নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি মানুষের কথা বলি। মানবতার কথা বলি। স্বপ্ন দেখি সমৃদ্ধ বাংলাদেশের। নিরাপদ একটি ভূখন্ডের।
আমাদের দেশের শিক্ষা ব্যবস্থার নামে এখন যা চলছে তাকে ব্যবসা ছাড়া অন্য কিছু বলার জো নেই। প্লে থেকে মাস্টার্স ২৫০০ থেকে ২,৫০,০০০ টাকা টিউশন ফি এ নিয়ে আমাদের মাথাব্যথা নেই। সরকার কেন শিক্ষার উপর ভ্যাট আরোপ করল এটাই বড় প্রশ্ন।
আমরা আমাদের প্রতিপক্ষ হিসেবে দেখি সরকারকে। সরকার কে?
সরকারের অংশ কারা, সে প্রশ্ন আমাদের কাছে অবান্তর।
আচ্ছা ঠিক আছে মেনে নিচ্ছি এটা নিয়ে অনেক তর্ক হতে পারে। আপনারা তর্ক করুন। পক্ষে যুক্তি দিন বিপক্ষে যুক্তি খণ্ডান তাতে আমাদের কোন সমস্যা নেই। কিন্তু সাধারণ মানুষকে জিম্মি করে কিসের আন্দোলন? সেটা আগে পরিষ্কার করুন।
উত্তর বঙ্গ থেকে ছেরে আসা শ’য়ে শ’য়ে গাড়ি আটকে দিলেন আবদুল্লা পুরের পরে।
হাউস বিল্ডিং এর সামনে থেকে একটি রিকশা পর্যন্ত রাস্তা পার হতে পারছে না।
আজকের গরমে গাড়ির মধ্যে আটকে পরা হাজার হাজার মানুষের কি অবস্থা হতে পারে যখন ঘণ্টার পর ঘণ্টা গাড়িগুলো আঁটকে আছে।
শিশু-নারী থেকে শুরু করে অসুস্থ মানুষ এই সব গাড়ির মধ্যে আঁটকে আছে। ঠিক একই ভাবে মহাখালী এবং অন্যান্য স্থান থেকে ছেরে আশা গাড়িগুলোরও একই অবস্থা।
রাজউক কলেজ বিল্ডিংয়ের গায়ে বড় বড় অক্ষরে লেখা “মানুষ হওয়ার জন্য শিক্ষা” এইসব গাড়িতে আটকে পরা মানুষগুলোকেই যেন উপহাস করছিল। যে শিক্ষা মানুষের মনুষ্যত্বকে জাগ্রত করে না। সে শিক্ষা দিয়ে আমরা কি করব?
আপনি ক্ষুব্ধ আপনার আন্দোলন করার অধিকার আছে। আপনি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে স্মারকলিপি দিন। আপনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধের ডাক দিন। আরও অনেক কিছুই আপনি করতে পারেন কিন্তু সাধারণ মানুষকে কষ্ট দিয়ে সাধারণ মানুষকে জিম্মি করে কিসের আন্দোলন।
একজন বলছিল ভাই এরাই কিন্তু আগামী দিনে দেশের হাল ধরবে। উত্তরে বললাম ভয়টা তো সেখানেই। আজ যে ছাত্রকে দেখলাম লোকাল বাসে উঠে ভাড়া নিয়ে বিতণ্ডা করছে। ছাত্রত্বের দোহাই দিয়ে দুই টাকা কম দিয়ে ভুবন জয়ে রাস্তায় নেমে এগার টাকায় কিনে বেন্সন এন্ড হেজেজ সিগারেট ফুকতে শুরু করছে কাল সেই যখন দেশের হাল ধরবে তখন দেশের অবস্থাটা কি দাঁড়াবে?
