নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন।

মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন

আমি মানুষের কথা বলি। মানবতার কথা বলি। স্বপ্ন দেখি সমৃদ্ধ বাংলাদেশের। নিরাপদ একটি ভূখন্ডের।

মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিএনপিই তার সমর্থিত মেয়র প্রার্থিদের হেরে যেতে বাধ্য করল!

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১০:৫০



দু’দিন পূর্বে প্রথম আলো পত্রিকায় একটি রিপোর্ট প্রকাশিত হয়েছে যেখানে বলা হয়েছে দুজন বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া ছাত্র যারা কোন রাজনীতির সাথে জড়িত নয় তাঁরা বিএনপির পোলিং এজেন্ট হওয়ার জন্য চুক্তিবদ্ধ হলেও পরবর্তীতে আওয়ামীলীগের স্থানীয় নেতাদের পরামর্শে সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করেন এবং পোলিং এজেন্ট হতে অপারগতা প্রকাশ করেন। কথাটি নির্বাচন হয়ে যাওয়ার পরেও অনেকখানি গুরুত্বপূর্ণ বলেই উল্লেখ করছি। যেহেতু বিএনপি নির্বাচন শুরু হওয়ার মাত্র তিন ঘণ্টার মাথায় সকাল সাড়ে এগারটার মধ্যেই নির্বাচন থেকে নিজেদের সমর্থিত প্রার্থীদের প্রার্থিতা প্রত্যাহার করে নেয়।



ঢাকা চিটাগাং শহরের মত সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে বিএনপির মত দল পোলিং এজেন্ট নিয়োগ করতে ব্যর্থ হবে এমন কথা তাদের চরম শত্রুও বলতে পারবে না অথচ পত্রিকার প্রতিবেদন বলছে সেটাই। আর এ কারণেই এই প্রতিবেদনটি গুরুত্বপূর্ণ। বিএনপি কি তাহলে আগে থেকেই ঠিক করে রেখেছিল যে তাঁরা নির্বাচনে অংশগ্রহণই করবেন এই নির্বাচন এবং নির্বাচনী প্রক্রিয়াকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে মাঝপথে বেড়িয়ে আসতে?

যারা সকাল থেকে টেলিভিশন সেটের সামনে বসেছিলেন তাদের নিশ্চয়ই চোখে পড়েছে। নির্বাচন থেকে প্রার্থিতা প্রত্যাহারের ঘোষণার পূর্ব পর্যন্ত তাবিথ আউয়াল বা মনজুর আলমকে যতবার ক্যামেরার সামনে কথা বলতে দেখা গেছে একটিবারের জন্যেও মনে হয়নি অভিযোগ জানালেও কেউ প্রার্থিতা প্রত্যাহার করে নিবেন। এমনকি মওদুদ আহমেদের ফাঁস হওয়া ফোনালাপে স্পষ্টই বোঝা গেছে তাবিথ ঐ সময় নির্বাচনী মাঠ থেকে উঠে আসতে চাননি। অর্থাৎ এটা স্পষ্টই বোঝা গেছে প্রার্থিতা প্রত্যাহার করা হয়নি বরং করানো হয়েছে। যার সব থেকে বড় প্রমাণ ক্ষুব্ধ মনজুর আলমের রাজনীতি থেকে অবসর নেয়ার ঘোষণা। তা ছারা সংবাদ সম্মেলনে আসার পূর্ব মুহূর্ত পর্যন্ত তাবিথ আউয়ালের মুখে হাসিটি ছিল আত্মবিশ্বাসের। আর সে আত্মবিশ্বাসের পেছনে যে যৌক্তিকতা ছিল তার প্রমাণ আমরা দেখতে পাই তাবিথ আউয়াল, মির্জা আব্বাস এবং মনজুর আলমদের সাথে বীজিতের ভোটের ব্যবধানেই।যে ব্যবধান লক্ষ করা গেছে তা তাদের জয়ের সমূহ সম্ভাবনারই ইঙ্গিত দেয়। কেননা আমাদের মনে রাখতে হবে দলটি চিটাগাং-এ সাড়ে এগারোটায় এবং ঢাকায় বারোটার মধ্যেই নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেয়। তারপরেও এই পরিমাণ ভোট পাওয়া তাদের হেরে যাওয়াকে নির্দেশ করে না । কাজেই এটা নির্দ্বিধায় বলা যায় বিএনপিই তাদের সমর্থন দেয়া মেয়র প্রার্থীদের হারিয়ে দিয়েছে।

