নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

স্বপ্নের খোঁজে দেখি তোমায় /বাঁধি সীমাহীন ভালোবাসায়/দাও কিছু সুখের বৃষ্টি / ভিজি আমি /উড়াই দিগন্তের নীলিমায় তোমার নামে / স্বপ্নের এক বিশাল ঘুড়ি।

স্প্যানকড

আমি হারিয়ে ফেলি নিজেকে ফিরে ফিরে পাই এক চিলতে হাসিতে।

স্প্যানকড › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিবর্তন ! রুপ কথার নাম । কিলিয়ার !

১১ ই মার্চ, ২০২১ ভোর ৫:১০

ছবি নেট।

বিবর্তন ইসলাম সমর্থন করে এতে দ্বিধা নাই। সৃষ্টি কর্তা আমাদের কি উপাধি দিছে " সৃষ্টির সেরা "। আমরা মানুষ গবেষণা কইরা উপাধি নিছি আমাদের পূর্ব পুরুষ বান্দর, গরিলা, এপ থেকে আইছে। মানে সৃষ্টির সেরার তুলনা করা হলো বান্দর, গরিলা, এপের সাথে। মানে কি আর কমু ! পুরাই টাসকি !

আমি কমু আমার পুর্ব পুরুষ আদম আঃ, হাওয়া আঃ। আর আপনে কন বান্দর, গরিলা, এপ ইত্যাদি। এইটাই বিবর্তন আপনার চিন্তার লগে আমার !

এহন আসি কিছু কইতে। আপনাগো কথা মতে একটা অনুজীব হইল আঁতকা পরে সেহান থাইকা এক কোষী প্রাণী তারপর বহুকোষী তারপর বিবর্তন এ বান্দর, গরিলা, এপ পরে ঐহান থাইকা আমগো যাত্রা শুরু। এহন পয়লা কি পুরুষ হইছে?  না, মহিলা? পুরুষ হইলে মহিলা কইতে আইল? মহিলা হইলে পুরুষ কইতে? দুজনের মিলন ছাড়া আমরা হই না। সংক্ষেপে মারলাম আর কি।

বুঝলাম পুরুষ, মহিলা গরিলা, বান্দর, এপে ছিল সেহান থেকে আইছে। তাইলে সেই দুজন থাইকা এহন দুনিয়ায় মানুষ ৭ বিলিয়ন! বান্দর, গরিলা, এপ আছে তারা আর মানুষ হয় না। কেন হয়না?

আসেন দেহি ধর্মীয় কিতাব কি বলে, 

‘হে মানবমণ্ডলী! আমি তোমাদের এক পুরুষ ও এক নারী থেকে সৃষ্টি করেছি। আর তোমাদের বিভিন্ন বংশ ও গোত্রে বিভক্ত করেছি, যেন তোমরা পরস্পরে পরিচিতি লাভ করতে পারো।’ (সুরা হুজুরাত, আয়াত : ১৩)

এইটা বিবর্তন নানা বর্নের আমরা। নানা গোত্রের। নানান আকারের। ছোট, লম্বা, খাটো ইত্যাদি এমন।

প্রশ্ন হলো, বর্তমান যুগে কি বিশ্বের কোথাও একটি বানর মানবে রূপান্তরিত হয়ে জীবন যাপন করছে? কিংবা কোনো বানরের গর্ভ থেকে মানব সন্তান ভূমিষ্ঠ হয়েছে ও বেঁচে আছে? এর জবাব হলো নেতিবাচক। এটা সকলের জানা।

আসেন আদি মানব মানবী সম্পর্কে ধর্মীয় কিতাব আরও কি বলে দেহি,

‘তোমাদের মধ্য থেকে তোমাদের সঙ্গিনীকে, তোমাদের জন্যই সৃষ্টি করেছেন।’ (সুরা রুম, আয়াত : ২১)

‘পোড়া মাটির মতো শুষ্ক মাটি থেকে (মানুষকে) সৃষ্টি করেছি।’ (সুরা আর-রহমান, আয়াত : ১৪)
কাদামাটি থেকে মানব সৃষ্টির সূচনা। (সুরা সাজদাহ, আয়াত : ৭)

আরো ইরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহ তাকে নিজ হাতে সৃষ্টি করেছেন।’ (সুরা সোয়াদ, আয়াত : ৭৫)

অতঃপর তিনি তার (আদম) থেকে তার যুগল (হাওয়াকে) সৃষ্টি করেছেন।’ (সুরা জুমার, আয়াত : ৬)

‘অতঃপর আমি তোমাদের মাটি থেকে সৃষ্টি করেছি। এরপর বীর্য থেকে, জমাট বাঁধা রক্ত থেকে, এরপর পূর্ণ আকৃতি ও অপূর্ণ আকৃতি বিশিষ্ট গোশতপিণ্ড থেকে, তোমাদের কাছে ব্যক্ত করি।’ (সুরা হজ্জ, আয়াত : ৫)

এগুলা বিবর্তন যার স্বচ্ছ ধারণা ধর্ম দেয় মানব সৃষ্টি সম্পর্কে। আপনারা আদম, হাওয়ার ব্যাপারে জিগাইলে মুখ চাওয়াচায়ি করেন উত্তর দেন না।

আরও বলে ধর্মীয় কিতাব। যেমন,

তোমাদের সৃষ্টি করেছেন তোমাদের মাতৃগর্ভে—পর্যায়ক্রমে, একের পর এক ত্রিবিধ অন্ধকারে। (সুরা জুমার, আয়াত : ৩৯/৬)

