তাল যৌবন
কাবেরী তোমার ছবি আমি আজও বুক পকেটে নিয়ে ঘুরি।

সংশয়ে বিমান আর মরুঝড়ে আটকে পড়া বেদুঈন
আমরা বহন করছি কিছু অন্তঃসার শুন্য গান
পৃথিবীর একপক্ষ করে খেয়ে ফেলা রাজনীতি
মগজে ধোঁয়া লাগিয়ে বলে আমার শিল্প বলিয়ান।
কাবেরী চলো এরচেয়ে শুয়ে পড়ি নিভিয়ে ঘরের বাতি
কাবেরী চলো এবার শুয়ে পড়ি নিভিয়ে ঘরের বাতি।

কার্তুজ ভর্তি পকেট আমার
নিজস্ব পিস্তল হাতে নিয়ে যুদ্ধের এই ময়দান
যেখানে হৃদয়ের খুব কাছে বারুদ আর গোলাপের সুবাস
কাবেরী তোমার দেয়া চাদরেই আমার বসবাস।



গানটির এবার পটভূমি নিয়ে আলোচনা করছি । পড়েই বোঝা যাচ্ছে , রণক্লান্ত এক পুরুষের তার প্রেমিকার কাছে ফিরে আসবার আকুতি নিয়েই এই গান । যে যুদ্ধ থেকে ফিরে এসেছে তার প্রেমিকার কাছে আশ্রয় চাইছে , যদিও সে পূর্বের সেই প্রেমিক নেই । তবুও প্রেমিকার কাছে সে এসেছে মমতার জন্য আর এক অসংজ্ঞায়িত ঠাঁইয়ের জন্য যার দেখা মিলবে প্রেমিকার উষ্ঞতার মধ্য দিয়ে ।


যুদ্ধ তাকে করে দিয়েছে একদম জড়জড়ে । ভেতরে থাকা সেই দুরন্ত ভাবুক আর আবেগি মানুষ থেকে সে হয়ে গেছে এক অসহায় মানুষ । যে আর কোথাও শান্তি পাচ্ছে না , মেলাতে পারছে না কোন হিসেব । কী ? কেন ? কীভাবে ? এর গোলকধাঁধাঁয় ঘুরপাক খেতে খেতে নিজের খেই হারিয়ে ফেলেছে সে । এখন আর কিছুই অবশিষ্ট নেই তার মধ্যে যে সে খুঁজবে কিছু । তাই এতটুকু শান্তির জন্য ফিরে আসা তার প্রেমিকার কাছে । প্রেমিকার কাছে তার মিনতি যেন তাকে সেই ঠাঁইটুকু এনে দেয়া হয় যার মধ্য দিয়ে সে আসলে আবার শ্বাস নেবার জন্য নিজের বুক পেতে দিতে পারবে !


গানের একদম শেষাংশে আমরা এও দেখতে পাই আসলে পুরুষের যে বন্যতা তার পাশাপাশি কোথাও না কোথাও লুকিয়ে থাকে পোষ মানবার এক গভীর আকুতি । সে নিজের বন্যতা প্রকাশ করলে ঘুরে ফিরে নিজের বাসনার উষ্ঞতায় বাঁচার আকুতি সে রাখে । আর যেহেতু পুরো পৃথিবী এমনকি প্রেমিকাও তার বন্যতাকেই দেখতে পায় কিন্তু বুঝতে পায় না বন্যতার ভেতরেও লুকিয়ে থাকা এক মমতালোভী অন্যপুরুষকে ! তাই গানে তা জানিয়ে দেয়া হয়েছে !!



আসলে পুরুষের এই যে বাসনা তাকে আমরা স্বীকার করে নিই কাম বলে। এটাকে যদি কাম বলি তবে বলতেই হয় এখানে কাকুতি কেন ? কেন তাকে এই কাকুতির পথ ধরতে হয় ? সে তো তার বন্যতা দিয়েই সব পেতে পারে ! বন্যতাই যদি তার প্রকৃতি হয় তো বন্যতাই তার বাসনা পূরণের মাধ্যম হবে । তবে আবার কেন তাকে এত বিরহ নিয়ে লিখতে হয় , বলতে হয় , একটি শান্তি তার প্রয়োজন । সেটাকে যদি শরীরি আবেশ বলেই মেনে নিই । তবে তা কেন একজন নির্দিষ্ট নারীর প্রতিই হবে ? কেন ঘুরেফিরে একজনের প্রতিই হবে ? এর উত্তর আমরা পাবো না যতক্ষণ পর্যন্ত আমরা সেই প্রাগৈতিহাসিক চিত্রায়নে পুরুষকে দেখব ততক্ষণ । এর থেকে বেরিয়ে এলেই আমরা দেখতে পাবো পুরুষকে সে আসলে ভিন্ন কিছু নয় । এক মানুষ যে বন্যতার পোশাকে সজ্জিত তবে সেই মমতার খোঁজ করছে প্রতিটি ক্ষণে প্রতিটি স্থানে !!


সে তার বন্যতা এবং তার প্রকৃতির জন্য ঝাঁপিয়ে পড়ছে বটে পৃথিবীর সকল যাবতীয় সমস্যায় কিন্তু একসময় ক্লান্ত হয়ে যায় । ধীর ও শান্ত হয়ে পড়ে সে তখন আবার শিশুর মত মমতা খোঁজে সে । সত্য হলো পুরুষ অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এই মমতা পায় না । ফলে আবার বন্য হয়ে যায় সে আবার কখনও হয়ে পড়ে বিধ্বংসি । একসময় সে নিজেই নিজেকে অস্বীকার করে বসে তখন সেটা সম্ভবত কেয়ামতের সামিল ।


সবচেয়ে মজার ব্যাপার হলো নারীকে রহস্য হিসেবে যদি ধরেও নেয়া হয় তবে পুরুষ এক অন্তর্নিহিত রহস্য ! যার পরিচয় না সে পায় না পায় তার প্রেয়সী । এর খবর কেবল স্রষ্টাই জানেন !!


আমি এই রহস্যকে খুব বেশি ভালোভাবে বুঝতে পারি । এবং আমি এও জেনে গেছি , নারী এই ব্যাপারটা ধরতে মোটেও পারঙ্গম নয় । কারণ আমরা আসলে বসবাস করছি না আমরা কর্তা আর কর্তাধীন হয়ে বাঁচছি তাই !!


রচনাকারী: নিবর্হণ নির্ঘোষ ।

মন্তব্য ৮১ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (৮১) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:৩৮

বিজন রয় বলেছেন: সুন্দর!

সময় পেলে এটি নিয়ে পরে কথা বলবো।

২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৪৫

নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: ধন্যবাদ বিজন'দা

আচ্ছা আমিও অপেক্ষায় আছি !!

২| ২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১:৪১

কামাল১৮ বলেছেন: কোথাও কোন রহস্য নাই,রহস্য যা আছে তা হলো আমাদের চিন্তায়।নারী পুরুষের চিন্তা জগতে কোন পার্থক্য নাই,কেবল পুরুষের ঝুনঝুনি আছে নারীর নাই।তা ছাড়া আর কোন পার্থক্য নাই।

২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:০৩

নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: আপনার কথাগুলো আলোচনার দাবী রাখে ।

চিন্তা জগতে পার্থক্য নাই এটা আমরা বলতে পারতাম যদি নারী ও পুরুষ একই পরিবেশ ও একই সীমায় যদি সংজ্ঞাবদ্ধ হতো তো ! এখন এই অবস্থায় এই কথা বলা যাবে না ।

আপনার কথাটা মানি আমি যে নারী ও পুরুষের মধ্যে জৈবিকবাদে আর কোন পার্থক্য নেই । তবে এই যে ঐতিহাসিকভাবে নারী পুরুষ সংজ্ঞায়িত এর বাইরে গিয়ে চিন্তা করতে হলে নব সংজ্ঞায়ন দরকার । কী করে করবেন তা ?

ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য তবে দয়া করে অশালীন শব্দ ব্যবহার না করলেই ভালো । একাডেমিক আলোচনাতে এইসবে সত্যিই বিবমিষা জাগে !!

৩| ২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১:৪৫

তাহেরা সেহেলী বলেছেন: হ্যাঁ ঠিক।

২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৪৬

নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: যাক একজন নারীর কাছ থেকে এভাবে মন্তব্য পাওয়াটাও সৌভাগ্যের !!