আসলে আমরা কি শেখাচ্ছি ? যারা শেখানোর দায়িত্বে আছেন তারা নিজেরাই তো দলাদলি আর স্বার্থের দ্বন্দ্বে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর বারোটা বাজিয়ে ছেড়েছে। আগামীর দিনগুলিতে আলোর বড় অভাব দেখা দেবে সে আজকের শিক্ষার্থীদের দ্বায়িত্বহীন আচরণই বলে দিচ্ছে।
বৃদ্ধাশ্রমের এক মায়ের করা আকুতিটা সব সময়ই আমার কানে বাজে। যে মা দুঃখ ভারাক্রান্ত মনে বলেছিলেন, প্রকৃত মানুষ হবে না জানলে অন্তত একটা সন্তানকে অর্ধ শিক্ষিত করে রাখতাম। যার আমি ছাড়া গতি থাকত না আর আমারও শেষ বয়সে অন্তত একটি সন্তানের কাছে থাকা হত। আমাদের এমন শিক্ষিতের চেয়ে মনে হচ্ছে অর্ধ শিক্ষিত প্রজন্মই ভাল। অর্ধ শিক্ষিতরা যদি অবিবেচকের মত কাজ কর এটুকু স্বান্তনা পাব ওরা শিখতে পারেনি বলে মানুষের মত মানুষ হয়নি। মানুষও হবে না আবার সর্বচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত বলে দাবী করবে তাতে কল্যান তোঁ হবেই না শিক্ষার দুর্নাম হবে। আমাদের এমন শিক্ষা চাই, এমন শিক্ষিত প্রজন্ম চাই যারা অন্তত সাধারণ মানুষের কষ্টটা বুঝবে। তাই বলছি, যদি আক্ষরিক অর্থেই মানুষ হওয়ার মত শিক্ষা দিতে পারেন তো দিন নয়ত এমন শিক্ষার কোন দরকার নেই।
[email protected]
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৬
মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: আপনার আন্দোলন নিয়ে আমার কোন আপত্তি নেই। কিন্ত সে অন্দোলন যদি হয় সাধারন মানুষকে জিম্মি করে আমার প্রতিবাদ থাকবেই। আপনি বলে কয়ে অবরোধ ডাকুন তাতেও আমার আপত্তি নেই কিন্তু এভাবে সাধারন মানুষকে জিম্মি করার কোন অধিকার আপনার আমার নেই।
২| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১৪
এম. আরাফাত মাহমুদ বলেছেন: আপনার কথা শুনে আমি আসমান থেকে পড়লাম।
আপনি বলেছেন, গাড়ি ঘোড়া বন্ধ না করার জন্য দুর্ভোগ হচ্ছে। সে জন্য মানুষ জন কষ্ট পাচ্ছে। যাইহোক, আপনার বাবার এটিএম বুথ থাকতে পারে, কিন্তু আমার বাবার নেই, আপনার ব্যাংকে অনেক টাকাকুড়ি থাকতে পারে, কিন্তু আমাদের নেই। সে জন্য আপনার কোন টেনশন হয় না, কারন আপনার অসংখ্যা ব্যাংক এ্যাকাউন্ট আছে, ভ্যাট দিয়ে পড়াশোনা করতে পারবেন বা ছেলেমেয়েদের পড়াশোনা করাতে পারবেন। কিন্তু আমাদের যাদের নেই, তারা কি করবো। যারা প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় পড়ে, তাদের ভাইবেন না, প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় পড়ে বলেই তাদের বাবাদের কোটি কোটি টাকা পড়ে আছে। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় এক আসনে ৪৯ জন ছাত্র লড়ে এক জন টিকে থাকে। বাকি সবাই কি ঘোড়ার ঘাস কাটবে??? শিক্ষা নাকি জাতির মেরুদন্ড।
বাকি ৪৮ জন বাড়ি জমা বিত্রিু করেই আসে ঢাকায় প্রাইভেট এ পড়তে আসে। ওই যে টিউশনের কথা বললেন না, সেটা সরকারের জন্যই হয়। আপনার দুভোর্গ হলে সরকার বলুন পারলে, যে অনৈতিক ভ্যাট প্রত্যাহার করুক। শুধু শুধু বোকার মত কথা বলে আমলীগের পাগল মালের সাথে তাল মেলাল কেন??
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৯
মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: আপনি যাকে যাই হোক বলছেন আমার প্রতিবাদ সেটা নিয়েই। আপনি যদি অনৈতিক ভ্যাট বলেন আমি তা মেনে নিতে প্রস্থুত। আপনি কি আন্দোলনের এই পথকে অনৈতিক মেনে নিতে প্রস্তুত?
যদি তাই হয় তাহলে আপনার সাথে আমার দ্বিমত করার কিছু নেই।
৩| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
মুহিতের মগজ কাজ করে না, উনার দরকার বৃদ্ধাশ্রম
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩১
মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: কারো মগজেই উর্বরতার লক্ষন দেখতে পাচ্ছি না
৪| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪০
মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন:
৫| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪১
মারুফ তারেক বলেছেন: আপনি বললেন বলে কয়ে অবরোধ ডাকুন তাতেও আমার আপত্তি নেই। আমি বলব, বলে কয়ে অবরোধ ডাকা হয়। সাংবাদিকেরা লিখেও নিয়ে যায়। কিন্তু, কোন এক ভৌতিক কারনে মিডিয়া প্রচার করে না।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৯
মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: মারুফ আপনারা তো এভাবেও বিষয়টাকে বিবেচনা করতে পারতেন, ভেবে দেখুন যদি সরকার বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে তাদের বর্তামানের নির্ধারিত টিউশন ফি কম করে হলেও ২৫% কমিয়ে দিতে বাধ্য করত(যেটা যৌক্তিক) আর তার বিপরীতে ৫ থেকে ১০% ভ্যাটও আরোপ করে তাতে দেশ যেমন উপকৃত হত তেমনি ছাত্র এবং অভিভাবকগনও হাফ ছেরে বাচত।
আপনাদের আন্দোলনটা তো হওয়া উচিৎ ছিল বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বেচ্ছাচারীতার বিরুদ্ধে। তাই না ? আপনারা তা করলেন না কেন?
