নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

স্বপ্নের খোঁজে দেখি তোমায় /বাঁধি সীমাহীন ভালোবাসায়/দাও কিছু সুখের বৃষ্টি / ভিজি আমি /উড়াই দিগন্তের নীলিমায় তোমার নামে / স্বপ্নের এক বিশাল ঘুড়ি।

স্প্যানকড

আমি হারিয়ে ফেলি নিজেকে ফিরে ফিরে পাই এক চিলতে হাসিতে।

স্প্যানকড › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমি কেন আল্লাহ কে বিশ্বাস করি ?

১৪ ই মার্চ, ২০২১ দুপুর ১:৪৭

ছবি নেট ।

আচ্ছা! বলেন তো মানুষ কত ডাইমেনশনে যেতে পারে বা দেখতে পারে? আপনার কথামতো ধরলাম, ধর্ম নাই ঠিক আছে। আল্লাহ নাই বা কেউ নাই ( নাউজুবিল্লাহ ) তাহলে এত রিলেজিয়াস লোক কেন বিশ্বে ? আমরা না হয় ধর্মান্ধ অন্যরা ও কি?

এখন আরেকটা বিষয়। ধরেন, মানুষ যে ডাইমেনশনে যেতে পারে বা দেখতে পারে সৃষ্টি কর্তা সব গুলি ডাইমেনশন দেখতে পারে যেতে পারে। এখন আপনে, আমি নির্দিষ্ট সীমা পর্যন্ত দেখছি এর বেশী দেখতে বা জানতে পারছি না। যার কারণে সৃষ্টি কর্তাকে দেখতে পাচ্ছি না। যেমন চার বা পাঁচ, ছয় ডাইমেনশনে আপনি, আমি যেতে পারছি না। এখন ধরেন, সৃষ্টি কর্তা আছে ১৫ নম্বর ডাইমেনশনে তাই আপনে, আমি দেখতে পারছি না। তিনি আবার আমাদের দেখছেন। আমাদের কোনদিন সে ডাইমেনশনে যাওয়ার ক্ষমতা নাই মানুষ হিসেবে।

মরার পর দেখলাম আমি ১৫ নম্বর ডাইমেনশনে যেতে পারছি তখন সৃষ্টি কর্তার দেখা পেলাম তখন কি হবে ? তারে তো বেঁচে থাকতে অস্বীকার করছি। এখন উপায় ?এজন্য পাকিস্তানের পরমাণু বিধ আব্দুস সালাম কে একজন জিজ্ঞেস করছিল " আপনি কেন নামাজ পড়েন?  " তিনি উত্তরে বলেছিলেন,  মরার পর যদি দেখি আল্লাহ আছে তখন উপায় ! 


শেষ করছি, এই বলে, যা দেখছি না বা যাকে দেখছি না তাঁকে অস্বীকার করি কেমনে যদি তিনি অন্য ডাইমেনশনে থেকে থাকে। আমরা কেউ সেই ডাইমেনশনে যেতে পারছি না। মরার পর গেলে তখন কি উপায় ?  তাই আমি বিশ্বাস রাখি। আল্লাহ আছেন। আপনি ?

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই মার্চ, ২০২১ দুপুর ২:১৯

এমেরিকা বলেছেন: এত কিছু বুঝিনা। পদার্থবিজ্ঞানের সূত্র দিয়া আল্লাহকে প্রমাণ করা যায়না। জীববিজ্ঞান আল্লাহ্‌র অস্তিত্বের পক্ষে কোন প্রমাণ দেয়না। যুক্তিবিদ্যা দিয়া কিছুটা কথা বলা যায় - কিন্তু এইসব যুক্তি আবার 'অতি বুদ্ধিমান' মানুষের কাছে খাটেনা। হাত তুইলা দোয়া করলেও আল্লায় সাহায্য করেনা। কাইন্দা কাইট্টা ভাসাইলেও কোন লাভ হয়না। তাই আল্লাহ্‌কে বিশ্বাস কইরা আসলে ফায়দা হয়না।

