নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ছোট্ট সোনা, খুকুমণি
মা’কে ভালোবাসে,
মা যে তাকে খাওয়ায় পরায়
সদাই থাকে পাশে।
বোন বাসে তার ভাইকে ভালো
তার তুলনা কিসে?
এটাই সেটাই মন ভরিয়ে
ভাইও থাকে মিশে।
মতিন বাসে বন্ধুকে তার
প্রাণের চাইতে ভালো,
দুখের দিনে ঘোর আঁধারে
সেই দেখালো...
চৈত্র মাসের শেষ বিকেলে
নেইকো কারোর ঘুম,
রাত পোহালেই নতুন বছর
লাগবে মেলার ধুম।
সকাল বেলা পানতা ভাতে
থাকেব ইলিশ ভাজা,
তারি সাথে ভর্তা নানান
মরিচ ক’টি তাজা।
সাজগোজটা এমন হবে-
ভাব বাঙালি বাবু,
চাল-চলনে ললনারা
হতেই হবে কাবু।
সকাল বেলায় বটের...
চন্দ্রা গ্রামের বাড়িতে থাকে। মাঝে মাঝে ফোনে কথা হয়।
ওকে আমি বলি, “তুমি ভালো আছো?” ও বলে, “আমার জন্য চিন্তা কোরোনা, আমি ভালো আছি।”
ওকে জিজ্ঞাসা করি, “তুমি আর কিছু...
সকলখানে হৈ হৈ হৈ
ফাইনাল ম্যাচ আজি,
মোহামেডান, আবাহনী
হচ্ছে কতই বাজি!
সকলখানে লোক সমাগম
হাটে, মাাঠে, পথে,
কে জানি আজ মনের সুখে
চড়বে জয়ের রথে!
কেউবা বলে মোহামেডান,
কেউবা আবাহনী,
দর্শকেরা উৎসুক সব
করবে জয়োধ্বনি।
আমিও আজ খুশি খুশি
জিতবে আমার দল,
জয়...
আমার পিতা। নাম মোহাঃ মহাতাব উদ্দীন। তিনি তার পেশাগত জীবন কাটিয়েছেন শিক্ষকতা করে। আমাদের এলাকার শতকরা ৯০ ভাগ উচ্চ শিক্ষিতদের পড়াশোনা আর আদর্শ জীবনযাপনের হাতেখড়ি তার হাতেই। জীবনের একটা বড়...
ঈদ এলো ওই, ঈদ এলো ওই
ঈদ সকলের তরে,
খুশির মাতম বইছে জোরে
সকল জনের ঘরে।
সন্ধ্যাকাশের চিকন চাঁদের
দারুণ বাঁকা হাসি,
ছড়িয়ে দিল সকল প্রাণে
সুখ; দুখ সব নাসি।
ফিরনি, পোলাও রান্না হবে
পদযে আরো কত!
আসবে স্বজন, করবে...
আমার বারান্দাটা খুব অপরূপ করে সাজানো।
ছোট ছোট টবগুলোতে বাহারী ফুলের গাছ,
দখিণপাশে খাঁচায় আমার পোষা টিয়া,
আর তার পাশেই আমার ভালবাসার মল্লিকা।
গাছগুলোতে সময় করে পানি দেওয়া,
মল্লিকার গায়ে হাত বুলানো,
বর্ণকে তিনবেলা খাওয়ানো, কথা...
একটি ছবি;
দিগন্তের ওপারে, আকাশ-সাগরের নিবিড় সান্নিধ্য,
সবুজ পাহাড়ের গা ধুয়ে দেওয়া সাদা মেঘ,
ডানা ঝাপটে দূর সীমান্তে উড়ে চলা এ্যালবাট্রসের মত-
সাইবেরিয়ার জমাট বরফ থেকে
কাশ্মিরের স্নিগ্ধ সবুজ পাহাড়।
-কল্পনার তুলিতে আঁকা।
আমি ছবি এঁকে...
তুমি বলতেই পারো,
তোমাকে আমি ভাবিনি কখনো।
হয়তো তোমার আকাশে উড়ে উড়ে ফেরা
শঙ্খচিলটির নাম, আমার নামে ছিলনা!
২১ শে ফেব্রুয়ারিতে বইমেলা ঘুরতে এসে
একগাদা উপহার পাওয়া বইগুলো
তোমার হাত থেকে হুড়মুড় করে খসে পড়লো রাস্তায়।
মচকানো...
ক্লান্ত হিমেল বিমর্ষ হৃদয়ে বের হলো ‘ফরেন এন এম বায়িং হাউজ’ থেকে। পরিশ্রান্ত বেচারা ১১ নং মেইন রোড ধরে হেঁটে হেঁটে মেসে ফিরছে। পকেটে সর্ব সাকুল্যে মাত্র ২৪ টি টাকা।...
২০০৪ সালের কথা। মাসের নামটা ঠিক মনে নেই। আমি কখন ঢাকায় নতুন। থাকি মামার বাসায়। যেমন থাকা যায় আর কি। আমার মেয়ের জন্মের পর প্রথম ঈদ। দুইটা টিউশনি করে পেতাম...
সেদিন জ্যৈষ্ঠের প্রথম প্রহর।
কালবৈশাখী মাথায় নিয়ে,
আদুল পায়ে দাঁড়িয়ে ছিলাম তোমার বিদায় পথ আটকে।
করজোড়ে কত মিনতি করেছিলাম তোমায়-
তুমি যেও না, থাক।
বর্ষার জলে ধুয়ে দেব তোমার গায়ের যত ধুলো,
দুজনে ভিজবো শ্রাবণের...
একটু রাত বাঁধিয়েই বাসায় ফিরতে হয়।
নব্য প্রশস্ত রাস্তা।
নিয়নের বাতিগুলো তাকে পথ দেখিয়ে নিয়ে গেছে
শহরের দুর প্রান্তে।
আমিও যাই সেখানে রোজ
ফিরে যাবার নিমিত্তে।
নিশাচর শহুরেরা ধোঁয়ার মেঘ উড়িয়ে
রাস্তার পাশে জানান দেয় অবসাদের...
প্রথমে আমি অতদূরে মিট করতে যেতে রাজিই ছিলাম না। স্বজনদের অনেক বলাবলিতেই শেষমেস রাজি হলাম। সেই শুরু। তার পরে কেটে গেছে অনেকটা সময়। আমি কিন্তু বরাবরই তার ব্যাপারে মনোযোগীই ছিলাম।...
©somewhere in net ltd.