এই যে একেক ধাপে ধাপে আপনি আমি হইছি এইটা বিবর্তন। চিকিৎসা বিজ্ঞান তাই বলে।

আরেকটি আয়াত দেহি,

"তোমাদের মধ্যে যারা শনিবারের সীমা লঙ্ঘন করেছিল, তাদের (পরিণতি) তোমরা নিশ্চিতভাবে জানো। আমি তাদের বলেছিলাম-অধম বানর হয়ে যাও।" (২:৬৫) 

"আমি এটা তাদের সমসাময়িক ও পরবর্তীগণের জন্য দৃষ্টান্ত এবং সাবধানীদের জন্য উপদেশ স্বরূপ করেছি।" (২:৬৬)

বনী ইসরাঈলীদের বানর হওয়ার ঘটনার কথা বলা হইছে। এইযে মানুষ থেকে বানর হইছে বলা হইছে। এটা বিবর্তন। তাও আপনাগো মত বিলিয়ন বিলিয়ন বছর লাগে নাই আল্লাহর। এক রাত্রে এই কাম হইছে।

এহন আসি, আরও কিছু কই। বিবর্তন নাকি বিলিয়ন বিলিয়ন বছর ধরে ঘটে আসছে  উনাদের দাবি। হে ঠিক আছে। তাইলে এই হিসেব গুলি করি।

আমরা জানি যে, সমুদ্রের জোয়ার ভাটার জন্য দায়ী চন্দ্র (৭০%) এবং সূর্য (৩০%)।

জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের হিসেব অনুযায়ী,
বর্তমানে চন্দ্র পৃথিবী থেকে ১.৫ ইঞ্চি করে দূরে সরে যাচ্ছে প্রতি বছরে।
এই দূরত্ব বৃদ্ধির হার পূর্বে আরও বেশি ছিল।
যাই হোক, সেটা না ধরেই একটা হিসাব করা যাক।

বর্তমানে, পৃথিবী থেকে চন্দ্রের দূরত্ব ৩,৮৪ ৪০০ কি ঃ মিঃ
৫ বিলিয়ন বছর পূর্বে, এই দূরত্ব ছিল ১, ৯৩, ৯০০ কিঃ মিঃ।

নিউটনের মহাকর্ষ সূত্রানুসারে, দূরত্ব অর্ধেক হয়ে গেলে মহাকর্ষ বল ৪ গুণ হয়।

তাইলে, ৫ বিলিয়ন বছর পূর্বে চন্দ্র ও সূর্যের মধ্যে ক্রিয়ারত মহাকর্ষ বল এখনকার  ৪ গুণ।
তার মানে, তখন ২৪ ঘন্টা সারা পৃথিবী বিশাল আকারের বন্যায় আক্রান্ত ছিল।
তাহলে সে সময় জলজ প্রানীকূল থাকা সম্ভবপর হলেও উদ্ভিদজগত থাকাটা অস্বাভাবিক!  তাই নয় কি?
আর স্থলজ প্রাণীর কথা তো চিন্তাই করা যায় না।

১ বিলিয়ন বছর পূর্বেও এরূপ বন্যা ছিল ছোট আকারের।

এখন প্রশ্ন হচ্ছে, স্থলজ প্রাণীর উৎপত্তি ও বিবর্তন কখন থেকে শুরু হল ?
এহন যদি ধরে নেই, আরও পরে শুরু হইছে ,তাইলে ০.২৩ বিলিয়ন বছর পূর্বে এতো বড় বড় ডাইনোসর কোথা থেকে আইল ?

শেষ করছি এই বলে বানর থেকে মানুষ হয় নাই, মানুষ থেকে বানর হইছে। এটা বিবর্তন। এহন আপনার পুর্বপুরুষ বানর, গরিলা, শিম্পাঞ্জি হতে পারে। আমার না।

আপনাদের বিবর্তনবাদ এমন

" রাইতে খোয়াবে দেখলাম সুন্দর বাগান তার পাশে ঝোপ। এহন ঝোপে মুতে দিয়া দেহি নিজের বিছানা নষ্ট কাপড় নষ্ট আর কি। "




মন্তব্য ৪৯ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৪৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই মার্চ, ২০২১ ভোর ৬:১৭

চাঁদগাজী বলেছেন:




আপনার পড়ালেখা কোন বিষয়ে কতদুর?

১১ ই মার্চ, ২০২১ সকাল ১০:৫৯

স্প্যানকড বলেছেন: আপনি সবাইরে এই কথা বলে কি বুঝাতে চান আপনি পৃথিবীর বুকে সবচেয়ে জ্ঞ্য্যনী?