ধন্যবাদ , ভালো থাকবেন !!

৪| ২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:৫১

রাােসল বলেছেন: পুরুষ নিয়ে ভাবনা ভাল লাগল, ধন্যবাদ। আমার দৃষ্টিতে- এখানে একতরফা চিন্তার প্রকাশ পায়নি, পুরুষ আচরণের প্রকাশভঙ্গি তুলে ধরা হয়েছে।

২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৪৮

নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: ধন্যবাদ রাোসল !

আসলে একদম নিশ্চিত নৈ যে এক পাক্ষিক চিন্তা প্রকাশ পেয়েছে কিনা তবে হ্যাঁ এই লিখা সমালোচনার পূর্ণ দাবী রাখে । কারণ সত্য আমাদের কাছে পূর্ণ নিরেটভাবে প্রকাশিত না একে খুঁজে চলতে হয় !!

আপনার মন্তব্য আমাকে অনেকটাই অনুপ্রেরণা দিল । ভালো থাকবেন সর্বদা !!

৫| ২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:০০

শেরজা তপন বলেছেন: চমৎকার বিষয় নিয়ে আলোচনা- এ নিয়ে সময় করে কথা হবে। আসছি ফের ১০০ ভাগ

২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৪৯

নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: আবার অপেক্ষায় রাইখেন না মিয়া ভাই !!

আসুন আপনি , আপনার মন্তব্য শুনতে চাই

৬| ২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:২৬

বিজন রয় বলেছেন: গানটি শুনলাম। গানের লিরিকস ও আপনার গোটা পোস্ট পড়লাম। নারী আর পুরুষ নিয়ে আপনার বিশ্লেষণ ঠিক আছে, এটা চিরন্তন রহস্যময়। পুরুষ নিয়ে যা বলেছেন সেটাও ঠিক। আর পৃথিবীর বেশিরভাগ সাহিত্যিক পুরুষ, বিশেষ করে সভ্যতার প্রথম দিকে, তাই পুরুষের কাছে নারীর বর্ণনা বেশি সামনে এসেছে।

এখানে গানের কথাগুলো পড়ে আমার মনে হয়নি যে পুরুষ বন্য বা কামুক। বরং মনে হয়েছে পুরো বিষয়টি নির্মল যা এই সিচুয়েশনে ডিমান্ড করে।

আপনি কে জানিনা, আগে অন্য কোন নিকে ছিলেন কিনা জানিনা। আপনার কয়েকটি লেখা পড়েছি, মনে হচ্ছে অনেক দিন পর ব্লগে একজর ভাল ব্লগার পেয়েছি।

অনেক শুভকামনা।

২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৫৮

নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: ধন্যবাদ বিজন'দা ।

আবার এলেন বলে এবং মন্তব্য করলেন বলে কৃতজ্ঞতা জানবেন ।

আমি জানি পুরুষ হিসেবে আপনি একমত হবেন এটা জানতাম । পুরুষের মনস্তত্ব নিয়ে আসলেই আরও অনেক আলোচনা প্রয়োজন । কারণ পুরুষের মনস্তত্ত্বের স্বরূপ সঠিকভাবে অনুসন্ধান করা হয়নি । আসলে মানুষের মনের স্বরূপটাই পুরোপুরিভাবে সংজ্ঞায়িত নয় । বাংলায় এই নিয়ে আলোচনা হলে আমি মনে করি বাংলা যেমন সমৃদ্ধ হবে তেমনি জ্ঞানের এক নতুন দুয়ারও খুলবে ।


গানের ঐ নির্মল দিকটাই যে পুরুষের ভেতরে বাস করে তাই আসলে এই লিখাতে বলতে চেয়েছি । এই নিয়ে আরও লিখবার ইচ্ছে আছে যদি আল্লাহ সহায় হোন তো !!


আমি নবীন ব্লগার বিজন'দা । এর আগে ব্লগে আমি আসিনি এবং মন্তব্য করিনি । তবে পড়তাম মাঝে সাঝে , এবং পরিচিত ছিলাম ! তবে যে সম্মানটুকু দিলেন তা কতটুকু ধরে রাখতে পারবো তা কেবল আল্লাহই জানেন ।

আপনি ভালো থাকবেন বিজন'দা । আর হ্যাঁ কবিতাকে ধারণ করে যাবেন আজীবন !!

৭| ২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:২১

অপু তানভীর বলেছেন: গানটা আমি শুনেছিলাম ফেসবুকে । একজন গানটার কাভার করেছিলো । সেই ফেসবুক থেকে ইউটিউবে গিয়ে অফিশিয়াল গানটা শুনি । সত্যি বলতে কি সেই কাভার করা গানটাই বেশি সুন্দর ছিল । গানটা খুজে দেখলাম পেলাম না ।

এই গানের ভেতরে অদ্ভুত এক মাদকতা আছে। একবার শুনলে মনের ভেতরে কী এক অদ্ভুত শূন্যতা সৃষ্টি হয় !

২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৩১

নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: কাভারটা কী দেয়া যাবে অপু ভাই, যদি পান ?

আসলে আমি কাভারটা শুনিনি । শুনবার ইচ্ছে জাগল আপনার থেকে জেনে !

আমার খুব জানতে ইচ্ছে করছে নারীদের কাছে এই গানের আবেদন কেমন ? তারা কী নিজেদের কাবেরী ভেবেই সুখ আর অহমিকায় ভাসবে নাকি এর থেকে কিছু জানবে !

ধন্যবাদ অপু ভাই , ভালো থাকবেন সর্বদা , সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ !!

৮| ২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৭

মিরোরডডল বলেছেন:




কারণ আমরা আসলে বসবাস করছি না আমরা কর্তা আর কর্তাধীন হয়ে বাঁচছি তাই !!


বুঝিয়ে বলবে।



২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:৩২

নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন:
অবশ্যই আপা ,


আমার মনে হয় বসবাস আর বাঁচছি এই দুটো শব্দ নিয়ে যত ঝামেলা । আচ্ছা, রূপকথার শেষে গিয়ে একটা বাক্য শুনতাম বা পড়তাম না ? ঐ যে “অতঃপর তারা সুখে শান্তিতে বসবাস করতে লাগলো ।” আচ্ছা আপা কখনও কী বাঁচতে লাগলো বলতে শুনেছো ? বসবাস শব্দটা পজেটিভ ক্ষেত্রে আর বাঁচছি শব্দটা নেগেটিভ ক্ষেত্রে ব্যবহার হয়ে এসেছে । এখানেও তাই করেছি !!


আচ্ছা আমরা কী নিজের ভেতরে থাকা স্বকীয় সৌন্দর্যকে মেলে ধরে এই পৃথিবীতে বসবাস করছি ? কিংবা বুঝতে চাইছি অন্যের স্বরূপ ? আমরা তো অন্যকে না বুঝে বরং তাকে ডমিনেট করছি আবহমান কাল ধরে । আমরা নিজেরাও যারা অহমিকা দেখিয়ে চলি এই আমরাও তো নিজেদের মত না হলে তাকে গণ্য করি না । তো আমরা আসলে করছি কী ? আমরা অনবরত অন্যকে ডমিনেট করছি আবার নিজের স্বার্থের জন্য আমরা আবার কর্তাধীন হচ্ছি মানে যে কর্তা তার কাছে সঁপে যাচ্ছি !


সংসারের দিকে তাকাও দুজন স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে কেউ না কেউ ডমিনেট হচ্ছে আর অন্যজন করছে । আর দুজনে যখন অহমিকা দেখায়, আমিত্বকে প্রকাশ করে তখন সংসারে বাঁধে খিটিমিটি । আমরাই একে বলি সুখি জীবন যখন এই খিটিমিটি থাকে না কিংবা মেনে নিই যখন । কিন্তু তাই কী ? আমরা কী আমাদের স্বকীয়তা বর্জন করে ও অন্যের স্বকীয়তাকে অস্বীকার করে চলছি না ?? আর চলছি বলেই পুরুষের স্বরূপ বোঝা যাচ্ছে না । নারীরও যাচ্ছে না বটে তবে এটা যেহেতু আমার আলোচনার প্রসঙ্গ নয় তাই এই দিকে গেলাম না !


যদি এতেও না বোঝা যায় তো বলো আপা । এই নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো ।


( সময় করে তোমার পরবর্তী মন্তব্যের উত্তর দেবো !)