১৪ ই মার্চ, ২০২১ বিকাল ৪:১৮

স্প্যানকড বলেছেন: স্যার আইজাক নিউটনের বুদ্ধি আপনার চেয়ে বেশী না কম ? তিনি কেন বলেছেন, " In the absence of any other proof, the thumb alone would convince me of God's existence ". ভালো থাকবেন।

২| ১৪ ই মার্চ, ২০২১ বিকাল ৩:২২

রাজীব নুর বলেছেন: একটা প্রশ্নের উত্তর দেন- কোরানের হেফাজতকারী আল্লাহ কিন্তু কোরানের আগে যে তিনটি আসমানী কিতাব ছিল তাওরাত, যবুর, ইঞ্জিল এর হেফাজত আল্লাহ কেন করতে পারে নি তাহলে আল্লাহ কিভাবে সর্ব শক্তিমান হয়?

১৪ ই মার্চ, ২০২১ বিকাল ৪:৩০

স্প্যানকড বলেছেন: আপনার বিশ্বাস না হইলে এহন কুরআন আপনে লিখে দেখান আগের গুলি যখন হইছে এইটা ও হবে তাই নয় কি? ভেরি সিম্পল লজিক। পারবেন? চ্যালেঞ্জ কিন্তু বহু আগে আমি দিছি না পারলে নামের আগে " না মরদ " লাগাতে হবে মানে টাইটেল। তারপর দেখেন আল্লাহর শক্তি। ১৪০০ বছর আগে ও যা এখন ও হুবুহু তা আছে। চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করুন প্লিজ।

৩| ১৪ ই মার্চ, ২০২১ বিকাল ৩:৪৪

অরূপ চৌহান বলেছেন: রাজীব নুর বলেছেন: একটা প্রশ্নের উত্তর দেন- কোরানের হেফাজতকারী আল্লাহ কিন্তু কোরানের আগে যে তিনটি আসমানী কিতাব ছিল তাওরাত, যবুর, ইঞ্জিল এর হেফাজত আল্লাহ কেন করতে পারে নি তাহলে আল্লাহ কিভাবে সর্ব শক্তিমান হয়?

ভাই,কোরআন কারীমের পূর্বের সকল আসমানী কিতাব নির্দিষ্ট গোত্র বা অঞ্চলের জন্য।কিন্তু পক্ষান্তরে কোরআন সর্বজনীন ।সকলের জন্য ।তাই খসড়া দলীলগুলোর চেয়ে সর্বশেষ ও চূড়ান্ত দলীল টিকে সংরক্ষণ করার সিদ্ধান্ত টাই কি বেশি যৌক্তিক নয়?

১৪ ই মার্চ, ২০২১ বিকাল ৪:৩৩

স্প্যানকড বলেছেন: রাইট। ধন্যবাদ, রাজীব নুর এমনে চিন্তা করে না। তাই তারে একটা ওপেন চ্যালেঞ্জ দিছি। দেখি সে গ্রহণ করে কি না। ভালো থাকবেন।

৪| ১৪ ই মার্চ, ২০২১ বিকাল ৪:১৩

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: @রাজীব নূরঃ তার আগে আপনি বলেন, আপনি কেন বিভিন্ন সুরার নিয়মিত তারফীর লিখছেন??