যারা সর্বদাই রাজনীতিবিদদের কর্মকাণ্ডের পেছনে যুক্তি খুঁজে বেড়ান তাঁরা এ ক্ষেত্রেও তাই করবেন সন্দেহ নেই। এ বেলায় তাদের প্রশ্নটা হবে, যদি জয়ী হবে যেনেই থাকেন তাহলে প্রার্থিতা প্রত্যাহার করলেন কেন?

সে প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে হবে আরেকটি প্রশ্নের মধ্যে। আর তা হল ভোট গ্রহণের সময় সীমার এক তৃতীয়াংশ পার হওয়ার আগেই তাঁরা কি করে বুঝলেন যে তাঁরা হেরে যাবেন?



তাবিথ আউয়াল এবং মনজুর আলম যে স্বেচ্ছায় নির্বাচনী মাঠ ছেরে চলে যাননি তা তাদের কর্মকাণ্ডেই প্রমাণিত হয়েছে। আর তা ছাড়া গত ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের পূর্বে থেকে আজ অবধি বিএনপি জোটের কোন পদক্ষেপটি আপনার কাছে যৌক্তিক বলে মনে হয়েছে?

যারা বলেন ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের পরে দুহাজার চৌদ্দ সালের পুরো একটি বছর বিএনপি আন্দোলন থেকে দূরে সরেছিল। তাদের সেই আন্দোলন থেকে দূরে সরে থাকাটা কোন ইতিবাচক সিদ্ধান্তের ফসল ছিল না। সেটা ছিল বাধ্যতামূলক; তাঁরা তখন ঐ সময়টাতে দল গোছানোর স্বার্থেই থেমে ছিল। অন্য কোন কারণে নয়।

২৮ এপ্রিল অনুষ্ঠিত মেয়র নির্বাচনে শুধু যে ভোটকেন্দ্রে পোলিং এজেন্ট দেখা যায়নি তাই নয়। ভোট কেন্দ্রের আশেপাশে বিএনপির দলিয় নেতা কর্মীর সংখ্যাও ছিল হাতে গোনা। আর তাদের গা ছাড়া ভাবটিও সহজেই যে কোন নির্বাচন পর্যবেক্ষকের চোখে পড়বে।



সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে দল যেমন সমর্থন জুগিয়েছে ঠিক তেমনি তাদের নির্বাচন বয়কট করতেও বাধ্য করেছে। আর নির্বাচনী প্রচারণা থেকে শুরু করে শেষ পর্যন্ত লড়ে যাওয়ার কাজটি করতে হয়েছে প্রার্থীকে স্ব উদ্যোগে এবং প্রায় একা। এখানে দলের ভূমিকা ছিল একেবারেই নগণ্য।

নির্বাচনে প্রার্থীদের জন্য দলগুলো সবথেকে বড় যে কাজটি করে দেয় তা হল প্রতিটি কেন্দ্রে দলের বাছাইকৃত নিবেদিতপ্রাণ কর্মীদের মধ্যে থেকে বাছাই করে পোলিং এজেন্ট নিয়োগ দেয়া। যে কাজটি একজন ব্যক্তির পক্ষে করাটা অনেকটাই অসম্ভব। এই নির্বাচনে বিএনপি বা বিশ দলের পক্ষ থেকে সমর্থন দেয়া তিনজন মেয়র প্রার্থীর বেলায়ই একই অভিযোগ শোনা গেছে। বিএনপি তার কর্মীদের এজেন্ট হিসেবে নিয়োগ দেয়নি বা দিতে ব্যর্থ হয়েছে । কাজেই বলা যায় বিএনপির একটি রাজনৈতিক কৌশল বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে এরা তিনজন রাজনৈতিক খেলার বলী হলেন।

প্রশ্ন হল জিতল কে?