৯| ২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:১৩

রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট।

গান নিয়ে এরকম একটা পোষ্ট আমিও লিখেছিলাম অনেকদিন আগে- পবন দাস বাউল

২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:৩৪

নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: বাহ্ জেনে প্রীত হলাম সময় করে নিয়ে পড়বো !

ধন্যবাদ এমন সুন্দর মন্তব্যের জন্য !!

১০| ২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:২৪

শেরজা তপন বলেছেন: শেষ দিকের এই কথাটার অর্থ আমিও বুঝিনি' কারণ আমরা আসলে বসবাস করছি না আমরা কর্তা আর কর্তাধীন হয়ে বাঁচছি তাই !!'

আলোচনা আরেকটু সহজ সরল হলে ভাল হয়। ভাবনার স্তর উচ্চমার্গের হবে কিন্তু প্রকাশ হবে সহজ সরল। ফিলোসফি অসাধারন অনন্য একটা বিষয় তবে যে সেটা সাধরন মানুষকে বোঝাতে পারে সেই ই শ্রেষ্ঠ ফিলোসফার।

২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:৩৭

নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: আসলে ভাই দার্শনিকরা কিন্তু মানুষকে বুঝিয়ে যায়নি বিশেষ করে উত্তরাধুনিক দার্শনিকগণ । তাই বলতেই হচ্ছে এখানে নিজেদের পরিশ্রম করতে হয় বেশি !!


আপাকে যা বললাম তাই হুবহু তুলে দিলাম । মতবিরোধ থাকলে আলবাত জানাবেন । আপনার মন্তব্য আমার কাঙ্খিত !
আর হ্যাঁ আপার জায়গায় ভাইয়া বুঝে নেবেন !!!

অবশ্যই আপা ,


আমার মনে হয় বসবাস আর বাঁচছি এই দুটো শব্দ নিয়ে যত ঝামেলা । আচ্ছা, রূপকথার শেষে গিয়ে একটা বাক্য শুনতাম বা পড়তাম না ? ঐ যে “অতঃপর তারা সুখে শান্তিতে বসবাস করতে লাগলো ।” আচ্ছা আপা কখনও কী বাঁচতে লাগলো বলতে শুনেছো ? বসবাস শব্দটা পজেটিভ ক্ষেত্রে আর বাঁচছি শব্দটা নেগেটিভ ক্ষেত্রে ব্যবহার হয়ে এসেছে । এখানেও তাই করেছি !!


আচ্ছা আমরা কী নিজের ভেতরে থাকা স্বকীয় সৌন্দর্যকে মেলে ধরে এই পৃথিবীতে বসবাস করছি ? কিংবা বুঝতে চাইছি অন্যের স্বরূপ ? আমরা তো অন্যকে না বুঝে বরং তাকে ডমিনেট করছি আবহমান কাল ধরে । আমরা নিজেরাও যারা অহমিকা দেখিয়ে চলি এই আমরাও তো নিজেদের মত না হলে তাকে গণ্য করি না । তো আমরা আসলে করছি কী ? আমরা অনবরত অন্যকে ডমিনেট করছি আবার নিজের স্বার্থের জন্য আমরা আবার কর্তাধীন হচ্ছি মানে যে কর্তা তার কাছে সঁপে যাচ্ছি !


সংসারের দিকে তাকাও দুজন স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে কেউ না কেউ ডমিনেট হচ্ছে আর অন্যজন করছে । আর দুজনে যখন অহমিকা দেখায়, আমিত্বকে প্রকাশ করে তখন সংসারে বাঁধে খিটিমিটি । আমরাই একে বলি সুখি জীবন যখন এই খিটিমিটি থাকে না কিংবা মেনে নিই যখন । কিন্তু তাই কী ? আমরা কী আমাদের স্বকীয়তা বর্জন করে ও অন্যের স্বকীয়তাকে অস্বীকার করে চলছি না ?? আর চলছি বলেই পুরুষের স্বরূপ বোঝা যাচ্ছে না । নারীরও যাচ্ছে না বটে তবে এটা যেহেতু আমার আলোচনার প্রসঙ্গ নয় তাই এই দিকে গেলাম না !


যদি এতেও না বোঝা যায় তো বলো আপা । এই নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো ।

১১| ২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:৩৮

মিরোরডডল বলেছেন:




সত্য হলো পুরুষ অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এই মমতা পায় না ।


আমার কিন্তু উল্টোটা মনে হয়।
পুরুষ খুব সহজেই মমতা পায় কিন্তু সেটা ধরে রাখতে পারে না।

মমতা পাওয়া মাত্রই সে মমতার অনুভতি হারায়, তখন সে আবার নতুন করে মমতা খোঁজে।
আর বুকের ভেতর এই ধারণা পোষণ করে যে, তার জন্য কোন মমতা নেই।



২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:১১

নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: ভালো একটা বিষয় তুলে এনেছো আপা ।


তবে প্রশ্ন থেকে যায় , পুরুষ মমতা পেয়েও ধরে রাখতে পারে না এটা বললে অনেক বিষয় আমাদের সামনে চলে আসে । এই যেমন পুরুষ কী তবে মমতা বোঝে না ? নাকি যে মমতা সে খুঁজছে সেটাকেই সে পাচ্ছে না । আচ্ছা আপা মানুষের প্রয়োজন না জেনে যদি প্রয়োজন দিতে যাই তাতে কী কোন সুরাহা হয় ? পুরুষের স্বরূপটাই এখন পর্যন্ত অবহেলিত সেখানে নারী যে পূর্ণরূপে স্বরূপ জানছে তার কী নিশ্চয়তা আছে আপা ?


তুমি অভিজ্ঞতালব্ধ কথা বলছো এটা ঠিক এবং এভাবে এগোলে তো আপা সেই থোড় বড়ি খাড়া আর খাড়া বড়ি থোড় থেকেই যায় । পুরুষ যেমন নারীর স্বরূপ না বুঝতে পেরে তার ভেতরটা অনুভব করতে না পেরে নারীকেই বারবার দোষারোপ করে যাচ্ছে তোমার কথাতেও তাই হচ্ছে । এতে আমরা সমাধানে যেতে পারবো আপা ?


মমতা পাওয়া মাত্রই সে মমতার অনুভতি হারায়, তখন সে আবার নতুন করে মমতা খোঁজে।
আর বুকের ভেতর এই ধারণা পোষণ করে যে, তার জন্য কোন মমতা নেই।


পুরুষ যদি মমতার অনুভূতি হারায় তবে তো সে মমতার নয় তার হারানো অনুভূতির খোঁজ করবে । যখন অনুভূতিই নেই তখন কেন বৃথা মায়া খুঁজবে বল তো আপা ?

১২| ২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:৪২

সোনালি কাবিন বলেছেন: ভাল্লাগ্লো ।
+

২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:১৫

নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: প্লাসের জন্য ধন্যবাদ ।

ভাল্লাগ্লো জেনে আমারও আনন্দ হচ্ছে । চাইলে আলোচনা চালিয়ে যেতে পারেন !! এবং এটাই আমি চাইছি ।

ভালো থাকবেন বস !!

১৩| ২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:২১

সোনালি কাবিন বলেছেন: পরিচিত গন্ডিতে যেভাবে আলোচনা করি, ব্লগের এই মুক্ত আঙ্গিনায় অনেক কিছুই বলা সম্ভব হবে না বিধায় আপনার এই টপিকে আর অসম্পূর্ণ আলোচনা করলাম না । অন্য টপিকে কথা হবে নিশ্চয়ই।

২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৩১

নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: হলে মন্দ হয় না । তবুও আপনি যখন চান না তবে থাক ।

ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন ।

১৪| ২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:২৪

মিরোরডডল বলেছেন:




খুব শীঘ্রই নির্ব পাগলা গারদে যাবে।
এটা অনুমান।
সিম্পল বিষয়কে যেভাবে কঠিন করে ভাবে, পাগল না হয়ে যায় না!



২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৩৪

নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: ডেমোক্রিটাস , নিটশে এরাও এইসব শুনেছে আপা যে পাগল হয়ে যাবে ।

হাহাহাহাহাহা ।

আপা আমি বলতে চাইছি যে এই যে আমার আলোচনা এটা বৌদ্ধিক , অনেকটা সাইকো এনালিসিস বলতে পারো । যদিও অতটা উচ্চমার্গীক নয় অবশ্য তবুও একটা প্রচেষ্টা আরকি ।

আর এই সবে এইরকম অভিজ্ঞতাকে টানলে আসলেই থোড় বড়ি খাড়া হয়ে যায় । কারণ মূল জায়গা থেকে সরে যায় যে !!