২| ১১ ই মার্চ, ২০২১ সকাল ৭:৩১

অগ্নিবেশ বলেছেন: হাগু মুতে দেখি ব্লগ ভাইস্যা যাচ্ছে।
এই জাতি কেয়ামত না দেখে ছাড়বে না।

১১ ই মার্চ, ২০২১ সকাল ১১:০০

স্প্যানকড বলেছেন: তাই নাকি! আমি ও তাই দেখছি! শুধু হাগুমুতু না আরও কিছু যোগ হইছে।

৩| ১১ ই মার্চ, ২০২১ সকাল ৭:৪৮

রানার ব্লগ বলেছেন: না ক্লিয়ার না! ধমক দিয়ে এই জাতি কে আপনি আপনার গাজা খাওয়াতে পারবেন না, যদি জাতি নিজে না খেতে চায়। তাই ধমক দেয়া ছারেন। আপনি আপনার বিশ্বাস নিয়ে থাকুন অন্যের বিশ্বাস কে শ্রদ্ধা না করতে পারলে করবেন না কিন্তু ধমকা ধমকি করে অন্যের বিশ্বাসে আঘাত দেয়া কে আমি ব্যাক্তিগত ভাবে সমুচিন ভাবছি না। আপনার আচরন খুবই আপত্তিকর।

১১ ই মার্চ, ২০২১ সকাল ১১:০২

স্প্যানকড বলেছেন: ধমক দিলাম কই ? আপনি দিচ্ছেন ? আমি অন্যের বিশ্বাস কে সম্মান করেই বলছি। ইসলাম বিবর্তন এ বিশ্বাস রাখে।

৪| ১১ ই মার্চ, ২০২১ সকাল ৮:০২

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: আপনি সুধু নিজের কাপড়ই নষ্ট করছেন না, ব্লগের পরিবেশও নষ্ট করছেন।

১১ ই মার্চ, ২০২১ সকাল ১১:০৪

স্প্যানকড বলেছেন: হুম, আপনি ও করছেন। নিজের চড়কায় তেল দেয়া ছেড়ে দিয়েছেন?

৫| ১১ ই মার্চ, ২০২১ সকাল ৮:৫৭

জাহিদ হাসান বলেছেন: ত্যানাবাজ কিছু লোক এখন ব্লগিং করে। এর মধ্যে এক নাম্বারে আপনে।
ভাগ্য ভালো ব্লগিং ছেড়ে দিয়েছি। না হলে আপনার ত্যানাবাজি বের করে দিতাম।

১১ ই মার্চ, ২০২১ সকাল ১১:০৫

স্প্যানকড বলেছেন: লেলিন ফেরাউন জাহিদ হাসান আসেন বের করেন। আপনারে কেডায় আইতে কয় আমার এহানে। অন্যকে সম্মান দিতে শিখুন।

৬| ১১ ই মার্চ, ২০২১ সকাল ৯:১৪

কবিতা ক্থ্য বলেছেন: ভাই- সহমত।

বান্দর থ্যেইক্যা মানুষ হয়নাই।
কিন্তু মানুষ যে দিন দিন বান্দরে পরিনত হইতাসে- তা আশেপাশে দেখলেই বুঝা যায় (যদিও তারা মানুষ রূপী)

১১ ই মার্চ, ২০২১ সকাল ১১:০৭

স্প্যানকড বলেছেন: মানুষ কুত্তা ছাগল হইছে হেইডাও দেখতাছি। ইসলামের কিছু দেখলে ঘেউঘেউ শুরু করে।

৭| ১১ ই মার্চ, ২০২১ সকাল ৯:২৩

নূর আলম হিরণ বলেছেন: বিবর্তন নিয়ে আপনার জ্ঞান খুবই সামান্য! সামান্য জ্ঞান নিয়ে কোনো বিষয় ডিকোড করা বিপদজনক।

১১ ই মার্চ, ২০২১ সকাল ১১:০৮

স্প্যানকড বলেছেন: হুম, বিপদজনক জিনিস ছুঁইয়া দেহি। ভালো লাগে।

৮| ১১ ই মার্চ, ২০২১ সকাল ৯:২৭

নূর আলম হিরণ বলেছেন: বিবর্তন যে একটি ভুল তত্ত্ব একটা গবেষণাপত্র বিজ্ঞান সাময়িকীতে পাঠান আর প্রমানস্বরূপ এই আয়াত গুলো দিয়ে দিয়েন, আপনার নোবেল প্রাইজ কেউ আটকাতে পারবেনা।

১১ ই মার্চ, ২০২১ সকাল ১১:১৯

স্প্যানকড বলেছেন: আমার নোবেল লওয়ার খায়েশ নাই। আপনে যাইয়া লন ডারউইন ডারউইন নাম জপে।

৯| ১১ ই মার্চ, ২০২১ সকাল ৯:৫৪

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আপনার যুক্তি ও সূত্রগুলো সাবলীল। পোস্টটাকে একটু গুছিয়ে লিখলে, অর্থাৎ, ভাষাটা পরিশীলিত করে লিখলে আরো অধিক গ্রহণযোগ্য হতো।

বিবর্তনের সময়টা অনেক দীর্ঘ। তাই আমরা এখন কোনো বানরকে মানুষ কিংবা মানুষকে বানর হতে দেখি না। তবে, ভবিষ্যতে মানুষসহ কিছু পশুপাখি ও উদ্ভিদের বিবর্তন হবে না। কারণ হলো, বিজ্ঞানের আশীর্বাদে মানুষসহ কিছু পশুপাশি ও উদ্ভিদ নিজেদের বর্তমান অবস্থা ধরে রাখবে। ফলে মানুষ মানুষই থেকে যাবে। হাঁস বা মুনিয়া পাখি বা হাতি ও গরুর কোনো বিবর্তন হবে না, এরা পঙ্গু বা অসুস্থ হলে ডাক্তার এদের সারিয়ে তুলবে।

বিবর্তন একটা ধারণা বা তত্ত্ব। এটা প্রমাণ করা হয় অনেক অনেক 'যদি'র উপর। আমরা এখনো শুধু মানুষের পূর্বপুরুষের সন্ধানে আছি, গরু বা কাছিমের পূর্ব পুরুষ কে ছিল? আমগাছ বা লিচুগাছের পূর্বপুরুষ কী গাছ ছিল? এগুলো জানা সম্ভব না।