বিএনপির এই হঠকারী সিদ্ধান্তটি একদিকে যেমন সাধারণ মানুষের মধ্যে তাদের অভিযোগ সম্পর্কে সন্দেহের উদ্রেক করেছে ঠিক তেমনি তাদের নিজেদের সহ হারিয়ে দিয়েছে সবগুলো পক্ষকে।



যেসব অভিযোগ উত্থাপন করেছিলেন তা নির্বাচন বয়কটের সিদ্ধান্ত নেয়ার মত ততটা মারাত্মক ছিল না। তাদের অভিযোগ সুনির্দিষ্ট ছিল না। তা ছাড়া উদ্ভূত সমস্যার সমাধানের জন্য তাঁরা লিগ্যাল একশনেও যাননি। নির্বাচনে অংশগ্রহণের ইচ্ছা থাকলে সেটাই হত স্বাভাবিক। এক কথায় বলা যায় কিছু গোলযোগ হলেও অত অল্প সময়ের মধ্যে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর মত যৌক্তিক কোন ব্যাখ্যা উপস্থাপনে তাঁরা ব্যর্থ হয়েছেন।

বিএনপির এভাবে সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন থেকে সরে যাওয়ায় সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হল এদেশের গণতন্ত্র। এর ফলে তাঁরা ক্রমশই গণতান্ত্রিক পথ থেকে হারিয়ে যাচ্ছেন। সরকারও এই নির্বাচনের মধ্যে দিয়ে নির্বাচনী প্রক্রিয়ার ক্ষেত্রে তাদের অবস্থানের পক্ষে যে উদাহরণটি স্থাপনে সক্ষম হত তা থেকে তাঁরা বঞ্চিত হল।



আবার নির্বাচন কমিশনও এই নির্বাচনটিকে অবাধ ও সুষ্ঠু ভাবে সম্পন্নের মাধ্যমে একটি সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের সক্ষমতা প্রমাণের যে সুযোগটি পেয়েছিল তার থেকে তাঁরাও বঞ্চিত হল।



হতে পারে বিএনপি এই নির্বাচনটিকে গ্রহণই করেছিল ব্যর্থ আন্দোলনের ঘেরাটোপ থেকে বেড়িয়ে আসার একটি সুযোগ হিসেবে। নির্বাচনে অংশগ্রহণ তাদের উদ্দেশ্য ছিল না। স্বীয় কর্মকাণ্ডের পরে হয়ত তারাও এই সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছিল যে এরপরে আর সাধারণ ভোটাররা তাদের ভোট দেবে না। তাদের সেই ধারনা ভুল প্রমাণ করতেই কিনা জানিনা সাধারণ মানুষ বিএনপি সমর্থিত প্রার্থীদের এত পরিমাণে ভোট দিয়েছে যা দেখে দিনশেষে তাদের সমর্থিত প্রার্থীদের আফসোস করা ছাড়া আর কিছুই করার থাকল না।



[email protected]

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১০:৫৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: যেসব অভিযোগ উত্থাপন করেছিলেন তা নির্বাচন বয়কটের সিদ্ধান্ত নেয়ার মত ততটা মারাত্মক ছিল না। তাদের অভিযোগ সুনির্দিষ্ট ছিল না। তা ছাড়া উদ্ভূত সমস্যার সমাধানের জন্য তাঁরা লিগ্যাল একশনেও যাননি।-

আপনি কি মঙ্গল গ্রহে থাকেন?

আপনি দেখেন নি পুলীশের বন্ধুক ভেঙ্গে দিয়েছে সরকার সমর্থকরা।

আপনি কি দেখেন নি- সাংবাদিকে ভিডিও ক্যামেরা ভেঙ্ড়গে দিয়েছে

আপনি কি দেখেননি রক্তাক্ত পোলিং এজেন্ট!

আপনি কি দেখেন নি- নির্বাচন কর্মকর্তার ইন্টারভিউ -জান নিয়ে বেরুতে পারলেই বাঁচি!

আপনি কি দেখেন নি- সকাল ১১টায় সকল ব্যালট শেষ

আপনি কি দেখেন নি রাতভর এডভান্স সিল মারা জব্দ করা ব্যালট বই!