১৫| ২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:২৯

মিরোরডডল বলেছেন:




আগের মন্তব্যে কোথাও দোষারোপ করা হয়নি।
সাধারনত যা হয়ে থাকে তাই বলা হয়েছে।

পাওয়ার পর আগ্রহ কমে যাওয়ার বিষয়টা।
সেটা নারীদের ক্ষেত্রেও হয় কিন্তু কম, পুরুষদের একটু বেশি হয়।
এই যা ডিফারেন্স।

২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৩৬

নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: এখানেও আপা প্রশ্ন থাকে ।

আগ্রহ কমে গেলে আবার খুঁজতে যাবে কেন আর বলবেই বা কেন তার জন্য মমতা নেই ?

ধরো আমার গিটারের প্রতি আগ্রহ কমে গেল তবে কী আমি গিটারকে আর খুঁজতে যাবো ? যাবো কী ??

এবার বুঝতে পারছো ?

১৬| ২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৫৭

মিরোরডডল বলেছেন:




আর এই সবে এইরকম অভিজ্ঞতাকে টানলে আসলেই থোড় বড়ি খাড়া হয়ে যায় । কারণ মূল জায়গা থেকে সরে যায় যে !!

তাহলে আর কি!!!!

Goodbye my lover
Goodbye my friend


এই গান শুনতে শুনতে চলে যাই। এই পোষ্টে আর আসবো না :)





২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:০৫

নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: যাও চলে যাও আমি কী তোমাকে " যেয়ো না সাথী ওওওওওও" করে ডাকবো নাকি ? 8-|

এই গানটাও শুনে নাও আমার খুব প্রিয় । এখানেও পুরুষের মন নিয়ে বলা হয়েছে

এই লাইন কয়েক অনেক সুন্দর ,

" যখনই আসো তুমি
এই শহরে
সকলে গলে পড়ে পায় ( তোমার সাথে মিলে যায় আপা )
তোমার বন্ধু পরিজন
সবাই ঠিক
শুধু আমার লাগে না ভালো
তাঁদেরও আমায় "



১৭| ২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:১৯

মিরোরডডল বলেছেন:




আচ্ছা আমরা কী নিজের ভেতরে থাকা স্বকীয় সৌন্দর্যকে মেলে ধরে এই পৃথিবীতে বসবাস করছি ? কিংবা বুঝতে চাইছি অন্যের স্বরূপ ? আমরা তো অন্যকে না বুঝে বরং তাকে ডমিনেট করছি আবহমান কাল ধরে । আমরা নিজেরাও যারা অহমিকা দেখিয়ে চলি এই আমরাও তো নিজেদের মত না হলে তাকে গণ্য করি না । তো আমরা আসলে করছি কী ? আমরা অনবরত অন্যকে ডমিনেট করছি আবার নিজের স্বার্থের জন্য আমরা আবার কর্তাধীন হচ্ছি মানে যে কর্তা তার কাছে সঁপে যাচ্ছি !


আহা!!!!
মায়াই লাগছে, কি কচি বয়স ছেলেটার।
এই বয়সের মধ্যেই মাথাটা গেছে!!!!
জীবন কি বোঝার আগেই জীবন থেকে বের হয়ে যাচ্ছে।

দেখা যাক, চিকিৎসা করলে আবার সুস্থ হতেও পারে :)

২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:২৪

নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: খোঁচানো শুরু তাই না ?

২৫ বছর কচি ? বল কী !

জীবনের মানে তো বুঝে গিয়েছি আপা ! জন্মের পরই মানুষ জীবন কী শিখতে থাকে ও শিখে যায় । আমিও গেছি আপা !

আমার মাথা যায়নি , সত্য বললেই সবাই পাগল !!

চিকিৎসাটা করবে কে ? আমি তো সেই সুযোগও রাখছি না !!!

১৮| ২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:২৯

মিরোরডডল বলেছেন:




সংসারের দিকে তাকাও দুজন স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে কেউ না কেউ ডমিনেট হচ্ছে আর অন্যজন করছে । আর দুজনে যখন অহমিকা দেখায়, আমিত্বকে প্রকাশ করে তখন সংসারে বাঁধে খিটিমিটি । আমরাই একে বলি সুখি জীবন যখন এই খিটিমিটি থাকে না কিংবা মেনে নিই যখন । কিন্তু তাই কী ? আমরা কী আমাদের স্বকীয়তা বর্জন করে ও অন্যের স্বকীয়তাকে অস্বীকার করে চলছি না ?? আর চলছি বলেই পুরুষের স্বরূপ বোঝা যাচ্ছে না । নারীরও যাচ্ছে না বটে তবে এটা যেহেতু আমার আলোচনার প্রসঙ্গ নয় তাই এই দিকে গেলাম না !


নির্ব একদমই একটা দাদুভাই নানুভাই হয়ে গেছে।


I don't like to dominate others.
likewise, I never allow anyone to dominate me.


২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:৩৩

নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন:
নির্ব একদমই একটা দাদুভাই নানুভাই হয়ে গেছে।


আমাকে নানু ভাই ডাকো তো আপা । একটা হামবড়া ভাব নিয়ে ব্লগে চলাচল করতে পারবো !!

I don't like to dominate others.
likewise, I never allow anyone to dominate me.


জানি তো , জানি সেটা । এইজন্য আমিও একা বেঁচে মরতে চাই !! কারণ আসলে এইসবে কোন ভ্যালু নাই !!!

১৯| ২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:০৯

রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে আবার এলাম। কে কি মন্তব্য করেছেন সেটা জানার জন্য।

২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৪২

নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: এ আর নতুন কী !!!

২০| ২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:১২

শায়মা বলেছেন: এই গানে তো পুরুষের কোনো রহস্যই দেখলাম না আমি। শুধু একজন দুঃখ পাওয়া মানুষের আকুতি। :(


২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৪৪

নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: তুমি তো আহলে রবীন্দ্রনাথ এর একজন উচ্চ মার্গীয় নারী ।

তুমি কী আর ফুল লতাপাতা ছাড়া কিছু বুঝবে ??

আজীবন কেবল দুঃখ চিনলে !!

২১| ২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:৩৫

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: লেখার অনেক কিছুই বুঝতে পারি নাই। আমার কাছে যা মনে হয়েছে সেই মনে হওয়ার আলোকে বলছি;

পৃথিবীর ৯৯% দার্শনিক হল পুরুষ। কবি সাহিত্যিকদের অধিকাংশ পুরুষ। বিপরীত লিঙ্গের প্রতি আগ্রহ থাকে সবার। এই কারণে পৃথিবীতে নারীকে নিয়ে আলোচনা বেশী। উল্টো ঘটনা যদি হত পুরুষের মন নিয়ে আলোচনা বেশী হতো।

যৌন আকাঙ্খা পুরুষ নারী সবারই থাকে। এটা ছাড়া মানুষ হয় না। আপনি বলেছেন;
'কিন্তু এই কামের কাছে তার নিজেকে সঁপে দেয়ার পেছনে কারণ কী কেবল এই যে পুরুষ কামুক?'

যৌনতা খুব স্বাভাবিক এবং অতি প্রয়োজনীয় একটা ব্যাপার। কিন্তু আপনি বলছেন পুরুষ কামুক। কামুক মানে তো কামের বাড়াবাড়ি থাকে যার মধ্যে। পুরুষ মাত্রেই তো কামুক বলা যাবে না। কামুক নারীও হতে পারে পুরুষও হতে পারে।

এক জোড়া নর নারীর মধ্যে যখন আত্মিক বন্ধন সুদৃঢ় হয় তখন গভীর সংকটের সময় একে অন্যের মধ্যে আশ্রয় খুঁজে পায়। দীর্ঘ দিনের সম্পর্ক থেকে এই বন্ধন তৈরি হয়। এটা নারী পুরুষ উভয়ের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। গভীর আত্মিক বন্ধন থেকে এক জোড়া নর এবং নারী এই পর্যায়ে পৌছাতে পারে। আমাদের সমাজেই এই ধরণের সম্পর্ক আপনার চোখে পড়বে। বিরল কোন ঘটনা না।

আপনি বলেছেন;
'আর যেহেতু পুরো পৃথিবী এমনকি প্রেমিকাও তার বন্যতাকেই দেখতে পায় কিন্তু বুঝতে পায় না বন্যতার ভেতরেও লুকিয়ে থাকা এক মমতালোভী অন্যপুরুষকে !'