বিবর্তন যদি ঘটেই থাকে, তা খুবই জটিল প্রক্রিয়া হতে হবে। পৃথিবীর সব মানুষের পূর্বপুরুষই এক হবার কথা না। প্রথম সৃষ্ট প্রাণীসমূহের বয়সও অনেক দীর্ঘ হওয়ার কথা। প্রথম প্রাণের উদ্ভব হবার পর একটা নির্দিষ্ট টাইম লাইনে, ধরুন ১ বা ২ বিলিয়ন বছর পর, একসাথে অনেকগুলো প্রাণীর অস্তিত্ব ছিল, ধরুণ ১০০টা। এর মধ্য থেকে ৫০টা বিলুপ্ত হয়েছে, ৫০টা টিকে গেছে। তা থেকে কিছু উদ্ভিদ হয়েছে, কিছু পশুপাখি, বা মানুষ সদৃশ জন্তু। শুরুর দিকে সবগুলোই কিম্ভুতকিমাকার থাকার কথা।
---- এই যে গল্প বললাম, এগুলো হাইপোথেসিস।

বিবর্তন বা বিজ্ঞান নিয়ে জ্ঞানগর্ভ আলোচনা হতে পারে। তবে, কেউ কেউ বিবর্তন নিয়ে বলার আগে ইসলাম বা ধর্মকে গালি দিয়া ভাষণ শুরু করেন। তাদের পোস্ট পড়ে মনে হয়, বিবর্তন নিয়ে কিছু বলা তাদের উদ্দেশ্য না, মূল উদ্দেশ্য হলো ইসলাম ধর্মের বিরুদ্ধাচরণ করা।

১১ ই মার্চ, ২০২১ সকাল ১১:৩৩

স্প্যানকড বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। তাই কয়দিন আগে পোস্ট দিছিলাম বা চ্যালেঞ্জ দিছিলাম এইসব তথাকথিত জ্ঞ্য্যনীরা যাতে পবিত্র কুরআনের মতো এত ইনফরমেশন থাকা একটা কিতাব লিখে। যদি না পারে তাইলে যেন নামের আগে " না মরদ " কথাটা লাগায় লয়। চ্যালেঞ্জ এহন ও চলছে। তারা একসেপ্ট করুক চ্যালেঞ্জ। লিখে দেখাক। ভালো থাকবেন।

১০| ১১ ই মার্চ, ২০২১ সকাল ১০:৩৬

আহলান বলেছেন: বিবর্তনবাদ মতবাদ বর্তমানে চন্দ্রাভিযানের মতোই একটি বিষয় ... ....

১১ ই মার্চ, ২০২১ সকাল ১১:২৫

স্প্যানকড বলেছেন: হুম, ঠিক বলেছেন। ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।

১১| ১১ ই মার্চ, ২০২১ সকাল ১১:০১

নেওয়াজ আলি বলেছেন: অনেকে মন্তব্য করেছে আপনি উত্তর দিয়ে যুক্তি খণ্ডন করুণ। ইসলাম বিজ্ঞান মিলে বিবর্তনের যে বর্ণনা দিয়েছেন আরো গভীর হওয়া দরকার

১২| ১১ ই মার্চ, ২০২১ সকাল ১১:২৭

স্প্যানকড বলেছেন: আমি উত্তর দিছি। তারা দিয়া দেখাক বানর, গরিলা, শিম্পাঞ্জি কেন এহন মানুষ হয় না। অথচ মানুষ বেড়ে ৭ বিলিয়ন ! সংখ্যাটা কি কম?

১৩| ১১ ই মার্চ, ২০২১ সকাল ১১:৫৭

এভো বলেছেন: মানুষকে বানর ও শুকরে রুপান্তর
সুরা মায়েদা (৫--৬০ )
বলুনঃ আমি তোমাদেরকে বলি, তাদের মধ্যে কার মন্দ প্রতিফল রয়েছে আল্লাহর কাছে? যাদের প্রতি আল্লাহ অভিসম্পাত করেছেন, যাদের প্রতি তিনি ক্রোধাম্বিত হয়েছেন, যাদের কতককে বানর ও শুকরে রূপান্তরিত করে দিয়েছেন এবং যারা শয়তানের আরাধনা করেছে, তারাই মর্যাদার দিক দিয়ে নিকৃষ্টতর এবং সত্যপথ থেকেও অনেক দূরে।
----------
সুতরাং বানর থেকে মানুষের বিবর্তন হয় নি বরং মানুষ হতে বানর ও শুকরে রুপান্তরিত হয়েছে ।

১১ ই মার্চ, ২০২১ দুপুর ২:৫২

স্প্যানকড বলেছেন: হুম, আমি সেইটাই বলছি যে এইটাই বিবর্তন। এই শোনে উনাদের গাত্রদাহ শুরু হয়ে গেল। উত্তর দেয় না খালি ত্যানা প্যাচায় আর ধমকি দেয়। ধন্যবাদ, ভালো থাকবেন।

১৪| ১১ ই মার্চ, ২০২১ দুপুর ১:৪৮

রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্ট এবং মন্তব্য গুলো পড়ে গেলাম।

১১ ই মার্চ, ২০২১ দুপুর ২:৫৫

স্প্যানকড বলেছেন: আপনি তুষ্ট? আর না হইলেও কিচ্ছু করার নাই। ভালো থাকবেন।

১৫| ১১ ই মার্চ, ২০২১ বিকাল ৩:৩৮

করুণাধারা বলেছেন: প্রথমবার পড়ে মন্তব্য কী লিখব ভেবে নিলাম। লিখতে এসে দেখি যা যা বলতে চাচ্ছিলাম সব কথা সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলে ফেলেছেন। তাই সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাইর মন্তব্য লাইক, আপনার পোস্টেও, কিন্তু এমন জ্ঞানগর্ভ পোস্ট এমন অমার্জিত ভাষায় কেন লিখলেন!!