সব দেখেও না দখার ভান করলে কিছূ বলার নেই।


শুধূ নির্বাচন কমিশনই গাঞ্জাখোর নয়!!!!

তার সাথে বহু হাম্বা সমর্থক দলকানাও দেখি আছে!!এই বলা যায় শুধূ আফসোসের সাথৈ!

২| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১১:০৯

টি এম মাজাহর বলেছেন: মানুষের লজ্জা শরম এতো কম থাকে কি করে? পা চাটতে কি এতোই মজা!!!! যারা ব্লগ লিখেন, তারা জানি দুপাতা লেখাপড়া করেই এসেছেন। আপনাদের লেখাপড়া কি আপনাদের অন্ধ পা চাটার বিকল্প কিছু শেখায় নি? নাকি এটা আপনাদের জীবিকার অংশ। এই পাচাটা চাটুকারের দল থেকে লীগের সিনিয়র নেতারা অনেক বিবেকসম্পন্ন। যেহেতু পেশা রাজনীতি, সেহেতু তাদের বাধ্য হয়েই সত্যের সাথে মিথ্যা মিশিয়ে চলতে হয় এবং মিথ্যার পরিমাণ বিশাল হয়ে গেলে, তারা সেটা এড়িয়ে যাবার চেষ্টা করেন, বা চুপ থাকেন। কিন্তু এদের পা চাটারা ওনাদের থেকেও ভয়ঙ্কর। একবার একটা টকশোতে দেখেছিলাম পাচাটা আরাফাতের মিথ্যার বহর দেখে উপস্থিত মন্ত্রী পর্যন্ত অবাক হয়ে চুপ মেরে গেছিলেন। বাংলাদেশে শিক্ষিত পা চাটার দল দেশটার জন্য মহা লজ্জার কারণ হয়ে দাড়াবে শেষ পর্যন্ত।

৩| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১১:৫১

ভালবাসার বাংলােদশ বলেছেন: টি এম মাজাহর সাহেব আপনি আমার মনের কথাটা লিখলেন । আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

৪| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:০৬

এ আর ১৫ বলেছেন: ঢাকা দক্ষিণের ভোট কেন্দ্র সংখ্যা ৮৮৯ তার মধ্যে ৩০ টি ভোট কেন্দ্রের বিরুদ্ধে বিরুধী দল থেকে কারচুপির অভিযোগ এসেছে এবং ঢাকা উত্তরের ভোট কেন্দ্রের সংখ্যা ১০৯৩ তার মধ্যে ১৪টা কেন্দ্রের বিরুদ্ধে ভোট জালিয়াতির অভিযোগ এসেছে । ঢাকা চিটাগাং মিলে মোট ভোট কেন্দ্রের সংখ্যা ২৭০০+ সব মিলে ৬০ থেকে ৬২ টা ভোট কেন্দ্রের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ এসেছে এবং মিডিয়াতে আমরা যা দেখছি সব দৃশ্য এই ৬২টা ভোট কেন্দ্রের। এই ৬২টা ভোট কেন্দ্রের ফলাফল বাদ দিলে তো নির্বাচনের ফলাফল পরিবর্তন হয় না । শিয়ালের কুমিরের বাচ্চা দেখানোর মত ৬২টা গোলযোগ পুর্ণ কেন্দ্রের ভিডিও দেখিয়ে কিছু কি প্রমান করা যায় ?? বাকি ২৬৩৮ + ভোট কেন্দ্রের কোন নিউজ কভারেজ কেন নেই ? ৬২টা কেন্দ্রের ফলাফল বাতিল করে দিলে ও কি ফলাফল পরিবর্তন হবে ??

৫| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৯

ফাহাদ ইবনে মুরতাযা বলেছেন: @এ আর ১৫ , এক জন বুদ্ধিপ্রতিবন্ধি অথবা ভারতের নাগরিক,


" ৬২টা গোলযোগ পুর্ণ কেন্দ্রের ভিডিও দেখিয়ে কিছু কি প্রমান করা যায় ?? "
আপনার মত মানুষরা দুনিয়া দুই টুকরা হইয়া গেলেও কইব, কই?? কিছু হয় নাই তো!!!

