নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি মানুষের কথা বলি। মানবতার কথা বলি। স্বপ্ন দেখি সমৃদ্ধ বাংলাদেশের। নিরাপদ একটি ভূখন্ডের।
সূরা আল গাশিয়াহ্ পবিত্র কুরআনের ৮৮ নম্বর সূরা, এর আয়াত অর্থাৎ বাক্য সংখ্যা ২৬; তবে এতে কোন রূকু তথা অনুচ্ছেদ নেই। সূরা আল গাশিয়াহ্ মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে।
নামকরণ
এই সূরাটির প্রথম আয়াতের اَلْغَاشِيَةِ বাক্যাংশ থেকে এই সূরার নামটি গৃহীত হয়েছে; অর্থাৎ, যে সূরার মধ্যে اَلْغَاشِيَةِ (‘আল গাশিয়াহ্’) শব্দটি আছে এটি সেই সূরা।
আয়াতসমুহ
শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অতি দয়ালু।
০১) আপনার কাছে আচ্ছন্নকারী কেয়ামতের বৃত্তান্ত পৌঁছেছে কি?
০২) অনেক মুখমন্ডল সেদিন হবে লাঞ্ছিত,
০৩) ক্লিষ্ট, ক্লান্ত।
০৪) তারা জ্বলন্ত আগুনে পতিত হবে।
০৫) তাদেরকে ফুটন্ত নহর থেকে পান করানো হবে।
০৬) কন্টকপূর্ণ ঝাড় ব্যতীত তাদের জন্যে কোন খাদ্য নেই।
০৭) এটা তাদেরকে পুষ্ট করবে না এবং ক্ষুধায়ও উপকার করবে না।
০৮) অনেক মুখমন্ডল সেদিন হবে, সজীব,
০৯) তাদের কর্মের কারণে সন্তুষ্ট।
১০) তারা থাকবে, সুউচ্চ জান্নাতে।
১১) তথায় শুনবে না কোন অসার কথাবার্তা।
১২) তথায় থাকবে প্রবাহিত ঝরণা।
১৩) তথায় থাকবে উন্নত সুসজ্জিত আসন।
১৪) এবং সংরক্ষিত পানপাত্র
১৫) এবং সারি সারি গালিচা
১৬) এবং বিস্তৃত বিছানো কার্পেট।
১৭) তারা কি উষ্ট্রের প্রতি লক্ষ্য করে না যে, তা কিভাবে সৃষ্টি করা হয়েছে?
১৮) এবং আকাশের প্রতি লক্ষ্য করে না যে, তা কিভাবে উচ্চ করা হয়েছে?
১৯) এবং পাহাড়ের দিকে যে, তা কিভাবে স্থাপন করা হয়েছে?
২০) এবং পৃথিবীর দিকে যে, তা কিভাবে সমতল বিছানো হয়েছে?
২১) অতএব, আপনি উপদেশ দিন, আপনি তো কেবল একজন উপদেশদাতা,
২২) আপনি তাদের শাসক নন,
২৩) কিন্তু যে মুখ ফিরিয়ে নেয় ও কাফের হয়ে যায়,
২৪) আল্লাহ তাকে মহা আযাব দেবেন।
২৫) নিশ্চয় তাদের প্রত্যাবর্তন আমারই নিকট,
২৬) অতঃপর তাদের হিসাব-নিকাশ আমারই দায়িত্ব।
==============================
সুত্র
২| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৫
আমি আবুলের বাপ বলেছেন: ধন্যবাদ ,ব্লগে সুরার বঙ্গানুবাদের জন্য। আপনার প্রচেষ্টা আল্লাহ কবুক করুন।আমিন ।
৩| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৭
বনসাই বলেছেন: ১৭. কেয়ামত অস্বীকারকারীরা কি তাকায় না বৃষ্টিগর্ভা মেঘমালার দিকে— কীভাবে তা সৃষ্টি করা হয়েছে?
বাংলা অর্থ এটাই জানতাম।
৪| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১৯
প্রামানিক বলেছেন: ১৭) তারা কি উষ্ট্রের প্রতি লক্ষ্য করে না যে, তা কিভাবে সৃষ্টি করা হয়েছে?
মানুষ হয়তো মনে করেছিল উট কুঁজো এবং প্রাণী থেকে দেহের গঠন আলাদা এটাই হয়তো বিশেষত। অথচ বর্তমানে বিজ্ঞানীরা গবেষণা করে দেখেছেন উঠের এমন কিছু বিশেষত্ব আছে যা অন্য প্রাণীর নেই। যেমন মরু ভুমিতে যখন উঠ প্রচন্ড ধুলি ঝড়ে পড়ে তখন ধুলির জন্য নিঃশ্বাস নিতে পারে না। তখন উঠের নিঃশ্বাস নাকের শেষ ভাগে এসে আবার ব্যাক করে ভিতরে চলে যায়, আর ঐ নিঃশ্বাস নাকের অগ্রভাগ থেকে অটোমেটিকেলি কার্বনডাইঅক্সাইড পরিবর্তন হয়ে অক্সিজেনে পরিণত হয়। এই ধরণের বিশেষত্ব অন্য প্রাণীর নেই।
ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর একটি পোষ্ট প্রদান করার জন্য।
৫| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৮
মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: পবিত্র কুরআনের ধারাবিহিক বঙ্গানুবাদ পড়তে ইসলামের আলো এই লিংকে যান। সবাইকে ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৯
বঙ্গমিত্র সিএইচটি বলেছেন: বঙ্গানুবাদ দেয়ার জন্য ধন্যবাদ।