১১ ই মার্চ, ২০২১ বিকাল ৪:১৪

স্প্যানকড বলেছেন: যেই ভাষা বেশী চলে ঐ ভাষায় লিখছি। দেশের বেশির ভাগ মানুষ কি সাহিত্যের ভাষা কথা কয়? আপনার কাছে অমার্জিত লাগলে দুঃখিত। ভালো থাকবেন।

১৬| ১১ ই মার্চ, ২০২১ বিকাল ৩:৫৭

নতুন বলেছেন: ব্লগার যখন বিবর্তন শব্দটা শুনেই ওয়াজ করতে বসে তখন এমন ব্লগ লিখতে পারে।

আগে বিবর্তন কি জানুন তবে বুঝতে পারবেন এটা কতটা সত্য হবার সম্ভবনা আছে।

আর যখন ধর্মে বিশ্বাস করেন যে সৃস্টিকতা হও বলেছেন আর হয়ে গেছে তখন এতো কিছু জানার দরকার নাই। শুধুই চোখ বন্ধ করে বিশ্বাস করে যাবেন।

একটু পরে আমার কমেন্টের যে জবাব দেবেন। সেটা আপনি আপনার কি বোডে কিছু বোতাম চাপবেন। সেটা সবাই পড়বে।

এই দুইটা জিনিস ঘটতে কত হাজার ঘটনা যুক্ত থাকে।

এখন যদি আপনি বলেন যে মন্ত্র পড়লেই এইগুলি হয়ে যায় তবে কিছুই বলার নাই। ;)

তেমনি দুনিয়াতে কোন কিছুই কারন ছাড়া ঘটেনা। তাই সৃস্টিকতার বিষয়টা আসলো অনেকটাই প্রশ্নবিদ্ধ এই সময়ে।

১১ ই মার্চ, ২০২১ বিকাল ৫:১১

স্প্যানকড বলেছেন: এক আমি ওয়াজ করি নাই বা বিবর্তন এর বিপক্ষে বলি নাই। বলছি মানুষ বানর হইছে বানর মানুষ না। যদি বানর থেকে বা ঐ শ্রেণী থেকে মানুষ হইত তাইলে এহন হয় না ক্যা? মানুষ থেকেই মানুষ হচ্ছে তাও এক দুইটা না ৭ বিলিয়ন ! আরও জন্মাবে।
আপনি সৃষ্টি কর্তার অস্তিত্বে বিশ্বাস রাখেন না সেটা আপনার ব্যক্তিগত ব্যাপার। আমি বিশ্বাস করি এইটা আমার ব্যাপার। একটা উত্তর দেন তো আপনারে খাবার, দাবার সব দেয়া হলো এমন কি বিশ্রাম কিন্তু ঘুমুতে পারবেন না এই শর্তে আর দেয়া হলো একটানা কয়েক মাস কিছু মুভি দেখবেন। পারবেন ? অথচ সৃষ্টি কর্তা সেই বিলিয়ন বিলিয়ন বছর থেকে দেখে আসছেন দেখতে থাকবেন সব। তাও কোনরকম বিশ্রাম ছাড়া। তাঁর ক্ষমতা আপনার, আমার ক্ষুদ্র মগজে ধারণ করা মুশকিল। আপনি বলছেন হও বললে হয়ে গেলো! হুম, যে সত্ত্বার এমন ক্ষমতা তিনি হও বললে হয়ে যাও এটা আমি বিশ্বাস করি। আপনি করেন না। তাইলে এই মহাবিশ্ব বা গ্যালাক্সি নিয়ন্ত্রণ হচ্ছে কেমনে? আপনি, আমি ছিলাম শুক্রাণু তারপর রক্ত, মাংস, তারপর চোখ, কান, নাক পরে সুন্দর একটা অবয়ব পাই।আস্তে আস্তে শিশু থেকে কিশোর, কিশোর থেকে যৌবন, যৌবন থেকে বুড়া হই। কাঁচা চুল পাকা হয়, চামড়া কুচকায়। এইযে এত কিছু ঘটলো এক জীবনে এটাও বিবর্তন। তাই নয় কি ! আলাপ করে ভালো লাগলো। ভালো থাকবেন। ধন্যবাদ।
আপনার মন্তব্য লিখুন

১৭| ১১ ই মার্চ, ২০২১ রাত ৮:১২

চাঁদগাজী বলেছেন:


লেখক বলেছেন, " আপনি সবাইরে এই কথা বলে কি বুঝাতে চান আপনি পৃথিবীর বুকে সবচেয়ে জ্ঞ্য্যনী? "

-না, এই কথা বলে বুঝতে চাচ্ছি যে, আপনার একাডেমিক কোন শিক্ষা আছে কিনা!