কে বলেছে প্রেমিকা শুধু বন্যতা দেখতে পায়। যে কোন প্রেমের সম্পর্কে আত্মিক সম্পর্কের ভুমিকাই বেশী। এই কারণেই শারীরিক ভাবে সক্ষম হওয়া সত্ত্বেও পুরুষ এবং নারীর মধ্যে বিচ্ছেদ ঘটে প্রায়ই। কারণ হল আত্মিকভাবে তাদের মধ্যে মিল নেই। বিবাহ বিচ্ছেদের সিংহভাগ কারণ হল মনের মিল না থাকা। আমার ধারণা নারীরা মুলত মনের টানকেই বেশী গুরুত্ব দেয় পুরুষের তুলনায়। ৯৯% নারী এক পুরুষকে নিয়ে তার স্বপ্ন বোনে।

পুরুষের মধ্যে বহুগামিতার প্রবণতা বেশী।

আপনি হয়তো বলতে চাচ্ছেন যে নারী মনে করে যে পুরুষ শুধু যৌনতার আকর্ষণে তার কাছে আসে। এই ধারণা ভুল। নারী বলেন পুরুষ বলেন মনের আকর্ষণের কারণেই একের প্রতি অপরের প্রেমের জন্ম হয়। শরীর হল তার মাধ্যম। তবে এটা ঠিক শারীরিক অক্ষমতা থাকলে আকর্ষণের সূত্রপাত হবে না। শরীর এবং মনের আকর্ষণ দুইটারই দরকার আছে।

আপনি একটু আতেলের মত লিখেছেন। আমিও একটু আতেলের মত মন্তব্য করলাম ভাবের জগতে বিচরণ করে। :)

পরিশেষে বলতে হয় আপনি জটিল সমস্যার মধ্যে আছেন। আপনার ঘটকালি করার সিদ্ধান্ত আমি বাতিল করলাম। কোন মেয়ের জীবন নষ্ট করার দায় আমি নিতে পারবো না। :) মিরোরডডল কিছু ভালো মন্তব্য করেছে। আশা করি তার মন্তব্যগুলি আপনাকে পথে আনতে সাহায্য করবে।

যেহেতু আপনার পোস্ট তেমন বুঝি নাই। তাই আমার এই মন্তব্যকে ধর্তব্যের মধ্যে না নিলেও চলবে। :)

২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৩৭

নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: বড় ভাই আপনি পোস্ট পুরোটাই পড়েননি । এবং এই পোস্টের এক বিন্দুও বোঝেননি । আমি অবাক হলাম আপনার মতো মানুষ একটা প্রশ্নও বুঝলো না ?


পৃথিবীর ৯৯% দার্শনিক হল পুরুষ। কবি সাহিত্যিকদের অধিকাংশ পুরুষ। বিপরীত লিঙ্গের প্রতি আগ্রহ থাকে সবার। এই কারণে পৃথিবীতে নারীকে নিয়ে আলোচনা বেশী। উল্টো ঘটনা যদি হত পুরুষের মন নিয়ে আলোচনা বেশী হতো।

নারী দার্শনিক কিছু হলেও তো ছিল তাই না ? আর এখন তো নারী সাহিত্যিকের অভাব নেই কিন্তু কজন নারী তার লিখায় পুরুষের মনস্তাত্বিক বিষয় উপস্থাপন করেছে কিংবা তার মনন জগত উপস্থাপন করেছে বলুন তো ? ক'টি দেখাতে পারবেন ?


যৌন আকাঙ্খা পুরুষ নারী সবারই থাকে। এটা ছাড়া মানুষ হয় না। আপনি বলেছেন;
'কিন্তু এই কামের কাছে তার নিজেকে সঁপে দেয়ার পেছনে কারণ কী কেবল এই যে পুরুষ কামুক?'


আমি এই প্রশ্নের পর কী লিখেছি আপনি কী তা বুঝেছেন ? আমি আমার পোস্টের কোথাও বলিনি যে পুরুষ কামুক বলেই তার সঁপে দেবার প্রবণতা আছে আমি তো বলেছি এক অসংজ্ঞায়িত ঠাঁই আর মমতার জন্য এই ঝোঁক বা প্রবণতা তার মধ্যে দেখা যায় । আমি প্রশ্নটা রেখেই শুরু করেছি এবং শেষ করেছি যে এটাই কারণ নয় বলে । আপনি কী পড়লেন আর কী মন্তব্য করলেন আল্লাহ মালুম !!


কে বলেছে প্রেমিকা শুধু বন্যতা দেখতে পায়। যে কোন প্রেমের সম্পর্কে আত্মিক সম্পর্কের ভুমিকাই বেশী। এই কারণেই শারীরিক ভাবে সক্ষম হওয়া সত্ত্বেও পুরুষ এবং নারীর মধ্যে বিচ্ছেদ ঘটে প্রায়ই। কারণ হল আত্মিকভাবে তাদের মধ্যে মিল নেই। বিবাহ বিচ্ছেদের সিংহভাগ কারণ হল মনের মিল না থাকা। আমার ধারণা নারীরা মুলত মনের টানকেই বেশী গুরুত্ব দেয় পুরুষের তুলনায়। ৯৯% নারী এক পুরুষকে নিয়ে তার স্বপ্ন বোনে।


আজব তো , আমি আমার লিখার কোথায় বললাম যে প্রেমিকা শুধু বন্যতা দেখতে পায় ? বলেছি অন্য সবার মত প্রেমিকাও বন্যতা দেখতে পায় ও সেই দিয়েই বিচার করে । আর প্রেমে যদি আত্মিক ভূমিকাই থাকতো তবে চাকরি পাচ্ছে না বলে এত এত বিচ্ছেদ হতো না । সম্ভবত আপনি বাস্তবে প্রেমের যে এত এত বিচ্ছেদ এই সম্পর্কে কিছুই জানেন না । বিয়ের বিচ্ছেদের বেশিরভাগ মনের অমিল তাও কী সত্য ? মতের অমিলেই বিয়ে ভাঙে আর্থ সামাজিক কারণেও বিয়ে ভাঙে । সেদিকে খেয়াল রাখবেন না ? আমার লিখাতে আমি এইসব নিয়ে বলিনি বলেছি পুরুষের মনস্তত্ত্ব নিয়ে ।



আপনি হয়তো বলতে চাচ্ছেন যে নারী মনে করে যে পুরুষ শুধু যৌনতার আকর্ষণে তার কাছে আসে। এই ধারণা ভুল। নারী বলেন পুরুষ বলেন মনের আকর্ষণের কারণেই একের প্রতি অপরের প্রেমের জন্ম হয়। শরীর হল তার মাধ্যম। তবে এটা ঠিক শারীরিক অক্ষমতা থাকলে আকর্ষণের সূত্রপাত হবে না। শরীর এবং মনের আকর্ষণ দুইটারই দরকার আছে।


ইদানিং মনে হয় সোগাজীর খাসলত আপনাকে পেয়েছে বড় ভাই । আমি আমার পোস্টের কোথায় এই কথা বললাম বা বুঝালাম ? উল্টো বলেছি যে কামই পুরুষকে মমতা পাবার দিকে ঝুঁকে যেতে প্ররোচিত করছে না । আমি এখানে একটা গান দিয়েছি আর তাই দিয়ে পুরো বিষয়টা উপস্থাপন করেছি ।

আপনি দুই লাইন পড়ে এসে এমন মন্তব্য করলেন যা একেবারেই পোস্টের সাথে যায় না ।

আপনি ঠিক আছেন তো সাচু ভাই ?

পরিশেষে বলতে হয় আপনি জটিল সমস্যার মধ্যে আছেন

আমি কোন জটিল সমস্যার মধ্যে নেই ভাই আছেন আপনি ও আপনারা একটা মনস্তাত্ত্বিক পোস্টকে একেবারেই কোত্থেকে কোথায় নিলেন আপনি ! আশ্চর্য !!!