দেখুন যে মধ্যবিত্ত শ্রেনির দোহাই দিচ্ছেন এই ধরনের আন্দোলনে সব থেকে বেশী বিপদে কিন্তু তারাই পরছে। আমি আপনি জানিইনা এই আন্দোলনের সামনের সারিতে থাকা একজনের বাবা মা বা নিকটাত্মিয় এই জানজটে আটকা পড়ে গরমে হিট স্ট্রোক করে মরল কিনা। যদি তেমনটি হয় সে কি কোনদিন নিজেকে ক্ষমা করতে পারবে? সেও কি তখন আমার মতই বলবে না আন্দোলনটা অন্যভাবেও করা যেত?
৬| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫২
কে এম সুমন বলেছেন: ভাই লেখক আপনার মগজটাইতো অনেক উর্বর দেখতে পাচ্ছি।। কেন আপনি জানেননা জনগনের উপর নির্যাতন না চালালে এ সরকারের টনক নড়ে না? সাধারন জনগনের দূর্ভোগের জন্য সরকারই দায়ী কারন সরকার ভালো করেই জানে এমন সিদ্ধান্তে জনগনের মাঝে দুর্ভোগ নেমে আসবে।
আর আপনিতো শুধু রাস্তার জনগনের কথা ভাবলেন যার মধ্যে আপনিও আছেন কিন্তু ভ্যাট এর কারনে যেসব পরিবার দূর্ভোগের মধ্যে পড়েছে তাদের কথাতো একবারও ভাবলেন না?? যদি ভাবতেন তাহলে সরকারের সমালোচনা করেও কিছু লিখতে পারতেন।
এই আপনাদের মতো কিছু উর্বর মাথার জনগনের জন্যই সরকারের মাল এমন সিদ্ধান্ত নেয়ার দুঃসাহস দেখাতে পারে.......
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০১
মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: সুমন একটু আগেই আপনার কথার জবাব দিয়েছি, আবারও তাই কপি পেস্ট করে দিলাম, আপনারা তো এভাবেও বিষয়টাকে বিবেচনা করতে পারতেন, ভেবে দেখুন যদি সরকার বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে তাদের বর্তামানের নির্ধারিত টিউশন ফি কম করে হলেও ২৫% কমিয়ে দিতে বাধ্য করত(যেটা যৌক্তিক) আর তার বিপরীতে ৫ থেকে ১০% ভ্যাটও আরোপ করে তাতে দেশ যেমন উপকৃত হত তেমনি ছাত্র এবং অভিভাবকগনও হাফ ছেরে বাচত।
আপনাদের আন্দোলনটা তো হওয়া উচিৎ ছিল বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বেচ্ছাচারীতার বিরুদ্ধে। তাই না ? আপনারা তা করলেন না কেন?
৭| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৩
ফাহাদ মুরতাযা বলেছেন: শাহবাগে কয়েকজন মাত্র মানুষের চিল্লাচিল্লি আর বিরিয়ানি খাওয়া টেলিকাস্ট করতে লাইন লেগে যায় চেতনা মাখা সকল মিডিয়ার! আর আজকে ভ্যাট বিরোধী আন্দোলনরে " জন-দূর্ভোগ" হিসেবে দেখাচ্ছে। মনে হয় যেন জীবনে , রাস্তা অবরোধ করে আন্দোলন করে দাবী আদায় এই প্রথম দেখছে।
আজ দেশের ছাত্র সমাজের এই ভ্যাট বাতিলের জোয়ার কে কেন তারা টেলিকাস্ট করছে না?
দেখাচ্ছে " সড়ক অবরোধের কারনে যানজটে নগরবাসীর অবস্থা নাকাল " জাতীয় রিপোর্ট ।
কোথায় আজ মুন্নি সাহা
কোথায় আজ রুপার সরাসরি সম্প্রচার
কোথায় আজ নবনিতার টকশো
কোথায় ?
জাফর নামক ষাঁড় টা কই? তাঁর বিবেক কি বলে???