১১ ই মার্চ, ২০২১ রাত ৯:৩৩

স্প্যানকড বলেছেন: আপনার আছে তো ! আরও দরকার দেখছি । মনযোগ দিয়া পড়েন।

১১ ই মার্চ, ২০২১ রাত ৯:৪৮

স্প্যানকড বলেছেন: কিচ্ছু নাই। চিয়ার্স! কি খাইবেন কন?

১৮| ১১ ই মার্চ, ২০২১ রাত ৮:৪৩

নতুন বলেছেন: একটা উত্তর দেন তো আপনারে খাবার, দাবার সব দেয়া হলো এমন কি বিশ্রাম কিন্তু ঘুমুতে পারবেন না এই শর্তে আর দেয়া হলো একটানা কয়েক মাস কিছু মুভি দেখবেন। পারবেন ? অথচ সৃষ্টি কর্তা সেই বিলিয়ন বিলিয়ন বছর থেকে দেখে আসছেন দেখতে থাকবেন সব। তাও কোনরকম বিশ্রাম ছাড়া। তাঁর ক্ষমতা আপনার, আমার ক্ষুদ্র মগজে ধারণ করা মুশকিল। আপনি বলছেন হও বললে হয়ে গেলো! হুম, যে সত্ত্বার এমন ক্ষমতা তিনি হও বললে হয়ে যাও এটা আমি বিশ্বাস করি। আপনি করেন না। তাইলে এই মহাবিশ্ব বা গ্যালাক্সি নিয়ন্ত্রণ হচ্ছে কেমনে? আপনি, আমি ছিলাম শুক্রাণু তারপর রক্ত, মাংস, তারপর চোখ, কান, নাক পরে সুন্দর একটা অবয়ব পাই।আস্তে আস্তে শিশু থেকে কিশোর, কিশোর থেকে যৌবন, যৌবন থেকে বুড়া হই। কাঁচা চুল পাকা হয়, চামড়া কুচকায়। এইযে এত কিছু ঘটলো এক জীবনে এটাও বিবর্তন। তাই নয় কি !

আপনি বিশ্বাস করেছেন যে সৃস্টিকতা এই সব করছে তার পেছনে কোন প্রমান নাই। কিন্তু দুনিয়াতে যেই কাজ হচ্ছে তার পেছনে কারন আছে। সেই কারন নিয়ে চিন্তা করলে বুঝতে পারবেন যে কিভাবে কি হয়। তখন বুঝতে পারবেন যে সব কিছু কুন বলেই হয়ে যায় না। যেতে পারেনা।

যে মানুষ জানেনা না কিভাবে ইন্টারনেট ব্লগিং কাজ করে তখন এটা তার কাছে অলৌকিক মনে হবে। তখন আপনি কি বোডে আঙ্গুল চাপলেই আমার কমেন্টের জবাব দিতে পারবেন সেটা তাকে বিশ্বাস করাতে পারবেন যে আপনি অলৌকিক ক্ষমতার অধিকারী।

কিন্তু যেই মানুষ ইন্টারনেট কিভাবে কাজ করে, ব্লগিং কিভাবে কাজ করে জানে তাকে বোঝাতে পারবেন না।

তেমনই আপনার ছোট বেলায় জাদুকরদের বিরাট জনপ্রিয়তার কথা নিশ্চয় মনে আছে? জুয়েলআইচ,পিসি সরকার, ড্যাভিডকপারফিল্ড। এখন ইন্টারনেটের কল্ল্যানে মানুষ জাদুতে যে অলৌকিকতানেই সেটা জানে তাই এখন আর সেইরকমের জাদুকর নাই। জাদুর জনপ্রিয়তা এখন আর নেই। রেসরিংএর জনপ্রিয়তা আগের মতন নাই।

তেমনি ধর্মের জনপ্রিয়তা আগের মতন নাই। মানুষ এখন নামে ধর্মের অনুসারী। কিন্তু সত্যিকারের বিশ্বাসীনা তাই কাজে ভালো পরামর্শ মানেনা। ;)

১৯| ১১ ই মার্চ, ২০২১ রাত ৯:৪২

স্প্যানকড বলেছেন: সৃষ্টি কর্তা প্রমাণ রাখছে ঠিক। এখন কেউ দেইখা না দেখলে কি আর করার। ভালো থাকবেন।

২০| ১১ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১০:৪২

কলাবাগান১ বলেছেন: বিবর্তনবাদ কোথায় বলেছে যে বানর থেকে সরাসরি মানুষ হয়েছে??? বানর বানর এর পথে চলছে এবং চলবে, মাঝখানে ডিএনএ এর মাঝে অনেক মিউটেশন একত্রিত হয়ে বানর থেকে নতুন একটা প্রজাতি (আদি মানুষ) তৈরি হয়, সেটা তখন নতুন একটা লাইনে বেড়ে উঠতে থাকে। বানর কেন লুপ্ত হবে???

আর এখনকার বানর থেকে কেন মানুষ হচ্ছে না...কত লক্ষ বছর লেগেছিল এত গুলি ডিএনএ মিউটেশন এক হয়ে আস্তে আস্তে নতুন প্রজাতির উৎপত্তি হতে সেটা বোধহয় আপনি বুঝেন না। আপনি যদি সচক্ষে দেখতে চান, তাহলে শত লক্ষ বছর ধরে বাচার চেস্টা করুন, তাহলে দেখবেন মানুষ থেকে কেমনে অন্য প্রজাতির 'প্রানীর' উদ্ভব ঘটবে।

২১| ১১ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১১:০১

স্প্যানকড বলেছেন: আমার দেহার ইচ্ছা নাই যেটা ফালতু সেই জিনিসের প্রতি ইন্টারেস্ট নাই। দোয়া করি লাখ বছর বাঁচেন তখন নিজ চক্ষে দেইখেন আর বানর নাচ দিয়েন। সেইরম লাগব। প্রাকটিস শুরু কইরা দেন। কংগ্রেচুলেশন !