১৪ ই মার্চ, ২০২১ বিকাল ৪:৩৭

স্প্যানকড বলেছেন: উনাকে ঢোল বলতে পারেন সব দিক দিয়া বাজাইতে পারবেন। নিজের নিজস্ব বলতে কিছু নাই। সব খানে মিশে যায়। অতি চালাক কিন্তু এই চালাক কে ঠকায় দেয় ডাব বিক্রেতা, মুরগী বিক্রেতা। উনি এত জ্ঞ্যানী! বুঝেন অবস্থা।

৫| ১৪ ই মার্চ, ২০২১ বিকাল ৫:১৪

নেওয়াজ আলি বলেছেন: প্রত্যেক মুসলমানের উচিত আল্লাহকে বিশ্বাস করা এবং কোরান হাদিস মেনে চলা

১৫ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১:৩১

স্প্যানকড বলেছেন: ধন্যবাদ। একদম সত্য কথা। ভালো থাকবেন।

৬| ১৪ ই মার্চ, ২০২১ বিকাল ৫:১৫

শাহেদ_মানিকগঙ্জ বলেছেন: জলবিয়োগ ও অপাং বায়ুত্যাগের জায়গা অজুর জায়গার অন্তর্ভুক্ত না। তাহলে এটাকে বৈজ্ঞানিক ভাবে ব্যাখ্যা করলে ভাল হয়। ধর্ম বিশ্বাসের বিষয়। আমরা সবাই জানে জনাব চাঁদগাজী আমেরিকা থাকেন, আমরা কয়জন গিয়ে দেখেছি? উনি মুক্তিযোদ্ধা এটাতে কারোরই দ্বিমত নাই, আমরা কয়জন উনাকে মুক্তিযুদ্ধ করতে দেখেছি? সবশেষে, আমি যে আমি, তা আপনারা কয়জন জানেন? আর মহান আল্লাহর কথা আসলেই প্রমান দরকার। আমরা আসলেই দ্বিচারী।

১৫ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১:৩৩

স্প্যানকড বলেছেন: সত্যি! দ্বিচারী । ভালো থাকবেন।

৭| ১৪ ই মার্চ, ২০২১ বিকাল ৫:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি কি করছেন, কেন করছেন, কোনটা বিশ্বাস করছেন, কোনটা করছেন না, সেটা আপনার জন্য নিশচয় দরকারী বিষয়; আপনার ভাবনা-চিন্তা, জ্ঞান ও ধারণা কোন লেভেলের এবং বর্তামন সভ্যতায় উহার স্হান কোথায়, সেটা হলো বাকীদের জন্য ভাবনার বিষয়।

১৫ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১:৩৮

স্প্যানকড বলেছেন: মুরুব্বি! বাকী দের চিন্তা ভাবনা কই সেইটাও দেখার বিষয় ভাবনার বিষয়। একটা গল্প ইয়াদ হইছিল আপনে মুরুব্বি দেইখা কইলাম না। ভালো থাকবেন।

৮| ১৪ ই মার্চ, ২০২১ বিকাল ৫:৩০

মেহেদি_হাসান. বলেছেন: আমিও বিশ্বাস রাখি। আল্লাহ আছে এবং তিনি সর্বশক্তিমান।

১৫ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১:৩৯

স্প্যানকড বলেছেন: একজন মুসলিম এর প্রথম ঈমান মানে আল্লাহতে বিশ্বাস। ধন্যবাদ, ভালো থাকবেন।

৯| ১৪ ই মার্চ, ২০২১ রাত ৮:০৩

কালো যাদুকর বলেছেন: @ কাভা ভাই সেটা আমারও প্রশ্ন ৷
দুনিয়াতে কত মানুষ আছে।
দুনিয়াতে কত কনফিউজড মানুষ আছে ৷
কে তার খবর রাখে।

১০| ১৫ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১২:৫১

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনার বিশ্বাস না হইলে এহন কুরআন আপনে লিখে দেখান আগের গুলি যখন হইছে এইটা ও হবে তাই নয় কি? ভেরি সিম্পল লজিক। পারবেন? চ্যালেঞ্জ কিন্তু বহু আগে আমি দিছি না পারলে নামের আগে " না মরদ " লাগাতে হবে মানে টাইটেল। তারপর দেখেন আল্লাহর শক্তি। ১৪০০ বছর আগে ও যা এখন ও হুবুহু তা আছে। চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করুন প্লিজ।


নিউটন এর সুত্র, আইনস্টাইনের সুত্র কোথা থেকে এলো?