২২| ২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৪৭

কামাল১৮ বলেছেন: ভুলেই গিয়েছিলাম এটা একাডেমিক আলোচনা।ভেবেছিলাম এটা ব্লগ।

২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৫০

নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: তো ব্লগে কী একাডেমিক আলোচনা চলতে পারে না ?

এত এত পোস্ট যে আসে রাজনীতি থেকে শুরু করে সমস্ত বিষয় নিয়ে সেগুলো কী রসালাপ করে পোস্ট করা হয় ?

আপনাদের মত সিনিয়রদের থেকে এমন ফিডব্যাক পেলে আসলেই ভাবনা আসে যে আমাদের এই অবক্ষয়ের পেছনে আপনাদের অবদানও কম নয় !!

২৩| ২২ শে নভেম্বর, ২০২৩ ভোর ৫:০৪

কামাল১৮ বলেছেন: আমার পাঁচ হাজারের বেশী মন্ত্যব্যে ভিতর এই একটি মন্তব্যই আপনাদেরকে অবক্ষয়ের ভিতর নিয়ে গেলো।আর দুই একটা মন্তব্যের উদাহরন দেন।
ধর্ম নিয়ে আমি অনেক কটাক্ষ করি কিন্তু অন্য কিছু নিয়ে নয়।ধার্মিকরা পুরুষের লিঙ্গ নিয়ে অনেক বড়াই করে তাই এমন করে বলা।

২২ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৫২

নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: না এর আগেও আপনাকে আমি সাবধান করেছি । যখন আপনি এমন সব কথা বলেছিলেন এবং এমন সব কমেন্ট (২২ নং) করেছিলেন ।

আপনি ধর্ম নিয়ে কথা বলেন তাতে আমি আমার মত দিয়েছি কিন্তু আপনার সাথে এভাবে দ্বন্দ্বে যাইনি । আমি ধার্মিক কিন্তু আমি লিঙ্গবাদী নই । তো আমাকে কেন আপনি বারবার বলবেন এইসব । এখানে একজন লিঙ্গবাদী আছেন যিনি আমি কী লিখেছি তা না বুঝেই কথা বলতে আসেন আপনি তার কাছে গিয়ে বলতে পারেন । উনি এতে খুশিই হবেন !!

২৪| ২২ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৭:৩৬

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনি তো মনোবিদ না। আপনার লেখার সমর্থনে মনোবিজ্ঞানের ব্যাখ্যা দেন তাহলে মানুষে বিশ্বাস করবে। নারী বা পুরুষের মনের ব্যাপারে সাহিত্যিকদের চেয়ে মনোবিজ্ঞানীরা বেশী বোঝে। মেয়েরা কি ভাবে ছেলেরা কি ভাবে মনোবিজ্ঞানে পরিষ্কার বলা আছে। আপনি নিজেকে দার্শনিক আর আতেল ভাবলে সমস্যা। লেখা হতে হবে সহজ সরল। কিন্তু আপনার এই লেখার মধ্যে পাকনামি আর আতলামি আছে। আপনি নিজস্ব কোন থিউরি আবিষ্কার করে পাঠকদের গিলাতে চেষ্টা করছেন।

২২ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৪৩

নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: আমি মনোবিদ নই তা ঠিক তবে আমি মনস্তত্ত্ব নিয়ে লিখতে পারবো না তা আপনাকে কে বলল ? আমি এখানে নিজের মত দিয়েছি । আর নিজের মতের ক্ষেত্রে কোন মনোসমিক্ষণবীদ কিংবা আলোচনাকারী (মনোসমীক্ষণের) অন্যান্য মনোবিদের সার টেনেছে দেখান তো ?

মানুষের মন এখনও অনেকটাই অধরা এটা সমস্ত মনোবিদরাই সমর্থন করে কিন্তু আপনার কাছে জানলাম মনোবিজ্ঞানীরা বেশি বোঝে । সাহিত্যিকরাও মন নিয়ে অনেক বেশি আলোচনা করে না হলে তো কিছু সাহিত্যিকদের মনো দার্শনিক উপাধি দেয়া হতো না ।

আমি নিজেকে দার্শনিক ভাবছি না । তবে হ্যাঁ দর্শন চর্চাকারী ভাবি । আমার লেখার মধ্যে পাকনামি নেই সত্য আছে আপনার মত কেবল যৌনতা আর প্রেম বোঝা মানুষ এইসব বুঝবে না । আপনি প্রথম নিজেই তো দর্শন বোঝেন না আর এসে সোজাই বলছেন পাকনামি আছে ? আগে বুঝে নেবেন পড়ে নেবেন কী বলছি কী লিখছি । এসেই যা করলেন এটাকেই বলে আঁতলামি । সবখানে না বুঝেই নিজেকে প্রকাশ করা !!

আপনি নিজস্ব কোন থিউরি আবিষ্কার করে পাঠকদের গিলাতে চেষ্টা করছেন।

সেটা তো সবাই করেছে তাই না ? পৃথিবীর কোন তাত্ত্বিক নিজের থিওরি প্রকাশ করেনি বলুন তো ? আর তা গেলাতে চেষ্টা্ করেনি ? আপনার তত্ত্বই সবাই প্রকাশ করেছে ?

ফ্রয়েড নিজের তত্ত্ব প্রকাশ করেনি ? ফাঁনোঁন করেনি ? ফুকো করেনি ? সাঁত্রে করেনি ? এরা বলুন কার তত্ত্ব প্রকাশ করেছে ? আপনাদের ঊজবুকী কথা শুনলে হাসি পায় !!

২৫| ২২ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:১৫

মিরোরডডল বলেছেন:




কিছুদিন আগেও সাচু আর নির্বর মাঝে অনেক সুইট বন্ধুত্ব, খুনসুটি দেখতাম।
ইদানিং শুধু সিরিয়াস আর্গুমেন্ট দেখি।

মতের অমিল হতে পারে কিন্তু সেটা আরেকটু সফটলি বললে ভালো লাগে।
তর্কের খাতিরে যেনো কেউ কাউকে বেশি আঘাত দিয়ে না ফেলি, খেয়াল রাখতে হবে।
দুজনকেই বললাম কথাটা।

ফানে কোনো ছোটো বড় নেই, সবাই যার সাথে যা খুশি ফান করি সেটা ঠিক আছে।
কিন্তু সিরিয়াস তর্ক হলে, ছোটরা ভুল করলে বড়রা একটু সহনশীল হয়ে স্নেহের সাথে বুঝিয়ে বললে ভালো হয়।



২২ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৫৬

নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: আপা উনি প্রায়ই বলেন উনি গঠনমূলক সমালোচনা করেন ।

এটা কোন গঠনমূলক সমালোচনা হলো ? উনি আমার পুরো লিখা না পড়ে মন্তব্য করলেন যাও বা করলেন তাতে আমার লিখার সাথে কোন ভাবেই যায় না । উনি যখন বোঝেনই না লিখা তো সমালোচনা করতে আসেন কেন ? এটাকে কী মূর্খতা বলে না ?

আমি যা বুঝি না বা বুঝছি না সেটা নিয়ে সামালোচনা করা মানেই আমার নির্জ্ঞানের একটা প্রদর্শন । আমি এসবের সবসময় বিরোধিতা করেছি করেই যাবো ! তাতে আমার প্রিয় কাজ কলম বন্ধ করতে হলেও আমি তাই করবো । তবুও আমি আমার জায়গা থেকে সরব না ।

২৬| ২২ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:৫৩

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: @ মিরোরডডল - যদি সফটভাবে বলি তাহলে বলতে হবে ওনার লেখাটা বোধগম্য নয়। মনের ভাব বুঝতে কষ্ট হচ্ছে। ওনার চিন্তা ধারাও একটু উল্টা পাল্টা। উনি সব কিছুতে সম্ভবত একটু ব্যতিক্রমী থাকতে চান। যার কারণে নিজস্ব থিউরি দিয়ে থাকেন। আদি যুগের দার্শনিকদের নিয়ে পড়ে আছেন এখনও। যাদের অনেক সীমাবদ্ধতা ছিল। ভাববাদী কথা বাস্তব জীবনের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ নয়।

আমার এই মন্তব্যের জবাব নিবর্হণের না দিলেও চলবে। এই ব্যাপারে নিবর্হণের সাথে আর কোন কথা বলতে চাই না।

২২ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৫০

নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: আপনার কাছে আসলে আমার কিছুই বোধগম্য নয় । আমি যাই লিখি আপনি বোঝেন না !!