"বাকি ২৬৩৮ + ভোট কেন্দ্রের কোন নিউজ কভারেজ কেন নেই ?"

কারন সরকার সমর্থিত বেশিরভাগ মিডিয়া চায় নাই, চুরির সব খবর জানাইতে, তাদের শতভাগ চেষ্টা ছিল, চুরি ঢাকা,
যেটা পারে নাই, সেই টা দেখাইসে।


একাত্তর টিভির ক্যামেরা ভাঙ্গল, ক্যামেরাম্যান পিটাইল, একাত্তর টিভি সেই খবর দিল না, পরে যখন অন্য নিউজে আসলো পিটানোর খবর, তখন এক লাইন এ কোনমতে দিল!!!

একই কাহিনি যমুনা টিভির ক্ষেত্রেও।


নিজের জান দিয়া আঃলিগ অপকর্ম ঢাকতাসে আওয়ামী মিডিয়া, এ অবস্থায় ক্যামতে আসব নিউজ??

৬| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৫

মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: বাঙ্গালীর পুইরা মড়ার এত সাধ!!!

৭| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:০০

এ আর ১৫ বলেছেন: Farhed Ibne Murtaza Total 62 centres rigging claimed by opposition party and opposition party didn't claim any rigging allegations against 2638 + vote centre. So be polite when make any comment.

৮| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:১৯

ফাহাদ ইবনে মুরতাযা বলেছেন: @এ আর ১৫ , opposition party এর কথাতে আপনার দেখি অনেক আস্থা!!!

সাধারন মানুষ জানে ভোট ক্যামনে হইসে, আপনি যেই ৬২তা কেন্দ্রের কথা বললেন তার বাইরেও বহুত চুরি হইসে, মানুষ মোবাইল ক্যামেরা দিয়া ভিডিও করসে, আপনার সত্য জানার আগ্রহ থাকলে আপনি দেখতেন।



"So be polite when make any comment. "




স্যার, কমেন্ট polite ই আছে, আপনার সতীর্থ আওয়ামীব্লগাররাতো পুম পুম পাদ দেয়ার কথা বলতেসে, আমি তো অত নোংরামির মধ্যে যাই নাই!!!!












বাকি ২৬৩৮ + ভোট কেন্দ্রের কোন নিউজ কভারেজ কেন নেই ?"

কারন সরকার সমর্থিত বেশিরভাগ মিডিয়া চায় নাই, চুরির সব খবর জানাইতে, তাদের শতভাগ চেষ্টা ছিল, চুরি ঢাকা,
যেটা পারে নাই, সেই টা দেখাইসে।


একাত্তর টিভির ক্যামেরা ভাঙ্গল, ক্যামেরাম্যান পিটাইল, একাত্তর টিভি সেই খবর দিল না, পরে যখন অন্য নিউজে আসলো পিটানোর খবর, তখন এক লাইন এ কোনমতে দিল!!!

একই কাহিনি যমুনা টিভির ক্ষেত্রেও।


নিজের জান দিয়া আঃলিগ অপকর্ম ঢাকতাসে আওয়ামী মিডিয়া, এ অবস্থায় ক্যামতে আসব নিউজ??




আসল কথার তো উত্তর দিলেন না??

খালি ত্যানা প্যাঁচানো!!