১৫ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১:৪৪

স্প্যানকড বলেছেন: নিউটন, আইনস্টাইন ঈশ্বরে বিশ্বাস রাখত। তাঁদের আল্লাহ সেই মগজ দিছে তাই তারা পারছে। আপনি তাদের চেয়ে জ্ঞ্যানী তাই আপনারে একটা চ্যালেঞ্জ দিছি। কইরা দেহান নইলে অফ যান। ভালো থাকবেন।

১১| ১৫ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১২:৫৪

রাজীব নুর বলেছেন: কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: @রাজীব নূরঃ তার আগে আপনি বলেন, আপনি কেন বিভিন্ন সুরার নিয়মিত তারফীর লিখছেন??

জনাব, আমার শখ পুরো কোরআন পড়বো। ১১৪ টি সুরা। অনুবাদ, অর্থ, শানে নুযূল আর তাফসীর সহ। পড়ে, কিছু লাইন লিখে রাখব। এবং ব্লগে দিবো। যেন দরকার হলে আবার পড়ে নিতে পারি। আসলে আমি নিজের জন্যই পড়ি, আর লিখি। ফাউ হিসেবে ব্লগে দেই।

১২| ১৫ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১২:৫৬

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: তার আগে আপনি বলুন মানুষ কতরকমের সৃষ্টিকর্তা বানিয়েছে।বতর্মানে সৃষ্টিকর্তা আছে ৪৩০০ টি।প্রত্যেকেই দাবি করে তাদের সৃষ্টি কর্তাই হলো আসল সৃষ্টি কর্তা।আরো হাজার হাজার সৃষ্টিকর্তা মারা গেছে।
তাহলে কোন সৃষ্টি কর্তাকে আসল সৃষ্টিকর্তা বলবো।
মুসলমান হিসাবে আপনার বক্তব্য ঠিক আছে।কিন্তু নিরপেক্ষ হিসাবে কি ঠিক আছে।
সৃষ্টি কর্তাকে যুক্তি দিয়ে প্রমান করা যায় না।তাই প্রমানের অভাবে কিছু কিছু লোক মানে না।

১৫ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১:৫৮

স্প্যানকড বলেছেন: ইসলামের প্রধান শর্ত বিশ্বাস। কনফিউজড হওয়া চলবে না। মারা গেলে সেতো সৃষ্টি কর্তা হতে পারে না। প্রমাণ অনেক কিছুর পাবেন না দুনিয়ার। আমি বলতে চাইছি যেই আমি এক বিন্দু জল থেকে হইছি। সেই জলে কি আমার হাত,পা, কান, নাক, চোখ ছিল। ছিল না আস্তেধীরে হইছে। প্রশ্ন কেমনে হইল বা কে দিল? তারমানে নেচার বা অন্য শক্তি। তো সে শক্তি মরার পর আমারে জিন্দা করব না তার গ্যারান্টি কি ? জিন্দা হওয়ার পর যদি জিজ্ঞেস করে আমারে কেন ডাক নাই বা তালাশ কর নাই? তখন কি জবাব দিব। সে শক্তির আলো, বাতাস ফ্রিতে নিছি বিনিময়ে তারে দিলাম কি? সে নিশ্চয়ই কোন না কোন উদ্দেশ্য নিয়া আমারে বানাইছে। তখন কি বলব? এই আর কি। বিশ্বাস বড় কথা। মানা না মানা আপনার, আমার চিন্তা চেতনা বুদ্ধির কাছে। ভালো থাকবেন।