২২| ১১ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১১:৫৪

নতুন বলেছেন: সৃস্টিকতা মানব ইতিহাসে কারুর সাথে সরাসরি কথা বলেনাই।
সৃস্টকতা কে কোন মানুষ নিজ চোখে দেখেনাই।
সৃস্টকতা কেবল আরবিয় এলাকয় কয়েকজনের কাছে ওহী পাঠাইছে
সৃস্টিকতার কথা কয়েকজন বলছে সেটা মেনে নিয়ে কোটি অনুসারি হইছে।

কিন্তু এখন সৃস্টিকতা আছেন কোটি মানুষ মানে কিন্তু উনি বলছেন খারাপ কাজ কইরো না সেটা কেউ মানেনা।

বিষয়টা হইলো মুরুব্বিকে সন্মান করি কিন্তু তার কথা মানি না.... বুঝতেই পারছেন কেমন সন্মান মানুষ করে আর কি।

১২ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১২:৫৭

স্প্যানকড বলেছেন: আপনার লগে কথা কইব? আপনি কেডা? সেটা সৃষ্টিকর্তার দোষ? আজিব তো! মানুষ আর জ্বীন দুই জাতির জন্য তাই বিচার আচার। এদের স্বাধীন সত্ত্বা বা চিন্তা করার ক্ষমতা দেয়া হয়েছে। যেমন আপনি মানেন না, আমি মানি। এরা মানতে পারে আবার নাও পারে। আচ্ছা, আপনি ইবলিশ আছে বিশ্বাস করেন? আমি করি। বাকী কথা পরে হবে ইন শা আল্লাহ।

২৩| ১২ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১২:৩৯

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনি তুষ্ট? আর না হইলেও কিচ্ছু করার নাই। ভালো থাকবেন।

জনাব, আমি অল্পতেই তুষ্ট হই।

১২ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১২:৫২

স্প্যানকড বলেছেন: ভালো লক্ষণ। ধরে রাখার চেষ্টা করবেন। কামে দিব। ভালো থাকবেন।

২৪| ১২ ই মার্চ, ২০২১ রাত ২:১৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বিবর্তন নিয়ে বিজ্ঞানীদের ভেতর কোন বিতর্ক নেই।
তবে ধার্মিকরা বলে বিবর্তন মিথ্যা প্রমানিত হয়েছে।

ধার্মিকরা বলবেই, কারন বিজ্ঞানের এই অংশটি বিশ্বাস করলে ওদের ধর্মিয় মুল ভিত্তি সম্পুর্ন মিথ্যা হয়ে যায়।
ধর্ম বলে মানুষ স্বর্গিয়। সাত আসমানের উপর স্বর্গে তৈরি। স্বর্গে বাস করার জন্যই বিশেষভাবে তৈরি হয়েছিল। এরপর একটি দুর্ঘনটার পর পৃথিবিতে ছাড়া হয়েছে। নতুবা স্বর্গেই থাকতো।

কিন্তু বিজ্ঞান বলে মানুষ পৃথিবীর অন্যান্ন জীবব্জন্তুর মতই একটি প্রানী।
অন্যান্ন প্রানীর মতই কইলজা গুর্দা হার্ট লাং রিপ্রডাক্টিভ জীবন চক্র সব একই ধরনের।
কোন ঔসধ বা টিকা আবিষ্কারের প্রয়জন হলে প্রথমে ইঁদুরের বা বাঁদরের উপর টেষ্ট করে দেখে এরপর মানুষ ব্যাবহার করে। মানুষ প্রানী না হয়ে আসরাফুল মকলুকাত স্বর্গীয় প্রডাক্ট হয়ে থাকলে এটা সম্ভবই হতো না। এটাই বায়োলজি।

বিজ্ঞান জীববিজ্ঞান এগিয়ে যাচ্ছে। বিবর্তন থিউরি ভুল প্রমানিত হয়নি, থিউরিতে নতুন তথ্য যোগ হচ্ছে, আপডেট হচ্ছে।
নতুন আবিষ্কার দিয়ে আপডেট হচ্ছে। এটাই বিজ্ঞানের নিয়ম।
সাধারন ধার্মিকরা এসব মেনে নিলেও কুশিক্ষিত ধার্মিকরা এসব মানতে নারাজ।

২৫| ১২ ই মার্চ, ২০২১ সকাল ১১:৩০

স্প্যানকড বলেছেন: আমার আদি পুরুষ এবং মাতা স্বর্গীয়। এতে কোন সন্দেহ নাই। এই স্ট্যাটাস বহন করে। এখন আপনার আদি পুরুষ এবং মাতা বানর, গরিলা, শিম্পাঞ্জি, হনুমান এই সট্যাটাস বহন করে তাইলে আমার কিচ্ছু বলার নাই। যার যেমন বুঝ। এর জন্য দুনিয়ায় রিলেজিয়াস লোক বেশী । স্যার আইজাক নিউটন যেমন কইছে " ঈশ্বর প্রমাণ করতে আমার বুড়ো আঙুল ই যথেষ্ট "। ভালো থাইকেন আর মাঝে মাঝে চিড়িয়াখানায় যাইয়েন আপনার আদি পুরুষ এবং মাতা দর্শনে।