৯| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:১৭

এ আর ১৫ বলেছেন: ফাহাদ ইবনে মুরতাযা -- আপনি কি আপনার এই মন্তব্যের ব্যাখা দিতে পারবেন -- এ আর ১৫ , এক জন বুদ্ধিপ্রতিবন্ধি অথবা ভারতের নাগরিক,
--- সেই জন্য বলেছি বি পোলাইট !!!! আপনি কি - এক জন বুদ্ধিপ্রতিবন্ধি অথবা পাকি নাগরিক ??? তানা হোলে যারা নির্বাচনে হেরে গেল তাদের অভিযোগ গ্রহন যোগ্য নয় আপনার কাছে এবং আপনি তাদের থেকে বেশি জানেন আপনার তথ্য ঠিক পরাজিত বিএনপির তথ্য ভুল । এই সমস্থ দেখলে তো প্রমাণ হয় আপনি একজন বুদ্ধিপ্রতিবন্ধি । যারা ধরা খেল তারা ভুল আর আপনি ঠিক !!!! ৬২টা দাবি করা হয়েছে শুধু তাই না অফিসিয়াল্লী অভিযোগ করা হয়েছে যা আইনত তদন্ত যোগ্য । যদিও কোথাও ছিচকা চুরি হয় তা ফলাফলে কোন হের ফের হয় না । ভোট ডাকাতির মত ঘটনা ৬২টা কেন্দ্রে হয়েছে এবং বিএনপির তরফ থেকে অফিসিয়াল্লী অভিযোগ করা হয়েছে যদি ঐ ভোট বাতিল করা হয় তাহোলে ফলাফল পরিবর্তন হয় না ।

১০| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৫:২৪

ফাহাদ ইবনে মুরতাযা বলেছেন: "তানা হোলে যারা নির্বাচনে হেরে গেল তাদের অভিযোগ গ্রহন যোগ্য নয়"

খুইজা পাইলাম না ঠিক কোথায় আমি লিখলাম যে "তাদের অভিযোগ গ্রহন যোগ্য নয়", বোধহয় কমেন্ট না পইরাই লেখা শুরু করেন!! চুরি এর থেকে বেশি।
" পরাজিত বিএনপির তথ্য ভুল "

এইটাও আমি কই লিখসি যদি বলতেন, ভাল হইত!!
"যারা ধরা খেল তারা ভুল আর আপনি ঠিক"
- বানায়া বানায়া সমানে লিখা যাচ্ছেন, লেখেন সমস্যা নাই, আপনাদের স্বভাবই এটা।

" যদিও কোথাও ছিচকা চুরি হয় তা ফলাফলে কোন হের ফের হয় না "
অর্থ মন্ত্রি যেমন বলছিলেন ৪০০০ কোটি টাকা কিছুই না(চার হাজার কোটি টাকা বড় অঙ্কের অর্থ নয়ত ), তার চামচ হিসাবে পুকুর চুরিও আপনার কাছে "ছিচকা চুরি", এই ব্যাপারে আর কিছু বলার থাকল না!!


বুদ্ধিপ্রতিবন্ধির ব্যাখাঃ

সাধারন মানুষ এইসব ভোট চুরির সাক্ষী, তাদের ভোট চুরির ভিডিও তে সোশ্যাল মিডিয়া, ইউটিউব, ব্লগ, ফেসবুক সয়লাব, আর আপনি আছেন ৬২ টা কেন্দ্র নিয়া!!!


ভারতের নাগরিক বলার ব্যাখাঃ যেহেতু বাংলায় লিখতেসেন, আর কথা শুনে মনে হইতেসে ঢাকা, চিটাগাং , বাংলাদেশ এর ত্রিসীমাতে নাই ,তাই মনে হইল ভারতের অধিবাসী।


ভুল হইলে নিজ গুনে ক্ষমা করবেন!!!

"আপনি কি পাকি নাগরিক ???"

এখন যারা আঃলিগের বিরুধে বলে তারা সবাই রাজাকার,পাকি, স্বাধীনতার বিপক্ষের শক্তি এবং পাকি। সেই হিসাবে পাকি হইতে পারি।


"এই সমস্থ দেখলে তো প্রমাণ হয় আপনি একজন বুদ্ধিপ্রতিবন্ধি "

প্রমান হয় না, তবে আমি একজন বুদ্ধিপ্রতিবন্ধি হয়ে যাব, যদি আপনার লোকের সাথে কথা বার্তা বেশি হয়।


আপনার জন্য নিচের লিঙ্ক গুলা উপহার,





https://www.youtube.com/watch?v=Flpon4ozQt8
https://www.youtube.com/watch?v=LEzdYyeWfNU
https://www.youtube.com/watch?v=Iivam73vxhM&feature=youtu.be
শুভেচ্ছা।