১৩| ১৫ ই মার্চ, ২০২১ সকাল ৭:৪৭

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: ধর্ম ও সৃষ্টিকর্তা হচ্ছে পূর্ণ বিশ্বাসের ব্যাপার, এর সাথে বিজ্ঞানকে টেনে এনে জগাখিচুড়ি বানানোর কোনো অর্থ হয় না। সৃষ্টিকর্তা বিজ্ঞানের নিয়মনীতির মধ্যে থেকেই তার কর্মকান্ড পরিচালনা করতে পারেন অথবা এই সকল স্বতঃসিদ্ধ নিয়মের বাইরেও তার ইচ্ছামতো (random) কোনো কিছু করতে পারেন, কারণ তিনি স্বয়ম্ভু।

ধর্মের মূল উদ্দেশ্য বুঝতে পারলে এই জগতে কোনো সমস্যা হওয়ার কথা নয়। ধর্ম ভিন্ন হলেও অধিকাংশ মানুষ সৃষ্ঠিকর্তাকে বিশ্বাস করে, তা যে নামেই ডাকা হউক না কেন। বিভিন্ন ধর্মের আচারঅনুষ্ঠান বা রিচুয়াল ভিন্ন হতে পারে কিন্তু সকল ধর্মেই কিছু জিনিস কমন আছে যেমন সৎপথে চলা, মিথ্যা না বলা, নৈতিকতা, সহজ সরল জীবন যাপন করা , মানবতা শান্তি ও প্রগতির পথে ধাবিত হওয়া,ইত্যাদি। এই সকল বিধানগুলো মেনে চললে জগতের কারো জন্য বিপদের কারণ হওয়ার যেমন সম্ভাবনা নেই ঠিক তেমনি সৃষ্টিকর্তার অসন্তোষের কারণ হওয়ারও সম্ভাবনা কমে যায় বলেই আমার বিশ্বাস।

১৫ ই মার্চ, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:২৪

স্প্যানকড বলেছেন: ধর্ম কর্ম জোরের কিছু না। মানলে আপনার লাভ না মানলে ক্ষতি ধর্মীয় দিক থেকে। সুস্থ চিন্তা করে না কেউ। ধর্ম যার যার বিশ্বাস এই নিয়া গুতাগুতির কিছু দেখছি না। মোট কথা একজন আরেক জনের প্রতি সম্মান দেয়া হচ্ছে না। সবারটা সেরা এই প্রমাণ দিতে গিয়ে তলাচ্ছে সব। ভালো থাকবেন।

১৪| ১৫ ই মার্চ, ২০২১ সকাল ৯:৩০

অপু মাইক্রো বলেছেন: বিজ্ঞান জানেন এই ধরনের লোক দুই কিসিমের। প্রথম কিসিমের লোক বিজ্ঞানের অনেক শাখা প্রশাখা সম্পর্কে ভাসা ভাসা জানেন এবং ভাবতে থাকেন তারা অনেক কিছু জানেন। তারা সুযোগ পাইলেই নিজেকে জ্ঞানী হিসাবে প্রমাণ করান চেষ্টা করেন। আর এক কিসিমের লোক আছেন যারা বিজ্ঞানের বিশেষ শাখার খুব কাছাকাছি যান এবং অনুভব করেন আসলে জানা বিষয় এর চেয়ে না জানা বিষয়ই অনেক অনেক বেশি। এই অনুভুতি অনেক কেই স্রষ্টা প্রতি বিশ্বাসী করে তোলে। বিপরীত দৃশ্য ও আছে।তবে দুজনেই বিনয়ি হয়ে যায়।আল্লাহ আমাদের বোঝার শক্তি দান করুন।


১৫| ১৫ ই মার্চ, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:২৮

স্প্যানকড বলেছেন: আল্লাহ কে বুঝতে হলে নিজের জন্ম নিয়া চিন্তা করলেই হয় বেশী কিছু লাগে না। ধর্ম বিশ্বাস এর বিষয়। প্রমাণ চাইলে অনেক কিছু দেয়া সম্ভব না। আবার বিজ্ঞান ও যে সব উত্তর জানে তাও কিন্তু না। তবে গুতাগুতি করা ঠিক না। ভালো থাকবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.