২৬| ১২ ই মার্চ, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫৮

নতুন বলেছেন: এখন আপনার আদি পুরুষ এবং মাতা বানর, গরিলা, শিম্পাঞ্জি, হনুমান এই সট্যাটাস বহন করে তাইলে আমার কিচ্ছু বলার নাই। যার যেমন বুঝ।

যে এই ধারনা পোষন করে সে কিভাবে বিবর্তন বুঝলো সেইটাই আমি বুঝতে পারলাম না। B-)

১২ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১০:৩৯

স্প্যানকড বলেছেন: নিজ গোত্র কে এভাবে ছোট করা ঠিক না ছিঃ ! আপনার বুঝা লাগব না। নিজের চড়কায় চার্জ দেন। বিজ্ঞান আগায় গেছে তাই তেল, মবিল, ডিজেল এর চেয়ে বিদ্যুৎ আগে। ভালা থাইকেন।

২৭| ১২ ই মার্চ, ২০২১ রাত ৮:৫০

অজ্ঞ বালক বলেছেন: জীববিজ্ঞান পড়াই ছাত্র-ছাত্রীগোরে, জানতাম না রূপকথার গল্প পড়াই যে। কাইলকা গিয়া সুয়োরানী-দুয়োরানী আর নীলকমল-লালকমল পড়ামু। টিউশনিডা থাকলে দেখা হবে বিজয়ে।

১২ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১০:৪৭

স্প্যানকড বলেছেন: না, আপনি বিজ্ঞান পড়ান। বাই দ্যা ওয়ে আজ খবরে দেখলাম, " ধামড়াই এলাকায় আপনার আদি গোত্রের কিছু প্রাণী মানে বানর না খাইয়া আছে। " সাংসদ বেনজির আহমেদ ওদের খাবার এর ব্যবস্থা করছে। আপনি যেহেতু ঐ গোত্রের তাহলে আপনার প্রতি ওদের হক বেশী। এই মাসের টিউশনির কিছু টাকা খরচ করে ওদের খাবার কিনে দেন। নইলে নিজের গোত্র এবং নিজের জাতির সাথে বেঈমানী হয়ে যাবে কিন্ত ! ভালা থাইকেন।

২৮| ১৮ ই মার্চ, ২০২১ সকাল ১১:৫০

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: নিজ গোত্র কে এভাবে ছোট করা ঠিক না ছিঃ ! আপনার বুঝা লাগব না। নিজের চড়কায় চার্জ দেন। বিজ্ঞান আগায় গেছে তাই তেল, মবিল, ডিজেল এর চেয়ে বিদ্যুৎ আগে। ভালা থাইকেন।

ভাই এই ভাবে নিজের অজ্ঞতার প্রমান দিলে মানুষ হাসবে।

বিশ্বের অনেক মুসলিম বিজ্ঞানীরাও এখন বলছে যে বির্বনবাত একটা ফ্যাক্ট। এটা অনেকটাই প্রমানিত সত্যের মতন।

এই বিষয়টা নিয়ে একটা পোস্ট দিবো সময় পেলে। সেই ফাকে যদি আপনি একটু কস্ট কইরা নিচের ভিডিও দুইটা দেইয়া নিতেন তবে একটু খুশি হইতাম।

https://en.wikipedia.org/wiki/Rana_Dajani Rana Dajani is a Palestinian-Jordanian molecular biologist and tenured professor of biology and biotechnology at Hashemite University.She earned her Ph.D in molecular biology from the University of Iowa. Dajani is an expert on genetics of Circassian and Chechen populations in Jordan, also on conducting genome-wide association studies on diabetes and cancer on stem cells. Her work in stem cell research initiated the development of the Stem Cell Research Ethics Law and all regulations in Jordan. She is an advocate for the biological evolution theory in relation to the religion of Islam, and believes strongly in the education and empowerment of women, being a member of the United Nations Women Jordan Advisory Council. She is the recipient of the Jordan’s Order of Al Hussein for Distinguished Contributions of the Second Class.

Dajani is currently the 2019-21 Zuzana Simoniova Cmelikova Visiting Scholar at the Jepson School of Leadership Studies at the University of Richmond, and the president of the Society for Advancement of Science and Technology in the Arab World [5](SASTA). Dr. Dajani is a Fulbright scholar alumna, having received two awards. She was a fellow at the Radcliffe Institute for Advanced Study at Harvard University, and possessed an Eisenhower Fellowship as well. She is also a former Yale University visiting professor at the Yale Stem Cell Center and a visiting scholar at both the University of Cambridge and the Stem Cell Therapy Center in Jordan.

Dr. Dajani is the founder and director of the non-governmental organization, "We Love Reading," a program which strives to foster a love of reading in young children beyond academics in the Arab world. Through We Love Reading, she has trained over 7000 women to read aloud in Jordan, Lebanon and Syria and established multiple libraries across Jordan.




২৯| ২০ শে মার্চ, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৩৬

নতুন বলেছেন: একটু কস্ট কইরা নিচের ভিডিওগুলি দেইখেন।


https://www.youtube.com/watch?v=F5fN7s7Ds9I&t=535s



https://www.youtube.com/watch?v=DPuoGVlCjZ0&t=1262s


Dr. Rana Dajani এর একটা লেকচার যেখানে আরো বিস্তারিত আলোচনা আছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.