এখানে অনেকেই বুঝেছে আপনি বোঝেননি । আপনি আমাকে বলতে পারতেন আমি বুঝিয়েছি তা বলতে । পৃথিবীর কোন তাত্ত্বিকের ভাষা সহজবোধ্য বলুন তো ? আপনাকে যদি এই মুহূর্তে আমি অন্তত রাজ্জাক স্যারের তত্ত্বও পড়তে দিই আপনি বুঝবেন না । কারণ তার শব্দচয়ন আরও কঠিন । দর্শনে প্রথমেই পড়তে হয় শব্দ চয়ন নিয়ে কারণ ওখানে আভিধানিক শব্দ প্রচলিত শব্দের অর্থ হয় না !!

আদি যুগের দার্শনিকদের নিয়ে পড়ে আছেন এখনও। যাদের অনেক সীমাবদ্ধতা ছিল। ভাববাদী কথা বাস্তব জীবনের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ নয়।

আপনাকে আমি বলিনি যে আমি পোস্ট মর্ডান কপচাই ? আমি আদিযুগের দার্শনিক নিয়ে পড়ে থাকছি না । আমার লিখাটাও তো পোস্ট মর্ডানিজমকে অনেকটাই অনুসরণ করে লিখা । আপনি যখন দর্শন বোঝেনই না আপনি দূরে থাকুন ! হয়ে যায় !!

আমি আপনার মত প্রেম যৌনতা নিয়ে থাকি না সাচু ভাই । আমার এই মনুষ্য জীবনকে অন্তত এইসব ফালতু কাজে রাখতে চাই না । আমি ব্যতিক্রম বটেই , আপনাদের মত রস রস কথা মানি না বলে । আমি আগেই বলেছি আমি ব্রাত্য !! তাই আর নতুন করে এত সব বলবার কিছু কী দরকার আছে ?

আমার এই মন্তব্যের জবাব নিবর্হণের না দিলেও চলবে। এই ব্যাপারে নিবর্হণের সাথে আর কোন কথা বলতে চাই না।

সেক্ষেত্রে আপনি আমার পোস্টে না এলেই খুশি হব । আপনার জন্য সোনাগাজী আছে , আপনিও সেই যুগের যান ওনার সুধা গিলে চুর হোন !!

২৭| ২২ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:০৯

শেরজা তপন বলেছেন: এখনই আলোচনা তোলা রইল ... বিয়ের পরে সংসার হোক দু চার বছর বাকি আলোচনা তখন হবে না হয় :)

২২ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:২৭

নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: আল্লাহ চাহে তো ঐদিকে যাবার ইচ্ছে নেই আমার ।

জীবনটা তো একটাই কী দরকার অযথা অপচয়ে ?

২৮| ২২ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:১৮

শেরজা তপন বলেছেন: ওদিকে না গেলে চোস্ত দার্শনিক হবেন কিভাবে ভ্রাতা! আগুনে জ্বলে পুড়ে খাটি হতে হবে যে

২২ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:১৫

নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: হাহাহাহাহাহাহা ,

জ্বলে পুড়ে আপনার এখন কী অবস্থা বড় ভাই ? আপনি তো আরও রসিক হয়ে গেছেন !!

২৯| ২২ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:৩৯

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনি ব্রাত্য হয়ে গেলে কেমনে চলবে। আপনার বিয়ের জন্য ব্লগে আমি যে একটা বিজ্ঞাপন দিয়েছিলাম সেটা কি তুলে ফেলবো তাহলে?

চট্টগ্রামের রাস্তায় আপনাকে পেলে ধরে বিয়ে দিয়ে দেব।

২২ শে নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:০২

নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: হাহাহাহাহাহাহা ,

ব্রাত্য আমি আগে থেকেই হয়ে আছি সাচু ভাই । আপনি যে বিয়ের পোস্ট দিয়েছিলেন সেটাও আমার নাম নিয়ে ব্রাত্য হয়ে গেছে আমার নামের সাথে মিশে গেছে বলে ।

চট্টগ্রামের রাস্তায় আপনি আমাকে ধরতে পারবেন না । কারণ আমি রোদ আর ছায়ার সাথে মিশে থাকি । রোদ আর ছায়াকে কী ধরা যায় ?

ভালো থাকবেন!!

৩০| ২২ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:৪৬

মিরোরডডল বলেছেন:




সাচুর শেষ মন্তব্যে সাপোর্ট দিয়ে গেলাম।
তাই করা উচিত।

আচ্ছা ব্রাত্য শব্দটার সহজ বাংলা কি?
এটা খটমট শোনায়।

২২ শে নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:০৯

নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: সাচুর শেষ মন্তব্যে সাপোর্ট দিয়ে গেলাম।
তাই করা উচিত।


নাহ্ তা হবেই না । আমি কোন মেয়ের যোগ্য না অথবা বলবো আমাকে ধারণ করবার মতো কোন মেয়ের আদৌ জন্ম হয়নি !!


আচ্ছা ব্রাত্য শব্দটার সহজ বাংলা কি?
এটা খটমট শোনায়।



আমার এক বড় ভাই বলেছিল যারা খুব উঁচুতে থাকে তারা ব্রাত্য শব্দের অর্থ জানে না । প্রাসাদ আলোয়ানে মগজটাও ঢেকে যায় কিনা তাই !! হাহাহা , উনি দেখছি সঠিকই বলেছেন !!

ব্রাত্য মানে হলো যাকে ত্যাগ করা হয়েছে , যে পতিত ! দয়া করে পতিত বলাতে এই ভেবো না যে ব্রাত্য মানে মেল প্রস্টিটিউট । গণিকাদের সমাজচ্যুত ধরা হয় বলে তাদের পতিতা বলা হয় !

বুঝেছো ?

আমি গেলাম , পাহাড়ের চুড়ায় একটা নতুন গাছ মাথা তুলেছে ওর সাথে রোদের খেলা দেখবো !!

খারাপে থেকো ( আর কত ভালো থাকবে !) !!

৩১| ২২ শে নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:১৫

মিরোরডডল বলেছেন:




কারণ আমি রোদ আর ছায়ার সাথে মিশে থাকি । রোদ আর ছায়াকে কী ধরা যায় ?

অন্যকেউ না পারলেও সাচু পারবে।
সাচুতো ওঝা!



২২ শে নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:৩১

নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: না পারবে না ।

ওঝাদেরও কেরামতিতে খাদ থাকে । বুঝলে আপা !

৩২| ২২ শে নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:১৯

মিরোরডডল বলেছেন:




আমি কোন মেয়ের যোগ্য না অথবা বলবো আমাকে ধারণ করবার মতো কোন মেয়ের আদৌ জন্ম হয়নি !!

এই কথাগুলো নিয়ে ইন ফিউচার আমরা সবাই খুব হাসাহাসি করবো, এমন একটা সময় আসবে নির্ব।

নির্ব তখন লজ্জায় লাল হয়ে যাবে, যদি ফর্সা হয়ে থাকে।
যদি কালো হয়ে থাকে, তাহলে লজ্জায় নীল হবে :)

কিছু একটা হবেই!

২২ শে নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:৩৫

নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: এই কথাগুলো নিয়ে ইন ফিউচার আমরা সবাই খুব হাসাহাসি করবো, এমন একটা সময় আসবে নির্ব।

এত নিশ্চিত হচ্ছো কী করে ?
ভবিষ্যতে তুমি থাকবে ? আমি থাকবো ? কিংবা অন্যরা ? এমনও তো হতে পারে তোমাদের মুখেই হাসি থাকবে না । অথবা হতে পারে সময়টাই আসবে না অথবা হতে পারে আমি যেমন আছি তেমনই থাকবো !!


নির্ব তখন লজ্জায় লাল হয়ে যাবে, যদি ফর্সা হয়ে থাকে।
যদি কালো হয়ে থাকে, তাহলে লজ্জায় নীল হবে :)

কিছু একটা হবেই!


না , খোদা চাহে তো এইসব কিছুই হবে না । আমি কঠিন তস্য কঠিন , জটিল কুটিল উপপাদ্য !!