এই দেশের রন্ধে রন্ধে দালালে দালালে ভরে গেছে আর সব দালালের বড় দালাল হচ্ছে এই সাংবাদিক আর মিডিয়া ।
যাদের কাছে বিরিয়ানি খাওয়া মানেই আন্দোলন
আর লক্ষ লক্ষ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর ভ্যাট বিরোধী আন্দোলনে পুলিশের লাঠি পেটা খাওয়ার নাম হচ্ছে সন্ত্রাসী দমন।
থু থু থু
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৯
মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: সত্যিই এই ছাত্ররা আমাদের সামনে সামান্য আলোও দেখাতে পারছে না।
৮| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৬
ফাহাদ মুরতাযা বলেছেন:
"আমাদের দেশের শিক্ষা ব্যবস্থার নামে এখন যা চলছে তাকে ব্যবসা ছাড়া অন্য কিছু বলার জো নেই। প্লে থেকে মাস্টার্স ২৫০০ থেকে ২,৫০,০০০ টাকা টিউশন ফি এ নিয়ে আমাদের মাথাব্যথা নেই। সরকার কেন শিক্ষার উপর ভ্যাট আরোপ করল এটাই বড় প্রশ্ন।"
আপনি কি বলছেন আপনি নিজেও বোধ হয় জানেন না। কোন ছাত্র ফী বাড়ার পক্ষে না, এবং বাড়লে কেউ চুপ থাকে না। আপনি জানেন না। আগে জেনে আসেন তারপর কথা বলেন।
বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তির সময় ফী বাড়ায়, যেহেতু সেই সময় কোন উপায় থাকে না ছাত্রের , এক প্রকার জিম্মি হয়ে সেই ফী মেনে নিতে হয়। আমার জানামতে , ভর্তির পর 'ক্রেডিট ফী' বাড়ানো হয় না। সুতারাং, "ফী বাড়ানো" সাধারন ঘটনা না।
তর্কের খাতিরে ধরলাম, যখন তখন ফী বাড়ানো হয়, সেটা কি ঠিক? ন্যায়? আরেক জনের অন্যায় অনুকরন করে সরকারও ফী বাড়াবে??
কিছু নির্বোধ আপনার মতো বলবে, অতিরিক্ত টিউশন ফি নিয়ে কেন আন্দলন কর না, আরে সরকার যদি রক্ত চুষতে চায় তাইলে আর বেসরকারী কর্তৃপক্ষ কে আর কি বলব !! আমাদের অবস্থা হচ্ছে, ভিক্ষা চাই না, কুত্তা সামলা। আপনি বুঝবেন না।
" সত্যিই এই ছাত্ররা আমাদের সামনে সামান্য আলোও দেখাতে পারছে না। "
political rethoric টা বাদ দিয়ে চিন্তা করেন, বুঝতে পারলেও পারতে পারেন।
৯| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৩
কে এম সুমন বলেছেন: "যদি সরকার নির্ধারিত টিউশন ফি কম করে হলেও ২৫% কমিয়ে দিতে বাধ্য করত(যেটা যৌক্তিক) আর তার বিপরীতে ৫ থেকে ১০% ভ্যাটও আরোপ করে তাতে দেশ যেমন উপকৃত হত তেমনি ছাত্র এবং অভিভাবকগনও হাফ ছেরে বাচত।
আপনাদের আন্দোলনটা তো হওয়া উচিৎ ছিল বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বেচ্ছাচারীতার বিরুদ্ধে। তাই না ? আপনারা তা করলেন না কেন?"
আপনার মগজ সম্পর্কেতো এখানেই স্পস্ট ধারনা পাওয়া যায়!! আপনি নিজেই বলছেন টিউশন ফি ২৫% কমাতে বাধ্য করে ৫-১০% ভ্যাট বসাতে পারত সরকার। আর তাই সরকারকে এ পদক্ষেপ নিতে বাধ্য করতেই ছাত্রদের আন্দোলন।
কারন সরকার টিউশন ফি কমাতে বাধ্য না করে ঐ অতিরিক্ত টিউশন ফির উপর আবার ভ্যাট বসাচ্ছে কেন??। মানে মরার উপর খড়ার ঘা দিচ্ছে আরকি। তাইতো আমি মনে করি ছাত্রদের এ আন্দোলন যৌক্তিক।
আর আপনি বলছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররাই আন্দোলন করবে টিউশন ফি কমানোর জন্য!! এটা কি আদৌ সম্ভব?? কর্তৃপক্ষ যদি নির্ধারিত ফি ছাড়া ভর্তি না নেয় তাহলে ছাত্রদের কিছু করার আছে?? তখনতো তাদের ভর্তি হওয়াটাই বড় ব্যাপার হয়ে দাড়ায়।।
©somewhere in net ltd.
১| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১০
মারুফ তারেক বলেছেন: আপনি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে স্মারকলিপি দিন।
স্মারকলিপি অনেক দেওয়া হয়েছে। এদেশের সরকার ব্যাবস্থা হল চামড়া মোটা। ভালোভাবে বললে কারো কানে ঢুকে না।
গতকাল যখন শিক্ষার্থীদের উপর গুলি করা হল, তখন আপনি কোথায় ছিলেন?