১১| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:৫৯

এ আর ১৫ বলেছেন: ain

ঢাকা ও চট্টগ্রাম সিটি নির্বাচনের বাস্তব চিত্র ঢাকার মোট ভোটার ৪২ লাখ।
ভোট গৃহীত হয়েছে ১৭ লাখ, যা মোট ভোটারের ৪০%। আনিসুল হক ও সাঈদ খোকন মোট ভোট পেয়েছেন ১০ লাখ, যা ১৭ লাখের ৫৮%। তাবিথ আউয়াল ও মির্জা আব্বাস মোট ভোট পেয়েছেন ৬.২০ লাখ, যা ১৭ লাখের ৩৭%।
চট্টগ্রামে মোট ভোটার ১৮ লাখ। ভোট গৃহীত হয়েছে ৮ লাখ, যা মোট ভোটারের ৪৫%। আ.জ.ম নাছির ভোট পেয়েছেন ৪.৭৫ লাখ, যা ৮ লাখের ৬০%।
মঞ্জুর আলম ভোট পেয়েছেন ৩ লাখ, যা ৮ লাখের ৩৮%। আওয়ামীলীগ প্রার্থী মোট ভোট পেয়েছে ১৪.৭৫ লাখ, বিএনপি প্রার্থী পেয়েছে ৯.২ লাখ। আওয়ামী লীগ ও বিএনপি প্রার্থীদের ভোট প্রাপ্তির পার্থক্য ৫.৫৫ লাখ। তাহলে কি ৯.২ লাখ ভোট যা বিএনপি প্রার্থীরা পেয়েছে তাও কারচুপি?আওয়ামী লীগ প্রার্থীর ১৪.৭৫ লাখ ভোট সব জাল? এখন দেখা যাক ভোট কারচুপি কোথায় হয়েছে, কত শতাংশ ভোট নষ্ট হয়েছেঃ

মোট কেন্দ্র ছিল ২৭০০। সব মিলিয়ে বিশৃঙ্খলার অভিযোগ পাওয়া গেছে 62 টি থেকে। যা মোট কেন্দ্রের ২%। ৯৮% এ সুষ্ঠু ভোট গ্রহণ হয়েছে (কোন অভিযোগ আসে/দেখা যায় নি)।যদি ধরে নেই এই ২% কেন্দ্রের সকল ভোট বিএনপি প্রার্থী পেত তবে ভোট বৃদ্ধি পেত ২৫ লাখের ২% অর্থাৎ ৫০ হাজার। তারপরও পার্থক্য থাকতো ৫ লাখ। বিএনপি জামাতের আন্দোলনের নামে সহিংসতা আর ১৫০ জনেরও বেশি মানুষ পুড়িয়ে মারার জবাব দিয়েছেন জনগণ, এটা মানতেই রাজী নন বিএনপি-জামাত এর নেতা-কর্মীরা, ফলশ্রুতিতে কি নির্বাচন বর্জন? নির্বাচন বর্জন ছিল বিএনপি'র পূর্বপরিকল্পিত নাটক যার প্রমাণঃ

১। বিএনপি'র নির্বাচন বয়কটের ষড়যন্ত্র।
মউদুদ আহমেদ এবং শিমুল বিশ্বাসের ফোনালাপ ফাঁস।
Khaleda Zia’s Instruction to Moudud Ahmed and Sumul Biswas for Boycotting City Mayor Election.
https://www.youtube.com/watch?v=K1bp-Ao4uMs

২। বিএনপি'র স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান ও বিএনপি কর্মীর মধ্যকার ফোনালাপ।
BNP Top Leader, Nazrul Islam Khan's Conspiracy to Boycott City Polls in Bangladesh.https://www.youtube.com/watch?v=XY717PetgB0

১২| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১:৫৯

ফাহাদ ইবনে মুরতাযা বলেছেন: :D :D, @ এ আর ১৫ , ৬২ টা কেন্দ্র থেইকা আপনি আর বার হইতে পারলেন না!!!
যেমনে গোঁজামিল দিয়া ভোটের হিসাব দিলেন , এক কথায় অপূর্ব! এম্নে কইরা হিসাব করলে তো ভোটই লাগে না!