৩৩| ২২ শে নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:২৮

মিরোরডডল বলেছেন:




উঁচুতেও থাকি না।
প্রাসাদ আলোয়ান কি জিনিস চিনিই না।

ব্রাত্য মানে হলো যাকে ত্যাগ করা হয়েছে , যে পতিত

এটুকু আমি জানি।

প্রশ্নটা ছিলো ব্রাত্য শব্দটা না বলে সহজ বাংলা অন্য কিছু বলা যায় কিনা।
মিনিং পতিত হলেও সেটাতো কথায় ব্যবহার হচ্ছে না।

২২ শে নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:৪১

নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন:
উঁচুতেও থাকি না।
প্রাসাদ আলোয়ান কি জিনিস চিনিই না।


সেই বড় ভাইকে বলতে হবে । উঁচুতে যারা থাকে তারা আসলেই উঁচুও চেনে না আর আলোয়ান কী তাও বোঝে না। শেষ কথাতে তো দেখছি বড় ভাইকে আবার ঠিক বলে মনে হচ্ছে !!

এটুকু আমি জানি।

প্রশ্নটা ছিলো ব্রাত্য শব্দটা না বলে সহজ বাংলা অন্য কিছু বলা যায় কিনা।
মিনিং পতিত হলেও সেটাতো কথায় ব্যবহার হচ্ছে না।


সেটাই কথাতে ব্যবহৃত হচ্ছে আপা, আর সহজ বাংলায় আর কী বলবে প্রিয়তম বলতে চাও ? প্লিজ ওটা বলো না , শুনলেই কেমন যেন লাগে , ব্রাত্যদের এইসব শুনলেই বদহজম হয় । তুমি বেহুদাই সময় নষ্ট করছো আপা। তোমার ওখানে তো এখন প্রথম রাত্রি এখন তো প্রেম বিলানোর সময় । যাও যাও প্রেম বিলাও গে !

ও হ্যাঁ খারাপ থেকো !!

৩৪| ২২ শে নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:৩৪

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: 'আমাকে ধারণ করবার মত কোন মেয়ের আদৌ জন্ম হয়নি'!!

নিবর্হণের মত পেট মোটা একটা ছেলেকে দুই হাত দিয়ে কোন মেয়ের পক্ষে জাপটে ধরা সম্ভব না এটা আমি বুঝতে পেড়েছি। কারণ এর আগে বলেছিলেন যে পুশ আপ দিতে গেলে নীচে নামার আগেই পেট মাটিতে ঠেকে যায় আপনার।

২২ শে নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:৪৩

নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: আমি তো জাপটে ধরার কথা বলিনি । ধারণ শব্দটা তো এখানে আলগে ধরবার ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়নি । হয়েছে কী ?

এখন আর ঠেকে না আগে ঠেকতো !

আচ্ছা ভালো থাকবেন !

৩৫| ২২ শে নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:৩৬

মিরোরডডল বলেছেন:




হা হা হা হা হা

এটা হচ্ছে আমাদের সাচু :)

২২ শে নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:৪৪

নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: মাথায় তুলে নাচবে প্লিজ !

তবে বিবিধ ব্যবস্থা নিয়ে রেখো একবার পড়লে এই বয়সে ওনার ক্ষতি হতে পারে !!

৩৬| ২২ শে নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:৪৩

মিরোরডডল বলেছেন:




আমি কঠিন তস্য কঠিন , জটিল কুটিল উপপাদ্য !!

ধীরে বৎস ধীরে!!!!!!

তখন যেটা হবে, বিয়ের খবর দিলে আমরা যদি পচাই, তাই এই নিক থেকেই আসবে না।
নতুন নিকে নতুন পরিচয়ে আসবে।

সেটাও বিয়ের এক বছর বা আরও পরে।
সেই কদিন বউ ছাড়া এক মুহূর্তও থাকবে না।
যেহেতু পিচ্চু পাগলা টাইপের, বিয়ের পর বউ নিয়ে পাগলামি আরও বাড়বে।

এসবই আমরা জানি পিচ্চু।
:)

করবো না হেন তেন, এগুলো আর না বলাই ভালো।



২২ শে নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:৫০

নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: আপা প্লিজ ,

আমি আর এই বিষয়টা নিয়ে কথা বলতে চাই না । আমি পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি ঘৃণা করি এই সম্পর্কটাকে । হ্যাঁ আমারও আর দশটা যুবকের মত প্রেম জাগে আমি এটা অস্বীকার করি না কিন্তু আমি দূরে দূরে থাকি । আমার নিজেকে ঘৃণা করবার মধ্যে কারণ এটাও !

আর আমি এই নিক নিয়েই ব্লগিং করে যেতে চাই যদিনা অনাকাঙ্খিত কিছু ঘটে !!

করবো না হেন তেন, এগুলো আর না বলাই ভালো।

আলবাত বলে যাবো !!

৩৭| ২২ শে নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:৪৬

মিরোরডডল বলেছেন:




এখন আর ঠেকে না আগে ঠেকতো !

সাচু, লুক, নির্ব প্রস্তুতি নিচ্ছে :)

২২ শে নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:৫০

নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: না ,

আমি কিছুকাল ধরে ভীষণভাবে অসুস্থ । এই নিয়ে আমি সত্যিই কিছু বলতে চাই না !!

৩৮| ২২ শে নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:৫৪

মিরোরডডল বলেছেন:


I'm sorry :(

২২ শে নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:৫৬

নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: অসুবিধে নেই , ঠিক আছে ।

খারাপ থেকো !!

৩৯| ২২ শে নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:০২

মিরোরডডল বলেছেন:




তোমার ওখানে তো এখন প্রথম রাত্রি এখন তো প্রেম বিলানোর সময় । যাও যাও প্রেম বিলাও গে !

এই কথাটার মাঝে খোঁচা আছে।
যোগী সন্ন্যাসী হতে হলে এইসব খোঁচা দেয়া যাবে না।

সন্ন্যাসীরা এ সবকিছুর উর্ধে হয়।
এনিওয়ে, বাই পিচ্চু।


২২ শে নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:১৫

নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: অবশ্যই ঐ মন্তব্যে খোঁচা আছে ।

তবে যেটা ধরেছো সেটা নয় ।

আমি যোগী সন্ন্যাসী নৈ আপা । আমি প্রব্রজ্যা বটে তবে যোগী নৈ ।

আমি যেই জীবন যাপন করি সেখানে যেমন তোমাদের বিদ্রুপ আমার সাথী তেমনি এই এমন অনেক খোঁচা আমার সারথি !!

ভালো থেকো !! শুভ বিদায় !!!

৪০| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৮:৪৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: আলোচনাটি ভালো লাগল, এক কথায় চমৎকার!
নারী ও পুরুষ, উভয়ে একে অপরের আশ্রয়প্রার্থী। নারীর অবস্থানটা বাহ্যতঃ মূর্ত এবং অবভিয়াস, পুরুষেরটা অধিকাংশ ক্ষেত্রে প্রচ্ছন্ন এবং অবস্কিওর। একটা বাবুই পাখি, আরেকটা তার ঘর। দুটোর যে কোন একটি বিচ্ছিন্ন হলে শুধুই অসীম শূন্যতা...! আর দুটো একসাথে থাকলে, যতই ঝর ঝাপ্টা আসুক, সুখের সংসার....!

আপনি পুনর্বার স্বমহিমায় ব্লগে আবির্ভূত হবেন, এ ঐকান্তিক ইচ্ছেটা এখানে ব্যক্ত করে গেলাম।

৪১| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:০৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: মাঝে মাঝে আমি আমার কিছু ভাবনা ও উপলব্ধির কথা একান্তে লিখে রাখি। তেমন কিছু না, স্রেফ সাময়িক কিছু একান্ত নিজস্ব ভাবনার কথা। জীবন দর্শন নিয়ে আমার ভাবতে ভালো লাগে, যদিও কোন তাত্ত্বিক দর্শন আমার পাঠ নেই।

আমার ভাবনা নিয়ে সাজানো কথামালার তেমনই একটি পোস্টঃ
আমার কিছু ভাবনা ও উপলব্ধি-২

৪২| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:১১

খায়রুল আহসান বলেছেন: "যদিও কোন তাত্ত্বিক দর্শন আমার পাঠ নেই" -- এখানে একটু টাইপো হয়েছে। কথাগুলোকে পড়তে হবেঃ "যদিও কোন তাত্ত্বিক দর্শনে আমার পাঠ নেই"

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.