যাক, আমার লেখা আমি লিখসি, আপনার লেখা আপনি, যারা এই পোস্ট পরবে(বাংলাদেশী, ভারতীয় না!!), তারা বিচার করবে আপনার ২%, আর ৬২ টা কেন্দ্র।

২ টা লিঙ্ক আপনি দিলেন , একটা বোধহয় শোনা, আরেকটা জুনকণ্ঠে পরলাম।

যদি ভোট জালিয়াতি হয়, সেক্ষেত্রে কি ব্যবস্থা নেয়া হবে তাই নিয়ে কথা বলা হয়েছে, সেটা "ষড়যন্ত্র" না , এই ধরনের নীতি আপনার দল আঃলিগ অতীতে বহুবার নিয়েছে, সে হিসাবে "ষড়যন্ত্র" এর আখড়া হিসাবে আঃলিগ কে আপনি নিজে চিহ্নিত করছেন!!!

আপনি আর আপনার সতীর্থ আওয়ামী ব্লগাররা এই এক জিনিশ ১ ডজন বার দিতেসেন, আর সারাদেশের মানুষ, সংবাদ মাধ্যম(আলিগ এর গুলা পর্যন্ত!!),এত ছবি, ভিডিও দিল সেটা আপনার চক্ষে লাগতেসে না


এখন বললে তো মাইন্ড করবেন, কিন্তু আপনি আসলেই একটা বুদ্ধি .....।

১৩| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ২:২৩

এ আর ১৫ বলেছেন: আর সারাদেশের মানুষ, সংবাদ মাধ্যম(আলিগ এর গুলা পর্যন্ত!!),এত ছবি, ভিডিও দিল সেটা আপনার চক্ষে লাগতেসে না count those. It will definitely less than 62. Some people post video Showing ballot paper stump on Nouka marka.

১৪| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১১:৪৭

কানাই স্যার বলেছেন: অল্প কিছু কেন্দ্রে ভোট কারচুপি ও জাল ভোট হলেও দু-একটি সিটিতে বিএনপি সমর্থিত মেয়র প্রার্থীর বিজয়ী হওয়ার সম্ভাবনা ছিল। তিন সিটিতে মোট দুই হাজার ৭০০ ভোটকেন্দ্রের মধ্যে মাত্র কয়েকটি কেন্দ্রে কারচুপি ও জাল ভোট দিয়ে ভোটের ফল পাল্টানো কঠিন। তাই বিএনপির হাইকমান্ডের উচিত ছিল, অন্তত বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত অপেক্ষা করা

১৫| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:২২

টি এম মাজাহর বলেছেন: শাক দিয়া আর কত মাছ ঢাকবে দলকানার দল!

১৬| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:৫২

টি এম মাজাহর বলেছেন: সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচন হয়েছে, কোন কারচুপি. কেন্দ্র দখল করে সিল দেয়া, রাতভর সিল দিয়ে ব্যালট বাক্স ভরা, পোলিং এজেন্ট বের দেয়ার কোন ঘটনা ঘটে নাই। যারা ভোট দিতে গেছে তাদের কেউ বলে নাই যে তোমাদের ভোট হয়ে গেছে। চারিদিকে শুধু উৎসব আর উৎসব। যারা বলে ওইগুলান হইছে, তারা সবাই রাজাকার আর জামাত শিবির, পিডা ওদের পিডা..............
যারা চোখে ঠুলি পড়তে শিখেনাই, পিডা ওদের পিডা..............
যারা বলে বিশ্বজিতরে ছাত্রলীগ মারছে, পিডা ওদের পিডা..............
যারা বলে রমনায় সোনার ছেলেরা মেয়েদের লাঞ্ছিত করেছে, পিডা ওদের পিডা.............. ওই যে, মিথিলা দাড়িওয়ালার ভিডিও বাইর করছে, পিডা ওদের পিডা..............
এক নীতির বাংলাদেশ , সবাই মুখ বন্ধ, চোখে ঠুলি, হাতে বাশ দেখছস, চোখ খুলছোস তো পিডা ওদের পিডা.............. মুখ খুলশছ তো পিডা ওদের পিডা..............
জ্বি হুজুর জ্বি হুজুর

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.